শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫১, শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

একটি কাল্পনিক গল্প

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
Not defined
অনলাইন ভার্সন
একটি কাল্পনিক গল্প

১. রিকশাটা থামতেই সামিয়া দেখতে পেল হাসান কফি হাউসের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সামিয়াকে দেখেই হাসান লম্বা পায়ে এগিয়ে এসে সামিয়ার দিকে হাত বাড়িয়ে দেয়। সামিয়া হেসে বলল, ‘তোমার ধারণা আমি নিজে নিজে রিকশা থেকে নামতে পারব না?’ হাসান বলল, ‘কেন পারবে না? একশবার পারবে! কিন্তু ঢাকা শহরে রিকশার কথা চিন্তা করলেই ভয়ে আমার হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যায়।’  সামিয়াকে হাতে ধরে রিকশা থেকে নামিয়ে হাসান বলল, ‘আর একদিন! তারপর তোমাকে আর কোথাও রিকশা করে যেতে হবে না।’

আগামীকাল তাদের বিয়ে, বিয়ের পর সামিয়া যখন হাসানের বাসায় উঠে আসবে তখন তাকে আর রিকশায় উঠতে হবে না। হাসানদের বাসায় প্রত্যেকের জন্য আলাদা গাড়ি।  সামিয়া আর হাসান যখন ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেছে তখন তাদের ক্লাসে শুধু হাসানই নিজের গাড়ি ড্রাইভ করে ক্লাস করতে আসত।

সামিয়া বলল, ‘বিয়ের আগের দিন এভাবে কফি হাউসে লুকিয়ে দেখা করতে এসেছি, কেউ দেখে ফেললে কী লজ্জার ব্যাপার হবে।’ হাসান শব্দ করে হেসে বলল, ‘এর ভিতরে লজ্জার কী আছে?’ সামিয়া বলল, ‘তুমি বুঝবে না। ছেলেরা এগুলো বোঝে না।’

তারা দুজনে কফি হাউসের এক কোণায় বসে কফির অর্ডার দেয়, কফি খেতে খেতে দুজনে নিচু গলায় কথা বলে। বিয়েতে একশ রকম ঝামেলা থাকে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। অনেক ছেলেবেলায় সামিয়ার বাবা গাড়ি এক্সিডেন্টে মারা গেছেন, বাসায় তার মা আর ছোট বোন ছাড়া আর কেউ নেই। বিয়ের ঝামেলার বড় অংশটাই সামিয়ার নিজেকেই করতে হচ্ছে। সামিয়ার কথা শুনতে শুনতে হাসান একটু অন্য মনস্ক হয়ে পড়ে, হঠাৎ করে সামিয়ার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে, ‘সামিয়া তোমাকে একটা কথা বলব ভাবছি!’ সামিয়া হাসল— বলল, ‘সরি হাসান, আমি একাই কথা বলে যাচ্ছি, তোমাকে কথা বলার কোনো সুযোগই দিচ্ছি না। বল, তুমি কথা বল।’ হাসান একটু ইতস্তত করে বলল, ‘বিয়ের পর তুমি নিশ্চয়ই তোমার চাকরিটা ছেড়ে দেবে?’

সামিয়া চমকে উঠল, কেমন যেন ভয় পেয়ে সে হাসানের দিকে তাকাল, শুকনো গলায় বলল, ‘কী বলছ তুমি? আমি চাকরি ছেড়ে দেব?’ হাসান মাথা নাড়ল, বলল, ‘হ্যাঁ, বিয়ের পর তোমার চাকরি করার দরকার কী? তোমার তো তখন আর টাকা-পয়সার দরকার হবে না।’ সামিয়া কেমন যেন অবাক হয়ে হাসানের দিকে তাকিয়ে রইল, কোনো কথা বলতে পারল না। হাসান বলতে থাকল, ‘মেয়েদের চাকরি করার বিষয়টা জানি কেমন, একেবারে মানায় না। মেয়েরা তখন কেমন জানি খিটখিটে হয়ে যায়। তাদের কথাবার্তা, চালচলনে কোনো সুইটনেস থাকে না।’ সামিয়া কিছুক্ষণ শুকনো মুখে হাসানের দিকে তাকিয়ে রইল, তারপর বলল, ‘ইউ আর নট সিরিয়াস, তুমি নিশ্চয়ই আমার সাথে ঠাট্টা করছ। তাই না?’ হাসান মাথা নাড়ল, বলল, ‘না। আমি ঠাট্টা করছি না। আমি সিরিয়াস।’ সামিয়া বলল, ‘আমি চার বছর ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেছি। দুই বছর থিসিস করেছি। আমার জার্নালে তিনটা পাবলিকেশন্স। আমি গোল্ড মেডেল পেয়েছি। ইউনিভার্সিটিতে আমি চাকরি পেয়েছি। আমি ফোর্থ ইয়ারের ছাত্রছাত্রীদের একটা কোর্স পড়াই— আর তুমি বলছ আমি সেই চাকরি ছেড়ে দেব?’

হাসান বলল, ‘হ্যাঁ। আমি তাই বলছি। ইউনিভার্সিটিতে ছাত্র পড়িয়ে তুমি কয় টাকা বেতন পাও? আমি প্রতি মাসে তোমাকে তার দ্বিগুণ টাকা হাত খরচ দেব।’ সামিয়া কিছুক্ষণ কথা বলতে পারল না, তারপর একটু কষ্ট করে বলল, ‘তোমার ধারণা আমি টাকার জন্য ইউনিভার্সিটির মাস্টার হয়েছি?’ হাসান একটু অবাক হওয়ার ভঙ্গি করে বলল, ‘তুমি কী ভলান্টারি কর? বেতন নাও না? তাহলে সেটা টাকার জন্য হলো না?’

সামিয়া অবাক হয়ে হাসানের দিকে তাকিয়ে থাকে, হঠাৎ করে তার হাসানকে কেমন যেন অচেনা মনে হতে থাকে। তারা চার বছর একসঙ্গে পড়াশোনা করেছে, বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে হৈচৈ করেছে, লেখাপড়ায় ভালো বলে কতবার সে নিজে হাসানের হোমওয়ার্ক করে দিয়েছে। যখন ইউনিভার্সিটিতে চাকরি পেয়েছে সে তখন সবাইকে নিয়ে চাইনিজ খেতে গিয়েছে— এখন সেই হাসান বলছে বিয়ের পর চাকরি ছেড়ে দিতে? সামিয়া নিচু গলায় বলল, ‘হাসান তুমি আগে আমাকে কখনো বলনি কেন যে তুমি চাও না যে আমি চাকরি করি?’ হাসান বলল, ‘আমি ধরে নিয়েছি তুমি সেটা জান। আমাদের ফ্যামিলিতে কখনো কোনো মেয়ের চাকরি করতে হয়নি। তুমি যখন আমাদের ফ্যামিলিতে আসবে তখন আমাদের ফ্যামিলির নিয়ম মেনেই আসবে।’

সামিয়া বিবর্ণ মুখে হাসানের দিকে তাকিয়ে থাকে। হাসান জোর করে মুখে হাসি টেনে এনে বলল, ‘বাদ দাও এই আলোচনা। পরে দেখা যাবে। কাল আমাদের বিয়ে এখন এসব আলোচনা করে মুড অফ করার কোনো দরকার নেই।’ সামিয়া কোনো কথা না বলে জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে রইল।

ঘণ্টাখানেক পর হাসান সামিয়াকে তাদের বাসায় নামিয়ে দেওয়ার জন্য তার গাড়িতে নিয়ে বের হলো। দুজনের কথাবার্তা হচ্ছে খুব কম, কোথায় জানি সুর কেটে গেছে। সামিয়াদের বাসা মোহাম্মদপুরে, হাসান যখন হঠাৎ গাড়িটা ঘুরিয়ে বনানীর দিকে রওনা হলো, সামিয়া একটু অবাক হয়ে বলল, ‘তুমি কোথায় যাচ্ছ?’ হাসান হাসল, বলল, ‘চাকরি ছাড়ার কথা বলে তোমার মন খারাপ করে দিয়েছি, তাই চল তোমার মন ভালো করে দিই?’ সামিয়া জিজ্ঞেস করল, ‘কেমন করে আমার মন ভালো করে দেবে? হাসান বলল, ‘তোমাকে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই। আমাদের বাসার উপরের ফ্ল্যাটটা আমাদের জন্য রেডি করা হয়েছে! তোমার নতুন সংসার কেমন করে সাজানো হয়েছে তুমি দেখবে।’ সামিয়া বলল, ‘না হাসান, কাল আমার বিয়ে আর আজ আমি ঢ্যাং ঢ্যাং করে শ্বশুরবাড়ি যাব এটা হয় না। আমাকে বাসায় নামিয়ে দাও। প্লিজ!’

হাসান রাজি হলো না, একরকম জোর করেই সামিয়াকে নিজের বাসায় নিয়ে গেল। গাড়িটা গ্যারেজে রেখে দুজন যখন চুপি চুপি করে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠছে তখন হঠাৎ করে দোতলার দরজা খুলে হাসানের মা বের হয়ে এলেন। সামিয়া ভয়ানক চমকে উঠে, এই ভদ্র মহিলাকে সে একটু ভয় পায়। হাসানের মা একবার হাসানের দিকে তাকালেন তারপর সামিয়ার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘ছিঃ মা! এটা তুমি কী করছ? কাল তোমার বিয়ে আর আজকে শ্বশুরবাড়িতে চলে এলে?’

সামিয়া একেবারে ফ্যাকাসে হয়ে গেল, আমতা আমতা করে বলল, ‘আমি আসতে চাইনি আন্টি— আমাকে হাসান জোর করে নিয়ে এসেছে।’ হাসানের মা বললেন, ‘প্রথমত, আমি তোমার আন্টি না, আমি তোমার মাদার ইন ল, আমাকে মা ডাকবে। দ্বিতীয়ত হাসান তোমাকে আনতে চাইলেই তুমি চলে আসবে?’ সামিয়া কী বলবে বুঝতে পারল না, অপমানে তার মুখ লাল হয়ে উঠল। ভদ্র মহিলা বলতে থাকলেন, ‘যাই হোক এসে যখন পড়েছ ভিতরে ঢোকো। তোমার সঙ্গে আমার কথা আছে।’

সামিয়া আচ্ছন্নের মতো ভিতরে ঢুকল। ভিতরে ঢুকে থতমত খেয়ে গেল। সোফাতে বেশ কয়েকজন বয়স্ক ভদ্র মহিলা বসে আছেন। হাসানের মা বললেন, ‘এরা তোমার খালা, চাচি এবং ফুফু শাশুড়ি। সালাম কর।’

সামিয়া উবু হয়ে সবাইকে পা ধরে সালাম করল। হাসানের মা একটা সোফায় বসে সামিয়াকে তার সামনে একটা সোফায় বসতে বললেন। সামিয়া জড়োসড়ো হয়ে বসে নিচের দিকে তাকিয়ে রইল। ঠিক কী কারণ জানা নেই, হঠাৎ করে তার মনে হতে লাগল সে বুঝি একজন আসামি এবং সে একটি বিচারের কাঠগড়ায় বসেছে।

হাসানের মা কেশে একটু গলা পরিষ্কার করে বললেন, ‘দেখ মা তুমি আমার বাড়ির বউ হয়ে আসছ, তুমি বুঝতে পারছ কিনা আমি জানি না, এটা কিন্তু খুব ছোটখাটো কথা না। হাসানের জন্য কত জায়গা থেকে বিয়ের আলোচনা এসেছে তুমি চিন্তা করতে পারবে না। আমি ভেবেছিলাম দেখেশুনে এই ফ্যামিলির উপযুক্ত একটা মেয়ে বেছে নেব। তখন হাসান বলল, সে তোমাকে বিয়ে করতে চায়। আমি মিথ্যা কথা বলব না মা, আমি প্রথমে রাজি হতে চাইনি, তুমি বাপমরা একটা মেয়ে, তোমাকে বিয়ে করা মানে তো শুধু তোমার দায়িত্ব নেওয়া নয়, তোমার ফ্যামিলির দায়িত্ব নেওয়া। তাছাড়া ছেলেদের যখন বিয়ে হয়, শ্বশুরবাড়িতে একটু জামাইয়ের আদর পেতে চায়, তোমার বাবা নেই, আমার ছেলের আদর-যত্ন কে করবে?’

সামিয়া নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারে না সে সত্যিই এরকম একটা কথা বসে বসে শুনছে। তার মনে হলো প্রতিবাদ করে একটা কিছু বলা উচিত কিন্তু কী বলবে ভেবে পেল না। হাসানের মা একটু দম নিয়ে আবার বলতে শুরু করলেন, ‘দেখ মা, আমার হাসান অনেক আদরের ছেলে। সে কিন্তু জীবনে এক গ্লাস পানিও নিজে ঢেলে খায়নি। এই বাড়িতে তুমি যদি বউ হয়ে আস, তোমার প্রথম দায়িত্ব হবে আমার ছেলেকে যত্ন করে রাখা। দেখাশোনা করা। আমি শুনলাম তুমি নাকি স্কুল না কলেজে মাস্টারি কর’—  সামিয়া খুবই দুর্বলভাবে প্রতিবাদ করার চেষ্টা করল, বলল, ‘ইউনিভার্সিটিতে’। হাসানের মা বললেন, ‘একই কথা। মাস্টারি হচ্ছে মাস্টারি। আমার বাড়ির বউ মাস্টারি করবে সেটা মেনে নেওয়া সম্ভব না। এই বাড়ির বউ হয়ে এলে তোমার কীসের অভাব থাকবে যে তোমাকে মাস্টারি করতে হবে? কাজেই স্পষ্ট করে বলে রাখি, তোমাকে চাকরি ছেড়ে ঘরে থাকতে হবে। তোমার ব্যবহারের জন্য গাড়ি থাকবে, ড্রাইভার থাকবে, কাজে সাহায্য করার জন্য বুয়ারা আছে, তোমার জন্য হাত খরচ আছে, তোমার কীসের অভাব?’

সামিয়া কিছু একটা বলার চেষ্টা করল কিন্তু ভদ্র মহিলা কথা বলতে দিলেন না, ‘আমার বংশে বাতি দিতে হবে, আমি চাই বছর না ঘুরতেই তোমার কোলে বাচ্চা আসবে। প্রথম পুত্র সন্তান— তখন কোথায় যাবে তোমার চাকরি?’ সামিয়া আতঙ্কিত চোখে তার ভবিষ্যৎ শাশুড়ির দিকে তাকিয়ে রইল। ভদ্র মহিলা গলার স্বর নিচু করে বললেন, ‘আর তোমাকে কিন্তু পোশাক-আশাকের ব্যাপারে আরও কেয়ারফুল থাকতে হবে। কপালে দেখি টিপ দিয়েছ— আমাদের ফ্যামিলিতে এসব হিন্দুয়ানি চলবে না। ছেলের ফেসবুকে তোমার ছবি দেখলাম জিন্সের প্যান্ট আর ফতুয়া পরে আছ। ছিঃ ছিঃ মা— এটা কী একটা পোশাক হলো? বড় ঘরে আসছ এখন বড় মানুষের মতো চিন্তা করবে।’

সামিয়া হাসানের দিকে তাকাল, ভাবল হাসান নিশ্চয়ই তার মাকে থামাবে কিছু একটা বলবে, কিন্তু হাসান কিছুই বলল না, নির্লিপ্ত মুখে বসে রইল। হাসানের মা টানা কথা বলতে লাগলেন, হঠাৎ করে সামিয়া লক্ষ করল সে আর কিছুই শুনতে পাচ্ছে না। মনে হচ্ছে অনেক দূর থেকে কেউ বুঝি কথা বলছে।

২. রিকশা করে বাসায় আসার সময় সামিয়া তার বিয়েটা ভেঙে দিল। ছোট একটা এসএমএস পাঠিয়ে একটা বিয়ে আগের দিন ভেঙে দেওয়া যায় সামিয়া সেটা জানত না। সে আবিষ্কার করল এত বড় একটা সিদ্ধান্ত সে খুব সহজেই নিতে পেরেছে, খুবই ঠাণ্ডা মাথায় নিতে পেরেছে। সেটা নিয়ে তার ভিতরে কোনো চাপ নেই, কোনো দুর্ভাবনা নেই, বরং হঠাৎ করে নিজেকে কেমন জানি ভারমুক্ত মনে হতে থাকে।

সামিয়ার মা বিয়ে ভেঙে দেওয়ার কথা শুনে কেমন যেন রক্তশূন্য হয়ে গেলেন। বসার ঘরের দরজাটা ধরে অবিশ্বাসের গলায় বললেন, ‘তুই কী বলছিস? বিয়ে ভেঙে দিয়েছিস?’ সামিয়া শান্ত গলায় বলল, ‘হ্যাঁ মা, আমি বিয়ে ভেঙে দিয়েছি।’ সামিয়ার মা আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘বিয়ে ভেঙে দিয়েছিস? আগের দিন কেমন করে বিয়ে ভেঙে দেয়?’ সামিয়া হাসার চেষ্টা করল, বলল, ‘খুব সোজা মা। আমি এসএমএস করে দিয়েছি। আমার বন্ধুকে ফোন করে দিয়েছি, সে আসছে। ডায়মন্ডের এনগেজমেন্ট রিংটা ফেরত দিয়ে আসতে।’

সামিয়ার মা মেঝেতেই বসে পড়লেন, হাহাকারের মতো শব্দ করে বললেন, ‘তুই এটা কী করলি সর্বনাশী! এখন আমাদের কী হবে? আমি লোকজনের কাছে মুখ দেখাব কেমন করে?’ কথা শেষ করে মা মাথা ঠুকতে ঠুকতে বললেন, ‘এর আগে আমি মরে গেলাম না কেন? কেন আমি মরে গেলাম না?’

সামিয়া তার মাকে ধরতে গেল, মা ঝটকা মেরে তাকে সরিয়ে দিয়ে হাউমাউ করে কাঁদতে লাগলেন। সামিয়ার ছোট বোন লামিয়া একটু দূরে দাঁড়িয়ে পুরে দৃশ্যটি দেখছিল, এবারে সে কাছে এসে সামিয়াকে হাত ধরে সরিয়ে নেয়, তারপর কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিস ফিস করে বলল, ‘আপু তুমি যেটা করেছ সেটা ঠিক করেছ। এক্কেবারে ঠিক। আম্মু তোমাকে যাই বলুক না কেন— তুমি মন খারাপ করো না, আর কেউ থাকুক আর না-ই থাকুক, আমি তোমার সঙ্গে আছি।’  সামিয়া লামিয়ার দিকে তাকিয়ে হাসার চেষ্টা করল, বলল, ‘থ্যাংকু লামিয়া।’

৩. এটি একটি কাল্পনিক গল্প। বিশ্ব নারী দিবসে বসে কিছু একটা লিখতে গিয়ে কেন এরকম একটি গল্প লেখার ইচ্ছা করল আমি জানি না। মনে হয় গল্পটি কাল্পনিক হলেও যে বিষয়টির কথা বলা হয়েছে সেটা কাল্পনিক নয়, আমাদের চারপাশে প্রতি মুহূর্তে এগুলো ঘটছে এবং আমরা দেখেও না দেখার ভান করছি— সেটি একটি কারণ।  আশা করে আছি আমাদের দেশে একদিন এরকম একটি গল্প সত্যি সত্যি পুরোপুরি কাল্পনিক একটা গল্প হয়ে যাবে। বিশ্ব নারী দিবসে সেটি আশা করা নিশ্চয়ই খুব অন্যায় কোনো আশা নয়!

     লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর