শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:০৩, শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মামলায় ছিলাম এবং আছি

মতিউর রহমান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মামলায় ছিলাম এবং আছি

মামলা নতুন নয়। অসংখ্য মামলার মধ্যে আছি ছিলাম। তবে অভিনব একটি মামলা হয়েছে ৯ই মার্চ। একজন এমপি তার মানহানি হয়েছে বলে মানবজমিন-এর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলা তিনি করতেই পারেন। তার এই অধিকার রয়েছে। তিনি যদি আইন প্রণেতা না হয়ে অন্য কেউ হতেন তাহলে বোধ করি এ নিয়ে এতোটা সমালোচনা হতো না। দলমতনির্বিশেষে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকরা সোচ্চার হয়েছেন।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো পাশে দাঁড়িয়েছে। জারি রেখেছে প্রতিবাদ। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে লেখাটা শুরু করতে চাই।

মানবজমিন। উপমহাদেশে প্রথম বাংলা ট্যাবলয়েড। ২২ বছর কেটে গেছে অনেক লড়াইয়ের মধ্যদিয়ে। ট্যাবলয়েড বলতে যা বোঝায় তা আমরা করতে পারিনি। কারণ সমাজ অনুমতি দেয় না। আমাদের সমাজ কনজারভেটিভ। মামলা হয়েছে অনেক। এর মধ্যে ক্যাসেট কেলেঙ্কারির মামলা অন্যতম। 

বিচারপতি সাহাবুদ্দীন তখন প্রেসিডেন্ট। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। প্রয়াত প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ হাইকোর্টের বিচারপতি লতিফুর রহমানের সঙ্গে একটি মামলা নিয়ে টেলিফোনে কথা বলেছিলেন। এ নিয়ে আদালত প্রাঙ্গণে নানা গুঞ্জন। বিষয়টি যায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের কানে। মাহমুদুল ইসলাম তখন অ্যাটর্নি জেনারেল। কিছুকাল আগে তিনি না ফেরার দেশে চলে গেছেন। আইন বিষয়ে পণ্ডিত এই লোকটিকে যখন সাহাবুদ্দীন সাহেব আদালত অবমাননার মামলা করার নির্দেশ দিলেন তখন সময় নেননি। অতি দ্রুততার সঙ্গে আমার এবং মানবজমিন-এর সম্পাদক মাহবুবা চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিলেন। আসামি করা হলো হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে। আদালতে এতো বড় মামলা কীভাবে মোকাবিলা করবো তা নিয়ে ভাবনার মধ্যে পড়ে গেলাম। মাথার উপরে বসতেন প্রয়াত আইনজ্ঞ ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ, ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ। দু’জনের সঙ্গেই ঘনিষ্ঠতা। মাঝে মধ্যে উপর তলায় গিয়ে আড্ডা দিতাম। 

উপমহাদেশখ্যাত আইনজীবী সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ মামলার কথা শুনে চিন্তায় পড়ে গেলেন। বললেন, প্রমাণ কি আছে? না-কি শুনেই রিপোর্ট করেছেন? প্রমাণ না থাকলে কিন্তু জেলে যেতেই হবে। তাছাড়া আমি নিজেও মামলা নেবো না। বললাম, বিচারপতি আর এরশাদ সাহেবের মধ্যেকার টেলি কথোপকথনের টেপ রয়েছে। অবাক বিস্ময়ে আমার দিকে তাকালেন। বললেন রোকনের সঙ্গে কথা বলে এই মামলা লড়বো। ঠিকই ব্রিফ তৈরি করলেন। ক্যাসেট শুনলেন দু’দফা। 

ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ ক্যাসেট শুনে বললেন আপনি কি গোয়েন্দা বাহিনীতে কাজ করেন নাকি! এই ক্যাসেট পেলেন কোথায়? আদালতে দুই প্রভাবশালী আইনজীবী মামলা লড়বেন শুনে মাহমুদুল ইসলাম ছুটে এলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের কাছে। স্যার এটা কি ঠিক আপনারা দাঁড়াচ্ছেন আসামিদের পক্ষে। ইশতিয়াক সাহেব হেসে দিয়ে বললেন কেন? আপত্তি আছে? না স্যার, এসব মামলায় প্রমাণ ছাড়া কি আপনাদের মতো আইনজীবী দাঁড়াতে পারেন? দেখা যাক, আদালতেই দেখা হবে। 

মামলা উঠলো আদালতে। বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলাম ও বিচারপতি এ, কে, এম শফিউদ্দিন প্রথমেই জানতে চাইলেন কিসের ভিত্তিতে এই রিপোর্ট করা হয়েছে? এরশাদ সাহেব যে বিচারপতি লতিফুর রহমানের সঙ্গে কথা বলেছেন এর দালিলিক প্রমাণ কি? ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ বললেন, আমরা এখনই প্রমাণ হাজির করবো। ক্যাসেট দেখিয়ে বললেন, এটাতে প্রমাণ বন্দি করা আছে। আদালত চত্বর তখন আইনজীবীতে ঠাসা। কৌতূহলী মানুষজনেরও ভিড়। আদালতের কার্যক্রম এক ঘণ্টার জন্য স্থগিত করা হলো। 
ক্যাসেট রেকর্ডার আগেই বাসা থেকে নিয়ে গিয়েছিলাম। ক্যাসেট শুনলেন বিচারপতি প্যানেল ও আইনজীবীরা। বিচারপতির কণ্ঠ শুনে সহকর্মীরা নিশ্চিত হলেন। আর এরশাদ সাহেবের কণ্ঠ তো সবার চেনা। সঙ্গে সঙ্গে বিচারপতি লতিফুর রহমান পদত্যাগ করলেন। মামলা চলতে থাকলো। রায়ে এরশাদ সাহেবের ছয় মাসের জেল। আমার ১ মাস। মাহবুবা চৌধুরীর ১ দিন। আদালতে প্রমাণ হাজির করেও জেল কেন হলো এই প্রশ্নের কোনো জবাব পাইনি। এমন কি বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলামকে অবসরকালীন সময়ে এক অনুষ্ঠানে জিজ্ঞেস করেছিলাম। তিনিও জবাবটা এড়িয়ে যান। মামলাটি এখন পর্যন্ত আপিল বিভাগে বিচারাধীন। 

যাই হোক, মামলা নিয়ে আমি মোটেও চিন্তিত নই। জীবনে মামলা মোকাবিলা করেছি অনেক। চাকরি হারিয়েছি ’৭৪ সনে। খালেদা জিয়ার জমানায় জেলে গিয়েছি। ১৭ ঘণ্টা আটকে রেখেছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। দুর্নীতিপরায়ণদের উল্লাসের নৃত্য লেখার কারণে আমার গাড়িও ভেঙে দিয়েছিল এরশাদ সাহেবের লোকেরা। সাপ্তাহিক খবরের কাগজ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। জিয়াউর রহমানের জমানায় দু’বার অ্যাক্রিডিটেশন বাতিল করা হয়। একনাগাড়ে বিনা কারণে আট মাস বাইরে থাকার দুঃখজনক অভিজ্ঞতাও রয়েছে। ছাত্র-রাজনীতি থেকে সাংবাদিকতায় এসেছিলাম। রাজনীতি করলে কিছু একটা হতে পারতাম। আমার বন্ধুরা তো হয়েছেন। রাজনীতি করার ইচ্ছে কখনো ছিল না। এখনো নেই। কোনো দলে ভিড়ি নাই। কোনো ফোরাম বৈঠকেও যাই না। সরকারের ভালো কাজের প্রশংসা করি। খারাপ কাজের সমালোচনা করলে অনেকে ক্ষুব্ধ হন। দলভুক্ত করার চেষ্টা করেন। 

বিএনপি’র শাসনকালে কেবলমাত্র ‘মানবজমিন’ লিখেছিল ৬ জন মন্ত্রী ছাড়া বাকিদের গায়ে ময়লা লেগেছে। আসলে ৫০ বছরের সাংবাদিকতা জীবনে কারো লোক হতে পারলাম না। মাগুরা-১ এর এমপি সাইফুজ্জামান শিখর মামলা করেছেন। শিখরের সঙ্গে আমার পরিচয় নেই। কোনোদিন ফোনেও কথা হয়নি। তবে তার বাবা এডভোকেট আসাদুজ্জামানের সঙ্গে পরিচয় ছিল। ঘনিষ্ঠতা ছিল। তাকে নিয়ে অনেক লিখেছি। একজন সৎ রাজনীতিবিদ ছিলেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। তিনি সচ্ছল রাজনীতিবিদ ছিলেন না। মানুষ তাকে ভালোবাসতো প্রাণভরে। অনেক কষ্ট করে গেছেন। রাজনীতি করতে গিয়ে অনেকটা নিঃস্ব হয়ে গিয়েছিলেন। 

আমি তখন বাংলাবাজার পত্রিকার সম্পাদক। তাকে নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম। ‘একজন আসাদুজ্জামানের মৃত্যু’। শিখরের পরিবারের কাছে আমার এই লেখাটি অনেকদিন সযত্নে রাখা ছিল। দলের জন্য অনেক কিছু করলেও আসাদুজ্জামান সাহেব সুখ দেখে যাননি। মানুষটির প্রতি শ্রদ্ধা আগেও ছিল। ভবিষ্যতেও থাকবে। কারণ তিনি ছিলেন সৎ রাজনীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। 

সাইফুজ্জামান শিখর মামলা করেছেন। মামলা চললে আদালতে আমরা আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করবো। আইন যদি সত্যিকার অর্থে তার নিজস্ব গতিতে চলে তাহলে আমরা ন্যায়বিচার পাবো- এটা আশা রাখি। একটা কথা এখানে উল্লেখ করতে চাই, আইন করে যেমন কাউকে দায়িত্বশীল করা যায় না। তেমনি আইন কারো মানও ফিরিয়ে দিতে পারে না। মানহানি থেকে সুরক্ষা সব দেশের আইনেই থাকে। কিন্তু বিশ্বব্যাপী নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের জন্য একটি আলাদা সত্য রয়েছে। সেটি হলো তাদের মান-মর্যাদার বিষয়টি আইন দ্বারা নয়, সেটা বহুলাংশে পাবলিক পারসেপশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, মানবজমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে