শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৯, শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

জিয়ার রাজনীতি ও কচুয়ার কথা

আ ন ম এহছানুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
জিয়ার রাজনীতি ও কচুয়ার কথা

২০০৪ সাল, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিচ্ছবি তারেক রহমান তৃণমূলে সংগঠন গোছানোর জন্য বাংলাদেশের জনগণকে, এদেশের মাটি-প্রকৃতিকে ভালোবেসে, এই ভৌগোলিক সীমারেখার ভিতরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি উপজাতি সবাইকে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী আদর্শে উদ্বুদ্ধ করার জন্য টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া ঘুরে বেড়াতে শুরু করলেন। তারই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম হয়ে চাঁদপুর সফর শেষে দাউদকান্দি হয়ে ঢাকা ফিরবেন।  চাঁদপুরের উত্তর মতলব থেকে যাত্রা শুরু করে চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি হয়ে কচুয়ার আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে ফিরবেন ঢাকায়। ধারণা ছিল, চাঁদপুর সফর শেষ করে কচুয়ায় ঢুকতে ঢুকতে হয়তোবা বিকাল গড়িয়ে যাবে। সে রকম প্রস্তুতি নিয়েই আমরা কচুয়ার স্পটগুলোতে জনসভার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। কেন্দ্রীয় মহিলা দলের নেত্রী, রোকেয়া হলের সাবেক সভানেত্রী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ছাত্রীবিষয়ক সম্পাদক, কচুয়ার মেয়ে, আমার স্ত্রী নাজমুন নাহার বেবীকে কচুয়ার উত্তর অংশের দায়িত্ব দিলাম আর আমি দক্ষিণ অংশের দায়িত্ব নিলাম। পাঠকের অবগতির জন্য বলছি, কচুয়া উপজেলাটি প্রায় ৪৪ কিলোমিটার লম্বা এবং এর পার্শ্ববর্তী পরিবেষ্টিত উপজেলাগুলো হলো- মতলব উত্তর, দাউদকান্দি, চান্দিনা, বরুড়া, লাকসাম, শাহরাস্তি, হাজীগঞ্জ ও মতলব দক্ষিণ। দক্ষিণ আমেরিকার চিলির মতো বাংলাদেশের ম্যাপে কচুয়ার অবস্থান। এ দীর্ঘ পথ কচুয়ার মধ্য দিয়ে তারেক রহমানকে পাড়ি দিতে হবে, তাই জনতার আবেগের কথা চিন্তা করে কচুয়া দক্ষিণ প্রান্তে জগৎপুরে একটি ভেন্যু, এরপর রহিমানগর স্কুল ও কলেজ মাঠে দ্বিতীয় ভেন্যু, তৃতীয়টি হলো কচুয়া ডিগ্রি কলেজের মাঠে, চতুর্থটি হলো সর্ব উত্তরে সাচার হাইস্কুল ও কলেজ মাঠে। শুনেছিলাম, অনেক বয়োজ্যেষ্ঠই বলে থাকেন, শহীদ জিয়া এ কচুয়ার আঁকাবাঁকা মেঠো পথে সেনাবাহিনীর জিপ দিয়ে সরকারি হালটের ওপর দিয়ে সাচার হয়ে দাউদকান্দি দিয়ে ঢাকা ফিরেছিলেন। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর জিপের চাকার চিহ্ন অনুসরণ করেই রাস্তা তৈরি হয়েছিল বিধায় কচুয়ার রাস্তায় অনেক আঁকাবাঁকা। কচুয়ার ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি রাস্তায় থেমে থেমে জনগণের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তাদের সুখ-দুঃখের কুশলাদি জেনেছিলেন। এ ছাড়া তিনি হাজীগঞ্জ থেকে কচুয়ার বোয়ালজুড়ি ও সুন্দরী খাল নিজ হাতে খনন করেন। সেই সময় তিনি কচুয়ার চৌমুনি বাজারে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন। সেই কমলের (প্রেসিডেন্ট জিয়া) কোমল হাতের স্পর্শে কচুয়ায় জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের।

বেশ কয়েক দিন ধরেই কচুয়ার ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল, পেশাজীবী দল, মহিলা দল ও মূল দলসহ সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে, কখন আসবেন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা শহীদ জিয়ার জ্যেষ্ঠ সন্তান আগামী দিনের জাতীয়তাবাদের কাণ্ডারি তারেক রহমান। সারা কচুয়ায় এক নতুন প্রাণের সঞ্চার হলো, চারদিকে যেন ঈদের সাজের মতো উচ্ছলতা, নেতা-কর্মীদের চোখে-মুখে আনন্দের বন্যা। দেখতে দেখতে সেই আনন্দঘন মুহূর্তটি আমাদের দ্বারপ্রান্তে। সারা রাত পুরো কচুয়া নতুন সাজে দেখতে দেখতেই প্রায় ভোর আসন্ন। ভেবেছিলাম, দুপুর গড়িয়ে যাবে, উনি আসতে আসতে। এরই মধ্যে শুনতে পেলাম, ফজরের নামাজ পড়েই তিনি উত্তর মতলবে গণসংযোগে বেরিয়ে গেছেন। মনে পড়ে, ছোটবেলা থেকেই বাবা-মা নামাজ আদায়ের অভ্যাস করেছিলেন। যখনই বাবা-মার পরিধির বাইরে থাকতাম তখনই অভ্যাসের ব্যত্যয় ঘটত। মহল্লার সাথীদের নিয়ে তারাবির নামাজ পড়া অনেকটা আনন্দ ও উৎসবের বিষয় ছিল। তারাবির নামাজ পড়ে বেরিয়ে মসজিদের পাশে মুরব্বিদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চা পান আর বন্ধুদের মধ্যে কেউবা ধূমপানের সুযোগ নিয়ে নিত। খতমে তারাবির নামাজ পড়ার অভ্যাস আমার কখনো ছিল না, যখন চিন্তা করতাম খতম তারাবি পড়ব তখন মনে ভয় হতো অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে সূরা শোনার ভীতি হতো মনে। তাই কখনো হয়ে উঠেনি খতম তারাবির নামাজ পড়া। হাওয়া ভবনে তারেক রহমান আয়োজন করলেন খতম তারাবির। সহিহ্ কায়দায় দ্রুত কোরআন তেলাওয়াত করতে পারে এমন দুজন কোরআনে হাফেজকে দায়িত্ব দিলেন নামাজ পড়ানোর। আমি উৎসাহিত হলাম এবং যোগদান করলাম খতমে তারাবিতে। তিনি নামাজের পরপর প্রতিদিন আমাদের জন্য সুন্দর মুখরোচক বৈচিত্র্যময় দেশীয় স্বাদের খাবারের আয়োজন করতেন। কখন জানি না হয়তো তারেক ভাইয়ের উছিলায় খতমে তারাবি পড়ার বাসনা একটি অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেল। মনে আছে, রোজা ও দুর্গাপূজা যখন একই সময়ে শুরু হলো, তখন আমি দিনে কচুয়ায় পূজার অনুষ্ঠান শেষ করে তড়িঘড়ি করে গাড়িতে বসে ইফতার করতে করতে হাওয়া ভবনে হাজির হতাম তারেক ভাইয়ার সঙ্গে খতম তারাবির নামাজ আদায় করতে। আজও সে অভ্যাস রয়েছে আমার। শুধু আওয়ামী সরকারের সময়ে ৪৪৯ দিন যখন আমি বিনা বিচারে কারাগারে অন্তরীণ ছিলাম, তখন কারাগারে আমার সেলে তারাবি পড়তাম, তবে খতমে তারাবি নয়। ওই সময় খুব মনে পড়ত তারেক ভাইকে, ভাবতাম কবে আবার তারেক ভাইয়ের সঙ্গে নামাজ আদায় করব...!

দেখতে না দেখতেই বেলা ১১টার ভিতরে তারেক ভাইয়ের কচুয়া আগমন। আগাম সংবর্ধনা দেওয়ার সর্বাগ্রে কচুয়ায় ঢুকতে না ঢুকতে আমি সালাম দিতেই তিনি বললেন, ওই প্লাকার্ড, ফেস্টুন আর বড় বড় ছবি ছাপানোর জন্য যে পয়সা আপনি খরচ করেছেন, তা দিয়ে আপনি কচুয়ার দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার খরচ দিতে পারতেন। প্রতি উত্তরে আমি একটু বিমোহিত চেহারা নিয়ে লজ্জামিশ্রিত হাসি দিয়ে নিজেকে এলাকার নেতাদের সামনে কিছুটা হলেও প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বললাম, আপনার জিয়া ফাউন্ডেশন থেকে তো এ কাজটি করছেনই। তাৎক্ষণিকভাবে তারেক ভাই বলে বসলেন, তাহলে আপনি ওই টাকাগুলো দিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ করতে পারতেন? আবারও বললাম, এবার কিন্তু আপনি কম্বলসহ অনেক শীতবস্ত্র পাঠিয়েছেন।   

সামনের সিটে বসে আছি। আর তারেক ভাই গাড়ি ড্রাইভ করছেন। রাস্তার দুই পাশে হাজারও জনতা তারেক ভাইকে একনজর দেখার জন্য ভিড় করছেন। সামনে নিরাপত্তা কর্মীদের আগে পাঠিয়ে দিয়ে বললাম, সবাইকে রাস্তার ডান পাশে আসতে। তিনি গাড়ি ড্রাইভ করছেন আর তার কোমল হাত দিয়ে সবার সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন। এ যেন অবিকল প্রেসিডেন্ট জিয়া। শুনেছিলাম, শহীদ জিয়া নাকি মাঝে মাঝে রাতে নিজেই গাড়ি চালিয়ে অনেক স্থান পরিদর্শন করে পরের দিন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে অফিসে ডেকে নিয়ে কাজের অগ্রগতি জানতে চাইতেন। আমি যখন শহীদ জিয়ার হাতে গড়া ছাত্রদলের ২১ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিষ্ঠাতা কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য ও ফজলুল হক হলের প্রথম ভিপি, তখন ফার্মগেট ফুটওভার ব্রিজের কাজ চলছিল, কনট্রাক্টর কাজে বিলম্ব করছিলেন। এক রাতে প্রেসিডেন্ট জিয়া নিজেই তা পরিদর্শন করলেন এবং পরের দিন পিডব্লিউডির ইঞ্জিনিয়ারকে ডেকে পাঠালেন।

গাড়ি চলছে, আমি তারেক ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে রইলাম আর শহীদ জিয়ার প্রতিচ্ছবি মনে মনে ভাসতে থাকল। কচুয়ার জনগণ বাঁধভাঙা পানির মতো উপচে পড়তে থাকল তারেক ভাইয়ের দিকে। তিনি সঠিকভাবেই সামাল দিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করছিলেন। এদিকে আমি বেবীর কাছ থেকে সাচার মাঠের অবস্থা জানতে চাইলে উত্তরে জানাল যেতে পারছি না কারণ সবাই ভেবেছে এটাই তারেক ভাইয়ের গাড়ি, রাস্তায় বারবার থামাচ্ছিল। ক্রমান্বয়ে আমার অস্থিরতা বেড়েই চলছে। তারেক ভাই আবার রসিকও বটে। কারণ তিনি আগেই আমাদের বলেছেন, যে এলাকায় অনুষ্ঠান ভালো হবে সে এলাকাকে পুরস্কৃত করা হবে। ভাইয়ার চালানো গাড়ি এগিয়ে চলছে, হঠাৎ হঠাৎ যখন বন্যার ঢলের মতো মানুষ এগিয়ে আসে তখন নিরাপত্তার কারণে আমরা অতি সাবধানতা অবলম্বন করতাম, তিনি নিরুৎসাহিত করতেন। আমাকে বললেন, সবাইকে আসতে দিন আমি সবার সঙ্গে হাত মেলাতে চাই।

এরই মধ্যে দুপুর গড়িয়ে যাচ্ছে। খাবারের আয়োজন হয়েছে কচুয়া ডাকবাংলোয়। তিনি বললেন, বসে খাওয়া-দাওয়া করা যাবে না। তাই রাস্তায় খাবার আনা হলো। মনোহরপুর গ্রামের পরই একটু নির্জন জায়গায় তিনি গাড়ি থামিয়ে দিলেন। আর দ্রুত ভোজনশীল রুটির ভিতর সবজি দিয়ে অপুকে বললেন মুখে তুলে দিতে। যেন সময় নষ্ট না হয়। কচুয়ায় মিটিং শেষ করে বাসাইয়া গ্রামের মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় অনেক হিন্দু মহিলা কপালে সিঁদুর, হাতে শাঁখা আর উলুধ্বনি নিয়ে বরণ করে নিলেন তারেক ভাইকে। সেই সঙ্গে তারা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ সংযোগের তারটি দূর দিয়ে গেছে, সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমাকে বললেন ঠিক করে দিতে। যখন তিনি হিন্দু মহিলাদের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন আমার অনুভূতি হলো, হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান আর পাহাড়ি জনপথ নিয়েই হলো বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। হঠাৎ করেই পথিমধ্যে পালাখাল মোড়ে প্রতিবন্ধী ছেলে সামনে এসে হাজির; যাকে আমি সব সময় কিছু না কিছু দেই। সে আসতেই আমি বিরক্ত হলাম। আজ না হয় সে কিছু না চাইতে পারত, সে কিছু চাওয়ার আগে আমি পকেট থেকে টাকা দিতেই সে বলল, মিলন ভাই আমি টাকা চাই না তারেক ভাইয়ের সঙ্গে হাত মেলাতে চাই। সে রাস্তায় শুয়ে আছে দাঁড়াতে পারে না তারেক ভাই গাড়ি থামিয়ে নেমে তার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বললেন, এদের জন্য কিছু করতে হবে। এর কিছু দিন পরই সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পেলাম। এ ধরনের প্রতিবন্ধীদের জন্য হুইল রিকশা বানিয়ে দেওয়ার জন্য ১০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হলো।

সাচার বাজার এসে দেখি এ যেন জনসভা নয়, জনসমুদ্র! কোথা থেকে এত জনসমাগম হয়েছে, শুধু মানুষ আর মানুষ। তাকিয়ে দেখি, পেছনে ব্যানার নেই। রাগ করে বেবীর কাছে জানতে চাইলে বলল, পেছনের লোকজনের আপত্তিতে তারেক ভাই তা সরিয়ে দিয়েছেন। কী যে এক অসাধারণ জনসভা। মনে মনে ভাবছি, এ যেন সত্যিই জিয়া জুনিয়র। আল্লাহ যেন আপন হাতে বাংলাদেশের কাণ্ডারি বানিয়েছেন।

আজকের তারেক রহমান যদি মাদ্রাসার ছাত্র হয়ে মসজিদের ইমামতি করতেন, তবুও তিনি পার পেতেন না বেনিয়াদের হাত থেকে। আজও সচেষ্ট রয়েছে সেই ঘাতকচক্র, বাংলাদেশের শত্রু, যারা আজ ধ্বংস করতে চায় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের রক্ষাকবচ তারেক রহমানকে। বিশেষ গোষ্ঠী মিথ্যা মামলা আর অত্যাচার করে, মিডিয়াতে অপপ্রচার চালিয়ে এদেশের তরুণ প্রজন্মের মণিকোঠা থেকে বিলীন করতে পারেনি তারেক রহমানকে।

সেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নেতা, শহীদ জিয়ার পদাঙ্ক অনুসারী তারেক রহমান, মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন আর সেনা সমর্থিত ১/১১’র জান্তাদের যারা সমর্থন করেছিল, তারা চেয়েছিল চিরতরে তারেক রহমানকে অদৃষ্টের হাতে তুলে দিতে। রাখে আল্লাহ, মারে কে। আজও তারেক রহমান বেঁচে আছেন। দুঃখের সাগরে বেঁচে আছেন বেগম জিয়া। আদরের দৌহিত্ররা কাছে নেই।  নির্জন সন্তানবিহীন জীবনযাপন করছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। মায়ের দোয়া রয়েছে, বেঁচে আছেন তারেক রহমান।  নাবালক সন্তানদের ছেড়ে যাওয়া শহীদ জিয়ার আত্মার দোয়া আছে তারেক রহমানের ওপর।

পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশ আজ উন্নত হয়েছে, সমৃদ্ধি পেয়েছে শুধু নেতৃত্বের কারণে, আমরা পেয়েছিলাম শহীদ জিয়াকে, হারিয়েছি ক্ষণজন্মা বীরউত্তমকে, পেয়েছি বেগম জিয়াকে। যত ষড়যন্ত্রই করুক না কেন আগামী দিনে এ বাংলাদেশকে, এ মাটি মানুষের রাজনীতিকে, এ ভঙ্গুর অর্থনীতিকে, এ বিভেদচ্ছেদ্য সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য বীরের বেশে, আসবে আবার ঘরে ফিরে, আমাদের প্রিয় নেতা তারেক রহমান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২১ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা


 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে