শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

'গুলতেকিনকে পছন্দ, কারণ প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করেনি'

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
'গুলতেকিনকে পছন্দ, কারণ প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করেনি'

গুলতেকিনকে আমি শ্রদ্ধা ও সম্মান করি যে কারণে তা হলো তিনি আপাদমস্তক একজন মর্যাদাশীল রুচিশীল ব্যক্তিত্ববান কমিটেড দৃঢ়চেতা সৎ নারী। প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করতে পারেনি। সততা ও কমিটমেন্ট তার ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল করেছে। তিনি অভিজাত উচ্চ শিক্ষিতই নন, একজন আদর্শ সৎ প্রেমিকা ও মমতাময়ী মা। তিনি জীবনে দুইবার প্রেমে পড়েছেন সহজ সরল হৃদয়ে বিয়ে করেছেন। প্রথম বিয়ে তিনি যেমন ভাঙেননি তেমনি তিনি কারো জীবন নিয়ে খেলেননি। কারো জীবনকে অভিশপ্ত নয় আলোকিত করেছেন। আফতাব আহমেদও আলোকিত হবেন বলে আমার পর্যবেক্ষণে আশাবাদী। হাতিরপুলের বাসা থেকে ধানমন্ডির বাড়ি পর্যন্ত গুলতেকিন পরিবারের অনেক আড্ডায় বন্ধু সেলিম চৌধুরীর সঙ্গে যোগ দিয়েছি। এমনকি তিনি সুনামগঞ্জেও গিয়েছেন।

বালিকাবেলায় প্রেমে পড়েছেন ঢাবির তরুণ শিক্ষক ও 'নন্দিত নরক' উপন্যাসের লেখক হুমায়ূন আহমেদের। তখন গুলতেকিন বিত্তশালী পরিবারের ইব্রাহিম খাঁ’র আদরের নাতিন। অন্যদিকে হুমায়ূনের নামডাক হয়নি, মুক্তিযুদ্ধে বাবাহারা টানাপোড়েনের পরিবারের নাবিক। গুলতেকিন তাকে বিয়ে করেছেন। যুদ্ধ করেছেন। পাশে থেকেছেন। সংসার সামলে লেখক স্বামীর পাশে ছায়াসঙ্গী হয়ে ইংরেজী সাহিত্যে ঢাবি থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। কবিতায় ডুবেছেন।

উপন্যাস, নাটক সিনেমায় গানে হুমায়ূন 'নন্দিত নরক' থেকে পাঠক ও দর্শক মনই জয় করেননি, বইয়ের নতুন পাঠক সৃষ্টি করে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে জায়গা করেছেন। তার মতোন ভক্ত এদেশে কোন লেখকের নেই। হুমায়ূনের জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে পাঠক মহলে তার স্ত্রী হিসেবে গুলতেকিনও ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। সম্মান অর্জন করেছেন। ‘৭৩ সালে বিয়ে করার পর ২০০৩ সালে বিচ্ছেদ পর্যন্ত তারা সংসার করেছেন। চার সন্তানের জনক জননী হয়েছেন। তাদের বিচ্ছেদ ঘিরে দু’জনই পরিমিতিবোধ রেখেছেন। গণমাধ্যমও তাদের সংবাদ জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদের জীবন ঘিরে যতটুকু তুলে আনার ততকুটুই তুলে এনেছে।

হুমায়ুন আহমেদ বালিকা শাওনের প্রেমে পড়ে তাকে জয় করে গুলতেকিনের সাথে বিচ্ছেদের পর বিয়ে করে নতুন জীবন কাটিয়েছেন। আমৃত্যু তার সাথেই ছিলেন। সেলিব্রেটিদের ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু থাকে না। পাঠকের কৌতূহল থাকে বলেই সংবাদের বাইরে মৃত্যুও তাদের নিতে পারে না। মানবতাবাদী শ্রেষ্ঠ লেখক কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তি জীবন যেখানে এখনো উঠে আসে, সেখানে হুমায়ূন আহমেদ না আসার মতো এমন কী!

অনেকে শাওনের সমালোচনা করলেও আমি তার প্রতি সহানুভূতিশীল কেনো এটা দুই-একদিনের মধ্যে আমার পর্যবেক্ষণ ও ব্যাখা বিশ্লেষণসহ একটি স্ট্যাটাস দেবো।

২৫ অক্টোবর দীর্ঘদিন বিচ্ছেদের পর আত্মমর্যাদাবোধ নিয়ে আড়ালে থাকা গুলতেকিন খান ছেলেমেয়েদের সম্মতিতে বিয়ে করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আফতাব আহমেদকে। আফতাব আহমেদ একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে পরিচিত। ২০১৩ সাল থেকে গুলতেকিনের সঙ্গে তার সম্পর্ক ও বন্ধুত্ব। একসময় দেশে সচিবদের নাম মানুষের মুখে মুখে থাকত। এখন গণমাধ্যম কর্মীদেরও থাকে না। সেখানে সচিবালয়ে বিট করা অনেক রিপোর্টারও অতরিক্ত সচিব আফতাব আমমেদকে চিনেন না। তার কবিতার সঙ্গেও পাঠক কেনো গণমাধ্যমের অনেক সাহিত্য সম্পাদকেরও সম্পর্ক নেই। হয়ত তিনি একজন নিভৃতচারি। প্রচারবিমুখ।

সেটা বড় কথা নয়। গুলতেকিনকে এখন গোটাদেশ চিনেন। তারপ্রতি মানুষের সম্মান ও সহানুভূতি আছে। দীর্ঘদিন সন্তানদের পালন পালন করতে গিয়ে তিনি নিঃসঙ্গ বেদনার সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। একাকীত্বের দহন একাই বহন করেছেন। তিনি বিয়ে করে সুখী হবার অধিকার রাখেন। সেই অধিকার থেকে তিনি তার পছন্দের মানুষ আফতাব আহমেদকে ভালবেসে বিয়ে করেছেন। দেশের মানুষও তাদের অভিনন্দিত করেছে। এমনকি তার পুত্র নূহাশও গর্বের সঙ্গে বলেছে ‘আমি আমার মায়ের বিয়ে দিয়েছি, এই বিয়েতে আমরা সুখী। বিয়ের সংবর্ধনাও হবে।’ আফতাব আহমেদেরও তার স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটেছে অনেক আগে। প্রায় ১০ বছর। একমাত্র সন্তান লন্ডনে থাকে।

বিয়ের পর গুলতেকিন আমেরিকা গেছেন। শিগগিরই ফিরে আসবেন। গণমাধ্যম আফতাব আহমেদকে খুঁজে বের করেছে। তিনি বলেছেন, তাদের কষ্ট অভিন্ন। এ নিয়ে তিনি না লিখলেও গুলতেকিন লিখবেন। চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আয়েশা আক্তারের পুত্র আফতাব আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন। তিনি বের হওয়ার পর গুলতেকিন এ বিভাগে পড়াশুনা করে উচ্চশিক্ষা নেন। তিনিও কবিতা লিখেন। তার কাব্যগ্রন্থ 'চৌকাঠ' প্রকাশ হয়েছে।

গুলতেকিনকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর স্যোশাল মিডিয়ায়ও তোলপাড় হয়েছে। ফেসবুকে মানুষের সঙ্গে আইডিয়া বা চিন্তার আদান-প্রদান হয়। হুমায়ূন আহমেদ জনপ্রিয় হওয়ার কারণে গুলতেকিন যেমন সারাদেশে যেমন পরিচিত হয়েছিলেন, তেমনি মিডিয়ার সুবাদে গুলতেকিন বিয়ে করার কারণে আফতাব আহমেদও রাতারাতি মিডিয়ার সুবাদে সারাদেশে পরিচিতি লাভ করলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষ তাদের অভিনন্দিত করেছেন। অনেকে বলেছেন, এই সাহস দেখিয়ে তিনি প্রেরণা যুগিয়েছেন। এমনকি গুলতেকিন পুত্র নূহাশও বলেছেন, তার মায়ের বিয়ের মধ্যদিয়ে নিঃসঙ্গ নারীদের সাহসের দ্বার উন্মোচন হলো।

ফেসবুকে অনেক জ্ঞানীগুনী মানুষের অস্তিত্ব যেমন দেখা যায় তেমনি মানসিক দৈন্যতার পরিচয়ও অনেকে দেন। মানসিক বিকৃতির প্রকাশও ঘটে অনেকের লেখায়। এমনকি কোনো কোনো গণ্ড মূর্খের স্ট্যাটাস পড়ে অবাক হই না। ভাবী চিন্তার ক্ষুদ্রতা যেখানে হাটুর নিচে সেখানে এরচেয়ে আর কি লিখবেন। দেশের রাজনীতিতে যেমন এখন সবাই নেতা, কর্মী খুজে পাওয়া যায় না তেমনি ফেসবুকে সবাই লেখক! ভালো পাঠক খুঁজে পাওয়া যায় না।

গুলতেকিনের বিয়ে নিয়ে কেনো এতো লেখালেখি বা সংবাদ এমন প্রশ্ন অনেকে তুলেছেন। অনেকে তাদের মানসিক বিকৃতি ও যন্ত্রণা থেকে শাওনকে অপ্রাসঙ্গিকভাবে টেনে এনে গালমন্দ করছেন। এটা তাদের মূর্খতা অজ্ঞতা ও ছোট মনের পরিচয় ছাড়া কিছু নয়।

মানুষের জীবনেই নয়, জগৎ বিখ্যাত মানুষের জীবনেও অনেক কিছু ঘটে যায়। নিয়তিতে বাধা মানব জীবন রহস্যময়। মানুষের দাম্পত্য জীবন শীতল হতে হতে অমর্যাদাকর পরিস্থিতির শেষ তলানীতে গেলেও অনেকে বাইরে অহঙ্কারের মুখোশ পরেন। হাসিমুখে ফটোসেশন করেন। যাদের আত্মমর্যাদা নেই তারা সমাজের সাথে নয়, নিজের সাথেই এই প্রতারণাটুকু করেন।

দাম্পত্য জীবনের নামে দোযখে বাস করার চেয়ে বিচ্ছেদ যে মর্যাদার এটা সমাজ অগ্রসর হওয়ার কারণে, নারী পুরুষের মর্যাদা বৃদ্ধির কারণে আজকাল বেশি ঘটছে। প্রতিদিন ঢাকায়ই ৬০টির বেশি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে। নারী যত সাবলম্বি হচ্ছে তার আত্মমর্যাদা ও ব্যক্তিত্বের উজ্বলতা তত বাড়ছে। তবু অনেক নারী সন্তান, পরিবার, সমাজ বা আর্থিক কারণে অমর্যাদার করুণাশ্রিত জীবন কাটান।

একসময় বাল্যবিবাহ সকল ধর্মেই চালু ছিল। অকাল বৈধব্য নিয়ে সারাজীবন সাদা কাপড় পরে সাজসজ্জাহীন জীবিত লাশের মতো মুসলমান নারীদের জীবন কাটাতে হয়েছে।

হিন্দুধর্মে আরও ভয়ংঙ্কর মর্মান্তিক ঘটনা ছিল সতীদাহ প্রথা। তার মানে স্বামীর মৃত্যু হলে জীবন্ত স্ত্রীকেও একই চিতায় পুড়ে মরতে হতো। নৃসংস হত্যাকাণ্ডের এই সতীদাহ প্রথা রাজা রামমোহন রায়ের সামাজিক আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে ব্রিটিশ গভর্নর লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক বাতিল করেন।

ইসলাম নিষিদ্ধ না করলেও মুসলিম পরিবারেও অকাল বৈধব্য পাওয়া দুর্ভাগা নারীদের সামাজিক প্রথায় একসময় বিয়ে না করেই একা সারাজীবন কাটাতে হতো। পরবর্তীতে সেটি চালু হতে থাকে। হিন্দু বিধবাদের বিবাহ নিষিদ্ধ ছিল। এমনকি মাছ মাংস ও ছুঁতে পারতো না! ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সামাজিক আন্দোলনে ভারতবর্ষে ১৮৫৬ সালের ২৬ জুলাই তাদের বিয়ের অধিকার দেন বড় লাট লর্ড ডালহৌসি আইন করার মধ্য দিয়ে। বিদ্যাসাগর তার পুত্রকেও হিন্দু বিধবা বিয়ে করিয়েছিলেন।

অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, গুলতেকিনের বিয়ের খবর দিতে গিয়ে তার সাবেক স্বামী হুমায়ুন আহমেদের নাম কেনো আসছে? জীবনের দীর্ঘ সময় যে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা মানুষের সঙ্গে সংসার করে গুলতেকিন দেশজুড়ে সম্মান ও পরিচিতি লাভ করেছেন সেখানে তার নতুন জীবন শুরু হলেও ব্যকগ্রাউন্ড বাদ দিয়ে খবর লেখা যায় না। এটা কে বুঝাবে নিউজপেপার বা গণমাধ্যম থেকে দূরে থাকা পুঁথিগত শিক্ষিত মূর্খদের!

পৃথিবীর কোথাও সাধারণ মানুষের বিয়ে ও বিচ্ছেদের এমনকি বহুবিবাহের খবরে যেমন মানুষের আগ্রহ নেই তেমনি গণমাধ্যমেও তার সংবাদ মূল্য নেই। এসব প্রশ্ন যারা তুলেন এটা তাদের অজ্ঞতা। বাংলাদেশ নয়, উপমহাদেশই নয় পৃথিবী জুড়ে সেলিব্রেটিদের বিয়ে বিচ্ছেদ প্রণয় পুনঃবিবাহ খবর হয়। সাধারণের হয় না।

গুলতেকিন তার প্রথম স্বামী হুমাযূন আহমেদের কারণে দেশজুড়ে পরিচিত। তার বিয়ের খবরে তাই পাঠকদের তুমুল আগ্রহ ও কৌতূহলের বিষয়। তাই এর সংবাদ মূল্য অনেক। আফতাব আহমেদ যদি অন্য সাধারণ কাউকে বিয়ে করতেন এ নিয়ে খবরও হতো না আলোচনাও হতো না। গুলতেকিনকে বিয়ে করার কারণেই খবরে উঠে এসেছেন।

গুলতেকিন আগে বিচ্ছেদ হলেও জননন্দিত লেখক হুমায়ুন আহমেদের প্রথম স্ত্রী হিসেবেই ব্যাপক পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তার যোগ্যতা মেধা শিক্ষা ও কবি পরিচয় আছে এটা সত্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য শিক্ষক রয়েছেন। সবাই হুমায়ূন আহমেদ হতে পারেননি। সাধারণ কোনো শিক্ষক বিয়ে করলেন, নাকি বিচ্ছেদ ঘটালেন এ নিয়ে মানুষের যেমন আগ্রহ নেই গণমাধ্যমেও তেমনি সংবাদ মূল্য নেই।

এখানে গুলতেকিন ও আফতাব আহমেদ আমৃত্যু যুগলবন্দি থাকুন আনন্দময় দাম্পত্য জীবন কাটান এটাই আমাদের প্রত্যাশা। গুলতেকিনকে এই সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আগেও অভিনন্দন জানিয়েছি। এখনও জানাচ্ছি।

নিঃসঙ্গ প্রতিটি মানুষ সুখী হওয়ার অধিকার রাখেন। বিয়ে করার অধিকার রাখেন। যেসকল নারী একা থাকার পরও সামাজিকতার কারণে নতুন করে জীবন গড়তে পারছেন না গুলতেকিন নতুন করে তাদের প্রেরণার উৎস। নূহাশ ও তার বোনেরা যেভাবে মায়ের নতুন জীবনকে আনন্দিত করেছে এটাও অভিনন্দন যোগ্য।

একালের সন্তানরা অনেক অগ্রসর। কদিন আগে কলকাতার এক তরুনী যেমন তার নিঃসঙ্গ মায়ের জন্য পাত্রী চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছে তেমনি আত্মীয় স্বজনদের সমালোচনা উপেক্ষা করে আরেক তরুণ তার মায়ের জন্য পাত্র খুঁজে বিজ্ঞাপন দিয়েছে। সমাজ এভাবে ভাঙ্গে এভাবেই অগ্রসর হয়। পরশ্রীকাতরতা মনের দারিদ্রতা সমাজের অন্ধকার দিক। উদারতা ও শুভ চিন্তাই আলোর দিক। এটাই প্রগতি।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর