শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, বুধবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৫

রৌদ্র ছায়ার নিচে

মাকিদ হায়দার
অনলাইন ভার্সন
রৌদ্র ছায়ার নিচে

প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ প্রফেসর রমেশচন্দ্র মজুমদারের বাংলাদেশের ইতিহাস (৪ খণ্ডে সমাপ্ত) গ্রন্থের প্রতিটি পাতায় পাওয়া যায় প্রাচীন যুগের নানা ঘটনাবলি, সে যুগের ইতিহাস। যেমন প্রথম খণ্ডের প্রথম সংস্করণের ভূমিকায় তিনি জানিয়েছেন, ‘প্রাচীন ভারতবাসীরা সাহিত্যের নানা বিভাগে বহু গল্প প্রণয়ন করিয়াছেন কিন্তু নিজেদের দেশের অতীত কাহিনী লিপিবদ্ধ করিবার জন্য তাহাদের কোনো আগ্রহ বা উত্সাহ ছিল না।’

প্রফেসর মজুমদার জানিয়েছেন, কাশ্মীরের পণ্ডিতপ্রবর ‘কহলন’ তিনি ‘রাজ-তরঙ্গিনী’ গ্রন্থে সেকালের কাশ্মীরের ইতিহাস ধারাবাহিক লিখেছিলেন, পরবর্তীতে ভারতবর্ষে অবিক্ষত হয়নি, ফলশ্রুতিতে প্রাচীন যুগের ইতিহাস বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। উনবিংশ শতাব্দীতে ইউরোপের পণ্ডিতেরা ভারতের প্রাচীন লিপি, মুদ্রাসহ অন্যান্য অনেক কিছুই আবিষ্কার করে ইউরোপীয়দের সহযোগিতায়। বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা যে কী পরিমাণ ছিল সেটি অভাবনীয়। তবে ১৮০৮ সালে কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অধ্যাপক পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় শর্মা, তার ‘রাজ তরঙ্গ’ অথবা ‘রাজা বর্গী’ গ্রন্থই তার উত্কৃষ্ট প্রমাণ। ওই বই দুটি পাঠ করলে অবশ্যই জানা যাবে বাংলার প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে বাঙালি জাতির স্মৃতি ও জনশ্রুতি যে কতদূর বিকৃত হয়েছিল এবং বিগত ৫-৬শ বছরের মধ্যে বাঙালিদের ইতিহাস ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল বলে জানিয়েছেন ইতিহাসবিদ। প্রথম খণ্ডের সূচিতে ২২টি পরিচ্ছেদ আছে এবং অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে জানিয়েছেন ১৯ পরিচ্ছেদে এবং ২২ পরিচ্ছেদে দেখতে পাই, বাংলার ইতিহাস ও বাঙালি জাতি, সেখানেই আছে নিবেদনম। রাজা ও রাজবংশের কাল বিজ্ঞাপক সূচি, খ্রিস্টাব্দ। তবে আনুমানিক।

৪র্থ ও ৫ম শতাব্দীতে দেখতে পাই গুপ্ত সাম্রাজ্যের যাত্রা। হয়তো পাল রাজা এবং সেন রাজাদের বিস্তৃত বর্ণনা দেওয়া সমীচীন নয় ভেবেই বলা হয় গুপ্ত সাম্রাজ্যের ২য় গুপ্তের নাম ছিল চন্দ্রগুপ্ত। তার রাজত্বকালে ছিলেন প্রখ্যাত কূটনীতিক, উপদেষ্টা এবং অর্থশাস্ত্র রচয়িতা, যার নাম ওই ২য় চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকাল থেকে ভারতবর্ষের অর্থনীতিবিদরা এবং ১৯৭১-এর আগে  পাকিস্তানের (পূর্ব-পশ্চিম) প্রায় সব অর্থনীতিবিদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্রছাত্রী, অর্থমন্ত্রী, ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, এমনকি বিভিন্ন কলেজে যেসব অধ্যাপক অর্থনীতির পাঠ দিতেন তারাও নিশ্চয়ই জানতেন ২য় চন্দ্রগুপ্তের সেই কূটনীতিক, উপদেষ্টা এবং অর্থশাস্ত্র প্রণেতার নাম।

আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যারা অর্থমন্ত্রী অর্থসচিব হয়েছিলেন এবং আজ অব্দি যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক থেকে শুরু করে ছাত্রছাত্রী সবাই জেনেছেন, কীর্তিমান সেই লোকটির নাম। এবং অতীতে যারা বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে ইকোনমিক ক্যাডার হয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন শাখায় যোগ দিয়েছিলেন এবং এখনো দিচ্ছেন তারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন ২য় চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকালে তার অর্থ উপদেষ্টা, কূটনীতিবিদ কে ছিলেন। ছিলেন ‘চাণক্য’। যিনি আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীর বিখ্যাত কূটনীতি বিশারদ। পণ্ডিত এবং অর্থশাস্ত্রের একজন পণ্ডিতপ্রবর। অপরদিকে এ চাণক্যই কৌটিল্য নামেও সমধিক পরিচিত— কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র কিংবা রাজনীতিক চাণক্যের শাস্ত্র বাংলাদেশের বিসিএস ক্যাডার (ইকোনমিক) সার্ভিসের সবাই হয়তো জেনে থাকবেন, কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে নাকি বার বার বলা হয়েছে, যদি কারও কাছ থেকে টাকা ধার নাও, কিংবা দাও, অবশ্যই গুনে নেবে, কিংবা দেবে।

আমাদের ধর্মেও আছে টাকা গুনে নেওয়া এবং গুনে দেওয়া সুন্নত। সেই সুন্নতই পালন করেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কীর্তিমান কর্মকর্তা। যদিও তার চেয়ারটি অতি লোভনীয় এবং ওই চেয়ারে যিনি অধিষ্ঠিত তার স্বাক্ষর ছাড়া দেশে আমদানি-রপ্তানি অসাধ্য। সেই অসাধ্যকে যারা সাধ্যের ভিতর এবং নিজের করায়ত্তে নিতে পেরেছিলেন তারা বা তিনি সৌভাগ্যবান, যেহেতু স্বাক্ষরদাতাকে খুশি করতে হলে তাকে অবশ্যই উেকাচ দিতে হবে এবং উেকাচ গ্রহীতা ধর্মের সুন্নত মানতে গিয়ে গুনে গুনে টাকা নিয়েছিলেন। ‘ঘুষ’ শব্দটা আমার কাছে খুবই অপ্রিয়। কেননা ঘুষ নিয়ে থাকেন নন-ক্যাডাররা। সেটি থানার সিপাই থেকে ‘বড় বাবু’ সিটি করপোরেশনের কানুনগো কিংবা আয়কর বিভাগের কেরানিকুল। তাদের পক্ষে ঘুষ শব্দটি প্রযোজ্য বলে আমার ধারণা।

উেকাচ শব্দটি শুনতে যেমন শ্রুতিমধুর এমন অনেক ক্ষেত্রেই জনসাধারণ বুঝতেও পারেন না, শব্দটির মূল অর্থ। সেদিক থেকে সেই বিসিএস কর্মকর্তা বরং মানহানির মামলা করতে পারেন যে সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে লিখেছিলেন শহীদুল হক ‘গুনে গুনে ঘুষ খান।’ গুনে গুনে ঘুষ নেওয়ার যে ছবিটি আমরা বহুল প্রচারিত বাংলা পত্রিকায় দেখলাম, তখনই আমার মনে পড়ল ব্রিটিশদের ভারতবর্ষ শাসনের একটি চমকপ্রদ কাহিনী। যেটি আমি শুনেছিলাম, সেই মানুষটির কাছ থেকে, তার কালিগঞ্জের ফ্ল্যাটে, এক শীত সন্ধ্যায় চা কফি খেতে খেতে। সেই মানুষটির বাড়িতেই আশ্রয় পেয়েছিলেন আমার অনুজ দাউদ হায়দার।

১৯৮৫ সালের জানুয়ারির শীত সন্ধ্যায় বেশ আড্ডা জমেছিল সেই ‘ডবল’ আইসিএস, (ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস) এর ড্রয়িং রুমে পুরো আড্ডার বিষয় ছিল, শিল্প-সাহিত্যকে কেন্দ্র করে। কলকাতার জনাদুই কথাসাহিত্যিক, কবি, একজন গৃহকর্তার স্ত্রী আমার অনুজ এবং আমিসহ প্রায় ৫-৬ জন ছিলাম সেদিনের সেই সন্ধ্যায়।

সাহিত্যের আড্ডায় প্রবেশ করল ভারতের এবং বাংলাদেশের রাজনীতি। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতিবসু আর বাংলাদেশের হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। গৃহকর্তা ডাবল আইসিএস শ্রোতার ভূমিকায় তর্কটা শুরু হয়েছিল, বাংলাদেশের মিলিটারি শাসন নিয়ে। ক্ষমতা কুক্ষিগত করা হয়েছে, ’৭৫-এর পটপরিবর্তনের পরপরই। জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশটাকে মৌলবাদের আখড়া হিসেবে গড়তে চেয়েছিলেন বলেই প্রবেশ করতে দিয়েছিলেন বিখ্যাত গোলাম আযমকে এবং যে শাহ আজিজ, ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের বিপক্ষে, জাতিসংঘে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানের পক্ষে কথা বললেন, সেই আজিজকেই জিয়াউর রহমান দেশের প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন।

জিয়াউর রহমানের কীর্তিকথা বাংলাদেশের জনগণ যেমন জানেন  তেমন রাষ্ট্রপতি এরশাদ সাহেব সম্পর্কেও কমবেশি আমরা জানি। তিনি কীভাবে ক্ষমতায় এলেন এবং আরও জানি তিনি তো মহাজের, এখন নাকি রংপুরের বাসিন্দা। শাসন চালাতে গিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় কম করে— জেনারেলরা ১০ থেকে ১২ বছর চেয়ার আঁকড়ে রাখেন। এমনকি দেশে যেন তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে না পারেন, সেদিকটিতেও তার নিজস্ব গোয়েন্দা বাহিনী কাজ করে, যেমন ইরানে, ইরাকে, লিবিয়ায় আছে শাসকদের নিজস্ব গোপন গোয়েন্দা বাহিনী।

তবে গণতন্ত্রের জন্য বাংলাদেশে একদিন সংগ্রাম শুরু হবে, সেটি ৫ থেকে ১০ বছরের ভিতরেই। রক্তক্ষয় হবে। বাড়বে দুর্ভোগ জনগণের। প্রশাসনে দেখা দেবে অস্থিরতা, কারণ মিলিটারিদের ক্যাপ্টেন থেকে ঊর্ধ্বতনদের ধারণা, তারা সবকিছু জানেন, জানেন কীভাবে শাসন করতে হয়। এমনও দেখা গেছে, মেজর সাহেব হয়তো জেলা প্রশাসক বানিয়েছেন তার অধীনস্থ কর্মকর্তা, কিন্তু পড়ালেখায়, মেজর সাহেব এবং জেলা প্রশাসকের ফারাক বেশ লক্ষণীয়। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে ‘দুর্নীতি’ এসে বাসা বাঁধে সেই শাসকের পক্ষে।

ডাবল আইসিএস ভদ্রলোকের নাম অন্নদাশংকর রায়। স্ত্রী লীলারায়— [লীলারায় আমেরিকান ভদ্রমহিলা। বিশিষ্ট অনুবাদক এবং সত্যজিত্ রায় যতগুলো ছবি বানিয়েছেন, তার সবগুলোরই-ইংরেজি সাবটাইটেল লীলা রায়ের করা।] অন্নদাশংকর রায় ও মিসেস রায়কে আমাদের হায়দার পরিবারের অগ্রজ থেকে অনুজ সবাই, দাদু এবং দীদা বলে সম্বোধন করে থাকি, কেননা দাদুর আনুকূল্য পেয়েছিল দাউদ এবং দীর্ঘদিন একই সঙ্গে ওই পরিবারের নিকটজন হয়ে একজন মুসলমান ছেলেকে ওই পরিবারটি আশ্রয় দিয়েছিল— হিন্দু, মুসলিম ভুলে গিয়ে, মি. রায় এবং মিসেস রায়ের বদান্যতায় আমরা যারাই ঢাকা থেকে যেতাম, তাদের সবারই আশ্রয় হতো বালিগঞ্জের দাদুর ফ্ল্যাটে।

মি. রায় এতক্ষণ একটি কথাও বলেননি, তিনি শুনে যাচ্ছিলেন— হঠাত্ যেন সবাইকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, দেশ ভাগের আগে পূর্ববঙ্গের রাজশাহী-ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুষ্টিয়া বিভিন্ন জেলায়, প্রশাসক থেকে বিচারপতি পদে চাকরি করেও একবারও মনে হয়নি, কলকাতায় বা উড়িষ্যার ঢ্যাংকানলে পৈতৃক জায়গায় বাড়িঘর বানাই, চারদিকেই ছিল উেকাচ গ্রহণের বা বিসর্জনের কাল। আমি বিসর্জনের দিকে ছিলাম, কলকাতা শহরে আমার একটি বাড়ি বা ফ্ল্যাট নেই, এ ফ্ল্যাটটি আমার ছেলের— দুর্নীতি করে সাধারণত ছোটঘর থেকে যেসব ছেলেমেয়ে আসে তারা উচ্চশিক্ষা শেষে কর্মজীবনে, সরকারের ভালো একটি চেয়ার পেলেই, উেকাচ গ্রহণের স্পৃহা জন্ম নিতে বাধ্য। যেহেতু ওই ছেলে বা মেয়েটি, কোনো সচ্ছল পরিবার থেকে আসেনি, এসেছিল একটি হাভাতে ঘর থেকে, তাই তার পক্ষে দুর্নীতি করা সহজ। সেহেতু তিনি যখন নগদ অর্থ গ্রহণ করেন তখনি তার মনে পড়ে একটি শার্ট, একটি প্যান্ট পরে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করেছি। যেহেতু দরিদ্র পিতার পক্ষে সম্ভব হয়নি দুটি শার্ট, দুটি প্যান্ট, দুই জোড়া জুতা কিনে দেওয়ার। অতীত যখন সম্মুখে দাঁড়ায় তখনই ঘটে বিপর্যয়।

কথা প্রসঙ্গে জানালেন আরও একটি চমকপ্রদ কাহিনী— সেটি শুনে সেদিনের সেই শীত সন্ধ্যায় আমরা সবাই যেন আকাশ থেকে পড়লাম। মি. রায় বললেন, ইংরেজরা শোষক, অত্যাচারী, অন্যের দেশ দখলের যাবতীয় কর্ম তাদের থাকলেও তারা ভারতবর্ষে শিক্ষার ওপর যতটা গুরুত্ব দিয়েছিলেন এবং সেই শিক্ষা সমাপ্তে যদি কোনো ছেলে বা মেয়ে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসে বা বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস দেশ ভাগের আগে ব্রিটিশদের প্রদত্ত নাম) পরীক্ষা দিতে চাইলে অবশ্যই দিতে পারতেন কিন্তু সর্বশেষে যাচাই-বাছাই করতেন খোদ ইংরেজ আইসিএস অফিসার, এমনিতরো পূর্ববঙ্গের এক দাশ অথবা সাহা, পাল পদবির এক কৃতী ছাত্র, জীবনে যিনি দ্বিতীয় হননি, তিনি ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসের সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও শেষ অবধি ইংরেজি শাসক তাকে চাকরি না দিয়ে শেষ ইন্টারভিউ বোর্ডে বলেছিলেন, মি. ... তোমার জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ই উপযুক্ত স্থান। তুমি নিঃসন্দেহে হবে কীর্তিমান শিক্ষক। সেই মিস্টার দাশ-সাহা-পালের চাকরি হয়নি ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসে। ইংরেজরা জানতেন ছোটঘরের ছেলের জন্য ওই চেয়ার নয়, ওই চেয়ারে বসলে দুর্নীতি হবেই হবে। সেই শীত সন্ধ্যার কথা দিনকয়েক আগে মনে পড়ল, ডাবল আইসিএস অন্নদাশংকরের ব্রিটিশ আমলের অনেক গল্প শুনলেও মনে গেঁথে আছে, সেকালে ইংরেজরা কেন ছোটঘরের ছেলেদের প্রশাসনে চাকরি দেননি। হয়তো ওরা জানতেন বড় চেয়ার দিলেই গুনে গুনে ঘুষ খাবে।

আমার মনে হয় দোষটা কৌটিল্যের বা চাণক্যের। তিনি যদি টাকা গুনে না নিতে বলতেন তাহলেই কিন্তু শহীদুলের কিছুই হতো না। অপরদিকে অনুশাসন মানতে গিয়েই হাজার হাজার শহীদুলের এক শহীদুল ধরাশায়ী হলেন। অথচ ধরাশায়ী হন না সদ্য প্রমোশন পাওয়া পুলিশের এসআই মহানগর প্রকল্পের ব্লক ডি-এর বাসিন্দা, ৬ তলা বাসভবন বানিয়ে ভবনের নিচে গাড়ির গ্যারেজ ভাড়া দিয়ে পরিবেশ নষ্ট করা মি. রহমান।

প্রফেসর রমেশচন্দ্র মজুমদার বেঁচে থাকলে হয়তো ইতিমধ্যে আরও ৪ খণ্ড লিখতেন বাংলাদেশের দুর্নীতি নিয়ে।

লেখক : কবি


বিডি-প্রতিদিন/ ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর