শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

ভাষা আন্দোলনে যশোরের ভূমিকা ও ভাষাসৈনিক হামিদা রহমান

আনোয়ারা সৈয়দ হক
Not defined
অনলাইন ভার্সন
ভাষা আন্দোলনে যশোরের ভূমিকা ও ভাষাসৈনিক হামিদা রহমান

বাহান্নোর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে গৌরবের একটি অর্জন। শুধু অর্জন বললে ভুল হবে, বস্তুত বাহান্নোর ভাষা আন্দোলনের ভিতর দিয়ে তদানীন্তন পূর্বপাকিস্তান একটি ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদ থেকে ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদে উত্তীর্ণ হয়। এর আগ পর্যন্ত শুধু তর্কবিতর্ক চলছিল, বিভিন্ন জনের বিভিন্ন প্রকারের মতবাদ এবং সেসব মতবাদ নিয়ে আরও তর্কবিতর্ক লাগাতার এসব লেগেই ছিল। সেই সময় শিক্ষিত বাঙালির ভিতরেও গাদ্দারের সংখ্যা কম ছিল না যারা নিজের মাতৃভাষাকে নানা প্রকারে অবমাননা ও বিকৃত করে তাকে তার মৌলভাষারূপ থেকে বিচ্যুত করার ষড়যন্ত্রে মেতে ছিল। উনিশশো সাতচল্লিশ সালে দেশভাগের পর থেকেই পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু, এ নিয়ে সারা পাকিস্তানজুড়ে পাকিস্তান সরকারের পদলেহী চামচারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল।  সেই পরিপ্রেক্ষিতে উনিশশো আটচল্লিশ সালেই রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন জেলায় আন্দোলন শুরু হয় এবং সে কারণে এখনো আমাদের মাতৃভাষা আন্দোলনে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার ভূমিকা সত্যিই খুব গৌরবের সঙ্গে স্মরণ করতে হয়।

ভারত ভাগের প্রাক্কালেই পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা কী হবে, তা নিয়ে শুরু হয় তর্কবিতর্ক। তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র সমাজ ভারত ভাগের পর থেকেই বাংলাভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়ার জন্য সংঘবদ্ধ হয়। উনিশশো আটচল্লিশ সালের তেইশে ফেব্রুয়ারি করাচিতে অনুষ্ঠিত পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনে কুমিল্লার সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে দাবি উত্থাপন করেন। সঙ্গে সঙ্গে এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করে বসেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান। তিনি বলে বসেন, মিস্টার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত শুধু পূর্ব পাকিস্তানের নয়, সারা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা করতে চাচ্ছেন!

তার গলার স্বর নকল করে পূর্ববঙ্গ বা তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিনও বলে বসেন, মিস্টার প্রেসিডেন্ট, উর্দুই পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হতে পারে বলে পূর্ববঙ্গের অধিকাংশ মানুষের মত! একই স্বরধ্বনি পাওয়া গেল তখনকার মন্ত্রী নূরুল আমিনের কণ্ঠেও। তিনি সঙ্গে সঙ্গে খাজা নাজিমুদ্দিনের উক্তি সমর্থন করে বসলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ধীরেন্দ্রনাথের আনা প্রস্তাবটি পঁচিশে ফেব্রুয়ারি বাতিল ঘোষণা করা হলো।  এ খবর রেডিওতে প্রচার হলে ছাব্বিশে ফেব্রুয়ারি ঢাকার ছাত্ররা ধর্মঘট পালন করে।

যশোর এক্ষেত্রে এক বিরাট সংগ্রামী ভূমিকা পালন করে। যশোরের সংগ্রামী ছাত্রসমাজ মার্চ মাসের আগেই গঠন করেন রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ। এ সময় কেন্দ্রীয় সংগ্রাম পরিষদের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ ঘটেনি। যা কিছু প্রাথমিক অবস্থায় তারা করেছিলেন সব ছিল তাদের স্বতঃস্ফূর্ত মনোভাব এবং ভাষার প্রতি তাদের দায়বোধ। দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার সাঁটা, দেয়ালে কালি দিয়ে লেখা, নিজেদের ভিতরে জোর আলাপ-আলোচনা, এসবের ভিতরে তাদের কর্মপন্থা নিয়োজিত ছিল।

এই ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ কেন্দ্রীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সাহায্য ছাড়াই দোসরা মার্চ যশোরের বিখ্যাত ঐতিহ্যবাহী মাইকেল মধুসূদন কলেজে (এমএম কলেজ) ছাত্রধর্মঘট পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সাহায্য প্রার্থনা করলেও একমাত্র কমিউনিস্ট পার্টি ছাড়া কোনো পার্টি এগিয়ে আসেনি। এদিকে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তারা সেই মুহূর্তে ততটা সফল হতে পারেননি। কিন্তু পাকিস্তান সরকার থেমে থাকেনি। তারা ছাত্রদের এই হরতাল বানচাল করার জন্য চেষ্টা চালায়।

যদিও তাদের সে চেষ্টা বিফল হয়। দোসরা মার্চ উনিশশো আটচল্লিশ সালে মাইকেল মধুসূদন কলেজে পূর্ণ ধর্মঘট পালন করে।

এরপর এগারোই মার্চ কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে দেশব্যাপী ধর্মঘট পালনের সিদ্ধান্ত নেন। যশোরের ছাত্র সমাজও এই আহ্বানে আন্দোলিত হয়ে ওঠে। বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন এ ব্যাপারে বিপুল সাড়া দেয়।

কিন্তু পূর্ব পাকিস্তান সরকারও ছাত্রদের এই ধর্মঘট বানচাল করার জন্য যাবতীয় সাবধানতা গ্রহণ করে। যশোরের তদানীন্তন ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট মিস্টার নোমানি ছাত্রদের ধর্মঘট বানচাল করার জন্য একশো চুয়াল্লিশ ধারা জারি করেন।

কিন্তু এতসব বৈরিতা সত্ত্বেও যশোর এমএম কলেজে অগণিত ছাত্রছাত্রীদের সমন্বয়ে এবং সমাহারে পূর্ণ ছাত্রধর্মঘট পালিত হয়। বলাবাহুল্য, একশো চুয়াল্লিশ ধারা ভঙ্গ করেই তারা ধর্মঘট পালন করেন। যে ধর্মঘট এমএম কলেজের ক্যাম্পাসে শুরু হয়, সেই ধর্মঘট ক্রমে ক্রমে শহরের রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রদের মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়, শহরের সাধারণ মানুষ তাতে যোগদান করতে থাকেন। এমনকি যশোর শহরের রাজনৈতিক নেতা অ্যাডভোকেট মশিয়ুর রহমান, যিনি প্রথমে একশো চুয়াল্লিশ ধারা ভেঙে মিছিল না করার পক্ষে রায় দিয়েছিলেন, তিনিও ছাত্রদের মিছিল রাস্তায় উঠে আসতে দেখে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই বলে মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন। তার সঙ্গে সঙ্গে আরও কিছু আইনজীবী সেই মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন। সেদিন পাকিস্তানের ধামাধরা পুলিশ যশোরের চৌদ্দজন নেতাকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায়। এই চৌদ্দজন মানুষের নাম এখানে অবশ্যই স্মর্তব্য। তারা হলেন— অ্যাডভোকেট মশিয়ুর রহমান, রণজিত্ কুমার মিত্র, কাজি আবদুর রকীব, ঈমান আলি, এসএইচ জিন্নাহ, পবিত্রকুমার ধর, হাবিবুর রহমান, রবিকুমার সাহা (পিপলস রেডিও দোকানের মালিক, যাকে আমি রবিকাকা বলে ছেলেবেলায় ডাকতাম), লুত্ফর রহমান, আমিনুল ইসলাম, গোলাম মোর্তজা চ্যাণ্ঠা, অনন্ত মিত্র, সৈয়দ আফজাল হোসেন ও আবদুর রহমান।

এসব রাজনৈতিক নেতা এবং শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা গ্রেফতার হলে তাদের দাবিতে বিকাল বেলা আবার মিছিল বের হয়। মিছিল চলাকালীন পূর্ব পাকিস্তানের পেটোয়া বাহিনী অর্থাত্ পুলিশ বাহিনী মিছিলে চড়াও হয়ে বেপরোয়াভাবে লাঠিচার্জ করে। পুলিশের অহেতুক অত্যাচারে যাশোরবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। শহরের সমস্ত দোকানদার এই অত্যাচারের প্রতিবাদে তাদের দোকানপাট বন্ধ করে দেন। কিন্তু পুলিশের ধড়পাকড় চলতে থাকে। এ সময় আরও তেইশজনের মতো ছাত্র এবং ভাষা আন্দোলনের সমর্থকদের গ্রেফতার করা হয়।

পুলিশের এরকম অহেতুক আক্রমণের প্রতিবাদে ছাত্ররা আবার বারোই মার্চ এমএম কলেজ প্রাঙ্গণে পূর্ণ ধর্মঘট পালন করেন এবং পরদিন অর্থাত্ তেরোই মার্চ সারা শহরে হরতাল পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

উনিশশো আটচল্লিশ সালে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে যশোরের তেরোই মার্চের হরতাল ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে গণ্য। এদিন শহরের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের ছাত্রছাত্রীরা সকাল থেকে সাইকেলে মধুসূদন কলেজের প্রাঙ্গণে সমাবেত হতে থাকে। বেলা আনুমানিক দশটার দিকে মিছিল যখন শহর প্রদক্ষিণ করছিল তখন অসংখ্য পথচারী, খেটে খাওয়া মানুষ, অসংখ্য দোকানদার, রিকশাওয়ালা, মুটে মজুর মিছিলে অংশগ্রহণ করতে শুরু করেন। মিছিল যত কালেকটরেট ভবনের দিকে এগোতে থাকে ততই জনতার সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

মিছিলে কিছু কিছু জনতা ও ছাত্র যখন কালেকটরেট ভবনের ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করে, তখন দিশেহারা পুলিশ প্রথমে লাঠিচার্জ এবং পরে গুলিবর্ষণ শুরু করে। গুলিবর্ষণ করলে জনতা হতভম্ব হয়ে যায়। এরকম কোনো সহিংস আক্রমণ তারা ধারণা করতে পারেনি। জনতা এরপর ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পুলিশের এরকম বর্বর আক্রমণে সেদিন সারা যশোরবাসী ক্রোধে ফেটে পড়ে। উত্তেজিত জনতা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এদিকে পুলিশ মিছিলকারীদের গ্রেফতার করার জন্য শহরের বাড়িতে বাড়িতে অভিযান চালায়। স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের বিপদ ঘনায় বেশি। শুনলে এখন আশ্চর্য বোধ হতে পারে যে সেদিন যশোর শহরের ঝালাই পট্টির পতিতাপল্লীর মেয়েরাও এই আন্দোলনে শামিল হয়েছিলেন। পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে তারা প্রায় চল্লিশজন ছাত্রকে তাদের ঘরের ভিতরে গোপনে আশ্রয় দিয়ে বাইরে থেকে দরজায় তালাবন্ধ করে রাখেন। এর ফলে সেসব ছাত্র গ্রেফতার এড়াতে সেদিন সক্ষম হয়। তবুও শেষ রক্ষা হয় না। কারণ পুলিশের অত্যাচারে এই তারিখে প্রায় দুশো ছাত্র ও জনগণ আহত হয়েছিলেন। কিন্তু জিহাদি জনতাকে ঠেকিয়ে রাখা যায় না। পরদিন আবার হরতাল আহ্বান করা হয় এবং তা যথারীতি পালন করা হয়। এরপর যখন আঠারোই মার্চ রাজবন্দী মুক্তি দিবস পালন করার প্রস্তুতি চলছিল এবং ছাত্ররা যখন মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, সেই সময় যশোরে বসবাসরত বিহারিরা মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাঙালিদের ওপর আকস্মিকভাবে আক্রমণ শুরু করল। এতে বেশ কিছু বাঙালির প্রাণহানি ঘটল। এর পেছনে সেদিন ইন্ধন জুগিয়েছিল ঘরশত্রু বিভীষণ মুসলিম লীগ।

মুসলিম লীগ চেষ্টা করেছিল ঘটনাটা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য। বাঙালি ও অবাঙালিদের ভিতরে রায়ট সৃষ্টি করা ছিল তাদের গোপন উদ্দেশ্য, কিছু না হলেও অন্তত হিন্দু মুসলমানে রায়ট হলেও তারা খুশি হতো। এ ব্যাপারে অবাঙালি ম্যাজিস্ট্রেট মিস্টার নোমানি এবং পুলিশের সক্রিয় সহযোগিতা ছিল অবিশ্বাস্য রকমের সত্য।

এ খবর লোক মারফত ছাত্রদের কাছে আগেই পৌঁছে গিয়েছিল। সেদিন তারা এক বিজ্ঞ সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদের প্রোগ্রাম বাতিল করেন। ফলে যশোর শহর সেদিন ভয়াবহ এক দাঙ্গার হাত থেকে রক্ষা পায়। কিন্তু তবুও আন্দোলন থেমে যায় না। সেদিন দুপুরেই শহরে বের হয় দাঙ্গা প্রতিরোধ মিছিল। তারা স্লোগান দিতে দিতে সমস্ত শহর প্রদক্ষিণ করে।

যশোরের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে এরপর আইন পরিষদের আলোচনা হয়। এই পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর চুক্তি হয়। এর ফলে সব ছাত্রবন্দীর মুক্তি ঘটে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদের বিরোধীদলীয় নেতা দেশপ্রেমিক ও ভাষাপ্রেমিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। পশ্চিম পাকিস্তান এ জন্য এই নেতার প্রতি এতই ক্ষুব্ধ ছিল যে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের প্রাণহরণ করে। এ কথা এখানে উল্লেখ করতে হবে যে, যশোরের এই ভাষা আন্দোলনের মূল নেতৃত্বে ছিলেন যশোরের সংগ্রামী ছাত্রসমাজ এবং পেছন থেকে তাদের সমর্থন দিয়েছিলেন কমিউনিস্ট পার্টি, সোস্যালিস্ট রিপাবলিকান পার্টি, কংগ্রেস, ফরোয়ার্ড ব্লক, এমনকি মুসলিম লীগের সোহরাওয়ার্দী সমর্থকরাও।

কিন্তু যশোর থেকে ভাষার বিরুদ্ধে কুত্সা রটনাকারীদেরও অভাব ছিল না। এক্ষেত্রে যিনি সংগ্রামী ভূমিকা রেখে প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি একজন ছাত্র ফেডারেশনের নেতা ভাষাসৈনিক হামিদা রহমান। বিগত এগারোই মার্চ কেন্দ্রীয় সংগ্রাম পরিষদ গোটা পূর্ববাংলার শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র ধর্মঘট পালনের সিদ্ধান্ত নিলে যশোর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ এই কর্মসূচির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে। কিন্তু সরকার এই সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য সেদিন একশো চুয়াল্লিশ ধারা জারি করে।

ছাত্র ফেডারেশনের নেতা হামিদা রহমান এই আইন ভঙ্গের পক্ষে তার জোরালো মতবাদ প্রকাশ করেন। হামিদা রহমান ছিলেন যশোর এমএম কলেজের ছাত্রী। তিনি এগারোই মার্চের হরতালে ছাত্রীদের মিছিলের পুরোভাগে থেকে নেতৃত্ব দেন। পোস্টারিং, দেয়াল লিখন, জ্বালাময়ী বক্তৃতা ইত্যাদিতে তার সক্রিয় অংশ ছিল। তোরোই মার্চের হরতালেও তার অবদান ছিল অবিস্মরণীয়। সরকারের ভাষানীতির প্রতিবাদে তিনি যে প্রবন্ধ লেখেন তা তখনকার কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র স্বাধীনতায় প্রকাশিত হয়েছিল।  শুধু তাই নয়, তার এই লেখনী ছাত্র মহলে নতুন এক অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদে তার অবদান চিরকালের জন্য যশোরবাসী স্মরণে রাখবে।

     লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর