শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৯, বুধবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০১৫

অবস্থান কর্মসূচির সমাপ্তি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
অবস্থান কর্মসূচির সমাপ্তি

‘সন্ন্যাসীবেশে ফিরি দেশে দেশে হইয়া সাধুর শিষ্য-কত হেরিলাম মনোহর ধাম, কত মনোরম দৃশ্য। ভূধরে সাগরে বিজনে নগরে যখন যেখানে ভ্রমি তবু নিশিদিনে ভুলিতে পারি নে সেই দুই বিঘা জমি। হাটে মাঠে বাটে এইমত কাটে বছর পনেরো-ষোলো, একদিন শেষে ফিরিবারে দেশে বড়োই বাসনা হল\’ দেশ যখন জ্বলেপুড়ে ছারখার হচ্ছিল, সরকার কিছুই করছিল না, তখন বিবেকের তাড়নায় কবিগুরুর সেই ‘দুই বিঘা জমি’র মতো বাবর রোডের বাড়ি, স্ত্রী-পুত্র-কন্যা ছেড়ে ৮০ মতিঝিলের ফুটপাথে মাদুর বিছিয়ে অবস্থান নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আরও আন্তরিক হবেন, বেগম খালেদা জিয়া তার আহূত অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার অথবা স্থগিত করবেন। অনেকের মনে হতে পারে তারা কেউ কিছু করেনি। কিন্তু আমার কেন যেন মনে হয়, কবে কোনকালে সমুদ্র মন্থন করে গড়ল এনেছিলেন। দেশ মন্থন করে আমি আমাকে চিনেছি, দেশের প্রাণ খুঁজে পেয়েছি- সেই প্রাণের শক্তি কোথায় তারও খবর জেনেছি।

বেগম খালেদা জিয়া তার অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহারের সুযোগ পাননি। আল্লাহর তরফ থেকে জনসাধারণ নিজেরাই তা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অন্যদিকে যে যাই বলুন, সবাই মিলেমিশে দেশকে সংকট থেকে বাঁচাতে হবে এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন। তাই উভয় নেত্রীকেই ধন্যবাদ জানাই।

জানুয়ারি মাস। ঋতুতে প্রচণ্ড শীতের মাস। সেই মাসে প্রবল বাতাসে মতিঝিলের ফুটপাথে কাপড়ের তাঁবু টানিয়ে থাকা ছিল খুবই কঠিন। বই-পুস্তক থেকে আমি তেমন কিছুই শিখিনি, যা শিখেছি তার বেশির ভাগই ঠেকে ঠেকে শিখেছি। অনেকে মনে করতে চান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে পছন্দ করেন না। যারা পিতার চামড়া দিয়ে জুতা বানাতে চেয়েছেন তাদের করেন। তারা তা ভাবতেই পারেন। মনে মনে কলা খেতে দোষ কী? পছন্দ-অপছন্দ নিজের ব্যাপার। সেটা কেউ কাউকে নাও করতে পারেন। কারও পছন্দ-অপছন্দে সমাজ চলে না, দেশ ও জাতি চলে না। পছন্দ-অপছন্দ ব্যক্তিসীমার বাইরে গেলে দেশের অকল্যাণ হয়। কারও পছন্দ-অপছন্দের কারণে রাষ্ট্রের কাছে কেউ বঞ্চিত হতে পারেন না। আইনের দরজায় কোনো সুবিধা-অসুবিধা হওয়ার কথা নয়- এসব আমার জন্মগত বিশ্বাস। আল্লাহতায়ালা আমাকে পুরুষ বানিয়ে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। আমি কাপুরুষ হতে পারি, কিন্তু ইচ্ছা করলেই নারী হতে পারি না। কেউ কাউকে নারী বানাতে পারে না। হ্যাঁ, জন্ম থেকেই কোনো নারীর মধ্যে পুরুষের উপাদান বেশি থাকায় হয়তো সেই নারী পুরুষ হতে পারেন, আবার কোনো পুরুষ একইভাবে নারীও হতে পারেন। কিন্তু সেটা সাধারণ ব্যাপার নয়, অসাধারণ ব্যাপার। তাই একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভেবেছিলাম, সবকিছু হারিয়ে গেলেও একজন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান আমি পাব। স্বাধীনতার পর রাজধানীর বাইরে জাতির পিতার কাছে অস্ত্র দেওয়ার সৌভাগ্য আর কারও বা কোনো দলের হয়নি, আমার বা আমার দলের হয়েছিল- সে সম্মান নিশ্চয়ই পাব। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতা নির্মমভাবে নিহত হলে এক কাপড়ে ঘর ছেড়ে তার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করেছিলাম, সে সবের মর্যাদা নিশ্চয়ই পাব। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় অনেক কিছুই পাইনি। কতজনকে কত পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়, অবস্থান কর্মসূচির শুরু থেকে কোনো পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়নি। যদিও একদিক থেকে ভালোই হয়েছে। সাধারণ মানুষ নিজেরাই নিজেদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। অবস্থান কর্মসূচির শুরুর দিকে ১১ এপ্রিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাওনা উড়ালপুল উদ্বোধন করেছেন। সেখানে  আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০-১৫ হাজার সদস্য প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিল। পরদিন মাওনার এক স্কুলমাঠে রাতে ছিলাম। সেখানে কিছু সাংবাদিক দুঃখ করে বলছিল, ‘প্রধানমন্ত্রীর জন্য ১০ হাজার পুলিশ, আপনি দেশ স্বাধীন করেছেন, একজন প্রবীণ মানুষ, আপনার জন্য ১০ জন পুলিশও নেই- এটা কেমন কথা?’ এ রকম আরও কত ঘটনা ঘটেছে।


’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে গ্রামেগঞ্জে কারও তেমন ঘরদুয়ার ছিল না। দু-একটি টিনের ঘর, বাকি সবই ছনের ঝুপড়ি। সাধারণ গরিবের বাড়িতে খাবারও জুটত না, গরিবের ঘরে দুর্র্গন্ধযুক্ত মোটা চালের ভাত, সঙ্গে তরু-তরকারি হতো না। একটু ডাল কিংবা কাঁচা মরিচ অথবা লাউপাতা ভর্তা এই ছিল নিঃস্ব দরিদ্র সাধারণ মানুষের নিত্যদিনের খাবার। শীতের রাত কাটাতে শতচ্ছিন্ন তালি দেওয়া কাঁথা ছাড়া তাদের কিছু ছিল না। কিন্তু এখন অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। গরিব-ধনী নির্বিশেষে সবার ঘরের প্রায় খাবার একই রকম। বরং ধনবানের চেয়ে হতদরিদ্রের বাড়ির খাবার সুস্বাদু। কারণ ধনী মানুষের বউয়েরা রাঁধে না, গরিব ঘরে বউদের রান্নাই সম্বল। এই কদিন যমুনা-ধলেশ্বরীর আশপাশে কাটিয়েছি। সেদিন আলীপুর ইমান বেপারির বাড়ি ছিলাম। সুন্দর টেবিল-চেয়ার-খাট-পালঙ্ক, শীত নিবারণের কম্বল। সরাতৈল আমার মেয়ে ইমালদা হোসেন দীপার শ্বশুরবাড়িতে একই রকম। খাট-পালঙ্ক-শীতের কম্বল কোনো কিছুর অভাব নেই। অভাব যা তা হলো ভালোবাসার, সহমর্মিতার, মানবতার, একে অপরের প্রতি মমত্ববোধ এবং অন্যের কষ্ট নিজের করে নেওয়ার।

একনাগাড়ে ৬৪ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে শীত-বৃষ্টি-ঝড়-তুফানে রাত কাটিয়ে ৬৫ দিনের মাথায় সন্তোষে গিয়েছিলাম হুজুর মওলানা ভাসানীর কবর জিয়ারত করে মাজারে রাত কাটাতে। মতিঝিলের ফুটপাথে ৬৪ দিন নিরাপদ নির্ঝঞ্ঝাট হলে ভালো হতো। কিন্তু তা হয়নি। কয়েকবার পুলিশ মাইক নিয়ে গেছে, যে চৌকিতে শুইতাম, একদিন বায়তুল মোকাররমে নামাজ পড়তে গেলে সে চৌকি-তাঁবু- পেশাবের বদনা- সবকিছু পুলিশ নিয়ে যায়। মাঝেমধ্যে লোকজন ধরে নিয়ে যেত। আরও বিরক্তিকর যা যা করা যায় তা তারা করেছে। এসব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জানতেন কিনা শতভাগ পরিষ্কার হতে পারিনি। জানলে একরকম, না জানলে আরেক রকম। তখন টুঙ্গিপাড়ার ফরমান ছিলেন মতিঝিলের ওসি, এখনো আছেন কিনা জানি না। তার বাবা লায়েক আলী বিশ্বাস একজন বড় ভালো মানুষ ছিলেন। টুঙ্গিপাড়া গেলে ছায়ার মতো থাকতেন। টুঙ্গিপাড়ার মানুষ হওয়ায় সে যে কী ক্ষমতা দেখিয়েছেন তা একমাত্র আল্লাহই জানেন। বিরক্ত হয়ে ঘোষণা করেছিলাম, আর কোনো বিরক্তিকর কিছু করলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গণভবনের সামনে অবস্থান নেব। জানি, তিনি কী করতে পারেন। বয়স হয়েছে, এখন লানতের জীবনের জন্য মায়া নেই। সারা জীবন সম্মানের জন্য লড়াই করেছি, সেই সম্মানহীন জীবন আমার কাম্য নয়। মতিঝিলে অবস্থানের সময় কত রিকশাওয়ালা, সিএনজিচালক দলবেঁধে রাতে এসে ৫-১০ টাকার পোঁটলা দিয়ে সাহায্য করত। কত রিকশাওয়ালা বলত, ‘যতটা পারেন সারা দেশ একবার ঘুরে আসেন। সব মানুষ তো মতিঝিলে আসতে পারে না। আপনি তাদের কাছে যান।’ মূলত তাদের কথায় ৬৫ দিনের মাথায় হুজুর মওলানা ভাসানীর সন্তোষ, তারপর সেখান থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটকে তাঁবু ফেলেছিলাম। সে এক মহাদুর্ভাগ্যজনক ঘটনা! সাভার স্মৃতিসৌধের বিশাল আঙিনায় কম করে ৪-৫ হাজার বাতি। কিন্তু আমি যেখানে বিছানা ফেলেছিলাম, সেখানে আমার আশপাশের ৮-১০টি বাতি নিভিয়ে দেওয়া হয়। সারা রাত ঘুমাতে পারিনি- একে তো মশা, তার ওপর বাতি নেভানোর যন্ত্রণা। বার বার মনে হচ্ছিল, যদি নিহত হতাম, শহীদদের স্মরণে কত বাতি জ্বলছে, এসব বাতি আমার জন্যও জ্বলত। মরতে পারিনি, শুধু এই দুর্ভাগ্যের জন্য আমার উপরের বাতি নিভিয়ে দেওয়া হলো! তাহলে এই দেশে এই সমাজে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান নিয়ে যা বলা হয় সবই মিথ্যা, সবই ছলনা, সবই মেকি? মরলে সম্মান, বেঁচে থাকলে লাঞ্ছনা। পরদিন গিয়েছিলাম গোপালগঞ্জ। যাওয়ার পথে কাশিয়ানীর এমপি কর্নেল ফারুক খানকে জানিয়েছিলাম। তিনি তার কর্মীদের বলে রেখেছিলেন। তারা যথেষ্ট আদরযত্ন সহযোগিতা করেছে। কাশিয়ানীর হোগলাকান্দি কুমার নদের পাড়ে ৭ এপ্রিল রাতে ছিলাম। সন্ধ্যায় সে কী ঝড়-তুফান। মনে হয় এর আগে অমন দুর্যোগ কখনো দেখিনি। পরের রাত টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর কবরে পায়ের কাছে ছিলাম। এমনই কত ঘটনা, কত স্মৃতি। মে’র কোনো একসময় গিয়েছিলাম কিশোরগঞ্জ। কটিয়াদীর মধ্যপাড়া স্কুলমাঠের পাশে শ্মশানঘাটে তাঁবু ফেলেছিলাম। জানতাম না, ভাগ্যই টেনে নিয়েছিল কিশোরগঞ্জ সদরের ভাটগাঁও কবরস্থানের পাশে। সেখানে শবেবরাতের কারণে তিন দিন ছিলাম। ’৯৭ সালের ৯ তারিখ ভাটগাঁও হাইস্কুলের মুখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটি কাঁঠালের চারা লাগিয়েছিলেন। তার সে কী দুরবস্থা! পুষ্টিহীন বস্তির শিশুদের মতো শুকিয়ে গেছে। চারাটির অবস্থা দেখে বড় ব্যথিত হয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর হাতে বোনা কোনো চারার অবস্থা অমন পুষ্টিহীন হলে দেশের অবস্থা কেমন হবে? ভাটি বাংলার মানুষ বড় সহজ-সরল। তাই সেখান থেকে বৌলাই করিমগঞ্জ হয়ে ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম-বাজিতপুর হয়ে পাকুন্দিয়া, হোসেনপুর, গুপ্তবৃন্দাবনে ঘাঁটি গেড়েছিলাম। এমনই কত জায়গা, কতখানে গেছি। এর মধ্যে রোজা এসেছে, রোজা গেছে, ঈদ এসেছে, ঈদ গেছে, ভারতের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মুখার্জির স্ত্রী শ্রীমতী শুভ্রা মুখার্জি ইহলোক ত্যাগ করেছেন। তার অন্ত্যেষ্টিতে যেতে পারিনি, শ্রাদ্ধে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে ফিরেই এক নতুন পরিস্থিতি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সংসদ সদস্যপদ ত্যাগ করলে সেখানে উপনির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়। আমাদের দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ বেশ কটি উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করেছে। সে হিসেবে কালিহাতী উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। লোকজনের চাপাচাপিতে একসময় নিজেই প্রার্থী হই। সেভাবেই কাজকর্ম চলে। শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত সোনার বাংলা প্রকৌশলী সংস্থার ঋণ পুনঃতফসিল করা নিয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের দিন সাপের পাঁচ পা দেখানোর মতো করে মনোনয়নপত্র বাতিল করে। আমি হাইকোর্টে যাই। হাইকোর্ট বৈধ ঘোষণা করেন। হাইকোর্টের রায়ে অ্যাটর্নি জেনারেল তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন। তিনি তার সব ধৈর্য হারিয়ে বলে বসেন, সরকার আপিল করবে। ওর আগে কোনো নির্বাচনে মনোনয়নের বৈধতা নিয়ে সরকার আপিল করেনি। প্রার্থীরা দু-এক জন করেছেন। দুই দিন আপিল করবেন, আপিল করবেন লম্ফঝম্প করলেও তার আপিল করার কোনো সুযোগ ছিল না। কারণ সরকার কোনো পক্ষে ছিল না। পরে অন্যায়-অযৌক্তিকভাবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ হয়ে আপিল করেছে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করে। তার কোনো পক্ষ হওয়ার উপায় বা সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে তারা তা-ও করেছে। চারদিকে গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চান না আমি সংসদে যাই, তাই তারা অত তৎপর। আমি বিশ্বাস করতে পারলে খুশি হতাম কিন্তু এখনো তা করতে পারছি না। সে জন্য নাখোশ না থেকে উপায় কী? স্বস্তিতে আমার বছর কাটে দিনের মতো। কিন্তু অস্বস্তিতে দিন যায় না। একে তো কুশিমণির টাইফয়েড হওয়ায় মন খারাপ, তার ওপর নানা অস্বস্তি। ৩১ জানুয়ারির মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে সুপ্রিমকোর্ট হাইকোর্টকে নির্দেশ দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস, সেখানে আমরা ন্যায়বিচার পাব।

গোদের উপর বিষফোড়ার মতো পৌর নির্বাচনে আবার নির্বাচন কমিশন ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে বসে আছে। শুরু থেকে আজ পর্যন্ত কী যে হেলাফেলা, কী যে ছেলেখেলা বলে শেষ করা যাবে না। এই প্রথম রাজনৈতিক দলের প্রতীকে পৌর এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্র্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের কারবারই রাজনীতি। মাছের যেমন পানি ছাড়া চলে না, তেমনি রাজনৈতিক দল ছাড়া নির্বাচন কমিশন অসাড়, অচল। অথচ দেশে প্রথম স্থানীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক দলের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন আলাপ-আলোচনার প্রয়োজনবোধ করেনি। মেয়র বা চেয়ারম্যান দলীয় প্রতীকে, কাউন্সিলর, মেম্বারদের প্রতীকের প্রয়োজন নেই- মানে নামাজ পড়তে পারবেন, অজু করতে পারবেন না। জাতীয় নির্বাচনে রাজনৈতিক দল যাচাই-বাছাইয়ের আগে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারে, প্রত্যাহারের আগে প্রকৃত প্রার্থী কে তা ঠিক করে দেয়। পৌরসভায় শুধু একজনকে মনোনয়ন দিতে হবে, একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন দিলে সব অবৈধ হবে, মানে ইচ্ছা হলে কোনো দলকে নির্বাচন থেকে যাতে বাইরে রাখতে পারে। নির্বাচনী আইনে স্পষ্ট বলা আছে, দলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারীর স্বাক্ষরে মনোনয়ন দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে আবার কে মনোনয়ন দেবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বাক্ষরযুক্ত পত্র তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে জমা দিতে হবে। এ যে জাতীয় নির্বাচনের চেয়েও পৌর নির্বাচনের কায়দাকানুন বেশি। এভাবে আর যাই হোক গণতান্ত্রিক রাজনীতি চলে না। রাজনৈতিক দলকে এভাবে গুরুত্বহীন হেলাফেলা করলে রাজনীতিই গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে। এসব ত্রুটি এবং অসঙ্গতি দূর না করে নির্বাচন কমিশন খামখেয়ালি করে অগ্রসর হলে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। জানি না, এর পরও নির্বাচন কমিশন শত সহস্র ত্রুটি নিয়ে অগ্রসর হবে কিনা। কাঁধে ভূত চাপলে কেউ সোজা রাস্তা দেখে না, দেখলেও চলে না। দেখা যাক, সামনে কী হয়!

২৮ জানুয়ারি মতিঝিলের ফুটপাথে অবস্থানের মধ্য দিয়ে কর্মসূচির সূচনা করেছিলাম। আজ বেলা ১১টায় সেই মতিঝিলের ফুটপাথে কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করব। ৩০৮ দিনের আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার সময়গুলো নিয়ে একটি বড় লেখা অল্প দিনের মধ্যেই দেশবাসীর সামনে তুলে ধরার ইচ্ছা আছে। এ ৩০৮ দিনের ১৭৭ দিন হাটে-মাঠে-ঘাটে-স্কুলের বারান্দায়, ৩৫ দিন টাঙ্গাইলের সোনার বাংলার বাড়িতে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ছাড়া যাযাবরের মতো, ১২ দিন মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে শাহানা-দুলালের বাসায়, ৩ দিন মতিঝিলের জানালা ছাড়া এক দরজার খোপের মতো অফিসঘরে, ১০ দিন সখিপুরের বাড়িতে, ২ দিন টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধুর মাজারে পিতার পায়ের কাছে, ১ দিন হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার সন্তোষে, বাদবাকি ৬৮ দিন সাধারণ মানুষের বাড়িঘরে। আজ মঙ্গলবার পহেলা ডিসেম্বর, স্বাধীনতার মাসে সাংবাদিক, দলীয় নেতা-কর্মী এবং আপামর জনসাধারণকে ধন্যবাদ জানিয়ে অবস্থান কর্মসূচির প্রথম পর্বের সমাপ্ত ঘোষণা করছি।

লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

এই মাত্র | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন