শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

'গুলতেকিনকে পছন্দ, কারণ প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করেনি'

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
'গুলতেকিনকে পছন্দ, কারণ প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করেনি'

গুলতেকিনকে আমি শ্রদ্ধা ও সম্মান করি যে কারণে তা হলো তিনি আপাদমস্তক একজন মর্যাদাশীল রুচিশীল ব্যক্তিত্ববান কমিটেড দৃঢ়চেতা সৎ নারী। প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করতে পারেনি। সততা ও কমিটমেন্ট তার ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল করেছে। তিনি অভিজাত উচ্চ শিক্ষিতই নন, একজন আদর্শ সৎ প্রেমিকা ও মমতাময়ী মা। তিনি জীবনে দুইবার প্রেমে পড়েছেন সহজ সরল হৃদয়ে বিয়ে করেছেন। প্রথম বিয়ে তিনি যেমন ভাঙেননি তেমনি তিনি কারো জীবন নিয়ে খেলেননি। কারো জীবনকে অভিশপ্ত নয় আলোকিত করেছেন। আফতাব আহমেদও আলোকিত হবেন বলে আমার পর্যবেক্ষণে আশাবাদী। হাতিরপুলের বাসা থেকে ধানমন্ডির বাড়ি পর্যন্ত গুলতেকিন পরিবারের অনেক আড্ডায় বন্ধু সেলিম চৌধুরীর সঙ্গে যোগ দিয়েছি। এমনকি তিনি সুনামগঞ্জেও গিয়েছেন।

বালিকাবেলায় প্রেমে পড়েছেন ঢাবির তরুণ শিক্ষক ও 'নন্দিত নরক' উপন্যাসের লেখক হুমায়ূন আহমেদের। তখন গুলতেকিন বিত্তশালী পরিবারের ইব্রাহিম খাঁ’র আদরের নাতিন। অন্যদিকে হুমায়ূনের নামডাক হয়নি, মুক্তিযুদ্ধে বাবাহারা টানাপোড়েনের পরিবারের নাবিক। গুলতেকিন তাকে বিয়ে করেছেন। যুদ্ধ করেছেন। পাশে থেকেছেন। সংসার সামলে লেখক স্বামীর পাশে ছায়াসঙ্গী হয়ে ইংরেজী সাহিত্যে ঢাবি থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। কবিতায় ডুবেছেন।

উপন্যাস, নাটক সিনেমায় গানে হুমায়ূন 'নন্দিত নরক' থেকে পাঠক ও দর্শক মনই জয় করেননি, বইয়ের নতুন পাঠক সৃষ্টি করে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে জায়গা করেছেন। তার মতোন ভক্ত এদেশে কোন লেখকের নেই। হুমায়ূনের জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে পাঠক মহলে তার স্ত্রী হিসেবে গুলতেকিনও ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। সম্মান অর্জন করেছেন। ‘৭৩ সালে বিয়ে করার পর ২০০৩ সালে বিচ্ছেদ পর্যন্ত তারা সংসার করেছেন। চার সন্তানের জনক জননী হয়েছেন। তাদের বিচ্ছেদ ঘিরে দু’জনই পরিমিতিবোধ রেখেছেন। গণমাধ্যমও তাদের সংবাদ জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদের জীবন ঘিরে যতটুকু তুলে আনার ততকুটুই তুলে এনেছে।

হুমায়ুন আহমেদ বালিকা শাওনের প্রেমে পড়ে তাকে জয় করে গুলতেকিনের সাথে বিচ্ছেদের পর বিয়ে করে নতুন জীবন কাটিয়েছেন। আমৃত্যু তার সাথেই ছিলেন। সেলিব্রেটিদের ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু থাকে না। পাঠকের কৌতূহল থাকে বলেই সংবাদের বাইরে মৃত্যুও তাদের নিতে পারে না। মানবতাবাদী শ্রেষ্ঠ লেখক কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তি জীবন যেখানে এখনো উঠে আসে, সেখানে হুমায়ূন আহমেদ না আসার মতো এমন কী!

অনেকে শাওনের সমালোচনা করলেও আমি তার প্রতি সহানুভূতিশীল কেনো এটা দুই-একদিনের মধ্যে আমার পর্যবেক্ষণ ও ব্যাখা বিশ্লেষণসহ একটি স্ট্যাটাস দেবো।

২৫ অক্টোবর দীর্ঘদিন বিচ্ছেদের পর আত্মমর্যাদাবোধ নিয়ে আড়ালে থাকা গুলতেকিন খান ছেলেমেয়েদের সম্মতিতে বিয়ে করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আফতাব আহমেদকে। আফতাব আহমেদ একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে পরিচিত। ২০১৩ সাল থেকে গুলতেকিনের সঙ্গে তার সম্পর্ক ও বন্ধুত্ব। একসময় দেশে সচিবদের নাম মানুষের মুখে মুখে থাকত। এখন গণমাধ্যম কর্মীদেরও থাকে না। সেখানে সচিবালয়ে বিট করা অনেক রিপোর্টারও অতরিক্ত সচিব আফতাব আমমেদকে চিনেন না। তার কবিতার সঙ্গেও পাঠক কেনো গণমাধ্যমের অনেক সাহিত্য সম্পাদকেরও সম্পর্ক নেই। হয়ত তিনি একজন নিভৃতচারি। প্রচারবিমুখ।

সেটা বড় কথা নয়। গুলতেকিনকে এখন গোটাদেশ চিনেন। তারপ্রতি মানুষের সম্মান ও সহানুভূতি আছে। দীর্ঘদিন সন্তানদের পালন পালন করতে গিয়ে তিনি নিঃসঙ্গ বেদনার সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। একাকীত্বের দহন একাই বহন করেছেন। তিনি বিয়ে করে সুখী হবার অধিকার রাখেন। সেই অধিকার থেকে তিনি তার পছন্দের মানুষ আফতাব আহমেদকে ভালবেসে বিয়ে করেছেন। দেশের মানুষও তাদের অভিনন্দিত করেছে। এমনকি তার পুত্র নূহাশও গর্বের সঙ্গে বলেছে ‘আমি আমার মায়ের বিয়ে দিয়েছি, এই বিয়েতে আমরা সুখী। বিয়ের সংবর্ধনাও হবে।’ আফতাব আহমেদেরও তার স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটেছে অনেক আগে। প্রায় ১০ বছর। একমাত্র সন্তান লন্ডনে থাকে।

বিয়ের পর গুলতেকিন আমেরিকা গেছেন। শিগগিরই ফিরে আসবেন। গণমাধ্যম আফতাব আহমেদকে খুঁজে বের করেছে। তিনি বলেছেন, তাদের কষ্ট অভিন্ন। এ নিয়ে তিনি না লিখলেও গুলতেকিন লিখবেন। চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আয়েশা আক্তারের পুত্র আফতাব আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন। তিনি বের হওয়ার পর গুলতেকিন এ বিভাগে পড়াশুনা করে উচ্চশিক্ষা নেন। তিনিও কবিতা লিখেন। তার কাব্যগ্রন্থ 'চৌকাঠ' প্রকাশ হয়েছে।

গুলতেকিনকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর স্যোশাল মিডিয়ায়ও তোলপাড় হয়েছে। ফেসবুকে মানুষের সঙ্গে আইডিয়া বা চিন্তার আদান-প্রদান হয়। হুমায়ূন আহমেদ জনপ্রিয় হওয়ার কারণে গুলতেকিন যেমন সারাদেশে যেমন পরিচিত হয়েছিলেন, তেমনি মিডিয়ার সুবাদে গুলতেকিন বিয়ে করার কারণে আফতাব আহমেদও রাতারাতি মিডিয়ার সুবাদে সারাদেশে পরিচিতি লাভ করলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষ তাদের অভিনন্দিত করেছেন। অনেকে বলেছেন, এই সাহস দেখিয়ে তিনি প্রেরণা যুগিয়েছেন। এমনকি গুলতেকিন পুত্র নূহাশও বলেছেন, তার মায়ের বিয়ের মধ্যদিয়ে নিঃসঙ্গ নারীদের সাহসের দ্বার উন্মোচন হলো।

ফেসবুকে অনেক জ্ঞানীগুনী মানুষের অস্তিত্ব যেমন দেখা যায় তেমনি মানসিক দৈন্যতার পরিচয়ও অনেকে দেন। মানসিক বিকৃতির প্রকাশও ঘটে অনেকের লেখায়। এমনকি কোনো কোনো গণ্ড মূর্খের স্ট্যাটাস পড়ে অবাক হই না। ভাবী চিন্তার ক্ষুদ্রতা যেখানে হাটুর নিচে সেখানে এরচেয়ে আর কি লিখবেন। দেশের রাজনীতিতে যেমন এখন সবাই নেতা, কর্মী খুজে পাওয়া যায় না তেমনি ফেসবুকে সবাই লেখক! ভালো পাঠক খুঁজে পাওয়া যায় না।

গুলতেকিনের বিয়ে নিয়ে কেনো এতো লেখালেখি বা সংবাদ এমন প্রশ্ন অনেকে তুলেছেন। অনেকে তাদের মানসিক বিকৃতি ও যন্ত্রণা থেকে শাওনকে অপ্রাসঙ্গিকভাবে টেনে এনে গালমন্দ করছেন। এটা তাদের মূর্খতা অজ্ঞতা ও ছোট মনের পরিচয় ছাড়া কিছু নয়।

মানুষের জীবনেই নয়, জগৎ বিখ্যাত মানুষের জীবনেও অনেক কিছু ঘটে যায়। নিয়তিতে বাধা মানব জীবন রহস্যময়। মানুষের দাম্পত্য জীবন শীতল হতে হতে অমর্যাদাকর পরিস্থিতির শেষ তলানীতে গেলেও অনেকে বাইরে অহঙ্কারের মুখোশ পরেন। হাসিমুখে ফটোসেশন করেন। যাদের আত্মমর্যাদা নেই তারা সমাজের সাথে নয়, নিজের সাথেই এই প্রতারণাটুকু করেন।

দাম্পত্য জীবনের নামে দোযখে বাস করার চেয়ে বিচ্ছেদ যে মর্যাদার এটা সমাজ অগ্রসর হওয়ার কারণে, নারী পুরুষের মর্যাদা বৃদ্ধির কারণে আজকাল বেশি ঘটছে। প্রতিদিন ঢাকায়ই ৬০টির বেশি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে। নারী যত সাবলম্বি হচ্ছে তার আত্মমর্যাদা ও ব্যক্তিত্বের উজ্বলতা তত বাড়ছে। তবু অনেক নারী সন্তান, পরিবার, সমাজ বা আর্থিক কারণে অমর্যাদার করুণাশ্রিত জীবন কাটান।

একসময় বাল্যবিবাহ সকল ধর্মেই চালু ছিল। অকাল বৈধব্য নিয়ে সারাজীবন সাদা কাপড় পরে সাজসজ্জাহীন জীবিত লাশের মতো মুসলমান নারীদের জীবন কাটাতে হয়েছে।

হিন্দুধর্মে আরও ভয়ংঙ্কর মর্মান্তিক ঘটনা ছিল সতীদাহ প্রথা। তার মানে স্বামীর মৃত্যু হলে জীবন্ত স্ত্রীকেও একই চিতায় পুড়ে মরতে হতো। নৃসংস হত্যাকাণ্ডের এই সতীদাহ প্রথা রাজা রামমোহন রায়ের সামাজিক আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে ব্রিটিশ গভর্নর লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক বাতিল করেন।

ইসলাম নিষিদ্ধ না করলেও মুসলিম পরিবারেও অকাল বৈধব্য পাওয়া দুর্ভাগা নারীদের সামাজিক প্রথায় একসময় বিয়ে না করেই একা সারাজীবন কাটাতে হতো। পরবর্তীতে সেটি চালু হতে থাকে। হিন্দু বিধবাদের বিবাহ নিষিদ্ধ ছিল। এমনকি মাছ মাংস ও ছুঁতে পারতো না! ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সামাজিক আন্দোলনে ভারতবর্ষে ১৮৫৬ সালের ২৬ জুলাই তাদের বিয়ের অধিকার দেন বড় লাট লর্ড ডালহৌসি আইন করার মধ্য দিয়ে। বিদ্যাসাগর তার পুত্রকেও হিন্দু বিধবা বিয়ে করিয়েছিলেন।

অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, গুলতেকিনের বিয়ের খবর দিতে গিয়ে তার সাবেক স্বামী হুমায়ুন আহমেদের নাম কেনো আসছে? জীবনের দীর্ঘ সময় যে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা মানুষের সঙ্গে সংসার করে গুলতেকিন দেশজুড়ে সম্মান ও পরিচিতি লাভ করেছেন সেখানে তার নতুন জীবন শুরু হলেও ব্যকগ্রাউন্ড বাদ দিয়ে খবর লেখা যায় না। এটা কে বুঝাবে নিউজপেপার বা গণমাধ্যম থেকে দূরে থাকা পুঁথিগত শিক্ষিত মূর্খদের!

পৃথিবীর কোথাও সাধারণ মানুষের বিয়ে ও বিচ্ছেদের এমনকি বহুবিবাহের খবরে যেমন মানুষের আগ্রহ নেই তেমনি গণমাধ্যমেও তার সংবাদ মূল্য নেই। এসব প্রশ্ন যারা তুলেন এটা তাদের অজ্ঞতা। বাংলাদেশ নয়, উপমহাদেশই নয় পৃথিবী জুড়ে সেলিব্রেটিদের বিয়ে বিচ্ছেদ প্রণয় পুনঃবিবাহ খবর হয়। সাধারণের হয় না।

গুলতেকিন তার প্রথম স্বামী হুমাযূন আহমেদের কারণে দেশজুড়ে পরিচিত। তার বিয়ের খবরে তাই পাঠকদের তুমুল আগ্রহ ও কৌতূহলের বিষয়। তাই এর সংবাদ মূল্য অনেক। আফতাব আহমেদ যদি অন্য সাধারণ কাউকে বিয়ে করতেন এ নিয়ে খবরও হতো না আলোচনাও হতো না। গুলতেকিনকে বিয়ে করার কারণেই খবরে উঠে এসেছেন।

গুলতেকিন আগে বিচ্ছেদ হলেও জননন্দিত লেখক হুমায়ুন আহমেদের প্রথম স্ত্রী হিসেবেই ব্যাপক পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তার যোগ্যতা মেধা শিক্ষা ও কবি পরিচয় আছে এটা সত্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য শিক্ষক রয়েছেন। সবাই হুমায়ূন আহমেদ হতে পারেননি। সাধারণ কোনো শিক্ষক বিয়ে করলেন, নাকি বিচ্ছেদ ঘটালেন এ নিয়ে মানুষের যেমন আগ্রহ নেই গণমাধ্যমেও তেমনি সংবাদ মূল্য নেই।

এখানে গুলতেকিন ও আফতাব আহমেদ আমৃত্যু যুগলবন্দি থাকুন আনন্দময় দাম্পত্য জীবন কাটান এটাই আমাদের প্রত্যাশা। গুলতেকিনকে এই সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আগেও অভিনন্দন জানিয়েছি। এখনও জানাচ্ছি।

নিঃসঙ্গ প্রতিটি মানুষ সুখী হওয়ার অধিকার রাখেন। বিয়ে করার অধিকার রাখেন। যেসকল নারী একা থাকার পরও সামাজিকতার কারণে নতুন করে জীবন গড়তে পারছেন না গুলতেকিন নতুন করে তাদের প্রেরণার উৎস। নূহাশ ও তার বোনেরা যেভাবে মায়ের নতুন জীবনকে আনন্দিত করেছে এটাও অভিনন্দন যোগ্য।

একালের সন্তানরা অনেক অগ্রসর। কদিন আগে কলকাতার এক তরুনী যেমন তার নিঃসঙ্গ মায়ের জন্য পাত্রী চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছে তেমনি আত্মীয় স্বজনদের সমালোচনা উপেক্ষা করে আরেক তরুণ তার মায়ের জন্য পাত্র খুঁজে বিজ্ঞাপন দিয়েছে। সমাজ এভাবে ভাঙ্গে এভাবেই অগ্রসর হয়। পরশ্রীকাতরতা মনের দারিদ্রতা সমাজের অন্ধকার দিক। উদারতা ও শুভ চিন্তাই আলোর দিক। এটাই প্রগতি।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে