শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৬

যানজট ও মানুষজট

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
যানজট ও মানুষজট

ঢাকার মানুষ যানজট নিয়ে ভীষণ উদ্বিগ্ন। যানজট নিরসনে কী করা উচিত? নিত্যনতুন পরিকল্পনা— মেট্রোরেল, মনোরেল, সার্কুলার রোড ইত্যাদি। আমার মনে হয় দিন দিন যেভাবে ঢাকা মহানগরীর তথা দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ভৌগোলিক পরিসীমার সঙ্গে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অসমানুপাতিক হয়ে পড়ছে। তাতে করে যত কিছুই আমরা করি না কেন, কোনো অবস্থাতেই  যানজট নিরসন করা সম্ভব হবে না। সহনশীল পরিধিতে আনতে রাজধানীর বাইরে ব্যাপক হারে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে রাজধানীর ওপর চাপ কমাতে হবে। অতীতে জেলা, বিভাগ ও সাব-ডিভিশনাল শহরগুলোতে যেসব কর্মকর্তা পদায়িত হতেন তারা সপরিবারে কর্মস্থলে বাস করতেন। যেমন— জেলা জজ, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রমুখ। মজার ব্যাপার হলো, এখন একেকটা উপজেলাতেই ১৭টি ক্যাডারের কর্মকর্তা কর্মরত। তাদের মধ্যে প্রায় ২৫-৩০ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। কোনো স্থানে কর্মকর্তার সংখ্যা আরও বেশি। কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্তমানে ৩৩ জন চিকিত্সক পদায়িত আছেন। বর্তমানে দেশে পাঁচ শতাধিক পুলিশ স্টেশন রয়েছে, যেখানে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পরিদর্শক (তদন্ত) এবং সাব-ইন্সপেক্টররা অনেকেই পরিবার সঙ্গে নিয়ে যান না। তাদের পরিবার-পরিজন থাকেন রাজধানীতে। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়াসহ তারা অনেক খোঁড়া যুক্তি উপস্থাপন করেন। যেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়।

উপজেলা পর্যায়ে সেই ৩০ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে যদি উপজেলাতেই বসবাস করতেন তাহলে তাদের আত্মীয়স্বজন তাদের দেখাশোনার জন্য সেখানেই যেতেন। অর্থাত্ নিত্যনৈমিত্তিক যেসব কাজে জনসাধারণ ঢাকায় আসা-যাওয়া করেন সেটা অনেকাংশেই কমে যেত। আজকাল সাব-ডিভিশন বলে কোনো শব্দ নেই, সেগুলো সবই জেলা হয়ে গেছে। আমি একজন জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলাপ করে বুঝতে পারলাম যে, অধিকাংশ জেলা সদরে মেডিকেল কলেজ আছে, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে, বিশ্ববিদ্যালয় আছে, অন্যান্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট, টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ইত্যাদি। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় দুই সহস্রাধিক প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা জেলা শহরে বসবাস করেন। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, জেলার এসব কর্মকর্তার শতকরা ৫০ ভাগই পরিবার-পরিজন ছাড়া বসবাস করেন। তাদের পরিবারের সদস্যরা থাকেন রাজধানীতে। অর্থাত্ পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তার পরিবার-পরিজন আর তাদের একটি করে গাড়ি যদি ঢাকায় থাকে তাহলে ঢাকার যানজট নিরসন কীভাবে সম্ভব?

অন্যদিকে সরকারি কর্মকর্তারা পোস্টিং স্থলে কর্মরত থাকলে সেখানে শিক্ষাদীক্ষা, ক্রীড়া, সংস্কৃতি সবকিছুতেই অভাবনীয় উন্নতি হতো। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা শিক্ষা অফিসার এবং একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ বা পরিচালকরা যদি জেলা শহরেই অবস্থান করতেন এবং তাদের ছেলেমেয়েরা জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে লেখাপড়া করত, তাহলে সেসব স্কুল-কলেজের মান স্বাভাবিকভাবেই আরও উন্নত হতো।

আপনারা নিশ্চয়ই এটা লক্ষ করেছেন যে, আমরা যখন ষাটের দশকে অর্থাত্ ১৯৬৩-১৯৬৮ সময়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করি তখন বার্ষিক ক্রীড়া, সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রতিযোগিতায় সাধারণত জেলা প্রশাসক অথবা জেলা জজ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকতেন। এসব জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ৫-১০ মিনিটের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিলেও অনেক কিছু শেখা যেত। অপ্রাসঙ্গিক কোনো বক্তব্য তাদের মুখ থেকে নিঃসৃত হতো না। স্বাভাবিকভাবে সত্-অসত্, ভালো-মন্দ এবং সুন্দর-কুিসতের পার্থক্য, শিক্ষক-ছাত্রের যে সম্পর্ক এ জিনিসগুলো তারা সবার সামনে তুলে ধরতেন। আসলে প্রধান অতিথি সমাজের জন্য প্রয়োজনীয় চরিত্র গঠনমূলক বক্তব্যই অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করতেন, যা শিশু-কিশোর ছাত্রছাত্রীদের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলত। পুরস্কার বিতরণীর পরদিন ছুটি থাকত। তার পরদিন যখন ক্লাস শুরু হতো তখন প্রত্যেক শিক্ষক ক্লাসে এসে বলতেন— তোমাদের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি কী কী বলেছিলেন বলতে পারবে কি কেউ? না বলতে পারলে তিনি নিজে বলতেন আর কথাগুলোর বিষদ ব্যাখ্যা তুলে ধরতেন। স্কুলের কোমল শিশুদের সামনে কোনো প্রধান অতিথি রাজনৈতিক বক্তব্য উপস্থাপন করতেন— এটা আমার মনে পড়ে না।

আমি যদি একটি গড় হিসাব দেখাই— জেলা পর্যায়ের দুই সহস্রাধিক কর্মকর্তার অর্ধেকের পরিবার-পরিজন ঢাকায় থাকেন। প্রতি পরিবারে সাহায্যকারী লোকসহ পাঁচজন সদস্য রয়েছে ধরে নিলে ১০০০দ্ধ৬৪দ্ধ৫= তিন লাখ কুড়ি হাজার জন শিশু ও নারী এবং গৃহকর্মী ঢাকার বাইরে বসবাস করতেন। একই সঙ্গে আমি যদি ধরে নিই, এই এক হাজার জন কর্মকর্তার মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি ঢাকা শহরে চলাচল করে, তাহলে দেখা যায়, প্রায় ৬৪ হাজার অতিরিক্ত গাড়ি দৈনন্দিন স্কুল এবং অন্যান্য সময় ঢাকার রাস্তায় চলাচল করে। জনগণ এবং স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের মন-মানসিকতার বিকাশের জন্য সব সরকারি কর্মকর্তার পরিবার-পরিজন জেলা শহরে থাকা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিত। একজন ডিসি, এসপি, অধ্যক্ষ, উপাচার্যের ছেলেমেয়ে যদি একজন গরিব কৃষক, মুদি দোকানদার বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর সন্তানের সঙ্গে পড়াশোনার সুযোগ গ্রহণ করে তাহলে ওই সাধারণ পরিবারের সন্তানদের মন-মানসিকতার বিকাশও অনেক সুন্দর হতো। থানা লেভেলে দৃষ্টি দিলে দেখা যাবে, ৫০০ থানার ২৫০ ওসি, একই সংখ্যক পরিদর্শক (তদন্ত) এবং সমসংখ্যক সাব-ইন্সপেক্টর তাদের পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে নিজেরা থানাতে অবস্থান করেন। ওসি সাহেবের পরেই থাকেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত)। প্রায় প্রতিটি থানাতেই চার বা এর কাছাকাছি সংখ্যক এসআই থাকেন। এসব কর্তাব্যক্তি যদি তাদের পরিবার-পরিজনকে কর্মস্থলে নিয়ে যান তাহলে ঢাকা শহর রক্ষা পেত।

স্বল্প বয়সে পরিবারের পৃথক অবস্থানের কারণে স্ত্রী-পুরুষ সবারই পারিবারিক জীবনে কিছুটা হলেও বিঘ্ন ঘটে। দূরে বসবাসের কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে। পারিবারিক শান্তি বিনষ্ট হয়ে যায়। এমনকি এই পরিবারগুলোর সন্তানরাও অনেক সময় মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে ভুল পথে ধাবিত হয়। গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রাক্তন কেবিনেট সচিবের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, পরবর্তী সপ্তাহে তিনি জেলা প্রশাসক পদায়নের ফিট-লিস্ট তৈরির জন্য উপসচিবদের ইন্টারভিউ নিচ্ছেন। আমি তাকে অনুরোধ করলাম, জেলা প্রশাসকদের সপরিবারে কর্মস্থলে অবস্থান বাধ্যতামূলক করা যায় কি-না তা ভেবে দেখতে। তিনি বললেন, সপরিবারে কর্মস্থলে অবস্থান করতে ইচ্ছুক কিনা তা প্রত্যেককে জিজ্ঞাসা করা হবে; কেউ আগ্রহী না হলে তাকে তালিকাভুক্ত করা হবে না, এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও তা চান। জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এদের চাকরিগত অবস্থানের কারণে সমাজে তাদের পরিবারের সদস্যদেরও বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই কর্মকর্তাদের সপরিবারে কর্মস্থলে উপস্থিতির ফলে তাদের সন্তানদের সাহচর্য জেলা বা থানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষের সন্তানদেরও সাহিত্য-সংস্কৃতি, ক্রীড়াসহ লেখাপড়ায় উত্কর্ষতা লাভে অনুপ্রাণিত করবে। থানা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে অর্ধেকের চেয়ে বেশি কর্মকর্তার পরিবারের সদস্যরা জেলা বা রাজধানীতে থাকেন। প্রতি থানায় গড়ে ৩০ জন কর্মকর্তার অর্ধেক অর্থাত্ ১৫ জনের পরিবার যদি রাজধানীতে থাকেন, তাহলে ত্রিশ হাজার লোক এখানে বসবাস করছেন। এদের সাড়ে সাত হাজার গাড়ি এখানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রত্যেকটি উন্নয়নশীল এবং উন্নত দেশে একই সঙ্গে ৮-১০টি মহানগরী গড়ে উঠে। আমরা কিন্তু বিভাগীয় শহরগুলোকে মহানগরী হিসেবে গড়ে তুলতে পারিনি। এদিকেও সরকারের দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। বিভাগীয় শহরগুলো মহানগরী হিসেবে গড়ে উঠলে স্বাভাবিকভাবেই রাজধানীর ওপর চাপ কমে যাবে। এ কথা বলতে দ্বিধা নেই দেশের প্রত্যেকটি থানাতেই এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে যেগুলো অনেক সচিব, জেনারেল, অধ্যাপক, চিকিত্সক, প্রকৌশলীর জন্ম দিয়েছে। সাফল্য অর্জনকারী সবাই যে জেলা সদর বা রাজধানীর নামকরা স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছেন তা কিন্তু সত্যি নয়। বরং রাজধানীতে বসবাসকারী অনেক মেধাবী ছেলেমেয়েকে আমি অঙ্কুরেই বিনষ্ট হতে দেখেছি।

জেলা শহর ও সংলগ্ন স্থানে শিল্পকারখানা গড়ে কর্মসংস্থান করে রাজধানীর ওপর থেকে মানুষের চাপ কমানো যেতে পারে। বিভাগীয় শহরে সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের কার্যক্রম শুরু করা, যাতে করে সাধারণ মানুষকে বাধ্য হয়ে ঢাকা আসতে না হয়। অনেকেই হয়তো মনে করবেন এতে করে সরকারি কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত অধিকার হরণ করা হবে। ব্যক্তিগত অধিকার রাষ্ট্রীয় বিবেচনায় এক্ষেত্রে ক্ষুণ্ন হওয়ার সম্ভাবনা নেই, বরং সরকারি কর্মকর্তা এবং তাদের পরিবার পুরো দেশ থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারবেন। দেশ তথা জনগণ ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে জানতে পারবেন।  দরিদ্র, সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়েরা তাদের সঙ্গে মিলে নিজেদের আলোকিত করার সুযোগ পাবেন।  সরকারি কর্মকর্তাদের রাষ্ট্র যেমন অনেক কিছু দিয়েছে, তেমনি তাদেরও রাষ্ট্রের প্রয়োজনে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর