শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

চীনা শিল্পপণ্য ও যুদ্ধাস্ত্রের বিশ্বাসযোগ্যতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
চীনা শিল্পপণ্য ও যুদ্ধাস্ত্রের বিশ্বাসযোগ্যতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ

বিশেষ করে ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জামের ক্ষেত্রে গোটা দক্ষিণ এশিয়ার বাজার চীনা পণ্যের দখলে। তবে দু’দেশের সীমান্তে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার পর চীনা পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত চীনা পণ্যের একচেটিয়া বাজার। এর আগে জাপান, মালয়েশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল বাংলাদেশ। গত এক দশক তা এখন চীনের দখলে। এর প্রধান কারণ- দেখতে একই রকম পণ্য তারা অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি করে। এতে ক্রেতার চেয়ে অবশ্য ব্যবসায়ীরা অনেক বেশি লাভবান হচ্ছেন। একই পণ্য কম দামে তারা চীন থেকে তৈরি করিয়ে এনে বিরাট মুনাফা করছেন। তবে এতদিনে ক্রেতা সাধারণ একটা জিনিস বুঝে গেছে- চীনা পণ্য মানেই স্বল্প স্থায়ী বা ঠুনকো। এটা শুধু ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জামের বেলায় প্রযোজ্য নয়, অস্ত্র এবং গোলা বারুদের বেলায়ও সমানভাবে প্রযোজ্য। এমনকি গন্তব্যে পৌঁছাবার আগেই তা বিকল হওয়ার নজির আছে।

২০০১ সাল পর্যন্ত চীন বাংলাদেশে একপ্রকার পরিতাজ্য ছিল। একই বছরের ১ অক্টোবরের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট নির্বাচনে জয়লাভ এবং ১০ অক্টোবর সরকার গঠন করে। এরপরই চীনের বরাত খুলে যায়। খালেদা জিয়ার সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করতে সময় নেয়নি। দীর্ঘ পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকাকালে তারা দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সরঞ্জামের জন্য চীনের সঙ্গে বেশ কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। পরবর্তীতে এসব চুক্তির দায় আওয়ামী লীগ সরকারের ওপর বর্তায়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে চীন পাকিস্তানের পক্ষ নেয়ায় তাদের ব্যাপারে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারি দলটির নেতিবাচক মনোভাব ছিল। কিন্তু পূর্ববর্তী সরকারের বোঝা টানতে গিয়ে চীনের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের সম্পর্ক বজায় রাখতে হয়। পরবর্তীতে নিজেরাও চীনের কাছ থেকে দুটি সাবমেরিন ও একাধিক যুদ্ধজাহাজ ক্রয় করে। এ ক্ষেত্রে ক্রয়ের চেয়ে ক্রয় করতে বাধ্য হয় বলা ভালো। কারণ ইতিমধ্যে মায়ানমার চীনের কাছ থেকে দুটি সাবমেরিন ও অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র লাভ করে। একে হুমকি হিসেবে দেখে বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে আপত্তি জানালে চীন বাংলাদেশের কাছেও সাবমেরিন বিক্রির প্রস্তাব দেয়। একপ্রকার বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ওই প্রস্তাব গ্রহণ করে।

চীনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। কিন্তু সংযুক্ত সীমানা না থাকায় সম্প্রসারণবাদী দেশটি বাংলাদেশের ওপর সরাসরি চাপ সৃষ্টি করতে পারে না। তবে তাদের এ সমস্যার সমাধান করে দিয়েছে দু’দেশের সীমান্তবর্তী রাষ্ট্র মিয়ানমার। চীন এখন মিয়ানমারকে ব্যবহার করে বাংলাদেশকে বশে রাখার চেষ্টা করছে বলে গুঞ্জন রয়েছে। এ কারণে ধারণা করা হয় মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা বিতাড়নের ব্যাপারে চীনের সমর্থন ছিল। তাছাড়া যে অঞ্চল থেকে রোহিঙ্গাদের উৎখাত করা হয়েছে তার কাছাকাছি এলাকায় চীন দূর সমুদ্র বন্দর তৈরি করছে।

বাস্তবে চীনের অস্ত্র বা সরঞ্জাম কোনো সমস্যা নয়। সমস্যা হচ্ছে গুণগত মান। একেতো চীন বাংলাদেশের কাছে বহুল ব্যবহৃত যুদ্ধ সরঞ্জামও বিক্রি করছে, অপরদিকে কোন কোন অস্ত্র নাকি চালু করার আগেই বিগড়ে যাচ্ছে। এরপরও চীন তাদের পণ্য ক্রয়ের জন্য নানারকম লোভনীয় শর্তের পাশাপাশি জুজুর ভয় দেখাচ্ছে। শুধু পুরনো নয়, চীনে তৈরি নতুন সরঞ্জাম নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে চীনা নৌবাহিনীর সর্বাধুনিক যুদ্ধজাহাজে কোন কারণ ছাড়া ভয়াবহ আগুন লেগে যাওয়ার পর থেকে সন্দেহের তীর শাণিত হচ্ছে।

২০২০ সালের ১১ এপ্রিল সকালে, সাংহাই ডকইয়ার্ডে পিএলএ নেভির এলএইচডি’তে আগুন লাগে। প্রথমে রিয়ার হ্যাঙ্গার খোলার পরে ধোঁয়া বেরিয়ে আসতে দেখা যায় এবং দ্বীপের সুপার স্ট্রাকচারের কাছ দিয়ে তা উপরে উঠতে থাকে। এরপর আগুন নিভে গেলেও শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কিছু বলেনি। দশ দিনের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির সুপার স্ট্রাকচারের কালো চিহ্নগুলি মুছে ফেলা হয় এবং গত ২২ এপ্রিল পিএলএ নেভির নতুন মডেলের যুদ্ধ জাহাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য তা পুরোপুরি প্রস্তুত করা হয়। 
তবে ধোঁয়ার তীব্রতা একটি বড় অগ্নিকাণ্ডের ইঙ্গিত দেয় যা উল্লেখযোগ্য ক্ষতিসাধন করে থাকতে পারে। অগ্নিকাণ্ডটি নির্বাপিত হওয়ার পর চীনা শিপইয়ার্ডগুলির উপাদান, কারিগরির গুণগতমান, শিল্প সুরক্ষা রীতি এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের প্রতি তাদের আনুগত্য নিয়ে প্রশ্নগুলি পুনরায় জাগ্রত হয়েছে।

নব্বইয়ের দশকে একপ্রকার খালি হাতে শুরু করে চীনের আজ শীর্ষস্থানীয় শিল্প নির্মাতা হওয়ার পিছনে দেশটির জাহাজ নির্মাণ শিল্পের ব্যাপক অবদান রয়েছে। জাহাজ নির্মাণ শিল্পটি বেসামরিক অর্থনীতি এবং চীনের প্রতিরক্ষা শিল্প কমপ্লেক্সের মধ্যে যোগসূত্র গড়ে তুলেছে। জাহাজ নির্মাণের ক্ষেত্রে চীন আজ বিশ্ববাজারে আধিপত্য বিস্তার করেছে। চীনের শিপইয়ার্ডগুলো দ্রুততর সময়ে যুদ্ধ ও বাণিজ্যিক উভয় জাহাজ বিনির্মাণের যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
এ ব্যাপারে বেশ কয়েক বছর ধরে, বিশ্বব্যাপী বিশেষজ্ঞদের মনে বিভিন্ন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে।

যদিও চীনারা তাদের শিপইয়ার্ডের দুর্বল উপাদান এবং কারিগারি অদক্ষতার অভিযোগ জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা আন্তর্জাতিক মান লঙ্ঘনের অভিযোগও কঠোরভাবে খণ্ডন করে। তবে অতি অল্প সময়ে তাদের এই অর্জন সম্পর্কে সন্দেহ (বিশেষত যুদ্ধজাহাজের নকশা ও নির্মাণের মত জটিল ক্ষেত্রে) যায়নি। একাধিক সংস্থা দেশীয়ভাবে নির্মিত পিএলএ নৌবাহিনীর জাহাজগুলির নির্মাণ ও যুদ্ধ দক্ষতা বিশ্লেষণ করার জন্য নানারকম প্রচেষ্টা চালিয়েছে। তবে চীনে সরকারী-সামরিক-শিল্প জটিল জটিল কাজগুলি অস্বচ্ছভাবে করায় সঠিক মূল্যায়ন করা যায় না।

এ কারণে চীনা শিপইয়ার্ডগুলোতে আন্তর্জাতিক গ্রাহকদের জন্য যে যুদ্ধজাহাজ তৈরি করা হচ্ছে তার সামর্থ্য যাচাই করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে অনেক ক্ষেত্রে ক্রেতা দেশ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

পাকিস্তান সম্প্রতি চীন থেকে ৮টি ইউয়ান শ্রেণির সাবমেরিন সংগ্রহের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়। প্রথম চারটি সাবমেরিন চীনের শিপবিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রি কর্পোরেশনের (সিএসওসি) অধীনে নির্মাণ করা হবে। অপর চারটি সাবমেরিন করাচি শিপইয়ার্ড এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস (কেএসএইডব্লিউ)’তে সংযোজন করার কথা। কিন্তু করাচিতে সাবমেরিন সংযোজনের ব্যাপারে আপত্তি তুলেছে জার্মানির এমটিইউ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। কারণ, এই কোম্পানির উদ্ভাবিত ডিজেল ইঞ্জিনই চীনের সাবমেরিনে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ২০০২ সালে জার্মানির এমটিইউ’র সঙ্গে চীনের নরিনকো কোম্পানি সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী চীন কেবল অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য এই মডেলের ইঞ্জিন ব্যবহার করতে পারবে। তাই জার্মানি পাকিস্তানের কাছে এই ইঞ্জিন বিক্রির ব্যাপারে আপত্তি জানাচ্ছে। কেননা তা চুক্তি লঙ্ঘনের সামিল। বিপদ বুঝে পাকিস্তান এখন জার্মানিকে তাদের ৮টি সাবমেরিনের ইঞ্জিন রফতানির ওপর বিধিনেষেধ শিথিল করার অনুরোধ জানাচ্ছে।

চীন ও পাকিস্তান উভয়ই তাদের মধ্যে ইস্পাতের মত কঠিন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দাবি করে। তবে  এই সম্পর্ক যে মোটেই স্বার্থবিহীন নয়, চীনা নির্মিত এফ ২২ পি ফ্রিগেটগুলির পুননির্মাণের অনুরোধ জানানোর সময় সেটা পরিষ্কার হয়। এই জাহাজগুলি বিভিন্ন প্রযুক্তিগত ত্রুটিযুক্ত। এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য পাকিস্তান নৌবাহিনী ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে জাহাজগুলির মিড-লাইফ আপগ্রেড বা পুননির্মাণের জন্য চীনের সিএসটিএসকে অনুরোধ করে। কোন লাভ না থাকায় তারা এ ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়নি। ফলে পাকিস্তান তুরস্কের সাহায্য নিতে বাধ্য হয়।

২০১৯ সালের জুনে চীন শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীকে (এসএলএন) একটি যুদ্ধ জাহাজ উপহার দেয়। ২,৩০০ টনের প্রথম শ্রেণির ডিকমিনেশনড ফ্রিগেটটি শ্রীলঙ্কার কাছে হস্তান্তর করার আগে এর মিসাইল এবং সিআইডব্লিউএস সিস্টেমটি খুলে নেয়া হয়েছিল। ২০১৮ সালের ২৫ জুন জাহাজটি (এসএলএনএস পরক্রমবাহু) সাংহাই থেকে যাত্রা করে। তবে এতে বড় ধরনের অপারেশনাল ত্রুটি থাকায় এটি বন্দর দিয়ে প্রবেশের আগে জরুরি মেরামতের কাজ শুরু করতে হয়েছিল।
২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ ছিল, এই সময়ে বাংলাদেশ আমদানি করা মোট অস্ত্রের ৮২% ছিল চীন থেকে সংগ্রহ করা। স্টকহোম আন্তর্জাতিক শান্তি গবেষণা ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই) জানায়, চীন ৩৫টি দেশে অস্ত্র রফতানি করেছে এবং এরমধ্যে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক। চীন দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী। তাদের বেশিরভাগ অস্ত্র সশস্ত্র বাহিনী ব্যবহার করে। এর পাশাপাশি কিছু যুদ্ধবিমানও চীন থেকে কেনা হয়। চীন থেকে অস্ত্র কেনার মূল দুটি কারণ হচ্ছে লাভজনক ঋণ ব্যবস্থা এবং সাশ্রয়ী মূল্য।

জানা যায়, উদার ঋণ ব্যবস্থা এবং প্রতিযোগিতামূলক মূল্য ছাড়ের কারণে গত এক দশকে চীন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান অস্ত্রদাতায় পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে চীন থেকে রেয়াতি মূল্যে কেনা দুটি ০৩৫ জি মিং ক্লাস সাবমেরিন (বিএনএস নবজাত্রা এবং বিএনএস জয়যাত্রা) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যার প্রতিটি ১০০ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করা হয়েছিল। ২০০৩ সালের এপ্রিলে পিএলএ নেভি মিং ক্লাস সাবমেরিন ৩৬১ পীত সাগরে যান্ত্রিক গোলযোগে পড়ে বলে জানা যায়। এছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনী (বিএন) চীন থেকে ২০টিরও বেশি যুদ্ধ জাহাজ সংগ্রহ করেছে। এর কয়েকটিতেও ত্রুটি ধরা পড়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী সম্প্রতি শেনজিয়া শিপইয়ার্ড থেকে দুটি চীনা যুদ্ধ জাহাজের  (বিএনএস উমর ফারুক এবং বিএনএস আবু উবাইদাহ) ডেলিভারি নিয়েছে। উভয় জাহাজ একাধিক ত্রুটি নিয়ে ২০২০ সালে মংলা বন্দর পৌঁছায়। সমুদ্রে পরীক্ষার সময়, জাহাজ দুটির নেভিগেশন রাডারে ত্রুটি ধরা পড়ে। এসব র‌্যাডার প্রয়াজনীয় উপদান সনাক্ত করতে সক্ষম নয়। এসব কারণে চীনে তৈরি পণ্য দিন দিন বিতর্কিত হচ্ছে।

কোভিড-১৯-পরবর্তী সময়ে অনেক ক্লায়েন্ট দেশ চীন সফর বাতিল এবং তাদের দেশে চীনা নাগরিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। যথাসময়ে উৎপাদন এখন চীনের জন্য দুঃস্বপ্ন। উহানের উচাং শিপইয়ার্ডের কাছাকাছি মিলিটারি ডিজাইন ইনস্টিটিউটের অবস্থান হওয়ায় নৌ প্রকল্পগুলি সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাস্তবায়নের আওতাধীন প্রকল্পগুলির ক্ষেত্রে কেবল মালয়েশিয়া এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য রফতানি প্রকল্পে আনুমানিক ৮০০ মিলিয়ন ডলার লোকসান হয়েছে। কোভিড-১৯-এর কারণে থাইল্যান্ড চীন থেকে ২২ বিলিয়ন ডলারের ইউয়ান ক্লাসের (টাইপ ০৪১) দুটি সাবমেরিন কেনার পরিকল্পনা বাতিল করেছে। সাম্প্রতিক একটি সিএসআইসি প্রতিবেদনে বলা হয়, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে চীনের নতুন আন্তর্জাতিক শিপিং চুক্তি বাতিলেরও সম্ভাবনা রয়েছে।

অবশ্যই ধোঁয়াশা কেটে গেলে একটি পরিষ্কার চিত্র ফুটে উঠবে। কিন্তু ততদিন চীনের ভাবমূর্তি ও বিশ্বাসযোগ্যতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য ।
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে