শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৮, শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

তাঁরা দিয়ে গেছেন প্রাণ

মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
তাঁরা দিয়ে গেছেন প্রাণ

১৫ আগস্টের অবশিষ্ট ঘাতকেরা ২১ আগস্ট দ্বিতীয়বার হত্যা করতে চেয়েছিল বাংলাদেশকে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঘাতকচক্র নিপুণ নিশানা করেছিল আওয়ামী লীগ সভাপতি, তৎকালীন বিরোধী দলের নেতা বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনাকে। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট তার পরিবার হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়। তিনি হারান স্নেহময় পিতামাতা, আদরের ভাইবোন, আত্মীয়স্বজন। আর বাংলাদেশ হারায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, তার সহধর্মিণী ও রাজনৈতিক প্রেরণাদাত্রী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিবকে। ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায় দুইবোন প্রাণে রক্ষা পেলেও ঘাতকচক্রের টার্গেটে পরিণত হন বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা। ২০০৪ সাল পর্যন্ত ২৯ বছরে তার প্রাণনাশের চেষ্টা ও ষড়যন্ত্র হয়েছে অন্তত ঊনিশবার।  

২১ আগস্ট বিকেলে রাজধানী ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আ্যভিনিউতে শান্তিসমাবেশ ডেকেছিল আওয়ামী লীগ। শান্তিমিছিল-পূর্ব সেই সমাবেশে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মুহূর্মুহু গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। হামলায় শেখ হাসিনা ভাগ্যক্রমে অলৌকিকভাবে প্রাণে রক্ষা পেলেও তার কানের পর্দা ফেটে যায়। তিনি শব্দাঘাতে গুরুতর আহত হন। সেই গ্রেনেড হামলায় নিহত হয়েছিলেন ২৪ জন। এদের মধ্যে ১৬ জন ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আহত ৮ জন। এদের মধ্যে অন্যতম শেখ হাসিনার ঘনিষ্টজন বিশিষ্ট নারীনেত্রী ও আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদক বেগম আইভি রহমান। ২৪ আগস্ট ঢাকা সিএমএইচ-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। গ্রেনেড হামলায় আহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাসহ দুইশ’র বেশি নেতাকর্মী-সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকরাও ছিলেন আহতের তালিকায়। তারা এখনো গ্রেনেডের স্পি­ন্টার নিজেদের শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন।  

পরে জানা যায়, শেখ হাসিনা হত্যাচেষ্টার সেই কিলিং মিশনে অংশ নিয়েছিল জঙ্গিসর্দার মুফতি হান্নানের নেতৃত্বে তার জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ (হুজি-বি) এর প্রশিক্ষিত সদস্যরা। আর হত্যা পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় ছিল তখনকার ক্ষমতাসীন বিএনপির সেকেন্ডে-ইন-কমান্ড তারেক রহমানের হাওয়া ভবন। এছাড়া তৎকালীন মন্ত্রিসভার দু’জন সদস্য, রাষ্ট্রীয় সংস্থা ও প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয়রা হত্যাচেষ্টার ব্লুপ্রিন্ট বাস্তবায়ন ও তত্ত্বাবধায়ন করে।

আমার চোখের সামনে ঘটেছিল আরেক অভিশপ্ত আগস্টের সেই মর্মন্তুদ ঘটনা। তখন আমি দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় বিশেষ সংবাদদাতার কাজ করি। নিহতদের নিয়ে যুগান্তরে ছাপা আমার লেখা একটি প্রতিবেদনের কিছু অংশ- “লালবাগের আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ কর্মী সুফিয়া বেগম (৪০)। যিনি আওয়ামী লীগ কর্মী আবদুস সামাদ মুন্সির সঙ্গে বিয়ের কয়েক বছরের মাথায় স্বামীকে হারান। স্বামীর অকাল মৃত্যুর পর সুফিয়া আর বিয়ে করেননি। দুই ছেলে নিয়ে হাজারিবাগের বাড্ডানগর লেনে থাকতেন। বহু কষ্টের জীবন নিয়েও তিনি আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। তার মৃত্যুতে ছেলে রাসেল ও সোহেল আজ নিঃস্ব। বাবা নেই, মা-ও চলে গেলেন। কে দেবে এখন তাদের সান্ত্বনা?

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার দেহরক্ষী দলের সদস্য ছিলেন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ল্যান্স কর্পোরাল মাহবুবুর রশীদ (৩৮)। তিনি বলতেন, ‘নেত্রীর জন্য জীবন দিতে এক মুহূর্ত দ্বিধা করবো না।’ মাহবুব নিজের জীবন দিয়েই বাঁচিয়েছেন প্রিয় নেত্রীকে। ঘাতকরা যখন শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে চোরাগোপ্তা গ্রেনেড ও গুলি ছুঁড়ছিল, দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মাহবুবও তাকে রক্ষার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। সভানেত্রীর জিপগাড়ির জানালা আগলে দাঁড়িয়ে থাকেন। গ্রেনেড গুলি থেকে নেত্রীর প্রাণ রক্ষা করতে পারলেও সেদিন গুলিতে প্রাণ হারান মাহবুব।

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলাম (৬৮)। যিনি দলের কর্মীদের কাছে ‘আদাচাচা’ নামে পরিচিত ছিলেন। মৃত্যুর পরে তাকে সমাধিস্থ করা হয় শাহজাহানপুরে তার সহধর্মীণী তাসলিমা বেগমের পাশে। স্কুল শিক্ষিকা মেয়ে মাহবুবা আক্তার পিতৃহত্যার বিচার চান।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক মুশতাক আহমেদ সেন্টুর বাড়ি বরিশালের মুলাদীতে। সেন্টু আহতাবস্থায় অনেকক্ষণ পড়েছিলেন রক্তাক্ত রাস্তার ওপর। যথাসময়ে হাসপাতালে নেয়া গেলে হয়তো বেঁচে যেতেন সেন্টু। নাসিরউদ্দিন সরদার (৪০) ছিলেন পুরান ঢাকার চালের আড়তের দিনমজুর। অভাব ছিল তার নিত্যসঙ্গী। কিন্তু রাজনীতির নেশায় থাকতেন বুঁদ। ঘাতকের গ্রেনেডে ক্ষত-বিক্ষত নাসিরউদ্দিন চিরনিন্দ্রায় শায়িত হয়েছেন মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার ছোটচর গ্রামে।

কয়েকদিন পরই মেহেদীর রঙে রাঙাতো স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কুদ্দুস পাটোয়ারীর দু’হাত। কিন্তু সেই স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। ভয়াবহ গ্রেনেড কেড়ে নিয়ে গেছে তার স্বপ্ন। চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার বিষ্ণপুরের তার বাড়ি। মৃত ছেলের ছবি বুকে নিয়ে দিনরাত বিলাপ করছেন আবদুল কুদ্দুসের দুঃখিনী মা।

পুরান ঢাকার কবি নজরুল সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মামুন মৃধার বাড়ি পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার পশ্চিম আলীপুরে। পুত্রশোকে কাতর বাবা মোতালেব মৃধা ও মা আমিনা বেগম ছেলের স্মৃতিচিহ্ন নিয়ে কান্নাকাটি করেন। মোতালেব মৃধা বলেন, মামুনের রক্তের বিনিময়ে হলেও দেশে যেন শান্তি ফিরে আসে, তারা তাই চান। পাশাপাশি বিচারও চান। 

মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হানিফ মিয়া (৫০) ঢাকার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের রিকশা শ্রমিক লীগের নেতা। কুমিল্লার হোমনা উপজেলার বাউরখোলা গ্রামে তার বাড়ি। স্বামীর অকাল মৃত্যুর পরে স্ত্রী পিয়ারা বেগম আজ অসহায়। তার চোখের সামনে শুধুই অন্ধকার। ১৫ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রিনা (৪৫)। স্বামী বশির আহমেদ। বাসা ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকার বাইগার টেকে। বড় উচ্ছ্বাস নিয়ে তিনি সমাবেশে এসেছিলেন। আর ঘরে ফিরতে পারেননি। নগরীর হাজারীবাগের বাড্ডানগর লেনের আফাসউদ্দিনের মেয়ে রিজিয়া বেগম (৪৫) স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেত্রী। শান্তির জন্য তিনিও জীবন দিয়েছেন। জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার চরপাড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম মোয়াজ্জেম (২৫)। তার মাথার ওপর ছিল রাজনৈতিক মামলা। পুলিশি হয়রানির হাত থেকে বাঁচার জন্য ঢাকায় আত্মগোপন করেছিলেন। সেই অবস্থায় দলের প্রতিটি সভা-সমাবেশে যোগ দিতেন। লিটন মুন্সি লিটু, পিতা আইয়ুব আলী মুন্সি। গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার উত্তর হোসেনপুরে। তিনি ছিলেন স্থানীয় যুবলীগ সভাপতি । তার মৃত্যুতে একমাত্র সন্তান মিথিল এতিম হয়েছে। মহানগরীর ৮৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের নেতা  আতিক সরকার (৩৫)। বাবা আবদুস সামাদ সরকার। বাড়ি চাঁদপুরের মতলব উপজেলার পশ্চিম পাঁচআনি গ্রামে। ঢাকায় থাকতেন উত্তর যাত্রাবাড়িতে। পেশায় নির্মাণ শ্রমিক। তার অবর্তমানে স্ত্রী লাইলি বেগমের দু’চোখে অন্ধকার। ২০ নম্বর আগামাসি লেনের বাসিন্দা শামসুদ্দিনের পুত্র আশরাফউদ্দিন বেলাল ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। বেলালের মৃত্যুর সময় তার স্ত্রী ছিলেন সন্তানসম্ভাবা। কিছুদিন পর তার কন্যা সন্তান পৃথিবীর আলো দেখলেও সে কোন দিন বাবার মুখ দেখতে পাবে না। বেলালের বাবা ছেলের রক্তমাখা শার্ট রেখে দিয়েছেন। রতন শিকদার (৪০) রিরোলিং ব্যবসায়ী। বাড়ি নারায়ণগঞ্জের উত্তর মাসদাইর। ২১ আগস্ট তিনি প্রিয়নেত্রীকে কাছ থেকে দেখতে ঢাকায় এসে নিজের জীবনটা দিয়ে গেছেন। তার বাবা আবদুল হক সিকদার, মা মমতাজ বেগম। স্ত্রী নুসরাত জাহান রুবি, ছেলে আনন্দ ও মেয়ে অপূর্বা এর বিচার চান। ঢাকার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বালুঘাট ইউনিট যুবলীগের কার্যকরী সদস্য আবুল কালাম আজাদ (৩৮) থাকতেন বাড়নটেক পল্ল­বীতে। বাড়ি শরীয়তপুরের সখিপুরে। সেখানে মা ও স্ত্রী অসহায় জীবনযাপন করছেন। সেদিনের হামলায় আরও যারা জীবন দিয়েছেন তারা হলেন- আবুল কাশেম (৫০), জাহেদ আলী (৩৫), মমিন আলী (৩৫), সামসুদ্দিন (৫৫) ও ইছহাক (৩৫)।

লেখক: উপসম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

৪৮ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম
যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে