শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৫

রক্তের হোলি খেলা, ছবির দেশে কবিতার দেশে

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
রক্তের হোলি খেলা, ছবির দেশে কবিতার দেশে

ছবির দেশ, কবিতার দেশ ফ্রান্স আজ রক্তে রক্তে সয়লাব। প্যারিসের অন্তত ছয়টি জায়গায় সন্ত্রাসী হামলায় ১৫৩ জন মারা গেছে। সকালে ঘুম ভেঙে এ হামলার খবর দেখে মনটাই খারাপ হয়ে গেল। যে ১৫৩ জন নির্দোষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের জন্য তো গভীর বেদনা অনুভব করছিই; গভীরতর বেদনা অনুভব করছি ইসলামের জন্যও। হামলার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমি ভয় পেয়েছি, এই বুঝি বলা হলো, হামলাকারীরা ইসলামী জঙ্গি বা এই বুঝি এলো দায় স্বীকার করে আইএসের টুইট।  শেষ পর্যন্ত তাই হলো, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদ এ হামলার জন্য আইএসকে দায়ী করেছেন। আমি জানি, প্রত্যেকবার এমন একেকটি হামলা হবে আর প্রত্যেকবার দায় আসবে ইসলামের ঘাড়ে। আর বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা হেনস্থার শিকার হবেন।

এই অশুভ প্রবণতা শুরু হয়েছে ২০০০ সালের নাইন-ইলেভেনে সন্ত্রাসীদের অভিনব হামলায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গর্বের প্রতীক টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর থেকে। তারপর থেকে বিশ্বের যে প্রান্তে যখনই কোনো সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে সন্দেহ করা হয়েছে মুসলমানদের বা নাম এসেছে মুসলমানদের বা দায় স্বীকার করেছে ইসলামী কোনো সংগঠন। টুইন টাওয়ার হামলার পর থেকেই বিশ্বজুড়ে বিমানবন্দরে কড়াকড়ি। আর একেকটি হামলার পর এই কড়াকড়ি আরও বাড়ে। কারও নামের সঙ্গে আহমেদ, মোহাম্মদ, খান, চৌধুরী, সৈয়দ থাকলেই তিনি চলে যান সন্দেহভাজনের তালিকায়; হোন তিনি শাহরুখ খান বা এপিজে আবদুল কালাম। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে আহমেদ মোহাম্মদ নামে এক মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের বানানো একটি ঘড়ি নিয়ে স্কুলে আসে সবাইকে চমকে দিতে। কিন্তু উল্টো চমকে যেতে হলো তাকেই। স্কুলের শিক্ষকরা ঘড়িকে বোমা ভেবে পুলিশে খবর দিল। পুলিশ এসে হাতকড়া পরিয়ে সেই স্কুলছাত্রকে থানায় নিয়ে যায়। স্কুলছাত্রটির আসল অপরাধ তার নাম আহমেদ মোহাম্মদ, সে একজন মুসলমান। এ নিয়ে পরে অনেক হৈচৈ হয়েছে। পুলিশের নিন্দা হয়েছে। এমনকি তার  প্রতি এ অন্যায়ের প্রায়শ্চিত্ত করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাকে হোয়াইট হাউসে পর্যন্ত আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

কিন্তু বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের হেনস্থা করার দায় কার? অবশ্যই প্রথম এবং সিংহভাগ দায় মুসলমান নামধারীদেরই। তালেবান, আল কায়েদা, আইএস থেকে শুরু করে বাংলাদেশের জেএমবি, হুজি, হিযবুত তাহরীর, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম- সব সন্ত্রাসী সংগঠনই ইসলামের নামে, ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গঠিত। এসব সংগঠন জোর করে বিশ্বে ইসলাম কায়েম করতে চায়। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে থাকলেও ইসলামের নামে গড়ে ওঠা এসব সংগঠন আসলে এক বিনি সুতোর মালায় গাঁথা। তারা মুখে ইসলামকে রক্ষা করার কথা বললেও কাজে ইসলামকে ধ্বংস করছে, সারা বিশ্বে ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, ইসলাম সম্পর্কে ভুল বার্তা পাঠাচ্ছে। ইসলাম শব্দের অর্থই শান্তি। অথচ এই সংগঠনগুলো এই শান্তির ধর্মকে সন্ত্রাসের সমার্থক বানিয়ে ফেলছে। তালেবানরা আফগানিস্তানে পাহাড়ের গায়ে খোদাই করা হাজার বছরের পুরনো প্রতœতাত্তি¡ক নিদর্শন ধ্বংস করেছে, পাকিস্তানে নারী শিক্ষা বন্ধ করতে মালালার ওপর হামলা করেছে, আইএস বিদেশিদের ধরে জবাই করে তার ভিডিও ছড়িয়ে দিচ্ছে, সিরিয়ায় প্রাচীন শহর ধ্বংস করেছে, বাংলাদেশে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম মুক্তমনা লেখক-প্রকাশকদের হত্যা করছে। গত বছর ফ্রান্সে রম্য পত্রিকা শার্লি অ্যাবদো অফিসে হামলা করেছে সেও ইসলামের নামেই। তার মানে একটি গোষ্ঠী প্রমাণ করার চেষ্টা করছে ইসলাম ঐতিহ্যবিরোধী, প্রগতিবিরোধী, নারীবিরোধী, শিক্ষাবিরোধী, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাবিরোধী। কিন্তু যারা সত্যিকারের ইসলামের চেতনা হƒদয়ে ধারণ করেন, তারা জানেন এই ধারণাটা মোটেই ঠিক নয়, বরং উল্টো। অত দূরে যাওয়ার দরকার নেই। বাংলাদেশে জেএমবি, হুজি, হিযবুত তাহরীর বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম- সব ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের উৎস জামায়াতে ইসলামী। এখন বাংলাদেশে কেউ যদি জামায়াতে ইসলামী বা জেএমবি বা আনসারুল্লাহকে দিয়ে ইসলামকে বিবেচনা করেন; তাহলে তার বড় রকমের ভুল হবে। বাংলাদেশে ইসলাম মানেই সুফিবাদ; সাম্য, সৌহার্দ্য, ক্ষমাশীল, পরমত ও পরধর্মসহিষ্ণু। শুধু বাংলাদেশ নয়, ইসলামের মূল চেতনা এটাই; বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন সন্ত্রাস দিয়ে যে ইসলাম কায়েম করতে চায়, তা ইসলাম নয়। ইসলামের আসল শত্র“ পশ্চিমা বিশ্ব নয়, এই মৌলবাদী জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলোই।

জঙ্গি হামলার আশঙ্কায় গত মাসে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল তাদের পূর্বনির্ধারিত বাংলাদেশ সফর বাতিল করেছে। একই সময়ে ঢাকা ও রংপুরে দুই বিদেশি হত্যায় বেশ কয়েকটি পশ্চিমা রাষ্ট্র বাংলাদেশে ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করেছে। জঙ্গি বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান খুব ইন্টারেস্টিং। ব্লগার খুন হলে পুলিশ বলে এটা জঙ্গিদের কাজ। র‌্যাব মাঝেমধ্যে অস্ত্র, বোমাসহ জঙ্গিদের ধরেও। কিন্তু যখনই বিদেশিদের ট্রাভেল অ্যালার্ট প্রসঙ্গ আসে, তখন সাফ অস্বীকার করে বসে, বাংলাদেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। অস্বীকার প্রবণতা সরকারের একটি বড় সমস্যা। প্রশ্ন ফাঁস? অস্বীকার। ভেজাল খাদ্য আমদানি? অস্বীকার। কিন্তু অস্বীকারে সমাধান খোঁজে কাপুরুষেরা। সত্যিকারের সাহসীরা সমস্যা মোকাবিলা করে, এড়িয়ে যায় না। বাংলাদেশে জঙ্গি নেই, এটা যেমন সত্যি নয়। আবার জঙ্গিরা বাংলাদেশের দখল নিয়ে নিয়েছে, এটাও বাস্তবতা নয়। দুর্বল হলেও জঙ্গিরা আছে। তবে এ জন্য বাংলাদেশে কোনো কিছুই থেমে নেই। ট্রাভেল অ্যালার্টকে পাত্তা না দিয়ে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল বাংলাদেশে খেলছে। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল আসার সাহস না পেলেও ফুটবল দল আসছে। গত সপ্তাহে তাজিকিস্তান বাংলাদেশে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচ খেলে গেছে। দুর্গাপূজার মণ্ডপে মণ্ডপে ছিল বিদেশিদের ভিড়। ঢাকায় দারুণভাবে হয়ে গেল আন্তর্জাতিক জ্যাজ ও ব্ল–জ ফেস্টিভ্যাল ও আন্তর্জাতিক ফোক ফেস্ট। সংগীতপিপাসুরা গভীর রাত পর্যন্ত গান শুনেছেন নিশ্চিন্তে।

এটা মানতে হবে, বিশ্বজুড়েই সন্ত্রাসবাদ একটি বড় সমস্যা। এটা শুধু ফ্রান্সের নয়, যুক্তরাষ্ট্রের নয়, অস্ট্রেলিয়ার নয়, যুক্তরাজ্যের নয়, বাংলাদেশের তো নয়ই। জঙ্গিবাদের ঝুঁকি বিবেচনা করলে বাংলাদেশের নাম পশ্চিমা বিশ্বের অনেক দেশের পরেই থাকবে। ফ্রান্সের ব্যাপারে তো কোনো ট্রাভেল অ্যালার্ট ছিল না। জার্মানি-ফ্রান্স বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ চলার সময়ই স্টেডিয়ামের বাইরে হামলা হয়েছে। এখন তো নিশ্চয়ই ফ্রান্স ভ্রমণের ব্যাপারে কেউ ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করবে না। ফ্রান্সের এ হামলার পর প্রমাণিত হয়েছে, অ্যালার্ট না থাকা মানেই নিরাপদ নয়, আবার অ্যালার্ট থাকা মানেই ঝুঁকিপূর্ণ নয়। জঙ্গিবাদ যেভাবে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, তাতে সতর্ক থাকতে হবে সবাইকে। ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে বাংলাদেশের মতো একটি উদীয়মান ভাইব্র্যান্ট রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা কোনো কাজের কথা নয়। আর ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে নন্দদুলালের মতো ঘরে বসে থাকাটাও কোনো সমাধান নয়।

আপনি বাংলাদেশে আসবেন না, তো কোথায় যাবেন? ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য? সেখানে যে জঙ্গিরা হামলা করবে না, তার গ্যারান্টি কে দেবে? আইএস তো রাশিয়ায় রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়ে ক্রেমলিনের দখল নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তাহলে কি ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করে রাখতে হবে? সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করতে হবে বৈশ্বিকভাবেই। আর জঙ্গিবাদ মানে জঙ্গিবাদ, একে ধর্মের ব্র্যাকেটে ফেলে একটি নির্দিষ্ট ধর্মকে কোণঠাসা করা বা একটি নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষকে হেনস্থা করার কোনো মানে হয় না। সব ধরনের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সবাই মিলে লড়তে হবে। সন্ত্রাসীদের কোনো জাতি নেই, ধর্ম নেই, বর্ণ নেই, দেশ নেই। বিশ্বের কোথাও আমরা সন্ত্রাস চাই না, ছবির দেশ, কবিতার দেশ ফ্রান্সে তো নয়ই।  আমরা চাই প্যারিসের রাস্তায় নিশ্চিন্তে হেঁটে বেড়াবেন বিশ্বখ্যাত শিল্পীরা, আঁকবেন কোনো বিশ্বখ্যাত ছবি। বা কোনো কবি লিখবেন কোনো অমর কবিতা। আমরা বিশ্বজুড়েই বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণ চাই; চাই রক্তের গন্ধ নয়, ফরাসি সৌরভ ছড়িয়ে পড়ুক গোটা বিশ্বে।

লেখক : সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর