শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৯, সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

ওয়ান-ইলেভেনে রাজনীতিবিদদের দায় কম নয়

কাজী সিরাজ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেনে রাজনীতিবিদদের দায় কম নয়

বাংলাদেশ ভূখণ্ডে যত মহৎ অর্জন, তাতে রাজনীতিবিদদের ভূমিকা ও অবদান ইতিহাসের স্বীকৃত বিষয়। পীড়াদায়ক ব্যাপার হচ্ছে, এখানে কখনো কখনো রাজনৈতিক বিপর্যয়ে এবং শাসন-ক্ষমতায় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনেও রাজনীতিবিদরাই গণআকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়ে, হিংসা-হানাহানি আর ষড়যন্ত্রের জাল বুনে অনির্বাচিত, অরাজনৈতিক শাসনকে অপরিহার্য করে তুলেছেন। ক্ষমতায় থাকার জন্য অথবা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতিবিদরা আমাদের দেশে এমন কিছু কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে যান যাতে কখনো কখনো জাতীয় স্বার্থও বিঘ্নিত হয়।  আবার একটি গণতান্ত্রিক দেশে রাজনীতির স্বাভাবিক গতি যখন অবরুদ্ধ থাকে, তখন সমগ্র জাতির জীবনেই বিরাজ করে এক শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা।

সম্প্রতি দুটি ঘটনা দেশের বন্ধ্যা রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। ১. প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের আক্রমণাত্মক ও রাজনৈতিক বক্তব্য ২. ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী ভূমিকার জন্য ডেইলি স্টার পত্রিকার সম্পাদক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে সংসদের ভিতরে-বাইরে শাসক লীগের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের আক্রমণাত্মক বক্তব্য এবং তার গ্রেফতার দাবি।

আমাদের দেশের বিচার ব্যবস্থার নানা ত্রুটি, সীমাবদ্ধতা, কখনোবা বিচার বিভাগের ওপর রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন সময় আলোচনা হয়েছে, তবে তা কখনো সীমা লঙ্ঘন বা আদালত অবমাননার পর্যায়ে পৌঁছেনি। এমন কোনো বিতর্কও সৃষ্টি করেনি যা বিচার বিভাগের প্রতি, আদালত, বিশেষ করে উচ্চ আদালতের প্রতি মানুষের মনে অনাস্থার ভাব সৃষ্টি করে। উচ্চ আদালত তো সর্বদাই মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের স্থল। তাই আদালত, বিচারক এবং বিচার নিয়ে বক্তব্য প্রদানে সব মহলই সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করে। সম্প্রতি সংসদে এবং সংসদের বাইরে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বক্তব্য নিয়ে যেভাবে আক্রমণাত্মক ও বিদ্রূপাত্মক বৈরী সমালোচনা হয়েছে তা অপ্রত্যাশিত, অকল্পনীয়ই শুধু নয়, অনেকে মনে করেন তা সমগ্র বিচার ব্যবস্থার জন্য মর্যাদাহানিকরও বটে। এস কে সিনহা একজন অজ্ঞ ও মামুলী কোনো মানুষ নন, তিনি দেশের প্রধান বিচারপতি। পার্লামেন্টে যেসব ‘আইনপ্রণেতা’ তাকে ‘সাবধানে’ কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন, আইনজীবী হিসেবে তাদের কারও একটা ভালো মামলা পরিচালনায় দক্ষতার স্বাক্ষরও নেই। তাছাড়া প্রধান বিচারপতির সংসদে জবাব দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দলীয় ব্যক্তিদের আক্রমণাত্মক বক্তব্যের ব্যাখ্যাটা এভাবেই কোনো কোনো পর্যবেক্ষক দিতে চান যে, প্রধান বিচারপতির নির্মোহ বক্তব্যে তারা হয়তো তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতার স্বার্থহানির আশঙ্কা করছেন। প্রধান বিচারপতির বক্তব্য এ প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য। সম্প্রতি তিনি দুটি মন্তব্য করেছেন। ১. নির্বাহী বিভাগ বিচার বিভাগের ক্ষমতা কেড়ে নিতে চাচ্ছে, ২. অবসরের পর বিচারপতিদের রায় লেখা সংবিধানের পরিপন্থী। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এতে শাসক লীগের ‘পিলে চমকানোর’ কারণ থাকতে পারে। কিন্তু ‘একজন সদ্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির সিটিং প্রধান বিচারপতির প্রতি আক্রমণাত্মক বক্তব্যকে সেভাবে বিবেচনা করা যায় না। তার আচরণ নাগরিক সাধারণের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে যেতে পারে যে, ব্যক্তিগত স্বার্থে আঘাত লাগলে; কোনো কারণে সংক্ষুব্ধ হলে, বিচার বা আদালতের সিদ্ধান্ত মনঃপূত না হলে এভাবে বুঝি কোনো বিচারককে চ্যালেঞ্জ করা যায়, বিচারকের পদত্যাগও দাবি করা যায়। বিচার ব্যবস্থাকে হেয় ও প্রশ্নবিদ্ধ করার কু-চিন্তাপ্রসূত হয়ে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এমন আচরণ করছেন না তো!

লীগ সরকারের দায়িত্বশীলদের আতঙ্ককে কোনো কোনো পর্যবেক্ষক এভাবেও বিশ্লেষণ করছেন যে, বর্তমান সরকার নিজেদের যতই নির্বাচিত সরকার দাবি করুক না কেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনটি আদর্শ নির্বাচন না হওয়ায়, ৩০০ আসনের সংসদে ১৫৩ জন বিনা নির্বাচনে, বিনাভোটে এমপি হয়ে যাওয়ায় বর্তমান সংসদের নৈতিক বৈধতা দেশে-বিদেশে প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে সরকারের সোর্স অব পাওয়ার খুবই দুর্বল। রাষ্ট্র শাসনে তাই তারা শাসন বিভাগ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ অন্যান্য বেসামরিক রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ওপর নির্ভরশীল। প্রশাসনের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব এখনো নিরঙ্কুশ বলে মনে করেন এই পর্যবেক্ষকরা। এ ধরনের শাসনে আইন-আদালত তথা বিচার বিভাগই থাকে নিপীড়িত, নিগৃহীত ও প্রতিবাদী মানুষের এবং রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তির একমাত্র ভরসা। বিচার বিভাগকে অনুগত প্রশাসন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সহজে মোকাবিলা করা সম্ভব। মামলা-মোকদ্দমা, গ্রেফতার, গুম, হত্যা ইত্যাদি বিষয়ে বিচার না পাওয়া বা বিচারের দীর্ঘসূত্রতা বা বিচারহীনতার সংস্কৃতি শাসকদের জন্য এক স্বস্তিদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে। প্রশাসন বিভাগও বিচারবিভাগের ওপর ‘হেডমাস্টারি’ করতে পারে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার সামনে বাধা-বিপত্তির সাময়িক ও সমূহ বিপদের বিষয়ে প্রধান বিচারপতির উচ্চারণকে শাসক দলের লোকজন দলীয় স্বার্থে, রাজনৈতিক ক্ষুদ্র চিন্তায় ভুল ব্যাখ্যা বা অপব্যাখ্যা করতে পারেন। এখন বিএনপি যেমন ‘খাদে’ পড়েছে, বর্তমান শাসক দলও তেমন ‘খাদে’ পড়লে এ ধরনের বক্তব্যকে তারাই আবার কোরাসকণ্ঠে সাধুবাদ জানাবেন।

তবে অবসরের পর রায় লেখা সংক্রান্ত প্রধান বিচারপতির মন্তব্যের ব্যাপারেই লীগ সরকারের দায়িত্বশীলদের উদ্বেগ বেশি বলে মনে হচ্ছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, প্রধান বিচারপতির এই মন্তব্য অনুসারে তত্ত্বাবধায়ক সরকারসংক্রান্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসরে যাওয়ার ১৬ (ষোল) মাস পর লিখিত রায়টিও সংবিধানবিরোধী। কাজেই ওই রায়ের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে, সংসদ বহাল রেখে দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন এবং বর্তমান সংসদ ও সরকারও তার বৈধতা হারায়। এমন আশঙ্কা সরকার পক্ষের থাকতে পারে। প্রধান বিচারপতি কিন্তু অতীতে লিখিত কোনো রায় সম্পর্কে প্রশ্ন তোলেননি। তিনি সংবিধান ও আইনের কথা বলেছেন। একজন সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ একাধিক প্রাক্তন বিচারপতি বলেছেন, প্রধান বিচারপতির বক্তব্য যথার্থ। তারপরও সদ্য অবসরে যাওয়া বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিক, লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত প্রমুখ কেন প্রধান বিচারপতিকে লক্ষ্য করে আক্রমণাত্মক বক্তব্য রেখেছেন তা রহস্যময়। দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমও বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিকের ভূমিকা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। সাধারণ মানুষের মধ্যেও এমন ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে যে, প্রধান বিচারপতি যেহেতু একজন ব্যক্তি বিশেষই নন, দেশের বিচার ব্যবস্থার মর্যাদার প্রতীক, তাই তাকে অবমাননা বা ‘ডিফেইম’ করার যে কোনো আচরণ দেশের বিচারব্যবস্থার মর্যাদা ক্ষুণ্ন করারই শামিল। প্রশ্ন উত্থিত হওয়া স্বাভাবিক, কেন তা করা হচ্ছে?

দ্বিতীয় আলোচিত ও আলোড়িত বিষয়টি হচ্ছে ডেইলি স্টার এবং এর সম্পাদক মাহ্ফুজ আনামকে নিয়ে সংসদে এবং সংসদের বাইরে বৈরী আলোচনা এবং পত্রিকাটি নিষিদ্ধ করে সম্পাদকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি। উল্লেখ করা প্রয়োজন, সরকারদলীয় লোকজন এবং তাদের সমর্থকরাই এ ব্যাপারে সোচ্চার। অভিযোগের মোদ্দা বিষয় হচ্ছে, ওয়ান-ইলেভেনের পক্ষে তার ও পত্রিকাটির ভূমিকা। অধিকতর আলোচনায় এসেছে একটি শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার প্রেরিত সংবাদ যাচাই না করে প্রকাশ নিয়ে— যাতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। বলা হচ্ছে, সে রিপোর্টের ভিত্তিতেই বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এখানে দুটি বিষয় আলোচনায় আসতে পারে। ১. ওই রিপোর্ট ছাপা না হলে কি এক-এগারোর সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করত না? বেগম জিয়াকেও বিশেষ কারাগারে নিত না? এক-এগারোর প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করলে দ্ব্যর্থহীন ভাষায়ই বলা যায় যে, নিজেদের ক্ষমতা গ্রহণের যৌক্তিকতা প্রমাণ করার জন্য (দেশে ও বিদেশে) এ কাজটি ওই সরকার করতই। ‘মাইনাস-টু’ ফর্মুলা ছিল ওই সরকার আমলের একটি বহুল আলোচিত বিষয়। সরকারটি ছিল সেনা সমর্থিত সরকার। তত্কালীন সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমদ তার লেখা ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ গ্রন্থে এ ব্যাপারে বিস্তারিত লিখেছেন। সেনাবাহিনীর ভূমিকাও তাতে উল্লেখ আছে। তিনি কোনো কিছু গোপন করেননি। গোয়েন্দা সংস্থাটি সশস্ত্র বাহিনীর একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল স্থায়ী প্রতিষ্ঠান। যারা রাজনৈতিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট আলোচনায় প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা নিয়ে ঘাঁটছেন, তারা অবশ্যই প্রতিষ্ঠানটির অপরিহার্যতা, কর্মকাণ্ড কর্মপ্রণালি ইত্যাদি সম্পর্কে কমবেশি অবহিত এবং এটাও অবহিত যে, প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে সশস্ত্র বাহিনীর প্রয়োজন ও পরামর্শে, কখনোবা রাষ্ট্র বা সরকারের প্রয়োজন ও পরামর্শে। এটি একটি অতি স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানও বটে। এর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল রাখা বাঞ্ছনীয়। ডেইলি স্টার ও মাহফুজ আনাম যে জন্য অপরাধী বলে চিহ্নিত হচ্ছেন, তেমন পরিস্থিতিতে অভিযোগকারীরা কী করতেন? কী করেছেন? আরও বিষয় আছে। মাহফুজ আনাম একাই কি করেছেন কাজটি? আর কোনো পত্রিকা আর কোনো সম্পাদক কি একই কাজ করেননি? বা করতে হয়নি? মাহফুজ আনাম তো তার দুর্বলতা, ভুল স্বীকার করেছেন। অন্যরা তো তাও করেননি। সরকারি দলের মন্ত্রী-এমপি নেতাদের মধ্যেও তো কেউ কেউ আছেন যারা ওয়ান-ইলেভেনকে সমর্থন করেছিলেন, ‘মাইনাস-টু’র পক্ষে সোচ্চার ছিলেন এবং এই উদ্দেশ্যে রাজনৈতিক সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন। কারাগার থেকে কেউ কেউ বিবৃতি পাঠিয়ে আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বেকায়দায় ফেলেননি? কে না জানেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোর মুখোমুখি সাংঘর্ষিক অবস্থান, রাজনৈতিক হানাহানি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বালখিল্যপনা, বিএনপি-জামায়াত সরকারের অবিমৃষ্যকারী আচরণ, প্রধান বিচারপতি কে এস  হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার সুযোগ সৃষ্টির জন্য বিচারপতিদের চাকরির বয়স বৃদ্ধি এবং প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়ে নেওয়া; লগি-বৈঠার রাজনীতি, প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ হত্যা করে লাশের অবমাননা, দেশে প্রায় গৃহযুদ্ধাবস্থার আতঙ্ক ওয়ান-ইলেভেনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। বলা চলে, ওয়ান-ইলেভেনের পাল্কি ছিল রাজনীতিবিদদের কাঁধে। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, সরকারি দলের দায়িত্বশীলরা কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে না শেষ পর্যন্ত সাপ তুলে ফেলেন! একজন মাহফুজ আনামকে ফাঁসাতে গিয়ে স্বীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ অনেককেও না বিপদে ফেলে দেন! বুঝে শুনে যদি তারা এসব করে থাকেন তাহলে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর আচরণ বলুন আর সংসদে ও সংসদের বাইরে শাসক দলের নেতৃস্থানীয় কারও কথা বলুন, তাদের আচরণকে একেবারে হাল্কাভাবে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। এরা আসলে কী চান?

দেশের মানুষ শান্তি চায়, স্বস্তি চায়। গণতন্ত্র ও সুশাসনই তা নিশ্চিত করতে পারে। বিগত দুই মাস অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ থাকলেও রাজনীতির অঙ্গনে একটা গুণগত পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। শান্তিপূর্ণভাবে পৌর নির্বাচনে বিএনপিসহ সব দলের অংশগ্রহণ, বিএনপির শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকা এবং খারাপ হওয়া সত্ত্বেও ফলাফল মেনে নেওয়া, বড় তিন দল শাসক লীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির জাতীয় কাউন্সিলের প্রস্তুতি, প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে সম্মেলনের জন্য স্থান বরাদ্দ দেওয়া, বিএনপির কারারুদ্ধ নেতাদের জামিন জনমনে একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থা তৈরি করেছে। ধারণা করা হচ্ছিল, একটি অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে পর্দার আড়ালে বিবদমান পক্ষসমূহের মধ্যে হয়তো একটা বোঝাপড়া হয়েছে।  শাসক দলের স্বার্থান্ধ কোনো মহল কি তা বানচাল করে দিতে চাচ্ছে? উদ্ভূত সংকটকে শাসক দলের অভ্যন্তরীণ সংকটেরই বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করছেন অনেক পর্যবেক্ষক। মনে হয় এরা শান্তি নয়, সংঘাতকে উসকে দিতে চাইছেন।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়