শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৫

আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মাথাচাড়া দেওয়ার দুই বছর পর আকস্মিকভাবে তুরস্ক সামরিক শক্তি নিয়ে মাঠে নামল ইরাক-সিরিয়ার ইসলামিক স্টেট (আইএস) নামের সুন্নি জঙ্গি দমনে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার। আত্মঘাতী হামলা তুরস্ককে বাধ্য করল সামরিক পদক্ষেপ নিতে। পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য তুরস্কের সামরিক বাহিনীর যুদ্ধের সক্ষমতা ওই অঞ্চলের যে কোনো দেশের চেয়ে নিঃসন্দেহে বেশি। সামরিক অস্ত্রসম্ভারও অত্যাধুনিক। আইএস হামলার চার দিনের মাথায় তুরস্কের যুদ্ধবিমান সিরিয়ায় ঢুকে আইএস জঙ্গিদের ঘাটি গুঁড়িয়ে দেওয়া শুরু করল। সঙ্গে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩০০ জন দেশীয় আইএস ও বিচ্ছিন্নতাবাদী কুর্দিস্থান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) সন্দেহভাজন জঙ্গিদের পাকড়াও করল। সেই সঙ্গে পশ্চিমা সম্মিলিত বাহিনীর জন্য খুলে দিল অনেক দিনের প্রত্যাশিত সীমান্তবর্তী একটি বিমান ঘাঁটি। হঠাৎ করে তুরস্কের নীতির উল্টো মোড় আন্তর্জাতিক মহলকে বিস্মিত না করলেও কিছুটা চমকে দিয়েছে। তুরস্কের নতুন বাঁক কাজে লাগাতে পশ্চিমা বিশ্ব তোড়জোড় শুরু করেছে ইতিমধ্যেই।

আবু বকর আল বাগদাদি, আইএস জঙ্গিদের শীর্ষ নেতা এবং স্বঘোষিত খলিফা, ইরাকের মসুল শহর দখল করে গত বছরের জুলাই মাসে খিলাফত ঘোষণার পর পশ্চিমা জোটে তুরস্ক যোগ দিলেও আইএস দমনে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছিল এতদিন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক তাগাদা সত্ত্বেও তুরস্কের নিষ্ক্রিয়তা চোখে পড়ার মতো ছিল। তুরস্কের ক্ষমতাসীন ইসলামপন্থি জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি) প্রতিবেশী সিরিয়া নিয়ে নীতি-জটিলতায় ভুগছিল। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট তায়েপ এরদোগান আইএস জিহাদিদের দমনের চেয়ে ইরান সমর্থিত সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উচ্ছেদে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছিল। তুরস্কের কুর্দি জনগোষ্ঠীর স্বতন্ত্র হওয়ার চাহিদাকে দেশের অখণ্ডতার জন্য হুমকি মনে করে তুর্কি সরকার। আইএসের পৈশাচিক বর্বরতা থেকে উত্তর সিরিয়ার কুর্দি জনগণকে রক্ষার জন্য তুরস্কের এরদোগান সরকারের নির্লিপ্ততা ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে। তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন 'পিকেকে' সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত। আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইরত সিরীয় কুর্দিদের সঙ্গে পিকেকের আত্মিক যোগসাজশ আছে বলেও তুর্কি সরকার বিশ্বাস করে।

আইএসের বিরুদ্ধে একমাত্র কুর্দিদের শক্ত প্রতিরোধ গড়তে দেখা গেছে। সিরীয় কুর্দিরা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর কোবানা শহরকে আইএস দখলমুক্ত করে তুরস্কের সীমানা-সংলগ্ন ব্যাপক এলাকায় নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করেছে। অপরদিকে ইরাক ও সিরিয়ার সেনাবাহিনী রামাদি ও পালমিরার মতো গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল হারিয়েছে। গত ২০ জুলাই সীমান্তবর্তী সুরুক শহরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৩২ জন নিহত হলে তুরস্কজুড়ে মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। আইএস হামলার দায় স্বীকার করলে তুর্কি সরকার প্রচণ্ড চাপের মধ্যে পড়ে। তিন দিন পর আইএস আক্রমণে তিনজন সৈনিক হতাহত হলে তুর্কির এরদোগান সরকার চুপ থাকার বদলে শক্ত জবাব দেওয়ার পথ বেছে নেয়। তুর্কি প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতোগলু বলেন, 'তুর্কি রিপাবলিক কোনো ভেদাভেদ ব্যতিরেকে সব জঙ্গিবার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দৃঢ়, সেটা জঙ্গি সংগঠন দায়েস (আইএসের আরবি নাম) বা পিকেকে বা অন্য আন্তর্জাতিক জঙ্গি হোক'। কুর্দি প্রভাব কমানোর জন্য সিরিয়ায় আইএস দমন তুর্কি সরকারের একটি কূট চাল এ অভিযোগের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সিরিয়ার যুদ্ধরত কুর্দি ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন পার্টি (পিওয়াইডি) এবং কুর্দি মিলিশিয়া অফ পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটস (ওয়াইপিজি)-কে আক্রমণ করবে না যদি তারা তুর্কি সীমান্তে হুমকি অথবা সিরিয়াতে জনতাত্তিক পরিবর্তনের চেষ্টা না করে। আইএসের পাশাপাশি ইরাকে পিকেকে অবস্থানের ওপর বিমান হামলা ও দেশের ভিতর তাদের সমর্থকদের ধরপাকড় তুরস্কের উদ্দেশ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। সিরিয়ার সঙ্গে ৯০০ কিলোমিটার স্থলসীমানাজুড়ে আইএস জঙ্গিদের অবাধ ও সহজ চলাচল লক্ষণীয় ছিল। এ জন্য তুর্কি সরকারের নিষ্ক্রিয়তাকেই দায়ী করে সবাই। আইএস দমনে তুরস্কের ইতস্ততার পেছনে অনেক কারণের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো- সিরীয় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উৎখাতে মার্কিন ও তুর্কি অবস্থানের ভিন্নতা; উত্তর সিরিয়ার সীমান্তে উদ্বাস্তুদের জন্য নো ফ্লাই জোন বা সেফ জোন ঘোষণার দাবির প্রতি মার্কিনিদের নির্লিপ্ততা; সিরীয় কুর্দিদের বিজয়ে তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদে উৎসাহিত করার আশঙ্কা; আইএস দমন অভিযানে অঘোষিত যুদ্ধের চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার শঙ্কা; আইএস নিয়ন্ত্রিত তেল সম্পদের সুফল ভোগের ভাবনা ও আইএস হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত না হওয়া।

তিউনিসিয়ার সাগর পাড়ের অবকাশ কেন্দ্রে সাম্প্রতিক আইএস হামলা পুরো অঞ্চলকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়। তুরস্ক ঝুঁকি এলাকার বাইরে নয় বলে বিদেশি পর্যটকরা নিরাপদ নয়, তাই যুক্তরাজ্য নাগরিকদের তুরস্ক ভ্রমণে সতর্ক করেছে। তুরস্ক, আইএস ছাড়াও উগ্রবামপন্থি ও কুর্দি জঙ্গিদের নাশকতাপ্রবণ। তুরস্কের সাগর পাড়ের বিনোদন কেন্দ্রে রোদ পোহাতে বছরে প্রায় ৭৫ লাখ বিদেশি পর্যটক আসে। পর্যটনবাণিজ্যে ধস ঠেকাতে আইএস এবং পিকেকে দমন তুরস্কের নিরাপত্তার জন্য জরুরি হলেও পিকেকে দমন রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়ানির্ভর। আইএস নিয়ে প্রকাশ্যে নির্লিপ্ততা এবং অন্তরালে তুর্কি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ আন্তর্জাতিক মহল নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করে। তুরস্ক হয়ে সিরিয়ার আইএস নিয়ন্ত্রিত এলাকায় অবাধ চলাচলে বাধা না দেওয়ায় ভিনদেশি যোদ্ধারা অতি সহজেই কথিত জিহাদে যোগ দিতে পেরেছে। আহত জঙ্গিদের চিকিৎসায় তুরস্কের মাটিতে গোপনে হাসপাতাল পরিচালিত হচ্ছে, চোরাপথে আইএসের জ্বালানি তেল বিক্রির সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততাও জনবিদিত।

আইএসের বিস্তৃতি ও ঘাঁটি তুরস্কঘেঁষা উত্তর সিরিয়াতে সবচেয়ে বেশি। মধ্য সিরিয়াতে অন্যান্য জঙ্গি দলের নিয়ন্ত্রণ ও উপজাতি প্রধানদের দৌরাত্ম্য রয়েছে। তুরস্কের মদদচ্যুত হলে আইএসের সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি অধিক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তুরস্কের বিমান ঘাঁটির ব্যবহার পশ্চিমা বিমান বাহিনীকে আইএস জঙ্গিদের স্নায়ুকেন্দ্রে আঘাতের কৌশলগত সুবিধা অনেকগুণ বাড়িয়ে দেবে। লক্ষ্যবস্তুর সঠিক অবস্থান নির্ণয় ও নিবিড় বিমান হামলা আইএসের শক্ত ঘাঁটিগুলোকে নাজুক করে দেবে। তুরস্কের বৈরী অবস্থানের ফলে আইএস সরবরাহ ব্যবস্থা ও জিহাদি চলাচল অনিশ্চয়তায় পড়বে। তুরস্কের মাটি ব্যবহার করে স্থলপথে আইএস অতি সহজেই রশদ, প্রয়োজনীয় জীবনধারণ সামগ্রী, অস্ত্র-গোলাবারুদ সংগ্রহ ও চোরাপথে জ্বালানি তেল বিক্রি করতে পারত। তুরস্ককে সামরিক অভিযানে টেনে আনা আইএসের একটি মারাত্মক কৌশলগত ভুল তা অচিরেই প্রমাণ হবে। জঙ্গিবাদের বৈশিষ্ট্য হলো- যে হাত খাওয়ায় সেই হাতেই কামড় দেয়। জঙ্গিদের সঙ্গে গোপন অাঁতাত বা সমঝোতা করে নিরাপত্তার পথ খোঁজা মারাত্মক ভুল কৌশল। তুরস্ককে এখন সেই ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে। জিহাদিদের শক্ত হাতে মোকাবিলার বদলে বেড়ে ওঠার সহজ সুযোগ করে দিয়েছে তুরস্ক। সমাজের ভিতরে জিহাদিরা শক্ত শেকড় গেড়েছে। ফলে নিরীহ তুর্কিদের আত্মঘাতী বোমা হামলার শিকার হতে হচ্ছে। এখন তুরস্ক মনোযোগ দিয়েছে জিহাদি শেকড় উপড়াতে।

দক্ষিণ এশিয়ায় জঙ্গিবাদের মূল থাবা পাকিস্তানে সীমাবদ্ধ থেকেছে বেশি। সব ধরনের জঙ্গি দমনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি বেশি সাফল্য পেতে সক্ষম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'শূন্য সহিষ্ণুতা' নীতি জঙ্গিদের পুরোপুরি নির্মূল করতে না পারলেও বেড়ে ওঠার পথ বন্ধ করেছে নিঃসন্দেহে। বাংলাদেশের সফল নীতি বিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। সহনশীলতার বদলে জঙ্গি নিধনের কঠোর নীতি ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে বেশি ফলপ্রসূ হয়েছে। পাকিস্তান সরকার জঙ্গিদের সঙ্গে আপস ও সমঝোতার নীতি অনুসরণ করায় জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে এবং সমাজে শেকড় গেড়েছে অনেক গভীরে। পূর্ণ সামরিক শক্তি প্রয়োগ করেও জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না, মরছে নিরীহ মানুষ। আইএস জঙ্গিদের বর্তমান পরিধি ইরাক ও সিরিয়ার ভূখণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকলেও জিহাদি মতাদর্শের বিস্তার ঠেকাতে তুরস্কের যোগদান আঞ্চলিক দেশগুলোর আস্থা বাড়িয়ে উজ্জীবিত হয়ে একত্রিতভাবে লড়াই করতে নতুন শক্তি জোগাবে। শিয়া ও সুন্নি দেশগুলোর স্বার্থের পারস্পরিক দ্বন্দ্ব্ব ও ইরানের আঞ্চলিক আধিপত্য নিয়ে শঙ্কা থাকলেও প্রতিবেশী দেশগুলোর সম্মিলিত প্রচেষ্টা ক্রমেই গাঢ় হচ্ছে। আঞ্চলিক দেশগুলো ধর্মীয় স্পর্শকাতরতার কারণে সামরিক শক্তি প্রয়োগের দ্বিধা ও সংশয়ের উত্তরণ ঘটাচ্ছে। ইয়েমেনের হুতিদের বিরুদ্ধে সৌদি আরবের অভিযান ও আইএস দমনে তুরস্কের অভিযান সামরিক কৌশলে নতুন ধারণা তৈরি করেছে। নতুন আস্থা ও সাহস আইএস দমনে আঞ্চলিক উদ্যোগের সফলতার সম্ভাবনা ও উৎসাহ বাড়াবে এবং ইরাক-সিরিয়া রণাঙ্গনে আইএস স্থাপত্যে পরিবর্তন আনবে। রণাঙ্গনে স্থলবাহিনী বাদ দিয়ে শুধু বিমান হামলানির্ভর কৌশল কার্যকর হয় না। তুরস্কের বিমান ঘাঁটি সম্মিলিত জোটকে আইএস দমনে অনেক কৌশলগত সুবিধা দেবে। আইএস অচিরেই ইরাক ও তুরস্ক থেকে দ্বিমুখী স্থল আক্রমণের শিকার হতে পারে। সঙ্গে সুন্নি উপজাতি গোষ্ঠীর নিজস্ব এলাকাগুলো আইএসের জন্য বৈরী হয়ে উঠবে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে তুরস্কের ঐকান্তিক ইচ্ছা ও আন্তরিকতার ওপর। আইএসের বিস্তার ও আধিপত্য ঠেকাতে বাশার আল আসাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সুরাহার প্রয়োজন আছে। বাশারের পেছনে ইরানের মদদ থাকবে এবং ইরাক সরকার ও ইয়েমেনের হুতিদের পেছনেও ইরান থাকবে। পশ্চিমাদের সঙ্গে ইরানের পারমাণবিক নিয়ন্ত্রণ চুক্তির ফলে অবরোধ উঠে গেলে ইরানের বর্ধিত সামর্থ্য আঞ্চলিক সমীকরণে কী প্রভাব ফেলবে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ দরকার।

তুর্কি সরকারের নতুন আইএসবিরোধী অবস্থানকে মার্কিনিরা গেম চেঞ্জার হিসেবে দেখছেন। জঙ্গিবাদ দমনে তুরস্কের নতুন নীতি ইতিমধ্যে ন্যাটো জোটের সমর্থন পেয়েছে। আইএস মূলত বৈরী প্রতিবেশী দিয়ে ঘেরাও হয়ে গেল ফলে আইএসের শক্তির ভিত্তি অনেক নড়বড়ে হয়ে পড়ল। আবার মার্কিন সামরিক উৎকর্ষতার ধার ফেরত আনা যাবে বলে মার্কিন সমরবিদরা উৎফুল্লবোধ করছেন। সঙ্গে শিয়া-সুন্নির মধ্যে আস্থা তৈরির পুরনো চ্যালেঞ্জ নতুন করে বোঝা চাপাল। পুরনো ভুলের পুনরাবৃত্তি ঘটলে সমস্যা থেকে উত্তরণের বদলে চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যাবে। সিরিয়ার ক্ষমতাসীন সরকারের বদলে সর্বজনগ্রহণযোগ্য রাষ্ট্র কাঠামোর প্রতিস্থাপন, ইরাকে শিয়া-সুন্নিদের মধ্যে ক্ষমতার ন্যায্য ভাগাভাগি ও গোষ্ঠীগত অধিকার নিশ্চিত করতে না পারলে জাতিগত বিভেদ ও হিংসা দূর হবে না। জাতিগত বিভেদ ও হিংসাকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে ইসলামের নামে মধ্যযুগীয় শাসনের জিহাদি বার্তা।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ট, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের (আই ক্লডস) নির্বাহী পরিচালক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা