শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৪, বৃহস্পতিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৬

ঢাকাও কমাতে পারে জ্যাম আর দূষণ

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকাও কমাতে পারে জ্যাম আর দূষণ

প্রথম দিন :

আজ দিল্লিকে সত্যি চেনা যায়নি। বিকেলে বেরিয়েছি। মনে হচ্ছিল ছুটির দিন বুঝি। অথবা হরতাল চলছে। কিছু রাস্তা তো পুরোই ফাঁকা। নীতি মার্গে গিয়ে গাড়ি থামালাম। মনে হচ্ছিল উত্তর ইউরোপের কোনও সুনসান শহর বুঝি। রাস্তা পড়ে আছে একা। হঠাত্ হঠাত্ দু’একটা গাড়ি নিস্তব্ধতার গায়ের ওপর দিয়ে ঝড়ের বেগে কোথাও চলে যাচ্ছে। উত্তর ইউরোপের কিছু কিছু দেশের  জনসংখ্যাই কোথাও কোথাও এক কোটি নয়। আর দিল্লি শহরের জনসংখ্যা প্রায় আড়াই কোটি। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল শহর দিল্লি। টোকিওর ঠিক পরেই রয়েছে দিল্লি। দিল্লিকে ঠিক এরকম শান্তশিষ্ট মানায় না।

বিকেলের যে সময়টায় আমি বেরিয়েছিলাম শহরে, সে সময় ট্রাফিকের যন্ত্রণায় গাড়িকে থেকে থেকে ঝিমোতে হয়। যেখানে পৌঁছোতে আমার অন্যদিন দেড় ঘণ্টা খরচ হয়, সেখানে পৌঁছোতে আজ লাগলো কুড়ি মিনিট। তার মানে এই জোড়-বেজোড়ের ফর্মুলা ভালো কাজ করছে। একদিন জোড় নাম্বারের গাড়ি চলবে, পরদিন বেজোড় নাম্বারের গাড়ি চলবে। এই নিয়মটি দিল্লির নিজস্ব নয়। কয়েক বছর আগে বেইজিং এই নিয়ম চালু করে ভালো সুফল পেয়েছে। দিল্লিও সুফল পেলো প্রথম দিন। তবে লোকেরা বলছে, আজ অনেকের ছুটি ছিল, সামনের সপ্তাহে বোঝা যাবে এই জোড়-বেজোড় ফর্মুলা আদৌ কাজ করবে কি না। আজ দূরদর্শনের এক সাংবাদিক-বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলো, ও বললো সোমবারে ও মেট্রো চড়ে অফিসে যাবে। এর আগে কোনওদিন মেট্রোতে অফিসে যায়নি, এবার শুরু করবে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অন্যের গাড়ি চড়ে অফিসে গিয়েছেন আজ, যেহেতু তাঁর গাড়ির নম্বর বেজোড়। পর্যটনমন্ত্রী তো বাইক চালিয়ে অফিসে গেছেন। ভাবতেই ভালো লাগছে দিল্লিকে বায়ুদূষণ থেকে মুক্ত করার জন্য শেষ অবধি ভালো একটি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং সচেতন অনেক নাগরিকই নিয়ম মেনে চলছেন।

বিশ্বের এক নম্বর দূষিত শহর দিল্লি। আগে শীর্ষে ছিল বেইজিং। বেইজিং দূষণ কমিয়ে এক নম্বর থেকে সরে গেছে। উঠে এসেছে দিল্লি। পুরোনো ডিজেল গাড়ি নিষিদ্ধ না করলে চলছে না। এসব গাড়ি থেকেই দূষণ ছড়ায় বেশি। বাতাসে দূষণ এত ভয়ংকর যে মানুষ ফুসফুসের অসুখে ভুগতে শুরু করেছে। ফুসফুসের ক্যান্সারের জন্য আর সিগারেট ফোঁকার প্রয়োজন নেই। দিল্লির হাওয়া খেলেই ক্যান্সার ধরবে। হাওয়ায় কারসিনোজেন উড়ছে। এমন কোনও দিন নেই যেদিন আমি দিল্লির রাস্তায় হেঁটেছি কিন্তু কাশিনি বা নির্বিঘ্নে শ্বাস নিতে পেরেছি। সেদিন এক ফার্মেসিতে ঢুকে দেখলাম মাস্ক বিক্রি হচ্ছে। অনেকে এখন মাস্ক পরে চলাফেরা করে।

জমাট বাঁধা, দূষিত, ভারী হাওয়া থমকে থাকে দিল্লিতে। আকাশ এখানে আর নীল নয়। মানুষের চেহারাও আর স্পষ্ট নয়। কীরকম ভুতুড়ে হয়ে উঠেছে এই শহর। শীত আসে। শীতের পিঠে চড়ে প্রবল দূষণ আসে। দীর্ঘ গ্রীষ্মের পর শীত উপভোগ করা হয়ে ওঠে না। দিল্লির কনকনে শীতের চেয়েও দূষণের দুশ্চিন্তায় কাঁপি বেশি। আরও মেট্রোর লাইন বাড়ুক। আরও পাবলিক বাস বাড়ুক। মধ্যবিত্ত আর উচ্চবিত্তরা বিত্তের অহংকার ভুলে মেট্রো, বাস, বাইক ব্যবহার করুন। বড় রাস্তার কিনার ঘেঁষে সাইকেলের রাস্তা করে দেওয়া হোক, দিল্লির মানুষ সাইকেলে যাতায়াত করুন। আজ দিল্লিকে দিল্লি বলে চেনা যায়নি। মানুষ যে দূষণমুক্ত দিল্লি চাইছে, আজই তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। আজ খুব কম লোকই জোড় নম্বরের গাড়ি বের করেছে রাস্তায়। ১৫ দিন এই নিয়ম চলবে। আশা করছি এই নিয়মটি আরও দীর্ঘকাল চালু রাখা হবে যতদিন দিল্লির হাওয়া পাকাপাকিভাবে বিশুদ্ধ হচ্ছে।

বার্লিন শহরের কথা মনে পড়ছে। ওখানে সাইকেল যারা চালায়, তাদের মূল্য অনেক বেশি। এমন কোনও রাস্তা দেখিনি, যেখানে সাইকেলের জন্য আলাদা রাস্তা নেই। স্টকহোমে দেখেছি অনেক মন্ত্রীই সাইকেল চালান। বায়ুদূষণ নেই, তারপরও ভবিষ্যতে যেন দূষণ না হয়, সেই চেষ্টা করেন। এমন সচেতন নাগরিক আমরা কি দিল্লিতে পাবো? অথবা নাগরিকদের পরিবেশ বিষয়ে সচেতন করার দায়িত্ব কি সরকার নেবেন? নাকি ফুসফুসের ব্যাধির পেছনে দেশকে ঢালতে হবে শত-কোটি টাকা আর চেয়ে চেয়ে আমাদের নিরুপায় দেখতে হবে মানুষের অকাল মৃত্যু?

দ্বিতীয় দিন :

আমার গাড়ির প্লেটে জোড় নম্বর। বেজোড় নম্বরের দিনে গাড়ি বের করছি না। আমার সঙ্গে সিকিউরিটি পুলিশ থাকে। ভিআইপি বলে আমাকে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু আমার অধিকার নেই জোড়-বেজোড়ের নিয়ম ভাঙা। গ্যাসে চলে যেসব গাড়ি, মেয়েরা যেসব গাড়ি চালায়— সেসব চলতে পারবে রাস্তায় যে কোনও দিন। ভিআইপিদের এই অধিকার নেই। এই নিয়মটি আমার বেশ ভালো লেগেছে। ভিআইপিদের ভগবান মানার অভ্যেস অনেকের। ভিআইপিদের সাত খুন মাফ। কিন্তু অরবিন্দ কেজরিওয়াল ভিআইপিদের বাড়তি সুবিধে দিচ্ছেন না। শহরে হাজার হাজার ভিআইপি। ভিআইপিরাই দূষণ বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট।

বড় বড় লাক্সারি ডিজেল গাড়ির নির্মাতা অনুরোধ করেছেন যেন তাদের গাড়ি থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। সুপ্রিম কোর্ট প্রশ্ন করেছে, তোমাদের গাড়ি থেকে কি অক্সিজেন নির্গত হয়? ডিজেল গাড়িই যত নষ্টের মূল। বিশেষ করে পুরনো হওয়ার পর। কিন্তু ডিজেল গাড়ির ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসার কথা ভাবছে, বায়ুদূষণ নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। ব্যবসায়ীদের এই সমস্যা, জীবনকে গুডবাই বলতে পারে, প্রাচুর্যকে নয়।

জোড়-বেজোড়ের নিয়মটি এ অবধি মন্দ চলছে না। রাস্তায় ট্রাফিক কম। দূষণও খানিকটা কমছে। কিন্তু দুর্নীতিবাজরা তো বসে বসে বুড়ো আঙুল চুষবে না। তারা দুর্নীতির চেষ্টা যে করেই হোক করবে। দুর্নীতির দেশে দুর্নীতি না চলে কি উপায় আছে। এর মধ্যেই গ্যাস স্টেশনের লোকেরা সিএনজি স্টিকার বিক্রি করতে শুরু করেছে। না, গ্যাসে যাদের গাড়ি চলে তাদের কাছে নয়। যাদের গাড়ি গ্যাসে চলে না, তাদের কাছে। প্রতি সিএনজি স্টিকার ২৮০০ টাকা। ২৮০০ টাকা খরচ করে প্রতিদিন গাড়ি চালাবার সুযোগ পাচ্ছে তারা। এইসব দুর্নীতি বাদ দিলেও দিল্লির অধিকাংশ মানুষ জোড়-বেজোড় নিয়মটি মেনে চলছে। পাবলিক বাসে আর মেট্রোতে ভিড় আগের চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে। মেট্রোর লাইন বাড়লে আর পাবলিক বাস বাড়লে দিল্লি আরও দূষণ রোধ করতে পারবে, এই বিশ্বাস আমার।

মেট্রোতে ভিড় বাড়ছে। কখনও মেট্রোয় চড়িনি আমি। দিল্লির মেট্রো শুনেছি খুব সুন্দর, ঝকঝকে। এর মধ্যেই একদিন মেট্রো চড়ার ইচ্ছে আছে।

জোড় নম্বরের দিন গাড়ি চালিয়েছি। কিন্তু লক্ষ করেছি বেজোড় নম্বরের কিছু গাড়ি দিব্যি আমার গাড়ির গা ঘেঁষে চলে গেল। লক্ষ করলাম কোনও মেয়ে ড্রাইভিং সিটে নেই, গ্যাসে চলার গাড়ি নয়। মেডিক্যাল ইমারজেন্সি? হতে পারে। এও হতে পারে মালিক দু’হাজার টাকা জরিমানা দিয়েও আজ গাড়ি চালাবে পণ করেছে। কিছু কিছু মানুষ এখনও ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না বায়ুদূষণ দূর করা কী রকম দরকারী। আমি কি বেজোড় নম্বরের দিনে গাড়ি চালাচ্ছি না দু’হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে বলে? না তা কিন্তু নয়, আমি চালাচ্ছি না বায়ুদূষণ কমানোর জন্য। গাড়িটা ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা না থাকলে সাইকেল চালাতাম। শিওর।

তৃতীয় দিন :

রাত আটটা থেকে সকাল আটটা পর্যন্ত জোড়-বেজোড় নম্বরের যে কোনও গাড়িই চলতে পারে দিল্লির রাস্তায়। কাল তাই আটটার পর বেরিয়েছি। মানুষ চাইলে বায়ুদূষণ বাড়াতে পারে, মানুষই চাইলে কমাতে পারে এটি। শুনেছি ঢাকায় দূষণও বেশি, ট্রাফিক জ্যামও বেশি। কোথাও যেতে হলে নাকি দু’তিন ঘণ্টা ট্রাফিকে আটকে থাকতে হয়। ঢাকা কি পারে না দিল্লির মতো জোড়-বেজোড় ফর্মুলা প্রয়োগ করতে? ঢাকায় মেট্রো নেই, কিন্তু পাবলিক বাসের সংখ্যা তো বাড়াতে পারে! সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি তা জানি, কিন্তু লাক্সারির চেয়ে সময়ের মূল্যও তো বেশি। কী দরকার প্রতিদিন গাড়ি বের করে! ঢাকায় তো হেঁটে হেঁটেই অনেক জায়গায় চলাফেরা করা যায়। কিন্তু ফুটপাত আছে কি শহরে? থাকলেও হয়তো দখল হয়ে গেছে।

সাইকেলের পথ? সম্ভবত নেই। সরকারের তহবিলে টাকা পয়সা নেই যানজট আর দূষণ দূর করার? ফুটপাত পরিষ্কার করার, সাইকেলের জন্য সরু পথ তৈরি করার, ভালো পাবলিক বাসের সংখ্যা বাড়ানোর? আমার বিশ্বাস, সরকারের ক্ষমতা আছে কিন্তু ইচ্ছে নেই। সরকারি লোকেরা গাড়ির জানালা দিয়ে বাইরের জগত্ দেখেন। তাদের গাড়ি যানজটে দাঁড়িয়ে থাকে না। সুতরাং তাঁরা না বুঝলেও তাঁদের বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব জনগণের নেওয়া উচিত। বাচ্চা না কাঁদলে নাকি মা-ও দুধ দেয় না। তাহলে কাঁদুক জনগণ। চিত্কার করুক।


লেখক : নির্বাসিত লেখিকা


বিডি-প্রতিদিন/ ০৭ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর