শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৯, রবিবার, ০২ আগস্ট, ২০১৫

আমার দেখা আওরঙ্গ

খন্দকার কামরুল হক শামীম
অনলাইন ভার্সন
আমার দেখা আওরঙ্গ

১৯৭২ সালে আমি ঢাকা কলেজে ভর্তি হই। সেখানেই আওরঙ্গের সঙ্গে প্রথম পরিচয়। হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ। যুবরাজের মতো চেহারার মানুষটি দ্রুত অন্যকে আপন করে নিতে পারেন। আমাদেরও নেন। দিলদরাজ টগবগে তরুণটি প্রথম পরিচয়েই বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন, 'তুমি আমার ভাই।' সেই থেকে আত্মার সম্পর্ক তৈরি হয় আমাদের। তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এ সম্পর্ক ছিল। শেষ জীবনে বিএনপিতে যেতে বাধ্য হলেও তার শরীর মন জুড়ে ছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তার আদর্শ। আওয়ামী লীগ করে মরার আকুতি ছিল তার জীবনের শেষ দিনগুলোতে। কিন্তু তা আর হয়নি। অন্তহীন বেদনা-অভিমান কষ্ট নিয়েই চলে গেলেন আওরঙ্গ। সড়ক দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু সংবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে বসে যখন শুনলাম, আমি স্তম্ভিত। পাথরের মতো হয়ে গেলাম। আমাদের আওরঙ্গ নেই। তার স্ত্রী-সন্তানের কথা মনে পড়ল। তার ছেলেটির বয়স তখন ১২ বছর। কান্না আর ধরে রাখতে পারলাম না। এরইমধ্যে দুই বছর পেরিয়ে গেছে। অনেক কিছু বদলে গেছে। কিন্তু আওরঙ্গের জন্য হৃদয়ের মনিকোঠায় রাখা জায়গাটি একই আছে। ২০১৩ সালের ৩ আগস্ট ঢাকা-মাওয়া সড়কে মেদেনীমণ্ডল ইউনিয়নের খানবাড়ি এলাকায় এক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ শুধু বন্ধুপ্রিয় ছিলেন না, তার মধ্যে অসাধারণ মানবিক গুণ ছিল। মানুষের দুঃসময়ে পাশে ছুটে যেতেন, পরকে আপন করে নিতেন। কর্মীদের প্রতি কী যে দরদ ছিল যারা কাছে গেছেন তারাই জানেন। মাঠকর্মী অন্তপ্রাণ নেতা ছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন দক্ষ সংগঠক। মেধা, মনন, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতেও তার ছিল অবাধ বিচরণ। ঢাকা কলেজে পড়ার সময় আমরা ছাত্রলীগ করতাম। আমাদের সঙ্গে আরও ছিলেন শেখ জামাল, শেখ মারুফ, বর্তমানে কানাডা প্রবাসী জহির, আবদুর রউফ (বর্তমান কুমারখালী উপজেলা চেয়ারম্যান), নশু ভাই (আমাদের সিনিয়র), ইমামুল কবির শান্ত (শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়)। আমাদের বন্ধুদের মধ্যে এখন জার্মানিতে আছেন অনেকেই। অনেকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বন্ধুদের অনেকে এখন ভালো অবস্থানে আছেন আর অনেকে পরপারে চলে গেছেন। চলে গেছেন আওরঙ্গও। মানুষের কল্পনার চিত্রে যাই হোক ব্যক্তিগত জীবনে এ বন্ধুটি কী যে মিষ্টভাষী আর ধীরস্থির ছিলেন তা তার ঘনিষ্ঠরাই জানেন।

১৯৭৩ সালে আমরা উচ্চমাধ্যমিক পাস করি। এখানে বলে রাখা ভালো, তখন এক বছরের শর্ট কোর্সে আমাদের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হয়। মুক্তিযুদ্ধের কারণে সরকার শর্ট সিলেবাস দিয়েছিল। উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর আওরঙ্গ ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসনে। আমি সমাজকল্যাণে। ১৯৭৫ সালে আমি চলে যাই রক্ষীবাহিনীতে। অন্যদিকে আওরঙ্গ প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, পরে দেশকাঁপানো ছাত্রনেতা হন। বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামালের খুব প্রিয়ভাজন ছিলেন তিনি। ১৯৭৪ সালে শেখ কামাল দুষ্কৃতকারীদের হামলার শিকার হন। পরের দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৩১২ নম্বর কেবিনে আমি কামাল ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। দেখলাম কামাল ভাই আওরঙ্গের কোলে মাথা রেখে শুয়ে আছেন। শেখ কামাল আমাকে দেখে বললেন, কাছে আয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড আওরঙ্গকে খুব কষ্ট দিয়েছিল। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। রক্ষীবাহিনী ছেড়ে আমি মনোযোগ দেই ব্যবসা-বাণিজ্যে। আওরঙ্গ ব্যস্ত হন ছাত্রলীগ পুনর্গঠনে। এ সময় দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগের নাম নেওয়া যেত না। বড় দুঃসময় ছিল। এ দুঃসময়ে প্রতিবাদের আগুন জ্বেলে দেন আওরঙ্গ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কাঁপিয়ে তোলেন মিছিল-স্লোগানে। এই স্লোগান ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি শিক্ষাঙ্গনে। আওরঙ্গ হয়ে ওঠেন প্রতিবাদের প্রতীক। তিনি হয়ে ওঠেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাহস ও প্রেরণার উৎস। এ কারণে তৎকালীন সামরিক সরকার আওরঙ্গের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করে। কিন্তু কোনো কিছু তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। এ সময় সামরিক জান্তা আওরঙ্গের সহচর কাওসারকে গুলি করে হত্যা করে। গুম করে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা বাবুকে। মূলত গুমের রাজনীতির সূত্রপাত তখন থেকেই। একপর্যায়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন হেমায়েতউল্লাহ আওরঙ্গ। '৮০ সালের দিকে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার দীপ্ত শপথে দেশে ফিরে আসেন। আবারও গোপন অবস্থানে থেকে সক্রিয় করতে থাকেন ছাত্রলীগ-যুবলীগকে। একদিন শাহবাগে আত্মগোপন থাকা অবস্থায় তার ওপর আক্রমণ করে একটি সংস্থা। কোনো রকমে তিনি প্রাণে রক্ষা পান। তারপর আবার ভারতে পালিয়ে যান। এর পর ১৯৯১ সাল পর্যন্ত ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপন করেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে এরশাদের পতনের পর তিনি দেশে ফিরে আসেন। শুরু করেন রাজনীতির নতুন জীবন। কিন্তু মামলা থাকায় তাকে গোপন জীবন বেছে নিতে হয়। এ অবস্থায় আবদুর রাজ্জাকের ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচনে অংশ নেন। জয়ী হন বিপুল ভোটে। গোপনে সংসদে এসে শপথ নেন। আইনি লড়াইয়ের পর মুক্ত হয়ে যোগ দেন সংসদে। '৯৬ সালেও তিনি বিজয়ী হন। আওরঙ্গের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে। তারা সফল হয়। তাকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। প্রিয় দল থেকে দূরে থাকতে বাধ্য হলেও তিনি অন্য দলে যাননি। ২০০১ সালে দল তাকে মনোনয়ন দেয়নি। আওরঙ্গ ফুটবল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। স্রোতের বিপরীতে সেই যুদ্ধেও বীর মুক্তিযোদ্ধা আওরঙ্গের গলায় জয়ের বরমাল্য ওঠে। তবু দল তাকে ফিরিয়ে নেয়নি। তৃর্ণমূল পর্যন্ত মানুষ তাকে ভালোবেসেছিল। কর্মীরা তাকে দাদা বলে হৃদয়ে ঠাঁই দিয়েছিল। সে কি আর হারতে পারে? মনের কষ্টে পথ হাঁটা আওরঙ্গের বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা কোনোটাই কমেনি। তিনি আওয়ামী লীগে ফেরার চেষ্টাও করেন। কিন্তু চক্রান্তের কাছে জয়ী হতে পারেননি। সে কারণে ২০০৬ সালের আগে যোগ দিয়েছিলেন বিএনপিতে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর পর আওরঙ্গ দেশেই ছিলেন এবং তার বিরুদ্ধে কোনো অন্যায়, অনিয়ম খুঁজে পায়নি সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এ সময় প্রবাসে অবস্থানরত আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের অভিনন্দন জানান এবং আবারও আওয়ামী লীগ করার আগ্রহ দেখান। শেখ হাসিনা তাকে তার বর্তমান অবস্থানে থাকার জন্য বলেন এবং টেলিফোন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।

হেমায়েতউল্লাহ আওরঙ্গকে নিয়ে অনেকে অনেক কিছু মনে করেন। অনেক কিছু ভাবেন। বাস্তবে আওরঙ্গ ছিলেন অন্যরকম। সাদামাটা। জনদরদী, কর্মীবান্ধব। তার প্রাণ ও আত্মা ছিল বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ। লোভ-লালসা তাকে কখনো গ্রাস করতে পারেনি। অর্থ ছিল না কিন্তু মনটা ছিল সমুদ্রসম। ব্যবসা-বাণিজ্য করে যা আয় করতেন, তাই দান করতেন। কর্মীরা তাকে দয়ার সাগর মনে করতেন। আওরঙ্গ মানুষকে ভালোবাসতেন, মানুষের ভালোবাসাও পেতেন। ছোট-বড় সবাইকে কাছে টানতে পারতেন। আমাদের সেই প্রিয় বন্ধু চলে গেলেন। বুকভরা কষ্ট, মনভরা অভিমান ছিল তার। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশের জন্য তার অবদান ছিল। দক্ষ সংগঠক হিসেবে ছিল দলের জন্য অবদান। আওরঙ্গ কিছু দিন আগে বলেছিলেন, রাজনীতি তো আর হলো না, তাই স্ত্রী-সন্তানদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছি। রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় মনোযোগ দিয়েছি। কিন্তু রাজনীতি ও গণমুখী চরিত্রের আওরঙ্গ তার এলাকার মানুষের সঙ্গে ইফতার পার্টি করতে গিয়েই সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। বুকভরা কষ্ট, মনভরা অভিমান নিয়ে চলে গেলেন একদম বিনা নোটিসে। এ যাওয়া মানেই চলে যাওয়া নয়। তিনি বেঁচে থাকবেন কর্মী, মানুষ ও আমাদের মাঝে। আর কেউ তাকে অপমান করে কষ্ট দিতে পারবেন না। আর কোনো দিন আমার বন্ধু আওরঙ্গ কারও কাছে কিছু চাইতে আসবেন না। কেউ তাকে অনাদর-অবহেলা দেখানোর সুযোগ পাবেন না। আমার বড় ভাই চলচ্চিত্র অভিনেতা ও মুক্তিযোদ্ধা রাজু আহমেদ সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হলে তার লাশের পাশে বসে কাঁদছিলাম। এখনো মনে পড়ে '৭২ সালের ১১ ডিসেম্বরের সেই দিনটি। আওরঙ্গ এসে জড়িয়ে ধরে বললেন, 'বন্ধু কাঁদবে না। তুমি আমার ভাই।' আওরঙ্গ আমার ভাই, আমার বন্ধু। তুমি ভালো থেকো। আল্লাহ তোমাকে জান্নাত দিন। আমিন।

 


বিডি-প্রতিদিন/০২ আগস্ট ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে