শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৫

অ্যাডমিরাল এম এ খান স্মরণে

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
অনলাইন ভার্সন
অ্যাডমিরাল এম এ খান স্মরণে

এক এক করে ৩১টি বছর পার হয়ে গেছে। অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খান আমাদের মাঝে নেই। তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। চলে গেছেন বহুদূরের এক না-ফেরার দেশে। পেছনে ফেলে গেছেন তার প্রিয় স্বজনদের- তার প্রিয়তমা স্ত্রী, অতি আদরের দুই কন্যাকে। ফেলে গেছেন তিনি বন্ধু, সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের, আর ফেলে গেছেন অগণিত শুভানুধ্যায়ী, সুহৃদ, গুণগ্রাহী ও গুণমুগ্ধদের। অ্যাডমিরাল এম এ খানের ছিল ঘটনার ঘনঘটার বৈচিত্র্যে কর্মবহুল এক বর্ণাঢ্য বিস্তৃত জীবন। ক্যারিয়ারে তাকে অনেক চড়াই-উতরাই পার হতে হয়েছে, অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে। গভীর আত্দপ্রত্যয়ী কর্মনিষ্ঠ ও সাহসী মাহবুব আলী সামনে এগিয়ে গেছেন, কখনো থেমে থাকেননি, পিছে তাকাননি। মেধা, শ্রম ও মনোবল সম্বল করে তিনি সংগ্রাম করে গেছেন। অর্জন ধরা দিয়েছে। সাফল্য পা ছুঁয়েছে।

আসামে শিক্ষা-দীক্ষা-সংস্কৃতি সমৃদ্ধ সুপ্রসিদ্ধ ঐতিহ্যবাহী এক পরিবারে জন্ম নেওয়া মাহবুব আলী একটি বিদগ্ধ পরিশীলিত উৎকৃষ্ট পরিবেশে লালিত হয়েছেন, বড় হয়েছেন। তার পরিবার রাজনৈতিক এক বুনিয়াদি পরিবার। পিতা ব্যারিস্টার আহমদ আলী খান, নিখিল ভারত আইন পরিষদের সদস্য (এমএলএ) ছিলেন। ছিলেন আসাম কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট। হায়দরাবাদ নিজামের প্রধান আইন উপদেষ্টাও ছিলেন। পিতামহ খান বাহাদুর আজদার আলী খান ছিলেন তৎকালীন ভারতের প্রথম মুসলিম চিকিৎসাবিদ ও একজন প্রখ্যাত অধ্যাপক। কিন্তু মাহবুব আলী পরিবারের পরিচিত চিহ্নিত পথে হাঁটতে চাননি। তিনি পারিবারিক ঐতিহ্যের বাইরে গিয়ে দুঃসাহসিকতার এক ভিন্ন জীবন বেছে নেন। তিনি ঠিকানা গড়তে চান, ঘর বাঁধতে চান সাগরে। সাগর তাকে হাতছানি দেয়, সাগরের কল্লোল তাকে গান শোনায়। সাগরের নীল জলের দিগন্ত বিস্তার, সৈকতের বালুরাশি, উত্তাল তরঙ্গ, জোয়ার-ভাটার খেলা তাকে আকৃষ্ট করে। ছোটবেলায় জুলভার্নের Twenty Thousand’s Leagues under the Sea মাহবুব আলীকে এক রহস্য জগতের সন্ধান দেয়।

তারুণ্যোজ্জ্বল মাহবুব আলী পাকিস্তান নৌবাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি নৌ ক্যাডেট হিসেবে কৃতিত্ব অর্জন করেন। উচ্চতর প্রশিক্ষণে যুক্তরাজ্যের ডারমাউথে রয়েল নেভাল কলেজে প্রেরিত হলে সেখান থেকে গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেন এবং কৃতী নেভাল অফিসার হিসেবে যুক্তরাজ্যের মহামান্য রানী, রানী এলিজাবেথ কর্তৃক পুরস্কৃত হন। পাকিস্তান নেভাল স্টাফ কলেজ থেকেও তিনি স্নাতক করেন।

আমার সুযোগ হয়েছিল ষাটের দশকে পাকিস্তানে লে. কমান্ডার মাহবুব আলীর সঙ্গে পরিচিত হওয়ার। দীর্ঘদেহী, সুঠাম, সুদর্শন মাহবুব আলী তখন নৌবাহিনীর একজন চৌকস বাঙালি অফিসার। সেনাবাহিনীর একজন মেজর পদের সমমর্যাদায় লে. কমান্ডার। তুষারশুভ্র নৌ ইউনিফর্মে তাকে দৃষ্টি কেড়ে নেওয়া আরও চৌকস দেখাত। আমি তখন পাকিস্তান নেভি এমইএসে এজিই হিসেবে করাচিতে নিয়োগ পেয়েছি। করাচিতে সম্ভ্রান্ত আবাসিক এলাকা পিইসিএইচএসে আমার বাসা। পাশের বাসাটি ছিল লে. কমান্ডার মাহবুব আলী খানের। অ্যাডমিরাল খানকে গভীরভাবে চেনার ও জানার সুযোগ পাই যখন তিনি নৌবাহিনী প্রধান। আমি ১৯৮০ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত বেইজিংয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রথম সামরিক অ্যাটাশি হিসেবে নিয়োজিত ছিলাম। তিনি তার নৌবাহিনী প্রধানের সময় প্রতি বছরই চীন সফরে এসেছিলেন। চীনের নৌঘাঁটি, নৌ স্থাপনাগুলো-নির্মাণ কারখানা, শিপইয়ার্ড ইত্যাদি সফর করে বেড়িয়েছেন। চীনা নৌপ্রধান ও অ্যাডমিরালদের সঙ্গে দীর্ঘ দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় বসেছেন। বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে শূন্য থেকে গড়ে তুলতে তাদের উদার সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করেছেন। তিনি প্রায়ই আমাকে যুদ্ধজাহাজ, নৌযান, গোলাবারুদ, নৌ সমরসম্ভার, পাইপলাইনের তথ্য ও খবরাদি জানতে টেলিফোন করতেন এবং নির্দেশনা দিতেন। তাকে আমি দেখেছি একজন দক্ষ টাস্ক মাস্টারের ভূমিকায়। আর আমি মনে করি তিনিও আমাকে দেখেছেন কার্য সম্পাদনে দায়িত্ববান একজন অক্লান্ত সৈনিকের ভূমিকায়।

বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি আধুনিক ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনী। নৌবাহিনীতে নৌবিমান সংযোজিত হয়েছে, সাবমেরিন সংযোজিত হতে যাচ্ছে। বঙ্গোপসাগরে বিশাল যে সমুদ্রাঞ্চল সমুদ্রজয়ে আমাদের অর্জিত হয়েছে তার সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষায় ও মূল্যবান সামুুদ্রিক সম্পদ সংরক্ষণে আধুনিক নৌবাহিনীর সুদৃঢ় ভিত্তি নিঃসন্দেহে প্রাজ্ঞ অ্যাডমিরাল এম এ খানই রচনা করে গেছেন। আমার মনে পড়ছে, একবার অ্যাডমিরাল এম এ খান চীন সফরে এক অন্তরঙ্গ পরিবেশে আমাকে বলেছিলেন, 'মাহবুব, তুমি আর্মি থেকে নেভিতে চলে আস। তোমাকে আমার নেভিতে অনেক প্রয়োজন। আমি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলাপ করে সম্মতি নিয়ে নেব। তুমি নেভিতে অনেক বেশি কন্ট্রিবিউট করতে পারবে। আমাদের নেভি উপকৃত হবে। সামনের দিনে নেভি অনেক বড় হবে, অনেক শক্তিশালী হবে। অনেক জাতীয় দায়িত্ব তার ওপর বর্তাবে। অনেক স্কোপ আসবে। আমাদের সমুদ্রসীমা স্থলসীমার চেয়ে অনেক বড় হবে। আমি মনে করি নেভিই হবে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সিনিয়র আর্ম। এটা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। আমি তা নিতে প্রস্তুত আছি।' আমি বিনয়ের সঙ্গে তার কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করি। আমি গভীরভাবে মুগ্ধ হই, আমার প্রতি তার আস্থা ও ভালোবাসার জন্য।

অ্যাডমিরাল খানের মৃত্যু এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। তার মৃত্যু, সামরিক ভাষায় বলতে হয়,to die with boots on. কর্তব্যরত অবস্থায় ইউনিফর্ম পরিহিত হয়ে মৃত্যু। তিনি তখন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। বাংলাদেশ বিমানের একটি যাত্রীবাহী ফোকার ফ্রেন্ডশিপ এফ-২৭ বিমান ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণের মুহূর্তে দুর্ঘটনায় পতিত হয়। একজন প্রমীলা বৈমানিক মৃত্যুবরণ করেন। দায়িত্বনিষ্ঠ কর্মপাগল অ্যাডমিরাল খান বিমানটির উদ্ধারকাজে বিরামহীনভাবে দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে তদারকি করছিলেন।

দীর্ঘ পরিশ্রমে পরিশ্রান্ত, পরিক্লান্ত অ্যাডমিরাল অসুস্থ হয়ে অকস্মাৎ ভূমিতে পড়ে যান। তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে আনা হয়। তিনি ৬ আগস্ট, ১৯৮৪ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মাত্র কিছু দিন আগে আমি সামরিক অ্যাটাশির দায়িত্ব শেষ করে চীন থেকে দেশে ফিরেছি। তার মৃত্যুতে আমি গভীর শোকাহত হই। তার নৌবাহিনী প্রধানের পুরো সময় আমি চীনে সামরিক অ্যাটাশির দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলাম, বিধায় তার ও তার অধীন বাহিনীর সঙ্গে আমার একটা গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আমি তা গর্বভরে তখন উপভোগ করেছি। তার বার বার চীন সফরে তাকে আমি অভ্যর্থনা জানিয়েছি। তার সফরসঙ্গী হয়েছি। গোটা চীনের বিশাল বিস্তৃত সাগরকূলজুড়ে নৌঘাঁটি, নৌ স্থাপনা ঘুরেছি, তার দীর্ঘ শীর্ষ দ্বিপক্ষীয় নৌ আলোচনাগুলোয় অংশ নিয়েছি। সবই আমার দুমর্ূল্য ও দুষ্প্রাপ্য অভিজ্ঞতা, যা কখনো বিস্মৃত হওয়ার নয়। আজ তার একত্রিংশ মৃত্যুবার্ষিকীতে আমার বিনম্র শ্রদ্ধা তাকে জ্ঞাপন করছি। অর্পণ করছি আমার প্রিয় অ্যাডমিরালকে আমার তরবারি সালাম।

লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে