শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৮, শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

তাঁরা দিয়ে গেছেন প্রাণ

মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
তাঁরা দিয়ে গেছেন প্রাণ

১৫ আগস্টের অবশিষ্ট ঘাতকেরা ২১ আগস্ট দ্বিতীয়বার হত্যা করতে চেয়েছিল বাংলাদেশকে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঘাতকচক্র নিপুণ নিশানা করেছিল আওয়ামী লীগ সভাপতি, তৎকালীন বিরোধী দলের নেতা বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনাকে। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট তার পরিবার হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়। তিনি হারান স্নেহময় পিতামাতা, আদরের ভাইবোন, আত্মীয়স্বজন। আর বাংলাদেশ হারায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, তার সহধর্মিণী ও রাজনৈতিক প্রেরণাদাত্রী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিবকে। ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায় দুইবোন প্রাণে রক্ষা পেলেও ঘাতকচক্রের টার্গেটে পরিণত হন বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা। ২০০৪ সাল পর্যন্ত ২৯ বছরে তার প্রাণনাশের চেষ্টা ও ষড়যন্ত্র হয়েছে অন্তত ঊনিশবার।  

২১ আগস্ট বিকেলে রাজধানী ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আ্যভিনিউতে শান্তিসমাবেশ ডেকেছিল আওয়ামী লীগ। শান্তিমিছিল-পূর্ব সেই সমাবেশে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মুহূর্মুহু গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। হামলায় শেখ হাসিনা ভাগ্যক্রমে অলৌকিকভাবে প্রাণে রক্ষা পেলেও তার কানের পর্দা ফেটে যায়। তিনি শব্দাঘাতে গুরুতর আহত হন। সেই গ্রেনেড হামলায় নিহত হয়েছিলেন ২৪ জন। এদের মধ্যে ১৬ জন ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আহত ৮ জন। এদের মধ্যে অন্যতম শেখ হাসিনার ঘনিষ্টজন বিশিষ্ট নারীনেত্রী ও আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদক বেগম আইভি রহমান। ২৪ আগস্ট ঢাকা সিএমএইচ-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। গ্রেনেড হামলায় আহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাসহ দুইশ’র বেশি নেতাকর্মী-সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকরাও ছিলেন আহতের তালিকায়। তারা এখনো গ্রেনেডের স্পি­ন্টার নিজেদের শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন।  

পরে জানা যায়, শেখ হাসিনা হত্যাচেষ্টার সেই কিলিং মিশনে অংশ নিয়েছিল জঙ্গিসর্দার মুফতি হান্নানের নেতৃত্বে তার জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ (হুজি-বি) এর প্রশিক্ষিত সদস্যরা। আর হত্যা পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় ছিল তখনকার ক্ষমতাসীন বিএনপির সেকেন্ডে-ইন-কমান্ড তারেক রহমানের হাওয়া ভবন। এছাড়া তৎকালীন মন্ত্রিসভার দু’জন সদস্য, রাষ্ট্রীয় সংস্থা ও প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয়রা হত্যাচেষ্টার ব্লুপ্রিন্ট বাস্তবায়ন ও তত্ত্বাবধায়ন করে।

আমার চোখের সামনে ঘটেছিল আরেক অভিশপ্ত আগস্টের সেই মর্মন্তুদ ঘটনা। তখন আমি দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় বিশেষ সংবাদদাতার কাজ করি। নিহতদের নিয়ে যুগান্তরে ছাপা আমার লেখা একটি প্রতিবেদনের কিছু অংশ- “লালবাগের আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ কর্মী সুফিয়া বেগম (৪০)। যিনি আওয়ামী লীগ কর্মী আবদুস সামাদ মুন্সির সঙ্গে বিয়ের কয়েক বছরের মাথায় স্বামীকে হারান। স্বামীর অকাল মৃত্যুর পর সুফিয়া আর বিয়ে করেননি। দুই ছেলে নিয়ে হাজারিবাগের বাড্ডানগর লেনে থাকতেন। বহু কষ্টের জীবন নিয়েও তিনি আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। তার মৃত্যুতে ছেলে রাসেল ও সোহেল আজ নিঃস্ব। বাবা নেই, মা-ও চলে গেলেন। কে দেবে এখন তাদের সান্ত্বনা?

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার দেহরক্ষী দলের সদস্য ছিলেন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ল্যান্স কর্পোরাল মাহবুবুর রশীদ (৩৮)। তিনি বলতেন, ‘নেত্রীর জন্য জীবন দিতে এক মুহূর্ত দ্বিধা করবো না।’ মাহবুব নিজের জীবন দিয়েই বাঁচিয়েছেন প্রিয় নেত্রীকে। ঘাতকরা যখন শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে চোরাগোপ্তা গ্রেনেড ও গুলি ছুঁড়ছিল, দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মাহবুবও তাকে রক্ষার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। সভানেত্রীর জিপগাড়ির জানালা আগলে দাঁড়িয়ে থাকেন। গ্রেনেড গুলি থেকে নেত্রীর প্রাণ রক্ষা করতে পারলেও সেদিন গুলিতে প্রাণ হারান মাহবুব।

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলাম (৬৮)। যিনি দলের কর্মীদের কাছে ‘আদাচাচা’ নামে পরিচিত ছিলেন। মৃত্যুর পরে তাকে সমাধিস্থ করা হয় শাহজাহানপুরে তার সহধর্মীণী তাসলিমা বেগমের পাশে। স্কুল শিক্ষিকা মেয়ে মাহবুবা আক্তার পিতৃহত্যার বিচার চান।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক মুশতাক আহমেদ সেন্টুর বাড়ি বরিশালের মুলাদীতে। সেন্টু আহতাবস্থায় অনেকক্ষণ পড়েছিলেন রক্তাক্ত রাস্তার ওপর। যথাসময়ে হাসপাতালে নেয়া গেলে হয়তো বেঁচে যেতেন সেন্টু। নাসিরউদ্দিন সরদার (৪০) ছিলেন পুরান ঢাকার চালের আড়তের দিনমজুর। অভাব ছিল তার নিত্যসঙ্গী। কিন্তু রাজনীতির নেশায় থাকতেন বুঁদ। ঘাতকের গ্রেনেডে ক্ষত-বিক্ষত নাসিরউদ্দিন চিরনিন্দ্রায় শায়িত হয়েছেন মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার ছোটচর গ্রামে।

কয়েকদিন পরই মেহেদীর রঙে রাঙাতো স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কুদ্দুস পাটোয়ারীর দু’হাত। কিন্তু সেই স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। ভয়াবহ গ্রেনেড কেড়ে নিয়ে গেছে তার স্বপ্ন। চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার বিষ্ণপুরের তার বাড়ি। মৃত ছেলের ছবি বুকে নিয়ে দিনরাত বিলাপ করছেন আবদুল কুদ্দুসের দুঃখিনী মা।

পুরান ঢাকার কবি নজরুল সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মামুন মৃধার বাড়ি পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার পশ্চিম আলীপুরে। পুত্রশোকে কাতর বাবা মোতালেব মৃধা ও মা আমিনা বেগম ছেলের স্মৃতিচিহ্ন নিয়ে কান্নাকাটি করেন। মোতালেব মৃধা বলেন, মামুনের রক্তের বিনিময়ে হলেও দেশে যেন শান্তি ফিরে আসে, তারা তাই চান। পাশাপাশি বিচারও চান। 

মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হানিফ মিয়া (৫০) ঢাকার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের রিকশা শ্রমিক লীগের নেতা। কুমিল্লার হোমনা উপজেলার বাউরখোলা গ্রামে তার বাড়ি। স্বামীর অকাল মৃত্যুর পরে স্ত্রী পিয়ারা বেগম আজ অসহায়। তার চোখের সামনে শুধুই অন্ধকার। ১৫ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রিনা (৪৫)। স্বামী বশির আহমেদ। বাসা ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকার বাইগার টেকে। বড় উচ্ছ্বাস নিয়ে তিনি সমাবেশে এসেছিলেন। আর ঘরে ফিরতে পারেননি। নগরীর হাজারীবাগের বাড্ডানগর লেনের আফাসউদ্দিনের মেয়ে রিজিয়া বেগম (৪৫) স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেত্রী। শান্তির জন্য তিনিও জীবন দিয়েছেন। জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার চরপাড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম মোয়াজ্জেম (২৫)। তার মাথার ওপর ছিল রাজনৈতিক মামলা। পুলিশি হয়রানির হাত থেকে বাঁচার জন্য ঢাকায় আত্মগোপন করেছিলেন। সেই অবস্থায় দলের প্রতিটি সভা-সমাবেশে যোগ দিতেন। লিটন মুন্সি লিটু, পিতা আইয়ুব আলী মুন্সি। গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার উত্তর হোসেনপুরে। তিনি ছিলেন স্থানীয় যুবলীগ সভাপতি । তার মৃত্যুতে একমাত্র সন্তান মিথিল এতিম হয়েছে। মহানগরীর ৮৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের নেতা  আতিক সরকার (৩৫)। বাবা আবদুস সামাদ সরকার। বাড়ি চাঁদপুরের মতলব উপজেলার পশ্চিম পাঁচআনি গ্রামে। ঢাকায় থাকতেন উত্তর যাত্রাবাড়িতে। পেশায় নির্মাণ শ্রমিক। তার অবর্তমানে স্ত্রী লাইলি বেগমের দু’চোখে অন্ধকার। ২০ নম্বর আগামাসি লেনের বাসিন্দা শামসুদ্দিনের পুত্র আশরাফউদ্দিন বেলাল ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। বেলালের মৃত্যুর সময় তার স্ত্রী ছিলেন সন্তানসম্ভাবা। কিছুদিন পর তার কন্যা সন্তান পৃথিবীর আলো দেখলেও সে কোন দিন বাবার মুখ দেখতে পাবে না। বেলালের বাবা ছেলের রক্তমাখা শার্ট রেখে দিয়েছেন। রতন শিকদার (৪০) রিরোলিং ব্যবসায়ী। বাড়ি নারায়ণগঞ্জের উত্তর মাসদাইর। ২১ আগস্ট তিনি প্রিয়নেত্রীকে কাছ থেকে দেখতে ঢাকায় এসে নিজের জীবনটা দিয়ে গেছেন। তার বাবা আবদুল হক সিকদার, মা মমতাজ বেগম। স্ত্রী নুসরাত জাহান রুবি, ছেলে আনন্দ ও মেয়ে অপূর্বা এর বিচার চান। ঢাকার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বালুঘাট ইউনিট যুবলীগের কার্যকরী সদস্য আবুল কালাম আজাদ (৩৮) থাকতেন বাড়নটেক পল্ল­বীতে। বাড়ি শরীয়তপুরের সখিপুরে। সেখানে মা ও স্ত্রী অসহায় জীবনযাপন করছেন। সেদিনের হামলায় আরও যারা জীবন দিয়েছেন তারা হলেন- আবুল কাশেম (৫০), জাহেদ আলী (৩৫), মমিন আলী (৩৫), সামসুদ্দিন (৫৫) ও ইছহাক (৩৫)।

লেখক: উপসম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে