শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৯, সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

ওয়ান-ইলেভেনে রাজনীতিবিদদের দায় কম নয়

কাজী সিরাজ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেনে রাজনীতিবিদদের দায় কম নয়

বাংলাদেশ ভূখণ্ডে যত মহৎ অর্জন, তাতে রাজনীতিবিদদের ভূমিকা ও অবদান ইতিহাসের স্বীকৃত বিষয়। পীড়াদায়ক ব্যাপার হচ্ছে, এখানে কখনো কখনো রাজনৈতিক বিপর্যয়ে এবং শাসন-ক্ষমতায় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনেও রাজনীতিবিদরাই গণআকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়ে, হিংসা-হানাহানি আর ষড়যন্ত্রের জাল বুনে অনির্বাচিত, অরাজনৈতিক শাসনকে অপরিহার্য করে তুলেছেন। ক্ষমতায় থাকার জন্য অথবা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতিবিদরা আমাদের দেশে এমন কিছু কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে যান যাতে কখনো কখনো জাতীয় স্বার্থও বিঘ্নিত হয়।  আবার একটি গণতান্ত্রিক দেশে রাজনীতির স্বাভাবিক গতি যখন অবরুদ্ধ থাকে, তখন সমগ্র জাতির জীবনেই বিরাজ করে এক শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা।

সম্প্রতি দুটি ঘটনা দেশের বন্ধ্যা রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। ১. প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের আক্রমণাত্মক ও রাজনৈতিক বক্তব্য ২. ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী ভূমিকার জন্য ডেইলি স্টার পত্রিকার সম্পাদক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে সংসদের ভিতরে-বাইরে শাসক লীগের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের আক্রমণাত্মক বক্তব্য এবং তার গ্রেফতার দাবি।

আমাদের দেশের বিচার ব্যবস্থার নানা ত্রুটি, সীমাবদ্ধতা, কখনোবা বিচার বিভাগের ওপর রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন সময় আলোচনা হয়েছে, তবে তা কখনো সীমা লঙ্ঘন বা আদালত অবমাননার পর্যায়ে পৌঁছেনি। এমন কোনো বিতর্কও সৃষ্টি করেনি যা বিচার বিভাগের প্রতি, আদালত, বিশেষ করে উচ্চ আদালতের প্রতি মানুষের মনে অনাস্থার ভাব সৃষ্টি করে। উচ্চ আদালত তো সর্বদাই মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের স্থল। তাই আদালত, বিচারক এবং বিচার নিয়ে বক্তব্য প্রদানে সব মহলই সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করে। সম্প্রতি সংসদে এবং সংসদের বাইরে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বক্তব্য নিয়ে যেভাবে আক্রমণাত্মক ও বিদ্রূপাত্মক বৈরী সমালোচনা হয়েছে তা অপ্রত্যাশিত, অকল্পনীয়ই শুধু নয়, অনেকে মনে করেন তা সমগ্র বিচার ব্যবস্থার জন্য মর্যাদাহানিকরও বটে। এস কে সিনহা একজন অজ্ঞ ও মামুলী কোনো মানুষ নন, তিনি দেশের প্রধান বিচারপতি। পার্লামেন্টে যেসব ‘আইনপ্রণেতা’ তাকে ‘সাবধানে’ কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন, আইনজীবী হিসেবে তাদের কারও একটা ভালো মামলা পরিচালনায় দক্ষতার স্বাক্ষরও নেই। তাছাড়া প্রধান বিচারপতির সংসদে জবাব দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দলীয় ব্যক্তিদের আক্রমণাত্মক বক্তব্যের ব্যাখ্যাটা এভাবেই কোনো কোনো পর্যবেক্ষক দিতে চান যে, প্রধান বিচারপতির নির্মোহ বক্তব্যে তারা হয়তো তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতার স্বার্থহানির আশঙ্কা করছেন। প্রধান বিচারপতির বক্তব্য এ প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য। সম্প্রতি তিনি দুটি মন্তব্য করেছেন। ১. নির্বাহী বিভাগ বিচার বিভাগের ক্ষমতা কেড়ে নিতে চাচ্ছে, ২. অবসরের পর বিচারপতিদের রায় লেখা সংবিধানের পরিপন্থী। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এতে শাসক লীগের ‘পিলে চমকানোর’ কারণ থাকতে পারে। কিন্তু ‘একজন সদ্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির সিটিং প্রধান বিচারপতির প্রতি আক্রমণাত্মক বক্তব্যকে সেভাবে বিবেচনা করা যায় না। তার আচরণ নাগরিক সাধারণের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে যেতে পারে যে, ব্যক্তিগত স্বার্থে আঘাত লাগলে; কোনো কারণে সংক্ষুব্ধ হলে, বিচার বা আদালতের সিদ্ধান্ত মনঃপূত না হলে এভাবে বুঝি কোনো বিচারককে চ্যালেঞ্জ করা যায়, বিচারকের পদত্যাগও দাবি করা যায়। বিচার ব্যবস্থাকে হেয় ও প্রশ্নবিদ্ধ করার কু-চিন্তাপ্রসূত হয়ে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এমন আচরণ করছেন না তো!

লীগ সরকারের দায়িত্বশীলদের আতঙ্ককে কোনো কোনো পর্যবেক্ষক এভাবেও বিশ্লেষণ করছেন যে, বর্তমান সরকার নিজেদের যতই নির্বাচিত সরকার দাবি করুক না কেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনটি আদর্শ নির্বাচন না হওয়ায়, ৩০০ আসনের সংসদে ১৫৩ জন বিনা নির্বাচনে, বিনাভোটে এমপি হয়ে যাওয়ায় বর্তমান সংসদের নৈতিক বৈধতা দেশে-বিদেশে প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে সরকারের সোর্স অব পাওয়ার খুবই দুর্বল। রাষ্ট্র শাসনে তাই তারা শাসন বিভাগ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ অন্যান্য বেসামরিক রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ওপর নির্ভরশীল। প্রশাসনের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব এখনো নিরঙ্কুশ বলে মনে করেন এই পর্যবেক্ষকরা। এ ধরনের শাসনে আইন-আদালত তথা বিচার বিভাগই থাকে নিপীড়িত, নিগৃহীত ও প্রতিবাদী মানুষের এবং রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তির একমাত্র ভরসা। বিচার বিভাগকে অনুগত প্রশাসন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সহজে মোকাবিলা করা সম্ভব। মামলা-মোকদ্দমা, গ্রেফতার, গুম, হত্যা ইত্যাদি বিষয়ে বিচার না পাওয়া বা বিচারের দীর্ঘসূত্রতা বা বিচারহীনতার সংস্কৃতি শাসকদের জন্য এক স্বস্তিদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে। প্রশাসন বিভাগও বিচারবিভাগের ওপর ‘হেডমাস্টারি’ করতে পারে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার সামনে বাধা-বিপত্তির সাময়িক ও সমূহ বিপদের বিষয়ে প্রধান বিচারপতির উচ্চারণকে শাসক দলের লোকজন দলীয় স্বার্থে, রাজনৈতিক ক্ষুদ্র চিন্তায় ভুল ব্যাখ্যা বা অপব্যাখ্যা করতে পারেন। এখন বিএনপি যেমন ‘খাদে’ পড়েছে, বর্তমান শাসক দলও তেমন ‘খাদে’ পড়লে এ ধরনের বক্তব্যকে তারাই আবার কোরাসকণ্ঠে সাধুবাদ জানাবেন।

তবে অবসরের পর রায় লেখা সংক্রান্ত প্রধান বিচারপতির মন্তব্যের ব্যাপারেই লীগ সরকারের দায়িত্বশীলদের উদ্বেগ বেশি বলে মনে হচ্ছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, প্রধান বিচারপতির এই মন্তব্য অনুসারে তত্ত্বাবধায়ক সরকারসংক্রান্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসরে যাওয়ার ১৬ (ষোল) মাস পর লিখিত রায়টিও সংবিধানবিরোধী। কাজেই ওই রায়ের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে, সংসদ বহাল রেখে দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন এবং বর্তমান সংসদ ও সরকারও তার বৈধতা হারায়। এমন আশঙ্কা সরকার পক্ষের থাকতে পারে। প্রধান বিচারপতি কিন্তু অতীতে লিখিত কোনো রায় সম্পর্কে প্রশ্ন তোলেননি। তিনি সংবিধান ও আইনের কথা বলেছেন। একজন সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ একাধিক প্রাক্তন বিচারপতি বলেছেন, প্রধান বিচারপতির বক্তব্য যথার্থ। তারপরও সদ্য অবসরে যাওয়া বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিক, লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত প্রমুখ কেন প্রধান বিচারপতিকে লক্ষ্য করে আক্রমণাত্মক বক্তব্য রেখেছেন তা রহস্যময়। দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমও বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিকের ভূমিকা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। সাধারণ মানুষের মধ্যেও এমন ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে যে, প্রধান বিচারপতি যেহেতু একজন ব্যক্তি বিশেষই নন, দেশের বিচার ব্যবস্থার মর্যাদার প্রতীক, তাই তাকে অবমাননা বা ‘ডিফেইম’ করার যে কোনো আচরণ দেশের বিচারব্যবস্থার মর্যাদা ক্ষুণ্ন করারই শামিল। প্রশ্ন উত্থিত হওয়া স্বাভাবিক, কেন তা করা হচ্ছে?

দ্বিতীয় আলোচিত ও আলোড়িত বিষয়টি হচ্ছে ডেইলি স্টার এবং এর সম্পাদক মাহ্ফুজ আনামকে নিয়ে সংসদে এবং সংসদের বাইরে বৈরী আলোচনা এবং পত্রিকাটি নিষিদ্ধ করে সম্পাদকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি। উল্লেখ করা প্রয়োজন, সরকারদলীয় লোকজন এবং তাদের সমর্থকরাই এ ব্যাপারে সোচ্চার। অভিযোগের মোদ্দা বিষয় হচ্ছে, ওয়ান-ইলেভেনের পক্ষে তার ও পত্রিকাটির ভূমিকা। অধিকতর আলোচনায় এসেছে একটি শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার প্রেরিত সংবাদ যাচাই না করে প্রকাশ নিয়ে— যাতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। বলা হচ্ছে, সে রিপোর্টের ভিত্তিতেই বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এখানে দুটি বিষয় আলোচনায় আসতে পারে। ১. ওই রিপোর্ট ছাপা না হলে কি এক-এগারোর সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করত না? বেগম জিয়াকেও বিশেষ কারাগারে নিত না? এক-এগারোর প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করলে দ্ব্যর্থহীন ভাষায়ই বলা যায় যে, নিজেদের ক্ষমতা গ্রহণের যৌক্তিকতা প্রমাণ করার জন্য (দেশে ও বিদেশে) এ কাজটি ওই সরকার করতই। ‘মাইনাস-টু’ ফর্মুলা ছিল ওই সরকার আমলের একটি বহুল আলোচিত বিষয়। সরকারটি ছিল সেনা সমর্থিত সরকার। তত্কালীন সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমদ তার লেখা ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ গ্রন্থে এ ব্যাপারে বিস্তারিত লিখেছেন। সেনাবাহিনীর ভূমিকাও তাতে উল্লেখ আছে। তিনি কোনো কিছু গোপন করেননি। গোয়েন্দা সংস্থাটি সশস্ত্র বাহিনীর একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল স্থায়ী প্রতিষ্ঠান। যারা রাজনৈতিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট আলোচনায় প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা নিয়ে ঘাঁটছেন, তারা অবশ্যই প্রতিষ্ঠানটির অপরিহার্যতা, কর্মকাণ্ড কর্মপ্রণালি ইত্যাদি সম্পর্কে কমবেশি অবহিত এবং এটাও অবহিত যে, প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে সশস্ত্র বাহিনীর প্রয়োজন ও পরামর্শে, কখনোবা রাষ্ট্র বা সরকারের প্রয়োজন ও পরামর্শে। এটি একটি অতি স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানও বটে। এর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল রাখা বাঞ্ছনীয়। ডেইলি স্টার ও মাহফুজ আনাম যে জন্য অপরাধী বলে চিহ্নিত হচ্ছেন, তেমন পরিস্থিতিতে অভিযোগকারীরা কী করতেন? কী করেছেন? আরও বিষয় আছে। মাহফুজ আনাম একাই কি করেছেন কাজটি? আর কোনো পত্রিকা আর কোনো সম্পাদক কি একই কাজ করেননি? বা করতে হয়নি? মাহফুজ আনাম তো তার দুর্বলতা, ভুল স্বীকার করেছেন। অন্যরা তো তাও করেননি। সরকারি দলের মন্ত্রী-এমপি নেতাদের মধ্যেও তো কেউ কেউ আছেন যারা ওয়ান-ইলেভেনকে সমর্থন করেছিলেন, ‘মাইনাস-টু’র পক্ষে সোচ্চার ছিলেন এবং এই উদ্দেশ্যে রাজনৈতিক সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন। কারাগার থেকে কেউ কেউ বিবৃতি পাঠিয়ে আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বেকায়দায় ফেলেননি? কে না জানেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোর মুখোমুখি সাংঘর্ষিক অবস্থান, রাজনৈতিক হানাহানি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বালখিল্যপনা, বিএনপি-জামায়াত সরকারের অবিমৃষ্যকারী আচরণ, প্রধান বিচারপতি কে এস  হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার সুযোগ সৃষ্টির জন্য বিচারপতিদের চাকরির বয়স বৃদ্ধি এবং প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়ে নেওয়া; লগি-বৈঠার রাজনীতি, প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ হত্যা করে লাশের অবমাননা, দেশে প্রায় গৃহযুদ্ধাবস্থার আতঙ্ক ওয়ান-ইলেভেনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। বলা চলে, ওয়ান-ইলেভেনের পাল্কি ছিল রাজনীতিবিদদের কাঁধে। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, সরকারি দলের দায়িত্বশীলরা কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে না শেষ পর্যন্ত সাপ তুলে ফেলেন! একজন মাহফুজ আনামকে ফাঁসাতে গিয়ে স্বীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ অনেককেও না বিপদে ফেলে দেন! বুঝে শুনে যদি তারা এসব করে থাকেন তাহলে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর আচরণ বলুন আর সংসদে ও সংসদের বাইরে শাসক দলের নেতৃস্থানীয় কারও কথা বলুন, তাদের আচরণকে একেবারে হাল্কাভাবে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। এরা আসলে কী চান?

দেশের মানুষ শান্তি চায়, স্বস্তি চায়। গণতন্ত্র ও সুশাসনই তা নিশ্চিত করতে পারে। বিগত দুই মাস অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ থাকলেও রাজনীতির অঙ্গনে একটা গুণগত পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। শান্তিপূর্ণভাবে পৌর নির্বাচনে বিএনপিসহ সব দলের অংশগ্রহণ, বিএনপির শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকা এবং খারাপ হওয়া সত্ত্বেও ফলাফল মেনে নেওয়া, বড় তিন দল শাসক লীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির জাতীয় কাউন্সিলের প্রস্তুতি, প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে সম্মেলনের জন্য স্থান বরাদ্দ দেওয়া, বিএনপির কারারুদ্ধ নেতাদের জামিন জনমনে একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থা তৈরি করেছে। ধারণা করা হচ্ছিল, একটি অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে পর্দার আড়ালে বিবদমান পক্ষসমূহের মধ্যে হয়তো একটা বোঝাপড়া হয়েছে।  শাসক দলের স্বার্থান্ধ কোনো মহল কি তা বানচাল করে দিতে চাচ্ছে? উদ্ভূত সংকটকে শাসক দলের অভ্যন্তরীণ সংকটেরই বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করছেন অনেক পর্যবেক্ষক। মনে হয় এরা শান্তি নয়, সংঘাতকে উসকে দিতে চাইছেন।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে