শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৫

পর্যবেক্ষণ

জঙ্গিবাদ দমনের একমাত্র পথ গণতন্ত্র

আমীর খসরু
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ দমনের একমাত্র পথ গণতন্ত্র

বাংলাদেশ অধিকাংশ সময়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে খবর হয় তার নেতিবাচক ঘটনাবলির জন্য, ইতিবাচক সব অর্জন ও ঘটনা খুব কম ক্ষেত্রেই সংবাদমাধ্যমের খবরের স্থান দখল করতে পারে। দুর্ভাগ্য যে, দেশটি খবর হয় দৈব-দুর্বিপাক, কোনো বিপর্যয় বা খারাপ খবরের জন্যই। আগে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, বন্যাসহ এ-জাতীয় বিপর্যয়ের খবরই ছাপা হতো, তবে গেল কিছু দিন ধরে এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে যে খবরাখবর এবং বিশ্লেষণ প্রকাশিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাপারে, তা জঙ্গিবাদের উত্থান সম্পর্কিত বিষয়াবলি। এ নিয়ে দেশবাসীর কী অবস্থা তার বয়ান না দিলেও, প্রবাসে বাংলাদেশিরা কতটা অস্বস্তিতে আছেন, তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। আর আমাদের ভাবমূর্তিগত সংকটেরই বা কী হাল হয়েছে তা-ও বোধ করি বোঝা যাচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রতিক প্যারিসের ঘটনা। কোনো বাংলাদেশি ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত না হলেও উদার মুসলিম  দেশটিও যে এখন বিপদের মুখোমুখি তা নিজ দেশে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা ঘটার পরই স্পষ্ট হয়ে গেছে। বাংলাদেশে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখার অস্তিত্ব আছে কি নেই, এ প্রশ্নটিই হামেশা উঠছে। ওঠার কারণ, দুই বিদেশি নাগরিক- ইতালির তাভেলা সিজার ও জাপানের হোশি কোনিওকে গুলি করে হত্যা, শিয়া সম্প্রদায়ের তাজিয়া মিছিলে বোমা হামলায় হতাহতের ঘটনা, ঢাকার অদূরে একজন পুলিশ সদস্যকে হত্যার দায় স্বীকার করেছে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট বা আইএস। সবশেষ ইতালির আরেক নাগরিক খ্রিস্টান যাজক পিয়ারো পারোলারিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে হামলার ঘটনার দায়ও আইএস স্বীকার করেছে। ২৮ সেপ্টেম্বর তাভেলা সিজারকে হত্যার পর ১৮ নভেম্বর পিয়ারো পারোলারির ওপর হামলা- কোনো ঘটনারই কূলকিনারা করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা একযোগে কোরাস গেয়ে যাচ্ছে দেশে আইএস নেই। এর মধ্য দিয়ে দেশের অভ্যন্তরে যে জঙ্গিগোষ্ঠী রয়েছে তাদের হালহকিকত কী, সে বিষয়টিরও এখন আর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যাচ্ছে না। মাঝেমধ্যে দু-এক জনকে ধরা হয়, কিন্তু বাকিদের কী অবস্থা এবং তাদের বিরুদ্ধে অভিযানেরই বা কী পরিস্থিতি, তার কোনো খবরাখবরই মিলছে না। তবে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখা নেই- এমন কথা সরকার বলেই যাচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে বার বার বলা হচ্ছে এবং সতর্ক করা হচ্ছে ওইসব জঙ্গি সংগঠন সম্পর্কে। তবে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানটি পুরোপুরি ভিন্ন। তারা যত জোরে বলা যায় তত জোরেই বলছে যে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখার কোনোই অস্তিত্ব নেই। একের পর এক ব্লগার হত্যার সময় এ কথা বলা হয়েছিল। সাম্প্রতিক ঘটনাবলির ক্ষেত্রেও সরকারের বয়ান একই। একটি ঘটনা ঘটে তখন যে কথা বলা হয়, এর পরে যখন আবার আরেকটি ঘটনা ঘটে তখন আগের বক্তব্যেরই পুনরাবৃত্তি করা হয়। এ কারণেই গণজাগরণ মঞ্চসহ অনেকের পক্ষ থেকেই এ প্রশ্নটি উত্থাপিত হচ্ছে যে, এর পরে কে? এর মধ্যে আতঙ্ক যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে অনিশ্চয়তার ইঙ্গিত। সরকার বরাবরই বলছে ষড়যন্ত্রতত্ত্বের কথা। এতদিন ইনিয়ে-বিনিয়ে বললেও প্রধানমন্ত্রী ৮ নভেম্বর যে সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাতে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, ষড়যন্ত্রটি কত বিশাল এবং বড় মাপের। তিনি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিয়ে যা বলেছেন তার মোদ্দা কথা হচ্ছে, ‘আইএসের কথা স্বীকার করিয়ে নিতে পারলে তারা বাংলাদেশের ওপর হামলে পড়তে পারে’। এই ‘তারা’ যে আন্তর্জাতিক কোনো কোনো শক্তি এবং ইঙ্গিতটি তাদের প্রতিই করা হয়েছে তা সহজেই বোঝা যায়। আর কাদের কথা বলতে চেয়েছেন তা-ও মোটামুটি স্পষ্ট। এ অনুমান যদি সত্যি হয় তাহলে ঘটনা গুরুতর। এই শক্তির বিরুদ্ধে কি প্রধানমন্ত্রী দেশে আইএস বা আল-কায়েদার অস্তিত্ব নেই বলে প্রতিরোধ ঘোষণা করেছেন? তা ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী পরিস্থিতির ভয়াবহতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘চক্রান্তকারীদের বহু পরিকল্পনা আছে। তারা আরও বেশি দূর যেতে চায়’। এখানে প্রশ্ন হচ্ছে, একের পর এক যে ঘটনাগুলো ঘটছে তা কি সব ওই আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ? দেশে জঙ্গি বা এমন কোনো শক্তির আসলে কি অস্তিত্ব নেই? যদি চক্রান্তের ব্যাপারে কোনোই সন্দেহ না থাকে এবং তথ্য-প্রমাণাদি থেকে থাকে তাহলে কেন এ চক্রান্ত প্রতিহত করা হচ্ছে না ও কেনই বা এমন একটি গুরুতর বিষয়কে অভিযোগ হিসেবেই প্রচার করা হচ্ছে? একটি বিষয় বলতেই হবে, জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে সরকার যে অবস্থান গ্রহণ করেছে তা কতটা বাস্তবসম্মত সে বিষয়টিও পুনরায় ভেবে দেখতে হবে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক চক্রান্তের যে গুরুতর অভিযোগ প্রধানমন্ত্রী করেছেন তা তিনি কি এককভাবে সামাল দিতে চাচ্ছেন? যদি তাই হয় তাহলে বলতেই হবে, সরকার ভুল পথে এগোচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে সবার আগে যা প্রয়োজন তা হচ্ছে, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সমবেত ও ঐক্যবদ্ধভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা। এ কারণেই সংলাপের প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক প্রভাবশালী ম্যাগাজিন ফরেন পলিসিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশবিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষক লিসা কার্টিজ নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিত এক নিবন্ধে সংলাপ অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়েছেন। অন্যান্য নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরও মনোভাব তাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন। তার সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, এ নাকচের কারণ সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক। এ জন্য তিনি তার ওই বক্তব্যের রাজনৈতিক পটভূমি এবং কারণও ব্যাখ্যা করেছেন। যদিও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য তাদের পক্ষের নিজস্ব বয়ান। এ বক্তব্যে যাদের বিশ্বাস নেই তাদেরও একটি দৃষ্টিভঙ্গি এবং বক্তব্য আছে। সে প্রসঙ্গে আলোচনা করা এ মুহূর্তে সমীচীন হবে বলে মনে করি না। তবে প্যারিস ঘটনা থেকে বাংলাদেশেরও শিক্ষণীয় হচ্ছে এই যে, ফ্রান্সের মতো উন্নত ও গণতান্ত্রিক দেশ যখন আইএসের হামলার শিকার হতে পারে, সেখানে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর ব্যাপারে আরও চিন্তাভাবনা করা উচিত।

কোনো একটি দেশে গণতন্ত্র সচল রয়েছে কিনা তার যে মাপকাঠি আছে তাতে একটি বিষয় হচ্ছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সঙ্গে প্রতিযোগিতা, সংঘাত-সহিংসতার মাধ্যমে প্রতিপক্ষ দমন নয়। পাশের দেশ ভারতের প্রসঙ্গই যদি উল্লেখ করা হয় তাহলে দেখা যায় যে, কোনো বড় ধরনের বিপর্যয় বা ঘটনা ঘটলে, সঙ্গে সঙ্গে শুধু প্রধান বিরোধী দলই নয়, অন্যান্য দলকে নিয়ে সংলাপের আয়োজন করা হয় জাতীয় স্বার্থে। আর এটি করে থাকে ক্ষমতাসীন সরকার। এটাই হচ্ছে সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতি। কিন্তু এ দেশে চলে ঠিক তার উল্টো। এর বিপদটি হচ্ছে, সবকিছুকে ‘না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ (পলিটিক্স অব ডিনায়েল) শুধু ওই-সংশ্লিষ্ট সরকার বা দলের ক্ষতির চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদাপন্ন হয় দেশ এবং এর জনগণ। প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কথা বলতে গিয়ে সিরিয়া, মিসর, পাকিস্তানের উদাহরণও দিয়েছেন। এসব দেশে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে দীর্ঘকালের গণতন্ত্রহীনতা এবং একনায়কতান্ত্রিক শাসনের কারণে। আর ওইসব দেশের শাসকরা ‘না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ চর্চার মাধ্যমে জঙ্গিবাদের উত্থানের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন।

তবে লেখাটি শেষ করতে চাই নোয়াম চমস্কি ও গিলবার্ট এখকারের গ্রন্থ প্যারিলাস পাওয়ার : দ্য মিডল ইস্ট অ্যান্ড ইউএস ফরেন পলিসি-ডায়ালগস অন টেরর, ডেমোক্রেসি, ওয়ার অ্যান্ড জাস্টিস গ্রন্থের একটি উদ্ধৃতি দিয়ে (পৃষ্ঠা : ১৩)। তারা বলছেন, বিশ্বের অর্ধেক দেশের সরকার জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাবলি প্রয়োগ করে থাকে তার নিজস্ব জনগণকে অবরুদ্ধ এবং নিষ্পেষণের জন্য। আর এই ‘সংগ্রামে’ কে লাভবান হয় সেই প্রশ্নে তারা বলছেন, এতে সব শাসক ও শাসনযন্ত্রই আসলে লাভবান হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে বলা চলে, গণতন্ত্রবিহীন, কর্তৃত্ববাদী শাসকরা যে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয় তা নিশ্চিত করে বলা যায়। এ কথা মনে রাখতে হবে, যেসব দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি বিদ্যমান সেসব দেশে কখনই জঙ্গিবাদের ব্যাপক বিস্তার বা উত্থান সম্ভব হয় না। গণতন্ত্রহীনতার কারণে না বলার সংস্কৃতির পথ ধরেই জঙ্গিবাদ বিস্তার লাভ করে। কাজেই গণতন্ত্রই হচ্ছে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধের গ্যারান্টি- এ কথাটি মনে রাখতেই হবে। 

আমীর খসরু : সম্পাদক, আমাদের বুধবার ডটকম


বিডি-প্রতিদিন/ ২৫ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়