শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১১, সোমবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৫

সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার

প্রতিবার মুক্তচিন্তার মানুষকে হত্যা বা মুক্তচিন্তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটলে আমি ভয়ে কেঁপে উঠি। বাংলা একাডেমির সামনে, টিএসসির সামনে, বাসার সামনে, বাসার ভিতরে, অফিসের ভিতরে ঢুকে কুপিয়ে খুন করে নির্বিঘ্ন চলে গিয়ে হামলাকারীরা বারবার বুঝিয়ে দিয়েছে; তাদের হাত কতটা লম্বা, আর আমরা কতটা নিরাপত্তাহীন পরিবেশে বাস করি। মুক্তচিন্তার ওপর হামলা শুরুর পর আমরা যারা টুকটাক লেখালেখি করি, তারা সবাই একটু সতর্ক থাকি। একজন আরেকজনকে সাবধান করি, একা চলাফেরা করবেন না।  কিন্তু শনিবার দুপুরে লালমাটিয়ায় ‘শুদ্ধস্বর’-এর চারতলার অফিসে ঢুকে তিনজন মুক্তচিন্তার মানুষকে একসঙ্গে কুপিয়ে জখম করে তারা যখন চলে গেল, যেন বলে গেল, সাবধানে থেকে বা দল বেঁধে থেকেও লাভ হবে না। টুটুলদের ওপর হামলার পর থেকে সেই ভয়টা আবার কাঁপিয়ে দিচ্ছিল আমাকে, আমাদের। কিন্তু সন্ধ্যায় যখন শুনলাম টুটুলদের ওপর হামলার সময়ই আরেকটি টিম শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের তিনতলায় জাগৃতি প্রকাশনীর ফয়সাল আরেফিন দীপনের গলা কেটে অফিস বাইরে থেকে তালা মেরে নিরাপদে চলে গেছে, তখন আমার নিরাপত্তা বোধের ভিতটাই নড়ে গেছে। সাধারণ ভয় নয়, ভয়ঙ্কর একটা আতঙ্ক আমাকে গ্রাস করছে। জঙ্গিরা রীতিমতো তালিকা করে, ঘোষণা দিয়ে মুক্তচিন্তার মানুষদের বাসায়-অফিসে ঢুকে খুন করছে। তারা এতটাই বেপরোয়া যে, তালিকার বাইরের কারও ওপর হামলা করে বিভ্রান্ত বা ক্যামেফ্লেজ তৈরিরও কোনো চেষ্টা করছে না। নিজেদের আড়াল করারও কোনো চেষ্টা করছে না। তারা তাদের লক্ষ্যে অবিচল। বরং তাদের প্রতিটি অপারেশন আগেরটার চেয়ে নিখুঁত, ঘাতকরা কাজ সারছে নিপুণ দক্ষতায়।

নব্বই দশকের শুরুর দিকে যাত্রা শুরু আজিজ সুপার মার্কেটের। শুরু থেকেই এটি হয়ে ওঠে বাংলাদেশের মুক্তচিন্তার সৃজনশীল মানুষের প্রাণকেন্দ্র। ইদানীং বইয়ের দোকান কমে টি-শার্টের দোকান বেড়ে গেছে বটে, তবে এখনো মুক্তচিন্তার প্রগতিশীল মানুষের অনেকেরই বিকাল কাটে আজিজে। নব্বই দশকের শুরু থেকে অনেক বছর বিকালে আজিজে না গেলে রাতে ভালো ঘুম হতো না। আমি জানি এখনো অনেকের এই রোগ আছে। আজিজ সুপার মার্কেট নিছক একটি বাণিজ্যিক মার্কেট নয়। আজিজ সুপার মার্কেট একটি নিশ্চিন্তি, একটি আশ্রয়। আজিজ সুপার মার্কেটের ফুটপাথে বসে কত স্বপ্ন ডানা মেলে; কত গান, কত কবিতা, কত গল্প, কত সিনেমার ভ্রমণের গল্প আজিজ সুপার মার্কেটের দেয়ালে দেয়ালে। সেই আজিজ সুপার মার্কেটের তিনতলার অফিসও যখন নিরাপদ নয়, তখন আর কোথায় নিরাপত্তা খুঁজব আমরা? আতঙ্ক এতটাই ভয়ঙ্কর যে, আজিজ মার্কেটের গোড়াপত্তনকারী এক প্রকাশক এ বিষয়ে ক্যামেরার সামনে কিছু বলতেই রাজি হলেন না ভয়ে। প্রথমে তার আচরণে বিরক্ত হলেও পরে বুঝেছি, জানের মায়া তো তারও আছে।

বাংলাদেশে ইদানীং বারবার মুক্তচিন্তার মানুষের ওপর ইসলামের নামে হামলা হচ্ছে। কিন্তু ইসলামের কোথাও তো ভিন্নমতের ওপর হামলার কথা লেখা নেই। বরং ইসলামে তো পরমতসহিষ্ণুতার কথা বলা আছে। আমি একটু মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ। ব্লগের জগতে আমার বিচরণ নেই। ব্লগারদের সেভাবে আমি চিনিও না। যে কয়জন ব্লগার মারা গেছেন, মৃত্যুর আগে তাদের কাউকে আমি চিনতাম না। তাদের কারও লেখাও পড়িনি। মৃত্যুর পর দুয়েকজনের কিছু লেখা পড়েছি। তাদের অনেক লেখার সঙ্গে আমি একমত নই। কিন্তু তাদের ওপর হামলা চালাতে হবে কেন, এটা আমার মাথায় ঢোকে না। আমি বিশ্বাস করি মতের পাল্টা ভিন্নমত, যুক্তির পাল্টা যুক্তি। কিন্তু কলমের জবাব যখন চাপাতি দিয়ে দেবেন, যখন আপনি হামলা করে ভিন্নমতকে দমন করতে চাইবেন, তখন বুঝতে হবে আপনার যুক্তি ফুরিয়ে গেছে। মুক্তমনা ব্লগারদের কোনো লেখা আপনার পছন্দ না হলে আপনি তার পাল্টা একটা লেখা লেখেন। বাঁশের কেল্লা ব্লগের কোনো লেখা তো আমার কখনো পছন্দ হয় না। বাঁশের কেল্লার তো জš§ই হয়েছে প্রগতিশীল মানুষদের ওপর সাইবার আক্রমণের জন্য। কই কখনো তো বাঁশের কেল্লার কারও ওপর তো কেউ হামলা চালায়নি। মক্কায় এক বুড়ি প্রতিদিন ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখতেন। একদিন মুহাম্মদ (সা.) দেখলেন, তার চলার পথে কোনো কাঁটা নেই। তিনি খুঁজে খুঁজে বুড়ির বাড়ি গেলেন, জানতে চাইলেন, বুড়ি অসুস্থ কিনা। এই হলো ইসলাম। আর আজ ইসলামের নামে চলে পরমত দমন, সন্ত্রাস, হিংস্রতা। ইসলাম অন্য ধর্ম পালনে বাধা দেয় না। ধর্ম মানে বিশ্বাস। যে যার বিশ্বাস নিয়ে থাকুক না। নাস্তিক হওয়া কোনো অপরাধ নয়, এটা তার বিশ্বাস। কিন্তু আইন হাতে তুলে নিয়ে নাস্তিককে হত্যা করা অপরাধ।

কয়েক দিন আগে সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের এক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক বলেছেন, বাংলাদেশ সবার জন্য। সবার কথাই আমাদের শুনতে হবে। সবাই যে যার ধর্ম পালন করতে পারে। এমনকি যে ধর্ম মানে না, দেশটি তারও। আল্লাহ কিন্তু তাকেও খাওয়াচ্ছেন, পরাচ্ছেন, প্রতিপালন করছেন, সে কথাগুলো আমাদের মনে রাখতে হবে। এটাই আমাদের বাংলাদেশ। একটি অসাম্প্রদায়িক, উদার, মুক্তচিন্তার, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়েই একাত্তরে স্বাধীন হয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই ধূসর হয়ে যাচ্ছে স্বপ্ন, পরিণত হচ্ছে দুঃস্বপ্নে। বাংলাদেশে এখন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায়। কিন্তু তারপরও একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। একের পর এক খুন হচ্ছে। সরকারকে খুব অসহায় মনে হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি সরকারও খুব আন্তরিকভাবে খুনিদের ধরতে চাইছে। কিন্তু পারছে না। এখন পর্যন্ত ব্লগার খুনের কোনো ঘটনারই রহস্য উম্মোচিত হয়নি। যেন মৌলবাদী জঙ্গিরা খুন করে হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। আমাদের র‌্যাব-পুলিশ-গোয়েন্দারা কী করছে? অপরাধীদের ধরতে না পেরে সরকারের কেউ কেউ ঠারেঠুরে মত প্রকাশের ব্যাপারে সংযত থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। আইসিটি আইনে ৫৭ ধারায় মত প্রকাশের গলাটিপে ধরতে চাইছেন।

সাম্প্রতিক সময়ে সব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই একটা না একটা ঐতিহাসিক বাণী দিয়েছেন। প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর পুলিশের হামলার পর বিএনপির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী বলেছিলেন, অন্ধকারে পুলিশ দেখতে পায়নি। আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ‘আল্লার মাল আল্লায় নিয়ে গেছে’ তো বাণী চিরন্তনীতে ঠাঁই পেয়েছে। লুৎফুজ্জামান বাবরের ‘লুকিং ফর শত্র“জ’ এখনো মানুষের মন ভালো করে দেয়। অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন ঈদে বাড়ি যাওয়ার সময় তালা দিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ইতিহাসে ঠাঁই পেয়েছেন। আর ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর তো সাভারের রানা প্লাজা ধ্বংসের পর বিএনপির নাড়াচাড়া তত্ত¡ দিয়ে আরেকটি ‘ডক্টরেট’ পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে ফেলেছেন। বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বোধহয় তার সেই ঐতিহাসিক বাণীটি দিয়ে দিয়েছেন। এক প্রকাশক খুন এবং আরও তিনজন আহত হওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করলেন, এসবই বিচ্ছিন্ন ঘটনা। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো।

আমি আগেও অনেকবার বলেছি, জঙ্গিবাদ দমন শুধু পুলিশের কাজ নয়। বাংলাদেশে নজরদারির বাইরে হাজার হাজার মাদ্রাসা রেখে জঙ্গিবাদ দমন করা যাবে না। একটা ছেলে যখন জানে নাস্তিক কাউকে খুন করতে পারলেই তার বেহেশত নিশ্চিত, তখন থানা-পুলিশ দিয়ে তাকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে  না। আগে গোড়ায় পরিচর্যা করতে হবে। গোড়া কেটে আগায় পানি ঢাললে লাভ হবে না। মৌলবাদীরা যাতে আমাদের সন্তানদের বিভ্রান্ত করতে না পারে, ভুল বোঝাতে না পারে; সেটা খেয়াল রাখতে হবে আগে।

প্রতিদিন সকালে আমি ফেসবুকে কোনো একটা ফুলের ছবি দিয়ে সবাইকে শুভ সকাল জানাই। কিন্তু আজ সকালে ফুলের ছবি দিতে মন সায় দিচ্ছিল না। বারবার মনে পড়ছিল সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা ‘প্রিয় ফুল খেলার দিন নয় অদ্য, ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা...’। সত্যি আমাদের সব অগ্রগতি, উন্নয়ন, প্রগতি ধ্বংস হয়ে যাবে; যদি এ ভয়ঙ্কর দানবদের নির্মূল করা না যায়। আফজাল হোসেনের আজ সকালে লেখা একটি কবিতায় ফুটে উঠেছে এখনকার বাংলাদেশের সত্যিকারের চিত্র।  তার কবিতাটি পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়। আবারও ভাবি আফজাল হোসেন পেশাদার বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাতা হলেও তিনি হতে পারতেন পেশাদার অভিনেতা, পেশাদার লেখক, চিত্রশিল্পী, এমনকি কবিও। অন্ধকার বিষয়ক কবিতায় তিনি লিখেছেন ‘সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার’।  

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর