শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৪, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কী হচ্ছে মুজিববর্ষের নামে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
কী হচ্ছে মুজিববর্ষের নামে

আমার বিনোদন রিপোর্টার এলো রুমে। বলল, বঙ্গবন্ধুর ওপর একটি ছবির কভারেজ চায় একজন। বললাম, সমস্যা কী, ভালোভাবে দিয়ে দাও। ভাবলাম, শ্যাম বেনেগালের ছবিটির কথা বলছে। আমরা এ ছবি নিয়ে বেশ কিছু ভালো রিপোর্ট করে আসছি শুরু থেকে। একটু পরে জানলাম, শ্যাম বেনেগালের ছবি নয়, বঙ্গবন্ধুর ওপর সিনেমার কাহিনি লিখেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা। তিনি ছবি করছেন ঢাকাই ছবির দুই পড়তি নায়ক-নায়িকা নিয়ে। হাসব না কাঁদব, বুঝতে পারছি না। চুপসে গেলাম। মহাত্মা গান্ধীর ওপর ছবি নির্মিত হয়েছে ১৯৮২ সালে। ইতিহাসভিত্তিক অসাধারণ একটি ছবি। জন ব্রেইলির চিত্রনাট্য নিয়ে ছবিটি পরিচালনা করেছেন ইংরেজ নির্মাতা রিচার্ড অ্যাটেনব্রো। গান্ধী চরিত্রে অভিনয় করেন ব্রিটিশ অভিনেতা বেন কিংসলি। শক্তিমান একজন অভিনেতা। গান্ধী চরিত্রে অভিনয়ের আগে নিজেকে পরিপূর্ণভাবে তৈরি করেন খাপ খাওয়াতে। ছবির সব অভিনেতা, অভিনেত্রী, নির্মাতা এ উপমহাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য মুখস্থ করেছেন। শিল্পনির্দেশক প্রতিটি চেহারা ও চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন নিবিড়ভাবে। ছবিতে সে সময়ের ইতিহাসও তুলে আনতে পরিচালক ও কাহিনিকারকে ঘাম ঝরাতে হয়েছে। ছবির একটি দৃশ্যে আছে- দুই বাংলায় দাঙ্গার সময় মহাত্মা গান্ধী ভীষণ কষ্ট পান। তিনি দাঙ্গা বন্ধে অনশন শুরু করেন। তাঁর শরীর-মন ভেঙে পড়ে। সবাই ছুটে আসছেন অনুরোধ নিয়ে, গান্ধী কারও কথা শুনছেন না। জওহরলাল নেহরু দাঁড়িয়ে আছেন। এ সময় বাংলার খবর নিয়ে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গেলেন দেখা করতে। নেহরু গান্ধীকে বললেন, ‘বাপুজি! কলকাতা থেকে সোরবাউদ্দি এসেছে।’ তিনি চোখ মেলে তাকালেন। গান্ধী ছবিটি সারা দুনিয়ায় গ্রহণযোগ্যতা পায়। আমরা কি আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে তেমন কিছু আশা করতে পারি না? গান্ধীর যাত্রা আফ্রিকা থেকে। ভারত বিভক্তির সময় কলকাতার দাঙ্গা দমনে বঙ্গবন্ধু সাহসী ভূমিকা রাখেন। বেকার হোস্টেল থেকে তাঁর যাত্রা। এরপর অন্যায়-অসংগতির বিরুদ্ধে সারাটা জীবন লড়ে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। ক্ষমতার পরিবর্তে মুক্তিযুদ্ধ বেছে নেন। দেশটা স্বাধীন করেন। তাই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তৈরি করা ছবিও দুনিয়া কাঁপাতে হবে। আগামী প্রজন্মের সামনে তুলে আনতে হবে সংগ্রামী ইতিহাস। এ কারণেই দরকার বিশ্বমানের নির্মাতা। আমি শ্যাম বেনেগালকে নিয়ে আশাবাদী। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাঁকে ছবি নির্মাণের অনুমতি দিয়েছেন। কাজও অনেক দূর এগিয়েছে। শ্যাম বেনেগাল অবশ্যই ভালো কিছু করবেন। তিনি বিশ্বখ্যাত একজন নির্মাতা। অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর টিমে অনেক দক্ষ মানুষ রয়েছেন। তাই শ্যাম বেনেগাল ছাড়া অন্য কারও এখন চলচ্চিত্র করার দরকার নেই। শ্যাম বেনেগালকে ছবিটি করতে দিন। সবার কবি হওয়ার দরকার নেই। প্রয়োজন নেই বঙ্গবন্ধুকে বাংলা ছবির পরিত্যক্ত নায়ক-নায়িকাদের পর্যায়ে টেনে আনার। কারও প্রতি আমার সম্মানের ঘাটতি নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু আমাদের আবেগ। হৃদয়ের স্পন্দন। এ আবেগ ও স্পন্দন নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি মানতে কষ্ট হয়।

সেদিন অফিসে একজন এলেন। তাকে পাঠিয়েছেন ছাত্রলীগের একজন সাবেক নেতা। বললেন বঙ্গবন্ধুর ওপর একটি বড় কাজ করবেন। সরকারি অনুমতি আছে। ৩২ নম্বরের অনুমতি আছে। এখন দরকার স্পন্সর। আমি বললাম, কাজ শেষ করুন ভালোভাবে। দোয়া থাকল। ভালো কিছু হলে কভারেজ দেব। পত্রিকা-টেলিভিশনে ব্যাপক প্রচার করব। আপনার মঙ্গল কামনা করছি। ছেলেটি আমার কথায় খুশি হলো না। বলল, আপনার সঙ্গে ওমুক ভাইয়ের কথা হয়েছে কি? তিনি আমাকে পাঠিয়েছেন। আমি বললাম, ফোনে অবশ্যই কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, আপনি কী একটা বড় কাজ করছেন। আমাদের কাছে সবাই কভারেজের জন্যই পাঠায়। আমি তো সেই কথাই বলছি। এবার তরুণ বিস্ময় নিয়ে তাকাল। তারপর বলল, আমার এ কাজে বড় স্পন্সর লাগবে। বললাম, একটা বিজ্ঞাপন দিয়ে দেব কি স্পন্সর লাগবে বলে? ছেলেটি বলল, না, তা নয়। আমি চাই আপনি স্পন্সর ম্যানেজ করে দেবেন। হতাশা নিয়ে আমি তাকালাম। আজকাল শরীর-মন ভালো যাচ্ছে না। চরম হতাশা থেকে বললাম, পত্রিকা অফিস চালাই। স্পন্সর কীভাবে করব? তরুণ থামছে না। বলল, আরে ভাই! পত্রিকা থেকে কেন করবেন! আপনাদের মূল গ্রুপ থেকে করিয়ে দিন। এই সামান্য কাজটুকুর আশা তো করতেই পারি। মেজাজ কিছুটা খারাপ করেই বললাম, দুঃখিত, কিছু করতে পারব না। মন খারাপ করে ছেলেটি চলে গেল। আরেকজন ফোন করলেন কিছুদিন আগে। বললেন ১০০ অ্যাম্বুলেন্স দেবেন মুজিববর্ষ উপলক্ষে। শুনে মনটা ভরে গেল। বললাম, ভালো একটি কাজ করছেন। ভীষণ খুশি হয়েছি শুনে। আমাদের টিভি-পত্রিকায় ভালো কভারেজ হবে। গ্যারান্টি দিচ্ছি। এবার বললেন আসল কথা। আরে ভাই! আপনাদের সামনে রেখেই এই ঘোষণা করেছি। ১০০ অ্যাম্বুলেন্সের একটি আপনি আপনার গ্রুপ থেকে ম্যানেজ করে দিন। বুঝলাম আসল কাহিনি। আমার কাছে কেউ নিউজ চায় না। পরে আমার সহকর্মীরা বললেন, শুধু আপনার কাছেই নয়, এখন সবখানে কিছু লোক ভিড় করছে। তারা ভাবছে, এই তো সুবর্ণ সুযোগ। একটু বাণিজ্য করে নিই। দোহাই লাগে, এই বাণিজ্যচিন্তার লোকগুলোকে থামান। ইতিহাসের মহানায়ককে নিয়ে কেউ সস্তা কিছু করবেন না। মুজিববর্ষের নামে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সস্তা নাটক, সিনেমা, মিউজিক ভিডিও বানাবেন না। ব্যবসা-বাণিজ্য করবেন না। কিছু করতে হলে বিশ্বমানের করুন। ১০০ বছর পরের চিন্তা মাথায় রেখে করুন। বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতির জনক। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁকে নিয়ে যা খুশি তা করা যায় না। এর মাঝে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার নির্দেশ দিয়েছেন তাঁর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সতর্ক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও। আশা করছি এ সতর্কবার্তায় কাজ হবে। ঘাটে ঘাটে ধান্ধার আশায় থাকা মানুষগুলো অপতৎপরতা বন্ধ করবে।

বর্তমান বাস্তবতায় অতীতের একটি ঘটনা মনে পড়ছে। ১৯৮৯ সালের কথা। আমির হোসেন ভাই ‘এই সময়’ নামের একটি কাগজ বের করতেন। এ কাগজে আমি লিখতাম। ১৫ আগস্টের আগে তিনি আমাকে কিছু টাকা দিলেন। বললেন, একটু টুঙ্গিপাড়ায় যাও। জাতির জনক কেমন আছেন টুঙ্গিপাড়ায় দেখে আসো। ঘুমিয়ে থাকা হিমালয়কে দেখে ফিরে এসে একটা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করে দিও। তাঁর কণ্ঠস্বরে ছিল আবেগ। সন্ধ্যায় ছোট্ট একটা ক্যামেরা নিয়ে গুলিস্তান থেকে উঠলাম গোপালগঞ্জের বাসে। আরিচা ফেরি পার হলাম ঘুমাতে ঘুমাতে। টেকেরহাটে তখনো ব্রিজ হয়নি। ফেরি ছিল। ভোরে ভোরে নামলাম গোপালগঞ্জে। মাঝরাতে ভাত খেয়েছি ফেরিঘাটে টাটকা মাছ দিয়ে। সকালে গোপালগঞ্জ শহরে একটি ছোটখাটো রেস্টুরেন্টে নাশতা সারলাম ভাজি আর পরোটা দিয়ে। তারপর ইঞ্জিনের নৌকায় চড়ে টুঙ্গিপাড়ায়। সাধারণ নৌকাও ছিল। জানলাম, ইঞ্জিনের নৌকা বেশি দিন আগে চালু হয়নি। সবাই পরামর্শ দিল- এ নৌকায় গেলে দিনে দিনে ফিরতে পারবেন। টুঙ্গিপাড়ায় থাকার মতো কিছু নেই। মধুমতির তীরে থামল আমাদের নৌকা। সামান্য পথ। অন্যদের সঙ্গে আমিও উঠলাম ভ্যানে। নামলাম জাতির জনকের বাড়ির সামনে। আমাকে দেখে এগিয়ে এলেন বৈকুণ্ঠনাথ, এ বাড়ির তখনকার কেয়ারটেকার। দারুণ মানুষ, মনে হলো কত দিন থেকে চেনেন। ভীষণ আন্তরিক। পুরো বাড়ি ঘুরে ঘুরে দেখালেন। পুরাতন, নতুন বাড়ি, মধুমতি নদীর তীর কোনো কিছু বাদ নেই। বঙ্গবন্ধু কোথায় থাকতেন, বাড়ি এলে কী করতেন সব বললেন। ছবি তুললাম তাঁর সঙ্গে। জিয়ারত সারলাম আমি। দেখা হলো শেখ শহীদুল ইসলামের বাবার সঙ্গে। তাঁর সঙ্গে কথা বললাম। এর মাঝে একজনকে নিয়ে এলেন বৈকুণ্ঠনাথ। বললেন, উনার সঙ্গে কথা বলুন। অনেক কিছু পাবেন। তিনি অনেক কিছুর সাক্ষী। সাক্ষাৎকার নিলাম সেই মানুষটির। দাফনের সময় তিনি বঙ্গবন্ধুর লাশ প্রথম দেখেন। তারপর গোসল করান বাড়িতে থাকা ‘৫৭০’ সাবান দিয়ে। সেই বর্ণনা দেন আমার কাছে। সেনা সদস্যরা তাড়াহুড়া করছিলেন। আগত পুলিশ চুপচাপ। সেনা সদস্যদের ধমক উপেক্ষা করেই শেষ গোসল ভালোভাবে শেষ করেন। এরপর বাড়িতে থাকা সাধারণ কাফনের কাপড় পরান। উপস্থিত কয়েকজনকে নিয়েই জানাজার নামাজ শেষ করে দোয়া করে দাফন সম্পন্ন করেন। আহারে! বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতার দাফন হলো নীরবে। কেউ জানল না, কেউ দেখল না। যাঁর ডাকে সাড়ে ৭ কোটি মানুষ যুদ্ধে অংশ নেয়, তাঁর দাফন হলো সাদামাটা!

বৈকুণ্ঠনাথের কাছে জানতে চাইলাম মানুষজন কেমন আসে মাজার জিয়ারতে। তিনি বললেন, বর্ষাকালে তেমন কেউ আসে না। নেত্রী এলে অনেক ভিড় হয়। তবে বিভিন্ন দিবসে বিশেষ করে ১৫ আগস্ট স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আসেন। আশপাশ জেলার মানুষও আসে। ’৮১ সালে নেত্রী দেশে ফেরার পরই সবকিছু স্বাভাবিক হয়। এর আগের পরিস্থিতি ভালো ছিল না। একটা ভয় কাজ করত সবার মাঝে। তবে সে সময়ও গোপনে কিছু মানুষ আসত। চুপচাপ মাজার জিয়ারত করত। চোখের পানি মুছত। আর কাঁদতে কাঁদতে চলে যেত। অনেক দিন সবকিছু ছিল সরকারি লোকজনের পাহারায়। অযত্নে, অবহেলায় পড়ে ছিল সবকিছু। পরে পরিবারের সদস্যরাই সবকিছু স্বাভাবিক করেন। দুপুরে আমি রিকশাভ্যানে চড়ে খেতে গেলাম পাটগাতী বাজারে। তাজা মাছ দিয়ে ভাত খেলাম। তারপর ফিরে এলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে। বৈকুণ্ঠদা আমাকে বিকালের ইঞ্জিনচালিত নৌকায় তুলে দেন গোপালগঞ্জের পথে। মধুমতি নদী পানিতে থৈথৈ। এ নদীর সঙ্গে মিশে আছে বঙ্গবন্ধুর অনেক স্মৃতি। এখানেই তাঁর জীবনের শুরু। এখানে এসেই মিশে গেছেন আবার। একটি অবহেলিত, বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে জাগিয়েছেন তিনি। সেই লড়াইয়ে জিতলেন। দেশটা স্বাধীন করলেন। দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির স্বপ্ন বাস্তবায়নের চূড়ান্ত মুহূর্তে বঙ্গবন্ধুকে আর বাঁচতে দেওয়া হলো না। নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের পর খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে ঢাকায় রাখার সাহস পায়নি। তাই ধানমন্ডি থেকে টুঙ্গিপাড়ায় নিয়ে যায়। লক্ষ্য ছিল জাতির জনককে দেশবাসীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা। কিন্তু বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাকে সাধারণ মানুষের হৃদয় থেকে কি বিচ্ছিন্ন করা সম্ভব? খুনিদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। আগামী দিনেও হবে না। বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশ মানে বঙ্গবন্ধু। এ ইতিহাস যারা মানে না তারা বাংলাদেশকেও মানে না।

এখন অনেক কিছু বলতে চাই না। বলিও না। দেশের সবাই এখন আওয়ামী লীগ! সবাই বঙ্গবন্ধুভক্ত! তাই কম কথা বলা ভালো। তবে একটি কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাড়াবাড়িটা যেন না হয়। দল সরকারে থাকলে খুশি করার একটা প্রতিযোগিতা থাকে। সে প্রতিযোগিতা আমলারা করছেন এক ধরনের, নবাগত ভাই-বন্ধুরা করছেন আরেক ধরনের। এর মাঝে যুক্ত হয়েছে মুজিববর্ষে বাণিজ্যের চিন্তায় থাকা আরেক গ্রুপ। তারা দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। কিন্তু সবারই বোঝা উচিত বঙ্গবন্ধুর জীবনটা আরাম-আয়েশের ছিল না। তিনি গরিব-মেহনতি মানুষের নেতা ছিলেন। বিত্ত-বৈভবের পেছনে যাননি। লড়েছেন মানুষের জন্য। জীবনের বড় অংশ কাটিয়েছেন কারাগারে। মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন। কোনো ভোগবিলাস, ক্ষমতার লোভ তাঁকে টানতে পারেনি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হননি। বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন। মানুষের প্রতি আস্থা ছিল। বুঝতেন সাধারণ মানুষ তাঁকে ভালোবাসে। তাই যার কাছে যা আছে তা নিয়েই মাঠে নামার আহ্বান রাখলেন স্বাধীনতার জন্য। শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধুকে পেয়েছি। আবার বঙ্গবন্ধু থেকে পেয়েছি জাতির জনক। বঙ্গবন্ধুর লেখাগুলো পড়ে মনে হচ্ছে, যদি তিনি শুধু লেখালেখি করতেন, বিশ্বকাঁপানো লেখক হতেন। এত ঝরঝরে হাত। পড়তে বসলে শেষ করে উঠতে হয়। বঙ্গবন্ধুর লেখা বইগুলো বারবার পড়েছি। বইগুলো আমাদের সবারই পড়া দরকার। বঙ্গবন্ধুর নামে মন্ত্রী, এমপি, নেতা হবেন, মুজিবকোট পরবেন, তাঁর নীতি অনুসরণ করবেন না তা কী করে হয়? হিমালয়-উচ্চতার একজন মানুষ সাধাসিধে জীবন কাটাতেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে থাকতেন ৩২ নম্বরের ছোট্ট একটি বাড়িতে। বঙ্গবন্ধু বলে মুখে ফেনা না তুলে তাঁর নীতি ও আদর্শ পালন করুন। হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করুন। এতেই শ্রদ্ধা জানানো হবে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
সর্বশেষ খবর
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?
স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম
যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে