শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৯, রবিবার, ০২ আগস্ট, ২০১৫

আমার দেখা আওরঙ্গ

খন্দকার কামরুল হক শামীম
অনলাইন ভার্সন
আমার দেখা আওরঙ্গ

১৯৭২ সালে আমি ঢাকা কলেজে ভর্তি হই। সেখানেই আওরঙ্গের সঙ্গে প্রথম পরিচয়। হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ। যুবরাজের মতো চেহারার মানুষটি দ্রুত অন্যকে আপন করে নিতে পারেন। আমাদেরও নেন। দিলদরাজ টগবগে তরুণটি প্রথম পরিচয়েই বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন, 'তুমি আমার ভাই।' সেই থেকে আত্মার সম্পর্ক তৈরি হয় আমাদের। তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এ সম্পর্ক ছিল। শেষ জীবনে বিএনপিতে যেতে বাধ্য হলেও তার শরীর মন জুড়ে ছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তার আদর্শ। আওয়ামী লীগ করে মরার আকুতি ছিল তার জীবনের শেষ দিনগুলোতে। কিন্তু তা আর হয়নি। অন্তহীন বেদনা-অভিমান কষ্ট নিয়েই চলে গেলেন আওরঙ্গ। সড়ক দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু সংবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে বসে যখন শুনলাম, আমি স্তম্ভিত। পাথরের মতো হয়ে গেলাম। আমাদের আওরঙ্গ নেই। তার স্ত্রী-সন্তানের কথা মনে পড়ল। তার ছেলেটির বয়স তখন ১২ বছর। কান্না আর ধরে রাখতে পারলাম না। এরইমধ্যে দুই বছর পেরিয়ে গেছে। অনেক কিছু বদলে গেছে। কিন্তু আওরঙ্গের জন্য হৃদয়ের মনিকোঠায় রাখা জায়গাটি একই আছে। ২০১৩ সালের ৩ আগস্ট ঢাকা-মাওয়া সড়কে মেদেনীমণ্ডল ইউনিয়নের খানবাড়ি এলাকায় এক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ শুধু বন্ধুপ্রিয় ছিলেন না, তার মধ্যে অসাধারণ মানবিক গুণ ছিল। মানুষের দুঃসময়ে পাশে ছুটে যেতেন, পরকে আপন করে নিতেন। কর্মীদের প্রতি কী যে দরদ ছিল যারা কাছে গেছেন তারাই জানেন। মাঠকর্মী অন্তপ্রাণ নেতা ছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন দক্ষ সংগঠক। মেধা, মনন, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতেও তার ছিল অবাধ বিচরণ। ঢাকা কলেজে পড়ার সময় আমরা ছাত্রলীগ করতাম। আমাদের সঙ্গে আরও ছিলেন শেখ জামাল, শেখ মারুফ, বর্তমানে কানাডা প্রবাসী জহির, আবদুর রউফ (বর্তমান কুমারখালী উপজেলা চেয়ারম্যান), নশু ভাই (আমাদের সিনিয়র), ইমামুল কবির শান্ত (শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়)। আমাদের বন্ধুদের মধ্যে এখন জার্মানিতে আছেন অনেকেই। অনেকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বন্ধুদের অনেকে এখন ভালো অবস্থানে আছেন আর অনেকে পরপারে চলে গেছেন। চলে গেছেন আওরঙ্গও। মানুষের কল্পনার চিত্রে যাই হোক ব্যক্তিগত জীবনে এ বন্ধুটি কী যে মিষ্টভাষী আর ধীরস্থির ছিলেন তা তার ঘনিষ্ঠরাই জানেন।

১৯৭৩ সালে আমরা উচ্চমাধ্যমিক পাস করি। এখানে বলে রাখা ভালো, তখন এক বছরের শর্ট কোর্সে আমাদের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হয়। মুক্তিযুদ্ধের কারণে সরকার শর্ট সিলেবাস দিয়েছিল। উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর আওরঙ্গ ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসনে। আমি সমাজকল্যাণে। ১৯৭৫ সালে আমি চলে যাই রক্ষীবাহিনীতে। অন্যদিকে আওরঙ্গ প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, পরে দেশকাঁপানো ছাত্রনেতা হন। বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামালের খুব প্রিয়ভাজন ছিলেন তিনি। ১৯৭৪ সালে শেখ কামাল দুষ্কৃতকারীদের হামলার শিকার হন। পরের দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৩১২ নম্বর কেবিনে আমি কামাল ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। দেখলাম কামাল ভাই আওরঙ্গের কোলে মাথা রেখে শুয়ে আছেন। শেখ কামাল আমাকে দেখে বললেন, কাছে আয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড আওরঙ্গকে খুব কষ্ট দিয়েছিল। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। রক্ষীবাহিনী ছেড়ে আমি মনোযোগ দেই ব্যবসা-বাণিজ্যে। আওরঙ্গ ব্যস্ত হন ছাত্রলীগ পুনর্গঠনে। এ সময় দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগের নাম নেওয়া যেত না। বড় দুঃসময় ছিল। এ দুঃসময়ে প্রতিবাদের আগুন জ্বেলে দেন আওরঙ্গ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কাঁপিয়ে তোলেন মিছিল-স্লোগানে। এই স্লোগান ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি শিক্ষাঙ্গনে। আওরঙ্গ হয়ে ওঠেন প্রতিবাদের প্রতীক। তিনি হয়ে ওঠেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাহস ও প্রেরণার উৎস। এ কারণে তৎকালীন সামরিক সরকার আওরঙ্গের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করে। কিন্তু কোনো কিছু তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। এ সময় সামরিক জান্তা আওরঙ্গের সহচর কাওসারকে গুলি করে হত্যা করে। গুম করে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা বাবুকে। মূলত গুমের রাজনীতির সূত্রপাত তখন থেকেই। একপর্যায়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন হেমায়েতউল্লাহ আওরঙ্গ। '৮০ সালের দিকে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার দীপ্ত শপথে দেশে ফিরে আসেন। আবারও গোপন অবস্থানে থেকে সক্রিয় করতে থাকেন ছাত্রলীগ-যুবলীগকে। একদিন শাহবাগে আত্মগোপন থাকা অবস্থায় তার ওপর আক্রমণ করে একটি সংস্থা। কোনো রকমে তিনি প্রাণে রক্ষা পান। তারপর আবার ভারতে পালিয়ে যান। এর পর ১৯৯১ সাল পর্যন্ত ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপন করেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে এরশাদের পতনের পর তিনি দেশে ফিরে আসেন। শুরু করেন রাজনীতির নতুন জীবন। কিন্তু মামলা থাকায় তাকে গোপন জীবন বেছে নিতে হয়। এ অবস্থায় আবদুর রাজ্জাকের ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচনে অংশ নেন। জয়ী হন বিপুল ভোটে। গোপনে সংসদে এসে শপথ নেন। আইনি লড়াইয়ের পর মুক্ত হয়ে যোগ দেন সংসদে। '৯৬ সালেও তিনি বিজয়ী হন। আওরঙ্গের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে। তারা সফল হয়। তাকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। প্রিয় দল থেকে দূরে থাকতে বাধ্য হলেও তিনি অন্য দলে যাননি। ২০০১ সালে দল তাকে মনোনয়ন দেয়নি। আওরঙ্গ ফুটবল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। স্রোতের বিপরীতে সেই যুদ্ধেও বীর মুক্তিযোদ্ধা আওরঙ্গের গলায় জয়ের বরমাল্য ওঠে। তবু দল তাকে ফিরিয়ে নেয়নি। তৃর্ণমূল পর্যন্ত মানুষ তাকে ভালোবেসেছিল। কর্মীরা তাকে দাদা বলে হৃদয়ে ঠাঁই দিয়েছিল। সে কি আর হারতে পারে? মনের কষ্টে পথ হাঁটা আওরঙ্গের বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা কোনোটাই কমেনি। তিনি আওয়ামী লীগে ফেরার চেষ্টাও করেন। কিন্তু চক্রান্তের কাছে জয়ী হতে পারেননি। সে কারণে ২০০৬ সালের আগে যোগ দিয়েছিলেন বিএনপিতে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর পর আওরঙ্গ দেশেই ছিলেন এবং তার বিরুদ্ধে কোনো অন্যায়, অনিয়ম খুঁজে পায়নি সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এ সময় প্রবাসে অবস্থানরত আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের অভিনন্দন জানান এবং আবারও আওয়ামী লীগ করার আগ্রহ দেখান। শেখ হাসিনা তাকে তার বর্তমান অবস্থানে থাকার জন্য বলেন এবং টেলিফোন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।

হেমায়েতউল্লাহ আওরঙ্গকে নিয়ে অনেকে অনেক কিছু মনে করেন। অনেক কিছু ভাবেন। বাস্তবে আওরঙ্গ ছিলেন অন্যরকম। সাদামাটা। জনদরদী, কর্মীবান্ধব। তার প্রাণ ও আত্মা ছিল বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ। লোভ-লালসা তাকে কখনো গ্রাস করতে পারেনি। অর্থ ছিল না কিন্তু মনটা ছিল সমুদ্রসম। ব্যবসা-বাণিজ্য করে যা আয় করতেন, তাই দান করতেন। কর্মীরা তাকে দয়ার সাগর মনে করতেন। আওরঙ্গ মানুষকে ভালোবাসতেন, মানুষের ভালোবাসাও পেতেন। ছোট-বড় সবাইকে কাছে টানতে পারতেন। আমাদের সেই প্রিয় বন্ধু চলে গেলেন। বুকভরা কষ্ট, মনভরা অভিমান ছিল তার। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশের জন্য তার অবদান ছিল। দক্ষ সংগঠক হিসেবে ছিল দলের জন্য অবদান। আওরঙ্গ কিছু দিন আগে বলেছিলেন, রাজনীতি তো আর হলো না, তাই স্ত্রী-সন্তানদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছি। রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় মনোযোগ দিয়েছি। কিন্তু রাজনীতি ও গণমুখী চরিত্রের আওরঙ্গ তার এলাকার মানুষের সঙ্গে ইফতার পার্টি করতে গিয়েই সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। বুকভরা কষ্ট, মনভরা অভিমান নিয়ে চলে গেলেন একদম বিনা নোটিসে। এ যাওয়া মানেই চলে যাওয়া নয়। তিনি বেঁচে থাকবেন কর্মী, মানুষ ও আমাদের মাঝে। আর কেউ তাকে অপমান করে কষ্ট দিতে পারবেন না। আর কোনো দিন আমার বন্ধু আওরঙ্গ কারও কাছে কিছু চাইতে আসবেন না। কেউ তাকে অনাদর-অবহেলা দেখানোর সুযোগ পাবেন না। আমার বড় ভাই চলচ্চিত্র অভিনেতা ও মুক্তিযোদ্ধা রাজু আহমেদ সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হলে তার লাশের পাশে বসে কাঁদছিলাম। এখনো মনে পড়ে '৭২ সালের ১১ ডিসেম্বরের সেই দিনটি। আওরঙ্গ এসে জড়িয়ে ধরে বললেন, 'বন্ধু কাঁদবে না। তুমি আমার ভাই।' আওরঙ্গ আমার ভাই, আমার বন্ধু। তুমি ভালো থেকো। আল্লাহ তোমাকে জান্নাত দিন। আমিন।

 


বিডি-প্রতিদিন/০২ আগস্ট ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়