শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়ের অপকর্মের খতিয়ান!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়ের অপকর্মের খতিয়ান!

সৃষ্টির পর থেকেই মন্ত্রণালয়টির বদনামের অন্ত ছিল না। স্বাধীন বাংলাদেশে এই মন্ত্রণালয় দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এমন পরিবার খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এই মন্ত্রণালয়ের সব মন্ত্রী হয় জেল খেটেছেন নয়তো দুর্ভোগের স্বীকার হয়েছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পর্কে বিশেষ করে কিছু বলার দরকার নেই- সম্মানিত পাঠক লেখার পরবর্তী অংশে অতি সহজেই ওসব লোকের হালহকিকত জানতে পারবেন। এই মন্ত্রণালয়ের তার নিজস্ব খুঁটির ওপর কাক-বাদুড় বা চামচিকেও বসে না। তারা বিদ্যুতের তার কিংবা খুঁটিতে বসে মরবে- তবুও ওদিকে যাবে না। মন্ত্রণালয়ের সুইচ রুম কিংবা প্যানেল বক্সে কাছে শয়তানও যায় না। কারণ এতে করে শয়তানের সতীত্ব নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সুইচ রুমের কারিগররা এত নিখুঁতভাবে প্রচণ্ড দুঃসাহসিকতা নিয়ে এমন সব অপকর্ম করে যে স্বয়ং ইবলিশ রাস্তার পাশের ডাস্টবিনে হেলান দিয়ে চিৎকার করে কান্না জুড়ে দেয় এবং বলে- হায় খোদা! ওরা এসব শিখল কোত্থেকে।

পাঠক ইতিমধ্যে হয়তো আন্দাজ করে ফেলেছেন- আমি কোন মন্ত্রণালয়ের কথা বলছি! ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভাগ ও অনুবিভাগের সংখ্যা সাতটি। প্রত্যেকটি বিভাগ সম্পর্কে রয়েছে সীমাহীন অভিযোগ এবং পাহাড়সম দুর্নীতির খতিয়ান। আজকের লেখায় আমি কেবল দুটি বিভাগের কথা বলব- যাদের কারণে দেশ-জাতি, সরকার এবং সরকারের স্পর্শকাতর ব্যক্তিবর্গ ক্ষতিগ্রস্ত এবং বিতর্কিত হচ্ছেন। প্রথমে বলি বিটিসিএল অর্থাৎ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি সম্পর্কে। পরে বলব ডাকবিভাগ নিয়ে যা কিনা ডাইরেক্টরেট অব বাংলাদেশ পোস্ট অফিস নামে নিবন্ধিত।

অনেকে একটু অবাক হয়ে প্রশ্ন করতে পারেন, এমন একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়- যারা এখন বিজ্ঞাপন দিয়েও ল্যান্ডফোনের গ্রাহক খুঁজে পায় না কিংবা বিনা মাশুলে চিঠিপত্র পাঠানোর ঘোষণা দিলেও যেখানে কেউ পোস্ট অফিসে যাবে না সেখানে দুর্নীতিই বা কী আবার সুনীতিই বা কী! আপনারা প্রায় সবাই জোর গলায় বলে থাকেন ব্যাংকিং খাতের দুর্নীতির কথা। অথবা আরও একটু বেশি রাগ হলে উল্লেখ করেন শেয়ার মার্কেটের কেলেঙ্কারির কথা। সমালোচকদের মতে, এযাবৎকালে শেয়ার মার্কেট থেকে লুট হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫৫ হাজার কোটি টাকা যা কিনা ব্যাংকগুলোর মোট জামানতের ১০ শতাংশ এবং নিজস্ব পুঁজির ৪ গুণেরও বেশি। এবার বিটিসিএলের দুর্নীতির অভিযোগের একটি খণ্ডিত অংশের কাহিনী শুনুন। বলা হয়ে থাকে ১৯৯১ সাল থেকে আজ অবধি কেবল অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার নামে দেশ থেকে পাচার হয়েছে এক লাখ কোটি টাকা।

বিটিসিএলের দুর্নীতি ও জনদুর্ভোগের খতিয়ান সম্পর্কে হাতেকলমে ধারণা দেওয়ার জন্য চলুন আপনাদের নিয়ে যাই একেবারে তৃণমূলে। ৯৬৬৫১০৮ এবং ৫৮৬১০১২৯ নম্বর দুটি ঢাকার নীলক্ষেত এক্সচেঞ্জের অধীন সংযুক্ত আছে ১০ নম্বর নায়েম রোড, ধানমন্ডি এই ঠিকানায় গত ১৫ বছর ধরে। ফোন দুটির মালিক অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে একদিনের জন্যও দুটি ফোন একসঙ্গে সচল ছিল না। অন্যদিকে বছরের ১১ মাসই দুটো ফোন পালা করে খারাপ থাকে। অর্থাৎ সারা বছর গড়ে মাত্র ৩০ দিন একটি ফোন ভালো থাকে। এ ব্যাপারে ফোনের মালিক স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্র থেকে শুরু করে নীলক্ষেত এক্সচেঞ্জের জিএম বিটিসিএলের এমডির অফিস হয়ে মন্ত্রীর দফতর পর্যন্ত ধরনা দিয়েও কোনো উপকার পাননি। অধিকন্তু নিত্যনতুন হয়রানি, বাড়তি বিল এবং টিএন্ডটি (সাবেক) অর্থাৎ হাল আমলের বিটিসিএলের লাইনম্যান দ্বারা ঠাট্টা মশকরা এবং নাজেহালের শিকার হয়েছেন। মালিক ভদ্রলোক এ জন্য নিজের খামখেয়ালি এবং নির্বুদ্ধিতাকেই দায়ী করেন।

কারণ টেলিফোন দুটি সংযোগ দেওয়ার সময় লাইনম্যানরা কিছু টাকা চেয়েছিল বকশিশ হিসেবে। তৎকালীন টিএন্ডটি মন্ত্রী নাসিম সাহেবের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকার সুবাদে লোকটি সম্ভবত একটু ভাব দেখাতে চাইলেন। তাই সগর্বে বলে ফেললেন, আপনাদের মন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে আমার অনেক ভালো সম্পর্ক। লোকটির কথা শুনে লাইনম্যানরা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠল এবং মন্ত্রী ও তার পরিবার সম্পর্কে অনেক কুরুচিপূর্ণ কথা বললেন। তারা আরও বললেন, ওসব মন্ত্রী-ফন্ত্রী তারা গনায় ধরে না। মন্ত্রীরাই নাকি উল্টো তাদের পেছনে ঘোরে। তারপর তারা আরও কিছু অশ্রাব্য কথা বলল যা মুদ্রণের অযোগ্য। লাইনম্যানদের কথা শুনে নম্বর দুটির মালিকও তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন এবং সাধ্যমতো রাগারাগি করলেন। লাইনম্যানরা চলে গেলেন। ফলে টেলিফোনের লাইন লাগল বটে কিন্তু সচল হলো না। ১৫ বছর আগে শুরু হওয়া সেই ঘটনা নিষ্পত্তি করার জন্য ভদ্রলোক সস্ত্রীক এবং সপরিবারে বহুবার বহুভাবে চেষ্টা করেছেন, বহু দরবারে ধরনা দিয়েছেন। কিন্তু লাইনম্যানদের সাফ জবাব, দেখি উনি মন্ত্রী-মিনিস্টার দিয়ে কী কচু করতে পারেন।

নায়েম রোডের ঠিকানার উল্লিখিত টেলিফোন দুটির মতো হাজার হাজার টেলিফোনের গ্রাহক যুগযুগান্তর ধরে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এবং শারীরিক-মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়ে নিজেদের দুর্বল রাষ্ট্রের অসহায় নাগরিক ভাবতে ভাবতে চিন্তা-চেতনায় দেশ ও সরকার সম্পর্কে শ্রদ্ধা হারিয়ে ফেলেছেন। এখন যদি প্রশ্ন করা হয়, বাসাবাড়ি বা অফিস-আদালতের ল্যান্ড টেলিফোনের লাইন খারাপ থাকলে কতটুকু দুর্নীতি হতে পারে? এ ব্যাপারে কেউ যদি আগ্রহী হয়ে একটু ছোটখাটো তদন্ত করেন তবে দুর্নীতি ও অনিয়মের রাঘববোয়ালদের তাণ্ডব এবং নির্লজ্জ বেহায়াপনা দেখে যারপরনাই আতঙ্কিত এবং বিস্মিত না হয়ে পারবেন না।

বাংলাদেশে ভিওআইপি নামক অবৈধ ব্যবসার প্রচলন শুরু হয় ১৯৯২-৯৩ সালের দিকে, ঠিক যে সময়টায় এদেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার চালু হয়েছিল। শুরু থেকে অর্থাৎ সেই ১৯৯২ থেকে ২০০৭ সাল অবধি ভিওআইপির জন্য কেবল টিএন্ডটির লাইন ব্যবহৃত হতো। পরবর্তীতে অবশ্য মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও এই অবৈধ কার্যক্রমটি চালু হয়। কিন্তু ল্যান্ডফোনের কার্যকারিতা, আকর্ষণ ও লাভের সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিওআইপির লাভ তুলনা করলে দেখা যায় যে, একটি ল্যান্ডফোনের আয় মোবাইলের তুলনায় কমপক্ষে ১০ গুণ। ভিওআইপি ব্যবসায়ীরা একটি ল্যান্ডফোনের সাহায্যে প্রতি মাসে কমপক্ষে এক লাখ টাকা আয় করতে পারে। কাজেই রাজধানী ঢাকাতে যদি এক লাখ ফোন লাইন ভিওআইপির জন্য ব্যবহৃত হয় তবে অবৈধ কারবারিরা কত টাকা আয় করবে তা বের করার জন্য খুব বেশি অঙ্ক জানার দরকার নেই।

বলা হয়ে থাকে- বাংলাদেশের সব অবৈধ ব্যবসার মধ্যে ভিওআইপিই হলো সবচেয়ে লাভজনক, নিরাপদ এবং সবচেয়ে বেশি লেনদেনের ব্যবসা। চোরাকারবার, সোনা পাচার, আদম পাচার, চুরি-ডাকাতি, লুটপাট, ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়া কিংবা শেয়ার মার্কেটের জুয়োচুরি প্রভৃতি কাজে রয়েছে বিস্তর ঝুঁকি এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা। এসব দুনম্বরি ব্যবসার অংশীদাররা অনেক সময় একজন অন্যজনের জন্য প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে।

অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়লে জেল-জরিমানা কিংবা মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। সেই দিক বিবেচনায় ভিওআইপি ব্যবসা সব দিক থেকে নিরাপদ। ফলে এই ব্যবসায় ঢোকার পর আমির-ওমরাহ, বাদশাহ-ফকির এবং চাকর-কুতুব সব একাকার হয়ে যায়। একজন অন্যজনের ভাই-বন্ধু এবং সাহায্যকারী হিসেবে হাতে হাত ধরে এবং গলাগলি করে তারা পথ চলে।

বিটিসিএলের লাইন ব্যবহার করে যারা ভিওআইপি ব্যবসা করে তাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হলো লাইনম্যান। লাইনম্যানরা প্রতিটি অলিগলির মুখে স্থাপিত টেলিফোনের ডিবি বক্স, ডিবি বক্স থেকে কেবিনেট এবং কেবিনেট থেকে সুইচ রুম পর্যন্ত সংযোগ স্থাপন, সংযোগ বিচ্ছিন্ন, মেরামত, তদারক এবং নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। তাদের এই ক্ষমতা একচ্ছত্র এবং সব রকম জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে। ভিওআইপির চোরাকারবারিরা সব সময় লাইনম্যানদের তাদের দেবতা হিসেবে পূজো দেয়। তাদের দ্বিতীয় দেবতা হলো টেলিফোন এক্সচেঞ্জের কর্তাব্যক্তিরা যারা কিনা ইনকামিং-আউটগোয়িং ফোন কল তদারকি করে থাকে। চোরাকারবারিরা প্রথমে তাদের দেবতা মনোনীত করে। তারপর তাদের গডফাদার যে কিনা মন্ত্রণালয়ের কোনো উঁচু পদে বসে থাকে নতুবা রাজনৈতিক বা প্রশাসনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকে তার সঙ্গে দেবতাদের সংযোগ স্থাপন করিয়ে দেয় এবং সততার সঙ্গে দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ ভাগাভাগি করে নেয়। ফলে লাইনম্যানরা বাংলাদেশের কাউকে পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না।

এ তো গেল কেবল ভিওআইপি দুর্নীতির কথা। বিটিসিএলের অন্যসব অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতার কথা শুনলে গা শিউরে উঠে। এখন পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কেবল মোবাইল ফোনে আড়ি পাতার যন্ত্রাদি নিজেরা তদারক করে। অন্যদিকে ল্যান্ডফোনে আড়ি পাততে হলে তাদের বিটিসিএলের জিএম সিকিউরিটির ওপর নির্ভর করতে হয়। ফলে অপরাধীদের জন্য বিটিসিএলের ফোন এখন সবচেয়ে বড় নিরাপদ অভয়াশ্রম। অপরাধীরা নিজেদের মধ্যে আন্তঃসংযোগ স্থাপন, কথাবার্তা বলা এবং তথ্য আদান-প্রদানের জন্য বিটিসিএলের সুইচ রুম থেকে লাইনম্যান পর্যন্ত এক বিরাট সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। তারা তাদের সুবিধা মতো অন্যের টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রেখে নিজেদের অবস্থানে লাইনটি নিয়ে নেয়। তারপর ইচ্ছেমতো কথা বলে, তথ্য আদান-প্রদান করে অথবা ভিওআইপি ব্যবসা করে।

সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অভিযোগ হলো- রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের টেলিফোনের কথাবার্তা অনেক সময় তাদের বিরোধী পক্ষের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রয় করা হয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট অপরাধীরা দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিদেশে পাচার করে বলেও অনেক কানাঘুষা রয়েছে। এত্তসব মারাত্দক অপরাধের কাছে গ্রাহক হয়রানি, টেলিফোনের তার চুরি, একজনের লাইন বিনে নোটিসে অন্যজনকে দিয়ে দেওয়া, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বেচ্ছাচারিতা, নিয়মিত অফিস না করা কিংবা কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহি না করার ঘটনা একেবারে নস্যি!

আজকের লেখার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার মন্ত্রণালয়ের ডাকবিভাগ সম্পর্কে কিছু বলে উপসংহারে চলে যাব। ডাকবিভাগটি কার্যকারিতার দিক থেকে অনেক আগেই উপযোগিতা হারিয়েছে। কেবল মামলা-মোকদ্দমা এবং সরকারি কাজে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপনের জন্য দরকার পড়লে লোকজন ডাকঘরে যায়। অন্যথায় কেউ ওইদিকে ভুলেও পা বাড়ায় না। ফলে এই বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বনেদি জমিদারের মতো অফিসে আসেন এবং কিছুক্ষণ আনন্দ-ফুর্তি খানাপিনা এবং চিত্তবিনোদনের পর রোজগার বাজার সদাই করে বাড়িতে ফেরেন। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। ডাকবিভাগের বহুমুখী সেবা এবং কল্যাণমুখী পরিষেবাগুলো আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে কেবল এই বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবহেলা, দুর্নীতি, দায়িত্ব পালনে অনীহা এবং স্বেচ্ছাচারিতার জন্য।

ডাকবিভাগের অন্যতম কার্যকরী প্রকল্প ছিল ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক। জনগণের আমানত নিয়ে অনিয়ম করার প্রথম সংস্কৃতি চালু করেছিল এই বিভাগের দুর্নীতিপরায়ণ কর্তারা। পরে এটি মহামারী রূপে বিস্তার লাভ করে ব্যাংকিং, লিজিং এবং বীমা শিল্পে ছড়িয়ে পড়ে। হুন্ডি-জাল জালিয়াতি, চেক, ব্যাংক ড্রাফট, পে-অর্ডার জালিয়াতির হাতেখড়ি শুরু হয়েছিল ডাকবিভাগের সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের মাধ্যমে। আশির দশকে এদেশে প্রথম যখন জনশক্তি রপ্তানি শুরু হলো তখন প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে স্বদেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠাতেন। তখন চিঠিপত্র আদান-প্রদানের একমাত্র মাধ্যম ছিল ডাকবিভাগ। অন্যদিকে ব্যাংকিং চ্যানেল অথবা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ তখনো পরিচিতি পায়নি। এ সময়টাতে ডাকবিভাগের অপরাধী চক্রটি কয়েকটি দেশীয় ব্যাংকের দুর্নীতিবাজ কর্তাদের যোগসাজশে প্রবাসীদের প্রেরিত ব্যাংক ড্রাফট লোপাট করে নিজেদের নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট করে ভাঙিয়ে নিত। এরকম অসংখ্য কুকীর্তির কারণে দেশের জনগণ ডাকবিভাগ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বিকল্প সেবার দিকে ঝুঁকে পড়ে। ফলে ঐতিহ্যবাহী এই বিভাগটি দিন দিন মুখ থুবড়ে পড়তে পড়তে আজকের অবস্থানে এসে ধুঁকে ধুঁকে মরছে। উপসংহার : অতি সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেছেন অ্যাডভোকেট তারানা হালিম। দেশের অনেকের মতো আমিও আশাবাদী তিনি মন্ত্রণালয়ের হালটি শক্ত হাতে ধরলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। আজকের লেখাটি মূলত তাকে উদ্দেশ্য করেই লেখা হয়েছে যাতে তিনি পরিস্থিতি সম্পর্কে কিছুটা আন্দাজ করতে পারেন। অন্যদিকে, উল্লিখিত নম্বর দুটির মালিক প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের কল্যাণে যদি মুক্তি পান তবে আমাদের আশার ভিত্তিটি আরও মজবুত হবে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়