শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৯, শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

জিয়ার রাজনীতি ও কচুয়ার কথা

আ ন ম এহছানুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
জিয়ার রাজনীতি ও কচুয়ার কথা

২০০৪ সাল, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিচ্ছবি তারেক রহমান তৃণমূলে সংগঠন গোছানোর জন্য বাংলাদেশের জনগণকে, এদেশের মাটি-প্রকৃতিকে ভালোবেসে, এই ভৌগোলিক সীমারেখার ভিতরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি উপজাতি সবাইকে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী আদর্শে উদ্বুদ্ধ করার জন্য টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া ঘুরে বেড়াতে শুরু করলেন। তারই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম হয়ে চাঁদপুর সফর শেষে দাউদকান্দি হয়ে ঢাকা ফিরবেন।  চাঁদপুরের উত্তর মতলব থেকে যাত্রা শুরু করে চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি হয়ে কচুয়ার আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে ফিরবেন ঢাকায়। ধারণা ছিল, চাঁদপুর সফর শেষ করে কচুয়ায় ঢুকতে ঢুকতে হয়তোবা বিকাল গড়িয়ে যাবে। সে রকম প্রস্তুতি নিয়েই আমরা কচুয়ার স্পটগুলোতে জনসভার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। কেন্দ্রীয় মহিলা দলের নেত্রী, রোকেয়া হলের সাবেক সভানেত্রী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ছাত্রীবিষয়ক সম্পাদক, কচুয়ার মেয়ে, আমার স্ত্রী নাজমুন নাহার বেবীকে কচুয়ার উত্তর অংশের দায়িত্ব দিলাম আর আমি দক্ষিণ অংশের দায়িত্ব নিলাম। পাঠকের অবগতির জন্য বলছি, কচুয়া উপজেলাটি প্রায় ৪৪ কিলোমিটার লম্বা এবং এর পার্শ্ববর্তী পরিবেষ্টিত উপজেলাগুলো হলো- মতলব উত্তর, দাউদকান্দি, চান্দিনা, বরুড়া, লাকসাম, শাহরাস্তি, হাজীগঞ্জ ও মতলব দক্ষিণ। দক্ষিণ আমেরিকার চিলির মতো বাংলাদেশের ম্যাপে কচুয়ার অবস্থান। এ দীর্ঘ পথ কচুয়ার মধ্য দিয়ে তারেক রহমানকে পাড়ি দিতে হবে, তাই জনতার আবেগের কথা চিন্তা করে কচুয়া দক্ষিণ প্রান্তে জগৎপুরে একটি ভেন্যু, এরপর রহিমানগর স্কুল ও কলেজ মাঠে দ্বিতীয় ভেন্যু, তৃতীয়টি হলো কচুয়া ডিগ্রি কলেজের মাঠে, চতুর্থটি হলো সর্ব উত্তরে সাচার হাইস্কুল ও কলেজ মাঠে। শুনেছিলাম, অনেক বয়োজ্যেষ্ঠই বলে থাকেন, শহীদ জিয়া এ কচুয়ার আঁকাবাঁকা মেঠো পথে সেনাবাহিনীর জিপ দিয়ে সরকারি হালটের ওপর দিয়ে সাচার হয়ে দাউদকান্দি দিয়ে ঢাকা ফিরেছিলেন। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর জিপের চাকার চিহ্ন অনুসরণ করেই রাস্তা তৈরি হয়েছিল বিধায় কচুয়ার রাস্তায় অনেক আঁকাবাঁকা। কচুয়ার ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি রাস্তায় থেমে থেমে জনগণের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তাদের সুখ-দুঃখের কুশলাদি জেনেছিলেন। এ ছাড়া তিনি হাজীগঞ্জ থেকে কচুয়ার বোয়ালজুড়ি ও সুন্দরী খাল নিজ হাতে খনন করেন। সেই সময় তিনি কচুয়ার চৌমুনি বাজারে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন। সেই কমলের (প্রেসিডেন্ট জিয়া) কোমল হাতের স্পর্শে কচুয়ায় জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের।

বেশ কয়েক দিন ধরেই কচুয়ার ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল, পেশাজীবী দল, মহিলা দল ও মূল দলসহ সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে, কখন আসবেন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা শহীদ জিয়ার জ্যেষ্ঠ সন্তান আগামী দিনের জাতীয়তাবাদের কাণ্ডারি তারেক রহমান। সারা কচুয়ায় এক নতুন প্রাণের সঞ্চার হলো, চারদিকে যেন ঈদের সাজের মতো উচ্ছলতা, নেতা-কর্মীদের চোখে-মুখে আনন্দের বন্যা। দেখতে দেখতে সেই আনন্দঘন মুহূর্তটি আমাদের দ্বারপ্রান্তে। সারা রাত পুরো কচুয়া নতুন সাজে দেখতে দেখতেই প্রায় ভোর আসন্ন। ভেবেছিলাম, দুপুর গড়িয়ে যাবে, উনি আসতে আসতে। এরই মধ্যে শুনতে পেলাম, ফজরের নামাজ পড়েই তিনি উত্তর মতলবে গণসংযোগে বেরিয়ে গেছেন। মনে পড়ে, ছোটবেলা থেকেই বাবা-মা নামাজ আদায়ের অভ্যাস করেছিলেন। যখনই বাবা-মার পরিধির বাইরে থাকতাম তখনই অভ্যাসের ব্যত্যয় ঘটত। মহল্লার সাথীদের নিয়ে তারাবির নামাজ পড়া অনেকটা আনন্দ ও উৎসবের বিষয় ছিল। তারাবির নামাজ পড়ে বেরিয়ে মসজিদের পাশে মুরব্বিদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চা পান আর বন্ধুদের মধ্যে কেউবা ধূমপানের সুযোগ নিয়ে নিত। খতমে তারাবির নামাজ পড়ার অভ্যাস আমার কখনো ছিল না, যখন চিন্তা করতাম খতম তারাবি পড়ব তখন মনে ভয় হতো অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে সূরা শোনার ভীতি হতো মনে। তাই কখনো হয়ে উঠেনি খতম তারাবির নামাজ পড়া। হাওয়া ভবনে তারেক রহমান আয়োজন করলেন খতম তারাবির। সহিহ্ কায়দায় দ্রুত কোরআন তেলাওয়াত করতে পারে এমন দুজন কোরআনে হাফেজকে দায়িত্ব দিলেন নামাজ পড়ানোর। আমি উৎসাহিত হলাম এবং যোগদান করলাম খতমে তারাবিতে। তিনি নামাজের পরপর প্রতিদিন আমাদের জন্য সুন্দর মুখরোচক বৈচিত্র্যময় দেশীয় স্বাদের খাবারের আয়োজন করতেন। কখন জানি না হয়তো তারেক ভাইয়ের উছিলায় খতমে তারাবি পড়ার বাসনা একটি অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেল। মনে আছে, রোজা ও দুর্গাপূজা যখন একই সময়ে শুরু হলো, তখন আমি দিনে কচুয়ায় পূজার অনুষ্ঠান শেষ করে তড়িঘড়ি করে গাড়িতে বসে ইফতার করতে করতে হাওয়া ভবনে হাজির হতাম তারেক ভাইয়ার সঙ্গে খতম তারাবির নামাজ আদায় করতে। আজও সে অভ্যাস রয়েছে আমার। শুধু আওয়ামী সরকারের সময়ে ৪৪৯ দিন যখন আমি বিনা বিচারে কারাগারে অন্তরীণ ছিলাম, তখন কারাগারে আমার সেলে তারাবি পড়তাম, তবে খতমে তারাবি নয়। ওই সময় খুব মনে পড়ত তারেক ভাইকে, ভাবতাম কবে আবার তারেক ভাইয়ের সঙ্গে নামাজ আদায় করব...!

দেখতে না দেখতেই বেলা ১১টার ভিতরে তারেক ভাইয়ের কচুয়া আগমন। আগাম সংবর্ধনা দেওয়ার সর্বাগ্রে কচুয়ায় ঢুকতে না ঢুকতে আমি সালাম দিতেই তিনি বললেন, ওই প্লাকার্ড, ফেস্টুন আর বড় বড় ছবি ছাপানোর জন্য যে পয়সা আপনি খরচ করেছেন, তা দিয়ে আপনি কচুয়ার দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার খরচ দিতে পারতেন। প্রতি উত্তরে আমি একটু বিমোহিত চেহারা নিয়ে লজ্জামিশ্রিত হাসি দিয়ে নিজেকে এলাকার নেতাদের সামনে কিছুটা হলেও প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বললাম, আপনার জিয়া ফাউন্ডেশন থেকে তো এ কাজটি করছেনই। তাৎক্ষণিকভাবে তারেক ভাই বলে বসলেন, তাহলে আপনি ওই টাকাগুলো দিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ করতে পারতেন? আবারও বললাম, এবার কিন্তু আপনি কম্বলসহ অনেক শীতবস্ত্র পাঠিয়েছেন।   

সামনের সিটে বসে আছি। আর তারেক ভাই গাড়ি ড্রাইভ করছেন। রাস্তার দুই পাশে হাজারও জনতা তারেক ভাইকে একনজর দেখার জন্য ভিড় করছেন। সামনে নিরাপত্তা কর্মীদের আগে পাঠিয়ে দিয়ে বললাম, সবাইকে রাস্তার ডান পাশে আসতে। তিনি গাড়ি ড্রাইভ করছেন আর তার কোমল হাত দিয়ে সবার সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন। এ যেন অবিকল প্রেসিডেন্ট জিয়া। শুনেছিলাম, শহীদ জিয়া নাকি মাঝে মাঝে রাতে নিজেই গাড়ি চালিয়ে অনেক স্থান পরিদর্শন করে পরের দিন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে অফিসে ডেকে নিয়ে কাজের অগ্রগতি জানতে চাইতেন। আমি যখন শহীদ জিয়ার হাতে গড়া ছাত্রদলের ২১ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিষ্ঠাতা কমিটির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য ও ফজলুল হক হলের প্রথম ভিপি, তখন ফার্মগেট ফুটওভার ব্রিজের কাজ চলছিল, কনট্রাক্টর কাজে বিলম্ব করছিলেন। এক রাতে প্রেসিডেন্ট জিয়া নিজেই তা পরিদর্শন করলেন এবং পরের দিন পিডব্লিউডির ইঞ্জিনিয়ারকে ডেকে পাঠালেন।

গাড়ি চলছে, আমি তারেক ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে রইলাম আর শহীদ জিয়ার প্রতিচ্ছবি মনে মনে ভাসতে থাকল। কচুয়ার জনগণ বাঁধভাঙা পানির মতো উপচে পড়তে থাকল তারেক ভাইয়ের দিকে। তিনি সঠিকভাবেই সামাল দিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করছিলেন। এদিকে আমি বেবীর কাছ থেকে সাচার মাঠের অবস্থা জানতে চাইলে উত্তরে জানাল যেতে পারছি না কারণ সবাই ভেবেছে এটাই তারেক ভাইয়ের গাড়ি, রাস্তায় বারবার থামাচ্ছিল। ক্রমান্বয়ে আমার অস্থিরতা বেড়েই চলছে। তারেক ভাই আবার রসিকও বটে। কারণ তিনি আগেই আমাদের বলেছেন, যে এলাকায় অনুষ্ঠান ভালো হবে সে এলাকাকে পুরস্কৃত করা হবে। ভাইয়ার চালানো গাড়ি এগিয়ে চলছে, হঠাৎ হঠাৎ যখন বন্যার ঢলের মতো মানুষ এগিয়ে আসে তখন নিরাপত্তার কারণে আমরা অতি সাবধানতা অবলম্বন করতাম, তিনি নিরুৎসাহিত করতেন। আমাকে বললেন, সবাইকে আসতে দিন আমি সবার সঙ্গে হাত মেলাতে চাই।

এরই মধ্যে দুপুর গড়িয়ে যাচ্ছে। খাবারের আয়োজন হয়েছে কচুয়া ডাকবাংলোয়। তিনি বললেন, বসে খাওয়া-দাওয়া করা যাবে না। তাই রাস্তায় খাবার আনা হলো। মনোহরপুর গ্রামের পরই একটু নির্জন জায়গায় তিনি গাড়ি থামিয়ে দিলেন। আর দ্রুত ভোজনশীল রুটির ভিতর সবজি দিয়ে অপুকে বললেন মুখে তুলে দিতে। যেন সময় নষ্ট না হয়। কচুয়ায় মিটিং শেষ করে বাসাইয়া গ্রামের মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় অনেক হিন্দু মহিলা কপালে সিঁদুর, হাতে শাঁখা আর উলুধ্বনি নিয়ে বরণ করে নিলেন তারেক ভাইকে। সেই সঙ্গে তারা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ সংযোগের তারটি দূর দিয়ে গেছে, সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমাকে বললেন ঠিক করে দিতে। যখন তিনি হিন্দু মহিলাদের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন আমার অনুভূতি হলো, হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান আর পাহাড়ি জনপথ নিয়েই হলো বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। হঠাৎ করেই পথিমধ্যে পালাখাল মোড়ে প্রতিবন্ধী ছেলে সামনে এসে হাজির; যাকে আমি সব সময় কিছু না কিছু দেই। সে আসতেই আমি বিরক্ত হলাম। আজ না হয় সে কিছু না চাইতে পারত, সে কিছু চাওয়ার আগে আমি পকেট থেকে টাকা দিতেই সে বলল, মিলন ভাই আমি টাকা চাই না তারেক ভাইয়ের সঙ্গে হাত মেলাতে চাই। সে রাস্তায় শুয়ে আছে দাঁড়াতে পারে না তারেক ভাই গাড়ি থামিয়ে নেমে তার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বললেন, এদের জন্য কিছু করতে হবে। এর কিছু দিন পরই সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পেলাম। এ ধরনের প্রতিবন্ধীদের জন্য হুইল রিকশা বানিয়ে দেওয়ার জন্য ১০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হলো।

সাচার বাজার এসে দেখি এ যেন জনসভা নয়, জনসমুদ্র! কোথা থেকে এত জনসমাগম হয়েছে, শুধু মানুষ আর মানুষ। তাকিয়ে দেখি, পেছনে ব্যানার নেই। রাগ করে বেবীর কাছে জানতে চাইলে বলল, পেছনের লোকজনের আপত্তিতে তারেক ভাই তা সরিয়ে দিয়েছেন। কী যে এক অসাধারণ জনসভা। মনে মনে ভাবছি, এ যেন সত্যিই জিয়া জুনিয়র। আল্লাহ যেন আপন হাতে বাংলাদেশের কাণ্ডারি বানিয়েছেন।

আজকের তারেক রহমান যদি মাদ্রাসার ছাত্র হয়ে মসজিদের ইমামতি করতেন, তবুও তিনি পার পেতেন না বেনিয়াদের হাত থেকে। আজও সচেষ্ট রয়েছে সেই ঘাতকচক্র, বাংলাদেশের শত্রু, যারা আজ ধ্বংস করতে চায় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের রক্ষাকবচ তারেক রহমানকে। বিশেষ গোষ্ঠী মিথ্যা মামলা আর অত্যাচার করে, মিডিয়াতে অপপ্রচার চালিয়ে এদেশের তরুণ প্রজন্মের মণিকোঠা থেকে বিলীন করতে পারেনি তারেক রহমানকে।

সেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নেতা, শহীদ জিয়ার পদাঙ্ক অনুসারী তারেক রহমান, মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন আর সেনা সমর্থিত ১/১১’র জান্তাদের যারা সমর্থন করেছিল, তারা চেয়েছিল চিরতরে তারেক রহমানকে অদৃষ্টের হাতে তুলে দিতে। রাখে আল্লাহ, মারে কে। আজও তারেক রহমান বেঁচে আছেন। দুঃখের সাগরে বেঁচে আছেন বেগম জিয়া। আদরের দৌহিত্ররা কাছে নেই।  নির্জন সন্তানবিহীন জীবনযাপন করছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। মায়ের দোয়া রয়েছে, বেঁচে আছেন তারেক রহমান।  নাবালক সন্তানদের ছেড়ে যাওয়া শহীদ জিয়ার আত্মার দোয়া আছে তারেক রহমানের ওপর।

পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশ আজ উন্নত হয়েছে, সমৃদ্ধি পেয়েছে শুধু নেতৃত্বের কারণে, আমরা পেয়েছিলাম শহীদ জিয়াকে, হারিয়েছি ক্ষণজন্মা বীরউত্তমকে, পেয়েছি বেগম জিয়াকে। যত ষড়যন্ত্রই করুক না কেন আগামী দিনে এ বাংলাদেশকে, এ মাটি মানুষের রাজনীতিকে, এ ভঙ্গুর অর্থনীতিকে, এ বিভেদচ্ছেদ্য সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য বীরের বেশে, আসবে আবার ঘরে ফিরে, আমাদের প্রিয় নেতা তারেক রহমান।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২১ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা


 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর