শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৫, শনিবার, ২১ মার্চ, ২০২০

অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ

‘অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ, যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দেখে তারা; যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই-প্রীতি নেই-করুণার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া। ‘প্রিয় কবি জীবনানন্দ দাশ-এর কবিতার কয়েকটি লাইন বারবার মনে পড়ছে। সত্যি অদ্ভুত আঁধার আজ মানব জাতিকে ঘিরে ধরেছে। একটি অচেনা প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কাছে পরাজিত হতে চলেছে মানব জাতির সমস্ত আস্ফালন ও অর্জন। আজ মানুষ মারছে মানুষকে, না কোনো অস্ত্র দিয়ে নয়, নয় কোনো বোমা বারুদ দিয়ে! যুদ্ধক্ষেত্রের কথাও বলছি না। একটি ভাইরাসকে বহন করে মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে উঠেছে মানুষ।  

কত অসহায় হলে শ্রেষ্ঠ জীব দাবি করা মানুষেরা শুধু সংখ্যায় পরিণত হয়! পিতা-মাতার মৃত্যুর কারণ হয় সন্তান। নিজের অজান্তে মৃত্যুকে ফেরি করে চলেছে এক স্বজন থেকে আরেক স্বজন! কেউ কেউ আবার আক্রান্ত হতে পারে জেনেও অন্যান্য মানুষের ঘাতক হয়ে উঠছে। কোথাও দেখছি সভ্য সমাজের রক্ষাকারী দাবি করা রাষ্ট্রের অবহেলা ও উদাসীনতায় ছড়িয়ে পড়ছে এই মহামারী। উদাসীনতা ও অবহেলার মাত্রা অতিক্রম করে মানুষের জীবনকে তুচ্ছ ভেবে করণীয় ঠিক করছে এইসব রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণ! তার কারণও আমাদের অজানা নয়। সামাজিক মূল্যবোধ, নীতি-নৈতিকতা, আদর্শ ও জীবনবোধকে ভুলে ক্ষমতার লোভে কিছু মানুষের করায়ত্বের কারণে আধুনিক পৃথিবী আজ চরম সংকটের মুখোমুখি। অথচ যে মহৎ মানুষগুলোর অন্তরে মানুষকে ভালোবাসা তথা দেশপ্রেমের এক সহজাত অনুভব, উজ্জ্বল আলোর মতো জেগে আছে তারা আজ অবহেলিত, উপেক্ষিত। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যখন বারবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলছে, গণজমায়েত বন্ধ করতে, মানুষের সংস্পর্শ সচেতনভাবে এড়িয়ে চলতে। করোনাভাইরাস সংক্রমণে বিশ্বের প্রায় সব দেশে জনসমাগম নিষিদ্ধ, বিমান চলাচল বন্ধ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি, নাগরিকদের ঘরে আবদ্ধ রাখাসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সেখানে আমরা সংবিধান রক্ষার নামে করছি নির্বাচন, মিছিল, মিটিং আর কত কি! অন্যদিকে ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে মক্কা মদিনা নামাজের জন্য বন্ধ করে দিলেও আমাদের ভন্ড মূর্খের দল ধর্ম রক্ষার নামে পঙ্গপালেরমত ছুটছে মসজিদে। তারা জেনেও তাদের পরিবার পরিজনের ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। শত শত লোক নিয়ে মন্ত্রী-এমপি নেতারা প্রেস ব্রিফিং করছে নিত্যদিন। মেয়র কামরান করোনা আক্রান্ত দেশ যুক্তরাজ্য থেকে এসে নিয়ম নীতির থোড়া কেয়ার করে উপস্থিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে। সরাসরি মৃত্যু ঝুঁকি জেনেও এইসব মহান মূর্খদের সংবাদ সংগ্রহে ঝাপিয়ে পড়ছে গণমাধ্যম কর্মীরা।  

দুইমাস ধরে শুধু প্রস্তুতির কথা শুনছি নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং এর মাধ্যমে। কিন্তু দেখলাম প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ দেওয়ার পরেই কিছু দৃশ্যমান প্রস্তুতি। কিন্তু কেন সব কিছু যদি প্রধানমন্ত্রীকে বলতে হয়, করতে হয় তাহলে আমার ট্যাক্সের টাকায় কাড়ি কাড়ি টাকা দিয়ে, নবাবী সুযোগ সুবিধা দিয়ে এইসব গাধারপাল মন্ত্রী-আমলাদের রাখতে হব কেন? যে যোদ্ধারা জীবনবাজি রেখে এই মহামারীকে সামাল দিবে সেইসব ডাক্তার-নার্সদের সুরক্ষা সরঞ্জাম কিনতে এত দেরি কেন। জনগণের দেয়া ট্যাক্সের টাকা তাদের জীবন রক্ষায় খরচ করতে কেন এত উদাসীনতা। নাকি এখানেও পর্দা বালিশের মত বাজেট করে কমিশন ভাগাভাগিতে এই বিলম্ব? অথচ বিশ্বজুড়ে নতুন করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) ছড়িয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে বিশ্বের ১৭৬টিরও বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়া এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ। 

সকালে ঘুম থেকে উঠে বাজারে যেয়ে দেখলাম সমস্ত জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। অনেক দরাদরি করেও দাম কমানো গেলো না। সবাই আতঙ্কে বেশি বেশি কিনে রাখছে, সাপ্লাই কম তাই দাম বেশি, বলল এক দোকানী। বুঝতে অসুবিধা হলো না, এবার ব্যবসায়ীদের বড় খেলা দেখার অপেক্ষা করতে হবে সমগ্র জাতিকে। জানি এই দুশ্চিন্তা একমাত্র নিম্ন আয়ের লোকদের, খেটে খাওয়া দিনমজুর শ্রেণির নাগরিকদের। তবে এই নিম্ন আয়ের প্রজা শ্রেণির চাকর বাকরকে সংবিধান এখন নাগরিক বলবে কিনা ভেবে দেখার সময় এসেছে!  

বাসায় এসে দেখি আমার স্ত্রী খুব উদ্বেগ নিয়ে এক ডাক্তার ছোটভাইয়ের সাথে কথা বলছে। আমি বললাম, সারাদেশের কি অবস্থা খবর নেও, ডেঙ্গুর মত তথ্য নিয়ে কি লুকোচুরি হচ্ছে কি না? এই প্রাণঘাতী ভাইরাস নিয়ে হেলাফেলা করার কোনো সুযোগ নেই। ওপাশ থেকে ডাক্তার ছোটভাইয়ের এই আবেদন শুনে আর কোনো উত্তর দিতে পারিনি তাকে, ‘আমরা তো বিশেষ কোনো সুবিধা চাচ্ছি না, ইনসুরেন্স চাইছি না। শুধু একটু প্রটেকশন চাচ্ছি। তাও শুধু নিজের বাঁচার জন্য না। আমি যদি আক্রান্ত হই আমার কাছ থেকে যেন আমার কোনো পেশেন্টের না ছড়ায়। শুধু একটা জায়গায় কেন টেস্টের ব্যবস্থা থাকবে? ফোন দিলে কীট আসতে কেন এত দীর্ঘ সময় লাগবে? আমলাতান্ত্রীক জটিলতায় সব আটকে আছে। আপা আপনারা কিছু একটা করেন আমাদেরও সন্তান, মা-বাবা স্বজন আছে’। সে আরও জানালো, শ্বাসকষ্ট নিউমোনিয়া এ্যাটাক নিয়ে কোনো রোগী হাসপাতালে বা ক্লিনিকে আসলে তাকে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পেশেন্ট পার্টি এ্যাম্বুলেন্সে করে এ হাসপাতাল ও হাসপাতাল ঘুরছে। আমরা ডাক্তাররা যে কতটা অসহায় আপু! আপনারা কিছু একটা করেন কিছু করেন। পরক্ষণে মনে হল এইসব দুর্নীতিবাজ আমলা ও নেতাদের হাত থেকে এই জাতিকে কে বাঁচাবে। ভাবলাম মানুষ খেপে যেয়ে কোনো একদিন দেখবো এদের দিগম্বর করে চৌরাস্তায় দাঁড় করিয়ে রেখেছে বিদ্রোহী জনতা, কেউ হয়তো ওদের মুখে থুথু আর জুতা নিক্ষেপ করছে। তখন হয়তো দেখবো ওদের সেকেন্ড হোম আর কোটি কোটি অবৈধ টাকা কোনো কাজেই আসছে না। তাছাড়া এইসব ক্ষমতাধরদের পরিবারও তো করোনায় আক্রান্ত হতে পারে?  

অবহেলা আর উদাসীনতায় যা ক্ষতি হবার ইতোমধ্যে হয়ে গেছে। এ পর্যন্ত এই রোগে আক্রান্ত বিশ্বব্যাপী মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এখন ভয় পেলে চলবে না। সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। না হলে মৃত্যুর মিছিল ঠেকানো সম্ভব নয়। বর্তমান সংকটে দেশ তথা বিশ্বের অর্থনীতিতে কি পরিমাণ বিরুপ প্রভাব পড়বে তার ধারণা এখনই বিশ্লেষণ করা যাবে না। কত সংখ্যক মানুষ মারা যাবে তারও হিসাব মেলানো সম্ভব নয়। দিনমজুর শ্রমিক থেকে শুরু করে কত শিক্ষিত বেকার তৈরি হবে তা নিরূপণ করা কঠিন। তাই আগামীতে দেশের সকল মানুষের জন্য খাদ্য ও স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় সরকারি-বেসরকারিভাবে পরিকল্পিত সমন্বিত কার্যক্রম জরুরি। মানুষ যদি একবার নিজেদের অনিরাপদ ভাবতে শুরু করে তাহলে সামাজিক যে বিশৃঙ্খলা শুরু হবে তা এই সঙ্কটকালীন সময়ে মোকাবেলা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।

প্রিয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আজ দেশের ক্রান্তিলগ্নে সাধারণ মানুষ শুধু আপনার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। বাকিদের কেউ বিশ্বাস করে না। আর তাদের বিশ্বাস করার মত আচার-আচরণও আমরা দেখতে পাই না। শুধু দেখেছি আপনাকে বিভ্রান্ত ও বিতর্কিত করতে তাদের নানা চেষ্টা। আমরা দেখেছি করোনাভাইরাস মহামারীর বিরুদ্ধে বিশ্বনেতাদের এক হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) এক ভিডিও কনফারেন্সে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বিশ্বব্যাপী সমন্বিত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে ভাইরাসটির বিস্তার ঠেকানো না গেলে তা দুনিয়াজুড়ে লাখ লাখ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।    

অন্যদিকে প্রবাস থেকে আসা 'নবাবজাদাদের' যারা হোম কোয়ারেন্টাইনের নিয়ম না মেনে যত্রতত্র ঘুরে বেড়াচ্ছেন , তাদের উদ্দেশে ডাব্লিউএইচওর মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গ্যাব্রিয়েসাস এর একটি কথা দিয়ে বলতে চাই “কারও জীবন ও মৃত্যুর ব্যবধান ঘুচিয়ে দেওয়ার কারণ হতে পারেন আপনি, এখন সিদ্ধান্ত আপনাদের,” 

এই আতঙ্কের মধ্যে আশার কথা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, করোনাভাইরাস ঠেকাতে সব মিলিয়ে কমপক্ষে ২০টি ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এসব প্রকল্পের বিজ্ঞানীদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখছে। আশা করা হচ্ছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আবিষ্কৃত হবে কোভিড-১৯ প্রতিরোধের ভ্যাকসিন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বাংলাদেশের পরিস্থিতি খুব দ্রুত বদলাচ্ছে। বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাস ছড়ানোর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনে লকডাউন কিংবা জরুরি অবস্থা জারির পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রতিনিধি বর্ধন জং রানা। মানুষকে বাঁচাতে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিকল্প নেই।

তাই দ্রুত খাদ্য নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জাতীয় তহবিল এর পাশাপাশি সম্মিলিত দুর্যোগ তহবিল গঠন করা হোক। ব্যক্তিক পর্যায়ে যারা শত থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক আছে তাদের প্রত্যেকের ১০ শতাংশ অর্থ কর্তন করে রাষ্ট্রীয় তহবিলে যুক্ত করে ওয়ার্ড, গ্রাম ও ইউনিয়ন ভিত্তিক সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নেয়া হোক। বিশ্বাস করতে চাই, সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত ও সম্মিলিত কার্যক্রমের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, ঘুরে দাঁড়াবে বিশ্ব।  

লেখক : সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম।
সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ‘৭১’।
মেইল- [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা