শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৮, বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার

ডা. এ কে এম মহিউদ্দিন ভুঁইয়া মাসুম
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার

বাংলাদেশের চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা ও সমালোচনার ঢেউ বয়ে যাচ্ছে। আবার বরগুনাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসকদের উপর হামলা শুরু হয়েছে। চিকিৎসকদের উপর হামলা যেমন মেনে নেওয়া যায় না, তেমনি আমরা যারা চিকিৎসক তাদের মেডিকেল ইথিকস্ লঙ্ঘন করে চিকিৎসা সেবা দেওয়াও মানা যায় না। আনইথিক্যাল চিকিৎসা সেবা বন্ধ করতে হবে। চিকিৎসা সেবা আইনের বিষয় নয়। চিকিৎসক ও চিকিৎসা সেবা মেডিকেল ইথিকসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত মানবিক বিষয়। প্রত্যেক চিকিৎসক মেডিকেল ইথিকস্ মেনে চলতে বাধ্য। 

কিন্তু আমরা চিকিৎসকরা মেডিকেল ইথিকস্ কি সেটাই ভুলে গিয়েছি। বাংলাদেশের চিকিৎসকরা দেশ-বিদেশে আজ প্রশংসিত, কিন্তু আমাদের কতিপয় চিকিৎসকের আনইথিক্যাল কাজের জন্য আমাদের পুরো চিকিৎসা ব্যবস্থাই সমালোচনার মুখে। আমাদের চিকিৎসকদের ত্যাগ, সুনাম, সব হারিয়ে যাচ্ছে এই সব সমালোচনার জন্য। উন্নত বিশ্বে আমাদের চিকিৎসকদের সুনাম ও সুখ্যাতিতে আমরা গর্ববোধ করি। আমাদের চিকিৎসকরা উন্নত বিশ্বে সুনাম অর্জন করতে পারলে, নিজ দেশে কেন পারবেন না?

আমার বিশ্বাস আমাদের হেলথ সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে পারলে আমরা দেশীয় চিকিৎসকরা আরো বেশী দক্ষতা ও সুনাম অর্জন করতে পারবে। 

প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে- আল কোরআন।
আমার হুকুম ছাড়া মৃত্যু হয়না- আল কোরআন।

এটা যেমন চিরসত্য, আবার কাউকে ইচ্ছাকৃতভাবে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া যাবে না। আলেকজেন্ডার দি গ্রেটের মৃত্যুর পর তার শেষ  ইচ্ছানুযায়ী শবদেহ বহন করেছিলেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা, কারণ তিনি পৃথিবীর মানুষকে শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন যে- চিকিৎসকরা কোন মানুষের জীবন দান করতে পারেন না। এটা সবার বুঝতে হবে। তাই বলে চিকিৎসকরা চিকিৎসায় অবহেলা করবেন তা হবে না। 

আমাদের চিকিৎসকরা সীমিত সামর্থের মধ্যে জাতিকে যে সেবা দিয়ে আসছেন তা সারা বিশ্বে প্রশংসিত। তারপরেও চিকিৎসকরা তীব্র সমালোচনার মুখে। এর জন্য দায়ী কে? চিকিৎসক নাকি চিকিৎসা ব্যবস্থা?

আমাদের বলতে লজ্জা হয়, এদেশে এখনো একটা জাতীয় স্বাস্থনীতি প্রণীত হয়নি। প্রণীত হয়নি সার্বজনীন মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থা। এ সুযোগে একটি মহল চিকিৎসা ব্যবস্থাকে বাণিজ্যকরণ করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। 

দেশে এখন ৪ ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিদ্যমান:
১। গ্রামীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা ফার্মেসী ম্যান বা পল্লী চিকিৎসক নিয়ন্ত্রিত।
২। উপজেলা ও জেলা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা সরকারী-বেসরকারি চিকিৎসক ও হাসপাতাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
৩। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ পর্যায়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা সরকারী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারী-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
৪। ফাইভ স্টার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা- যা রাজধানী ও বিভাগীয় শহরে গড়ে উঠা ফাইভ স্টার হোটেলের মতো হাসপাতাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

এক এক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এক এক রকম সেবা প্রদান করা হয়, তবে সব ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বেসরকারিভাবে নিয়ন্ত্রিত।

একটি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা থাকবে সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণে, সারা বিশ্বে সরকারী বেসরকারি সব ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে, কিন্তু আমাদের দেশে কার নিয়ন্ত্রণে আছে তা বোঝা কষ্টকর। এক এক জায়গায় চিকিৎসা সেবা ও ব্যয় এক এক রকমের। কোন জায়গায় কারো কোন নিয়ন্ত্রণ নেই।
 
ফাইভ স্টার হোটেল সদৃশ বেসরকারী হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান ও খরচ নিয়ে কারো কোন প্রশ্ন নেই। কেন তারা একটা সিজারের বিল ২ লাখ টাকা নেন, কেউ কি কোনদিন জিজ্ঞেস করেছেন।

দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় কেন ব্যাঙের ছাতার মত মানদণ্ডহীন বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতালের অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। ডাক্তার নার্স ছাড়া কিভাবে বেসরকারী হাসপাতাল ও ক্লিনিক অনুমোদন পায়?

দেখলাম একজন আইনজীবি রীট করেছেন সিজার বন্ধ করার জন্য, এটার জন্য আইনজীবিকে রীট করতে হবে কেন?
 
ইন্ডিকেশন ছাড়া কেন সিজার হবে? ইন্ডিকেশন ছাড়া সিজার অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। এটা যারা মনিটর করার কথা তারা করছেন না কেন? কেন এন্টিবায়োটিক প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রি করা যাবে না তা আজ হাইকোর্ট কে বলতে হয়? প্রসক্রিপশন ছাড়া এন্টবায়োটিক পৃথিবীর কোন দেশে বিক্রি হয় না, শুধু হয় বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার। রাষ্ট্র ব্যবস্থাপকদের সবার আগে বুঝতে হবে কে চিকিৎসক, আর কে চিকিৎসক না। একজন ঔষধ ব্যবসায়ী কি চিকিৎসক? অথচ সবচেয়ে বেশী ঔষধ প্রেসক্রাইব তারা করে থাকেন। তারপর করে থাকেন পল্লী চিকিৎসকরা। এমন তো হবার কথা নয়। হচ্ছে এই জন্যই “আমারা এখনো জানিনা চিকিৎসক কাদের বলে।”

মফস্বলের সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসক ভালো চিকিৎসা দিলে ঔষধ ব্যবসায়ী, পল্লী চিকিৎসক বা কোন মফস্বল পত্রিকার সাংবাদিক  কিভাবে বলেন যে চিকিৎসা ভুল দিয়েছেন।

ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু বা ক্ষতি হয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করবেন কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক টিম। আমি একজন সাবেক মন্ত্রীকে চিনি যিনি এখনো তার গ্রামের পল্লী চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। যারা চিকিৎসক নন তারা হয়তো বুঝবেন না চিকিৎসক হবার কি জ্বালা এদেশে।

এদেশের চিকিৎসা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা জিম্মি হাতেগোনা কয়েকজন চিকিৎসক, বেসরকারী হাসপাতালের মালিক ও ঔষধ ব্যবসায়ীর হাতে। বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার কেন দালাল নিয়োগ করবে? কেন তারা ডাক্তার ও চিকিৎসকদের কমিশন দেবেন। কেন এক এক হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যয় এক এক রকম? সরকারী হাসপাতালের ৩-৪ গুন বেশী কেন নেবে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো। এই সব ক্লিনিকে সদ্য পাশ করা ডাক্তার চেম্বার করতে গেলেই তাকে কমিশন প্রথা শিখিয়ে দেওয়া হয়। তাইতো টাকার লোভে অনেক চিকিৎসক অপ্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নীরিক্ষা করিয়ে থাকেন। এটা বন্ধ করা জরুরী।

দেশের সকল হাসপাতালের পরীক্ষার ফি এর একটা লিমিট নির্ধারণ করা জরুরী। আইসিডিডিআরবিসহ সব প্রতিষ্ঠানকে বিএসএমএমইউর মানদণ্ডে এনে  বিএসএমএমইউ চিকিৎসা সেবায় যে ফি নেয়, সবার বেলায় তা চালু করতে হবে। ফাইভ স্টার হাসপাতালগুলোর সেবার ফি নির্ধারণ করা জরুরি।

সারা বিশ্বে চিকিৎসকরা অতি সম্মানীয়। আমাদের দেশে কেন হবে না? আমাদের এ পেশার গৌরব ফিরে পেতে হলে রাষ্ট্র্রযন্ত্র ও চিকিৎসকদের একযোগে কাজ করতে হবে। 

রাষ্ট্রকে কিছু দৃঢ পদক্ষেপ নিতে হবে, তেমনি আমরা যারা চিকিৎসক তাদের এই মহান পেশার ইথিকস্ মেনে চলতে হবে। 

রাষ্ট্রকে চিকিৎসা পেশায় জড়িতদের নিরাপত্তা প্রদানের পাশাপাশি, চিকিৎসকদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ পরিহার করে এই পেশার জন্য জাতীয় নীতিমালা বা জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রনয়ণ করে এর দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

আসুন, আমরা বদলে যাই। আমরা মানবিক হই। 
মানবিকতাই হল চিকিৎসা পেশা।

লেখক: হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা