শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৫

কলিযুগের রামরাজত্ব এবং খলনায়কদের তাণ্ডব!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
কলিযুগের রামরাজত্ব এবং খলনায়কদের তাণ্ডব!

ছোটকালে নানী-দাদীর কাছে বসে রূপকথার গল্প শুনতাম। গল্প বলতে গিয়ে তারা রূপকথার রাজা-রানী, রাজকুমার-রাজকুমারী, উজির-নাজির কোতোয়ালের কাহিনী শোনাতেন এবং প্রসঙ্গক্রমে জল্লাদের কাহিনীও বলতেন। এসবই ছিল অতীত আমলের ঘটনা। তারা মাঝে মধ্যে দৈত্য-দানব, জিন-পরী, ভূত-পেত্নী এবং পিশাচের গল্প বলতেন। আর বলতেন কলিযুগের কল্পকাহিনী। নানী-দাদীদের মতে, কলিযুগে যেখানে সেখানে বাজার বসবে, এমনকি বেগুন গাছের তলাতে হাট বসবে। নারীরা বাজার-সদাই করবে, সমাজ থেকে মায়া-মমতা, মানসম্মান, ইজ্জত-আব্রু ওঠে যাবে। এক চোখের দজ্জাল পথে মাঠে ঘুরে বেড়াবে, পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে। বেহায়া নারীরা পুরুষদের ইজ্জত মারবে আর পুরুষ জাতি নারীদের ভয়ে থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে কাপড় চোপড় নষ্ট করবে। আমরা বলতাম ও বু (দাদী) ও নানী। কাপড় চোপড় কিভাবে নষ্ট করবে। তারা বলত- ভয়ের চোটে গোয়া গালাইয়্যা দিবে। আমরা আবার জিজ্ঞাসা করতাম- কলিযুগ কি? তারা বলতেন, কলিযুগ হলো শেষ জামানা। কেয়ামত হওয়ার আগে যে জামানা আসবে তাকেই কলিযুগ বলা হবে।
কলিযুগের সাম্প্রতিক অবস্থা এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনার আগে রামরাজত্ব সম্পর্কে কিছু বলে নিই। হিন্দুদের দেবতা রাম প্রথম জীবনে ছিলেন একজন রাজপুত্র। পরবর্তীতে তিনি রাজা হন। রামায়ণ নামক মহাকাব্যের তিনি হলেন মহানায়ক। তার রাজত্ব, জীবনযাত্রা এবং অলৌকিত্ব নিয়ে রয়েছে হাজারও উপাখ্যান। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান দেবতা বা প্রধান ভগবানের নাম বিষ্ণু। রামের পিতা রাজা দশরথ ছিলেন দেবতা বিষ্ণুর সপ্তম অবতার। অর্থাৎ বিষ্ণু সপ্তমবারের মতো দেহ ধারণ করে দশরথ রূপে এ পৃথিবীতে এসেছিলেন। দশরথ, তার স্ত্রী কৈকী, পুত্র রাম-লক্ষণ এবং পুত্রবধূ সীতা হিন্দু পৌরাণিক ইতিহাসের কিংবদন্তি রূপে পুজিত হয়ে আসছেন সেই অনাদিকাল থেকে। রামের রাজত্বকালকে হিন্দুরা এ দুনিয়ার সর্বোত্তম শাসনামল বলে বিশ্বাস করে। কালের বিবর্তনে রামের রাজত্ব বা রামরাজত্ব শব্দটির অপভ্রংশ মন্দ অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইদানীং রামরাজত্ব বলতে বোঝায় স্বৈরাচারের খামখেয়ালীপনা, অত্যাচার, অনাচার, জুলুম এবং ব্যভিচারে ভরপুর এটি শাসনামল। এটাকে আপনারা কলিকালের রামরাজত্বও বলতে পারেন, যেখানে ন্যায়ের পরিবর্তে অন্যায়, বিচারের পরিবর্তে অবিচার, আমানতের পরিবর্তে খেয়ানত, বিশ্বাসের পরিবর্তে অবিশ্বাস, সম্মানের পরিবর্তে অপমান, মর্যাদার পরিবর্তে লাঞ্ছনা, প্রশংসার পরিবর্তে ভর্ৎসনা, ভালোবাসার পরিবর্তে ঘৃণ্য এবং শাসনের পরিবর্তে জুলুম এবং অত্যাচার শাসক গোষ্ঠীর অলঙ্কার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
রামরাজত্বের আদিরূপ এবং কলিযুগ সম্পর্কে কিছু তথ্যকথা বলা হলো। চলুন এবার কলিযুগ সম্পর্কে আমার নানী-দাদীর গল্পের ব্যাখ্যায় চলে যাই। ছোটবেলায় আমি বুঝতাম না- বেগুনতলায় হাট কিরূপে বসতে পারে। আমাদের গ্রামটি কৃষিনির্ভর হলেও বাণিজ্যিকভাবে সত্তর দশকের শুরুতে বেগুন চাষ হতো না। গৃহস্থ বাড়ির গিন্নিরা বাড়ির আঙিনায় দুই-চারটা বেগুন গাছ লাগাতেন পরিবারের তরকারির চাহিদা মেটানোর জন্য। সেসব বেগুন গাছের উচ্চতা দুই-তিন ফুটের বেশি হতো না। অন্যদিকে আমার নানাদের গ্রামে শত শত বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে বেগুন চাষ হতো। নানারা ছিলেন অতীব সঙ্গতিপূর্ণ বনেদি কৃষক পরিবার। একেকজন নানার ছিল শত শত বিঘা কৃষিজমি। সেসব জমির মধ্যে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে বেগুন চাষ করা হতো। দশ-বারো বিঘার একেকটি বেগুন ক্ষেতে হাজার হাজার বেগুন গাছ থাকত। আমি সেই বাগানে হাঁটতাম এবং ভাবতাম এত ছোট গাছের নিচে কলিযুগে কিভাবে বাজার মিলবে এবং কেন মিলবে। অন্যদিকে আমার মাথায় এ চিন্তাগুলো ভীষণভাবে ঘুরপাক খেত এবং আমি ভেবে পেতাম না মেয়েরা কিরূপে হাটবাজারে যাবে এবং গেলে কী এমন মহাভারত অশুদ্ধ হবে। তাছাড়া যেখানে সেখানে অর্থাৎ পথেঘাটে বাজার বসলেই বা ক্ষতি কি? আমার ছেলেবেলায় গ্রামগঞ্জে হাটবাজার বসত সপ্তাহে একদিন। একেকটি বাজার থেকে অন্য বাজারের দূরত্ব ছিল সাত-আট মাইল। বাজারের সব দোকানপাট ছিল ভাসমান। অর্থাৎ দোকানদাররা তাদের পণ্যসমূহ নৌকা, ঘোড়ার গাড়ি, গরুর গাড়ি কিংবা মাথায় করে নির্দিষ্ট দিনে হাটে নিয়ে যেত। বেচাকেনা শেষে আবার যার যার বাড়িতে অবিক্রীত মালামাল নিয়ে ফিরে আসত। বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতা, দালাল, ফড়িয়া, মহাজন, শ্রমিক, ঝাড়–দার সবই ছিল পুরুষ। কোনো মহিলা বাজারে যাবেন এমন কথা আমরা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারতাম না। অন্যদিকে সংসারে পুরুষদের কর্তৃত্ব ছিল সীমাহীন। সংসারের কর্তা বা কোনো মুরব্বির সঙ্গে মহিলারা ঝগড়া করবে এটা ওই আমলে কেউ কল্পনাও করেনি। কাজেই মহিলাদের ভয়ে পুরুষরা কাপড় চোপড় নষ্ট করবে এ কথা শুনে আমরা খুব মজা পেতাম। আমার নানা ছিলেন ভীষণ রাগী এবং কড়া প্রকৃতির মানুষ। তার দাপটে বাঘে মোষে এক ঘাটে পানি খেত। আমরা নাতিরা পর্যন্ত তার ধারে-কাছে যেতে সাহস পেতাম না। নানার ছিল চমৎকার একটি র‌্যালি ব্র্যান্ডের সাইকেল, মারফি ব্র্যান্ডের রেডিও, ওমেগার ঘড়ি, লম্বা নলওয়ালা পিতলের হুঁকা, চা খাওয়ার জন্য দুষ্পাপ্য প্রেসার কুকার, মক্কা শরিফের জায়নামাজ-টুপি পাগড়ি এবং অনেকগুলো গল্পের বইসহ ওই আমলের বাহারি সব বিলাস সামগ্রী। আমার ইচ্ছা হতো প্রত্যেকটি জিনিস ছুঁয়ে দেখতে এবং একটু আধটু ব্যবহার করতে। কিন্তু নানার ভয়ে আমি কোনো দিন ওইগুলোকে স্পর্শ করার সাহস পাইনি। কাজেই সেই নানা কলিযুগে নানীর ভয়ে গুয়া গালাইয়্যা দিবে এমন কথা ভাবতে আমি বড়ই মজা পেতাম।
শিরোনামের দুটি শব্দ অর্থাৎ কলিযুগ এবং রামরাজত্ব সম্পর্কে সামান্য আলোচনা করলাম। এবার অন্য আরেকটি শব্দ অর্থাৎ খলনায়ক সম্পর্কে কিছু বলে মূল আলোচনায় চলে যাব। মূল আলোচনা মানে- ইদানীং মানবরূপী দানবদের তাণ্ডব সম্পর্কে কিছু আলোচনা। খলনায়ক শব্দটি প্রমিত বাংলার একটি ভদ্রচিত রূপ। ইংরেজিতে একে বলা হয় ভিলেন। সেসব লোক সমাজের নেতৃস্থানীয় ভালো মানুষটির ভালো এবং জনকল্যাণকর কাজে বাধার সৃষ্টি করে এবং নিজেদের সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে নানারকম অত্যাচার, অবিচার, অনাচার, অহংকার মিথ্যাচার, নির্যাতন প্রভৃতি অমানবিক কাজকর্ম দ্বারা সামাজিক পরিবেশ দুর্বিষহ করে তোলে তাদের ভিলেন বলা হয়। আঞ্চলিক বাংলায় এলাকা ভেদে ভিলেনদের একেক এলাকার মানুষ একেক নামে ডাকে। কেউ বলে- জাউরা ব্যাডা, কেউ বলে খাটাশ, আবার কেউ বলে শয়তানের বাচ্চা শয়তান।
কলিযুগের রামরাজত্বে ভিলেনদের কল্যাণে বেগুন গাছের নিচে হাট বসবে এবং এক চোখের দজ্জালের আগমন ঘটবে- এমনতরো গল্পের মধ্যেও রয়েছে অন্তর্নিহিত তাৎপর্য। দজ্জালের আগমন এবং তার এক চোখের কাহিনীর চমৎকার একটি ব্যাখ্যা। আমি পড়েছিলাম আল্লামা আবুল আসাদ রচিত বিখ্যাত বই ‘A Road to Macca’তে। আল্লামা আসাদ হুজুরেপাক (সা.) কর্তৃক বর্ণিত দজ্জালের ঘটনাটি ব্যাখ্যা করেছেন রূপক অর্থে। তার মতে দজ্জাল কোনো ব্যক্তি নয়- বরং একটি সমাজের বিশেষ শ্রেণির মানুষকে বোঝাবে যারা আকার আকৃতিতে মানুষ হলেও চিন্তা-চেতনা এবং কর্মে সব নিকৃষ্ট পশুদেরও ছাড়িয়ে যাবে। তাদের হিংস্রতা হায়েনাদের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে। তাদের নোংরামি এবং অশ্লীলতা দেখে শুয়োরকুল আফসোস করবে। তাদের স্বার্থপরতা, স্বজাতিবিদ্বেষী মনোভাব এবং অকারণে হাঁকডাক করার অভ্যাস দেখে কুকুর শ্রেণি লজ্জায় জনপদ ত্যাগ করে বনবাদাড়ে চলে যাবে। তাদের লোভলালসা এবং চুরি করার বিদ্যার বহর দেখে শিয়াল, শকুন ও খাটাশজাতীয় প্রাণীরা অনুশোচনা করতে করতে মারা যাবে। তাদের দুর্বুদ্ধি দেখে শয়তান উল্টো আল্লার দরবারে পানাহ চেয়ে বলবে- ইয়া আল্লাহ! ওদের থেকে আমাকে রক্ষা কর। অন্যদিকে দজ্জালের এক চোখ বলতে একশ্রেণির মানুষের বিবেকহীন, অমানবিক এবং নিষ্ঠুর স্বার্থপরতাকে বুঝানো হয়েছে। এ শ্রেণির মানুষ নিজেদের ক্রোধ এবং স্বার্থের জন্য গর্ভধারিণী মাকে নির্যাতন করতে কুণ্ঠাবোধ করবে না- পিতাকে গলাধাক্কা দিতে গর্ববোধ করবে। অন্যদিকে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য নিজের স্ত্রী বা কন্যাকে পর পুরুষের হাতে সমর্পণ করে এরা প্রশান্তি লাভ করবে।
২০১৫ সালের এ সময়টা কলির কাল নাকি অন্য কিছু সে বিষয়ে আমি কিছু বলব না। সম্মানিত পাঠকরাই সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে দেশ-কাল-সমাজ-সংসার এবং পরিবারে এমন সব ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে যে, মানুষ দিনকে দিন দিশাহারা হয়ে পড়ছে। রাস্তাঘাটে চলতে ফিরতে এখন আর নায়ক শ্রেণির কোনো মানুষকে দেখা যায় না। যার একটু শক্তি বা সাহস আছে কিংবা যার হাতে সামান্য একটু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা আছে সেই লোকটি নিজেকে নায়ক বানানোর পরিবর্তে খলনায়ক বানানোর প্রতিযোগিতায় প্রথম হওয়ার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করছে। এখন জনগণ কাউকে নেতা বানাতে পারে না। খলনায়করা নিজেরাই নিজেদের নেতা বানায় এবং লোকজনকে বাধ্য করে তাদের নেতা হিসেবে সমীহ করার জন্য। জনগণ এখন আর কোনো তথাকথিত নেতাকে সম্মান করে না। বরং ভয় করে। তারা গর্ব করে বলতে পারে না- ওমুক নেতাটি সৎ এবং সত্যবাদী, তারা অবাক বিস্ময়ে খলনায়কদের দিকে তাকায় এবং মনে মনে চিন্তা করে আহা! ওরা এত মিথ্যা কথা বলে কিরূপে?
কলিযুগের হাটবাজার, ফুটপাথ, গণশৌচাগার, কৃষিজমি, জনপদ, লোকালয়, গ্রাম, শহর, স্কুল, কলেজ, অফিস-কাচারি, নদী-নালা, খাল-বিল  সাগরতীর এবং উপকূল বনভূমি, রাজপথ প্রভৃতি সবকিছুকে আলাদা আলাদা রাজ্য বানিয়ে খলনায়করা সেখানে তাদের রাজরাজত্ব কায়েম করেছে। এসব রাজ্যের প্রজারা দজ্জালরূপী খলনায়কদের আতঙ্কে সারা দিন আল্লাহ আল্লাহ জিকির করে। ফলে পাড়া-মহল্লায় মসজিদগুলোতে হঠাৎ করেই লোকজনের উপস্থিতি বেড়েছে। সামাজিকতার বন্ধন দিনকে দিন আলগা হয়ে যাচ্ছে। মানুষ স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছে না- এমনকি লোকজনের চিন্তার জগৎকে নিয়ন্ত্রণ করার নানা ফন্দি-ফিকির চলার কারণে কেউ আর স্বাধীন চিন্তাভাবনা করছে না। সমাজে বিচারহীনতার সংস্কৃতি স্থায়ীরূপে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। চাকরগুলো সব মনিবের দায়িত্ব পালন করছে এবং মনিবরা চাকর হওয়ার জন্য পাগলামো করছে। রক্ষকরা ভক্ষকরূপে আবির্ভূত হয়েছে- আমানতদার খেয়ানত করে উল্লাস নৃত্য করছে এবং মূর্খরা সব শিক্ষক হয়ে জ্ঞানের প্রদীপ নিভিয়ে দিয়ে ব্যভিচারের কলাকৌশল শিক্ষা দিচ্ছে।
আমরা আজকের প্রসঙ্গের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। কলিকালে বেগুনতলায় হাট মিলবে এ কথাটি সম্পর্কে আমার বক্তব্য পেশ করে লেখার ইতি টানব। প্রাচীনকালে বৃহৎ কোনো বটবৃক্ষের তলায় কিংবা নদীতীরে হাট বসত। বেগুনতলায় হাট বলতে গোপন বেচাকেনা ক্রেতা-বিক্রেতাদের সংকীর্ণতা, দুর্বলতা, নীচুতা এবং অব্যবসায়ীসুলভ মনমানসিকতা এবং আচরণকে বোঝানো হয়েছে। সেই অর্থে কলিকালের খলনায়করা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবর্তে চোরাকারবার শুরু করবে। পণ্য কেনাবেচার চেয়ে অন্যের জিনিস জোর করে ছিনিয়ে নেওয়া বা লুট করাকে কর্তব্য বলে মনে করবে। প্রকাশ্য স্থানে এসব করার সুযোগ না থাকায় তারা সংকীর্ণ এবং অন্ধকারময় স্থানকে বেছে নেবে অনেকটা বেগুনগাছের তলার জায়গাটির মতো যেখানে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো সম্ভব নয়- আরাম করে বসাও সম্ভব নয় কিংবা শুয়ে থাকাও সম্ভব নয়। তবে অন্ধকার রাতে কোনো চোর জড়োসড়ো হয়ে বেগুনগাছের তলায় ইচ্ছা করলে লুকিয়েও থাকতে পারে...।
    লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর