শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৭, বুধবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

হেলাল হাফিজ এক ধ্রুপদী অস্পষ্টতা

মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
হেলাল হাফিজ এক ধ্রুপদী অস্পষ্টতা

তার দু’চোখ ভেজা জলে, তার চোখে আগুন জ্বলে। আগুন ও জলের সুনিপুণ কারুকাজের একনিষ্ঠ কারিগর তিনি, দুর্বিনীত যৌবন ধুয়েছেন আগুনজলে। স্বরচিত কবিতায় আবেগের বেনোজলে নিজেকে ভাসিয়ে গেয়েছেন যৌবনের জয়গান ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়/এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।’এ যৌবন কেবল বিদ্রোহের প্রতিবাদ-প্রতিরোধের নয়, এ যৌবন শ্বাশত প্রেমের, নতুন সৃষ্টির। এ যৌবনে যিনি আগুন জ্বালেন, জল ঢালেন, তিনি প্রেমিক ও প্রতিবাদী হেলাল হাফিজ। আজ ৭ অক্টোবর তিনি পা রাখলেন তিয়াত্তরে। শুভ জন্মদিন কবি। জন্মদিনে কবিকে তারই রচিত কবিতা দিয়ে শুভেচ্ছা ‘তোমার জন্য সকাল, দুপুর/ তোমার জন্য সন্ধ্যা,/ তোমার জন্য সকল গোলাপ/ এবং রজনীগন্ধ্যা’। 

১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের সময় রচিত ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ কবিতার কালোত্তীর্ণ দুটি পঙক্তি (‘এখন যৌবন যার...) হেলাল হাফিজকে এনে দেয় তারকা কবির খ্যাতি। এ দুটি পঙক্তি কেবল হেলাল হাফিজের নয়, তরুণদের কাছেও অত্যন্ত প্রিয়। তরুণ সমাজের কাছে অন্যায়- অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-প্রতিরোধের অনুপ্রেরণা। কিন্তু এমন উদ্দীপক কবিতার স্রষ্টা হলেও কবি হেলাল হাফিজ আমার চোখে কেবলই একজন ‘পরিপুষ্ট প্রেমিক’। জল ও আগুনের বৈপরীত্যের মধ্যেও যে সন্মিলন, তার আরেক রূপই তো প্রেম। প্রেম হলো স্বপ্ন দেখা। হেলাল হাফিজ প্রকৃতপক্ষে স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গের মেলবদ্ধ কবি। স্বপ্ন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, আবার জীবিতের মধ্যেই বেঁচে থাকে স্বপ্নরা। এই প্রেম ও স্বপ্নকে সুঁই-সুতো বানিয়ে কবিতার পরতে যে অমোঘ শিল্পকর্ম রচনা করেন হেলাল হাফিজ, তা কেবল একজন কবির নিছক খেয়াল নয়। যদিও হেলাল বড় খেয়ালী মানুষ, যিনি আপন ঘরে খিল লাগিয়ে নিজেকে নিভৃতে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করেন আলস্যজাত নীরবতায়। তাই তো স্বল্পপ্রজ, নিভৃতচারী হেলাল হাফিজ তিয়াত্তরেও এক ধ্রুপদী অস্পষ্টতা,  খ্যাতির বিড়ম্বনায় বিব্রত এক লাজুক প্রাণ। যে প্রাণ নিজেকে দোলাতে ভেজাতে ভালোবাসে শরীরি ঝর্ণার জলে, জলের অনলে। যে প্রাণ দ্বিধাহীন বলে ‘যদি যেতে চাও, যাও/ আমি পথ হবো চরণের তলে,/ না ছুঁয়ে তোমাকে ছোঁব/ ফেরাবো না, পোড়াবোই হিমেল অনলে।’
কাব্যগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ (১৯৮৬) ও ‘বেদনাকে বলেছি কেঁদো না’(২০১৯) এর কিছু কবিতা বিশেষ করে ’কবিতা একাত্তর’(২০১২) তে ‘অচল প্রেমের পদ্য’ অনুশিরোনামে প্রেম-বিরহের হৃদয়গ্রাহী  ক্ষুদে কবিতাগুলো  আমাকে দারুনভাবে বিমোহিত করে আজও। আমি ‘অচল প্রেমের পদ্য’এর ভেতর খুঁজে পেয়েছি এক আপাতঃ প্রতিবাদীর আড়ালে একজন পরিপূর্ণ প্রেমিককে। পদ্যগুচ্ছের অন্তরাত্মা যেন কবির নিজের জীবনের মতো ধ্রুপদী প্রেম ও রহস্যময়তায় পরিপূর্ণ। 

কবিতা, প্রেম, আলস্য, আত্মপীড়ণ, নিভৃতবাস এবং সময়ের অপচয় নিয়েই হেলাল হাফিজ। তরুণেরা তাকে ভালবাসে। তরুণীরা বেশি। সে দলে কিশোরীও আছে। তারা হেলালের কবিতায় খুঁজে পায় নিজেদের ব্যক্তিগত গল্প। কবির জন্মদিনে একটা অপ্রিয় কথা বলি,অল্প লিখে নামি কবি হওয়া হেলাল হাফিজ যিনি নিজেকে কেবল ঠকিয়েই গেলেন আর ঠকিয়ে চলেছেন তার ভক্তক‚লকে। পাঠকদের নতুন কবিতা থেকে বঞ্চিত করাও এক ধরনের ঠকানো বৈকি! যদিও নিজে ঠকতে ঠকতে হেলাল থেকে কবি হয়ে উঠেছেন। ‘কবি’ এখন তার ডাকনাম হয়ে গেছে। সবাই কত দরদ দিয়ে তাকে কবি ডাকে। যেমন খোলা আকাশে উড়তে উড়তে মেঘেরা ডাকে, মেঘের সংসারে কবি দরদী বন্ধু এক, বন্ধু প্রতিদিন। যে বন্ধু কবিতার রৌদ্রকরোজ্জ্বল উঠোনে দাড়িঁয়ে  বলতে পারেন ‘কেউ ডাকেনি তবু এলাম, বলতে এলাম ভালোবাসি।’ দীর্ঘ জীবনের চেয়েও দীর্ঘতর বেদনায় মোড়া এ কবিজীবন যখন শুদ্ধ উচ্চারণে বলে ‘হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি/ নয় তো গিয়েছি হেরে,/ থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা/ কে কাকে গেলাম ছেড়ে।’ তখন মন ছুঁয়ে যায় মুগ্ধতায়। এসব পঙক্তি ভালো লাগার কী কোন বয়স আছে!  ভাল লাগার বয়স নেই বলে ভাল লাগে শুনতে ‘আমাকে উস্টা মেরে দিব্যি যাচ্ছো চলে,/ দেখি দেখি/ বাঁ পায়ের চারু নখে চোট লাগেনি তো?/ ইস ! করেছো কি? বসো না লক্ষ্মীটি/ ক্ষমার রুমালে মুছে সজীব ক্ষতেই/ এন্টিসেপটিক দুটো চুমো দিয়ে দেই।’ কিংবা  ‘নখের নিচে রেখেছিলাম/ তোমার জন্য প্রেম,/ কাটতে কাটতে সব খোয়ালাম/ বললে না তো,-‘শ্যাম’/ এই তো আমি তোমার ভূমি/ ভালোবাসার খালা,/ আঙুল ধরো লাঙ্গল চষো/ পরাও প্রণয় মালা।’ অথবা ‘আছি।/ বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে,/ আছি,/ মনে ও মগজে/ গুন্ গুন্ করে / প্রণয়ের মৌমাছি।’

নেত্রকোণার তালুকদার বাড়ির পুত হেলালের কবি হয়ে ওঠার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান নারীর।

তিনি এক জীবনে খন্ড খন্ড ভালবাসা পেয়েছেন আর সেই ভালবাসা বেদনা হয়ে তাকে দিয়ে কবিতা লিখিয়ে নিয়েছে। আর এখনো তিনি দিনের পর দিন নিজেকে দিয়ে নিজে উপভোগ করেন ভক্তের ভালোবাসা। দুঃখ ও বেদনাকে সবাই উপভোগ করতে পারে না। কবি সেটা ভাল করেই রপ্ত করেছেন।  হেলাল হাফিজ দেশের কবিতাঙ্গনে পা রাখেন ১৯৬০ দশকের মাঝামাঝি এবং সাংবাদিকতা পেশায় যোগ দেন ১৯৭০ দশকের গোড়ায়। ১৯৯০ দশকের শেষভাগে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় কিছুকাল কবির সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছিল আমার। তখন আমাদের ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। কবি সেসময় একান্তে অনেক জমানো কথা বলেন আমাকে। তিনি বড় দুঃখপ্রিয় মানুষ। দুঃখ-বেদনা তাকে কবি করে তুলেছে। মাতৃহীনতার বেদনা, একাকিত্বের বেদনা, অপ্রাপ্তির বেদনা আর ভালোবাসাজাত মিহি বেদনার মিশিলে তিনি আজকের হেলাল হাফিজ। এই বেদনাময় ভালবাসা তাকে বহেমিয়ান করেছে আর অভিমানী। যুগান্তরের কমলাপুর লাগোয়া মতিঝিলের স্টিলবিল্ড অফিসে বসে তার কবি হয়ে ওঠার কাহিনি শুনতে শুনতে রাত ফুরিয়ে গেছে, আমরা টের পাইনি। বেশির ভাগই ছিল তার ভালবাসার, তার বেদনার গল্প। যেখানে কবিপ্রাণ ‘এতো ভালোবাসা পেয়ে, ভিতরে ভীষণ লাজে বেদনারা লাল হয়ে গেছে।’ ব্যক্তিগত গল্পে জানিয়েছেন কবি নিজের কবিতার মতই নারীর দারুণ ভক্ত। ডিজিটাল জামানার আগে মেয়েদের কাছ থেকে গাদা গাদা প্রেমপত্র পেতেন। এখন নিয়মিত তাকে ভার্চুয়াল লাভ অফার পাঠান ফেসবুক কন্যারা।  শৈশবে প্রায়ই কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে হঠাৎ হাওয়া হয়ে যেতেন। এ যেন ‘কোনোদিন, আচমকা, একদিন/ ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে,/ ‘চলো’, যেদিকে দু’চোখ যায় চলে যাই,/ যাবে?’ 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর কবির মগজে পাকাপাকি বাসা বাঁধে  বহেমিয়ানতা। একসময় একঘেয়েমি কাটাতে চাকরি ছেড়ে জুয়াকে পেশা করে দিবানিশি তাস খেলেছেন। আবার কখনওবা অর্থের বিনিময়ে  বিত্তশালী সুন্দরী নারীর এক্সট্রা মেরিটিয়াল ফ্রেন্ড বা জিগলৌ হয়ে দিনের পর দিন তাদের সঙ্গ দিয়েছেন, কবিতা শুনিয়েছেন। সে-সব দূর অতীতের কেচ্ছা। বহুকাল হয় ধূমপান, মদ্যপান, জুয়াখেলা ছেড়ে এখন ফেসবুকের নতুন নেশায় মাতোয়ারা এ বয়সীতরুন। সাতসকাল থেকে মধ্যরাত অবধি অফুরান সময় কাটান ভার্চুয়াল কনভার্সেসনে। তার ফেসবুক বন্ধুদের গরিষ্ঠসংখ্যকই সুন্দরী রমণীকুল যাদের গড় বয়স উনিশ। কবির অনেক শুভাকাঙ্খীর অনুযোগ, মাত্রাতিরিক্ত ফেসবুক আসক্তি তার স্বাস্থ্যকে ক্রমেই ঝুকিপূর্ণ করে তুলছে। স্ক্রিনের উজ্জল আলোয় পুরুষ্ট হচ্ছে তার চোখে বাসা বাঁধা গ্লুকোমা। একদা দীর্ঘস্থায়ী স্বেচ্ছানির্বাসনের মতো স্বেচ্ছায় দৃষ্টিহীনতার দিকে হেঁটে চলেছেন কবি।  

কবির আঙুল ছলনা করতে জানেনা। তাই কবিতায় নিজের নিরাশ্রয় পাঁচটি আঙুল নির্দ্বিধায় অলংকার করে নিতে বলেছিলেন তার প্রেয়সী হেলেনকে। কবির প্রথম প্রেম হেলেন কী জানেন, তার কবির আঙুল এখন অ্যান্ড্রয়েড’র উজ্জল স্ক্রিনে ভেসে ওঠা কত ভার্চুয়াল মুখ স্পর্শ করে সকাল-সন্ধ্যা। ফেসবুকের কিশোরী বন্ধুদের মাঝে কবি খোঁজেন ছোটবেলার হেলেনকে। তরুণী বান্ধবীদের সঙ্গে ইনবক্সে খুনসুটির ফাঁকে হাতড়ে বেড়ান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিময় ক্যাম্পাসের হেলেনময় সেই সোনালি দিনগুলো। স্মৃতিরোমান্থন করেন সবিতাদি’র স্নেহের আঁচলের নিচে ক্ষনিকের এক টুকরো আশ্রয়। বয়সে অনেক বড় জ্ঞাতিবোন রেণু সে-সময় কবির অন্যতম কাব্যলক্ষ্মী। রেণু আপা একা নন, কবিকে আরো প্রভাবিত করেছেন বন্ধুর ছোটবোন বাল্যপ্রেমিকা হেলেন এবং মিস্ট্রেস সবিতা সেন , যিনি ছিলেন রেণু আপার প্রায় সমবয়সি। কবিতায় অনেকের নাম এলেও কিন্তু কখনই রেণু আপাকে আনেননি কবি, খুব সন্তর্পণে এড়িয়ে গেছেন এই অবমিশ্র প্রেম।

প্রেম-বিরহের বয়স নেই, তেমনি কবির কাব্য ভাবনারও। মানুষ বুড়ো হলেও মানুষের মন তো বুড়ো হয়না কখনো। আর কবি তো রক্ত-মাংশেরই মানুষ। তাইতো বৃদ্ধবেলায়ও হেলাল হাফিজের আঙুল ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে ভালবাসা ছড়ায়। সেই ভালবাসায় কবি আবিষ্কার করেন যৌবনের নিজেকে, নিজের না-পাওয়াকে। হেলাল-হেলেনের ধ্রুপদী প্রেম, পাওয়া-না-পাওয়ার কাব্য, আনন্দ ছাপিয়ে বেদনার প্রগাঢ় অনুভ‚তি তো জীবনেরই গল্প। এইসব গল্পের ক্যানভাসে আঁকা কবিতার ভেতর কেবলই গভীর শূন্যতা। হেলাল হাফিজ আগাগোড়া ধ্রুপদী অস্পষ্টতায় মোড়া এক প্রাণ। তার যাপিতজীবন একটি বেদনার গল্প, যেখানে নিঃসঙ্গতা আর আড়ষ্টতা গলাগলি করে থাকে সখের বৈরাগ্যে। যে গল্পের উঠানে হেলেন-সবিতারা সংগোপনে অশ্রু ঝরায় শ্রাবণের মেঘ হয়ে। নিঝুম রাতে যখন বালিশে মুখ গুঁজে ফুপিয়ে কাঁদেন কবি, তখন অ্যান্ড্রয়েড’র স্ক্রিন থেকে বেরিয়ে এসে কেউ কী তার মাথার চুলে বিলি কেটে বলে এই তো আমি! কবি কী তখন কল্পনায় কারোকে হেলেন কিংবা সবিতাদি ভেবে বলেন তোমাকে দূর থেকে ভালবাসার আনন্দ অন্যরকম এক বেদনা! 
চিরস্থায়ীভাবে সংসারবিমুখ হয়ে সন্যাস জীবনযাপনে অভ্যস্থ হেলাল হাফিজ তিয়াত্তরতম জন্মদিন সামনে রেখে লেখা এক রচনায় আক্ষেপ করে বলেছেন ‘আমার আর ঘর হলো না, সংসার হলো না, অর্থকড়ি হলো না, প্রতিষ্ঠা হলো না।’ কবি ‘জীবনের প্রায় শেষপ্রান্তে’ দাঁড়িয়ে নিজেকে মূল্যায়ন করেছেন এভাবে ‘এখন কেবলই আমার মনে হয়, জীবনের সময়গুলো বৃথাই অপচয় করেছি। কত সুন্দর সুন্দর কবিতার পঙ্ক্তি এসেছে মাথায়, আমি টেবিলে বসিনি, লিখিনি। জীবনটা অপচয়ই করেছি বলা যায়। এ জন্য আমি এখন ভীষণভাবে লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী।’ 

অনেক দেরিতে হেলাল হাফিজের ভাগ্যে জুটেছে বাংলা একাডেমী পুরস্কার। একুশে পদক কী জীবদ্দশায় মিলবে? একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদকের তকমা লাগল কী লাগল না এ নিয়ে অবশ্য কোন আক্ষেপ-অনুযোগ নেই কবির। কারণ একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত্রিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যে জীবনের সলতে নিভে যেতে পারতো, ভাগ্যক্রমে সেই জীবনই আগামী বছর  ২০২১ সালে উদ্যাপন করতে যাচ্ছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। এ জন্য ৫০ বছর বেঁচে থাকা, এ তো অনেক বড় পাওয়া, অনেক সৌভাগ্য। দীর্ঘজীবী হোন হেলাল হাফিজ। স্বাধীনতার কবিতা লিখে রাষ্ট্রীয় পুরস্কার না মেলার আক্ষেপ তার না থাকলেও আমার আছে, আমার মতো অসংখ্য কবিভক্তের। 

লেখক: বাংলাদেশ প্রতিদিনের উপসম্পাদক ও কবি।  

 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে