শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৬

বিচারবিহীন নৈরাজ্য কাউকে রক্ষা করবে না

মইনুল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
বিচারবিহীন নৈরাজ্য কাউকে রক্ষা করবে না

দেশের প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা গণতন্ত্রের সর্বশেষ ও সবচেয়ে শক্তিশালী রক্ষাকবচকে উচ্ছেদ করার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে সাহসের সঙ্গে সোচ্চার হয়েছেন। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের শক্তিশালী রক্ষক হিসেবে এর আগেই আইনজীবী ও সাংবাদিকদের কাছ থেকে এ ধরনের সতর্কবাণী উচ্চারিত হওয়া উচিত ছিল।  কিন্তু মনে হচ্ছে তারা যেন অগণতান্ত্রিক দলীয় রাজনীতির কর্মী হিসেবেই সুখে আছেন।

প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা বিচার বিভাগের এখতিয়ার নিয়ে প্রশাসনের নাক গলানো প্রতিহত করার এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতা সমুন্নত রাখার জন্য আইনজীবী ও বিচারকদের সতর্ক থাকার আবেদন জানিয়েছেন। বিচারকদের অসহায় অবস্থা অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং তার এই আহ্বান যথাযথ বলেই আমরা মনে করি। বিচার বিভাগকে সরকারি কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপের দাসত্ব করতে হলে আইনের শাসন অস্তিত্বহীন এবং গণতন্ত্র অকার্যকর হয়ে পড়ে।

নির্বাচিত দলীয় সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠান সমর্থন করে আমাদের সুপ্রিমকোর্ট শুধু গণতন্ত্র নয়, বিচার বিভাগের জন্যও বিপদ ডেকে এনেছে। গণতন্ত্র রক্ষা না করে বিচার বিভাগের মর্যাদা ও স্বাধীনতা রক্ষার কথা বলা যে কতটা অবাস্তব তা এখন সবাই অনুধাবন করছেন। সুপ্রিমকোর্টের রায়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন খতম হয়েছে। পরে শুরু হয়েছে সুপ্রিমকোর্টের ক্ষমতা গ্রাসের প্রক্রিয়া।

প্রধান বিচারপতিকে এ কথাও বুঝতে হবে যে জামিন পাওয়া কঠিন করে এবং পুলিশ রিমান্ডে পাঠানো সহজ করে সুবিচারের নামে চলছে রাজনৈতিক ও পুলিশি নির্যাতন। বিচার ব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা হ্রাস পাচ্ছে। বিচার বিভাগকে শক্তি অর্জন করতে হলে বিনা বিচারে বন্দী রাখা বা পুলিশের আওতায় নিয়ে নির্যাতন চালানো বন্ধ করতে ভূমিকা রাখতে হবে।

আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপি যে দলেরই হোন না কেন, রাজনৈতিক নেতারা বিচার বিভাগের স্বাধীনতার বিষয়টি ভয়ের চোখে দেখে এসেছেন। ব্যক্তি শাসনের পথে প্রধান বাধারূপে গণ্য করেছেন। একশ্রেণির গণতন্ত্রবিরোধী আমলার চক্রান্ত কাজ করছে। একটি সেনাসমর্থিত অরাজনৈতিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে পক্ষপাতহীন বিচারের জন্য অপরিহার্য স্বাধীন বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আইন প্রণয়ন করতে হয়েছিল। এটা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য চরম অবমাননাকর ছাড়া আর কিছু নয়।

বিচারপতি সিনহা আমাদের সবার উদ্দেশে বলেছেন, ‘নির্বাহী বিভাগ সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। এরা আমাদের সব ক্ষমতা কেড়ে নিতে চাইছে।’ তার এ সতর্ক বাণী অত্যন্ত স্পষ্ট এবং দ্ব্যর্থহীন।

কোথাও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ধ্বংস না করে স্বৈরাচার টিকে থাকতে পারেনি। কারণ স্বাধীন বিচার বিভাগ গণতান্ত্রিক সংবিধান রক্ষা এবং আইনের আওতায় সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে অবস্থান নেয়।

আমরা অত্যন্ত আন্তরিকভাবে আশা করব, জনগণের উপকারার্থে আইনের শাসন বজায় রাখার স্বার্থে ক্ষমতালোলুপ স্বেচ্ছাচার প্রতিষ্ঠার আমলাতান্ত্রিক প্রাধান্যের কাছে বিচার ব্যবস্থাকে অবনমিত হওয়ার হাত থেকে রক্ষায় আইনজীবী সম্প্রদায় ঐক্যবদ্ধ হবেন। আইনের শাসনের অধীনে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা মেনে নিয়ে আইনজীবীরা যে পবিত্র পেশাগত দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন তা ভুলে গিয়ে তারা দলীয় কর্মীতে পরিণত হতে পারেন না। দলীয় কর্মীরূপে নয়, আইনজীবীদের মর্যাদা আইনজীবী হিসেবে ভূমিকা পালনের মধ্যেই নিহিত।

বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে নির্বাহী বিভাগের কাছে সমর্পণে বাধ্য করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তাতে নীরব দর্শক হয়ে না থাকার জন্য প্রধান বিচারপতি আইনজীবীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। শুধু আইনজীবী নন, ন্যায়বিচারকামী গোটা জাতির উচিত বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া। সরকার কর্তৃক সংসদের মাধ্যমে বিচারপতিদের বিচার করার শাসনতান্ত্রিক পরিবর্তনের বিরুদ্ধে তেমন শক্তিশালী কোনো প্রতিবাদ ওঠেনি। আইনজীবীরা দলীয় কর্মী হওয়ায় দলীয় নেতার কর্তৃত্বই তাদের কাছে প্রাধান্য পেয়েছে।

যে জাতি ব্যক্তি স্বাধীনতা ও আইনের শাসনের মর্ম বোঝে না এবং গণতন্ত্রের অধীনে নিজেদের সুরক্ষার জন্য সংগ্রামে প্রস্তুত নয়, তারা স্বাধীন জাতি হিসেবে টিকে থাকার অযোগ্য। আমাদের ভাগ্যে হয়তো তাই ঘটতে যাচ্ছে। যখন ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বই লিখে দাবি করেন শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিতে হয়েছে তখন এটাই বলা হচ্ছে যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমাদের দ্বারা নির্বাচিত হয়েছেন কিনা সেটা তাদের কাছে কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়। ভারতের স্বার্থে, ভারতের ইচ্ছায় আমাদের সরকার গঠিত হবে, এ দোষ ভারতের নয়— দোষ আমাদের এবং আমাদের দুর্বল নেতৃত্বের। প্রশ্ন হলো, স্বাধীনতা নিয়ে বড় বড় বীরত্বের কথা আমাদের শোনানো হচ্ছে কোন অবস্থানে দাঁড়িয়ে। ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অবমাননাকর বক্তব্যের প্রতিবাদও করা হবে না!     

পদানত বিচার বিভাগ হচ্ছে জনগণের জন্য ন্যায়বিচারের অস্বীকৃতি এবং দাসত্বের স্মারক। গণতন্ত্রের জন্য হাজার হাজার জনগণ জীবন দিয়েছে, কিন্তু তাদের সহ্য করতে হচ্ছে গণবিরোধী আমলাতান্ত্রিক শাসন।

দলীয় রাজনীতির দলাদলির কারণে বেঞ্চ ও বারের সুসম্পর্কে ফাটল ধরায় বিচার বিভাগ অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। এর ফলে প্রায় সব স্তরে ন্যায়বিচারের যথাযথ প্রয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে। চরম অসহনশীল রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে নিম্ন আদালতগুলো এখন বিচার সম্পন্ন করার ব্যাপারে পুলিশ ও সরকারের চাপের মধ্যে রয়েছে। উচ্চ আদালতও বুঝতে পারছে না তাদের শক্তি কোথায়।

আওয়ামী লীগ সরকার অগণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর খপ্পরে পড়ে গেছে; এটা বাংলাদেশের জনগণের জন্য এবং এদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক নিয়তি। যে দলের জন্ম হয়েছিল একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, যে দল গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য এবং জনগণের স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য সুদীর্ঘ রক্তাক্ত সংগ্রাম করেছে, সেই দলই অগণতান্ত্রিক শক্তিসমূহের অশুভ প্রভাবে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে ধীরে ধীরে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আজ আওয়ামী লীগ নিজেদের জনগণের পরিবর্তে বিদেশি অনুগ্রহের কাছে নতজানু।

বাঙালি হিসেবে দূরদর্শিতামূলক চিন্তাভাবনা করতে আমরা যে কত অপারগ সে সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। কোনোরূপ উপযুক্ত প্রস্তুতি না নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করতে গিয়ে আমরা নিজেদের নানাভাবে অসহায় করেছি। নিজেদের ভোটে নির্বাচিত সরকার পেতে আমাদের অসহায়ত্ব বেড়েই চলেছে। জীবনের নিরাপত্তার ব্যাপারেও আমরা অসহায়। জনগণের জন্য সুবিচার নিশ্চিত করতে জাতি নানা ধরনের বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। শক্তি বেড়ে চলেছে অসত্ ও অন্যায়কারীদের। নিজেদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যত্ নির্মাণ করতে হলে আমাদের অন্তর্নিহিত দুর্বলতাগুলোকে জয় করার সাহস অর্জন করতে হবে।

আমাদের প্রমাণ করতে হবে স্বাধীন জাতির অধিকার ও মর্যাদা নিয়ে জীবনযাপনের সাহস ও সততা আমাদের আছে। জনগণের বৃহত্তর স্বার্থ রক্ষায় শিক্ষিত লোকদের ব্যর্থতাই আমাদের অসহায়ত্বের প্রধান কারণ। জাতি গঠনে সুশিক্ষার বলিষ্ঠ ভূমিকা থাকতেই হবে। সাংবাদিক ও আইনজীবীরা অগণতান্ত্রিক দলীয় রাজনীতির কর্মী হতে পারেন না। ব্যক্তিকেন্দ্রিক স্বার্থ রক্ষার জন্য স্বাধীনতার প্রয়োজন হয় না। চরিত্র ও আদর্শহীন হলেই হয়। স্বাধীনতার প্রয়োজন হয় অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার আত্মমর্যাদার জন্য।

যারা দাবি করেন, বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধি পাচ্ছে তারা তাদের নিজেদের মর্যাদাবোধ সম্পর্কে কতটা সচেতন সেটাই প্রশ্ন। যারা মিথ্যা বীরত্ব আর অসত্য গৌরবের প্রশংসা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান তারা জাতির জন্য উন্নত ভবিষ্যতের কোনো বার্তা বহন করছেন না।  ব্যর্থতার জয়গান গেয়ে তারা আমাদের ব্যর্থতার গ্লানি বহন করতে সাহায্য করছেন।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে