শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, শনিবার, ১২ মার্চ, ২০১৬

স্বপ্নগুলো যেন হারিয়ে না যায়

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
স্বপ্নগুলো যেন হারিয়ে না যায়

ছেলেটি চুপচাপ থাকত। হৃদয়জুড়ে রাজ্যের অভিমান। সেই অভিমান থেকেই কবিতা লিখত। ভালোবাসত ক্রিকেট। বাংলাদেশ বলতেই অজ্ঞান। ছেলেটির মা কবিতা-ক্রিকেট বুঝতেন না। তার সব ধ্যান-জ্ঞান ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে। তিনি সারাক্ষণ ছেলেকে বকাঝকা করেন পড়াশোনার জন্য। এসব নিয়ে ছেলেটির অভিমান আরও তীব্র হয়। ছেলেকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে মা ছেলের জন্মদিনটিও ভুলে যান। অভিমানে ছেলেটি কান্নায় বুক ভাসায়।  এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের খেলা। দারুণ খেলে জিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। কিন্তু মা তবুও পড়াশোনার জন্যই চাপ দেন। কেন তিনি বাংলাদেশের জয়ে উল্লসিত নন, কেন হাততালি দিচ্ছেন না— এ নিয়ে মায়ের সঙ্গে তর্ক বাধে ছেলেটির। মায়ের হাতে অনেক কাজ। খেলা নিয়ে ভাবার সময় নেই তার। এ নিয়ে বকা দেন ছেলেকে। এবার ছেলের অভিমান বাঁধ ভেঙে যায়। বাংলাদেশের জয় যাকে উল্লসিত করে না, তার সঙ্গে আর থাকার কোনো মানে হয় না। বেরিয়ে যায় বাসা থেকে। চলে যায় ধানমন্ডি লেকে। মায়ের প্রতি তীব্র অভিমানে ভেসে যাচ্ছে বুক। আস্তে আস্তে লেকের পানিতে নেমে যায় ছেলেটি। চোখের জল আর লেকের জল মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আস্তে আস্তে অতল জলে হারিয়ে যায় ছেলেটি।

এই হলো আমাদের অভিমানী অর্জুনের গল্প। পুরো নাম সুদীপ্ত দত্ত অর্জুন। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। অর্জুনের বাবা অসীম কুমার দত্ত কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, আমাদের সন্তানের ইমোশনটা আমরা বুঝতে পারিনি। নিজেদের খুব ব্যর্থ মনে হচ্ছে। মামলা করবেন কিনা জানতে চাইলে অসীম দত্ত বলেন, কার বিরুদ্ধে মামলা করব। করলে তো নিজের বিরুদ্ধেই মামলা করতে হবে। অসহায় এই পিতার হাহাকার আমার বুকে বিঁধেছে। গভীর বেদনায় আর্দ্র হয়ে যায় আমার হৃদয়।

অর্জুনের মা ছন্দা দত্ত নিশ্চয়ই ছেলের ভালো চাইতেন। বনশ্রীর অরনী আর আলভীর মা মাহফুজা মালেক জেসমিনও নিশ্চয়ই তার সন্তানদের ভালোবাসতেন। সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা ছিল তার মধ্যে। এখনো পুরো রহস্যটা আমরা জানি না। এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে, তাতে সন্তানদের ভবিষ্যৎ ভাবনায় উদ্বিগ্ন হয়েই মাহফুজা তার দুই সন্তানকে হত্যা করেছেন। এ দুটি ঘটনাই আমাদের নতুন করে ভাবাচ্ছে। আমরা কি আমাদের সন্তানদের নিয়ে বেশি ভেবে ভেবে নিজেরাই অসুস্থ হয়ে পড়ছি? আমরা কি সন্তানদের মনের কথা না বুঝে ভবিষ্যতের কথা ভেবে ভেবে তাদের বর্তমানকে অন্ধকার করে ফেলছি? আমরা কি বুঝে না বুঝে তাদের মেরে ফেলছি বা মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছি?

অর্জুন পড়ত বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ কলেজে। অরনী পড়ত ভিকারুননিসা নূন স্কুলে। আর আলভী পড়ত হলি ক্রিসেন্ট স্কুলে। তিনটিই দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াটাই কঠিন। সেখানে এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়েও বাবা-মাদের এত উদ্বেগ কেন? দেশের লাখ লাখ শিশু-কিশোর তো স্কুলে যাওয়ারই সুযোগ পায় না, ভালো স্কুল তো অনেক পরের কথা। কিন্তু আমরা শহুরে মধ্যবিত্তরা নিজেরা অনেক বেশি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগী। সেই নিরাপত্তাহীনতার বোধ ছড়িয়ে দিই সন্তানের ওপর। আমরা নিজেদের অপূর্ণতাকে পূর্ণতা দিতে চাই সন্তানের মাধ্যমে। নিজেরা যা হতে পারিনি, তা বানাতে চাই সন্তানকে। কিন্তু আমরা বুঝতে চাই না, প্রতিটি মানুষ আলাদা, মানুষের পছন্দ আলাদা। ছন্দা দত্তের কাছে ক্রিকেট মানে সময় নষ্ট, অর্জুন দত্তের কাছে ক্রিকেট মানেই জীবন। এই গ্যাপ আমরা কমাতে পারি না। বরং তা বাড়তে বাড়তে এমন দূরত্ব তৈরি করে, সন্তান হয়ে যায় অচেনা। আমরা বুঝতে চাই না, সময় বদলে গেছে। আমরা আমাদের ছেলেবেলার সঙ্গে মিলিয়ে আমাদের সন্তানদের বড় করতে চাই। আগে সন্তানকে স্কুলে দেওয়ার সময় অভিভাবকরা শিক্ষকদের বলতেন, মাংসগুলো আপনার, হাড্ডিগুলো আমার। তখন যত কড়া, তত ভালো শিক্ষক। কোন শিক্ষক কয়টা বেত মারেন, মারতে মারতে কে বেত ভেঙে ফেলেন, কোন শিক্ষক ডাস্টার ছুড়ে মারেন, কোন শিক্ষক মাথায় গাট্টা মারেন, কোন শিক্ষক কত সৃজনশীলভাবে শাস্তি দিতে পারেন; সেটাই ছিল মানদণ্ড। এখন যুগ পাল্টে গেছে। শারীরিক শাস্তি তো দূরের কথা মানসিক নির্যাতনও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কিন্তু আমরা কিন্তু ঘরে সন্তানের ওপর নির্যাতন চালিয়েই যাচ্ছি। তোমাকে কিন্তু এই হতে হবে, সেই হতে হবে, অমুকের রেজাল্ট কেন তোমার চেয়ে ভালো হলো, তোমাকে তো আমরা সবই দিচ্ছি— এমনতর হাজার প্রশ্ন প্রতিদিন কেড়ে নিচ্ছে আমাদের সন্তানদের শৈশব, কৈশোর। আমরা বুঝতে চাই না, জানতেও চাই না; আমার সন্তান কী ভালোবাসে, তার কী পছন্দ। স্কুল-কোচিং-পরীক্ষায় আমরা সন্তানের পুরো সময়টা ঠেসে দিই। সেখানে গান নেই, কবিতা নেই, খেলা নেই, বই নেই; আছে শুধু অনন্ত চাপ।

আপনি নিশ্চয়ই আপনার সন্তানকে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। সেটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু সেই ভালোবাসা আপনার সন্তান নিতে পারছে কিনা, তাতে তার ভালো হচ্ছে কিনা, সেটা একটু ভেবে দেখুন আগে। শুধু ভালো স্কুলে ভর্তি করলে, ভালো শিক্ষকের কাছে পড়ালে, ভালো বাসায় রাখলে, ভালো রেস্টুরেন্টে খাওয়ালেই ভালোবাসা হয় না। সন্তান কী চায়, সেটাও মাথায় রাখতে হবে। তাকে ভালোবাসতে হবে তার মতো করে। তেমন শিক্ষা দিন, যাতে আপনার সন্তান ভালো-মন্দের পার্থক্যটা ধরতে পারে; তাহলে আর তার ওপর গোয়েন্দাগিরি করতে হবে না। সন্তানের ওপর আস্থা রাখুন, তাকে বিশ্বাস করুন। তার ভালোলাগার জায়গাগুলো বের করুন, তার শক্তির জায়গাটা জাগিয়ে দিন। সব শিশুর মেধা এক রকম নয়। সবাই ভালো রেজাল্ট করবে না। কেউ অঙ্কে ভালো, কেউ ইংরেজিতে ভালো, কেউ খেলায় ভালো, কেউ ভালো গায়, কেউ ভালো আঁকে। যার যেটা ভালো লাগে, তাকে সেটাই করতে দিন। শুধু জিপিএ-৫ এই জীবনের সার্থকতা নয়। জিপিএ-৫ এর পেছনে ছোটাতে গিয়ে সন্তানের শৈশব-কৈশোর, বর্তমান-ভবিষ্যৎ ধ্বংস করবেন না। নিশ্চয়ই আপনি আপনার সন্তানের ওপর নজর রাখবেন। সে কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে, কেমন পড়াশোনা করছে। কিন্তু সেটা যেন গোয়েন্দাগিরি না হয়। সে যেন বুঝতে না পারে, আপনি তাকে অবিশ্বাস করছেন, সন্দেহ করছেন।

প্লিজ আপনার স্বপ্ন আপনার সন্তানের ওপর চাপিয়ে দেবেন না। তাকে তার মতো স্বপ্ন দেখতে দিন। সে যাতে বড় স্বপ্ন দেখতে পারে, সে ব্যাপারে তাকে অনুপ্রেরণা দিন। সন্তানদের নিয়ে আনিসুল হকের অনুবাদে কাহলিল জিবরানের কবিতার কয়েক লাইন

‘তোমার সন্তানেরা তোমার সন্তান নয়।

জীবনের নিজের প্রতি নিজের যে তৃষ্ণা, তারা হলো তারই পুত্রকন্যা।

তারা তোমাদের মাধ্যমে আসে, তোমাদের থেকে নয়।

এবং যদিও তারা থাকে তোমাদের সঙ্গে, কিন্তু তাদের মালিক তোমরা নও।

তুমি তাদের দিতে পারো তোমার ভালোবাসা,

কিন্তু দিতে পারো না তোমার চিন্তা, কারণ তাদের নিজেদের চিন্তা আছে।

তুমি তাদের শরীরকে বাসগৃহ জোগাতে পারো, কিন্তু তাদের আত্মাকে নয়।’

তাদের ওপর আমাদের স্বপ্ন চাপিয়ে দেব না। কিন্তু সন্তানদের ঘিরেই আমাদের সব স্বপ্ন। তাদের সাফল্যে আমাদের আনন্দ, তাদের কৃতিত্বেই আমাদের গর্ব।  আমাদের সেই স্বপ্নগুলো যেন অর্জুনের মতো, অরনীর মতো, আলভীর মতো হারিয়ে না যায়।

লেখক : সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ১২ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে