শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৫

সন্ত্রাসের দুনিয়া

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাসের দুনিয়া

আমরা সন্ত্রাসের পৃথিবীতে বাস করছি। সন্ত্রাস চিরকালই অল্পবিস্তর ছিল। আমরা রাষ্ট্রীয়-সন্ত্রাস দেখেছি, দলীয়-সন্ত্রাস দেখেছি, ব্যক্তি-সন্ত্রাস দেখেছি। কিন্তু বিশ্বজুড়ে ধর্মীয় সন্ত্রাস ঠিক এভাবে দেখিনি। এই সন্ত্রাস শেষ অবধি কোথায় গিয়ে শেষ হয়, অনুমান করাও সম্ভব নয়। ধর্মের নামে মানুষ খুন করা হচ্ছে চারদিকে। এর ফলে কী হচ্ছে? ইউরোপের দেশগুলোতে, বিশেষ করে ফ্রান্সে, মুসলিমবিরোধী হয়ে উঠছে মানুষ। আমেরিকাতেও একই চিত্র। কথা ছিল দশ হাজার সিরিয়ার শরণার্থীকে আমেরিকা নেবে। এখন সেখানকার নাগরিকরা সাফ সাফ বলে দিচ্ছে, সিরিয়ার কোনও শরণার্থীকে তারা তাদের দেশে দেখতে চায় না। শরণার্থীর ভিড়ে জঙ্গিরা মিশে গেছে। প্যারিসের জঙ্গি হামলায় সিরিয়ার এক আইসিস সদস্য ছিল, যে কিনা শরণার্থী হয়ে সিরিয়া থেকে ইউরোপে ঢুকেছে। এসব খবর জানাজানি হওয়ার পর কী ভরসায় তাদের আশ্রয় দেওয়ার পক্ষে কথা বলবে আমেরিকার সাধারণ মানুষ!

আজ ফ্রান্সের আবালবৃদ্ধবনিতা ‘লা মারসিয়েজ’ গাইছে। এই গান ভায়োলেন্সের গান। গানের কথাগুলো যে কোনও সভ্য মানুষকেই অস্বস্তি দেবে। ‘অপবিত্র রক্তে দেশ ধুয়ে দেবো...’ এটি যে কোনও কারণেই হোক, ফ্রান্সের জাতীয় সংগীত। এটিকে জাতীয় সংগীত হিসেবে অনেকেই অবশ্য পছন্দ করে না। এই জাতীয় সংগীত কট্টর ডানপন্থিদের পছন্দ হলেও বামপন্থিরা প্রায়ই এর সমালোচনা করেছে। কিন্তু এখন সবাই মিলে এই সংগীতটি গাইছে। এটি এখন ফ্রান্সকে এক করার লক্ষ্যে গাওয়া হচ্ছে। এই ভায়োলেন্সের গানটি এত গাওয়ার পর, আমি জানি না, শেষ অবধি ফরাসিরা শান্তির গান গাইতে আগ্রহী হবে কি না।

প্যারিসের জঙ্গি হামলার নীলনকশা এঁকেছে আবদেল হামিদ আবাউদ। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসের মোলেনবিক এলাকায় মরক্কো থেকে আসা মধ্যবিত্ত ইমিগ্রান্ট পরিবারে তার জন্ম। পড়াশোনা করেছে ব্রাসলসের নামিদামি ইস্কুল-কলেজে। কিন্তু একসময় দুষ্টচিন্তা ঢোকে মস্তিষ্কে। কলেজ ছেড়ে দিয়ে আবদেল হামিদ ড্রাগ ডিলারদের সঙ্গে চলাফেরা শুরু করে, ছোট ছোট ক্রাইম করতেও অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। এসব কারণে জেলও খেটেছে কয়েক বছর আগে। আবদেল হামিদ সালাফি ইসলামের আদর্শে গড়ে ওঠা কেউ নয়। দারুল ইসলামের জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত- কোরআন হাদিস ঠোঁটস্থ করে রাখা, নামাজ রোজা করা কোনও ‘সাচ্চা মুসলমান’ নয়। সিরিয়ায় গিয়ে মানুষ-মারার ট্রেনিং নিয়ে এসেছে। প্রতিবেশী সালাহ আবদেসসালাম এবং আরও কিছু ইমিগ্রেন্ট পরিবারের বীতশ্রদ্ধ ফরাসিভাষী মুসলমান নিয়ে সে প্যারিসে হামলা করার পরিকল্পনা করে। দলে সিরিয়ার এক আইসিস সদস্য ছিল, যে কিনা সিরিয়ার শরণার্থী দলে মিশে গিয়ে ইউরোপে ঢুকেছে। স্টেডিয়ামের বাইরে প্রথম আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণটি সে-ই ঘটিয়েছে। হামলায় আবদেল হামিদের জঙ্গি বন্ধুরা মোটামুটি সাকসেসফুল। ১২৯ জন মানুষকে হত্যা করা কম কথা নয়। আবদেল হামিদের রাগ আমেরিকা আর ইউরোপের ওপর, মুসলমানের রক্তে দুনিয়া ভেজাচ্ছে ওরা, এখন ওদের রক্তের হোলি খেলতে হবে। মূলত ঘৃণা আর রাগ থেকেই নিরীহ নিরপরাধ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হলো। আইসিস লিডার আবু মোহাম্মদ আল আদনানি অথবা আল বাগদাদির অনুমতি নিয়েই সম্ভবত হত্যাকাণ্ডের নীলনকশা এঁকেছিল আবদেল হামিদ। অনুমতি না নিলেও প্যারিসের টেরর অ্যাটাকের দায় আইসিস দল নিজের ঘাড়েই তুলে নিয়েছে। সব হত্যাকাণ্ড অবশ্যই ইসলামের নামে। আবদেল হামিদের পরিবারের লোকরা চায় আবদেল হামিদ মরে যাক। সে তার নিজের ছোট ভাই ইউনেসকে আইসিসে ঢুকিয়েছিল, তার বাবা ওমর তখন আবদেল হামিদের বিরুদ্ধে পুলিশে রিপোর্ট করেছিল। এই জঙ্গি ছেলে মরে গেলে পরিবার জানিয়ে দিয়েছে, তারা অখুশি নয়, বরং খুশিই হবে।

আবদেল হামিদকে এখন পুলিশ খুঁজে চলেছে। নিশ্চয়ই পেয়েও যাবে একদিন। ওর পরিণতি আমরা কিছুটা হলেও অনুমান করতে পারি। কেন মানুষ জেনে বুঝে জঙ্গিদলে যোগ দেয়? এই প্রশ্নটি অনেকে করে। কী আকর্ষণ এই আইসিসের। সোজা সরল উত্তর, ইসলামি খেলাফতের ঘোষণা দিয়েছে বলে। টাকা-পয়সা অঢেল আছে বলে! এই আইসিস আল কায়দা থেকে বেরিয়ে আসা একটি দল। আইসিস ছোট ক্রাইম করবে, আল কায়দা নাইন-ইলেভেনের মতো বড় কিছু। এরকম একটা অলিখিত চুক্তি সম্ভবত আছে। আমেরিকার ভয় আল কায়দাকে নিয়ে, আইসিসকে নিয়ে ততটা উদ্বিগ্ন নয় আমেরিকা। আইসিসকে একরকম গড়েছে তারা, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদকে হটানোর জন্য। অবশ্য আইসিস যে শেষ অবধি এমন ভয়ঙ্কর ফ্রাংকেনস্টাইন হয়ে উঠবে, তা আমেরিকার কল্পনাতেও আসেনি। তালেবানকেও একসময় রাশিয়ার বিরুদ্ধে-শক্তি হিসেবে গড়েছিল, সেও ফ্রাংকেনস্টাইন হয়েছে। আর কত সন্ত্রাসী দল জন্ম দেবে আমেরিকা! ইরাকে যুদ্ধটি না করলে ইরাকি আল কায়দার জন্ম হতো না, আইসিসেরও হয়তো জন্ম হতো না। আজ আইসিসকে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন বললেন, চল্লিশটি দেশ আর্থিক সাহায্য দিচ্ছে। চল্লিশটি দেশের মধ্যে, অনুমান করছি, বেশিরভাগই মধ্যপ্রাচ্যের দেশ।

কেবল সন্ত্রাসীদের হত্যা করে সন্ত্রাস বন্ধ হবে না। গোড়া থেকে সন্ত্রাস উপড়ে ফেলার সময় এসেছে। যতদিন সন্ত্রাসের সূতিকাগারগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস না হচ্ছে, ততদিন সন্ত্রাস চলবেই। ততদিন আমরা পৃথিবীর আনাচে-কানাচে অপঘাতে মরবো। কোনও দেশ আর নিরাপদ নয়। সন্ত্রাসীদের হাতে এখন একবিংশ শতাব্দীর অস্ত্র, মস্তিষ্কে সপ্তম শতাব্দীর অজ্ঞানতা।

মাঝে মাঝে ভাবি, আমেরিকা যদি আইসিসকে অস্ত্র দিয়ে সাহায্য না করতো, খুন করার ট্রেনিং না দিতো, তাহলে কি ওরা খুন করতো না? হয়তো করতো। বাংলাদেশে যারা মুক্তচিন্তক ব্লগার-লেখক-প্রকাশকদের খুন করছে, তাদের তো আমেরিকা খুন করতে শেখাচ্ছে না? চাপাতির সাপ্লাই তো আমেরিকা থেকে আসছে না। খুনিরা শরিয়া আইন অনুযায়ী পাথর ছুড়ে মেয়েদের হত্যা করে, ওই পাথর ইউরোপ, ইজরাইল বা আমেরিকা থেকে আসে না। সুইসাইড ভেস্টগুলোও নিশ্চয়ই আসে না। ওসব লোকাল। বাংলাদেশেও জঙ্গি ট্রেনিং চলছে। আমেরিকার সাহায্য ছাড়াই চলছে।

শুধু অন্যকে দোষ দিয়ে বসে থাকলে সমস্যার সমাধান কিছু হবে না। নিজেদের দোষও দেখতে হবে। দেখতে হবে আমাদের কিছু কিছু ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কী শেখানো হচ্ছে, ওয়াজে বা খুৎবায় কী বলা হচ্ছে।

অমুসলিমদের এবং অবিশ্বাসীদের ঘৃণা করার কথা বলা হচ্ছে কি না, ওদের খুন করার কথা বলা হচ্ছে কি না। আজ যারা প্রগতিশীল লেখকদের কোপাচ্ছে, কাল তারা মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রীদের কোপালে অবাক হওয়ার কিছু কিন্তু নেই। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য যারা অশুভশক্তিকে প্রশ্রয় দেয়, অশুভশক্তিই একদিন তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। ইতিহাস তা-ই বলে।

প্যারিস হামলার পরপরই ফ্রান্সের গোয়েন্দারা পেয়ে গেছে সবগুলো সন্ত্রাসীর নাম ধাম চেহারা চরিত্র। সন্ত্রাসীদের নাড়ি নক্ষত্রের খোঁজ পেতে পশ্চিমের দেশগুলোর খুব বেশি সময়ের দরকার হয় না। কেবল আমরাই অদক্ষ লোক। আজও আমরা জানি না কে দাভোলকার, পানসারে, কালবুর্গির হত্যাকারী, কে হত্যা করেছে অভিজিৎ রায়কে, অনন্ত বিজয় দাশকে, ওয়াশিকুর বাবুকে, নিলয় নীলকে, ফায়সাল আরেফীন দীপনকে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা


বিডি-প্রতিদিন/ ১৯ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে