শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৫

কলিযুগের রামরাজত্ব এবং খলনায়কদের তাণ্ডব!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
কলিযুগের রামরাজত্ব এবং খলনায়কদের তাণ্ডব!

ছোটকালে নানী-দাদীর কাছে বসে রূপকথার গল্প শুনতাম। গল্প বলতে গিয়ে তারা রূপকথার রাজা-রানী, রাজকুমার-রাজকুমারী, উজির-নাজির কোতোয়ালের কাহিনী শোনাতেন এবং প্রসঙ্গক্রমে জল্লাদের কাহিনীও বলতেন। এসবই ছিল অতীত আমলের ঘটনা। তারা মাঝে মধ্যে দৈত্য-দানব, জিন-পরী, ভূত-পেত্নী এবং পিশাচের গল্প বলতেন। আর বলতেন কলিযুগের কল্পকাহিনী। নানী-দাদীদের মতে, কলিযুগে যেখানে সেখানে বাজার বসবে, এমনকি বেগুন গাছের তলাতে হাট বসবে। নারীরা বাজার-সদাই করবে, সমাজ থেকে মায়া-মমতা, মানসম্মান, ইজ্জত-আব্রু ওঠে যাবে। এক চোখের দজ্জাল পথে মাঠে ঘুরে বেড়াবে, পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে। বেহায়া নারীরা পুরুষদের ইজ্জত মারবে আর পুরুষ জাতি নারীদের ভয়ে থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে কাপড় চোপড় নষ্ট করবে। আমরা বলতাম ও বু (দাদী) ও নানী। কাপড় চোপড় কিভাবে নষ্ট করবে। তারা বলত- ভয়ের চোটে গোয়া গালাইয়্যা দিবে। আমরা আবার জিজ্ঞাসা করতাম- কলিযুগ কি? তারা বলতেন, কলিযুগ হলো শেষ জামানা। কেয়ামত হওয়ার আগে যে জামানা আসবে তাকেই কলিযুগ বলা হবে।
কলিযুগের সাম্প্রতিক অবস্থা এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনার আগে রামরাজত্ব সম্পর্কে কিছু বলে নিই। হিন্দুদের দেবতা রাম প্রথম জীবনে ছিলেন একজন রাজপুত্র। পরবর্তীতে তিনি রাজা হন। রামায়ণ নামক মহাকাব্যের তিনি হলেন মহানায়ক। তার রাজত্ব, জীবনযাত্রা এবং অলৌকিত্ব নিয়ে রয়েছে হাজারও উপাখ্যান। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান দেবতা বা প্রধান ভগবানের নাম বিষ্ণু। রামের পিতা রাজা দশরথ ছিলেন দেবতা বিষ্ণুর সপ্তম অবতার। অর্থাৎ বিষ্ণু সপ্তমবারের মতো দেহ ধারণ করে দশরথ রূপে এ পৃথিবীতে এসেছিলেন। দশরথ, তার স্ত্রী কৈকী, পুত্র রাম-লক্ষণ এবং পুত্রবধূ সীতা হিন্দু পৌরাণিক ইতিহাসের কিংবদন্তি রূপে পুজিত হয়ে আসছেন সেই অনাদিকাল থেকে। রামের রাজত্বকালকে হিন্দুরা এ দুনিয়ার সর্বোত্তম শাসনামল বলে বিশ্বাস করে। কালের বিবর্তনে রামের রাজত্ব বা রামরাজত্ব শব্দটির অপভ্রংশ মন্দ অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইদানীং রামরাজত্ব বলতে বোঝায় স্বৈরাচারের খামখেয়ালীপনা, অত্যাচার, অনাচার, জুলুম এবং ব্যভিচারে ভরপুর এটি শাসনামল। এটাকে আপনারা কলিকালের রামরাজত্বও বলতে পারেন, যেখানে ন্যায়ের পরিবর্তে অন্যায়, বিচারের পরিবর্তে অবিচার, আমানতের পরিবর্তে খেয়ানত, বিশ্বাসের পরিবর্তে অবিশ্বাস, সম্মানের পরিবর্তে অপমান, মর্যাদার পরিবর্তে লাঞ্ছনা, প্রশংসার পরিবর্তে ভর্ৎসনা, ভালোবাসার পরিবর্তে ঘৃণ্য এবং শাসনের পরিবর্তে জুলুম এবং অত্যাচার শাসক গোষ্ঠীর অলঙ্কার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
রামরাজত্বের আদিরূপ এবং কলিযুগ সম্পর্কে কিছু তথ্যকথা বলা হলো। চলুন এবার কলিযুগ সম্পর্কে আমার নানী-দাদীর গল্পের ব্যাখ্যায় চলে যাই। ছোটবেলায় আমি বুঝতাম না- বেগুনতলায় হাট কিরূপে বসতে পারে। আমাদের গ্রামটি কৃষিনির্ভর হলেও বাণিজ্যিকভাবে সত্তর দশকের শুরুতে বেগুন চাষ হতো না। গৃহস্থ বাড়ির গিন্নিরা বাড়ির আঙিনায় দুই-চারটা বেগুন গাছ লাগাতেন পরিবারের তরকারির চাহিদা মেটানোর জন্য। সেসব বেগুন গাছের উচ্চতা দুই-তিন ফুটের বেশি হতো না। অন্যদিকে আমার নানাদের গ্রামে শত শত বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে বেগুন চাষ হতো। নানারা ছিলেন অতীব সঙ্গতিপূর্ণ বনেদি কৃষক পরিবার। একেকজন নানার ছিল শত শত বিঘা কৃষিজমি। সেসব জমির মধ্যে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে বেগুন চাষ করা হতো। দশ-বারো বিঘার একেকটি বেগুন ক্ষেতে হাজার হাজার বেগুন গাছ থাকত। আমি সেই বাগানে হাঁটতাম এবং ভাবতাম এত ছোট গাছের নিচে কলিযুগে কিভাবে বাজার মিলবে এবং কেন মিলবে। অন্যদিকে আমার মাথায় এ চিন্তাগুলো ভীষণভাবে ঘুরপাক খেত এবং আমি ভেবে পেতাম না মেয়েরা কিরূপে হাটবাজারে যাবে এবং গেলে কী এমন মহাভারত অশুদ্ধ হবে। তাছাড়া যেখানে সেখানে অর্থাৎ পথেঘাটে বাজার বসলেই বা ক্ষতি কি? আমার ছেলেবেলায় গ্রামগঞ্জে হাটবাজার বসত সপ্তাহে একদিন। একেকটি বাজার থেকে অন্য বাজারের দূরত্ব ছিল সাত-আট মাইল। বাজারের সব দোকানপাট ছিল ভাসমান। অর্থাৎ দোকানদাররা তাদের পণ্যসমূহ নৌকা, ঘোড়ার গাড়ি, গরুর গাড়ি কিংবা মাথায় করে নির্দিষ্ট দিনে হাটে নিয়ে যেত। বেচাকেনা শেষে আবার যার যার বাড়িতে অবিক্রীত মালামাল নিয়ে ফিরে আসত। বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতা, দালাল, ফড়িয়া, মহাজন, শ্রমিক, ঝাড়–দার সবই ছিল পুরুষ। কোনো মহিলা বাজারে যাবেন এমন কথা আমরা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারতাম না। অন্যদিকে সংসারে পুরুষদের কর্তৃত্ব ছিল সীমাহীন। সংসারের কর্তা বা কোনো মুরব্বির সঙ্গে মহিলারা ঝগড়া করবে এটা ওই আমলে কেউ কল্পনাও করেনি। কাজেই মহিলাদের ভয়ে পুরুষরা কাপড় চোপড় নষ্ট করবে এ কথা শুনে আমরা খুব মজা পেতাম। আমার নানা ছিলেন ভীষণ রাগী এবং কড়া প্রকৃতির মানুষ। তার দাপটে বাঘে মোষে এক ঘাটে পানি খেত। আমরা নাতিরা পর্যন্ত তার ধারে-কাছে যেতে সাহস পেতাম না। নানার ছিল চমৎকার একটি র‌্যালি ব্র্যান্ডের সাইকেল, মারফি ব্র্যান্ডের রেডিও, ওমেগার ঘড়ি, লম্বা নলওয়ালা পিতলের হুঁকা, চা খাওয়ার জন্য দুষ্পাপ্য প্রেসার কুকার, মক্কা শরিফের জায়নামাজ-টুপি পাগড়ি এবং অনেকগুলো গল্পের বইসহ ওই আমলের বাহারি সব বিলাস সামগ্রী। আমার ইচ্ছা হতো প্রত্যেকটি জিনিস ছুঁয়ে দেখতে এবং একটু আধটু ব্যবহার করতে। কিন্তু নানার ভয়ে আমি কোনো দিন ওইগুলোকে স্পর্শ করার সাহস পাইনি। কাজেই সেই নানা কলিযুগে নানীর ভয়ে গুয়া গালাইয়্যা দিবে এমন কথা ভাবতে আমি বড়ই মজা পেতাম।
শিরোনামের দুটি শব্দ অর্থাৎ কলিযুগ এবং রামরাজত্ব সম্পর্কে সামান্য আলোচনা করলাম। এবার অন্য আরেকটি শব্দ অর্থাৎ খলনায়ক সম্পর্কে কিছু বলে মূল আলোচনায় চলে যাব। মূল আলোচনা মানে- ইদানীং মানবরূপী দানবদের তাণ্ডব সম্পর্কে কিছু আলোচনা। খলনায়ক শব্দটি প্রমিত বাংলার একটি ভদ্রচিত রূপ। ইংরেজিতে একে বলা হয় ভিলেন। সেসব লোক সমাজের নেতৃস্থানীয় ভালো মানুষটির ভালো এবং জনকল্যাণকর কাজে বাধার সৃষ্টি করে এবং নিজেদের সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে নানারকম অত্যাচার, অবিচার, অনাচার, অহংকার মিথ্যাচার, নির্যাতন প্রভৃতি অমানবিক কাজকর্ম দ্বারা সামাজিক পরিবেশ দুর্বিষহ করে তোলে তাদের ভিলেন বলা হয়। আঞ্চলিক বাংলায় এলাকা ভেদে ভিলেনদের একেক এলাকার মানুষ একেক নামে ডাকে। কেউ বলে- জাউরা ব্যাডা, কেউ বলে খাটাশ, আবার কেউ বলে শয়তানের বাচ্চা শয়তান।
কলিযুগের রামরাজত্বে ভিলেনদের কল্যাণে বেগুন গাছের নিচে হাট বসবে এবং এক চোখের দজ্জালের আগমন ঘটবে- এমনতরো গল্পের মধ্যেও রয়েছে অন্তর্নিহিত তাৎপর্য। দজ্জালের আগমন এবং তার এক চোখের কাহিনীর চমৎকার একটি ব্যাখ্যা। আমি পড়েছিলাম আল্লামা আবুল আসাদ রচিত বিখ্যাত বই ‘A Road to Macca’তে। আল্লামা আসাদ হুজুরেপাক (সা.) কর্তৃক বর্ণিত দজ্জালের ঘটনাটি ব্যাখ্যা করেছেন রূপক অর্থে। তার মতে দজ্জাল কোনো ব্যক্তি নয়- বরং একটি সমাজের বিশেষ শ্রেণির মানুষকে বোঝাবে যারা আকার আকৃতিতে মানুষ হলেও চিন্তা-চেতনা এবং কর্মে সব নিকৃষ্ট পশুদেরও ছাড়িয়ে যাবে। তাদের হিংস্রতা হায়েনাদের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে। তাদের নোংরামি এবং অশ্লীলতা দেখে শুয়োরকুল আফসোস করবে। তাদের স্বার্থপরতা, স্বজাতিবিদ্বেষী মনোভাব এবং অকারণে হাঁকডাক করার অভ্যাস দেখে কুকুর শ্রেণি লজ্জায় জনপদ ত্যাগ করে বনবাদাড়ে চলে যাবে। তাদের লোভলালসা এবং চুরি করার বিদ্যার বহর দেখে শিয়াল, শকুন ও খাটাশজাতীয় প্রাণীরা অনুশোচনা করতে করতে মারা যাবে। তাদের দুর্বুদ্ধি দেখে শয়তান উল্টো আল্লার দরবারে পানাহ চেয়ে বলবে- ইয়া আল্লাহ! ওদের থেকে আমাকে রক্ষা কর। অন্যদিকে দজ্জালের এক চোখ বলতে একশ্রেণির মানুষের বিবেকহীন, অমানবিক এবং নিষ্ঠুর স্বার্থপরতাকে বুঝানো হয়েছে। এ শ্রেণির মানুষ নিজেদের ক্রোধ এবং স্বার্থের জন্য গর্ভধারিণী মাকে নির্যাতন করতে কুণ্ঠাবোধ করবে না- পিতাকে গলাধাক্কা দিতে গর্ববোধ করবে। অন্যদিকে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য নিজের স্ত্রী বা কন্যাকে পর পুরুষের হাতে সমর্পণ করে এরা প্রশান্তি লাভ করবে।
২০১৫ সালের এ সময়টা কলির কাল নাকি অন্য কিছু সে বিষয়ে আমি কিছু বলব না। সম্মানিত পাঠকরাই সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে দেশ-কাল-সমাজ-সংসার এবং পরিবারে এমন সব ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে যে, মানুষ দিনকে দিন দিশাহারা হয়ে পড়ছে। রাস্তাঘাটে চলতে ফিরতে এখন আর নায়ক শ্রেণির কোনো মানুষকে দেখা যায় না। যার একটু শক্তি বা সাহস আছে কিংবা যার হাতে সামান্য একটু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা আছে সেই লোকটি নিজেকে নায়ক বানানোর পরিবর্তে খলনায়ক বানানোর প্রতিযোগিতায় প্রথম হওয়ার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করছে। এখন জনগণ কাউকে নেতা বানাতে পারে না। খলনায়করা নিজেরাই নিজেদের নেতা বানায় এবং লোকজনকে বাধ্য করে তাদের নেতা হিসেবে সমীহ করার জন্য। জনগণ এখন আর কোনো তথাকথিত নেতাকে সম্মান করে না। বরং ভয় করে। তারা গর্ব করে বলতে পারে না- ওমুক নেতাটি সৎ এবং সত্যবাদী, তারা অবাক বিস্ময়ে খলনায়কদের দিকে তাকায় এবং মনে মনে চিন্তা করে আহা! ওরা এত মিথ্যা কথা বলে কিরূপে?
কলিযুগের হাটবাজার, ফুটপাথ, গণশৌচাগার, কৃষিজমি, জনপদ, লোকালয়, গ্রাম, শহর, স্কুল, কলেজ, অফিস-কাচারি, নদী-নালা, খাল-বিল  সাগরতীর এবং উপকূল বনভূমি, রাজপথ প্রভৃতি সবকিছুকে আলাদা আলাদা রাজ্য বানিয়ে খলনায়করা সেখানে তাদের রাজরাজত্ব কায়েম করেছে। এসব রাজ্যের প্রজারা দজ্জালরূপী খলনায়কদের আতঙ্কে সারা দিন আল্লাহ আল্লাহ জিকির করে। ফলে পাড়া-মহল্লায় মসজিদগুলোতে হঠাৎ করেই লোকজনের উপস্থিতি বেড়েছে। সামাজিকতার বন্ধন দিনকে দিন আলগা হয়ে যাচ্ছে। মানুষ স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছে না- এমনকি লোকজনের চিন্তার জগৎকে নিয়ন্ত্রণ করার নানা ফন্দি-ফিকির চলার কারণে কেউ আর স্বাধীন চিন্তাভাবনা করছে না। সমাজে বিচারহীনতার সংস্কৃতি স্থায়ীরূপে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। চাকরগুলো সব মনিবের দায়িত্ব পালন করছে এবং মনিবরা চাকর হওয়ার জন্য পাগলামো করছে। রক্ষকরা ভক্ষকরূপে আবির্ভূত হয়েছে- আমানতদার খেয়ানত করে উল্লাস নৃত্য করছে এবং মূর্খরা সব শিক্ষক হয়ে জ্ঞানের প্রদীপ নিভিয়ে দিয়ে ব্যভিচারের কলাকৌশল শিক্ষা দিচ্ছে।
আমরা আজকের প্রসঙ্গের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। কলিকালে বেগুনতলায় হাট মিলবে এ কথাটি সম্পর্কে আমার বক্তব্য পেশ করে লেখার ইতি টানব। প্রাচীনকালে বৃহৎ কোনো বটবৃক্ষের তলায় কিংবা নদীতীরে হাট বসত। বেগুনতলায় হাট বলতে গোপন বেচাকেনা ক্রেতা-বিক্রেতাদের সংকীর্ণতা, দুর্বলতা, নীচুতা এবং অব্যবসায়ীসুলভ মনমানসিকতা এবং আচরণকে বোঝানো হয়েছে। সেই অর্থে কলিকালের খলনায়করা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবর্তে চোরাকারবার শুরু করবে। পণ্য কেনাবেচার চেয়ে অন্যের জিনিস জোর করে ছিনিয়ে নেওয়া বা লুট করাকে কর্তব্য বলে মনে করবে। প্রকাশ্য স্থানে এসব করার সুযোগ না থাকায় তারা সংকীর্ণ এবং অন্ধকারময় স্থানকে বেছে নেবে অনেকটা বেগুনগাছের তলার জায়গাটির মতো যেখানে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো সম্ভব নয়- আরাম করে বসাও সম্ভব নয় কিংবা শুয়ে থাকাও সম্ভব নয়। তবে অন্ধকার রাতে কোনো চোর জড়োসড়ো হয়ে বেগুনগাছের তলায় ইচ্ছা করলে লুকিয়েও থাকতে পারে...।
    লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের
স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জনআকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জনআকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী
১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ
জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা
প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু
গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চবিতে জুলাই অভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভা, শহীদ ফরহাদের স্মৃতিচারণ
চবিতে জুলাই অভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভা, শহীদ ফরহাদের স্মৃতিচারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে কেউ চক্রান্তের জাল বুনলে জনগণ প্রতিহত করবে : প্রিন্স
নতুন করে কেউ চক্রান্তের জাল বুনলে জনগণ প্রতিহত করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'বহু বছর আমরা কেউ ভোট দিতে পারিনি, এবার আমরা সবাই ভোট দিবো'
'বহু বছর আমরা কেউ ভোট দিতে পারিনি, এবার আমরা সবাই ভোট দিবো'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্য হান্ড্রেডে দল পেলেন আমির ও ইমাদ
দ্য হান্ড্রেডে দল পেলেন আমির ও ইমাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মাসুমের কবরে কুমিল্লাবাসীর শ্রদ্ধা
শহীদ মাসুমের কবরে কুমিল্লাবাসীর শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, আমরা নূতন বাংলাদেশ উপহার দেবো : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, আমরা নূতন বাংলাদেশ উপহার দেবো : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বছর পর নেইমারের জোড়া গোল, ব্রাজিল দলে ফেরার বার্তা
তিন বছর পর নেইমারের জোড়া গোল, ব্রাজিল দলে ফেরার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উদযাপন
জামালপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউবিতে স্মৃতিস্তম্ভ ‘জুলাই জাগরণী’ উদ্বোধন ও শ্রদ্ধা নিবেদন
বাউবিতে স্মৃতিস্তম্ভ ‘জুলাই জাগরণী’ উদ্বোধন ও শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা করল আফগানিস্তান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা করল আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪-এর স্বাধীনতা রক্ষায় জীবন দিতেও প্রস্তুত: মামুনুল হক
২৪-এর স্বাধীনতা রক্ষায় জীবন দিতেও প্রস্তুত: মামুনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থান দিবসে গাজীপুরে জামায়াতের মিছিল-সমাবেশ
জুলাই অভ্যুত্থান দিবসে গাজীপুরে জামায়াতের মিছিল-সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী স্ট্রাইকার ফ্রাঙ্ক মিলের মৃত্যু
জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী স্ট্রাইকার ফ্রাঙ্ক মিলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই মধুমতি নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধস
নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই মধুমতি নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা