শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৮, বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার

ডা. এ কে এম মহিউদ্দিন ভুঁইয়া মাসুম
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার

বাংলাদেশের চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা ও সমালোচনার ঢেউ বয়ে যাচ্ছে। আবার বরগুনাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসকদের উপর হামলা শুরু হয়েছে। চিকিৎসকদের উপর হামলা যেমন মেনে নেওয়া যায় না, তেমনি আমরা যারা চিকিৎসক তাদের মেডিকেল ইথিকস্ লঙ্ঘন করে চিকিৎসা সেবা দেওয়াও মানা যায় না। আনইথিক্যাল চিকিৎসা সেবা বন্ধ করতে হবে। চিকিৎসা সেবা আইনের বিষয় নয়। চিকিৎসক ও চিকিৎসা সেবা মেডিকেল ইথিকসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত মানবিক বিষয়। প্রত্যেক চিকিৎসক মেডিকেল ইথিকস্ মেনে চলতে বাধ্য। 

কিন্তু আমরা চিকিৎসকরা মেডিকেল ইথিকস্ কি সেটাই ভুলে গিয়েছি। বাংলাদেশের চিকিৎসকরা দেশ-বিদেশে আজ প্রশংসিত, কিন্তু আমাদের কতিপয় চিকিৎসকের আনইথিক্যাল কাজের জন্য আমাদের পুরো চিকিৎসা ব্যবস্থাই সমালোচনার মুখে। আমাদের চিকিৎসকদের ত্যাগ, সুনাম, সব হারিয়ে যাচ্ছে এই সব সমালোচনার জন্য। উন্নত বিশ্বে আমাদের চিকিৎসকদের সুনাম ও সুখ্যাতিতে আমরা গর্ববোধ করি। আমাদের চিকিৎসকরা উন্নত বিশ্বে সুনাম অর্জন করতে পারলে, নিজ দেশে কেন পারবেন না?

আমার বিশ্বাস আমাদের হেলথ সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে পারলে আমরা দেশীয় চিকিৎসকরা আরো বেশী দক্ষতা ও সুনাম অর্জন করতে পারবে। 

প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে- আল কোরআন।
আমার হুকুম ছাড়া মৃত্যু হয়না- আল কোরআন।

এটা যেমন চিরসত্য, আবার কাউকে ইচ্ছাকৃতভাবে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া যাবে না। আলেকজেন্ডার দি গ্রেটের মৃত্যুর পর তার শেষ  ইচ্ছানুযায়ী শবদেহ বহন করেছিলেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা, কারণ তিনি পৃথিবীর মানুষকে শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন যে- চিকিৎসকরা কোন মানুষের জীবন দান করতে পারেন না। এটা সবার বুঝতে হবে। তাই বলে চিকিৎসকরা চিকিৎসায় অবহেলা করবেন তা হবে না। 

আমাদের চিকিৎসকরা সীমিত সামর্থের মধ্যে জাতিকে যে সেবা দিয়ে আসছেন তা সারা বিশ্বে প্রশংসিত। তারপরেও চিকিৎসকরা তীব্র সমালোচনার মুখে। এর জন্য দায়ী কে? চিকিৎসক নাকি চিকিৎসা ব্যবস্থা?

আমাদের বলতে লজ্জা হয়, এদেশে এখনো একটা জাতীয় স্বাস্থনীতি প্রণীত হয়নি। প্রণীত হয়নি সার্বজনীন মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থা। এ সুযোগে একটি মহল চিকিৎসা ব্যবস্থাকে বাণিজ্যকরণ করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। 

দেশে এখন ৪ ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিদ্যমান:
১। গ্রামীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা ফার্মেসী ম্যান বা পল্লী চিকিৎসক নিয়ন্ত্রিত।
২। উপজেলা ও জেলা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা সরকারী-বেসরকারি চিকিৎসক ও হাসপাতাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
৩। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ পর্যায়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা সরকারী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারী-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
৪। ফাইভ স্টার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা- যা রাজধানী ও বিভাগীয় শহরে গড়ে উঠা ফাইভ স্টার হোটেলের মতো হাসপাতাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

এক এক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এক এক রকম সেবা প্রদান করা হয়, তবে সব ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বেসরকারিভাবে নিয়ন্ত্রিত।

একটি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা থাকবে সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণে, সারা বিশ্বে সরকারী বেসরকারি সব ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে, কিন্তু আমাদের দেশে কার নিয়ন্ত্রণে আছে তা বোঝা কষ্টকর। এক এক জায়গায় চিকিৎসা সেবা ও ব্যয় এক এক রকমের। কোন জায়গায় কারো কোন নিয়ন্ত্রণ নেই।
 
ফাইভ স্টার হোটেল সদৃশ বেসরকারী হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান ও খরচ নিয়ে কারো কোন প্রশ্ন নেই। কেন তারা একটা সিজারের বিল ২ লাখ টাকা নেন, কেউ কি কোনদিন জিজ্ঞেস করেছেন।

দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় কেন ব্যাঙের ছাতার মত মানদণ্ডহীন বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতালের অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। ডাক্তার নার্স ছাড়া কিভাবে বেসরকারী হাসপাতাল ও ক্লিনিক অনুমোদন পায়?

দেখলাম একজন আইনজীবি রীট করেছেন সিজার বন্ধ করার জন্য, এটার জন্য আইনজীবিকে রীট করতে হবে কেন?
 
ইন্ডিকেশন ছাড়া কেন সিজার হবে? ইন্ডিকেশন ছাড়া সিজার অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। এটা যারা মনিটর করার কথা তারা করছেন না কেন? কেন এন্টিবায়োটিক প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রি করা যাবে না তা আজ হাইকোর্ট কে বলতে হয়? প্রসক্রিপশন ছাড়া এন্টবায়োটিক পৃথিবীর কোন দেশে বিক্রি হয় না, শুধু হয় বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার। রাষ্ট্র ব্যবস্থাপকদের সবার আগে বুঝতে হবে কে চিকিৎসক, আর কে চিকিৎসক না। একজন ঔষধ ব্যবসায়ী কি চিকিৎসক? অথচ সবচেয়ে বেশী ঔষধ প্রেসক্রাইব তারা করে থাকেন। তারপর করে থাকেন পল্লী চিকিৎসকরা। এমন তো হবার কথা নয়। হচ্ছে এই জন্যই “আমারা এখনো জানিনা চিকিৎসক কাদের বলে।”

মফস্বলের সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসক ভালো চিকিৎসা দিলে ঔষধ ব্যবসায়ী, পল্লী চিকিৎসক বা কোন মফস্বল পত্রিকার সাংবাদিক  কিভাবে বলেন যে চিকিৎসা ভুল দিয়েছেন।

ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু বা ক্ষতি হয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করবেন কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক টিম। আমি একজন সাবেক মন্ত্রীকে চিনি যিনি এখনো তার গ্রামের পল্লী চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। যারা চিকিৎসক নন তারা হয়তো বুঝবেন না চিকিৎসক হবার কি জ্বালা এদেশে।

এদেশের চিকিৎসা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা জিম্মি হাতেগোনা কয়েকজন চিকিৎসক, বেসরকারী হাসপাতালের মালিক ও ঔষধ ব্যবসায়ীর হাতে। বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার কেন দালাল নিয়োগ করবে? কেন তারা ডাক্তার ও চিকিৎসকদের কমিশন দেবেন। কেন এক এক হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যয় এক এক রকম? সরকারী হাসপাতালের ৩-৪ গুন বেশী কেন নেবে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো। এই সব ক্লিনিকে সদ্য পাশ করা ডাক্তার চেম্বার করতে গেলেই তাকে কমিশন প্রথা শিখিয়ে দেওয়া হয়। তাইতো টাকার লোভে অনেক চিকিৎসক অপ্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নীরিক্ষা করিয়ে থাকেন। এটা বন্ধ করা জরুরী।

দেশের সকল হাসপাতালের পরীক্ষার ফি এর একটা লিমিট নির্ধারণ করা জরুরী। আইসিডিডিআরবিসহ সব প্রতিষ্ঠানকে বিএসএমএমইউর মানদণ্ডে এনে  বিএসএমএমইউ চিকিৎসা সেবায় যে ফি নেয়, সবার বেলায় তা চালু করতে হবে। ফাইভ স্টার হাসপাতালগুলোর সেবার ফি নির্ধারণ করা জরুরি।

সারা বিশ্বে চিকিৎসকরা অতি সম্মানীয়। আমাদের দেশে কেন হবে না? আমাদের এ পেশার গৌরব ফিরে পেতে হলে রাষ্ট্র্রযন্ত্র ও চিকিৎসকদের একযোগে কাজ করতে হবে। 

রাষ্ট্রকে কিছু দৃঢ পদক্ষেপ নিতে হবে, তেমনি আমরা যারা চিকিৎসক তাদের এই মহান পেশার ইথিকস্ মেনে চলতে হবে। 

রাষ্ট্রকে চিকিৎসা পেশায় জড়িতদের নিরাপত্তা প্রদানের পাশাপাশি, চিকিৎসকদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ পরিহার করে এই পেশার জন্য জাতীয় নীতিমালা বা জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রনয়ণ করে এর দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

আসুন, আমরা বদলে যাই। আমরা মানবিক হই। 
মানবিকতাই হল চিকিৎসা পেশা।

লেখক: হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে