শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৫

আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মাথাচাড়া দেওয়ার দুই বছর পর আকস্মিকভাবে তুরস্ক সামরিক শক্তি নিয়ে মাঠে নামল ইরাক-সিরিয়ার ইসলামিক স্টেট (আইএস) নামের সুন্নি জঙ্গি দমনে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার। আত্মঘাতী হামলা তুরস্ককে বাধ্য করল সামরিক পদক্ষেপ নিতে। পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য তুরস্কের সামরিক বাহিনীর যুদ্ধের সক্ষমতা ওই অঞ্চলের যে কোনো দেশের চেয়ে নিঃসন্দেহে বেশি। সামরিক অস্ত্রসম্ভারও অত্যাধুনিক। আইএস হামলার চার দিনের মাথায় তুরস্কের যুদ্ধবিমান সিরিয়ায় ঢুকে আইএস জঙ্গিদের ঘাটি গুঁড়িয়ে দেওয়া শুরু করল। সঙ্গে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩০০ জন দেশীয় আইএস ও বিচ্ছিন্নতাবাদী কুর্দিস্থান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) সন্দেহভাজন জঙ্গিদের পাকড়াও করল। সেই সঙ্গে পশ্চিমা সম্মিলিত বাহিনীর জন্য খুলে দিল অনেক দিনের প্রত্যাশিত সীমান্তবর্তী একটি বিমান ঘাঁটি। হঠাৎ করে তুরস্কের নীতির উল্টো মোড় আন্তর্জাতিক মহলকে বিস্মিত না করলেও কিছুটা চমকে দিয়েছে। তুরস্কের নতুন বাঁক কাজে লাগাতে পশ্চিমা বিশ্ব তোড়জোড় শুরু করেছে ইতিমধ্যেই।

আবু বকর আল বাগদাদি, আইএস জঙ্গিদের শীর্ষ নেতা এবং স্বঘোষিত খলিফা, ইরাকের মসুল শহর দখল করে গত বছরের জুলাই মাসে খিলাফত ঘোষণার পর পশ্চিমা জোটে তুরস্ক যোগ দিলেও আইএস দমনে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছিল এতদিন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক তাগাদা সত্ত্বেও তুরস্কের নিষ্ক্রিয়তা চোখে পড়ার মতো ছিল। তুরস্কের ক্ষমতাসীন ইসলামপন্থি জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি) প্রতিবেশী সিরিয়া নিয়ে নীতি-জটিলতায় ভুগছিল। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট তায়েপ এরদোগান আইএস জিহাদিদের দমনের চেয়ে ইরান সমর্থিত সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উচ্ছেদে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছিল। তুরস্কের কুর্দি জনগোষ্ঠীর স্বতন্ত্র হওয়ার চাহিদাকে দেশের অখণ্ডতার জন্য হুমকি মনে করে তুর্কি সরকার। আইএসের পৈশাচিক বর্বরতা থেকে উত্তর সিরিয়ার কুর্দি জনগণকে রক্ষার জন্য তুরস্কের এরদোগান সরকারের নির্লিপ্ততা ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে। তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন 'পিকেকে' সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত। আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইরত সিরীয় কুর্দিদের সঙ্গে পিকেকের আত্মিক যোগসাজশ আছে বলেও তুর্কি সরকার বিশ্বাস করে।

আইএসের বিরুদ্ধে একমাত্র কুর্দিদের শক্ত প্রতিরোধ গড়তে দেখা গেছে। সিরীয় কুর্দিরা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর কোবানা শহরকে আইএস দখলমুক্ত করে তুরস্কের সীমানা-সংলগ্ন ব্যাপক এলাকায় নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করেছে। অপরদিকে ইরাক ও সিরিয়ার সেনাবাহিনী রামাদি ও পালমিরার মতো গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল হারিয়েছে। গত ২০ জুলাই সীমান্তবর্তী সুরুক শহরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৩২ জন নিহত হলে তুরস্কজুড়ে মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। আইএস হামলার দায় স্বীকার করলে তুর্কি সরকার প্রচণ্ড চাপের মধ্যে পড়ে। তিন দিন পর আইএস আক্রমণে তিনজন সৈনিক হতাহত হলে তুর্কির এরদোগান সরকার চুপ থাকার বদলে শক্ত জবাব দেওয়ার পথ বেছে নেয়। তুর্কি প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতোগলু বলেন, 'তুর্কি রিপাবলিক কোনো ভেদাভেদ ব্যতিরেকে সব জঙ্গিবার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দৃঢ়, সেটা জঙ্গি সংগঠন দায়েস (আইএসের আরবি নাম) বা পিকেকে বা অন্য আন্তর্জাতিক জঙ্গি হোক'। কুর্দি প্রভাব কমানোর জন্য সিরিয়ায় আইএস দমন তুর্কি সরকারের একটি কূট চাল এ অভিযোগের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সিরিয়ার যুদ্ধরত কুর্দি ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন পার্টি (পিওয়াইডি) এবং কুর্দি মিলিশিয়া অফ পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটস (ওয়াইপিজি)-কে আক্রমণ করবে না যদি তারা তুর্কি সীমান্তে হুমকি অথবা সিরিয়াতে জনতাত্তিক পরিবর্তনের চেষ্টা না করে। আইএসের পাশাপাশি ইরাকে পিকেকে অবস্থানের ওপর বিমান হামলা ও দেশের ভিতর তাদের সমর্থকদের ধরপাকড় তুরস্কের উদ্দেশ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। সিরিয়ার সঙ্গে ৯০০ কিলোমিটার স্থলসীমানাজুড়ে আইএস জঙ্গিদের অবাধ ও সহজ চলাচল লক্ষণীয় ছিল। এ জন্য তুর্কি সরকারের নিষ্ক্রিয়তাকেই দায়ী করে সবাই। আইএস দমনে তুরস্কের ইতস্ততার পেছনে অনেক কারণের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো- সিরীয় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উৎখাতে মার্কিন ও তুর্কি অবস্থানের ভিন্নতা; উত্তর সিরিয়ার সীমান্তে উদ্বাস্তুদের জন্য নো ফ্লাই জোন বা সেফ জোন ঘোষণার দাবির প্রতি মার্কিনিদের নির্লিপ্ততা; সিরীয় কুর্দিদের বিজয়ে তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদে উৎসাহিত করার আশঙ্কা; আইএস দমন অভিযানে অঘোষিত যুদ্ধের চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার শঙ্কা; আইএস নিয়ন্ত্রিত তেল সম্পদের সুফল ভোগের ভাবনা ও আইএস হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত না হওয়া।

তিউনিসিয়ার সাগর পাড়ের অবকাশ কেন্দ্রে সাম্প্রতিক আইএস হামলা পুরো অঞ্চলকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়। তুরস্ক ঝুঁকি এলাকার বাইরে নয় বলে বিদেশি পর্যটকরা নিরাপদ নয়, তাই যুক্তরাজ্য নাগরিকদের তুরস্ক ভ্রমণে সতর্ক করেছে। তুরস্ক, আইএস ছাড়াও উগ্রবামপন্থি ও কুর্দি জঙ্গিদের নাশকতাপ্রবণ। তুরস্কের সাগর পাড়ের বিনোদন কেন্দ্রে রোদ পোহাতে বছরে প্রায় ৭৫ লাখ বিদেশি পর্যটক আসে। পর্যটনবাণিজ্যে ধস ঠেকাতে আইএস এবং পিকেকে দমন তুরস্কের নিরাপত্তার জন্য জরুরি হলেও পিকেকে দমন রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়ানির্ভর। আইএস নিয়ে প্রকাশ্যে নির্লিপ্ততা এবং অন্তরালে তুর্কি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ আন্তর্জাতিক মহল নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করে। তুরস্ক হয়ে সিরিয়ার আইএস নিয়ন্ত্রিত এলাকায় অবাধ চলাচলে বাধা না দেওয়ায় ভিনদেশি যোদ্ধারা অতি সহজেই কথিত জিহাদে যোগ দিতে পেরেছে। আহত জঙ্গিদের চিকিৎসায় তুরস্কের মাটিতে গোপনে হাসপাতাল পরিচালিত হচ্ছে, চোরাপথে আইএসের জ্বালানি তেল বিক্রির সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততাও জনবিদিত।

আইএসের বিস্তৃতি ও ঘাঁটি তুরস্কঘেঁষা উত্তর সিরিয়াতে সবচেয়ে বেশি। মধ্য সিরিয়াতে অন্যান্য জঙ্গি দলের নিয়ন্ত্রণ ও উপজাতি প্রধানদের দৌরাত্ম্য রয়েছে। তুরস্কের মদদচ্যুত হলে আইএসের সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি অধিক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তুরস্কের বিমান ঘাঁটির ব্যবহার পশ্চিমা বিমান বাহিনীকে আইএস জঙ্গিদের স্নায়ুকেন্দ্রে আঘাতের কৌশলগত সুবিধা অনেকগুণ বাড়িয়ে দেবে। লক্ষ্যবস্তুর সঠিক অবস্থান নির্ণয় ও নিবিড় বিমান হামলা আইএসের শক্ত ঘাঁটিগুলোকে নাজুক করে দেবে। তুরস্কের বৈরী অবস্থানের ফলে আইএস সরবরাহ ব্যবস্থা ও জিহাদি চলাচল অনিশ্চয়তায় পড়বে। তুরস্কের মাটি ব্যবহার করে স্থলপথে আইএস অতি সহজেই রশদ, প্রয়োজনীয় জীবনধারণ সামগ্রী, অস্ত্র-গোলাবারুদ সংগ্রহ ও চোরাপথে জ্বালানি তেল বিক্রি করতে পারত। তুরস্ককে সামরিক অভিযানে টেনে আনা আইএসের একটি মারাত্মক কৌশলগত ভুল তা অচিরেই প্রমাণ হবে। জঙ্গিবাদের বৈশিষ্ট্য হলো- যে হাত খাওয়ায় সেই হাতেই কামড় দেয়। জঙ্গিদের সঙ্গে গোপন অাঁতাত বা সমঝোতা করে নিরাপত্তার পথ খোঁজা মারাত্মক ভুল কৌশল। তুরস্ককে এখন সেই ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে। জিহাদিদের শক্ত হাতে মোকাবিলার বদলে বেড়ে ওঠার সহজ সুযোগ করে দিয়েছে তুরস্ক। সমাজের ভিতরে জিহাদিরা শক্ত শেকড় গেড়েছে। ফলে নিরীহ তুর্কিদের আত্মঘাতী বোমা হামলার শিকার হতে হচ্ছে। এখন তুরস্ক মনোযোগ দিয়েছে জিহাদি শেকড় উপড়াতে।

দক্ষিণ এশিয়ায় জঙ্গিবাদের মূল থাবা পাকিস্তানে সীমাবদ্ধ থেকেছে বেশি। সব ধরনের জঙ্গি দমনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি বেশি সাফল্য পেতে সক্ষম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'শূন্য সহিষ্ণুতা' নীতি জঙ্গিদের পুরোপুরি নির্মূল করতে না পারলেও বেড়ে ওঠার পথ বন্ধ করেছে নিঃসন্দেহে। বাংলাদেশের সফল নীতি বিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। সহনশীলতার বদলে জঙ্গি নিধনের কঠোর নীতি ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে বেশি ফলপ্রসূ হয়েছে। পাকিস্তান সরকার জঙ্গিদের সঙ্গে আপস ও সমঝোতার নীতি অনুসরণ করায় জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে এবং সমাজে শেকড় গেড়েছে অনেক গভীরে। পূর্ণ সামরিক শক্তি প্রয়োগ করেও জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না, মরছে নিরীহ মানুষ। আইএস জঙ্গিদের বর্তমান পরিধি ইরাক ও সিরিয়ার ভূখণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকলেও জিহাদি মতাদর্শের বিস্তার ঠেকাতে তুরস্কের যোগদান আঞ্চলিক দেশগুলোর আস্থা বাড়িয়ে উজ্জীবিত হয়ে একত্রিতভাবে লড়াই করতে নতুন শক্তি জোগাবে। শিয়া ও সুন্নি দেশগুলোর স্বার্থের পারস্পরিক দ্বন্দ্ব্ব ও ইরানের আঞ্চলিক আধিপত্য নিয়ে শঙ্কা থাকলেও প্রতিবেশী দেশগুলোর সম্মিলিত প্রচেষ্টা ক্রমেই গাঢ় হচ্ছে। আঞ্চলিক দেশগুলো ধর্মীয় স্পর্শকাতরতার কারণে সামরিক শক্তি প্রয়োগের দ্বিধা ও সংশয়ের উত্তরণ ঘটাচ্ছে। ইয়েমেনের হুতিদের বিরুদ্ধে সৌদি আরবের অভিযান ও আইএস দমনে তুরস্কের অভিযান সামরিক কৌশলে নতুন ধারণা তৈরি করেছে। নতুন আস্থা ও সাহস আইএস দমনে আঞ্চলিক উদ্যোগের সফলতার সম্ভাবনা ও উৎসাহ বাড়াবে এবং ইরাক-সিরিয়া রণাঙ্গনে আইএস স্থাপত্যে পরিবর্তন আনবে। রণাঙ্গনে স্থলবাহিনী বাদ দিয়ে শুধু বিমান হামলানির্ভর কৌশল কার্যকর হয় না। তুরস্কের বিমান ঘাঁটি সম্মিলিত জোটকে আইএস দমনে অনেক কৌশলগত সুবিধা দেবে। আইএস অচিরেই ইরাক ও তুরস্ক থেকে দ্বিমুখী স্থল আক্রমণের শিকার হতে পারে। সঙ্গে সুন্নি উপজাতি গোষ্ঠীর নিজস্ব এলাকাগুলো আইএসের জন্য বৈরী হয়ে উঠবে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে তুরস্কের ঐকান্তিক ইচ্ছা ও আন্তরিকতার ওপর। আইএসের বিস্তার ও আধিপত্য ঠেকাতে বাশার আল আসাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সুরাহার প্রয়োজন আছে। বাশারের পেছনে ইরানের মদদ থাকবে এবং ইরাক সরকার ও ইয়েমেনের হুতিদের পেছনেও ইরান থাকবে। পশ্চিমাদের সঙ্গে ইরানের পারমাণবিক নিয়ন্ত্রণ চুক্তির ফলে অবরোধ উঠে গেলে ইরানের বর্ধিত সামর্থ্য আঞ্চলিক সমীকরণে কী প্রভাব ফেলবে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ দরকার।

তুর্কি সরকারের নতুন আইএসবিরোধী অবস্থানকে মার্কিনিরা গেম চেঞ্জার হিসেবে দেখছেন। জঙ্গিবাদ দমনে তুরস্কের নতুন নীতি ইতিমধ্যে ন্যাটো জোটের সমর্থন পেয়েছে। আইএস মূলত বৈরী প্রতিবেশী দিয়ে ঘেরাও হয়ে গেল ফলে আইএসের শক্তির ভিত্তি অনেক নড়বড়ে হয়ে পড়ল। আবার মার্কিন সামরিক উৎকর্ষতার ধার ফেরত আনা যাবে বলে মার্কিন সমরবিদরা উৎফুল্লবোধ করছেন। সঙ্গে শিয়া-সুন্নির মধ্যে আস্থা তৈরির পুরনো চ্যালেঞ্জ নতুন করে বোঝা চাপাল। পুরনো ভুলের পুনরাবৃত্তি ঘটলে সমস্যা থেকে উত্তরণের বদলে চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যাবে। সিরিয়ার ক্ষমতাসীন সরকারের বদলে সর্বজনগ্রহণযোগ্য রাষ্ট্র কাঠামোর প্রতিস্থাপন, ইরাকে শিয়া-সুন্নিদের মধ্যে ক্ষমতার ন্যায্য ভাগাভাগি ও গোষ্ঠীগত অধিকার নিশ্চিত করতে না পারলে জাতিগত বিভেদ ও হিংসা দূর হবে না। জাতিগত বিভেদ ও হিংসাকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে ইসলামের নামে মধ্যযুগীয় শাসনের জিহাদি বার্তা।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ট, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের (আই ক্লডস) নির্বাহী পরিচালক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর