শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৫

রক্তের হোলি খেলা, ছবির দেশে কবিতার দেশে

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
রক্তের হোলি খেলা, ছবির দেশে কবিতার দেশে

ছবির দেশ, কবিতার দেশ ফ্রান্স আজ রক্তে রক্তে সয়লাব। প্যারিসের অন্তত ছয়টি জায়গায় সন্ত্রাসী হামলায় ১৫৩ জন মারা গেছে। সকালে ঘুম ভেঙে এ হামলার খবর দেখে মনটাই খারাপ হয়ে গেল। যে ১৫৩ জন নির্দোষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের জন্য তো গভীর বেদনা অনুভব করছিই; গভীরতর বেদনা অনুভব করছি ইসলামের জন্যও। হামলার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমি ভয় পেয়েছি, এই বুঝি বলা হলো, হামলাকারীরা ইসলামী জঙ্গি বা এই বুঝি এলো দায় স্বীকার করে আইএসের টুইট।  শেষ পর্যন্ত তাই হলো, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদ এ হামলার জন্য আইএসকে দায়ী করেছেন। আমি জানি, প্রত্যেকবার এমন একেকটি হামলা হবে আর প্রত্যেকবার দায় আসবে ইসলামের ঘাড়ে। আর বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা হেনস্থার শিকার হবেন।

এই অশুভ প্রবণতা শুরু হয়েছে ২০০০ সালের নাইন-ইলেভেনে সন্ত্রাসীদের অভিনব হামলায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গর্বের প্রতীক টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর থেকে। তারপর থেকে বিশ্বের যে প্রান্তে যখনই কোনো সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে সন্দেহ করা হয়েছে মুসলমানদের বা নাম এসেছে মুসলমানদের বা দায় স্বীকার করেছে ইসলামী কোনো সংগঠন। টুইন টাওয়ার হামলার পর থেকেই বিশ্বজুড়ে বিমানবন্দরে কড়াকড়ি। আর একেকটি হামলার পর এই কড়াকড়ি আরও বাড়ে। কারও নামের সঙ্গে আহমেদ, মোহাম্মদ, খান, চৌধুরী, সৈয়দ থাকলেই তিনি চলে যান সন্দেহভাজনের তালিকায়; হোন তিনি শাহরুখ খান বা এপিজে আবদুল কালাম। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে আহমেদ মোহাম্মদ নামে এক মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের বানানো একটি ঘড়ি নিয়ে স্কুলে আসে সবাইকে চমকে দিতে। কিন্তু উল্টো চমকে যেতে হলো তাকেই। স্কুলের শিক্ষকরা ঘড়িকে বোমা ভেবে পুলিশে খবর দিল। পুলিশ এসে হাতকড়া পরিয়ে সেই স্কুলছাত্রকে থানায় নিয়ে যায়। স্কুলছাত্রটির আসল অপরাধ তার নাম আহমেদ মোহাম্মদ, সে একজন মুসলমান। এ নিয়ে পরে অনেক হৈচৈ হয়েছে। পুলিশের নিন্দা হয়েছে। এমনকি তার  প্রতি এ অন্যায়ের প্রায়শ্চিত্ত করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাকে হোয়াইট হাউসে পর্যন্ত আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

কিন্তু বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের হেনস্থা করার দায় কার? অবশ্যই প্রথম এবং সিংহভাগ দায় মুসলমান নামধারীদেরই। তালেবান, আল কায়েদা, আইএস থেকে শুরু করে বাংলাদেশের জেএমবি, হুজি, হিযবুত তাহরীর, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম- সব সন্ত্রাসী সংগঠনই ইসলামের নামে, ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গঠিত। এসব সংগঠন জোর করে বিশ্বে ইসলাম কায়েম করতে চায়। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে থাকলেও ইসলামের নামে গড়ে ওঠা এসব সংগঠন আসলে এক বিনি সুতোর মালায় গাঁথা। তারা মুখে ইসলামকে রক্ষা করার কথা বললেও কাজে ইসলামকে ধ্বংস করছে, সারা বিশ্বে ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, ইসলাম সম্পর্কে ভুল বার্তা পাঠাচ্ছে। ইসলাম শব্দের অর্থই শান্তি। অথচ এই সংগঠনগুলো এই শান্তির ধর্মকে সন্ত্রাসের সমার্থক বানিয়ে ফেলছে। তালেবানরা আফগানিস্তানে পাহাড়ের গায়ে খোদাই করা হাজার বছরের পুরনো প্রতœতাত্তি¡ক নিদর্শন ধ্বংস করেছে, পাকিস্তানে নারী শিক্ষা বন্ধ করতে মালালার ওপর হামলা করেছে, আইএস বিদেশিদের ধরে জবাই করে তার ভিডিও ছড়িয়ে দিচ্ছে, সিরিয়ায় প্রাচীন শহর ধ্বংস করেছে, বাংলাদেশে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম মুক্তমনা লেখক-প্রকাশকদের হত্যা করছে। গত বছর ফ্রান্সে রম্য পত্রিকা শার্লি অ্যাবদো অফিসে হামলা করেছে সেও ইসলামের নামেই। তার মানে একটি গোষ্ঠী প্রমাণ করার চেষ্টা করছে ইসলাম ঐতিহ্যবিরোধী, প্রগতিবিরোধী, নারীবিরোধী, শিক্ষাবিরোধী, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাবিরোধী। কিন্তু যারা সত্যিকারের ইসলামের চেতনা হƒদয়ে ধারণ করেন, তারা জানেন এই ধারণাটা মোটেই ঠিক নয়, বরং উল্টো। অত দূরে যাওয়ার দরকার নেই। বাংলাদেশে জেএমবি, হুজি, হিযবুত তাহরীর বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম- সব ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের উৎস জামায়াতে ইসলামী। এখন বাংলাদেশে কেউ যদি জামায়াতে ইসলামী বা জেএমবি বা আনসারুল্লাহকে দিয়ে ইসলামকে বিবেচনা করেন; তাহলে তার বড় রকমের ভুল হবে। বাংলাদেশে ইসলাম মানেই সুফিবাদ; সাম্য, সৌহার্দ্য, ক্ষমাশীল, পরমত ও পরধর্মসহিষ্ণু। শুধু বাংলাদেশ নয়, ইসলামের মূল চেতনা এটাই; বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন সন্ত্রাস দিয়ে যে ইসলাম কায়েম করতে চায়, তা ইসলাম নয়। ইসলামের আসল শত্র“ পশ্চিমা বিশ্ব নয়, এই মৌলবাদী জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলোই।

জঙ্গি হামলার আশঙ্কায় গত মাসে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল তাদের পূর্বনির্ধারিত বাংলাদেশ সফর বাতিল করেছে। একই সময়ে ঢাকা ও রংপুরে দুই বিদেশি হত্যায় বেশ কয়েকটি পশ্চিমা রাষ্ট্র বাংলাদেশে ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করেছে। জঙ্গি বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান খুব ইন্টারেস্টিং। ব্লগার খুন হলে পুলিশ বলে এটা জঙ্গিদের কাজ। র‌্যাব মাঝেমধ্যে অস্ত্র, বোমাসহ জঙ্গিদের ধরেও। কিন্তু যখনই বিদেশিদের ট্রাভেল অ্যালার্ট প্রসঙ্গ আসে, তখন সাফ অস্বীকার করে বসে, বাংলাদেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। অস্বীকার প্রবণতা সরকারের একটি বড় সমস্যা। প্রশ্ন ফাঁস? অস্বীকার। ভেজাল খাদ্য আমদানি? অস্বীকার। কিন্তু অস্বীকারে সমাধান খোঁজে কাপুরুষেরা। সত্যিকারের সাহসীরা সমস্যা মোকাবিলা করে, এড়িয়ে যায় না। বাংলাদেশে জঙ্গি নেই, এটা যেমন সত্যি নয়। আবার জঙ্গিরা বাংলাদেশের দখল নিয়ে নিয়েছে, এটাও বাস্তবতা নয়। দুর্বল হলেও জঙ্গিরা আছে। তবে এ জন্য বাংলাদেশে কোনো কিছুই থেমে নেই। ট্রাভেল অ্যালার্টকে পাত্তা না দিয়ে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল বাংলাদেশে খেলছে। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল আসার সাহস না পেলেও ফুটবল দল আসছে। গত সপ্তাহে তাজিকিস্তান বাংলাদেশে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচ খেলে গেছে। দুর্গাপূজার মণ্ডপে মণ্ডপে ছিল বিদেশিদের ভিড়। ঢাকায় দারুণভাবে হয়ে গেল আন্তর্জাতিক জ্যাজ ও ব্ল–জ ফেস্টিভ্যাল ও আন্তর্জাতিক ফোক ফেস্ট। সংগীতপিপাসুরা গভীর রাত পর্যন্ত গান শুনেছেন নিশ্চিন্তে।

এটা মানতে হবে, বিশ্বজুড়েই সন্ত্রাসবাদ একটি বড় সমস্যা। এটা শুধু ফ্রান্সের নয়, যুক্তরাষ্ট্রের নয়, অস্ট্রেলিয়ার নয়, যুক্তরাজ্যের নয়, বাংলাদেশের তো নয়ই। জঙ্গিবাদের ঝুঁকি বিবেচনা করলে বাংলাদেশের নাম পশ্চিমা বিশ্বের অনেক দেশের পরেই থাকবে। ফ্রান্সের ব্যাপারে তো কোনো ট্রাভেল অ্যালার্ট ছিল না। জার্মানি-ফ্রান্স বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ চলার সময়ই স্টেডিয়ামের বাইরে হামলা হয়েছে। এখন তো নিশ্চয়ই ফ্রান্স ভ্রমণের ব্যাপারে কেউ ট্রাভেল অ্যালার্ট জারি করবে না। ফ্রান্সের এ হামলার পর প্রমাণিত হয়েছে, অ্যালার্ট না থাকা মানেই নিরাপদ নয়, আবার অ্যালার্ট থাকা মানেই ঝুঁকিপূর্ণ নয়। জঙ্গিবাদ যেভাবে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, তাতে সতর্ক থাকতে হবে সবাইকে। ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে বাংলাদেশের মতো একটি উদীয়মান ভাইব্র্যান্ট রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা কোনো কাজের কথা নয়। আর ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে নন্দদুলালের মতো ঘরে বসে থাকাটাও কোনো সমাধান নয়।

আপনি বাংলাদেশে আসবেন না, তো কোথায় যাবেন? ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য? সেখানে যে জঙ্গিরা হামলা করবে না, তার গ্যারান্টি কে দেবে? আইএস তো রাশিয়ায় রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়ে ক্রেমলিনের দখল নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তাহলে কি ট্রাভেল অ্যালার্ট দিয়ে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করে রাখতে হবে? সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করতে হবে বৈশ্বিকভাবেই। আর জঙ্গিবাদ মানে জঙ্গিবাদ, একে ধর্মের ব্র্যাকেটে ফেলে একটি নির্দিষ্ট ধর্মকে কোণঠাসা করা বা একটি নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষকে হেনস্থা করার কোনো মানে হয় না। সব ধরনের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সবাই মিলে লড়তে হবে। সন্ত্রাসীদের কোনো জাতি নেই, ধর্ম নেই, বর্ণ নেই, দেশ নেই। বিশ্বের কোথাও আমরা সন্ত্রাস চাই না, ছবির দেশ, কবিতার দেশ ফ্রান্সে তো নয়ই।  আমরা চাই প্যারিসের রাস্তায় নিশ্চিন্তে হেঁটে বেড়াবেন বিশ্বখ্যাত শিল্পীরা, আঁকবেন কোনো বিশ্বখ্যাত ছবি। বা কোনো কবি লিখবেন কোনো অমর কবিতা। আমরা বিশ্বজুড়েই বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণ চাই; চাই রক্তের গন্ধ নয়, ফরাসি সৌরভ ছড়িয়ে পড়ুক গোটা বিশ্বে।

লেখক : সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে