শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, সোমবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

মৃত্যুদণ্ড কার্যকারিতার ধরন পাল্টেছে যুগে যুগে

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
মৃত্যুদণ্ড কার্যকারিতার ধরন পাল্টেছে যুগে যুগে

মানুষের মুখেমুখে এখন একটি শব্দ মৃত্যুদণ্ড।
চাঞ্চল্যকর রিফাত হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মিন্নিসহ ৬ আসামিকে ঘিরে এর সূত্রপাত। সঙ্গে যুক্ত হয় ইডেন কলেজ অধ্যক্ষ মাহফুজা হত্যায় রায়ে গৃহকর্মী স্বপ্না ও রেশমার মৃত্যুদণ্ড। দেশে কোন নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না হওয়ায় দৃষ্টিটাও তাই এ মৃত্যুদণ্ডাদেশের প্রতি। 
বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পর যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় মৃত্যুদণ্ড শব্দটি বহুল আলোচিত হয়ে ওঠে।

সর্বোচ্চ ও চরম শাস্তি হল মৃত্যুদণ্ড। আদিকাল থেকে এ মৃত্যুদণ্ডাদেশের প্রচলন। কার্যকারিতা এখন সোজা হলেও প্রাচীনকালেও ছিল নিষ্ঠুর ও নির্মম।
যেমন একটি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর কিভাবে করা হয়েছিল, সেটা বলছি। মাননীয় বিচারক একটি  হত্যাজনিত অপরাধ কর্মের জন্য এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলেন। তিনি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পদ্ধতিও বাতলে দিলেন। ঐতিহাসিক রায়ে বিচারক আদেশ করলেন যে, 'অপরাধীর ডান হাত তপ্ত লৌহদণ্ড দ্বারা এমনভাবে পোড়াতে হবে, যাতে তার হাড় হতে মাংসপেশি চিমটি দিয়ে টেনে তুলা যায়। অপরাধীর প্রতিটি অঙ্গ হতে মাংসপেশি এমনভাবে তুলতে হবে যাতে অপরাধী প্রচন্ড কষ্ট পায় কিন্তু জীবিত থাকে। অধিকন্তু অপরাধীর শরীরকে এমনভাবে ঝলসাতে হবে, যাতে তার শরীর হতে মাংসপেশি মোমের মতো ঝড়ে পড়ে। অবশেষে তার হ্রদপিন্ডে যখন আগুনের আঁচড় লাগবে এবং পুরো শরীর অবশ হয়ে যাবে তখন তার মুন্ডু কর্তন করতে হবে। বিচারকের সেই আদেশ অনুযায়ী অপরাধী ব্যক্তির ওভাবেই দিনের পর দিন চরম নির্যাতনের মুখে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মৃত্যুদণ্ড ব্যক্তি হচ্ছে ফ্রান্সের অভিজাত গিরার্ড। আর যে ব্যক্তিটিকে হত্যা করেছিলেন, সেই ব্যক্তি হলেন উইলিয়াম দ্য অরেঞ্জ। যাঁকে নেদারল্যান্ডের Father of the Motherland (মাতৃভূমির জনক) বলা হয়, যাঁর নামে জাতীয় সঙ্গীত 'Het William..   ১৫৩৩ সালের ২৪ এপ্রিল জন্মগ্রহণকারী উইলিয়ামকে ১৫৮৪ সালের ১০ জুলাই  ডেলফটের বাসভবনে (প্রিন্সেনহপ) ঘাতক গিরার্ড ফ্রান্সের অভিজাত পরিচয়ে সাক্ষাৎ করতে এসে গুলি ছুঁড়ে হত্যা করে। 

এটিই বিশ্বের কোন রাষ্ট্রপ্রধানের প্রথম হত্যা। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগকালে উইলিয়ামের মুখে শেষ শব্দটি ছিল, 'হে ঈশ্বর এ অভাগা লোকটির প্রতি আপনি সহানুভূতি দেখান, আর আমার আত্মাকে শান্তি দিন'। মাননীয় বিচারক উইলিয়ামের হত্যাকারীর প্রতি উপরোক্ত অনুকম্পার বিষয়টি আমলে নেননি, বরং নিষ্ঠুর শাস্তি প্রদান করে ইতিহাস রচনা করেছেন। 
রাশিয়ান জাতির জনক পিটার ১৬৯৮ সালে বিদ্রোহী হয়ে ওঠা ১২'শ  বিশ্বাসঘাতকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরও ছিল চরম নির্যাতনমূলক। শুধু তাই নয়, সতর্ক বার্তাস্বরূপ বিশ্বাসঘাতকদের লাশ প্রকাশ্যে টাঙিয়ে রাখা হয়েছিল।

আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদেরও ফায়ারিং স্কোয়াডে  মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। পরে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রচলিত পদ্ধতিতেই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। এমনকি জনগণের চরম ঘৃণা ক্রোধ থাকা সত্ত্বেও স্বজনদের  হত্যাকারীদের কবরস্থ করার সুযোগ দেয়া হয়। যাহোক, মৃত্যুদণ্ড হচ্ছে একমাত্র পদ্ধতি যার মাধ্যমে সমাজের অপরাধীকে নিশ্চিহ্ন করা সম্ভব। মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি যতটা নিবারণমূলক অন্যকোন শাস্তি ততটা নয়। বিশ্ববরেণ্য অপরাধ বিজ্ঞানী Garofalo এর মতে, মৃত্যুদণ্ড অবলোকনে অন্যান্য ব্যক্তিরা আপনা থেকেই সংশোধিত হয়ে যায়। কারণ মৃত্যুদণ্ড তাদের কাছে যেন একসমূহ বিপদ সঙ্কেত। যে সঙ্কেত সহজে উপেক্ষীয় নয়। 
বস্তুত, নির্মম হত্যাকারী মৃত্যুদন্ড ভোগ করলে বিচার প্রত্যাশী জনগণ  খুশী হয়। তাদের মধ্যে সামাজিক নিরাপত্তাবোধ জাগ্রত করে। 

মৃত্যুদণ্ডও প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থার অন্যতম দৃষ্টান্ত। যদিও প্রতিশোধমূলক নীতি শাস্তির ক্ষেত্রে ক্রমে পরিত্যক্ত হয়ে আসছে, তারপরও এর গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না। কেননা, কোন ব্যক্তি হত্যা করে যদি কারাগারে কিছুকাল থাকার পর মুক্তি পেয়ে যায় তাহলেই ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ তৃপ্ত হয় না, বরং তারা আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে প্রতিশোধ নিতে চায়। তাই মৃত্যুদণ্ড প্রতিশোধমূলক হলেও এর প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। 

তাছাড়া মৃত্যুদণ্ড সামাজিক সংহতিকে দৃঢ়তর করে। প্রকৃত অপরাধী মৃত্যুদণ্ড ভোগ করলে সমাজে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি হয়। ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ মৃত্যুদণ্ডই কেবল সুগম করতে পারে। মৃত্যুদণ্ড মারাত্মক অপরাধীদের হাত থেকে সমাজকে রক্ষা করে। মৃত্যুদণ্ড অপরাধীকে পুনরায় অপরাধ করার সুযোগ দেয় না। সেহেতু সমাজ অপরাধীর কার্যকলাপ থেকে রেহাই পায়।

যদিও ইউরোপের ৩৪টির মতো দেশ মৃত্যুদণ্ডের প্রচলন বাতিল করেছে। তারা বলছে, মৃত্যুদণ্ড সুস্থ মস্তিষ্কে স্বত্বঃস্ফূর্তভাবে আরেকটি হত্যাকাণ্ডের নামান্তর। এটা মানবিক মূল্যবোধ ও অনুভূতিকে আঘাত করে। মৃত্যুদন্ডের নির্মম সাজা মানবীয় মূল্যবোধকে ঘায়েল করে। কিন্তু ইউরোপের বাস্তবতা আর আমাদের সমাজচিত্র এক নয়। এই দেশে মৃত্যুদন্ডের বিধান আজ বাতিল হলে কাল হত্যার মিছিল বেরুবে।

শাস্তির ধরন ও প্রকৃতিও অনেকটা পাল্টে গেছে। যেমন আদিম সমাজে ভয়ঙ্কর শাস্তির মধ্যে ছিল অঙ্গচ্ছেদ। প্রাচীন ভারতেও কেউ চুরি করে ধরা পড়লে তার হাত কেটে দেয়া হতো। মধ্যপ্রাচ্যে আজও এ আইনের প্রচলন থাকলেও পৃথিবীর অন্য কোন দেশে নেই। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ইটালিসহ অনেক দেশে লৌহ পুড়িয়ে অপরাধীর গায়ে ছাপ দেওয়ার রীতি প্রচলিত ছিল। ১৮২৯ সালে নির্মম এ শাস্তি বিলোপ করা হয়। পিলোরী অর্থ কাঠ নির্মিত শাস্তিস্তম্ভ। এর মধ্যে অপরাধী ব্যক্তির মাথা ও হাত ঢুকিয়ে আটকে রাখা হতো। ১৮৩৭ সালে এ প্রচলনও বিলুপ্ত করা হয়। নিঃসঙ্গ কারাবাসঃ কারাবাসের চেয়ে অধিকতর কষ্টদায়ক শাস্তি হল নিঃসঙ্গ কারাবাস। এ ধরনের শাস্তির ক্ষেত্রে অপরাধীর সামাজিক জীবনকে সম্পূর্ণভাবে অবদমিত করা হয়। এ প্রথা নিষ্ঠুর হলেও এর প্রচলন রয়েছে। কারাদণ্ডে দন্ডিত করার রীতি সর্বজনীন। শাস্তি অন্য আর সবার জন্য এমন একটি দৃষ্টান্ত যাতে আর কেউ অপরাধ কর্মে লিপ্ত হতে সাহস না পায়। এর লক্ষ্য হচ্ছে অপরাধী ব্যক্তিকে শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে এমন শিক্ষা দেয়া যাতে সে পুনরায় অপরাধে লিপ্ত হতে না পারে। 

বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, একই পরিবারের অন্তর্ভুক্ত অপর সদস্যদের ক্ষতিসাধন করলে তা অপরাধ হিসাবে গণ্য হতো না। অর্থাৎ শাস্তি দেওয়া হতো না। পুত্র তার পিতাকে হত্যা করলেও পরিবারের সদস্যরা এটাকে অপরাধ হিসাবে গণ্য করে শাস্তি দিতো না। পরিবার মনে করতো যেহেতু পরিবারের একজন সদস্য হত্যার শিকার হওয়ায় পরিবার নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হত্যাকারীকে শাস্তি দিয়ে পরিবারের আরও ক্ষতি করার কোন যৌক্তিকতা থাকতে পারে না। আদিম সমাজে অপরাধীদের যেসমস্ত ব্যবস্থা শাস্তি হিসেবে গ্রহণ করা হতো সেগুলোকে কোনপ্রকার শাস্তি বলা যায় না। রাজতন্ত্রের উৎপত্তিতে অপরাধীদের শাস্তিপ্রদান প্রজাদের বিষয় হিসেবে গণ্য হতে থাকে। এ ক্ষেত্রে অপরাধীকে শারীরিক শাস্তি দেয়া চালু হয়। আধুনিক যুগ শুরু হবার পর আইন ভঙ্গের প্রতি শাস্তিমূলক প্রতিক্রিয়া গৃহীত হতে থাকে। ফরাসী বিপ্লবের সময় নব্য সনাতন মতবাদ প্রসার লাভ করে। যেহেতু শিশু বা পাগলরা শাস্তি ও আনন্দের মধ্যকার পার্থক্য নিরূপণ করতে অক্ষম, সুতরাং তাদের অপরাধী বলা চলে না।  দৃষ্টি বাদী মতবাদে অপরাধীদের ব্যক্তিগত দায়িত্ব অস্বীকার করা হতো। প্রতিক্রিয়া মূলক শাস্তি ছিলো না। অপরাধকে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো স্বাভাবিক ঘটনা মনে করা হতো। তাদের মতে যে সব অপরাধী সংস্কারের উপযুক্ত তাদের সংস্কার করা এবং যারা অনুপযোগী তাদের সমষ্টি থেকে আলাদা করে মেরে ফেলা উচিত। আধুনিক যুগের প্রথমদিকে অপরাধীকে জনসমক্ষে অপমান করে সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন করা হতো। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষভাগ পর্যন্ত এই ধরনের শাস্তি ছিল। আধুনিক যুগেও কোন কোন অধিকার থেকে অপরাধীকে বঞ্চিত করা হয়। ভোট দেয়ার অধিকার, ভোটে দাঁড়ানোর অধিকার, বিদেশ পাড়ি দেয়ার অধিকার, চাকুরী করার অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা হয়। দ্বীপান্তর ব্যবস্থা ছিল প্রাচীন রোমেও। নির্বাসন দেওয়া হতো। ইংল্যান্ডে ১৫৯৭ সালে দ্বীপান্তর ব্যবস্থা গৃহীত হলেও তা রহিত করে। তবে অনেক দেশে এই ব্যবস্থা প্রবর্তন করে।  মধ্যযুগে দগ্ধ করে, চাকায় পিষ্ট করে, ডুবিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হতো। শারীরিক নির্যাতন দেওয়া হতো অঙ্গচ্ছেদ করা, কাষ্ঠখন্ড দ্বারা ছেঁকা, খাঁচায় আবদ্ধ রাখা, বেত্রাঘাত করা ইত্যাদি।  

আদিম সমাজে এবং মধ্য যুগে কারা শাস্তি ছিল না। প্রাচীন গ্রীসেও না। ইংল্যান্ডে এ্যাংলোর আমলে কারা ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন পদ্ধতিতে চার্চ কারাদণ্ড দিতেন, ছিপ নৌকায় এই শাস্তি কার্যকর করা হতো। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়