শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৬

যানজট ও মানুষজট

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
যানজট ও মানুষজট

ঢাকার মানুষ যানজট নিয়ে ভীষণ উদ্বিগ্ন। যানজট নিরসনে কী করা উচিত? নিত্যনতুন পরিকল্পনা— মেট্রোরেল, মনোরেল, সার্কুলার রোড ইত্যাদি। আমার মনে হয় দিন দিন যেভাবে ঢাকা মহানগরীর তথা দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ভৌগোলিক পরিসীমার সঙ্গে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অসমানুপাতিক হয়ে পড়ছে। তাতে করে যত কিছুই আমরা করি না কেন, কোনো অবস্থাতেই  যানজট নিরসন করা সম্ভব হবে না। সহনশীল পরিধিতে আনতে রাজধানীর বাইরে ব্যাপক হারে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে রাজধানীর ওপর চাপ কমাতে হবে। অতীতে জেলা, বিভাগ ও সাব-ডিভিশনাল শহরগুলোতে যেসব কর্মকর্তা পদায়িত হতেন তারা সপরিবারে কর্মস্থলে বাস করতেন। যেমন— জেলা জজ, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রমুখ। মজার ব্যাপার হলো, এখন একেকটা উপজেলাতেই ১৭টি ক্যাডারের কর্মকর্তা কর্মরত। তাদের মধ্যে প্রায় ২৫-৩০ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। কোনো স্থানে কর্মকর্তার সংখ্যা আরও বেশি। কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্তমানে ৩৩ জন চিকিত্সক পদায়িত আছেন। বর্তমানে দেশে পাঁচ শতাধিক পুলিশ স্টেশন রয়েছে, যেখানে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পরিদর্শক (তদন্ত) এবং সাব-ইন্সপেক্টররা অনেকেই পরিবার সঙ্গে নিয়ে যান না। তাদের পরিবার-পরিজন থাকেন রাজধানীতে। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়াসহ তারা অনেক খোঁড়া যুক্তি উপস্থাপন করেন। যেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়।

উপজেলা পর্যায়ে সেই ৩০ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে যদি উপজেলাতেই বসবাস করতেন তাহলে তাদের আত্মীয়স্বজন তাদের দেখাশোনার জন্য সেখানেই যেতেন। অর্থাত্ নিত্যনৈমিত্তিক যেসব কাজে জনসাধারণ ঢাকায় আসা-যাওয়া করেন সেটা অনেকাংশেই কমে যেত। আজকাল সাব-ডিভিশন বলে কোনো শব্দ নেই, সেগুলো সবই জেলা হয়ে গেছে। আমি একজন জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলাপ করে বুঝতে পারলাম যে, অধিকাংশ জেলা সদরে মেডিকেল কলেজ আছে, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে, বিশ্ববিদ্যালয় আছে, অন্যান্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট, টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ইত্যাদি। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় দুই সহস্রাধিক প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা জেলা শহরে বসবাস করেন। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, জেলার এসব কর্মকর্তার শতকরা ৫০ ভাগই পরিবার-পরিজন ছাড়া বসবাস করেন। তাদের পরিবারের সদস্যরা থাকেন রাজধানীতে। অর্থাত্ পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তার পরিবার-পরিজন আর তাদের একটি করে গাড়ি যদি ঢাকায় থাকে তাহলে ঢাকার যানজট নিরসন কীভাবে সম্ভব?

অন্যদিকে সরকারি কর্মকর্তারা পোস্টিং স্থলে কর্মরত থাকলে সেখানে শিক্ষাদীক্ষা, ক্রীড়া, সংস্কৃতি সবকিছুতেই অভাবনীয় উন্নতি হতো। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা শিক্ষা অফিসার এবং একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ বা পরিচালকরা যদি জেলা শহরেই অবস্থান করতেন এবং তাদের ছেলেমেয়েরা জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে লেখাপড়া করত, তাহলে সেসব স্কুল-কলেজের মান স্বাভাবিকভাবেই আরও উন্নত হতো।

আপনারা নিশ্চয়ই এটা লক্ষ করেছেন যে, আমরা যখন ষাটের দশকে অর্থাত্ ১৯৬৩-১৯৬৮ সময়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করি তখন বার্ষিক ক্রীড়া, সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রতিযোগিতায় সাধারণত জেলা প্রশাসক অথবা জেলা জজ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকতেন। এসব জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ৫-১০ মিনিটের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিলেও অনেক কিছু শেখা যেত। অপ্রাসঙ্গিক কোনো বক্তব্য তাদের মুখ থেকে নিঃসৃত হতো না। স্বাভাবিকভাবে সত্-অসত্, ভালো-মন্দ এবং সুন্দর-কুিসতের পার্থক্য, শিক্ষক-ছাত্রের যে সম্পর্ক এ জিনিসগুলো তারা সবার সামনে তুলে ধরতেন। আসলে প্রধান অতিথি সমাজের জন্য প্রয়োজনীয় চরিত্র গঠনমূলক বক্তব্যই অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করতেন, যা শিশু-কিশোর ছাত্রছাত্রীদের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলত। পুরস্কার বিতরণীর পরদিন ছুটি থাকত। তার পরদিন যখন ক্লাস শুরু হতো তখন প্রত্যেক শিক্ষক ক্লাসে এসে বলতেন— তোমাদের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি কী কী বলেছিলেন বলতে পারবে কি কেউ? না বলতে পারলে তিনি নিজে বলতেন আর কথাগুলোর বিষদ ব্যাখ্যা তুলে ধরতেন। স্কুলের কোমল শিশুদের সামনে কোনো প্রধান অতিথি রাজনৈতিক বক্তব্য উপস্থাপন করতেন— এটা আমার মনে পড়ে না।

আমি যদি একটি গড় হিসাব দেখাই— জেলা পর্যায়ের দুই সহস্রাধিক কর্মকর্তার অর্ধেকের পরিবার-পরিজন ঢাকায় থাকেন। প্রতি পরিবারে সাহায্যকারী লোকসহ পাঁচজন সদস্য রয়েছে ধরে নিলে ১০০০দ্ধ৬৪দ্ধ৫= তিন লাখ কুড়ি হাজার জন শিশু ও নারী এবং গৃহকর্মী ঢাকার বাইরে বসবাস করতেন। একই সঙ্গে আমি যদি ধরে নিই, এই এক হাজার জন কর্মকর্তার মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি ঢাকা শহরে চলাচল করে, তাহলে দেখা যায়, প্রায় ৬৪ হাজার অতিরিক্ত গাড়ি দৈনন্দিন স্কুল এবং অন্যান্য সময় ঢাকার রাস্তায় চলাচল করে। জনগণ এবং স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের মন-মানসিকতার বিকাশের জন্য সব সরকারি কর্মকর্তার পরিবার-পরিজন জেলা শহরে থাকা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিত। একজন ডিসি, এসপি, অধ্যক্ষ, উপাচার্যের ছেলেমেয়ে যদি একজন গরিব কৃষক, মুদি দোকানদার বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর সন্তানের সঙ্গে পড়াশোনার সুযোগ গ্রহণ করে তাহলে ওই সাধারণ পরিবারের সন্তানদের মন-মানসিকতার বিকাশও অনেক সুন্দর হতো। থানা লেভেলে দৃষ্টি দিলে দেখা যাবে, ৫০০ থানার ২৫০ ওসি, একই সংখ্যক পরিদর্শক (তদন্ত) এবং সমসংখ্যক সাব-ইন্সপেক্টর তাদের পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে নিজেরা থানাতে অবস্থান করেন। ওসি সাহেবের পরেই থাকেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত)। প্রায় প্রতিটি থানাতেই চার বা এর কাছাকাছি সংখ্যক এসআই থাকেন। এসব কর্তাব্যক্তি যদি তাদের পরিবার-পরিজনকে কর্মস্থলে নিয়ে যান তাহলে ঢাকা শহর রক্ষা পেত।

স্বল্প বয়সে পরিবারের পৃথক অবস্থানের কারণে স্ত্রী-পুরুষ সবারই পারিবারিক জীবনে কিছুটা হলেও বিঘ্ন ঘটে। দূরে বসবাসের কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে। পারিবারিক শান্তি বিনষ্ট হয়ে যায়। এমনকি এই পরিবারগুলোর সন্তানরাও অনেক সময় মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে ভুল পথে ধাবিত হয়। গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রাক্তন কেবিনেট সচিবের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, পরবর্তী সপ্তাহে তিনি জেলা প্রশাসক পদায়নের ফিট-লিস্ট তৈরির জন্য উপসচিবদের ইন্টারভিউ নিচ্ছেন। আমি তাকে অনুরোধ করলাম, জেলা প্রশাসকদের সপরিবারে কর্মস্থলে অবস্থান বাধ্যতামূলক করা যায় কি-না তা ভেবে দেখতে। তিনি বললেন, সপরিবারে কর্মস্থলে অবস্থান করতে ইচ্ছুক কিনা তা প্রত্যেককে জিজ্ঞাসা করা হবে; কেউ আগ্রহী না হলে তাকে তালিকাভুক্ত করা হবে না, এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও তা চান। জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এদের চাকরিগত অবস্থানের কারণে সমাজে তাদের পরিবারের সদস্যদেরও বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই কর্মকর্তাদের সপরিবারে কর্মস্থলে উপস্থিতির ফলে তাদের সন্তানদের সাহচর্য জেলা বা থানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষের সন্তানদেরও সাহিত্য-সংস্কৃতি, ক্রীড়াসহ লেখাপড়ায় উত্কর্ষতা লাভে অনুপ্রাণিত করবে। থানা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে অর্ধেকের চেয়ে বেশি কর্মকর্তার পরিবারের সদস্যরা জেলা বা রাজধানীতে থাকেন। প্রতি থানায় গড়ে ৩০ জন কর্মকর্তার অর্ধেক অর্থাত্ ১৫ জনের পরিবার যদি রাজধানীতে থাকেন, তাহলে ত্রিশ হাজার লোক এখানে বসবাস করছেন। এদের সাড়ে সাত হাজার গাড়ি এখানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রত্যেকটি উন্নয়নশীল এবং উন্নত দেশে একই সঙ্গে ৮-১০টি মহানগরী গড়ে উঠে। আমরা কিন্তু বিভাগীয় শহরগুলোকে মহানগরী হিসেবে গড়ে তুলতে পারিনি। এদিকেও সরকারের দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। বিভাগীয় শহরগুলো মহানগরী হিসেবে গড়ে উঠলে স্বাভাবিকভাবেই রাজধানীর ওপর চাপ কমে যাবে। এ কথা বলতে দ্বিধা নেই দেশের প্রত্যেকটি থানাতেই এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে যেগুলো অনেক সচিব, জেনারেল, অধ্যাপক, চিকিত্সক, প্রকৌশলীর জন্ম দিয়েছে। সাফল্য অর্জনকারী সবাই যে জেলা সদর বা রাজধানীর নামকরা স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছেন তা কিন্তু সত্যি নয়। বরং রাজধানীতে বসবাসকারী অনেক মেধাবী ছেলেমেয়েকে আমি অঙ্কুরেই বিনষ্ট হতে দেখেছি।

জেলা শহর ও সংলগ্ন স্থানে শিল্পকারখানা গড়ে কর্মসংস্থান করে রাজধানীর ওপর থেকে মানুষের চাপ কমানো যেতে পারে। বিভাগীয় শহরে সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের কার্যক্রম শুরু করা, যাতে করে সাধারণ মানুষকে বাধ্য হয়ে ঢাকা আসতে না হয়। অনেকেই হয়তো মনে করবেন এতে করে সরকারি কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত অধিকার হরণ করা হবে। ব্যক্তিগত অধিকার রাষ্ট্রীয় বিবেচনায় এক্ষেত্রে ক্ষুণ্ন হওয়ার সম্ভাবনা নেই, বরং সরকারি কর্মকর্তা এবং তাদের পরিবার পুরো দেশ থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারবেন। দেশ তথা জনগণ ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে জানতে পারবেন।  দরিদ্র, সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়েরা তাদের সঙ্গে মিলে নিজেদের আলোকিত করার সুযোগ পাবেন।  সরকারি কর্মকর্তাদের রাষ্ট্র যেমন অনেক কিছু দিয়েছে, তেমনি তাদেরও রাষ্ট্রের প্রয়োজনে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার
নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার
আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশার চাপায় নিহত ১
অটোরিকশার চাপায় নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় দায়িত্ব পালনে জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসছে : কাজী মামুন
সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় দায়িত্ব পালনে জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসছে : কাজী মামুন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাউজানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২
রাউজানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোলাই মদসহ গ্রেফতার ২
চোলাই মদসহ গ্রেফতার ২

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের লক্ষ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ২৮২
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের লক্ষ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ২৮২

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে পুশইনের সময় এক নারী আটক
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে পুশইনের সময় এক নারী আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ
খাগড়াছড়িতে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের ব্ল্যাকবক্স উদ্ধার, নিহত বেড়ে ৩০০
এয়ার ইন্ডিয়ার দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের ব্ল্যাকবক্স উদ্ধার, নিহত বেড়ে ৩০০

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে অবৈধ সেতু ভেঙে ফেলল প্রশাসন
বরিশালে অবৈধ সেতু ভেঙে ফেলল প্রশাসন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক
ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার টাকা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় একদিনে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় একদিনে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ পরিবহনকে জরিমানা
কুড়িগ্রামে ২ পরিবহনকে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি
রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর
নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে
ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'
'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল
ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত
ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা