শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৪, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কী হচ্ছে মুজিববর্ষের নামে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
কী হচ্ছে মুজিববর্ষের নামে

আমার বিনোদন রিপোর্টার এলো রুমে। বলল, বঙ্গবন্ধুর ওপর একটি ছবির কভারেজ চায় একজন। বললাম, সমস্যা কী, ভালোভাবে দিয়ে দাও। ভাবলাম, শ্যাম বেনেগালের ছবিটির কথা বলছে। আমরা এ ছবি নিয়ে বেশ কিছু ভালো রিপোর্ট করে আসছি শুরু থেকে। একটু পরে জানলাম, শ্যাম বেনেগালের ছবি নয়, বঙ্গবন্ধুর ওপর সিনেমার কাহিনি লিখেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা। তিনি ছবি করছেন ঢাকাই ছবির দুই পড়তি নায়ক-নায়িকা নিয়ে। হাসব না কাঁদব, বুঝতে পারছি না। চুপসে গেলাম। মহাত্মা গান্ধীর ওপর ছবি নির্মিত হয়েছে ১৯৮২ সালে। ইতিহাসভিত্তিক অসাধারণ একটি ছবি। জন ব্রেইলির চিত্রনাট্য নিয়ে ছবিটি পরিচালনা করেছেন ইংরেজ নির্মাতা রিচার্ড অ্যাটেনব্রো। গান্ধী চরিত্রে অভিনয় করেন ব্রিটিশ অভিনেতা বেন কিংসলি। শক্তিমান একজন অভিনেতা। গান্ধী চরিত্রে অভিনয়ের আগে নিজেকে পরিপূর্ণভাবে তৈরি করেন খাপ খাওয়াতে। ছবির সব অভিনেতা, অভিনেত্রী, নির্মাতা এ উপমহাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য মুখস্থ করেছেন। শিল্পনির্দেশক প্রতিটি চেহারা ও চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন নিবিড়ভাবে। ছবিতে সে সময়ের ইতিহাসও তুলে আনতে পরিচালক ও কাহিনিকারকে ঘাম ঝরাতে হয়েছে। ছবির একটি দৃশ্যে আছে- দুই বাংলায় দাঙ্গার সময় মহাত্মা গান্ধী ভীষণ কষ্ট পান। তিনি দাঙ্গা বন্ধে অনশন শুরু করেন। তাঁর শরীর-মন ভেঙে পড়ে। সবাই ছুটে আসছেন অনুরোধ নিয়ে, গান্ধী কারও কথা শুনছেন না। জওহরলাল নেহরু দাঁড়িয়ে আছেন। এ সময় বাংলার খবর নিয়ে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গেলেন দেখা করতে। নেহরু গান্ধীকে বললেন, ‘বাপুজি! কলকাতা থেকে সোরবাউদ্দি এসেছে।’ তিনি চোখ মেলে তাকালেন। গান্ধী ছবিটি সারা দুনিয়ায় গ্রহণযোগ্যতা পায়। আমরা কি আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে তেমন কিছু আশা করতে পারি না? গান্ধীর যাত্রা আফ্রিকা থেকে। ভারত বিভক্তির সময় কলকাতার দাঙ্গা দমনে বঙ্গবন্ধু সাহসী ভূমিকা রাখেন। বেকার হোস্টেল থেকে তাঁর যাত্রা। এরপর অন্যায়-অসংগতির বিরুদ্ধে সারাটা জীবন লড়ে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। ক্ষমতার পরিবর্তে মুক্তিযুদ্ধ বেছে নেন। দেশটা স্বাধীন করেন। তাই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তৈরি করা ছবিও দুনিয়া কাঁপাতে হবে। আগামী প্রজন্মের সামনে তুলে আনতে হবে সংগ্রামী ইতিহাস। এ কারণেই দরকার বিশ্বমানের নির্মাতা। আমি শ্যাম বেনেগালকে নিয়ে আশাবাদী। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাঁকে ছবি নির্মাণের অনুমতি দিয়েছেন। কাজও অনেক দূর এগিয়েছে। শ্যাম বেনেগাল অবশ্যই ভালো কিছু করবেন। তিনি বিশ্বখ্যাত একজন নির্মাতা। অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর টিমে অনেক দক্ষ মানুষ রয়েছেন। তাই শ্যাম বেনেগাল ছাড়া অন্য কারও এখন চলচ্চিত্র করার দরকার নেই। শ্যাম বেনেগালকে ছবিটি করতে দিন। সবার কবি হওয়ার দরকার নেই। প্রয়োজন নেই বঙ্গবন্ধুকে বাংলা ছবির পরিত্যক্ত নায়ক-নায়িকাদের পর্যায়ে টেনে আনার। কারও প্রতি আমার সম্মানের ঘাটতি নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু আমাদের আবেগ। হৃদয়ের স্পন্দন। এ আবেগ ও স্পন্দন নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি মানতে কষ্ট হয়।

সেদিন অফিসে একজন এলেন। তাকে পাঠিয়েছেন ছাত্রলীগের একজন সাবেক নেতা। বললেন বঙ্গবন্ধুর ওপর একটি বড় কাজ করবেন। সরকারি অনুমতি আছে। ৩২ নম্বরের অনুমতি আছে। এখন দরকার স্পন্সর। আমি বললাম, কাজ শেষ করুন ভালোভাবে। দোয়া থাকল। ভালো কিছু হলে কভারেজ দেব। পত্রিকা-টেলিভিশনে ব্যাপক প্রচার করব। আপনার মঙ্গল কামনা করছি। ছেলেটি আমার কথায় খুশি হলো না। বলল, আপনার সঙ্গে ওমুক ভাইয়ের কথা হয়েছে কি? তিনি আমাকে পাঠিয়েছেন। আমি বললাম, ফোনে অবশ্যই কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, আপনি কী একটা বড় কাজ করছেন। আমাদের কাছে সবাই কভারেজের জন্যই পাঠায়। আমি তো সেই কথাই বলছি। এবার তরুণ বিস্ময় নিয়ে তাকাল। তারপর বলল, আমার এ কাজে বড় স্পন্সর লাগবে। বললাম, একটা বিজ্ঞাপন দিয়ে দেব কি স্পন্সর লাগবে বলে? ছেলেটি বলল, না, তা নয়। আমি চাই আপনি স্পন্সর ম্যানেজ করে দেবেন। হতাশা নিয়ে আমি তাকালাম। আজকাল শরীর-মন ভালো যাচ্ছে না। চরম হতাশা থেকে বললাম, পত্রিকা অফিস চালাই। স্পন্সর কীভাবে করব? তরুণ থামছে না। বলল, আরে ভাই! পত্রিকা থেকে কেন করবেন! আপনাদের মূল গ্রুপ থেকে করিয়ে দিন। এই সামান্য কাজটুকুর আশা তো করতেই পারি। মেজাজ কিছুটা খারাপ করেই বললাম, দুঃখিত, কিছু করতে পারব না। মন খারাপ করে ছেলেটি চলে গেল। আরেকজন ফোন করলেন কিছুদিন আগে। বললেন ১০০ অ্যাম্বুলেন্স দেবেন মুজিববর্ষ উপলক্ষে। শুনে মনটা ভরে গেল। বললাম, ভালো একটি কাজ করছেন। ভীষণ খুশি হয়েছি শুনে। আমাদের টিভি-পত্রিকায় ভালো কভারেজ হবে। গ্যারান্টি দিচ্ছি। এবার বললেন আসল কথা। আরে ভাই! আপনাদের সামনে রেখেই এই ঘোষণা করেছি। ১০০ অ্যাম্বুলেন্সের একটি আপনি আপনার গ্রুপ থেকে ম্যানেজ করে দিন। বুঝলাম আসল কাহিনি। আমার কাছে কেউ নিউজ চায় না। পরে আমার সহকর্মীরা বললেন, শুধু আপনার কাছেই নয়, এখন সবখানে কিছু লোক ভিড় করছে। তারা ভাবছে, এই তো সুবর্ণ সুযোগ। একটু বাণিজ্য করে নিই। দোহাই লাগে, এই বাণিজ্যচিন্তার লোকগুলোকে থামান। ইতিহাসের মহানায়ককে নিয়ে কেউ সস্তা কিছু করবেন না। মুজিববর্ষের নামে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সস্তা নাটক, সিনেমা, মিউজিক ভিডিও বানাবেন না। ব্যবসা-বাণিজ্য করবেন না। কিছু করতে হলে বিশ্বমানের করুন। ১০০ বছর পরের চিন্তা মাথায় রেখে করুন। বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতির জনক। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁকে নিয়ে যা খুশি তা করা যায় না। এর মাঝে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার নির্দেশ দিয়েছেন তাঁর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সতর্ক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও। আশা করছি এ সতর্কবার্তায় কাজ হবে। ঘাটে ঘাটে ধান্ধার আশায় থাকা মানুষগুলো অপতৎপরতা বন্ধ করবে।

বর্তমান বাস্তবতায় অতীতের একটি ঘটনা মনে পড়ছে। ১৯৮৯ সালের কথা। আমির হোসেন ভাই ‘এই সময়’ নামের একটি কাগজ বের করতেন। এ কাগজে আমি লিখতাম। ১৫ আগস্টের আগে তিনি আমাকে কিছু টাকা দিলেন। বললেন, একটু টুঙ্গিপাড়ায় যাও। জাতির জনক কেমন আছেন টুঙ্গিপাড়ায় দেখে আসো। ঘুমিয়ে থাকা হিমালয়কে দেখে ফিরে এসে একটা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করে দিও। তাঁর কণ্ঠস্বরে ছিল আবেগ। সন্ধ্যায় ছোট্ট একটা ক্যামেরা নিয়ে গুলিস্তান থেকে উঠলাম গোপালগঞ্জের বাসে। আরিচা ফেরি পার হলাম ঘুমাতে ঘুমাতে। টেকেরহাটে তখনো ব্রিজ হয়নি। ফেরি ছিল। ভোরে ভোরে নামলাম গোপালগঞ্জে। মাঝরাতে ভাত খেয়েছি ফেরিঘাটে টাটকা মাছ দিয়ে। সকালে গোপালগঞ্জ শহরে একটি ছোটখাটো রেস্টুরেন্টে নাশতা সারলাম ভাজি আর পরোটা দিয়ে। তারপর ইঞ্জিনের নৌকায় চড়ে টুঙ্গিপাড়ায়। সাধারণ নৌকাও ছিল। জানলাম, ইঞ্জিনের নৌকা বেশি দিন আগে চালু হয়নি। সবাই পরামর্শ দিল- এ নৌকায় গেলে দিনে দিনে ফিরতে পারবেন। টুঙ্গিপাড়ায় থাকার মতো কিছু নেই। মধুমতির তীরে থামল আমাদের নৌকা। সামান্য পথ। অন্যদের সঙ্গে আমিও উঠলাম ভ্যানে। নামলাম জাতির জনকের বাড়ির সামনে। আমাকে দেখে এগিয়ে এলেন বৈকুণ্ঠনাথ, এ বাড়ির তখনকার কেয়ারটেকার। দারুণ মানুষ, মনে হলো কত দিন থেকে চেনেন। ভীষণ আন্তরিক। পুরো বাড়ি ঘুরে ঘুরে দেখালেন। পুরাতন, নতুন বাড়ি, মধুমতি নদীর তীর কোনো কিছু বাদ নেই। বঙ্গবন্ধু কোথায় থাকতেন, বাড়ি এলে কী করতেন সব বললেন। ছবি তুললাম তাঁর সঙ্গে। জিয়ারত সারলাম আমি। দেখা হলো শেখ শহীদুল ইসলামের বাবার সঙ্গে। তাঁর সঙ্গে কথা বললাম। এর মাঝে একজনকে নিয়ে এলেন বৈকুণ্ঠনাথ। বললেন, উনার সঙ্গে কথা বলুন। অনেক কিছু পাবেন। তিনি অনেক কিছুর সাক্ষী। সাক্ষাৎকার নিলাম সেই মানুষটির। দাফনের সময় তিনি বঙ্গবন্ধুর লাশ প্রথম দেখেন। তারপর গোসল করান বাড়িতে থাকা ‘৫৭০’ সাবান দিয়ে। সেই বর্ণনা দেন আমার কাছে। সেনা সদস্যরা তাড়াহুড়া করছিলেন। আগত পুলিশ চুপচাপ। সেনা সদস্যদের ধমক উপেক্ষা করেই শেষ গোসল ভালোভাবে শেষ করেন। এরপর বাড়িতে থাকা সাধারণ কাফনের কাপড় পরান। উপস্থিত কয়েকজনকে নিয়েই জানাজার নামাজ শেষ করে দোয়া করে দাফন সম্পন্ন করেন। আহারে! বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতার দাফন হলো নীরবে। কেউ জানল না, কেউ দেখল না। যাঁর ডাকে সাড়ে ৭ কোটি মানুষ যুদ্ধে অংশ নেয়, তাঁর দাফন হলো সাদামাটা!

বৈকুণ্ঠনাথের কাছে জানতে চাইলাম মানুষজন কেমন আসে মাজার জিয়ারতে। তিনি বললেন, বর্ষাকালে তেমন কেউ আসে না। নেত্রী এলে অনেক ভিড় হয়। তবে বিভিন্ন দিবসে বিশেষ করে ১৫ আগস্ট স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আসেন। আশপাশ জেলার মানুষও আসে। ’৮১ সালে নেত্রী দেশে ফেরার পরই সবকিছু স্বাভাবিক হয়। এর আগের পরিস্থিতি ভালো ছিল না। একটা ভয় কাজ করত সবার মাঝে। তবে সে সময়ও গোপনে কিছু মানুষ আসত। চুপচাপ মাজার জিয়ারত করত। চোখের পানি মুছত। আর কাঁদতে কাঁদতে চলে যেত। অনেক দিন সবকিছু ছিল সরকারি লোকজনের পাহারায়। অযত্নে, অবহেলায় পড়ে ছিল সবকিছু। পরে পরিবারের সদস্যরাই সবকিছু স্বাভাবিক করেন। দুপুরে আমি রিকশাভ্যানে চড়ে খেতে গেলাম পাটগাতী বাজারে। তাজা মাছ দিয়ে ভাত খেলাম। তারপর ফিরে এলাম বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে। বৈকুণ্ঠদা আমাকে বিকালের ইঞ্জিনচালিত নৌকায় তুলে দেন গোপালগঞ্জের পথে। মধুমতি নদী পানিতে থৈথৈ। এ নদীর সঙ্গে মিশে আছে বঙ্গবন্ধুর অনেক স্মৃতি। এখানেই তাঁর জীবনের শুরু। এখানে এসেই মিশে গেছেন আবার। একটি অবহেলিত, বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে জাগিয়েছেন তিনি। সেই লড়াইয়ে জিতলেন। দেশটা স্বাধীন করলেন। দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির স্বপ্ন বাস্তবায়নের চূড়ান্ত মুহূর্তে বঙ্গবন্ধুকে আর বাঁচতে দেওয়া হলো না। নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের পর খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে ঢাকায় রাখার সাহস পায়নি। তাই ধানমন্ডি থেকে টুঙ্গিপাড়ায় নিয়ে যায়। লক্ষ্য ছিল জাতির জনককে দেশবাসীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা। কিন্তু বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাকে সাধারণ মানুষের হৃদয় থেকে কি বিচ্ছিন্ন করা সম্ভব? খুনিদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। আগামী দিনেও হবে না। বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশ মানে বঙ্গবন্ধু। এ ইতিহাস যারা মানে না তারা বাংলাদেশকেও মানে না।

এখন অনেক কিছু বলতে চাই না। বলিও না। দেশের সবাই এখন আওয়ামী লীগ! সবাই বঙ্গবন্ধুভক্ত! তাই কম কথা বলা ভালো। তবে একটি কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাড়াবাড়িটা যেন না হয়। দল সরকারে থাকলে খুশি করার একটা প্রতিযোগিতা থাকে। সে প্রতিযোগিতা আমলারা করছেন এক ধরনের, নবাগত ভাই-বন্ধুরা করছেন আরেক ধরনের। এর মাঝে যুক্ত হয়েছে মুজিববর্ষে বাণিজ্যের চিন্তায় থাকা আরেক গ্রুপ। তারা দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। কিন্তু সবারই বোঝা উচিত বঙ্গবন্ধুর জীবনটা আরাম-আয়েশের ছিল না। তিনি গরিব-মেহনতি মানুষের নেতা ছিলেন। বিত্ত-বৈভবের পেছনে যাননি। লড়েছেন মানুষের জন্য। জীবনের বড় অংশ কাটিয়েছেন কারাগারে। মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন। কোনো ভোগবিলাস, ক্ষমতার লোভ তাঁকে টানতে পারেনি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হননি। বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন। মানুষের প্রতি আস্থা ছিল। বুঝতেন সাধারণ মানুষ তাঁকে ভালোবাসে। তাই যার কাছে যা আছে তা নিয়েই মাঠে নামার আহ্বান রাখলেন স্বাধীনতার জন্য। শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধুকে পেয়েছি। আবার বঙ্গবন্ধু থেকে পেয়েছি জাতির জনক। বঙ্গবন্ধুর লেখাগুলো পড়ে মনে হচ্ছে, যদি তিনি শুধু লেখালেখি করতেন, বিশ্বকাঁপানো লেখক হতেন। এত ঝরঝরে হাত। পড়তে বসলে শেষ করে উঠতে হয়। বঙ্গবন্ধুর লেখা বইগুলো বারবার পড়েছি। বইগুলো আমাদের সবারই পড়া দরকার। বঙ্গবন্ধুর নামে মন্ত্রী, এমপি, নেতা হবেন, মুজিবকোট পরবেন, তাঁর নীতি অনুসরণ করবেন না তা কী করে হয়? হিমালয়-উচ্চতার একজন মানুষ সাধাসিধে জীবন কাটাতেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে থাকতেন ৩২ নম্বরের ছোট্ট একটি বাড়িতে। বঙ্গবন্ধু বলে মুখে ফেনা না তুলে তাঁর নীতি ও আদর্শ পালন করুন। হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করুন। এতেই শ্রদ্ধা জানানো হবে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে