শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৫

পর্যবেক্ষণ

জঙ্গিবাদ দমনের একমাত্র পথ গণতন্ত্র

আমীর খসরু
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ দমনের একমাত্র পথ গণতন্ত্র

বাংলাদেশ অধিকাংশ সময়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে খবর হয় তার নেতিবাচক ঘটনাবলির জন্য, ইতিবাচক সব অর্জন ও ঘটনা খুব কম ক্ষেত্রেই সংবাদমাধ্যমের খবরের স্থান দখল করতে পারে। দুর্ভাগ্য যে, দেশটি খবর হয় দৈব-দুর্বিপাক, কোনো বিপর্যয় বা খারাপ খবরের জন্যই। আগে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, বন্যাসহ এ-জাতীয় বিপর্যয়ের খবরই ছাপা হতো, তবে গেল কিছু দিন ধরে এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে যে খবরাখবর এবং বিশ্লেষণ প্রকাশিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাপারে, তা জঙ্গিবাদের উত্থান সম্পর্কিত বিষয়াবলি। এ নিয়ে দেশবাসীর কী অবস্থা তার বয়ান না দিলেও, প্রবাসে বাংলাদেশিরা কতটা অস্বস্তিতে আছেন, তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। আর আমাদের ভাবমূর্তিগত সংকটেরই বা কী হাল হয়েছে তা-ও বোধ করি বোঝা যাচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রতিক প্যারিসের ঘটনা। কোনো বাংলাদেশি ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত না হলেও উদার মুসলিম  দেশটিও যে এখন বিপদের মুখোমুখি তা নিজ দেশে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা ঘটার পরই স্পষ্ট হয়ে গেছে। বাংলাদেশে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখার অস্তিত্ব আছে কি নেই, এ প্রশ্নটিই হামেশা উঠছে। ওঠার কারণ, দুই বিদেশি নাগরিক- ইতালির তাভেলা সিজার ও জাপানের হোশি কোনিওকে গুলি করে হত্যা, শিয়া সম্প্রদায়ের তাজিয়া মিছিলে বোমা হামলায় হতাহতের ঘটনা, ঢাকার অদূরে একজন পুলিশ সদস্যকে হত্যার দায় স্বীকার করেছে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট বা আইএস। সবশেষ ইতালির আরেক নাগরিক খ্রিস্টান যাজক পিয়ারো পারোলারিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে হামলার ঘটনার দায়ও আইএস স্বীকার করেছে। ২৮ সেপ্টেম্বর তাভেলা সিজারকে হত্যার পর ১৮ নভেম্বর পিয়ারো পারোলারির ওপর হামলা- কোনো ঘটনারই কূলকিনারা করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা একযোগে কোরাস গেয়ে যাচ্ছে দেশে আইএস নেই। এর মধ্য দিয়ে দেশের অভ্যন্তরে যে জঙ্গিগোষ্ঠী রয়েছে তাদের হালহকিকত কী, সে বিষয়টিরও এখন আর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যাচ্ছে না। মাঝেমধ্যে দু-এক জনকে ধরা হয়, কিন্তু বাকিদের কী অবস্থা এবং তাদের বিরুদ্ধে অভিযানেরই বা কী পরিস্থিতি, তার কোনো খবরাখবরই মিলছে না। তবে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখা নেই- এমন কথা সরকার বলেই যাচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে বার বার বলা হচ্ছে এবং সতর্ক করা হচ্ছে ওইসব জঙ্গি সংগঠন সম্পর্কে। তবে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানটি পুরোপুরি ভিন্ন। তারা যত জোরে বলা যায় তত জোরেই বলছে যে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখার কোনোই অস্তিত্ব নেই। একের পর এক ব্লগার হত্যার সময় এ কথা বলা হয়েছিল। সাম্প্রতিক ঘটনাবলির ক্ষেত্রেও সরকারের বয়ান একই। একটি ঘটনা ঘটে তখন যে কথা বলা হয়, এর পরে যখন আবার আরেকটি ঘটনা ঘটে তখন আগের বক্তব্যেরই পুনরাবৃত্তি করা হয়। এ কারণেই গণজাগরণ মঞ্চসহ অনেকের পক্ষ থেকেই এ প্রশ্নটি উত্থাপিত হচ্ছে যে, এর পরে কে? এর মধ্যে আতঙ্ক যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে অনিশ্চয়তার ইঙ্গিত। সরকার বরাবরই বলছে ষড়যন্ত্রতত্ত্বের কথা। এতদিন ইনিয়ে-বিনিয়ে বললেও প্রধানমন্ত্রী ৮ নভেম্বর যে সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাতে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, ষড়যন্ত্রটি কত বিশাল এবং বড় মাপের। তিনি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিয়ে যা বলেছেন তার মোদ্দা কথা হচ্ছে, ‘আইএসের কথা স্বীকার করিয়ে নিতে পারলে তারা বাংলাদেশের ওপর হামলে পড়তে পারে’। এই ‘তারা’ যে আন্তর্জাতিক কোনো কোনো শক্তি এবং ইঙ্গিতটি তাদের প্রতিই করা হয়েছে তা সহজেই বোঝা যায়। আর কাদের কথা বলতে চেয়েছেন তা-ও মোটামুটি স্পষ্ট। এ অনুমান যদি সত্যি হয় তাহলে ঘটনা গুরুতর। এই শক্তির বিরুদ্ধে কি প্রধানমন্ত্রী দেশে আইএস বা আল-কায়েদার অস্তিত্ব নেই বলে প্রতিরোধ ঘোষণা করেছেন? তা ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী পরিস্থিতির ভয়াবহতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘চক্রান্তকারীদের বহু পরিকল্পনা আছে। তারা আরও বেশি দূর যেতে চায়’। এখানে প্রশ্ন হচ্ছে, একের পর এক যে ঘটনাগুলো ঘটছে তা কি সব ওই আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ? দেশে জঙ্গি বা এমন কোনো শক্তির আসলে কি অস্তিত্ব নেই? যদি চক্রান্তের ব্যাপারে কোনোই সন্দেহ না থাকে এবং তথ্য-প্রমাণাদি থেকে থাকে তাহলে কেন এ চক্রান্ত প্রতিহত করা হচ্ছে না ও কেনই বা এমন একটি গুরুতর বিষয়কে অভিযোগ হিসেবেই প্রচার করা হচ্ছে? একটি বিষয় বলতেই হবে, জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে সরকার যে অবস্থান গ্রহণ করেছে তা কতটা বাস্তবসম্মত সে বিষয়টিও পুনরায় ভেবে দেখতে হবে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক চক্রান্তের যে গুরুতর অভিযোগ প্রধানমন্ত্রী করেছেন তা তিনি কি এককভাবে সামাল দিতে চাচ্ছেন? যদি তাই হয় তাহলে বলতেই হবে, সরকার ভুল পথে এগোচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে সবার আগে যা প্রয়োজন তা হচ্ছে, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সমবেত ও ঐক্যবদ্ধভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা। এ কারণেই সংলাপের প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক প্রভাবশালী ম্যাগাজিন ফরেন পলিসিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশবিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষক লিসা কার্টিজ নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিত এক নিবন্ধে সংলাপ অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়েছেন। অন্যান্য নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরও মনোভাব তাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন। তার সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, এ নাকচের কারণ সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক। এ জন্য তিনি তার ওই বক্তব্যের রাজনৈতিক পটভূমি এবং কারণও ব্যাখ্যা করেছেন। যদিও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য তাদের পক্ষের নিজস্ব বয়ান। এ বক্তব্যে যাদের বিশ্বাস নেই তাদেরও একটি দৃষ্টিভঙ্গি এবং বক্তব্য আছে। সে প্রসঙ্গে আলোচনা করা এ মুহূর্তে সমীচীন হবে বলে মনে করি না। তবে প্যারিস ঘটনা থেকে বাংলাদেশেরও শিক্ষণীয় হচ্ছে এই যে, ফ্রান্সের মতো উন্নত ও গণতান্ত্রিক দেশ যখন আইএসের হামলার শিকার হতে পারে, সেখানে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর ব্যাপারে আরও চিন্তাভাবনা করা উচিত।

কোনো একটি দেশে গণতন্ত্র সচল রয়েছে কিনা তার যে মাপকাঠি আছে তাতে একটি বিষয় হচ্ছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সঙ্গে প্রতিযোগিতা, সংঘাত-সহিংসতার মাধ্যমে প্রতিপক্ষ দমন নয়। পাশের দেশ ভারতের প্রসঙ্গই যদি উল্লেখ করা হয় তাহলে দেখা যায় যে, কোনো বড় ধরনের বিপর্যয় বা ঘটনা ঘটলে, সঙ্গে সঙ্গে শুধু প্রধান বিরোধী দলই নয়, অন্যান্য দলকে নিয়ে সংলাপের আয়োজন করা হয় জাতীয় স্বার্থে। আর এটি করে থাকে ক্ষমতাসীন সরকার। এটাই হচ্ছে সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতি। কিন্তু এ দেশে চলে ঠিক তার উল্টো। এর বিপদটি হচ্ছে, সবকিছুকে ‘না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ (পলিটিক্স অব ডিনায়েল) শুধু ওই-সংশ্লিষ্ট সরকার বা দলের ক্ষতির চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদাপন্ন হয় দেশ এবং এর জনগণ। প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কথা বলতে গিয়ে সিরিয়া, মিসর, পাকিস্তানের উদাহরণও দিয়েছেন। এসব দেশে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে দীর্ঘকালের গণতন্ত্রহীনতা এবং একনায়কতান্ত্রিক শাসনের কারণে। আর ওইসব দেশের শাসকরা ‘না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ চর্চার মাধ্যমে জঙ্গিবাদের উত্থানের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন।

তবে লেখাটি শেষ করতে চাই নোয়াম চমস্কি ও গিলবার্ট এখকারের গ্রন্থ প্যারিলাস পাওয়ার : দ্য মিডল ইস্ট অ্যান্ড ইউএস ফরেন পলিসি-ডায়ালগস অন টেরর, ডেমোক্রেসি, ওয়ার অ্যান্ড জাস্টিস গ্রন্থের একটি উদ্ধৃতি দিয়ে (পৃষ্ঠা : ১৩)। তারা বলছেন, বিশ্বের অর্ধেক দেশের সরকার জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাবলি প্রয়োগ করে থাকে তার নিজস্ব জনগণকে অবরুদ্ধ এবং নিষ্পেষণের জন্য। আর এই ‘সংগ্রামে’ কে লাভবান হয় সেই প্রশ্নে তারা বলছেন, এতে সব শাসক ও শাসনযন্ত্রই আসলে লাভবান হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে বলা চলে, গণতন্ত্রবিহীন, কর্তৃত্ববাদী শাসকরা যে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয় তা নিশ্চিত করে বলা যায়। এ কথা মনে রাখতে হবে, যেসব দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি বিদ্যমান সেসব দেশে কখনই জঙ্গিবাদের ব্যাপক বিস্তার বা উত্থান সম্ভব হয় না। গণতন্ত্রহীনতার কারণে না বলার সংস্কৃতির পথ ধরেই জঙ্গিবাদ বিস্তার লাভ করে। কাজেই গণতন্ত্রই হচ্ছে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধের গ্যারান্টি- এ কথাটি মনে রাখতেই হবে। 

আমীর খসরু : সম্পাদক, আমাদের বুধবার ডটকম


বিডি-প্রতিদিন/ ২৫ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর