শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৫

পর্যবেক্ষণ

জঙ্গিবাদ দমনের একমাত্র পথ গণতন্ত্র

আমীর খসরু
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ দমনের একমাত্র পথ গণতন্ত্র

বাংলাদেশ অধিকাংশ সময়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে খবর হয় তার নেতিবাচক ঘটনাবলির জন্য, ইতিবাচক সব অর্জন ও ঘটনা খুব কম ক্ষেত্রেই সংবাদমাধ্যমের খবরের স্থান দখল করতে পারে। দুর্ভাগ্য যে, দেশটি খবর হয় দৈব-দুর্বিপাক, কোনো বিপর্যয় বা খারাপ খবরের জন্যই। আগে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, বন্যাসহ এ-জাতীয় বিপর্যয়ের খবরই ছাপা হতো, তবে গেল কিছু দিন ধরে এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে যে খবরাখবর এবং বিশ্লেষণ প্রকাশিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাপারে, তা জঙ্গিবাদের উত্থান সম্পর্কিত বিষয়াবলি। এ নিয়ে দেশবাসীর কী অবস্থা তার বয়ান না দিলেও, প্রবাসে বাংলাদেশিরা কতটা অস্বস্তিতে আছেন, তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। আর আমাদের ভাবমূর্তিগত সংকটেরই বা কী হাল হয়েছে তা-ও বোধ করি বোঝা যাচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রতিক প্যারিসের ঘটনা। কোনো বাংলাদেশি ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত না হলেও উদার মুসলিম  দেশটিও যে এখন বিপদের মুখোমুখি তা নিজ দেশে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা ঘটার পরই স্পষ্ট হয়ে গেছে। বাংলাদেশে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখার অস্তিত্ব আছে কি নেই, এ প্রশ্নটিই হামেশা উঠছে। ওঠার কারণ, দুই বিদেশি নাগরিক- ইতালির তাভেলা সিজার ও জাপানের হোশি কোনিওকে গুলি করে হত্যা, শিয়া সম্প্রদায়ের তাজিয়া মিছিলে বোমা হামলায় হতাহতের ঘটনা, ঢাকার অদূরে একজন পুলিশ সদস্যকে হত্যার দায় স্বীকার করেছে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট বা আইএস। সবশেষ ইতালির আরেক নাগরিক খ্রিস্টান যাজক পিয়ারো পারোলারিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে হামলার ঘটনার দায়ও আইএস স্বীকার করেছে। ২৮ সেপ্টেম্বর তাভেলা সিজারকে হত্যার পর ১৮ নভেম্বর পিয়ারো পারোলারির ওপর হামলা- কোনো ঘটনারই কূলকিনারা করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা একযোগে কোরাস গেয়ে যাচ্ছে দেশে আইএস নেই। এর মধ্য দিয়ে দেশের অভ্যন্তরে যে জঙ্গিগোষ্ঠী রয়েছে তাদের হালহকিকত কী, সে বিষয়টিরও এখন আর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যাচ্ছে না। মাঝেমধ্যে দু-এক জনকে ধরা হয়, কিন্তু বাকিদের কী অবস্থা এবং তাদের বিরুদ্ধে অভিযানেরই বা কী পরিস্থিতি, তার কোনো খবরাখবরই মিলছে না। তবে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখা নেই- এমন কথা সরকার বলেই যাচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে বার বার বলা হচ্ছে এবং সতর্ক করা হচ্ছে ওইসব জঙ্গি সংগঠন সম্পর্কে। তবে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানটি পুরোপুরি ভিন্ন। তারা যত জোরে বলা যায় তত জোরেই বলছে যে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার ভারতীয় শাখার কোনোই অস্তিত্ব নেই। একের পর এক ব্লগার হত্যার সময় এ কথা বলা হয়েছিল। সাম্প্রতিক ঘটনাবলির ক্ষেত্রেও সরকারের বয়ান একই। একটি ঘটনা ঘটে তখন যে কথা বলা হয়, এর পরে যখন আবার আরেকটি ঘটনা ঘটে তখন আগের বক্তব্যেরই পুনরাবৃত্তি করা হয়। এ কারণেই গণজাগরণ মঞ্চসহ অনেকের পক্ষ থেকেই এ প্রশ্নটি উত্থাপিত হচ্ছে যে, এর পরে কে? এর মধ্যে আতঙ্ক যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে অনিশ্চয়তার ইঙ্গিত। সরকার বরাবরই বলছে ষড়যন্ত্রতত্ত্বের কথা। এতদিন ইনিয়ে-বিনিয়ে বললেও প্রধানমন্ত্রী ৮ নভেম্বর যে সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাতে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, ষড়যন্ত্রটি কত বিশাল এবং বড় মাপের। তিনি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিয়ে যা বলেছেন তার মোদ্দা কথা হচ্ছে, ‘আইএসের কথা স্বীকার করিয়ে নিতে পারলে তারা বাংলাদেশের ওপর হামলে পড়তে পারে’। এই ‘তারা’ যে আন্তর্জাতিক কোনো কোনো শক্তি এবং ইঙ্গিতটি তাদের প্রতিই করা হয়েছে তা সহজেই বোঝা যায়। আর কাদের কথা বলতে চেয়েছেন তা-ও মোটামুটি স্পষ্ট। এ অনুমান যদি সত্যি হয় তাহলে ঘটনা গুরুতর। এই শক্তির বিরুদ্ধে কি প্রধানমন্ত্রী দেশে আইএস বা আল-কায়েদার অস্তিত্ব নেই বলে প্রতিরোধ ঘোষণা করেছেন? তা ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী পরিস্থিতির ভয়াবহতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘চক্রান্তকারীদের বহু পরিকল্পনা আছে। তারা আরও বেশি দূর যেতে চায়’। এখানে প্রশ্ন হচ্ছে, একের পর এক যে ঘটনাগুলো ঘটছে তা কি সব ওই আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ? দেশে জঙ্গি বা এমন কোনো শক্তির আসলে কি অস্তিত্ব নেই? যদি চক্রান্তের ব্যাপারে কোনোই সন্দেহ না থাকে এবং তথ্য-প্রমাণাদি থেকে থাকে তাহলে কেন এ চক্রান্ত প্রতিহত করা হচ্ছে না ও কেনই বা এমন একটি গুরুতর বিষয়কে অভিযোগ হিসেবেই প্রচার করা হচ্ছে? একটি বিষয় বলতেই হবে, জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে সরকার যে অবস্থান গ্রহণ করেছে তা কতটা বাস্তবসম্মত সে বিষয়টিও পুনরায় ভেবে দেখতে হবে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক চক্রান্তের যে গুরুতর অভিযোগ প্রধানমন্ত্রী করেছেন তা তিনি কি এককভাবে সামাল দিতে চাচ্ছেন? যদি তাই হয় তাহলে বলতেই হবে, সরকার ভুল পথে এগোচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে সবার আগে যা প্রয়োজন তা হচ্ছে, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সমবেত ও ঐক্যবদ্ধভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা। এ কারণেই সংলাপের প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক প্রভাবশালী ম্যাগাজিন ফরেন পলিসিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশবিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষক লিসা কার্টিজ নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিত এক নিবন্ধে সংলাপ অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়েছেন। অন্যান্য নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরও মনোভাব তাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন। তার সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, এ নাকচের কারণ সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক। এ জন্য তিনি তার ওই বক্তব্যের রাজনৈতিক পটভূমি এবং কারণও ব্যাখ্যা করেছেন। যদিও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য তাদের পক্ষের নিজস্ব বয়ান। এ বক্তব্যে যাদের বিশ্বাস নেই তাদেরও একটি দৃষ্টিভঙ্গি এবং বক্তব্য আছে। সে প্রসঙ্গে আলোচনা করা এ মুহূর্তে সমীচীন হবে বলে মনে করি না। তবে প্যারিস ঘটনা থেকে বাংলাদেশেরও শিক্ষণীয় হচ্ছে এই যে, ফ্রান্সের মতো উন্নত ও গণতান্ত্রিক দেশ যখন আইএসের হামলার শিকার হতে পারে, সেখানে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর ব্যাপারে আরও চিন্তাভাবনা করা উচিত।

কোনো একটি দেশে গণতন্ত্র সচল রয়েছে কিনা তার যে মাপকাঠি আছে তাতে একটি বিষয় হচ্ছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সঙ্গে প্রতিযোগিতা, সংঘাত-সহিংসতার মাধ্যমে প্রতিপক্ষ দমন নয়। পাশের দেশ ভারতের প্রসঙ্গই যদি উল্লেখ করা হয় তাহলে দেখা যায় যে, কোনো বড় ধরনের বিপর্যয় বা ঘটনা ঘটলে, সঙ্গে সঙ্গে শুধু প্রধান বিরোধী দলই নয়, অন্যান্য দলকে নিয়ে সংলাপের আয়োজন করা হয় জাতীয় স্বার্থে। আর এটি করে থাকে ক্ষমতাসীন সরকার। এটাই হচ্ছে সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতি। কিন্তু এ দেশে চলে ঠিক তার উল্টো। এর বিপদটি হচ্ছে, সবকিছুকে ‘না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ (পলিটিক্স অব ডিনায়েল) শুধু ওই-সংশ্লিষ্ট সরকার বা দলের ক্ষতির চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদাপন্ন হয় দেশ এবং এর জনগণ। প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কথা বলতে গিয়ে সিরিয়া, মিসর, পাকিস্তানের উদাহরণও দিয়েছেন। এসব দেশে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে দীর্ঘকালের গণতন্ত্রহীনতা এবং একনায়কতান্ত্রিক শাসনের কারণে। আর ওইসব দেশের শাসকরা ‘না বলার রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ চর্চার মাধ্যমে জঙ্গিবাদের উত্থানের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন।

তবে লেখাটি শেষ করতে চাই নোয়াম চমস্কি ও গিলবার্ট এখকারের গ্রন্থ প্যারিলাস পাওয়ার : দ্য মিডল ইস্ট অ্যান্ড ইউএস ফরেন পলিসি-ডায়ালগস অন টেরর, ডেমোক্রেসি, ওয়ার অ্যান্ড জাস্টিস গ্রন্থের একটি উদ্ধৃতি দিয়ে (পৃষ্ঠা : ১৩)। তারা বলছেন, বিশ্বের অর্ধেক দেশের সরকার জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাবলি প্রয়োগ করে থাকে তার নিজস্ব জনগণকে অবরুদ্ধ এবং নিষ্পেষণের জন্য। আর এই ‘সংগ্রামে’ কে লাভবান হয় সেই প্রশ্নে তারা বলছেন, এতে সব শাসক ও শাসনযন্ত্রই আসলে লাভবান হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে বলা চলে, গণতন্ত্রবিহীন, কর্তৃত্ববাদী শাসকরা যে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয় তা নিশ্চিত করে বলা যায়। এ কথা মনে রাখতে হবে, যেসব দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি বিদ্যমান সেসব দেশে কখনই জঙ্গিবাদের ব্যাপক বিস্তার বা উত্থান সম্ভব হয় না। গণতন্ত্রহীনতার কারণে না বলার সংস্কৃতির পথ ধরেই জঙ্গিবাদ বিস্তার লাভ করে। কাজেই গণতন্ত্রই হচ্ছে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধের গ্যারান্টি- এ কথাটি মনে রাখতেই হবে। 

আমীর খসরু : সম্পাদক, আমাদের বুধবার ডটকম


বিডি-প্রতিদিন/ ২৫ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে