শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, সোমবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

মৃত্যুদণ্ড কার্যকারিতার ধরন পাল্টেছে যুগে যুগে

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
মৃত্যুদণ্ড কার্যকারিতার ধরন পাল্টেছে যুগে যুগে

মানুষের মুখেমুখে এখন একটি শব্দ মৃত্যুদণ্ড।
চাঞ্চল্যকর রিফাত হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মিন্নিসহ ৬ আসামিকে ঘিরে এর সূত্রপাত। সঙ্গে যুক্ত হয় ইডেন কলেজ অধ্যক্ষ মাহফুজা হত্যায় রায়ে গৃহকর্মী স্বপ্না ও রেশমার মৃত্যুদণ্ড। দেশে কোন নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না হওয়ায় দৃষ্টিটাও তাই এ মৃত্যুদণ্ডাদেশের প্রতি। 
বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পর যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় মৃত্যুদণ্ড শব্দটি বহুল আলোচিত হয়ে ওঠে।

সর্বোচ্চ ও চরম শাস্তি হল মৃত্যুদণ্ড। আদিকাল থেকে এ মৃত্যুদণ্ডাদেশের প্রচলন। কার্যকারিতা এখন সোজা হলেও প্রাচীনকালেও ছিল নিষ্ঠুর ও নির্মম।
যেমন একটি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর কিভাবে করা হয়েছিল, সেটা বলছি। মাননীয় বিচারক একটি  হত্যাজনিত অপরাধ কর্মের জন্য এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলেন। তিনি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পদ্ধতিও বাতলে দিলেন। ঐতিহাসিক রায়ে বিচারক আদেশ করলেন যে, 'অপরাধীর ডান হাত তপ্ত লৌহদণ্ড দ্বারা এমনভাবে পোড়াতে হবে, যাতে তার হাড় হতে মাংসপেশি চিমটি দিয়ে টেনে তুলা যায়। অপরাধীর প্রতিটি অঙ্গ হতে মাংসপেশি এমনভাবে তুলতে হবে যাতে অপরাধী প্রচন্ড কষ্ট পায় কিন্তু জীবিত থাকে। অধিকন্তু অপরাধীর শরীরকে এমনভাবে ঝলসাতে হবে, যাতে তার শরীর হতে মাংসপেশি মোমের মতো ঝড়ে পড়ে। অবশেষে তার হ্রদপিন্ডে যখন আগুনের আঁচড় লাগবে এবং পুরো শরীর অবশ হয়ে যাবে তখন তার মুন্ডু কর্তন করতে হবে। বিচারকের সেই আদেশ অনুযায়ী অপরাধী ব্যক্তির ওভাবেই দিনের পর দিন চরম নির্যাতনের মুখে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মৃত্যুদণ্ড ব্যক্তি হচ্ছে ফ্রান্সের অভিজাত গিরার্ড। আর যে ব্যক্তিটিকে হত্যা করেছিলেন, সেই ব্যক্তি হলেন উইলিয়াম দ্য অরেঞ্জ। যাঁকে নেদারল্যান্ডের Father of the Motherland (মাতৃভূমির জনক) বলা হয়, যাঁর নামে জাতীয় সঙ্গীত 'Het William..   ১৫৩৩ সালের ২৪ এপ্রিল জন্মগ্রহণকারী উইলিয়ামকে ১৫৮৪ সালের ১০ জুলাই  ডেলফটের বাসভবনে (প্রিন্সেনহপ) ঘাতক গিরার্ড ফ্রান্সের অভিজাত পরিচয়ে সাক্ষাৎ করতে এসে গুলি ছুঁড়ে হত্যা করে। 

এটিই বিশ্বের কোন রাষ্ট্রপ্রধানের প্রথম হত্যা। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগকালে উইলিয়ামের মুখে শেষ শব্দটি ছিল, 'হে ঈশ্বর এ অভাগা লোকটির প্রতি আপনি সহানুভূতি দেখান, আর আমার আত্মাকে শান্তি দিন'। মাননীয় বিচারক উইলিয়ামের হত্যাকারীর প্রতি উপরোক্ত অনুকম্পার বিষয়টি আমলে নেননি, বরং নিষ্ঠুর শাস্তি প্রদান করে ইতিহাস রচনা করেছেন। 
রাশিয়ান জাতির জনক পিটার ১৬৯৮ সালে বিদ্রোহী হয়ে ওঠা ১২'শ  বিশ্বাসঘাতকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরও ছিল চরম নির্যাতনমূলক। শুধু তাই নয়, সতর্ক বার্তাস্বরূপ বিশ্বাসঘাতকদের লাশ প্রকাশ্যে টাঙিয়ে রাখা হয়েছিল।

আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদেরও ফায়ারিং স্কোয়াডে  মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। পরে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রচলিত পদ্ধতিতেই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। এমনকি জনগণের চরম ঘৃণা ক্রোধ থাকা সত্ত্বেও স্বজনদের  হত্যাকারীদের কবরস্থ করার সুযোগ দেয়া হয়। যাহোক, মৃত্যুদণ্ড হচ্ছে একমাত্র পদ্ধতি যার মাধ্যমে সমাজের অপরাধীকে নিশ্চিহ্ন করা সম্ভব। মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি যতটা নিবারণমূলক অন্যকোন শাস্তি ততটা নয়। বিশ্ববরেণ্য অপরাধ বিজ্ঞানী Garofalo এর মতে, মৃত্যুদণ্ড অবলোকনে অন্যান্য ব্যক্তিরা আপনা থেকেই সংশোধিত হয়ে যায়। কারণ মৃত্যুদণ্ড তাদের কাছে যেন একসমূহ বিপদ সঙ্কেত। যে সঙ্কেত সহজে উপেক্ষীয় নয়। 
বস্তুত, নির্মম হত্যাকারী মৃত্যুদন্ড ভোগ করলে বিচার প্রত্যাশী জনগণ  খুশী হয়। তাদের মধ্যে সামাজিক নিরাপত্তাবোধ জাগ্রত করে। 

মৃত্যুদণ্ডও প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থার অন্যতম দৃষ্টান্ত। যদিও প্রতিশোধমূলক নীতি শাস্তির ক্ষেত্রে ক্রমে পরিত্যক্ত হয়ে আসছে, তারপরও এর গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না। কেননা, কোন ব্যক্তি হত্যা করে যদি কারাগারে কিছুকাল থাকার পর মুক্তি পেয়ে যায় তাহলেই ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ তৃপ্ত হয় না, বরং তারা আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে প্রতিশোধ নিতে চায়। তাই মৃত্যুদণ্ড প্রতিশোধমূলক হলেও এর প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। 

তাছাড়া মৃত্যুদণ্ড সামাজিক সংহতিকে দৃঢ়তর করে। প্রকৃত অপরাধী মৃত্যুদণ্ড ভোগ করলে সমাজে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি হয়। ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ মৃত্যুদণ্ডই কেবল সুগম করতে পারে। মৃত্যুদণ্ড মারাত্মক অপরাধীদের হাত থেকে সমাজকে রক্ষা করে। মৃত্যুদণ্ড অপরাধীকে পুনরায় অপরাধ করার সুযোগ দেয় না। সেহেতু সমাজ অপরাধীর কার্যকলাপ থেকে রেহাই পায়।

যদিও ইউরোপের ৩৪টির মতো দেশ মৃত্যুদণ্ডের প্রচলন বাতিল করেছে। তারা বলছে, মৃত্যুদণ্ড সুস্থ মস্তিষ্কে স্বত্বঃস্ফূর্তভাবে আরেকটি হত্যাকাণ্ডের নামান্তর। এটা মানবিক মূল্যবোধ ও অনুভূতিকে আঘাত করে। মৃত্যুদন্ডের নির্মম সাজা মানবীয় মূল্যবোধকে ঘায়েল করে। কিন্তু ইউরোপের বাস্তবতা আর আমাদের সমাজচিত্র এক নয়। এই দেশে মৃত্যুদন্ডের বিধান আজ বাতিল হলে কাল হত্যার মিছিল বেরুবে।

শাস্তির ধরন ও প্রকৃতিও অনেকটা পাল্টে গেছে। যেমন আদিম সমাজে ভয়ঙ্কর শাস্তির মধ্যে ছিল অঙ্গচ্ছেদ। প্রাচীন ভারতেও কেউ চুরি করে ধরা পড়লে তার হাত কেটে দেয়া হতো। মধ্যপ্রাচ্যে আজও এ আইনের প্রচলন থাকলেও পৃথিবীর অন্য কোন দেশে নেই। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ইটালিসহ অনেক দেশে লৌহ পুড়িয়ে অপরাধীর গায়ে ছাপ দেওয়ার রীতি প্রচলিত ছিল। ১৮২৯ সালে নির্মম এ শাস্তি বিলোপ করা হয়। পিলোরী অর্থ কাঠ নির্মিত শাস্তিস্তম্ভ। এর মধ্যে অপরাধী ব্যক্তির মাথা ও হাত ঢুকিয়ে আটকে রাখা হতো। ১৮৩৭ সালে এ প্রচলনও বিলুপ্ত করা হয়। নিঃসঙ্গ কারাবাসঃ কারাবাসের চেয়ে অধিকতর কষ্টদায়ক শাস্তি হল নিঃসঙ্গ কারাবাস। এ ধরনের শাস্তির ক্ষেত্রে অপরাধীর সামাজিক জীবনকে সম্পূর্ণভাবে অবদমিত করা হয়। এ প্রথা নিষ্ঠুর হলেও এর প্রচলন রয়েছে। কারাদণ্ডে দন্ডিত করার রীতি সর্বজনীন। শাস্তি অন্য আর সবার জন্য এমন একটি দৃষ্টান্ত যাতে আর কেউ অপরাধ কর্মে লিপ্ত হতে সাহস না পায়। এর লক্ষ্য হচ্ছে অপরাধী ব্যক্তিকে শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে এমন শিক্ষা দেয়া যাতে সে পুনরায় অপরাধে লিপ্ত হতে না পারে। 

বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, একই পরিবারের অন্তর্ভুক্ত অপর সদস্যদের ক্ষতিসাধন করলে তা অপরাধ হিসাবে গণ্য হতো না। অর্থাৎ শাস্তি দেওয়া হতো না। পুত্র তার পিতাকে হত্যা করলেও পরিবারের সদস্যরা এটাকে অপরাধ হিসাবে গণ্য করে শাস্তি দিতো না। পরিবার মনে করতো যেহেতু পরিবারের একজন সদস্য হত্যার শিকার হওয়ায় পরিবার নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হত্যাকারীকে শাস্তি দিয়ে পরিবারের আরও ক্ষতি করার কোন যৌক্তিকতা থাকতে পারে না। আদিম সমাজে অপরাধীদের যেসমস্ত ব্যবস্থা শাস্তি হিসেবে গ্রহণ করা হতো সেগুলোকে কোনপ্রকার শাস্তি বলা যায় না। রাজতন্ত্রের উৎপত্তিতে অপরাধীদের শাস্তিপ্রদান প্রজাদের বিষয় হিসেবে গণ্য হতে থাকে। এ ক্ষেত্রে অপরাধীকে শারীরিক শাস্তি দেয়া চালু হয়। আধুনিক যুগ শুরু হবার পর আইন ভঙ্গের প্রতি শাস্তিমূলক প্রতিক্রিয়া গৃহীত হতে থাকে। ফরাসী বিপ্লবের সময় নব্য সনাতন মতবাদ প্রসার লাভ করে। যেহেতু শিশু বা পাগলরা শাস্তি ও আনন্দের মধ্যকার পার্থক্য নিরূপণ করতে অক্ষম, সুতরাং তাদের অপরাধী বলা চলে না।  দৃষ্টি বাদী মতবাদে অপরাধীদের ব্যক্তিগত দায়িত্ব অস্বীকার করা হতো। প্রতিক্রিয়া মূলক শাস্তি ছিলো না। অপরাধকে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো স্বাভাবিক ঘটনা মনে করা হতো। তাদের মতে যে সব অপরাধী সংস্কারের উপযুক্ত তাদের সংস্কার করা এবং যারা অনুপযোগী তাদের সমষ্টি থেকে আলাদা করে মেরে ফেলা উচিত। আধুনিক যুগের প্রথমদিকে অপরাধীকে জনসমক্ষে অপমান করে সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন করা হতো। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষভাগ পর্যন্ত এই ধরনের শাস্তি ছিল। আধুনিক যুগেও কোন কোন অধিকার থেকে অপরাধীকে বঞ্চিত করা হয়। ভোট দেয়ার অধিকার, ভোটে দাঁড়ানোর অধিকার, বিদেশ পাড়ি দেয়ার অধিকার, চাকুরী করার অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা হয়। দ্বীপান্তর ব্যবস্থা ছিল প্রাচীন রোমেও। নির্বাসন দেওয়া হতো। ইংল্যান্ডে ১৫৯৭ সালে দ্বীপান্তর ব্যবস্থা গৃহীত হলেও তা রহিত করে। তবে অনেক দেশে এই ব্যবস্থা প্রবর্তন করে।  মধ্যযুগে দগ্ধ করে, চাকায় পিষ্ট করে, ডুবিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হতো। শারীরিক নির্যাতন দেওয়া হতো অঙ্গচ্ছেদ করা, কাষ্ঠখন্ড দ্বারা ছেঁকা, খাঁচায় আবদ্ধ রাখা, বেত্রাঘাত করা ইত্যাদি।  

আদিম সমাজে এবং মধ্য যুগে কারা শাস্তি ছিল না। প্রাচীন গ্রীসেও না। ইংল্যান্ডে এ্যাংলোর আমলে কারা ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন পদ্ধতিতে চার্চ কারাদণ্ড দিতেন, ছিপ নৌকায় এই শাস্তি কার্যকর করা হতো। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে মন্দিরে যাওয়ার পথে নিহত একই পরিবারের ৪ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে মন্দিরে যাওয়ার পথে নিহত একই পরিবারের ৪ ভারতীয়

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে শহীদ জুলাই দিবস উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে শহীদ জুলাই দিবস উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৩০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বাসায় বিস্ফোরণ: দগ্ধ চার মাসের শিশুর মৃত্যু, বাবা-মা হাসপাতালে
টঙ্গীতে বাসায় বিস্ফোরণ: দগ্ধ চার মাসের শিশুর মৃত্যু, বাবা-মা হাসপাতালে

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে অবহেলিত সড়ক, দুর্ভোগে ২২ গ্রামের মানুষ
মানিকগঞ্জে অবহেলিত সড়ক, দুর্ভোগে ২২ গ্রামের মানুষ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প
রাশিয়ায় আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে “সূর্য দীঘল বাড়ি” নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’ আয়োজন
সিডনিতে “সূর্য দীঘল বাড়ি” নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’ আয়োজন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিতারে জামিন পার’ দেখতে গিয়ে যে বৈষম্যের শিকার আইফোন ব্যবহারকারীরা
‘সিতারে জামিন পার’ দেখতে গিয়ে যে বৈষম্যের শিকার আইফোন ব্যবহারকারীরা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের
মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সুবিধাভোগীদের মাঝে ১২ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সুবিধাভোগীদের মাঝে ১২ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শিশুদের পাশে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল
বিশেষ শিশুদের পাশে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?
ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু
জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ
বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন
মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক
ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান
জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার
ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫
স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা