শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৫

আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মাথাচাড়া দেওয়ার দুই বছর পর আকস্মিকভাবে তুরস্ক সামরিক শক্তি নিয়ে মাঠে নামল ইরাক-সিরিয়ার ইসলামিক স্টেট (আইএস) নামের সুন্নি জঙ্গি দমনে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার। আত্মঘাতী হামলা তুরস্ককে বাধ্য করল সামরিক পদক্ষেপ নিতে। পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য তুরস্কের সামরিক বাহিনীর যুদ্ধের সক্ষমতা ওই অঞ্চলের যে কোনো দেশের চেয়ে নিঃসন্দেহে বেশি। সামরিক অস্ত্রসম্ভারও অত্যাধুনিক। আইএস হামলার চার দিনের মাথায় তুরস্কের যুদ্ধবিমান সিরিয়ায় ঢুকে আইএস জঙ্গিদের ঘাটি গুঁড়িয়ে দেওয়া শুরু করল। সঙ্গে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩০০ জন দেশীয় আইএস ও বিচ্ছিন্নতাবাদী কুর্দিস্থান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) সন্দেহভাজন জঙ্গিদের পাকড়াও করল। সেই সঙ্গে পশ্চিমা সম্মিলিত বাহিনীর জন্য খুলে দিল অনেক দিনের প্রত্যাশিত সীমান্তবর্তী একটি বিমান ঘাঁটি। হঠাৎ করে তুরস্কের নীতির উল্টো মোড় আন্তর্জাতিক মহলকে বিস্মিত না করলেও কিছুটা চমকে দিয়েছে। তুরস্কের নতুন বাঁক কাজে লাগাতে পশ্চিমা বিশ্ব তোড়জোড় শুরু করেছে ইতিমধ্যেই।

আবু বকর আল বাগদাদি, আইএস জঙ্গিদের শীর্ষ নেতা এবং স্বঘোষিত খলিফা, ইরাকের মসুল শহর দখল করে গত বছরের জুলাই মাসে খিলাফত ঘোষণার পর পশ্চিমা জোটে তুরস্ক যোগ দিলেও আইএস দমনে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছিল এতদিন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক তাগাদা সত্ত্বেও তুরস্কের নিষ্ক্রিয়তা চোখে পড়ার মতো ছিল। তুরস্কের ক্ষমতাসীন ইসলামপন্থি জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি) প্রতিবেশী সিরিয়া নিয়ে নীতি-জটিলতায় ভুগছিল। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট তায়েপ এরদোগান আইএস জিহাদিদের দমনের চেয়ে ইরান সমর্থিত সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উচ্ছেদে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছিল। তুরস্কের কুর্দি জনগোষ্ঠীর স্বতন্ত্র হওয়ার চাহিদাকে দেশের অখণ্ডতার জন্য হুমকি মনে করে তুর্কি সরকার। আইএসের পৈশাচিক বর্বরতা থেকে উত্তর সিরিয়ার কুর্দি জনগণকে রক্ষার জন্য তুরস্কের এরদোগান সরকারের নির্লিপ্ততা ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে। তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন 'পিকেকে' সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত। আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইরত সিরীয় কুর্দিদের সঙ্গে পিকেকের আত্মিক যোগসাজশ আছে বলেও তুর্কি সরকার বিশ্বাস করে।

আইএসের বিরুদ্ধে একমাত্র কুর্দিদের শক্ত প্রতিরোধ গড়তে দেখা গেছে। সিরীয় কুর্দিরা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর কোবানা শহরকে আইএস দখলমুক্ত করে তুরস্কের সীমানা-সংলগ্ন ব্যাপক এলাকায় নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করেছে। অপরদিকে ইরাক ও সিরিয়ার সেনাবাহিনী রামাদি ও পালমিরার মতো গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল হারিয়েছে। গত ২০ জুলাই সীমান্তবর্তী সুরুক শহরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৩২ জন নিহত হলে তুরস্কজুড়ে মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। আইএস হামলার দায় স্বীকার করলে তুর্কি সরকার প্রচণ্ড চাপের মধ্যে পড়ে। তিন দিন পর আইএস আক্রমণে তিনজন সৈনিক হতাহত হলে তুর্কির এরদোগান সরকার চুপ থাকার বদলে শক্ত জবাব দেওয়ার পথ বেছে নেয়। তুর্কি প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতোগলু বলেন, 'তুর্কি রিপাবলিক কোনো ভেদাভেদ ব্যতিরেকে সব জঙ্গিবার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দৃঢ়, সেটা জঙ্গি সংগঠন দায়েস (আইএসের আরবি নাম) বা পিকেকে বা অন্য আন্তর্জাতিক জঙ্গি হোক'। কুর্দি প্রভাব কমানোর জন্য সিরিয়ায় আইএস দমন তুর্কি সরকারের একটি কূট চাল এ অভিযোগের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সিরিয়ার যুদ্ধরত কুর্দি ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন পার্টি (পিওয়াইডি) এবং কুর্দি মিলিশিয়া অফ পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটস (ওয়াইপিজি)-কে আক্রমণ করবে না যদি তারা তুর্কি সীমান্তে হুমকি অথবা সিরিয়াতে জনতাত্তিক পরিবর্তনের চেষ্টা না করে। আইএসের পাশাপাশি ইরাকে পিকেকে অবস্থানের ওপর বিমান হামলা ও দেশের ভিতর তাদের সমর্থকদের ধরপাকড় তুরস্কের উদ্দেশ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। সিরিয়ার সঙ্গে ৯০০ কিলোমিটার স্থলসীমানাজুড়ে আইএস জঙ্গিদের অবাধ ও সহজ চলাচল লক্ষণীয় ছিল। এ জন্য তুর্কি সরকারের নিষ্ক্রিয়তাকেই দায়ী করে সবাই। আইএস দমনে তুরস্কের ইতস্ততার পেছনে অনেক কারণের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো- সিরীয় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উৎখাতে মার্কিন ও তুর্কি অবস্থানের ভিন্নতা; উত্তর সিরিয়ার সীমান্তে উদ্বাস্তুদের জন্য নো ফ্লাই জোন বা সেফ জোন ঘোষণার দাবির প্রতি মার্কিনিদের নির্লিপ্ততা; সিরীয় কুর্দিদের বিজয়ে তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদে উৎসাহিত করার আশঙ্কা; আইএস দমন অভিযানে অঘোষিত যুদ্ধের চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার শঙ্কা; আইএস নিয়ন্ত্রিত তেল সম্পদের সুফল ভোগের ভাবনা ও আইএস হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত না হওয়া।

তিউনিসিয়ার সাগর পাড়ের অবকাশ কেন্দ্রে সাম্প্রতিক আইএস হামলা পুরো অঞ্চলকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়। তুরস্ক ঝুঁকি এলাকার বাইরে নয় বলে বিদেশি পর্যটকরা নিরাপদ নয়, তাই যুক্তরাজ্য নাগরিকদের তুরস্ক ভ্রমণে সতর্ক করেছে। তুরস্ক, আইএস ছাড়াও উগ্রবামপন্থি ও কুর্দি জঙ্গিদের নাশকতাপ্রবণ। তুরস্কের সাগর পাড়ের বিনোদন কেন্দ্রে রোদ পোহাতে বছরে প্রায় ৭৫ লাখ বিদেশি পর্যটক আসে। পর্যটনবাণিজ্যে ধস ঠেকাতে আইএস এবং পিকেকে দমন তুরস্কের নিরাপত্তার জন্য জরুরি হলেও পিকেকে দমন রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়ানির্ভর। আইএস নিয়ে প্রকাশ্যে নির্লিপ্ততা এবং অন্তরালে তুর্কি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ আন্তর্জাতিক মহল নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করে। তুরস্ক হয়ে সিরিয়ার আইএস নিয়ন্ত্রিত এলাকায় অবাধ চলাচলে বাধা না দেওয়ায় ভিনদেশি যোদ্ধারা অতি সহজেই কথিত জিহাদে যোগ দিতে পেরেছে। আহত জঙ্গিদের চিকিৎসায় তুরস্কের মাটিতে গোপনে হাসপাতাল পরিচালিত হচ্ছে, চোরাপথে আইএসের জ্বালানি তেল বিক্রির সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততাও জনবিদিত।

আইএসের বিস্তৃতি ও ঘাঁটি তুরস্কঘেঁষা উত্তর সিরিয়াতে সবচেয়ে বেশি। মধ্য সিরিয়াতে অন্যান্য জঙ্গি দলের নিয়ন্ত্রণ ও উপজাতি প্রধানদের দৌরাত্ম্য রয়েছে। তুরস্কের মদদচ্যুত হলে আইএসের সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি অধিক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তুরস্কের বিমান ঘাঁটির ব্যবহার পশ্চিমা বিমান বাহিনীকে আইএস জঙ্গিদের স্নায়ুকেন্দ্রে আঘাতের কৌশলগত সুবিধা অনেকগুণ বাড়িয়ে দেবে। লক্ষ্যবস্তুর সঠিক অবস্থান নির্ণয় ও নিবিড় বিমান হামলা আইএসের শক্ত ঘাঁটিগুলোকে নাজুক করে দেবে। তুরস্কের বৈরী অবস্থানের ফলে আইএস সরবরাহ ব্যবস্থা ও জিহাদি চলাচল অনিশ্চয়তায় পড়বে। তুরস্কের মাটি ব্যবহার করে স্থলপথে আইএস অতি সহজেই রশদ, প্রয়োজনীয় জীবনধারণ সামগ্রী, অস্ত্র-গোলাবারুদ সংগ্রহ ও চোরাপথে জ্বালানি তেল বিক্রি করতে পারত। তুরস্ককে সামরিক অভিযানে টেনে আনা আইএসের একটি মারাত্মক কৌশলগত ভুল তা অচিরেই প্রমাণ হবে। জঙ্গিবাদের বৈশিষ্ট্য হলো- যে হাত খাওয়ায় সেই হাতেই কামড় দেয়। জঙ্গিদের সঙ্গে গোপন অাঁতাত বা সমঝোতা করে নিরাপত্তার পথ খোঁজা মারাত্মক ভুল কৌশল। তুরস্ককে এখন সেই ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে। জিহাদিদের শক্ত হাতে মোকাবিলার বদলে বেড়ে ওঠার সহজ সুযোগ করে দিয়েছে তুরস্ক। সমাজের ভিতরে জিহাদিরা শক্ত শেকড় গেড়েছে। ফলে নিরীহ তুর্কিদের আত্মঘাতী বোমা হামলার শিকার হতে হচ্ছে। এখন তুরস্ক মনোযোগ দিয়েছে জিহাদি শেকড় উপড়াতে।

দক্ষিণ এশিয়ায় জঙ্গিবাদের মূল থাবা পাকিস্তানে সীমাবদ্ধ থেকেছে বেশি। সব ধরনের জঙ্গি দমনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি বেশি সাফল্য পেতে সক্ষম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'শূন্য সহিষ্ণুতা' নীতি জঙ্গিদের পুরোপুরি নির্মূল করতে না পারলেও বেড়ে ওঠার পথ বন্ধ করেছে নিঃসন্দেহে। বাংলাদেশের সফল নীতি বিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। সহনশীলতার বদলে জঙ্গি নিধনের কঠোর নীতি ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে বেশি ফলপ্রসূ হয়েছে। পাকিস্তান সরকার জঙ্গিদের সঙ্গে আপস ও সমঝোতার নীতি অনুসরণ করায় জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে এবং সমাজে শেকড় গেড়েছে অনেক গভীরে। পূর্ণ সামরিক শক্তি প্রয়োগ করেও জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না, মরছে নিরীহ মানুষ। আইএস জঙ্গিদের বর্তমান পরিধি ইরাক ও সিরিয়ার ভূখণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকলেও জিহাদি মতাদর্শের বিস্তার ঠেকাতে তুরস্কের যোগদান আঞ্চলিক দেশগুলোর আস্থা বাড়িয়ে উজ্জীবিত হয়ে একত্রিতভাবে লড়াই করতে নতুন শক্তি জোগাবে। শিয়া ও সুন্নি দেশগুলোর স্বার্থের পারস্পরিক দ্বন্দ্ব্ব ও ইরানের আঞ্চলিক আধিপত্য নিয়ে শঙ্কা থাকলেও প্রতিবেশী দেশগুলোর সম্মিলিত প্রচেষ্টা ক্রমেই গাঢ় হচ্ছে। আঞ্চলিক দেশগুলো ধর্মীয় স্পর্শকাতরতার কারণে সামরিক শক্তি প্রয়োগের দ্বিধা ও সংশয়ের উত্তরণ ঘটাচ্ছে। ইয়েমেনের হুতিদের বিরুদ্ধে সৌদি আরবের অভিযান ও আইএস দমনে তুরস্কের অভিযান সামরিক কৌশলে নতুন ধারণা তৈরি করেছে। নতুন আস্থা ও সাহস আইএস দমনে আঞ্চলিক উদ্যোগের সফলতার সম্ভাবনা ও উৎসাহ বাড়াবে এবং ইরাক-সিরিয়া রণাঙ্গনে আইএস স্থাপত্যে পরিবর্তন আনবে। রণাঙ্গনে স্থলবাহিনী বাদ দিয়ে শুধু বিমান হামলানির্ভর কৌশল কার্যকর হয় না। তুরস্কের বিমান ঘাঁটি সম্মিলিত জোটকে আইএস দমনে অনেক কৌশলগত সুবিধা দেবে। আইএস অচিরেই ইরাক ও তুরস্ক থেকে দ্বিমুখী স্থল আক্রমণের শিকার হতে পারে। সঙ্গে সুন্নি উপজাতি গোষ্ঠীর নিজস্ব এলাকাগুলো আইএসের জন্য বৈরী হয়ে উঠবে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে তুরস্কের ঐকান্তিক ইচ্ছা ও আন্তরিকতার ওপর। আইএসের বিস্তার ও আধিপত্য ঠেকাতে বাশার আল আসাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সুরাহার প্রয়োজন আছে। বাশারের পেছনে ইরানের মদদ থাকবে এবং ইরাক সরকার ও ইয়েমেনের হুতিদের পেছনেও ইরান থাকবে। পশ্চিমাদের সঙ্গে ইরানের পারমাণবিক নিয়ন্ত্রণ চুক্তির ফলে অবরোধ উঠে গেলে ইরানের বর্ধিত সামর্থ্য আঞ্চলিক সমীকরণে কী প্রভাব ফেলবে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ দরকার।

তুর্কি সরকারের নতুন আইএসবিরোধী অবস্থানকে মার্কিনিরা গেম চেঞ্জার হিসেবে দেখছেন। জঙ্গিবাদ দমনে তুরস্কের নতুন নীতি ইতিমধ্যে ন্যাটো জোটের সমর্থন পেয়েছে। আইএস মূলত বৈরী প্রতিবেশী দিয়ে ঘেরাও হয়ে গেল ফলে আইএসের শক্তির ভিত্তি অনেক নড়বড়ে হয়ে পড়ল। আবার মার্কিন সামরিক উৎকর্ষতার ধার ফেরত আনা যাবে বলে মার্কিন সমরবিদরা উৎফুল্লবোধ করছেন। সঙ্গে শিয়া-সুন্নির মধ্যে আস্থা তৈরির পুরনো চ্যালেঞ্জ নতুন করে বোঝা চাপাল। পুরনো ভুলের পুনরাবৃত্তি ঘটলে সমস্যা থেকে উত্তরণের বদলে চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যাবে। সিরিয়ার ক্ষমতাসীন সরকারের বদলে সর্বজনগ্রহণযোগ্য রাষ্ট্র কাঠামোর প্রতিস্থাপন, ইরাকে শিয়া-সুন্নিদের মধ্যে ক্ষমতার ন্যায্য ভাগাভাগি ও গোষ্ঠীগত অধিকার নিশ্চিত করতে না পারলে জাতিগত বিভেদ ও হিংসা দূর হবে না। জাতিগত বিভেদ ও হিংসাকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে ইসলামের নামে মধ্যযুগীয় শাসনের জিহাদি বার্তা।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ট, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের (আই ক্লডস) নির্বাহী পরিচালক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে