শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৮, রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৫

বিশ্বজিত্ নন্দীরা আওয়ামী লীগে নেই কেন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বজিত্ নন্দীরা আওয়ামী লীগে নেই কেন?

গত ২১ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনের শেষের পাতায় ‘একজন বিশ্বজিত্ নন্দীর প্রতিরোধ যুদ্ধের গল্প’ শিরোনামে আমার একটি লেখা ছাপা হয়। লেখাটি ছাপা হওয়ার পর অনলাইনে, অফলাইনে প্রচুর প্রতিক্রিয়া পেয়েছি, প্রতিক্রিয়া ছিল মিশ্র। তার কয়েকটি প্রতিক্রিয়া বেশ চিন্তা উদ্রেককারী। এতদিন পর ইতিহাসের একটি ধুলোপড়া উজ্জ্বল অধ্যায়ের পাতা উল্টানোতে অনেকেই সাধুবাদ জানিয়েছেন। প্রসঙ্গক্রমেই এসেছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের সেকাল-একাল প্রসঙ্গও। এ বছর বঙ্গবন্ধুর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী আওয়ামী লীগ ৪০ দিন ধরে পালন করছে। মন্ত্রণালয় বদলের সঙ্গে সঙ্গে যেন বদলে গেছেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলামও। মন্ত্রণালয়ে না হলেও দলে তিনি দারুণ সক্রিয়। আগে সৈয়দ আশরাফের নামে কোনো আমন্ত্রণপত্র এলেও আমরা ধরে নিতাম বেশিরভাগ অনুষ্ঠানে তিনি যাবেন না। এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। তিনি নিয়মিতই কোনো না কোনো অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন এবং সময়মতো। এমনকি কোনো কোনো দিন একাধিক অনুষ্ঠানেও যাচ্ছেন। শুধু যাওয়া নয়, এসব অনুষ্ঠানে তিনি চমত্কার সব বক্তব্যও রাখছেন। গত মাসে এক মতবিনিময় সভায় সৈয়দ আশরাফ বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী সার্বজনীনভাবে পালনের আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেটা করার ক্ষেত্রে যে সবচেয়ে বড় বাধা আওয়ামী লীগই সেটাও সবচেয়ে ভালো বুঝেছেন সৈয়দ আশরাফই। শোক দিবসের এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নন, জাতির পিতা। দলীয় গণ্ডিতে আবদ্ধ করে রেখে আমরাই বঙ্গবন্ধুর প্রতি সবচেয়ে বড় অবিচার করেছি। শোক দিবসের আরেক অনুষ্ঠানে তিনি দলের নেতা-কর্মীদের খাই খাই স্বভাব ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এটা ঠিক সৈয়দ আশরাফের নেতৃত্বে শোক দিবসের আয়োজন আগের কয়েক বছরের তুলনায় অনেক নিয়ন্ত্রিত ছিল। ১৫ আগস্ট মাইক বেজেছে, তবে অনেক কম। ব্যানার, পোস্টার, তোরণে হাইব্রিড প্রচারসর্বস্বতা চোখে লেগেছে। শোক দিবসের বিরানির প্যাকেটে বঙ্গবন্ধুর ছবি আর নেতাদের নাম ছিল। কেউ ভাবেনওনি, বিরানি খাওয়ার পর তো সবাই প্যাকেটটা রাস্তায় ছুড়ে ফেলবে, পদদলিত হবে বঙ্গবন্ধুর ছবি। শোকের এ উত্কট আয়োজনে ভাবগাম্ভীর্য থাকে না। বরং সব আয়োজেনেই কেমন একটা উত্সবমুখর পরিবেশ চলে আসে, শোকটা আড়ালে চলে যায়। 

আওয়ামী লীগের এক সাংগঠনিক সভায় কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল— শোক দিবস উপলক্ষে যেন কোনোরকম চাঁদাবাজি করা না হয়। কিন্তু সেই নির্দেশ কেউ মেনেছেন বলে মনে হয় না। সারাদেশে শাখা আছে, এমন এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পদস্থ কর্মকর্তা আমাকে বললেন, শুধু তাদের ঢাকার চারটি শাখাকে ৫৫ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়েছে। সারাদেশের হিসাব এলে অঙ্কটা স্বাভাবিক ভদ্রতার সীমা ছাড়িয়ে যাবে বলেই তার ধারণা। তবে তিনি অসন্তুষ্ট নন। বরং কোনো ঝামেলা ছাড়াই যে ‘খাই খাই স্বভাব’এর নেতাকর্মীদের সন্তুষ্ট করা গেছে তাতেই তিনি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন।   

বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা ছাপা হলেই দাউদকান্দি থেকে হাবিব স্যার ফোন করেন। হাবিবুর রহমান গৌরিপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি সাংবাদিকতা করতেন। তিনি তখন দৈনিক ইত্তেফাকের থানা প্রতিনিধি ছিলেন। তখন আমরা ক্লাসরুমে বিস্ময়ের সঙ্গে তাকে দেখতাম। সরাসরি সাংবাদিক সেই প্রথম দেখা। পাশাপাশি তিনি রাজনীতিও করেন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। তিনি ফোন করে লেখার প্রশংসার পাশাপাশি বললেন, হাইব্রিড আওয়ামী লীগারদের কথা একটু বেশি করে লেখ। ৪০ বছর ধরে আওয়ামী লীগ করি। কিন্তু শোক দিবসের অনুষ্ঠানে গেলে বসার জায়গা পাই না। ছেলের বয়সী ছাত্রলীগাররা সব আসন দখল করে বসে থাকে।
ইকবাল সিদ্দিকী আমার ফেসবুক বন্ধু। তিনি গাজীপুরে একটি স্কুল চালান। কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে রাজনীতি করেন। সম্ভবত কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কোনো পদেও আছেন। তিনি ফেসবুকে আমার লেখার নিচে মন্তব্য করলেন, ‘বিশ্বজিত্ নন্দীকে আমরা বাংলার ক্ষুদিরাম বলি। তার অবদান অনস্বীকার্য। তবে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর যেমন তার নাম উহ্য রেখে স্বাধীনতার ঘোষণা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস শোনানো হতো; একইভাবে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নাম উহ্য রেখে এই বয়ান সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিল। কয়েক বছর আগে প্রথম আলো পত্রিকায় নন্দীদাকে নিয়ে রচিত প্রতিবেদনেও এ প্রবণতা লক্ষ করেছি। ‘কোনো কোনো সাংবাদিক তাকে কাদের সিদ্দিকীর নাম উল্লেখ না করতে অনুরোধ করেছেন।’ এ মন্তব্য নন্দীদার নিজের। বঙ্গবন্ধুর নাম অনুচ্চারিত রেখে জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ যেমন জিয়ার মর্যাদা বাড়ায়নি, তেমনি নানান কৌশলে কাদের সিদ্দিকীর নাম বাদ রাখলে নন্দীদার মর্যাদাও বাড়বে না। আমি তার জবাবে বলেছি, ‘কোনো কোনো সাংবাদিক কাদের সিদ্দিকীর নাম বলতে নিষেধ করেছে কিনা জানি না, তবে আমি করিনি। ১৫ আগস্ট এটিএন নিউজের টক শোতে বিশ্বজিত্ নন্দী গর্বের সঙ্গে একাধিকবার কাদের সিদ্দিকীর নাম বলেছেন। আপনি তাকে ফোন করে চেক করতে পারেন। আমি তাকে (বিশ্বজিত্ নন্দী) বলেছি, তার মনের কথা বলতে। লাইভ অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলেছেন তার ইচ্ছামতোই। তবে এ লেখায় আমি ব্যক্তি নয়, গল্প বলতে চেয়েছি। তাই বিশ্বজিত্ নন্দীর নামও এসেছে অনেক পরে। তাই এখানে কাদের সিদ্দিকীর নাম আনার সুযোগ ছিল না। এটা সবাই জানেন, ৭৫ পরবর্তী প্রতিরোধ যুদ্ধের মূল নেতা ছিলেন কাদের সিদ্দিকীই।’  

তবে সবচেয়ে কৌতূহলোদ্দীপক প্রতিক্রিয়া পেয়েছি এক আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে। ছাত্রলীগের এ সাবেক নেতা বললেন, একসময় ছাত্রলীগের স্লোগান শুরু হতো বিশ্বজিত্ নন্দীর মুক্তির দাবি দিয়ে। সারা দেশে দেয়ালে দেয়ালে উত্কীর্ণ ছিল বিশ্বজিত্ নন্দীর মুক্তির দাবি। তিনি আমাকে প্রশ্ন করলেন, বিশ্বজিত্ নন্দীরা আওয়ামী লীগে নেই কেন? আমি জবাব দিতে পারলাম না। তিনি বললেন, সেটা খুঁজে বের করেন। এ প্রশ্নের জবাব পেলেই ইতিহাসের অনেক বেদনাদায়ক অধ্যায় বিলুপ্ত হবে। তিনি বললেন, শুধু স্লোগান দেওা নয়, মুক্তির পর তো বিশ্বজিত্ নন্দী ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতেই ছিলেন। তারপর চলে গেলেন কেন? তিনি বলেন, বিশ্বজিত্ নন্দীরা আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার সঙ্গে নয়, কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে থাকতে চেয়েছেন। একসময় তারা স্বেচ্ছায় আওয়ামী লীগ ছেড়ে কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে চলে গিয়েছিলেন, দল তো তাদের বহিষ্কার করেনি। আমি বললাম, বিশ্বজিত্ নন্দীরা তো এখন কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গেও নেই। তখন সেই নেতা বললেন, ট্র্যাজেডিটা তো এখানেই। আশির দশকে রাজ্জাক ভাই (প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক) আওয়ামী লীগ ছেড়ে বাকশাল গঠন করেন। তার সঙ্গে আওয়ামী লীগ, বিশেষ করে ছাত্রলীগের একটা মেধাবী অংশ চলে যান। একসময় রাজ্জাক ভাই ফিরে এলেও, তার সঙ্গে যারা গিয়েছিলেন তারা সবাই ফিরে আসেননি বা ফিরে এলেও দলে প্রাপ্য জায়গা পাননি। আর এটা তো স্বাভাবিক, দল তো কারও জন্য জায়গা খালি রেখে অপেক্ষা করবে না। ফলে অভিমানে ছাত্রলীগের একটা মেধাবী প্রজন্ম হারিয়ে যায় রাজনীতির ইতিহাস থেকে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে কাদের সিদ্দিকীর ক্ষেত্রেও। এখনকার ভূমিকা যাই হোক, একাত্তর এবং পঁচাত্তরে কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা বীরত্বের। তাই তিনি যখন আওয়ামী লীগ ছেড়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেন, তখন বিশ্বজিত্ নন্দীসহ অনেকেই তার সঙ্গে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাদের হতাশ হতে সময় লাগেনি। তারা কাদের সিদ্দিকীর দল ছাড়লেও আর আওয়ামী লীগেও ফিরে আসেননি বা আসতে পারেননি। তাই আওয়ামী লীগের একটি বীর প্রজন্ম না ঘরকা না ঘাটকা হয়ে দিন কাটাচ্ছেন। এটা অবশ্যই বেদনাদায়ক। কিন্তু সেই বেদনার শিকড় সন্ধানটাও জরুরি। সেই শিকড়টা উপড়ে ফেলতে পারলেই ইতিহাসের এ বেদনার অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটবে। বঙ্গবন্ধুপ্রেমীরা যাপন করতে পারবে গৌরবের জীবন, পাবেন তাদের প্রাপ্য মর্যাদা।
 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার
কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে এনসিপির সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এনসিপির সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে এনসিপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এনসিপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১
মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক
যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত

২৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির
ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ
শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'
'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন
গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন
জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ
রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিখোঁজের ১৭ দিন পর পাটক্ষেত থেকে মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নিখোঁজের ১৭ দিন পর পাটক্ষেত থেকে মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফল উদ্যোক্তা মিছবাহকে সম্মাননা স্মারক প্রদান
সফল উদ্যোক্তা মিছবাহকে সম্মাননা স্মারক প্রদান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীবাহী বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে কুতুবদিয়ায় নিহত ১
যাত্রীবাহী বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে কুতুবদিয়ায় নিহত ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে
নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বজ্রপাতে একজন নিহত
বজ্রপাতে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু
৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা
মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা