শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৪, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

ইউ আর আন্ডার অ্যারেস্ট

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
ইউ আর আন্ডার অ্যারেস্ট

এক. বাংলা সিনেমার শেষ অংশে ভিলেনকে পরাস্ত করার পর নায়ক যখন প্রতিশোধ নিতে যায়, ঠিক তখনই পুলিশ এসে বলে ‘আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না’। অন্যদিকে ইংরেজি ভাষায় ভিলেনকে পুলিশ বলে ‘ইউ আর আন্ডার অ্যারেস্ট’। এখন দিন বদলেছে। কিন্তু পুলিশের সেই বিখ্যাত ডায়ালগ ‘ইউ আর আন্ডার অ্যারেস্ট’ এখনো সমানে চলছে বাস্তব জীবনে। এখনকার অ্যারেস্ট মানে গণগ্রেফতার।  এটা যতটা না ফৌজদারি আটক, তারচেয়ে অনেক বেশি আটক-রাজনীতি। যার আরেক নাম আটক-বাণিজ্য।  রাজনৈতিক ঋতুচক্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই বাণিজ্যের মৌসুমও সারা বছরই ঘুরেফিরেই আসে। এই ‘গ্রেফতার অর্থনীতির’ প্রধান মুনাফাভোগী পুলিশ হলেও এই অর্থনীতির সুফল ভোগ করছে দেশের একশ্রেণির রাজনীতিবিদ ও থানা-কোর্ট-হাজতের বহুবিধ চক্র। বিগত কয়েক বছর ধরে আমাদের ফৌজদারি মামলার এজাহারে নতুন উদ্ভাবিত এই গণগ্রেফতারে দুই-চারজন আসামির নামের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয় অজ্ঞাতনামা শত শত আসামির গল্প। এমনকি এই অজ্ঞাতনামা মানুষের সংখ্যা কয়েক হাজার পর্যন্ত দেখা গেছে সম্প্রতি কালিহাতীসহ বেশ কিছু মামলার এজাহারে। এতে পুলিশের হয়েছে বহুবিধ ফায়দা। প্রকৃত আসামির সন্ধানে তদন্তের কোনো প্রকার কষ্ট সহ্য করতে হয় না তাদের। গণহারে গ্রেফতার করে জনপ্রতি মামলাভেদে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে লক্ষ-কোটি টাকা পর্যন্ত মুক্তি-বাণিজ্য আদায় করার এ যেন এক মহাউৎসব! তাছাড়া এতগুলো আসামিকে ধরে আইনের কাছে সোপর্দ করার প্রশাসনিক বাহবা তো সঙ্গে আছেই। আর নিরীহ জনগণ ‘আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না’ সংলাপকে মেনে নিয়েই আইনের শাসন খুঁজতে গিয়ে কোর্ট-কাছারিতে সর্বস্বান্ত হচ্ছে। এখানেও রয়েছে একেক মামলার জামিনের একেক রেট। যে পুলিশ ধরছে, সেই আবার রাস্তা বাতলে দিচ্ছে, কোন পদ্ধতিতে গেলে নিশ্চিত জামিন পাওয়া যাবে। কদিন আগে পত্রিকায় এসেছে, ঢাকার সিএমএম আদালতের এক সেরেস্তা নিজেই নাকি শত শত মামলায় জামিন দিয়ে দিয়েছে। দীর্ঘদিন পর জানা গেল, এসবই ছিল ভুয়া জামিন। এ তো গেল একটা রূপ। আর করুণ বাস্তব রূপটা আদালত চত্বরে ভুক্তভোগীরাই বেশি জানেন। বিপদগ্রস্ত মানুষের অসহায়ত্বকে জিম্মি করে অর্থ আদায়কারীদের দৌরাত্ম্যে বিচারপ্রার্থীরা এখন আর কোর্ট-কাছারিতে ভালো উকিল না খুঁজে ‘লাইন-জানা’ উকিলের পেছনেই ছুটছে।

দুই. আমার দুই দশকেরও বেশি দীর্ঘ আইন পেশায় এরকম বহু মামলায় দেখেছি শুধু মানুষের পকেটের টাকা নিজের পকেটে ভরার লোভে কীভাবে পুলিশ নিরীহ মানুষকে জেলে ঢুকাচ্ছে। বছর দশেক আগে এক মামলায় একজন মালয়েশিয়া প্রবাসী দীর্ঘ নয় বছর পর ঈদের ছুটিতে মাত্র ১৫ দিনের জন্য দেশে এসে হত্যা মামলার আসামি হয়ে যায়। কিন্তু ঘটনার আসল মোটিভ ছিল এই প্রবাসীর নয় বছরের প্রবাস জীবনের রোজগারের টাকাগুলোকে হাতিয়ে নেওয়া। এভাবে হাজার হাজার মামলায় গুটিকয়েক প্রকৃত অপরাধী ছাড়া গণগ্রেফতারের সিংহভাগই হচ্ছে দেশের সাধারণ নিরপরাধ মানুষ। গণগ্রেফতারের রয়েছে বিশাল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি! এই অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি আবার বিবিধ রেটের সঙ্গে উঠানামা করে। অজ্ঞাত আসামি না হতে চাইলে এক রেট। নাশকতার মামলা থেকে ছাড়া পেতে আরেক রেট। ভয় দেখিয়ে মামলা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে একরকমের রেট। থানা থেকে মুক্তি পেতে লাগে অন্য রেট। কোর্ট থেকে মুক্তি পেতে আরেক রেট। বেইলবন্ড তৈরি করতে আর জামিননামা তাড়াতাড়ি পৌঁছাতে তদবির নামক রেট। জেলগেটে দেখা করতে ভিন্ন রেট। রিমান্ড কাটাতে এক ধরনের রেট।

আবার রিমান্ডে ভালো আচরণের নিশ্চয়তায় আরেক রেট। বিস্ফোরক বা অস্ত্র উদ্ধার থেকে বাঁচতে চাইলে স্পেশাল রেট। জেলের ভিতর ভালো থাকতে বিশেষ রেট। ভালো খেতে আলাদা রেট। বেশি রেটে জেলের হাসপাতালে থাকারও সুবন্দোবস্ত রয়েছে। তবে ডাক্তারি সার্টিফিকেট তৈরি করার রেটের পরিমাণ খুব একটা বেশি নয়। মামলাকে হালকা করার জন্য রয়েছে এক ধরনের রেট। চার্জশিটে নাম বাদ দেওয়ার জন্য আছে বড় ধরনের রেট। প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে চাইলে বিশাল রেট। ক্রসফায়ার থেকে বাঁচতে চাইলে সর্বোচ্চ রেট। এ যেন এক মহাবাণিজ্য, সুবিশাল অর্থনীতি! নিরীহ মানুষের রক্ত শোষণের অদ্ভুত এক গণগ্রেফতার সংস্কৃতি। আর বড় বিচিত্র এই ‘আটক অর্থনীতি’!  

তিন. গত পরশু বাংলাদেশ প্রতিদিনের শিরোনাম, দেশের ৬৮টি কারাগারে ধারণক্ষমতা ৩৪ হাজার, বন্দী ৭৮ হাজার। ১১ দিনে গণগ্রেফতার ৫২৫৪ জন। ধারণক্ষমতার ১৩০ শতাংশ বেশি বন্দী দিয়ে ভরে গেছে কারাগারগুলো। এদের প্রায় প্রত্যেককেই নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার মানবজমিন রিপোর্ট করেছে, ১৫ দিনে গ্রেফতার ৮০০০ জন। গত ৫ নভেম্বর থেকে পুলিশের বিশেষ অভিযানে প্রতিদিন হাজারো মানুষের গণগ্রেফতার চলছে। কারাগারগুলো যেন মুড়ির টিনের মতো মানুষ দিয়ে ঠেষে ভর্তি করা হচ্ছে। জেল কোড অনুযায়ী প্রত্যেক বন্দীর জন্য জায়গা বরাদ্দ থাকার কথা ৩৬ বর্গফুট। অথচ বাস্তবে এই ৩৬ বর্গফুটের মধ্যে একাধিক বন্দীকে শিফট করে ঘুমাতে হচ্ছে। কেউ ঘুমালে অন্যদের তখন দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। একবার যৌতুক মামলায় অভিযুক্ত এক আসামি মাত্র তিন মাস জেল খেটে জামিনে বের হলে আদালত চত্বরে তার সঙ্গে কথা হলো। সারা শরীর চর্মরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি জানালেন, জেলের ভিতর প্রচণ্ড গরমে একজনের ঘামের ওপর আরেকজনকে ঘুমাতে হয়। তার ভাগ্য ভালো ছিল, তাই তাকে রান্নাঘরে কাজ করার মতো সহজ সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়েছিল। সে কারণে প্রতিদিন হাজারো কয়েদির রুটি গুলাতে গিয়ে তার হাত দুটিতে মাত্র তিন মাসেই পচন ধরে যায়। আসলে আমাদের বন্দী ব্যবস্থাপনার সরকারি যে বাজেট বরাদ্দ রয়েছে তা দিয়ে একটা গৃহপালিত পশুরও পুষ্টির জোগান দেওয়া সম্ভব নয়। তাই বাধ্য হয়েই বন্দীরা পাঁচ গুণ দাম দিয়ে বাইরের খাওয়া ম্যানেজ করে। আর এই খাওয়া সাপ্লাইয়েরও রয়েছে বিশাল একটা বাণিজ্যিক সিন্ডিকেট।

চার. গণগ্রেফতারের রাজনৈতিক দিকটি আরও নির্মম, নিষ্ঠুর। শুধু দলীয় সমর্থনের কারণে হাজারো মানুষ আজ কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে দিন অতিবাহিত করছে। চাহিদামাফিক টাকার জোগান দিতে গিয়ে অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট শূন্য হয়ে গেছে। কারও কারও সহায়-সম্পত্তি বিক্রি করে প্রভাবশালী নেতাদের দিতে হয়েছে। আর ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে যে কত শত-সহস্র কোটি টাকার বাণিজ্য চলছে তা সচেতন মানুষ সবাই জানেন। বিএনপি নেতাদের মধ্যে যাদের টাকা-পয়সা আছে, তাদের সম্পদ এখন প্রতিপক্ষের নেতাদের পকেটে। এই সুযোগে পুলিশও বেজায় খুশি।

দুইটা বাণিজ্য নেতারা করলে আটটা বাণিজ্য তারা করবে না কেন? কে কাকে রুখবে? পুলিশকে দিয়ে অন্যায় কাজ করালে পুলিশকে খবরদারি করার নৈতিক ভিত্তি আর অবশিষ্ট থাকে না। তাই পুলিশও রাখঢাক না রেখে অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অন্যদিকে সাধারণ মানুষ গণগ্রেফতার হলেও গ্রেফতার হয় না শিশুকে গুলি করা এমপিরা। গ্রেফতার হয় না সচিবালয়ে সচিবের অফিস ভাঙচুর করা মন্ত্রীরা। হাইকোর্টের আদেশ দেওয়ার পরও গ্রেফতার করা যায় না গাড়িচাপা দিয়ে মানুষ মারা এমপির ছেলেকে। আসলে গণগ্রেফতারের নামে বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষকে সরকার একেবারে নিশ্চিহ্ন করতে চাচ্ছে। এই সুযোগে পুলিশও তাদের আখের গোছাচ্ছে। আসলে যে সমস্যাটি রাজনৈতিক, তা রাজনৈতিকভাবেই সমাধান করতে হবে। প্রশাসন দিয়ে গদি রক্ষা সম্ভব হলেও রাজনীতি রক্ষা সম্ভব নয়। গত সাত বছরে আওয়ামী লীগ প্রশাসনকে শুধু দলীয়করণই করেনি; দলকেও প্রশাসনিক করেছে। প্রশাসনের কর্মচারীরা আওয়ামী লীগের নেতাদের মতোই কথা বলছে। আর দলীয় নেতারা প্রশাসনের মতোই হুকুম নির্দেশ দিচ্ছে।

পাঁচ. গণগ্রেফতারের সবচেয়ে মারাত্মক দিকটি হচ্ছে, একজন নিরীহ মানুষ যখন বিনা অপরাধে জেল জীবনের করুণ অভিজ্ঞতা নিয়ে বাড়ি ফিরে আসে তখন রাষ্ট্র ও আইনের প্রতি তার প্রবল অশ্রদ্ধাবোধের জন্ম নেয়। তাতে সে চরমপন্থার দিকে সহজেই আকৃষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া জেল জীবনে দাগী আসামিদের সাহচর্যে নিজেকে তখন আর অপরাধ জগতের অচেনা মানুষ মনে হয় না নিজের কাছে। ‘আটক অর্থনীতির’ এই মারাত্মক কুপ্রভাবে সমাজে অপরাধবোধেরও জন্ম দিচ্ছে। আর আইনকানুন-কোর্ট-কাছারির সীমাহীন ভ্রষ্টাচারের কারণেও মানুষ আজ ‘আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না’ নামক নীতিকে নিছক বাংলা সিনেমার সংলাপই মনে করছে। আইন যখন ময়লার গাড়ি পোড়ানো মামলায় অজ্ঞাত আসামির খোঁজে প্রতিপক্ষ দলের শীর্ষ নেতাদের নিশ্চিহ্ন করায় ব্যস্ত থাকে, তখন সাধারণ মানুষ আইনকে নিছক ক্ষমতার ছড়ি হিসেবেই ভাবে। এদেশে যে কেউ, যে কোনো সময়, যে কোনো পেন্ডিং মামলার আসামি হয়ে যখন গণগ্রেফতার হয়, তখন আইনের শাসনের প্রতি সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধাবোধ আর অবশিষ্ট থাকে না। ‘নাশকতার অভিযোগ’ নামক রাজনৈতিক জুজু যেভাবে আমাদের রাজনীতিকে পঙ্কিল করে দিয়েছে, ঠিক তেমনিই বিচারিক প্রশাসনকেও অধঃপতনের দিকে ঠেলে দিয়েছে। কোর্ট-কাছারিতে এখন আর সাধারণ চোর-ডাকাত পাওয়া যায় না। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে দুর্ধর্ষ অপরাধীকে পর্যন্ত বিএনপি বা জামায়াত-শিবির কর্মী বানিয়ে চালান দেওয়া হচ্ছে। বিএনপি-জামায়াত অধ্যুষিত এলাকায় তো এখন পুরুষ মানুষ খুঁজে পাওয়াই দুরূহ ব্যাপার। এ সুযোগে দিব্যি বেঁচে যাচ্ছে পেশাদার অপরাধীরা। শুধু বিএনপি-জামায়াত নিধনে ব্যস্ত পুলিশের পক্ষে সে কারণেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা এতটা দুরূহ হয়ে পড়েছে। আর সে কারণেই পুলিশ প্রধানকে বলতে শোনা যায়, ‘পুলিশের পক্ষে সবাইকে নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব নয়।’ 

ছয়. দেশে এখন কোনো গণআন্দোলন হচ্ছে না। কোনো হরতাল-অবরোধ নেই। অসহযোগ আন্দোলন তো দূরের কথা সামান্য মানববন্ধন পর্যন্ত করার অনুমতি নেই। মাঠে সরকারের কোনো প্রতিপক্ষই নেই। শেষবারের মতো সভা-সমাবেশ কবে হয়েছিল বলা মুশকিল। সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে ও দলকে নিষ্ক্রিয় করে কিছু নেতা সরকারের সঙ্গে ম্যানেজ করেই তো চলছেন। বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থাও প্রায় ভঙ্গুর। অন্যদিকে বিএনপির দুর্নীতিবাজ একটা অংশ নিজেদের লুটের মাল সামলানোতে ব্যস্ত। জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের প্রায় সবাই ফাঁসিকাষ্ঠে। বাকিরা হয় জেলে, না হয় ঘরছাড়া, আর না হয় হাসপাতালে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার দৃশ্যমান কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না এখন। প্রতিপক্ষের কথা বলার সব মিডিয়া বন্ধ করে মিডিয়ার ওপর সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ এখন সরকারের একক হাতে। ইতিমধ্যে ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসআপ, ম্যাসেঞ্জারের মতো সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সরকারের বিরুদ্ধে কোনো কিছুই আর প্রকাশ হওয়ার রাস্তা অবশিষ্ট নেই। তারপরও সরকারের এত ভয় কীসের? গণহারে কেন হাজারো মানুষকে এভাবে ধরপাকড় করা হচ্ছে? প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের লোকদের হাত গুটিয়ে আত্মসমর্পণ করা অবস্থায়ও কেন নিষ্কৃতি মিলছে না? বিরোধী মতধারা মনের ভিতর গোপনে ধারণ করেও রক্ষা মিলছে না কেন? বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপি যাতে দল গোছাতে না পারে, তৃণমূলের সম্মেলন যাতে না ডাকতে পারে, পৌর নির্বাচনে প্রতিপক্ষরা যাতে প্রার্থিতা না দিতে পারে, আর বিএনপি চেয়ারপারসন দেশে ফিরে এসে যাতে আন্দোলনের ডাক না দিতে পারে- গণগ্রেফতারের আসল উদ্দেশ্য এটাই। অতি নিকটবর্তী অবস্থানে চলে এসেছে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার কার্যক্রমের নিষ্পত্তি। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ ও যুক্তিতর্ক প্রক্রিয়াও প্রায় শেষের দিকে।  তাই গণগ্রেফতার নাটকের চূড়ান্ত সংলাপ হতে যাচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি ‘ইউ আর আন্ডার অ্যারেস্ট’।  তবে এমন হলে দেশের মানুষকে তখন বাংলা সিনেমার ‘আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না’ সংলাপের মতো বাণী শুনিয়ে নিবৃত্ত রাখা যাবে কিনা সন্দেহ আছে।

লেখক : আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে