শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়ের অপকর্মের খতিয়ান!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়ের অপকর্মের খতিয়ান!

সৃষ্টির পর থেকেই মন্ত্রণালয়টির বদনামের অন্ত ছিল না। স্বাধীন বাংলাদেশে এই মন্ত্রণালয় দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এমন পরিবার খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এই মন্ত্রণালয়ের সব মন্ত্রী হয় জেল খেটেছেন নয়তো দুর্ভোগের স্বীকার হয়েছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পর্কে বিশেষ করে কিছু বলার দরকার নেই- সম্মানিত পাঠক লেখার পরবর্তী অংশে অতি সহজেই ওসব লোকের হালহকিকত জানতে পারবেন। এই মন্ত্রণালয়ের তার নিজস্ব খুঁটির ওপর কাক-বাদুড় বা চামচিকেও বসে না। তারা বিদ্যুতের তার কিংবা খুঁটিতে বসে মরবে- তবুও ওদিকে যাবে না। মন্ত্রণালয়ের সুইচ রুম কিংবা প্যানেল বক্সে কাছে শয়তানও যায় না। কারণ এতে করে শয়তানের সতীত্ব নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সুইচ রুমের কারিগররা এত নিখুঁতভাবে প্রচণ্ড দুঃসাহসিকতা নিয়ে এমন সব অপকর্ম করে যে স্বয়ং ইবলিশ রাস্তার পাশের ডাস্টবিনে হেলান দিয়ে চিৎকার করে কান্না জুড়ে দেয় এবং বলে- হায় খোদা! ওরা এসব শিখল কোত্থেকে।

পাঠক ইতিমধ্যে হয়তো আন্দাজ করে ফেলেছেন- আমি কোন মন্ত্রণালয়ের কথা বলছি! ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভাগ ও অনুবিভাগের সংখ্যা সাতটি। প্রত্যেকটি বিভাগ সম্পর্কে রয়েছে সীমাহীন অভিযোগ এবং পাহাড়সম দুর্নীতির খতিয়ান। আজকের লেখায় আমি কেবল দুটি বিভাগের কথা বলব- যাদের কারণে দেশ-জাতি, সরকার এবং সরকারের স্পর্শকাতর ব্যক্তিবর্গ ক্ষতিগ্রস্ত এবং বিতর্কিত হচ্ছেন। প্রথমে বলি বিটিসিএল অর্থাৎ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি সম্পর্কে। পরে বলব ডাকবিভাগ নিয়ে যা কিনা ডাইরেক্টরেট অব বাংলাদেশ পোস্ট অফিস নামে নিবন্ধিত।

অনেকে একটু অবাক হয়ে প্রশ্ন করতে পারেন, এমন একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়- যারা এখন বিজ্ঞাপন দিয়েও ল্যান্ডফোনের গ্রাহক খুঁজে পায় না কিংবা বিনা মাশুলে চিঠিপত্র পাঠানোর ঘোষণা দিলেও যেখানে কেউ পোস্ট অফিসে যাবে না সেখানে দুর্নীতিই বা কী আবার সুনীতিই বা কী! আপনারা প্রায় সবাই জোর গলায় বলে থাকেন ব্যাংকিং খাতের দুর্নীতির কথা। অথবা আরও একটু বেশি রাগ হলে উল্লেখ করেন শেয়ার মার্কেটের কেলেঙ্কারির কথা। সমালোচকদের মতে, এযাবৎকালে শেয়ার মার্কেট থেকে লুট হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫৫ হাজার কোটি টাকা যা কিনা ব্যাংকগুলোর মোট জামানতের ১০ শতাংশ এবং নিজস্ব পুঁজির ৪ গুণেরও বেশি। এবার বিটিসিএলের দুর্নীতির অভিযোগের একটি খণ্ডিত অংশের কাহিনী শুনুন। বলা হয়ে থাকে ১৯৯১ সাল থেকে আজ অবধি কেবল অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার নামে দেশ থেকে পাচার হয়েছে এক লাখ কোটি টাকা।

বিটিসিএলের দুর্নীতি ও জনদুর্ভোগের খতিয়ান সম্পর্কে হাতেকলমে ধারণা দেওয়ার জন্য চলুন আপনাদের নিয়ে যাই একেবারে তৃণমূলে। ৯৬৬৫১০৮ এবং ৫৮৬১০১২৯ নম্বর দুটি ঢাকার নীলক্ষেত এক্সচেঞ্জের অধীন সংযুক্ত আছে ১০ নম্বর নায়েম রোড, ধানমন্ডি এই ঠিকানায় গত ১৫ বছর ধরে। ফোন দুটির মালিক অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে একদিনের জন্যও দুটি ফোন একসঙ্গে সচল ছিল না। অন্যদিকে বছরের ১১ মাসই দুটো ফোন পালা করে খারাপ থাকে। অর্থাৎ সারা বছর গড়ে মাত্র ৩০ দিন একটি ফোন ভালো থাকে। এ ব্যাপারে ফোনের মালিক স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্র থেকে শুরু করে নীলক্ষেত এক্সচেঞ্জের জিএম বিটিসিএলের এমডির অফিস হয়ে মন্ত্রীর দফতর পর্যন্ত ধরনা দিয়েও কোনো উপকার পাননি। অধিকন্তু নিত্যনতুন হয়রানি, বাড়তি বিল এবং টিএন্ডটি (সাবেক) অর্থাৎ হাল আমলের বিটিসিএলের লাইনম্যান দ্বারা ঠাট্টা মশকরা এবং নাজেহালের শিকার হয়েছেন। মালিক ভদ্রলোক এ জন্য নিজের খামখেয়ালি এবং নির্বুদ্ধিতাকেই দায়ী করেন।

কারণ টেলিফোন দুটি সংযোগ দেওয়ার সময় লাইনম্যানরা কিছু টাকা চেয়েছিল বকশিশ হিসেবে। তৎকালীন টিএন্ডটি মন্ত্রী নাসিম সাহেবের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকার সুবাদে লোকটি সম্ভবত একটু ভাব দেখাতে চাইলেন। তাই সগর্বে বলে ফেললেন, আপনাদের মন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে আমার অনেক ভালো সম্পর্ক। লোকটির কথা শুনে লাইনম্যানরা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠল এবং মন্ত্রী ও তার পরিবার সম্পর্কে অনেক কুরুচিপূর্ণ কথা বললেন। তারা আরও বললেন, ওসব মন্ত্রী-ফন্ত্রী তারা গনায় ধরে না। মন্ত্রীরাই নাকি উল্টো তাদের পেছনে ঘোরে। তারপর তারা আরও কিছু অশ্রাব্য কথা বলল যা মুদ্রণের অযোগ্য। লাইনম্যানদের কথা শুনে নম্বর দুটির মালিকও তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন এবং সাধ্যমতো রাগারাগি করলেন। লাইনম্যানরা চলে গেলেন। ফলে টেলিফোনের লাইন লাগল বটে কিন্তু সচল হলো না। ১৫ বছর আগে শুরু হওয়া সেই ঘটনা নিষ্পত্তি করার জন্য ভদ্রলোক সস্ত্রীক এবং সপরিবারে বহুবার বহুভাবে চেষ্টা করেছেন, বহু দরবারে ধরনা দিয়েছেন। কিন্তু লাইনম্যানদের সাফ জবাব, দেখি উনি মন্ত্রী-মিনিস্টার দিয়ে কী কচু করতে পারেন।

নায়েম রোডের ঠিকানার উল্লিখিত টেলিফোন দুটির মতো হাজার হাজার টেলিফোনের গ্রাহক যুগযুগান্তর ধরে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এবং শারীরিক-মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়ে নিজেদের দুর্বল রাষ্ট্রের অসহায় নাগরিক ভাবতে ভাবতে চিন্তা-চেতনায় দেশ ও সরকার সম্পর্কে শ্রদ্ধা হারিয়ে ফেলেছেন। এখন যদি প্রশ্ন করা হয়, বাসাবাড়ি বা অফিস-আদালতের ল্যান্ড টেলিফোনের লাইন খারাপ থাকলে কতটুকু দুর্নীতি হতে পারে? এ ব্যাপারে কেউ যদি আগ্রহী হয়ে একটু ছোটখাটো তদন্ত করেন তবে দুর্নীতি ও অনিয়মের রাঘববোয়ালদের তাণ্ডব এবং নির্লজ্জ বেহায়াপনা দেখে যারপরনাই আতঙ্কিত এবং বিস্মিত না হয়ে পারবেন না।

বাংলাদেশে ভিওআইপি নামক অবৈধ ব্যবসার প্রচলন শুরু হয় ১৯৯২-৯৩ সালের দিকে, ঠিক যে সময়টায় এদেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার চালু হয়েছিল। শুরু থেকে অর্থাৎ সেই ১৯৯২ থেকে ২০০৭ সাল অবধি ভিওআইপির জন্য কেবল টিএন্ডটির লাইন ব্যবহৃত হতো। পরবর্তীতে অবশ্য মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও এই অবৈধ কার্যক্রমটি চালু হয়। কিন্তু ল্যান্ডফোনের কার্যকারিতা, আকর্ষণ ও লাভের সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিওআইপির লাভ তুলনা করলে দেখা যায় যে, একটি ল্যান্ডফোনের আয় মোবাইলের তুলনায় কমপক্ষে ১০ গুণ। ভিওআইপি ব্যবসায়ীরা একটি ল্যান্ডফোনের সাহায্যে প্রতি মাসে কমপক্ষে এক লাখ টাকা আয় করতে পারে। কাজেই রাজধানী ঢাকাতে যদি এক লাখ ফোন লাইন ভিওআইপির জন্য ব্যবহৃত হয় তবে অবৈধ কারবারিরা কত টাকা আয় করবে তা বের করার জন্য খুব বেশি অঙ্ক জানার দরকার নেই।

বলা হয়ে থাকে- বাংলাদেশের সব অবৈধ ব্যবসার মধ্যে ভিওআইপিই হলো সবচেয়ে লাভজনক, নিরাপদ এবং সবচেয়ে বেশি লেনদেনের ব্যবসা। চোরাকারবার, সোনা পাচার, আদম পাচার, চুরি-ডাকাতি, লুটপাট, ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়া কিংবা শেয়ার মার্কেটের জুয়োচুরি প্রভৃতি কাজে রয়েছে বিস্তর ঝুঁকি এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা। এসব দুনম্বরি ব্যবসার অংশীদাররা অনেক সময় একজন অন্যজনের জন্য প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে।

অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়লে জেল-জরিমানা কিংবা মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। সেই দিক বিবেচনায় ভিওআইপি ব্যবসা সব দিক থেকে নিরাপদ। ফলে এই ব্যবসায় ঢোকার পর আমির-ওমরাহ, বাদশাহ-ফকির এবং চাকর-কুতুব সব একাকার হয়ে যায়। একজন অন্যজনের ভাই-বন্ধু এবং সাহায্যকারী হিসেবে হাতে হাত ধরে এবং গলাগলি করে তারা পথ চলে।

বিটিসিএলের লাইন ব্যবহার করে যারা ভিওআইপি ব্যবসা করে তাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হলো লাইনম্যান। লাইনম্যানরা প্রতিটি অলিগলির মুখে স্থাপিত টেলিফোনের ডিবি বক্স, ডিবি বক্স থেকে কেবিনেট এবং কেবিনেট থেকে সুইচ রুম পর্যন্ত সংযোগ স্থাপন, সংযোগ বিচ্ছিন্ন, মেরামত, তদারক এবং নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। তাদের এই ক্ষমতা একচ্ছত্র এবং সব রকম জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে। ভিওআইপির চোরাকারবারিরা সব সময় লাইনম্যানদের তাদের দেবতা হিসেবে পূজো দেয়। তাদের দ্বিতীয় দেবতা হলো টেলিফোন এক্সচেঞ্জের কর্তাব্যক্তিরা যারা কিনা ইনকামিং-আউটগোয়িং ফোন কল তদারকি করে থাকে। চোরাকারবারিরা প্রথমে তাদের দেবতা মনোনীত করে। তারপর তাদের গডফাদার যে কিনা মন্ত্রণালয়ের কোনো উঁচু পদে বসে থাকে নতুবা রাজনৈতিক বা প্রশাসনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকে তার সঙ্গে দেবতাদের সংযোগ স্থাপন করিয়ে দেয় এবং সততার সঙ্গে দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ ভাগাভাগি করে নেয়। ফলে লাইনম্যানরা বাংলাদেশের কাউকে পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না।

এ তো গেল কেবল ভিওআইপি দুর্নীতির কথা। বিটিসিএলের অন্যসব অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতার কথা শুনলে গা শিউরে উঠে। এখন পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কেবল মোবাইল ফোনে আড়ি পাতার যন্ত্রাদি নিজেরা তদারক করে। অন্যদিকে ল্যান্ডফোনে আড়ি পাততে হলে তাদের বিটিসিএলের জিএম সিকিউরিটির ওপর নির্ভর করতে হয়। ফলে অপরাধীদের জন্য বিটিসিএলের ফোন এখন সবচেয়ে বড় নিরাপদ অভয়াশ্রম। অপরাধীরা নিজেদের মধ্যে আন্তঃসংযোগ স্থাপন, কথাবার্তা বলা এবং তথ্য আদান-প্রদানের জন্য বিটিসিএলের সুইচ রুম থেকে লাইনম্যান পর্যন্ত এক বিরাট সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। তারা তাদের সুবিধা মতো অন্যের টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রেখে নিজেদের অবস্থানে লাইনটি নিয়ে নেয়। তারপর ইচ্ছেমতো কথা বলে, তথ্য আদান-প্রদান করে অথবা ভিওআইপি ব্যবসা করে।

সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অভিযোগ হলো- রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের টেলিফোনের কথাবার্তা অনেক সময় তাদের বিরোধী পক্ষের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রয় করা হয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট অপরাধীরা দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিদেশে পাচার করে বলেও অনেক কানাঘুষা রয়েছে। এত্তসব মারাত্দক অপরাধের কাছে গ্রাহক হয়রানি, টেলিফোনের তার চুরি, একজনের লাইন বিনে নোটিসে অন্যজনকে দিয়ে দেওয়া, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বেচ্ছাচারিতা, নিয়মিত অফিস না করা কিংবা কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহি না করার ঘটনা একেবারে নস্যি!

আজকের লেখার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার মন্ত্রণালয়ের ডাকবিভাগ সম্পর্কে কিছু বলে উপসংহারে চলে যাব। ডাকবিভাগটি কার্যকারিতার দিক থেকে অনেক আগেই উপযোগিতা হারিয়েছে। কেবল মামলা-মোকদ্দমা এবং সরকারি কাজে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপনের জন্য দরকার পড়লে লোকজন ডাকঘরে যায়। অন্যথায় কেউ ওইদিকে ভুলেও পা বাড়ায় না। ফলে এই বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বনেদি জমিদারের মতো অফিসে আসেন এবং কিছুক্ষণ আনন্দ-ফুর্তি খানাপিনা এবং চিত্তবিনোদনের পর রোজগার বাজার সদাই করে বাড়িতে ফেরেন। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। ডাকবিভাগের বহুমুখী সেবা এবং কল্যাণমুখী পরিষেবাগুলো আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে কেবল এই বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবহেলা, দুর্নীতি, দায়িত্ব পালনে অনীহা এবং স্বেচ্ছাচারিতার জন্য।

ডাকবিভাগের অন্যতম কার্যকরী প্রকল্প ছিল ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক। জনগণের আমানত নিয়ে অনিয়ম করার প্রথম সংস্কৃতি চালু করেছিল এই বিভাগের দুর্নীতিপরায়ণ কর্তারা। পরে এটি মহামারী রূপে বিস্তার লাভ করে ব্যাংকিং, লিজিং এবং বীমা শিল্পে ছড়িয়ে পড়ে। হুন্ডি-জাল জালিয়াতি, চেক, ব্যাংক ড্রাফট, পে-অর্ডার জালিয়াতির হাতেখড়ি শুরু হয়েছিল ডাকবিভাগের সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের মাধ্যমে। আশির দশকে এদেশে প্রথম যখন জনশক্তি রপ্তানি শুরু হলো তখন প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে স্বদেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠাতেন। তখন চিঠিপত্র আদান-প্রদানের একমাত্র মাধ্যম ছিল ডাকবিভাগ। অন্যদিকে ব্যাংকিং চ্যানেল অথবা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ তখনো পরিচিতি পায়নি। এ সময়টাতে ডাকবিভাগের অপরাধী চক্রটি কয়েকটি দেশীয় ব্যাংকের দুর্নীতিবাজ কর্তাদের যোগসাজশে প্রবাসীদের প্রেরিত ব্যাংক ড্রাফট লোপাট করে নিজেদের নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট করে ভাঙিয়ে নিত। এরকম অসংখ্য কুকীর্তির কারণে দেশের জনগণ ডাকবিভাগ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বিকল্প সেবার দিকে ঝুঁকে পড়ে। ফলে ঐতিহ্যবাহী এই বিভাগটি দিন দিন মুখ থুবড়ে পড়তে পড়তে আজকের অবস্থানে এসে ধুঁকে ধুঁকে মরছে। উপসংহার : অতি সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেছেন অ্যাডভোকেট তারানা হালিম। দেশের অনেকের মতো আমিও আশাবাদী তিনি মন্ত্রণালয়ের হালটি শক্ত হাতে ধরলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। আজকের লেখাটি মূলত তাকে উদ্দেশ্য করেই লেখা হয়েছে যাতে তিনি পরিস্থিতি সম্পর্কে কিছুটা আন্দাজ করতে পারেন। অন্যদিকে, উল্লিখিত নম্বর দুটির মালিক প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের কল্যাণে যদি মুক্তি পান তবে আমাদের আশার ভিত্তিটি আরও মজবুত হবে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে