শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৫

অজ্ঞেয় ও বিশ্বাসী

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
অজ্ঞেয় ও বিশ্বাসী

ধর্ম, কর্ম, স্রষ্টা এবং সৃষ্টি একে অপরের সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। ধর্ম সম্বন্ধে অনেক বড় বড় মনীষী, সাধু-সন্ন্যাসী, অলি-আউলিয়া, যাজক-পুরোহিতদের অনেক কথা আছে। তেমনি কর্ম সম্বন্ধেও তাদের অনেক বক্তব্য বা উপদেশ বাণী রয়েছে। ধর্ম বিশ্বাসী মহামানবগণ কখনো ধর্মকে কর্ম থেকে আলাদা করেননি। ভাগবত গীতায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, ‘ফলের প্রত্যাশা না করে যদি তুমি কর্ম করে যাও তাহলে ধর্ম করে যে প্রশান্তি বা স্বস্তি পাবে ঠিক একই স্বস্তি তুমি এ ক্ষেত্রেও পেতে পার।’  ধর্ম যে ক্ষেত্রে দেয় আত্মতৃপ্তি ও আত্মশুদ্ধি, সেক্ষেত্রে কর্ম শুধু নিজের জন্য নয় অনেক ক্ষেত্রেই পরোপকারে আসে। এ প্রসঙ্গে একজন অবিশ্বাসী এবং একজন বিশ্বাসী লোকের মন্তব্য তুলে ধরছি। এদের একজন হলেন খুসবন্ত সিং আর অপরজন এপিজে আবদুল কালাম। দুজনের মধ্যে প্রচণ্ড মিল। দুজনই অত্যন্ত পড়ুয়া, যাদের কাছে বই পড়া একটা প্রধান শখ, পণ্ডিত ব্যক্তি এবং দুজনেরই কিছু না কিছু লেখা একটা বিশেষ শখ। খুসবন্ত সিং একজন মহান লেখক ও বিশ্লেষক এবং ৯৫ বছর বয়সেও তিনি অবিরাম লিখে চলেছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি তার এক কলামে এপিজে আবদুল কালাম সম্পর্কে লিখেছিলেন যার সংক্ষিপ্ত রূপটি ঈশ্বর সম্বন্ধে খুসবন্ত সিং এবং এপিজে আবদুল কালামের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি বর্ণিত হয়েছিল এবং যেগুলা ছিল অত্যন্ত কৌতূহল উদ্দীপক। খুসবন্ত সিং এপিজে আবদুল কালাম সম্পর্কে বলেছিলেন যে, আমার কোনো ধারণা নেই অবসর গ্রহণের পর তিনি গবেষণায় ফিরবেন, নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবেন, না সন্ন্যাস ধর্ম গ্রহণ করবেন। তিনি ৭০ বছর বয়স পার করেছেন। আমার একবার উনার সঙ্গে আধা ঘণ্টা কাটানোর সময় হয়েছিল। আমার গৃহে এসে আমায় রাষ্ট্রপতি কালামজী সম্মানিত করেছিলেন। রাষ্ট্রের প্রধান যখন সাধারণ একজন কেরানীর সঙ্গে দেখা করতে আসেন তখন তার বিনম্রতাই প্রকাশ পায়। খুসবন্ত সিংয়ের ভাষায় আমাদের দুজনের মধ্যে খুব সামান্য মিল আছে। তিনি তামিল আর আমি তামিল ভাষার মাত্র দুটো শব্দ জানি। আমি একজন অজ্ঞেয় বাদী এবং বিশ্বাস করি ‘বিজ্ঞান এবং ধর্ম একসঙ্গে পথ চলতে পারে না।

এপিজে আবদুল কালাম হলেন একজন বিজ্ঞান সাধক এবং অত্যন্ত ধার্মিক। একটা হলো যুক্তিনির্ভর আর একটা হলো বিশ্বাসনির্ভর। ওর সঙ্গে কথা বলে ওর লেখা পড়ে মনে হলো মহাত্মা গান্ধীর মতোই এক ধর্ম বিশ্বাসী। বাপুজীর সব মতবাদ গ্রহণ করার অক্ষমতা সত্ত্বেও খুসবন্ত সিং নিজেকে গান্ধীবাদী বলে মনে করেন। এপিজে আবদুল কালাম যেমন ধার্মিক পরিবারের সন্তান এবং নিজে ধর্মপরায়ণ ও ধর্মানুরাগী এবং সব ধর্মের প্রতি সমান সম্মান প্রদর্শন হলো যার মর্মবাণী, ঠিক তার উল্টোটা হলেন খুসবন্ত সিং। তিনি ধর্মে বিশ্বাস করেন না, সে ব্যাপারে কিন্তু তিনি অন্যকে অবিশ্বাসী হতে উপদেশ দেন না এবং তার মতবাদ প্রচারের চেষ্টাও করেন না।

সিং ২০০৭ সালে তার কলামে কালামজীকে নিয়ে একটা নিবন্ধ লিখেছিলেন যার কিছু অংশ কালামজী তার ঞঁৎহরহম চড়রহঃ (সন্ধিক্ষণ) বইতে লিখেছিলেন, যা এখানে তুলে ধরছি, ‘আর কয়েক মাসের মধ্যে আমাদের প্রজাতান্ত্রিক দেশের একাদশতম রাষ্ট্রপতি আবদুল কালাম পাঁচ বছরের পূর্ণ মেয়াদকাল সমাপ্ত করে অবসরগ্রহণ করবেন। সর্বোচ্চ পদাধিকারী হিসেবে তিনি ছিলেন ইসলাম ধর্মের তৃতীয় ব্যক্তি। ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আমাদের দাবির এটাই এক সুষ্ঠু প্রমাণ এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের কাছে শিক্ষণীয়।’ একবার খুসবন্ত সিং এপিজে আবদুল কালামকে প্রশ্ন করেন তিনি কি ‘শেষ বিচারের দিন’ আমাদের সবাইকে জীবনের উপরে পুরস্কার অথবা শাস্তি নিতে হতে পারে এ বিষয়টি বিশ্বাস করেন? গবেষক, বিজ্ঞানী এবং জ্ঞানতাপস এপিজে আবদুল কালাম পাশ কাটিয়ে উত্তর দিলেন, ‘স্বর্গ এবং নরক মনের মধ্যে থাকে।’ প্রশ্ন ওঠে ঈশ্বর সম্পর্কে কালামের মত তাহলে কি? যা মসজিদ বা মন্দিরে খুঁজে পাওয়ার নয়, তাকে যুদ্ধ করে বা আত্মসুদ্ধি করে খুঁজে পাওয়া যায় না। যেমন আমাদের দেশের বিভিন্ন ধর্মের মূল প্রচারকরা করে থাকেন। তারা একে অপরের রক্তপাত করার পর ঘোষণা উঠে-

আলোক থেকে সহসা বজ্রনিনাদ গর্জিত হলো

‘শোনো সবাই! আমি তোমাদের কারও নই!

প্রেম ছিল আমার ব্রত, আর তোমরা ঘৃণায় তা অপচয় করেছ,

আমার হর্ষকে হনন করে, জীবনকে শ্বাসরোধ করে।

জেনো : খোদা আর রাম

উভয়েই এক, ভালবাসায় তাঁরা প্রস্ফুটিত।’

কোনো যুক্তিবাদী ঈশ্বরত্ব সম্বন্ধে কালামের দৃষ্টিভঙ্গি সমালোচনা করতে পারবেন না। ‘কেউ ঈশ্বরকে দেখেন সত্যরূপে, কেউ প্রেমরূপে। কালামের কাছে ঈশ্বরত্ব হলো সহানুভূতি...।’ আসলে ধর্মকর্মের একটা বিরাট অংশ হলো দান। ইসলাম ধর্মের বিধান মতে, নিজের ধন সম্পদের একটা বিরাট অংশ আত্মীয়স্বজন, গরিব ও সহায়সম্বলহীন লোকদের মধ্যে বণ্টন করার যে রীতি আছে অর্থাৎ দান করা সেটাই হলো ধর্ম এবং কর্মের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করার একটা অন্যতম পথ। দানের মাধ্যমেই মানুষের প্রাপ্তি ঘটে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ধনসম্পদে সৌভাগ্যবান এবং অনেকেই আছেন সে ধনসম্পদ নিজের মধ্যে কুক্ষিগত করে রাখেন। আবার কেউ কেউ আছেন তারা সেটা বিলিয়ে দিয়ে আনন্দ উপভোগ করেন। এ বিলিয়ে দেওয়ার মধ্যে একটা বিশাল আনন্দ আছে যে আনন্দটা মানুষকে সৃষ্টির একটা প্রেরণা দেয়। এখানে ধনসম্পদে সৌভাগ্যবান হওয়ার পেছনেও কিন্তু স্রষ্টার একটা হাত রয়েছে এবং স্রষ্টা সেই ধনী ব্যক্তির সৃষ্টিতে অকুণ্ঠভাবে আশীর্বাদ বা সহায়তা করেন বলেই সৃষ্টি পরম রূপ লাভ করে এবং সেই সৃষ্টি থেকে তার ধনসম্পদ দিন দিন বাড়তে থাকে। পৃথিবীতে এমন অনেক লোক আছে যারা তাদের ধনসম্পদের সবটুকুই মানব কল্যাণে ব্যয় করে গেছেন বিভিন্ন ট্রাস্ট বা সেবামূলক কর্মের মাধ্যমে। আবার অনেকে আছেন যারা তাদের ধনসম্পদকে কুক্ষিগত করে রাখতে গিয়ে ধনসম্পদ কোথায় রয়েছে তার বংশধররাও কেউ জানতে পারেনি। ধর্ম এমন একটা জিনিস সেটা মানুষের মনকে পবিত্রতা এনে দেয়। মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের সৃষ্টি করে। মানুষ মানুষকে হিংসা না করতে শেখায়। একে অপরের প্রতি পরম প্রেমানন্দ বিলিয়ে দেওয়ার জন্য ধর্মই শিক্ষা দিয়ে থাকে। হিন্দু, বৌদ্ধ, ইসলাম, খ্রিস্টান, পার্শি, জৈন, শিখ সব ধর্মেরই মূল কথা প্রায় একই এবং সেই মূল কথার প্রতিপাদ্য জিনিস যেটা সেটা হলো ‘কখনো মিথ্যা বলবে না, পারলে নিজেকে পরোপকারে ব্রতী কর, কারও কোনো অনিষ্ট কর না। দরিদ্রের সম্পদ লুণ্ঠন না করে নিজের যে সম্পদ আছে তা দরিদ্রের মধ্যে বিলিয়ে দাও। রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন না করে রাষ্ট্রকে আরও সম্পদশালী করতে নিজে সচেষ্ট হও।’ এ ব্যাপারে মাদার তেরেসার সেই বিখ্যাত উক্তি ‘রোব, রোব ্ রোব, টহঃরষ রঃ যঁৎঃং’ প্রণিধানযোগ্য- জগতের প্রত্যেকটা মানুষ যদি নবীজী (সা.)-এর সেই আদর্শ অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার উপদেশ মেনে চলতেন এবং সবাই যদি স্বীয় ধর্মের প্রতি অবিচল থাকতেন, তাহলে শুধু ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম নয়, একই ধর্মের ভিন্ন ভিন্ন গোত্রের মধ্যে আজ হানাহানি হতো না। এ ব্যাপারে প্রকৃতির অর্থাৎ এ পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মান্তরিতের কাহিনী দেখে মনে হয় : ‘মানুষ, প্রলোভিত, প্ররোচিত অথবা প্রতারিত হয়ে বা প্রতারণা করার জন্যই শুধু ধর্মান্তরিত হয়।’

শেষ কথা আমার পরম শ্রদ্ধেয় কালামজী সম্পর্কে, তিনি তার রাষ্ট্রপতি শপথ অনুষ্ঠানটি কীভাবে সাজিয়েছিলেন তা দেখলেই বোঝা যায় শুধু শিশু নয়, সব ধর্মকে সমানভাবেই ভালো বাসতেন। তার মতে, ‘২৫ জুলাই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকা তৈরি করা এক বিভ্রান্তিকর অবস্থায় ফেলে দিয়েছিল। সংসদের সেন্ট্রাল হলে মাত্র ১০০০ জনের স্থান সংকুলান সম্ভব। সংসদের সদস্য, রাজ্যসভা-লোকসভার অফিস বেয়ারা, স্বরাষ্ট্র এবং অন্যান্য মন্ত্রিসভার আমলা, বিদায়ী রাষ্ট্রপতি কে আর নারায়ণের অতিথিদের বাদ দিয়ে আর মাত্র ১০০ জনের জায়গা হতে পারে। যা টেনেটুনে ১৫০ এর মতো করা হয়েছিল। সেই ১৫০ জনের মধ্যে কে থাকবে সে এক সমস্যা হয়ে দাঁড়াল। পারিবারিক বন্ধুর সংখ্যাই ৩৭। তার মধ্যে আমার পুরনো পদার্থবিদ্যার শিক্ষক অধ্যাপক চিন্নাদুরাই যেমন ছিলেন তেমনি মাদ্রাজ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক কেভি পানদালাই, রামেশ্বরম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত পক্ষীভেঙ্কট সুব্রাহ্মনিয়ম শাস্ত্রীগল, রামেশ্বরম মসজিদের ইমাম নুরুল খুদা, রামেশ্বরম চার্চের রেভারেন্ড এজি লিওনার্ড এবং অরবিন্দ আই ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা চক্ষু বিশারদ ডা. জি বেঙ্কটস্বামীও ছিলেন। অতিথিদের মধ্যে আরও ছিলেন নৃত্যশিল্পী সোনাল মান সিং, ছিলেন শিল্পপতি, সাংবাদিক এবং ব্যক্তিগত বন্ধুরাও। খুব তাৎপর্যপূর্ণভাবে আমার অতিথি তালিকায় দেশের বিভিন্ন রাজ্যের ১০০ জন শিশুকে আনা হয়েছিল। তাদের জন্য আলাদা করে জায়গার ব্যবস্থা ছিল। বড়দের নিযুক্ত করা হয়েছিল তাদের দেখাশোনার জন্য। সে দিনটা বেশ গরম ছিল কিন্তু প্রত্যেকেই ঐতিহাসিক সেন্ট্রাল হলের অনুষ্ঠানে যোগদান করার জন্য বিধিসম্মত আনুষ্ঠানিক পোশাক পরিধান করেছিলেন।’

২০০২ সালের আগস্ট মাসে অর্থাৎ গুজরাট দাঙ্গার কয়েক মাস পরে ভারতের একাদশতম রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালাম ওই এলাকা পরিদর্শনে যান। এটা ছিল তার জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ এবং স্পর্শকাতর ব্যাপার। যেই গুজরাট মহাত্মা গান্ধী, সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল এবং বিক্রম সারা ভাইয়ের মতো মহান ব্যক্তিদের জন্ম দিয়েছে, সেই রাজ্যের ক্ষতস্থানে প্রলেপ দেওয়ার জন্যই তিনি ওই সময়ে গুজরাট গিয়েছিলেন। সেখানে এ মহান ব্যক্তির মানবতার প্রতি উক্তি- ‘প্রত্যেক ব্যক্তির তার নিজের ভাষা সংস্কৃতি এবং ধর্ম বিশ্বাসের অনুশীলন করার মৌলিক অধিকার আছে। আমরা কোনোভাবে তা বিঘিœত করতে পারি না।’ এ প্রসঙ্গে আমার মনে পড়ছে দার্শনিক রুমির সেই বিখ্যাত উক্তি- ‘দেবদূত মুক্ত কারণ তার আছে জ্ঞান,/ অজ্ঞানতার জন্য পশুও মুক্ত,/এই দুই এর মাঝে সংগ্রাম করে মানব সন্তান।’  মানব সন্তানকে, বিবেক কখনো বন্দী আবার কখনো মানুষ নামক পশুর সঙ্গে সন্ধি করে হানাহানিতে লিপ্ত করতে দ্বিধাগ্রস্ত হয় না।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর