শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৫

কলিযুগের রামরাজত্ব এবং খলনায়কদের তাণ্ডব!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
কলিযুগের রামরাজত্ব এবং খলনায়কদের তাণ্ডব!

ছোটকালে নানী-দাদীর কাছে বসে রূপকথার গল্প শুনতাম। গল্প বলতে গিয়ে তারা রূপকথার রাজা-রানী, রাজকুমার-রাজকুমারী, উজির-নাজির কোতোয়ালের কাহিনী শোনাতেন এবং প্রসঙ্গক্রমে জল্লাদের কাহিনীও বলতেন। এসবই ছিল অতীত আমলের ঘটনা। তারা মাঝে মধ্যে দৈত্য-দানব, জিন-পরী, ভূত-পেত্নী এবং পিশাচের গল্প বলতেন। আর বলতেন কলিযুগের কল্পকাহিনী। নানী-দাদীদের মতে, কলিযুগে যেখানে সেখানে বাজার বসবে, এমনকি বেগুন গাছের তলাতে হাট বসবে। নারীরা বাজার-সদাই করবে, সমাজ থেকে মায়া-মমতা, মানসম্মান, ইজ্জত-আব্রু ওঠে যাবে। এক চোখের দজ্জাল পথে মাঠে ঘুরে বেড়াবে, পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে। বেহায়া নারীরা পুরুষদের ইজ্জত মারবে আর পুরুষ জাতি নারীদের ভয়ে থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে কাপড় চোপড় নষ্ট করবে। আমরা বলতাম ও বু (দাদী) ও নানী। কাপড় চোপড় কিভাবে নষ্ট করবে। তারা বলত- ভয়ের চোটে গোয়া গালাইয়্যা দিবে। আমরা আবার জিজ্ঞাসা করতাম- কলিযুগ কি? তারা বলতেন, কলিযুগ হলো শেষ জামানা। কেয়ামত হওয়ার আগে যে জামানা আসবে তাকেই কলিযুগ বলা হবে।
কলিযুগের সাম্প্রতিক অবস্থা এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনার আগে রামরাজত্ব সম্পর্কে কিছু বলে নিই। হিন্দুদের দেবতা রাম প্রথম জীবনে ছিলেন একজন রাজপুত্র। পরবর্তীতে তিনি রাজা হন। রামায়ণ নামক মহাকাব্যের তিনি হলেন মহানায়ক। তার রাজত্ব, জীবনযাত্রা এবং অলৌকিত্ব নিয়ে রয়েছে হাজারও উপাখ্যান। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান দেবতা বা প্রধান ভগবানের নাম বিষ্ণু। রামের পিতা রাজা দশরথ ছিলেন দেবতা বিষ্ণুর সপ্তম অবতার। অর্থাৎ বিষ্ণু সপ্তমবারের মতো দেহ ধারণ করে দশরথ রূপে এ পৃথিবীতে এসেছিলেন। দশরথ, তার স্ত্রী কৈকী, পুত্র রাম-লক্ষণ এবং পুত্রবধূ সীতা হিন্দু পৌরাণিক ইতিহাসের কিংবদন্তি রূপে পুজিত হয়ে আসছেন সেই অনাদিকাল থেকে। রামের রাজত্বকালকে হিন্দুরা এ দুনিয়ার সর্বোত্তম শাসনামল বলে বিশ্বাস করে। কালের বিবর্তনে রামের রাজত্ব বা রামরাজত্ব শব্দটির অপভ্রংশ মন্দ অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইদানীং রামরাজত্ব বলতে বোঝায় স্বৈরাচারের খামখেয়ালীপনা, অত্যাচার, অনাচার, জুলুম এবং ব্যভিচারে ভরপুর এটি শাসনামল। এটাকে আপনারা কলিকালের রামরাজত্বও বলতে পারেন, যেখানে ন্যায়ের পরিবর্তে অন্যায়, বিচারের পরিবর্তে অবিচার, আমানতের পরিবর্তে খেয়ানত, বিশ্বাসের পরিবর্তে অবিশ্বাস, সম্মানের পরিবর্তে অপমান, মর্যাদার পরিবর্তে লাঞ্ছনা, প্রশংসার পরিবর্তে ভর্ৎসনা, ভালোবাসার পরিবর্তে ঘৃণ্য এবং শাসনের পরিবর্তে জুলুম এবং অত্যাচার শাসক গোষ্ঠীর অলঙ্কার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
রামরাজত্বের আদিরূপ এবং কলিযুগ সম্পর্কে কিছু তথ্যকথা বলা হলো। চলুন এবার কলিযুগ সম্পর্কে আমার নানী-দাদীর গল্পের ব্যাখ্যায় চলে যাই। ছোটবেলায় আমি বুঝতাম না- বেগুনতলায় হাট কিরূপে বসতে পারে। আমাদের গ্রামটি কৃষিনির্ভর হলেও বাণিজ্যিকভাবে সত্তর দশকের শুরুতে বেগুন চাষ হতো না। গৃহস্থ বাড়ির গিন্নিরা বাড়ির আঙিনায় দুই-চারটা বেগুন গাছ লাগাতেন পরিবারের তরকারির চাহিদা মেটানোর জন্য। সেসব বেগুন গাছের উচ্চতা দুই-তিন ফুটের বেশি হতো না। অন্যদিকে আমার নানাদের গ্রামে শত শত বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে বেগুন চাষ হতো। নানারা ছিলেন অতীব সঙ্গতিপূর্ণ বনেদি কৃষক পরিবার। একেকজন নানার ছিল শত শত বিঘা কৃষিজমি। সেসব জমির মধ্যে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে বেগুন চাষ করা হতো। দশ-বারো বিঘার একেকটি বেগুন ক্ষেতে হাজার হাজার বেগুন গাছ থাকত। আমি সেই বাগানে হাঁটতাম এবং ভাবতাম এত ছোট গাছের নিচে কলিযুগে কিভাবে বাজার মিলবে এবং কেন মিলবে। অন্যদিকে আমার মাথায় এ চিন্তাগুলো ভীষণভাবে ঘুরপাক খেত এবং আমি ভেবে পেতাম না মেয়েরা কিরূপে হাটবাজারে যাবে এবং গেলে কী এমন মহাভারত অশুদ্ধ হবে। তাছাড়া যেখানে সেখানে অর্থাৎ পথেঘাটে বাজার বসলেই বা ক্ষতি কি? আমার ছেলেবেলায় গ্রামগঞ্জে হাটবাজার বসত সপ্তাহে একদিন। একেকটি বাজার থেকে অন্য বাজারের দূরত্ব ছিল সাত-আট মাইল। বাজারের সব দোকানপাট ছিল ভাসমান। অর্থাৎ দোকানদাররা তাদের পণ্যসমূহ নৌকা, ঘোড়ার গাড়ি, গরুর গাড়ি কিংবা মাথায় করে নির্দিষ্ট দিনে হাটে নিয়ে যেত। বেচাকেনা শেষে আবার যার যার বাড়িতে অবিক্রীত মালামাল নিয়ে ফিরে আসত। বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতা, দালাল, ফড়িয়া, মহাজন, শ্রমিক, ঝাড়–দার সবই ছিল পুরুষ। কোনো মহিলা বাজারে যাবেন এমন কথা আমরা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারতাম না। অন্যদিকে সংসারে পুরুষদের কর্তৃত্ব ছিল সীমাহীন। সংসারের কর্তা বা কোনো মুরব্বির সঙ্গে মহিলারা ঝগড়া করবে এটা ওই আমলে কেউ কল্পনাও করেনি। কাজেই মহিলাদের ভয়ে পুরুষরা কাপড় চোপড় নষ্ট করবে এ কথা শুনে আমরা খুব মজা পেতাম। আমার নানা ছিলেন ভীষণ রাগী এবং কড়া প্রকৃতির মানুষ। তার দাপটে বাঘে মোষে এক ঘাটে পানি খেত। আমরা নাতিরা পর্যন্ত তার ধারে-কাছে যেতে সাহস পেতাম না। নানার ছিল চমৎকার একটি র‌্যালি ব্র্যান্ডের সাইকেল, মারফি ব্র্যান্ডের রেডিও, ওমেগার ঘড়ি, লম্বা নলওয়ালা পিতলের হুঁকা, চা খাওয়ার জন্য দুষ্পাপ্য প্রেসার কুকার, মক্কা শরিফের জায়নামাজ-টুপি পাগড়ি এবং অনেকগুলো গল্পের বইসহ ওই আমলের বাহারি সব বিলাস সামগ্রী। আমার ইচ্ছা হতো প্রত্যেকটি জিনিস ছুঁয়ে দেখতে এবং একটু আধটু ব্যবহার করতে। কিন্তু নানার ভয়ে আমি কোনো দিন ওইগুলোকে স্পর্শ করার সাহস পাইনি। কাজেই সেই নানা কলিযুগে নানীর ভয়ে গুয়া গালাইয়্যা দিবে এমন কথা ভাবতে আমি বড়ই মজা পেতাম।
শিরোনামের দুটি শব্দ অর্থাৎ কলিযুগ এবং রামরাজত্ব সম্পর্কে সামান্য আলোচনা করলাম। এবার অন্য আরেকটি শব্দ অর্থাৎ খলনায়ক সম্পর্কে কিছু বলে মূল আলোচনায় চলে যাব। মূল আলোচনা মানে- ইদানীং মানবরূপী দানবদের তাণ্ডব সম্পর্কে কিছু আলোচনা। খলনায়ক শব্দটি প্রমিত বাংলার একটি ভদ্রচিত রূপ। ইংরেজিতে একে বলা হয় ভিলেন। সেসব লোক সমাজের নেতৃস্থানীয় ভালো মানুষটির ভালো এবং জনকল্যাণকর কাজে বাধার সৃষ্টি করে এবং নিজেদের সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে নানারকম অত্যাচার, অবিচার, অনাচার, অহংকার মিথ্যাচার, নির্যাতন প্রভৃতি অমানবিক কাজকর্ম দ্বারা সামাজিক পরিবেশ দুর্বিষহ করে তোলে তাদের ভিলেন বলা হয়। আঞ্চলিক বাংলায় এলাকা ভেদে ভিলেনদের একেক এলাকার মানুষ একেক নামে ডাকে। কেউ বলে- জাউরা ব্যাডা, কেউ বলে খাটাশ, আবার কেউ বলে শয়তানের বাচ্চা শয়তান।
কলিযুগের রামরাজত্বে ভিলেনদের কল্যাণে বেগুন গাছের নিচে হাট বসবে এবং এক চোখের দজ্জালের আগমন ঘটবে- এমনতরো গল্পের মধ্যেও রয়েছে অন্তর্নিহিত তাৎপর্য। দজ্জালের আগমন এবং তার এক চোখের কাহিনীর চমৎকার একটি ব্যাখ্যা। আমি পড়েছিলাম আল্লামা আবুল আসাদ রচিত বিখ্যাত বই ‘A Road to Macca’তে। আল্লামা আসাদ হুজুরেপাক (সা.) কর্তৃক বর্ণিত দজ্জালের ঘটনাটি ব্যাখ্যা করেছেন রূপক অর্থে। তার মতে দজ্জাল কোনো ব্যক্তি নয়- বরং একটি সমাজের বিশেষ শ্রেণির মানুষকে বোঝাবে যারা আকার আকৃতিতে মানুষ হলেও চিন্তা-চেতনা এবং কর্মে সব নিকৃষ্ট পশুদেরও ছাড়িয়ে যাবে। তাদের হিংস্রতা হায়েনাদের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে। তাদের নোংরামি এবং অশ্লীলতা দেখে শুয়োরকুল আফসোস করবে। তাদের স্বার্থপরতা, স্বজাতিবিদ্বেষী মনোভাব এবং অকারণে হাঁকডাক করার অভ্যাস দেখে কুকুর শ্রেণি লজ্জায় জনপদ ত্যাগ করে বনবাদাড়ে চলে যাবে। তাদের লোভলালসা এবং চুরি করার বিদ্যার বহর দেখে শিয়াল, শকুন ও খাটাশজাতীয় প্রাণীরা অনুশোচনা করতে করতে মারা যাবে। তাদের দুর্বুদ্ধি দেখে শয়তান উল্টো আল্লার দরবারে পানাহ চেয়ে বলবে- ইয়া আল্লাহ! ওদের থেকে আমাকে রক্ষা কর। অন্যদিকে দজ্জালের এক চোখ বলতে একশ্রেণির মানুষের বিবেকহীন, অমানবিক এবং নিষ্ঠুর স্বার্থপরতাকে বুঝানো হয়েছে। এ শ্রেণির মানুষ নিজেদের ক্রোধ এবং স্বার্থের জন্য গর্ভধারিণী মাকে নির্যাতন করতে কুণ্ঠাবোধ করবে না- পিতাকে গলাধাক্কা দিতে গর্ববোধ করবে। অন্যদিকে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য নিজের স্ত্রী বা কন্যাকে পর পুরুষের হাতে সমর্পণ করে এরা প্রশান্তি লাভ করবে।
২০১৫ সালের এ সময়টা কলির কাল নাকি অন্য কিছু সে বিষয়ে আমি কিছু বলব না। সম্মানিত পাঠকরাই সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে দেশ-কাল-সমাজ-সংসার এবং পরিবারে এমন সব ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে যে, মানুষ দিনকে দিন দিশাহারা হয়ে পড়ছে। রাস্তাঘাটে চলতে ফিরতে এখন আর নায়ক শ্রেণির কোনো মানুষকে দেখা যায় না। যার একটু শক্তি বা সাহস আছে কিংবা যার হাতে সামান্য একটু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা আছে সেই লোকটি নিজেকে নায়ক বানানোর পরিবর্তে খলনায়ক বানানোর প্রতিযোগিতায় প্রথম হওয়ার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করছে। এখন জনগণ কাউকে নেতা বানাতে পারে না। খলনায়করা নিজেরাই নিজেদের নেতা বানায় এবং লোকজনকে বাধ্য করে তাদের নেতা হিসেবে সমীহ করার জন্য। জনগণ এখন আর কোনো তথাকথিত নেতাকে সম্মান করে না। বরং ভয় করে। তারা গর্ব করে বলতে পারে না- ওমুক নেতাটি সৎ এবং সত্যবাদী, তারা অবাক বিস্ময়ে খলনায়কদের দিকে তাকায় এবং মনে মনে চিন্তা করে আহা! ওরা এত মিথ্যা কথা বলে কিরূপে?
কলিযুগের হাটবাজার, ফুটপাথ, গণশৌচাগার, কৃষিজমি, জনপদ, লোকালয়, গ্রাম, শহর, স্কুল, কলেজ, অফিস-কাচারি, নদী-নালা, খাল-বিল  সাগরতীর এবং উপকূল বনভূমি, রাজপথ প্রভৃতি সবকিছুকে আলাদা আলাদা রাজ্য বানিয়ে খলনায়করা সেখানে তাদের রাজরাজত্ব কায়েম করেছে। এসব রাজ্যের প্রজারা দজ্জালরূপী খলনায়কদের আতঙ্কে সারা দিন আল্লাহ আল্লাহ জিকির করে। ফলে পাড়া-মহল্লায় মসজিদগুলোতে হঠাৎ করেই লোকজনের উপস্থিতি বেড়েছে। সামাজিকতার বন্ধন দিনকে দিন আলগা হয়ে যাচ্ছে। মানুষ স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছে না- এমনকি লোকজনের চিন্তার জগৎকে নিয়ন্ত্রণ করার নানা ফন্দি-ফিকির চলার কারণে কেউ আর স্বাধীন চিন্তাভাবনা করছে না। সমাজে বিচারহীনতার সংস্কৃতি স্থায়ীরূপে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। চাকরগুলো সব মনিবের দায়িত্ব পালন করছে এবং মনিবরা চাকর হওয়ার জন্য পাগলামো করছে। রক্ষকরা ভক্ষকরূপে আবির্ভূত হয়েছে- আমানতদার খেয়ানত করে উল্লাস নৃত্য করছে এবং মূর্খরা সব শিক্ষক হয়ে জ্ঞানের প্রদীপ নিভিয়ে দিয়ে ব্যভিচারের কলাকৌশল শিক্ষা দিচ্ছে।
আমরা আজকের প্রসঙ্গের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। কলিকালে বেগুনতলায় হাট মিলবে এ কথাটি সম্পর্কে আমার বক্তব্য পেশ করে লেখার ইতি টানব। প্রাচীনকালে বৃহৎ কোনো বটবৃক্ষের তলায় কিংবা নদীতীরে হাট বসত। বেগুনতলায় হাট বলতে গোপন বেচাকেনা ক্রেতা-বিক্রেতাদের সংকীর্ণতা, দুর্বলতা, নীচুতা এবং অব্যবসায়ীসুলভ মনমানসিকতা এবং আচরণকে বোঝানো হয়েছে। সেই অর্থে কলিকালের খলনায়করা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবর্তে চোরাকারবার শুরু করবে। পণ্য কেনাবেচার চেয়ে অন্যের জিনিস জোর করে ছিনিয়ে নেওয়া বা লুট করাকে কর্তব্য বলে মনে করবে। প্রকাশ্য স্থানে এসব করার সুযোগ না থাকায় তারা সংকীর্ণ এবং অন্ধকারময় স্থানকে বেছে নেবে অনেকটা বেগুনগাছের তলার জায়গাটির মতো যেখানে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো সম্ভব নয়- আরাম করে বসাও সম্ভব নয় কিংবা শুয়ে থাকাও সম্ভব নয়। তবে অন্ধকার রাতে কোনো চোর জড়োসড়ো হয়ে বেগুনগাছের তলায় ইচ্ছা করলে লুকিয়েও থাকতে পারে...।
    লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়