শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৯, শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

জিয়ার রাজনীতি ও কচুয়ার কথা

আ ন ম এহছানুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
জিয়ার রাজনীতি ও কচুয়ার কথা

২০০৪ সাল, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিচ্ছবি তারেক রহমান তৃণমূলে সংগঠন গোছানোর জন্য বাংলাদেশের জনগণকে, এদেশের মাটি-প্রকৃতিকে ভালোবেসে, এই ভৌগোলিক সীমারেখার ভিতরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি উপজাতি সবাইকে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী আদর্শে উদ্বুদ্ধ করার জন্য টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া ঘুরে বেড়াতে শুরু করলেন। তারই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম হয়ে চাঁদপুর সফর শেষে দাউদকান্দি হয়ে ঢাকা ফিরবেন।  চাঁদপুরের উত্তর মতলব থেকে যাত্রা শুরু করে চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি হয়ে কচুয়ার আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে ফিরবেন ঢাকায়। ধারণা ছিল, চাঁদপুর সফর শেষ করে কচুয়ায় ঢুকতে ঢুকতে হয়তোবা বিকাল গড়িয়ে যাবে। সে রকম প্রস্তুতি নিয়েই আমরা কচুয়ার স্পটগুলোতে জনসভার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। কেন্দ্রীয় মহিলা দলের নেত্রী, রোকেয়া হলের সাবেক সভানেত্রী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ছাত্রীবিষয়ক সম্পাদক, কচুয়ার মেয়ে, আমার স্ত্রী নাজমুন নাহার বেবীকে কচুয়ার উত্তর অংশের দায়িত্ব দিলাম আর আমি দক্ষিণ অংশের দায়িত্ব নিলাম। পাঠকের অবগতির জন্য বলছি, কচুয়া উপজেলাটি প্রায় ৪৪ কিলোমিটার লম্বা এবং এর পার্শ্ববর্তী পরিবেষ্টিত উপজেলাগুলো হলো- মতলব উত্তর, দাউদকান্দি, চান্দিনা, বরুড়া, লাকসাম, শাহরাস্তি, হাজীগঞ্জ ও মতলব দক্ষিণ। দক্ষিণ আমেরিকার চিলির মতো বাংলাদেশের ম্যাপে কচুয়ার অবস্থান। এ দীর্ঘ পথ কচুয়ার মধ্য দিয়ে তারেক রহমানকে পাড়ি দিতে হবে, তাই জনতার আবেগের কথা চিন্তা করে কচুয়া দক্ষিণ প্রান্তে জগৎপুরে একটি ভেন্যু, এরপর রহিমানগর স্কুল ও কলেজ মাঠে দ্বিতীয় ভেন্যু, তৃতীয়টি হলো কচুয়া ডিগ্রি কলেজের মাঠে, চতুর্থটি হলো সর্ব উত্তরে সাচার হাইস্কুল ও কলেজ মাঠে। শুনেছিলাম, অনেক বয়োজ্যেষ্ঠই বলে থাকেন, শহীদ জিয়া এ কচুয়ার আঁকাবাঁকা মেঠো পথে সেনাবাহিনীর জিপ দিয়ে সরকারি হালটের ওপর দিয়ে সাচার হয়ে দাউদকান্দি দিয়ে ঢাকা ফিরেছিলেন। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর জিপের চাকার চিহ্ন অনুসরণ করেই রাস্তা তৈরি হয়েছিল বিধায় কচুয়ার রাস্তায় অনেক আঁকাবাঁকা। কচুয়ার ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি রাস্তায় থেমে থেমে জনগণের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তাদের সুখ-দুঃখের কুশলাদি জেনেছিলেন। এ ছাড়া তিনি হাজীগঞ্জ থেকে কচুয়ার বোয়ালজুড়ি ও সুন্দরী খাল নিজ হাতে খনন করেন। সেই সময় তিনি কচুয়ার চৌমুনি বাজারে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন। সেই কমলের (প্রেসিডেন্ট জিয়া) কোমল হাতের স্পর্শে কচুয়ায় জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের।

বেশ কয়েক দিন ধরেই কচুয়ার ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল, পেশাজীবী দল, মহিলা দল ও মূল দলসহ সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে, কখন আসবেন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা শহীদ জিয়ার জ্যেষ্ঠ সন্তান আগামী দিনের জাতীয়তাবাদের কাণ্ডারি তারেক রহমান। সারা কচুয়ায় এক নতুন প্রাণের সঞ্চার হলো, চারদিকে যেন ঈদের সাজের মতো উচ্ছলতা, নেতা-কর্মীদের চোখে-মুখে আনন্দের বন্যা। দেখতে দেখতে সেই আনন্দঘন মুহূর্তটি আমাদের দ্বারপ্রান্তে। সারা রাত পুরো কচুয়া নতুন সাজে দেখতে দেখতেই প্রায় ভোর আসন্ন। ভেবেছিলাম, দুপুর গড়িয়ে যাবে, উনি আসতে আসতে। এরই মধ্যে শুনতে পেলাম, ফজরের নামাজ পড়েই তিনি উত্তর মতলবে গণসংযোগে বেরিয়ে গেছেন। মনে পড়ে, ছোটবেলা থেকেই বাবা-মা নামাজ আদায়ের অভ্যাস করেছিলেন। যখনই বাবা-মার পরিধির বাইরে থাকতাম তখনই অভ্যাসের ব্যত্যয় ঘটত। মহল্লার সাথীদের নিয়ে তারাবির নামাজ পড়া অনেকটা আনন্দ ও উৎসবের বিষয় ছিল। তারাবির নামাজ পড়ে বেরিয়ে মসজিদের পাশে মুরব্বিদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চা পান আর বন্ধুদের মধ্যে কেউবা ধূমপানের সুযোগ নিয়ে নিত। খতমে তারাবির নামাজ পড়ার অভ্যাস আমার কখনো ছিল না, যখন চিন্তা করতাম খতম তারাবি পড়ব তখন মনে ভয় হতো অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে সূরা শোনার ভীতি হতো মনে। তাই কখনো হয়ে উঠেনি খতম তারাবির নামাজ পড়া। হাওয়া ভবনে তারেক রহমান আয়োজন করলেন খতম তারাবির। সহিহ্ কায়দায় দ্রুত কোরআন তেলাওয়াত করতে পারে এমন দুজন কোরআনে হাফেজকে দায়িত্ব দিলেন নামাজ পড়ানোর। আমি উৎসাহিত হলাম এবং যোগদান করলাম খতমে তারাবিতে। তিনি নামাজের পরপর প্রতিদিন আমাদের জন্য সুন্দর মুখরোচক বৈচিত্র্যময় দেশীয় স্বাদের খাবারের আয়োজন করতেন। কখন জানি না হয়তো তারেক ভাইয়ের উছিলায় খতমে তারাবি পড়ার বাসনা একটি অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেল। মনে আছে, রোজা ও দুর্গাপূজা যখন একই সময়ে শুরু হলো, তখন আমি দিনে কচুয়ায় পূজার অনুষ্ঠান শেষ করে তড়িঘড়ি করে গাড়িতে বসে ইফতার করতে করতে হাওয়া ভবনে হাজির হতাম তারেক ভাইয়ার সঙ্গে খতম তারাবির নামাজ আদায় করতে। আজও সে অভ্যাস রয়েছে আমার। শুধু আওয়ামী সরকারের সময়ে ৪৪৯ দিন যখন আমি বিনা বিচারে কারাগারে অন্তরীণ ছিলাম, তখন কারাগারে আমার সেলে তারাবি পড়তাম, তবে খতমে তারাবি নয়। ওই সময় খুব মনে পড়ত তারেক ভাইকে, ভাবতাম কবে আবার তারেক ভাইয়ের সঙ্গে নামাজ আদায় করব...!

দেখতে না দেখতেই বেলা ১১টার ভিতরে তারেক ভাইয়ের কচুয়া আগমন। আগাম সংবর্ধনা দেওয়ার সর্বাগ্রে কচুয়ায় ঢুকতে না ঢুকতে আমি সালাম দিতেই তিনি বললেন, ওই প্লাকার্ড, ফেস্টুন আর বড় বড় ছবি ছাপানোর জন্য যে পয়সা আপনি খরচ করেছেন, তা দিয়ে আপনি কচুয়ার দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার খরচ দিতে পারতেন। প্রতি উত্তরে আমি একটু বিমোহিত চেহারা নিয়ে লজ্জামিশ্রিত হাসি দিয়ে নিজেকে এলাকার নেতাদের সামনে কিছুটা হলেও প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বললাম, আপনার জিয়া ফাউন্ডেশন থেকে তো এ কাজটি করছেনই। তাৎক্ষণিকভাবে তারেক ভাই বলে বসলেন, তাহলে আপনি ওই টাকাগুলো দিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ করতে পারতেন? আবারও বললাম, এবার কিন্তু আপনি কম্বলসহ অনেক শীতবস্ত্র পাঠিয়েছেন।   

সামনের সিটে বসে আছি। আর তারেক ভাই গাড়ি ড্রাইভ করছেন। রাস্তার দুই পাশে হাজারও জনতা তারেক ভাইকে একনজর দেখার জন্য ভিড় করছেন। সামনে নিরাপত্তা কর্মীদের আগে পাঠিয়ে দিয়ে বললাম, সবাইকে রাস্তার ডান পাশে আসতে। তিনি গাড়ি ড্রাইভ করছেন আর তার কোমল হাত দিয়ে সবার সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন। এ যেন অবিকল প্রেসিডেন্ট জিয়া। শুনেছিলাম, শহীদ জিয়া নাকি মাঝে মাঝে রাতে নিজেই গাড়ি চালিয়ে অনেক স্থান পরিদর্শন করে পরের দিন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে অফিসে ডেকে নিয়ে কাজের অগ্রগতি জানতে চাইতেন। আমি যখন শহীদ জিয়ার হাতে গড়া ছাত্রদলের ২১ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিষ্ঠাতা কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য ও ফজলুল হক হলের প্রথম ভিপি, তখন ফার্মগেট ফুটওভার ব্রিজের কাজ চলছিল, কনট্রাক্টর কাজে বিলম্ব করছিলেন। এক রাতে প্রেসিডেন্ট জিয়া নিজেই তা পরিদর্শন করলেন এবং পরের দিন পিডব্লিউডির ইঞ্জিনিয়ারকে ডেকে পাঠালেন।

গাড়ি চলছে, আমি তারেক ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে রইলাম আর শহীদ জিয়ার প্রতিচ্ছবি মনে মনে ভাসতে থাকল। কচুয়ার জনগণ বাঁধভাঙা পানির মতো উপচে পড়তে থাকল তারেক ভাইয়ের দিকে। তিনি সঠিকভাবেই সামাল দিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করছিলেন। এদিকে আমি বেবীর কাছ থেকে সাচার মাঠের অবস্থা জানতে চাইলে উত্তরে জানাল যেতে পারছি না কারণ সবাই ভেবেছে এটাই তারেক ভাইয়ের গাড়ি, রাস্তায় বারবার থামাচ্ছিল। ক্রমান্বয়ে আমার অস্থিরতা বেড়েই চলছে। তারেক ভাই আবার রসিকও বটে। কারণ তিনি আগেই আমাদের বলেছেন, যে এলাকায় অনুষ্ঠান ভালো হবে সে এলাকাকে পুরস্কৃত করা হবে। ভাইয়ার চালানো গাড়ি এগিয়ে চলছে, হঠাৎ হঠাৎ যখন বন্যার ঢলের মতো মানুষ এগিয়ে আসে তখন নিরাপত্তার কারণে আমরা অতি সাবধানতা অবলম্বন করতাম, তিনি নিরুৎসাহিত করতেন। আমাকে বললেন, সবাইকে আসতে দিন আমি সবার সঙ্গে হাত মেলাতে চাই।

এরই মধ্যে দুপুর গড়িয়ে যাচ্ছে। খাবারের আয়োজন হয়েছে কচুয়া ডাকবাংলোয়। তিনি বললেন, বসে খাওয়া-দাওয়া করা যাবে না। তাই রাস্তায় খাবার আনা হলো। মনোহরপুর গ্রামের পরই একটু নির্জন জায়গায় তিনি গাড়ি থামিয়ে দিলেন। আর দ্রুত ভোজনশীল রুটির ভিতর সবজি দিয়ে অপুকে বললেন মুখে তুলে দিতে। যেন সময় নষ্ট না হয়। কচুয়ায় মিটিং শেষ করে বাসাইয়া গ্রামের মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় অনেক হিন্দু মহিলা কপালে সিঁদুর, হাতে শাঁখা আর উলুধ্বনি নিয়ে বরণ করে নিলেন তারেক ভাইকে। সেই সঙ্গে তারা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ সংযোগের তারটি দূর দিয়ে গেছে, সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমাকে বললেন ঠিক করে দিতে। যখন তিনি হিন্দু মহিলাদের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন আমার অনুভূতি হলো, হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান আর পাহাড়ি জনপথ নিয়েই হলো বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। হঠাৎ করেই পথিমধ্যে পালাখাল মোড়ে প্রতিবন্ধী ছেলে সামনে এসে হাজির; যাকে আমি সব সময় কিছু না কিছু দেই। সে আসতেই আমি বিরক্ত হলাম। আজ না হয় সে কিছু না চাইতে পারত, সে কিছু চাওয়ার আগে আমি পকেট থেকে টাকা দিতেই সে বলল, মিলন ভাই আমি টাকা চাই না তারেক ভাইয়ের সঙ্গে হাত মেলাতে চাই। সে রাস্তায় শুয়ে আছে দাঁড়াতে পারে না তারেক ভাই গাড়ি থামিয়ে নেমে তার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বললেন, এদের জন্য কিছু করতে হবে। এর কিছু দিন পরই সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পেলাম। এ ধরনের প্রতিবন্ধীদের জন্য হুইল রিকশা বানিয়ে দেওয়ার জন্য ১০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হলো।

সাচার বাজার এসে দেখি এ যেন জনসভা নয়, জনসমুদ্র! কোথা থেকে এত জনসমাগম হয়েছে, শুধু মানুষ আর মানুষ। তাকিয়ে দেখি, পেছনে ব্যানার নেই। রাগ করে বেবীর কাছে জানতে চাইলে বলল, পেছনের লোকজনের আপত্তিতে তারেক ভাই তা সরিয়ে দিয়েছেন। কী যে এক অসাধারণ জনসভা। মনে মনে ভাবছি, এ যেন সত্যিই জিয়া জুনিয়র। আল্লাহ যেন আপন হাতে বাংলাদেশের কাণ্ডারি বানিয়েছেন।

আজকের তারেক রহমান যদি মাদ্রাসার ছাত্র হয়ে মসজিদের ইমামতি করতেন, তবুও তিনি পার পেতেন না বেনিয়াদের হাত থেকে। আজও সচেষ্ট রয়েছে সেই ঘাতকচক্র, বাংলাদেশের শত্রু, যারা আজ ধ্বংস করতে চায় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের রক্ষাকবচ তারেক রহমানকে। বিশেষ গোষ্ঠী মিথ্যা মামলা আর অত্যাচার করে, মিডিয়াতে অপপ্রচার চালিয়ে এদেশের তরুণ প্রজন্মের মণিকোঠা থেকে বিলীন করতে পারেনি তারেক রহমানকে।

সেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নেতা, শহীদ জিয়ার পদাঙ্ক অনুসারী তারেক রহমান, মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন আর সেনা সমর্থিত ১/১১’র জান্তাদের যারা সমর্থন করেছিল, তারা চেয়েছিল চিরতরে তারেক রহমানকে অদৃষ্টের হাতে তুলে দিতে। রাখে আল্লাহ, মারে কে। আজও তারেক রহমান বেঁচে আছেন। দুঃখের সাগরে বেঁচে আছেন বেগম জিয়া। আদরের দৌহিত্ররা কাছে নেই।  নির্জন সন্তানবিহীন জীবনযাপন করছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। মায়ের দোয়া রয়েছে, বেঁচে আছেন তারেক রহমান।  নাবালক সন্তানদের ছেড়ে যাওয়া শহীদ জিয়ার আত্মার দোয়া আছে তারেক রহমানের ওপর।

পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশ আজ উন্নত হয়েছে, সমৃদ্ধি পেয়েছে শুধু নেতৃত্বের কারণে, আমরা পেয়েছিলাম শহীদ জিয়াকে, হারিয়েছি ক্ষণজন্মা বীরউত্তমকে, পেয়েছি বেগম জিয়াকে। যত ষড়যন্ত্রই করুক না কেন আগামী দিনে এ বাংলাদেশকে, এ মাটি মানুষের রাজনীতিকে, এ ভঙ্গুর অর্থনীতিকে, এ বিভেদচ্ছেদ্য সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য বীরের বেশে, আসবে আবার ঘরে ফিরে, আমাদের প্রিয় নেতা তারেক রহমান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২১ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা


 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়