শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৫

রক্তের হোলি খেলা, ছবির দেশে কবিতার দেশে

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
রক্তের হোলি খেলা, ছবির দেশে কবিতার দেশে

ছবির দেশ, কবিতার দেশ ফ্রান্স আজ রক্তে রক্তে সয়লাব। প্যারিসের অন্তত ছয়টি জায়গায় সন্ত্রাসী হামলায় ১৫৩ জন মারা গেছে। সকালে ঘুম ভেঙে এ হামলার খবর দেখে মনটাই খারাপ হয়ে গেল। যে ১৫৩ জন নির্দোষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের জন্য তো গভীর বেদনা অনুভব করছিই; গভীরতর বেদনা অনুভব করছি ইসলামের জন্যও। হামলার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমি ভয় পেয়েছি, এই বুঝি বলা হলো, হামলাকারীরা ইসলামী জঙ্গি বা এই বুঝি এলো দায় স্বীকার করে আইএসের টুইট।  শেষ পর্যন্ত তাই হলো, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদ এ হামলার জন্য আইএসকে দায়ী করেছেন। আমি জানি, প্রত্যেকবার এমন একেকটি হামলা হবে আর প্রত্যেকবার দায় আসবে ইসলামের ঘাড়ে। আর বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা হেনস্থার শিকার হবেন।

এই অশুভ প্রবণতা শুরু হয়েছে ২০০০ সালের নাইন-ইলেভেনে সন্ত্রাসীদের অভিনব হামলায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গর্বের প্রতীক টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর থেকে। তারপর থেকে বিশ্বের যে প্রান্তে যখনই কোনো সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে সন্দেহ করা হয়েছে মুসলমানদের বা নাম এসেছে মুসলমানদের বা দায় স্বীকার করেছে ইসলামী কোনো সংগঠন। টুইন টাওয়ার হামলার পর থেকেই বিশ্বজুড়ে বিমানবন্দরে কড়াকড়ি। আর একেকটি হামলার পর এই কড়াকড়ি আরও বাড়ে। কারও নামের সঙ্গে আহমেদ, মোহাম্মদ, খান, চৌধুরী, সৈয়দ থাকলেই তিনি চলে যান সন্দেহভাজনের তালিকায়; হোন তিনি শাহরুখ খান বা এপিজে আবদুল কালাম। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে আহমেদ মোহাম্মদ নামে এক মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের বানানো একটি ঘড়ি নিয়ে স্কুলে আসে সবাইকে চমকে দিতে। কিন্তু উল্টো চমকে যেতে হলো তাকেই। স্কুলের শিক্ষকরা ঘড়িকে বোমা ভেবে পুলিশে খবর দিল। পুলিশ এসে হাতকড়া পরিয়ে সেই স্কুলছাত্রকে থানায় নিয়ে যায়। স্কুলছাত্রটির আসল অপরাধ তার নাম আহমেদ মোহাম্মদ, সে একজন মুসলমান। এ নিয়ে পরে অনেক হৈচৈ হয়েছে। পুলিশের নিন্দা হয়েছে। এমনকি তার  প্রতি এ অন্যায়ের প্রায়শ্চিত্ত করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাকে হোয়াইট হাউসে পর্যন্ত আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

কিন্তু বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের হেনস্থা করার দায় কার? অবশ্যই প্রথম এবং সিংহভাগ দায় মুসলমান নামধারীদেরই। তালেবান, আল কায়েদা, আইএস থেকে শুরু করে বাংলাদেশের জেএমবি, হুজি, হিযবুত তাহরীর, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম- সব সন্ত্রাসী সংগঠনই ইসলামের নামে, ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গঠিত। এসব সংগঠন জোর করে বিশ্বে ইসলাম কায়েম করতে চায়। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে থাকলেও ইসলামের নামে গড়ে ওঠা এসব সংগঠন আসলে এক বিনি সুতোর মালায় গাঁথা। তারা মুখে ইসলামকে রক্ষা করার কথা বললেও কাজে ইসলামকে ধ্বংস করছে, সারা বিশ্বে ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, ইসলাম সম্পর্কে ভুল বার্তা পাঠাচ্ছে। ইসলাম শব্দের অর্থই শান্তি। অথচ এই সংগঠনগুলো এই শান্তির ধর্মকে সন্ত্রাসের সমার্থক বানিয়ে ফেলছে। তালেবানরা আফগানিস্তানে পাহাড়ের গায়ে খোদাই করা হাজার বছরের পুরনো প্রতœতাত্তি¡ক নিদর্শন ধ্বংস করেছে, পাকিস্তানে নারী শিক্ষা বন্ধ করতে মালালার ওপর হামলা করেছে, আইএস বিদেশিদের ধরে জবাই করে তার ভিডিও ছড়িয়ে দিচ্ছে, সিরিয়ায় প্রাচীন শহর ধ্বংস করেছে, বাংলাদেশে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম মুক্তমনা লেখক-প্রকাশকদের হত্যা করছে। গত বছর ফ্রান্সে রম্য পত্রিকা শার্লি অ্যাবদো অফিসে হামলা করেছে সেও ইসলামের নামেই। তার মানে একটি গোষ্ঠী প্রমাণ করার চেষ্টা করছে ইসলাম ঐতিহ্যবিরোধী, প্রগতিবিরোধী, নারীবিরোধী, শিক্ষাবিরোধী, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাবিরোধী। কিন্তু যারা সত্যিকারের ইসলামের চেতনা হƒদয়ে ধারণ করেন, তারা জানেন এই ধারণাটা মোটেই ঠিক নয়, বরং উল্টো। অত দূরে যাওয়ার দরকার নেই। বাংলাদেশে জেএমবি, হুজি, হিযবুত তাহরীর বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম- সব ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের উৎস জামায়াতে ইসলামী। এখন বাংলাদেশে কেউ যদি জামায়াতে ইসলামী বা জেএমবি বা আনসারুল্লাহকে দিয়ে ইসলামকে বিবেচনা করেন; তাহলে তার বড় রকমের ভুল হবে। বাংলাদেশে ইসলাম মানেই সুফিবাদ; সাম্য, সৌহার্দ্য, ক্ষমাশীল, পরমত ও পরধর্মসহিষ্ণু। শুধু বাংলাদেশ নয়, ইসলামের মূল চেতনা এটাই; বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন সন্ত্রাস দিয়ে যে ইসলাম কায়েম করতে চায়, তা ইসলাম নয়। ইসলামের আসল শত্র“ পশ্চিমা বিশ্ব নয়, এই মৌলবাদী জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলোই।

জঙ্গি হামলার আশঙ্কায় গত মাসে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল তাদের পূর্বনির্ধারিত বাংলাদেশ সফর বাতিল করেছে। একই সময়ে ঢাকা ও রংপুরে দুই বিদেশি হত্যায় বেশ কয়েকটি পশ্চিমা রাষ্ট্র বাংলাদেশে ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করেছে। জঙ্গি বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান খুব ইন্টারেস্টিং। ব্লগার খুন হলে পুলিশ বলে এটা জঙ্গিদের কাজ। র‌্যাব মাঝেমধ্যে অস্ত্র, বোমাসহ জঙ্গিদের ধরেও। কিন্তু যখনই বিদেশিদের ট্রাভেল অ্যালার্ট প্রসঙ্গ আসে, তখন সাফ অস্বীকার করে বসে, বাংলাদেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। অস্বীকার প্রবণতা সরকারের একটি বড় সমস্যা। প্রশ্ন ফাঁস? অস্বীকার। ভেজাল খাদ্য আমদানি? অস্বীকার। কিন্তু অস্বীকারে সমাধান খোঁজে কাপুরুষেরা। সত্যিকারের সাহসীরা সমস্যা মোকাবিলা করে, এড়িয়ে যায় না। বাংলাদেশে জঙ্গি নেই, এটা যেমন সত্যি নয়। আবার জঙ্গিরা বাংলাদেশের দখল নিয়ে নিয়েছে, এটাও বাস্তবতা নয়। দুর্বল হলেও জঙ্গিরা আছে। তবে এ জন্য বাংলাদেশে কোনো কিছুই থেমে নেই। ট্রাভেল অ্যালার্টকে পাত্তা না দিয়ে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল বাংলাদেশে খেলছে। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল আসার সাহস না পেলেও ফুটবল দল আসছে। গত সপ্তাহে তাজিকিস্তান বাংলাদেশে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচ খেলে গেছে। দুর্গাপূজার মণ্ডপে মণ্ডপে ছিল বিদেশিদের ভিড়। ঢাকায় দারুণভাবে হয়ে গেল আন্তর্জাতিক জ্যাজ ও ব্ল–জ ফেস্টিভ্যাল ও আন্তর্জাতিক ফোক ফেস্ট। সংগীতপিপাসুরা গভীর রাত পর্যন্ত গান শুনেছেন নিশ্চিন্তে।

এটা মানতে হবে, বিশ্বজুড়েই সন্ত্রাসবাদ একটি বড় সমস্যা। এটা শুধু ফ্রান্সের নয়, যুক্তরাষ্ট্রের নয়, অস্ট্রেলিয়ার নয়, যুক্তরাজ্যের নয়, বাংলাদেশের তো নয়ই। জঙ্গিবাদের ঝুঁকি বিবেচনা করলে বাংলাদেশের নাম পশ্চিমা বিশ্বের অনেক দেশের পরেই থাকবে। ফ্রান্সের ব্যাপারে তো কোনো ট্রাভেল অ্যালার্ট ছিল না। জার্মানি-ফ্রান্স বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ চলার সময়ই স্টেডিয়ামের বাইরে হামলা হয়েছে। এখন তো নিশ্চয়ই ফ্রান্স ভ্রমণের ব্যাপারে কেউ ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করবে না। ফ্রান্সের এ হামলার পর প্রমাণিত হয়েছে, অ্যালার্ট না থাকা মানেই নিরাপদ নয়, আবার অ্যালার্ট থাকা মানেই ঝুঁকিপূর্ণ নয়। জঙ্গিবাদ যেভাবে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, তাতে সতর্ক থাকতে হবে সবাইকে। ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে বাংলাদেশের মতো একটি উদীয়মান ভাইব্র্যান্ট রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা কোনো কাজের কথা নয়। আর ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে নন্দদুলালের মতো ঘরে বসে থাকাটাও কোনো সমাধান নয়।

আপনি বাংলাদেশে আসবেন না, তো কোথায় যাবেন? ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য? সেখানে যে জঙ্গিরা হামলা করবে না, তার গ্যারান্টি কে দেবে? আইএস তো রাশিয়ায় রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়ে ক্রেমলিনের দখল নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তাহলে কি ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করে রাখতে হবে? সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করতে হবে বৈশ্বিকভাবেই। আর জঙ্গিবাদ মানে জঙ্গিবাদ, একে ধর্মের ব্র্যাকেটে ফেলে একটি নির্দিষ্ট ধর্মকে কোণঠাসা করা বা একটি নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষকে হেনস্থা করার কোনো মানে হয় না। সব ধরনের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সবাই মিলে লড়তে হবে। সন্ত্রাসীদের কোনো জাতি নেই, ধর্ম নেই, বর্ণ নেই, দেশ নেই। বিশ্বের কোথাও আমরা সন্ত্রাস চাই না, ছবির দেশ, কবিতার দেশ ফ্রান্সে তো নয়ই।  আমরা চাই প্যারিসের রাস্তায় নিশ্চিন্তে হেঁটে বেড়াবেন বিশ্বখ্যাত শিল্পীরা, আঁকবেন কোনো বিশ্বখ্যাত ছবি। বা কোনো কবি লিখবেন কোনো অমর কবিতা। আমরা বিশ্বজুড়েই বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণ চাই; চাই রক্তের গন্ধ নয়, ফরাসি সৌরভ ছড়িয়ে পড়ুক গোটা বিশ্বে।

লেখক : সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা