শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৮, বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

টরন্টোর চিঠি

ডিজিটাল সরকারের এনালগ মন্ত্রী!

শওগাত আলী সাগর
অনলাইন ভার্সন
ডিজিটাল সরকারের এনালগ মন্ত্রী!

পাকিস্তানের কাছে অস্ত্র বিক্রির পরিকল্পনার তথ্যটাই জেনে গিয়েছিলো ভারত সরকার। চিরদিনের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশটির সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র লেনদেনের সম্পর্ক গড়ে উঠুক- সেটি কোনো ভাবেই চাচ্ছিলো না ভারত। মার্কিন প্রশাসনে এ নিয়ে দেন দরবারের জন্য লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করে ভারত। ভারতের কূটনৈতিক তৎপরতার বাইরেও বেসরকারি এই ফার্মটি জোর তৎপরতা চালায়। কিন্তু মার্কিন সরকার সব কিছু উপেক্ষা করে পাকিস্তানে অস্ত্র সরবরাহের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে ফেলে। ক্ষোভ প্রশমন করতে না পেরে ভারত সরকার প্রথমেই লবিস্ট ফার্মটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে দেয়। সেটা ২০০৪ সালের ডিসেম্বরের কথা। 

মার্কিন সরকারের কাছ থেকে স্বার্থ আদায়ে ব্যর্থ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের এই সময়ের সর্ববৃহৎ লবিস্ট ফার্ম ‘একনি গাম্প’ বাংলাদেশের রাজনীতিতেও আলোচনায় উঠে এসেছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশ থেকে ইস্যু হতে যাওয়া প্রথম আন্তর্জাতিক বন্ডের পরামর্শক হিসেবে ‘একিন গাম্প’ তেমন একটা আলোচনায় আসতে পারেনি। অথচ সিঙ্গাপুর স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভূক্ত বাংলালিংক-এর ৩০০ মিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক বন্ডের পরামর্শক হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি কম সাফল্য দেখায়নি। তবু ‘একিন গাম্প’ আলোচনায় এসেছে বাংলাদেমের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কারণে, বিএনপির আন্তর্জাতিক লবিস্ট হিসেবে। 

“লবিস্ট নিয়োগের ‘প্রমাণ’ দিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী”- এই শিরোনামই খবরটা বেরিয়েছে ঢাকার মিডিয়ায়।  বিএনপি যে মোটা অংকের অর্থ ব্যয় করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছে তার প্রমাণ সমেত তথ্য তুলে ধরেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। প্রতিমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের এই খবরটা  যুগপৎ আগ্রহ এবং কৌতূহল নিয়েই পড়তে হলো। বিদেশে বিএনপি-জামাত জোটের লবিস্ট নিয়োগের তথ্যটি নতুন কিছু নয়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে এই জোট আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেনদরবার করে বেড়াচ্ছে এই কথা সাবই জানেন। তথাপি সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী যখন সংবাদ সম্মেলনে ‘প্রমাণ’ নিয়ে হাজির হন এবং কথা বলেন- তখন সেটি আলাদা গুরুত্ব পায়। কিন্তু কয়েকটি মিডিয়ায় সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য পড়েও নতুন কোনো তথ্য পাওয়া গেলো না। বরং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের দায় দায়িত্ব এবং ভূমিকা নিয়ে কিছু প্রশ্ন জাগলো।  

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম সংবাদ সম্মেলনে যে তথ্য দিয়েছেন- তার সারমর্ম হচ্ছে, (১) বিএনপি যুক্তরাষ্ট্রের একিন গাম্প নামের একটি লবিস্ট ফার্মকে ১ লাখ ২০ হাজার ডলার দিয়েছিলো বলে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য রয়েছে। (২) ২০১৫ সালের শুরুতে দলটি বাংলাদেশের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার এবং ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে তৎপরতা চালাতে তাদের নিয়োগ করে। এ বিষয়ে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, লবিংয়ের জন্য মাসে ৪০ হাজার ডলার খরচ করছে দলটি।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্যে আমি আরেকটা তথ্য খুঁজছিলাম। সেটা হচ্ছে- এই তথ্য প্রমাণ পাওয়ার পর  সরকার কি পদক্ষেপ নিয়েছে? কিন্তু মন্ত্রীর বক্তব্যে সে ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। তিনি (পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী) বলেছেন, তারা (বিএনপি) মার্কিন ফার্মকে মাসে ৪০ থেকে ৮০ হাজার ডলার দিচ্ছে। বিষয়টি নির্বাচন কমিশন ও বাংলাদেশ ব্যাংককে জানানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতিমন্ত্রীর ভাষ্য অনুসারে, সরকার এই ব্যাপারে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। নির্বাচন কমিশন ও বাংলাদেশ ব্যাংককে বিষয়টি জানানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তবে এখনো জানানো হয়নি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্ববৃহৎ লবিস্ট ফার্ম ‘একিন গাম্প’কে ওয়াশিংটনে বিএনপির হয়ে লবিং করার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে চলতি বছরের শুরুতেই। মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের তথ্য অনুসারে ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে ‘একিন গাম্প’ বিএনপির হয়ে ওয়াশিংটনে লবিস্ট হিসেবে নিবন্ধনের আবেদনপত্র জমা দেয়। আইনজীবী ব্যারিস্টার টবি ক্যাডম্যান কোম্পানিটির হয়ে বিএনপির জন্য কাজ করবেন উল্লেখ করে বিএনপির সঙ্গে তাদের কাজের পরিধি সম্পর্কিত চুক্তির বিস্তারিত বিবরণ জমা দেওয়া হয়। আট পাতার সেই দলিলটি এই লেখকের কাছেও আছে। যদ্দুর জানি, এটি রাষ্ট্রীয় গোপনীয় কোনো দলিল নয়, বরং পাবলিক নথি। সেই নথি প্রায় আট মাস পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে দেখাচ্ছেন এবং ‘প্রমাণ আছে’ বলে তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন। ডিজিটাল সরকারের এমন এনালগ মন্ত্রী হলে চলে কিভাবে? 

একিন গাম্প কোনো ছোটো খাটো  প্রতিষ্ঠান নয়। রাজস্ব এবং লবিস্ট এর সংখ্যার হিসেবে এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সালে আমেরিকার সর্ববৃহৎ লবিস্ট ফার্ম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিলো। অর্থাৎ বিএনপি যখন তাদের নিয়োগ দেয়- তখন তারা আমেরিকার মতো একটি দেশের সবচেয়ে বড় লবিস্ট ফার্মটিকেই বেছে নিয়েছিলো। এতো বড় একটি ফার্মের নিয়োগের ক্ষেত্রে আর্থিক ব্যাপারটাও বড়। মার্কিন জাস্টিস ডিপার্টমেন্টে জমা দেওয়া একিন গাম্প এর বিবরণী থেকেই উদ্ধৃতি দেই। ফার্মটি বলছে, বিএনপির হয়ে তারা যে ধরনের কাজের চুক্তি করেছে, তাতে তারা মাসে ৪০ থেকে ১০০ হাজার মার্কিন ডলার করে ফি নেয়। বিএনপির সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়েছে মাসে ৪০ হাজার ডলার করে। তবে তিন মাসের কাজের  পর  সেটি পর্যালোচনা হবে। যদি কাজের চাপ বেশি হয় তা হলে প্রতি মাসে ৮০ হাজার ডলার করে দিতে হবে।  প্রথম তিন মাসের ১ লাখ ২০ হাজার ডলার অগ্রিম দিয়ে দিতে হবে। প্রতিষ্ঠানটি যেহেতু বিএনপির হয়ে কাজ শুরু করেছে, বিএনপিকে এই ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার দিতে হয়েছে। 

প্রশ্ন হচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় লবিষ্ট ফার্ম এর সঙ্গে বিএনপির চুক্তি এবং লেনদেন সম্পর্কে কি বাংলাদেশ সরকারের কাছে আগে কোনো  তথ্য ছিলো না?  ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস তা হলে  কি করেছে?  পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ই বা  কি করেছে? সুনির্দিষ্টভাবে যদি বলি পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কি করেছেন? বিএনপির লবিষ্ট নিয়োগের আট মাস পর তিনি সাংবাদিকদের জানাচ্ছেন-‘তাঁর কাছে তথ্য আছে- প্রমাণ আছে, নির্বাচন কমিশন এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে জানানো হবে। সংবাদ সম্মেলনে আসার আগে তিনি তাদের জানিয়ে আসলেন না কেন? কোনটা জরুরী ছিলো- সংবাদ সম্মেলনে কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করা? নাকি কর্মটি সম্পাদন করা।  

আমেরিকার আইনে ‘লবিং’ একটি গ্রহণযোগ্য পেশা। পারিশ্রমিকের বিনিময়ে নানা প্রতিষ্ঠান, প্রভাবশালী ব্যক্তি বিভিন্ন গ্রুপের হয়ে লবিস্ট হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশে এই  ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট বিধিমালা আছে কী না- তা জানা নেই। কিন্তু দেশের বিরুদ্ধে কোথাও যড়যন্ত্র হলে, দেশ বিরোধী তৎপরতা হলে, রাষ্ট্রের দায়িত্ব সেটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। কিন্তু সরকারের মন্ত্রীরা যদি ঘটনার আট মাস পরে সাংবাদিকদের বাণী দেওয়ার মধ্যেই  নিজেদের কর্তব্যকে সীমিত করে ফেলেন, তা হলে দুশ্চিন্তা করার যথেষ্ট কারণ আছে।


লেখক: টরন্টোর বাংলা পত্রিকা ‘নতুনদেশ’-এর প্রধান সম্পাদক । 


বিডি-প্রতিদিন/ ২৮ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে