শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৯, সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২০

যুদ্ধটা আসলে নিজের সাথেই; অন্যরা স্রেফ দর্শক!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধটা আসলে নিজের সাথেই; অন্যরা স্রেফ দর্শক!

মাঝে মাঝেই ইচ্ছে করে একটা ট্রেনে চেপে বসি। একটা অজানা স্টেশনে নেমে পড়ি। তারপর হেঁটে হেঁটে নাম না জানা এক নদীর ধারে বসে বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিই। একই শহরে থাকি আমরা। সুযোগ এবং ইচ্ছে থাকার পরও এই যে আমি তোমাকে দেখতে যাই না; আমার কাছে এটাই আমার প্রেম। গভীরতম ভালোলাগা ছুয়ে দেখতে নেই। আমার মন কেমন করা দিনে; আমার নির্ঘুম রাতে অথবা যেকোন সংকটে আমি জানি তুমি আছো। কোথাও না থেকেও অনেকটা জুড়ে থাকা যায়। জীবন কখনো কখনো এত বেশি অদ্ভুত!

আমাদের সময়ে স্লেটে চক দিয়ে লেখা হতো। শুরুতে বাবা মা বা শিক্ষক স্লেটে অ আ ক খ লিখে দিতেন। সেই লেখার উপর হাত ঘুরিয়ে বাচ্চারা লেখা শিখতো। একটু বড় হয়ে মায়ের কাছে শুনেছি- বই দেখে আমি নিজে নিজে লিখতে শিখেছি। আমার স্লেটে কেউ লিখে দিলে আমি কাঁদতাম। কারো লেখার উপর হাত ঘুরাতাম না। কাঁদতে কাঁদতে চোখের পানিতে স্লেট মুছে নিজে লিখতাম।

আমার বাবা মা আমাকে নিজেকে মানুষ ভাবতে শিখিয়েছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমি বেশ স্বাধীনচেতা। মন যা চাই তাই করি, কোন হিসেব নিকেষ ছাড়াই। বাকি জীবনটাও আমি আমার মত করেই কাটাতে চাই। আমার এই পথচলায় আমার সাথে কে থাকলো বা না থাকলো সেটা আলাদা কোন গুরুত্ব বহন করে না আমার কাছে। আমার স্কুলবেলায় নাইন টেনে আমি খুব সমরেশ পড়তাম। নকশালবাড়ি মাথায় গেথে আছে সেই থেকে। আমার এলাকায় একসময় চরমপন্থীদের দোর্দণ্ড প্রতাপ ছিল। কত রাত স্বপ্ন দেখেছি পালিয়ে যেয়ে বিপ্লব করবো। আমি ব্যক্তিজীবনে চরমপন্থী। আমার জীবনে মাঝামাঝি বলে কোন শব্দ নেই। আমার না মানে না। আমার হ্যাঁ মানে হ্যাঁ। হ্যাঁ আর না এর মাঝামাঝি আমি কখনো থাকি না।

এই জীবনে অনেকের ভালোবাসা পায়ে ঠেলেছি। আবার যাকে ভালোবেসেছি কোন এক অজানা অভিমানে ছুঁয়ে দেখা হয়নি তাকে। জীবনে আর যাই হোক কারো অনুভূতিকে আহত করা উচিত না। কারো ভালোবাসার প্রতিদানে তাকে ভালোবাসতে না পারেন ক্ষতি নেই কিন্তু সেটা যেন কোনভাবেই ঐ ব্যক্তির অসম্মান বা ক্ষতের সৃষ্টি না করে। কখনোই কারো পাঁজর ভাঙার কারণ হওয়া উচিত না। নিজের জীবনের না পাওয়ার হিসেব মেলাতে গিয়ে অন্যের জীবনের বঞ্চনার উপলক্ষ্য বা একমাত্র কারণ না হওয়া।

এমন তো হতেই পারে আপনি যাকে চেয়েছেন তার সাথে কখনোই একসাথে হাঁটা হয়নি। তার বারান্দায় কখনো শুকানো হবে না আপনার শাড়ি জামা। কিন্তু যে মানুষটা একান্ত ভালোবেসে এসেছে আপনার জীবনে; নিজের ভালো থাকার একচ্ছত্র ইজারা তুলে দিয়েছে আপনার হাতে। একবার চোখ টা বন্ধ করে নিজেকে সমর্পণ করেন সেই মানুষটার কাছে। বিশ্বাস করেন-ঠকবেন না। ভালোবাসা এমনই সর্বগ্রাসী; যা কেড়ে নেয় ফিরিয়ে দেয় তারচেয়ে কয়েক গুণ বেশি। ভালোবেসে নিজেকে কাঁদান তাতে আপত্তি নেই কিন্তু সেই আঁচে নিজের মানুষটাকে পুড়তে দিয়েন না। শক্ত করে ভালোবাসার মানুষটার হাতটা ধরে রাখেন। বুকের সাথে লেপটে থাকেন। প্রতিটা হার্টবিট যেন আপনার উপস্থিতির জানান দেয়।

তীব্র ভালোবাসার থেকেই তো অভিমানের জন্ম হয়। অভিমানের দেয়ালটা কাউকে না কাউকে তো ডিঙাতেই হবে। না হয় আপনিই এগিয়ে আসেন। বিশ্বাস করেন এই পরাজয়ে কোন লজ্জা নেই বরং সবটাই প্রাপ্তি। নিজের মানুষটাকে আগলে রাখেন। তার আত্মা কি চায় সেটা বোঝার চেষ্টা করেন।আপনার ঘরটাই তখন স্বর্গ হয়ে উঠবে।

প্রতিটা মানুষের একটা নিজস্ব আকাশ থাকে। সেখানে কখনো মেঘ জমে আবার কখনো বা রৌদ্র খেলা করে। প্রতিটা মানুষের একটা নিজের বারান্দা থাকে। ঘরে যখন দমবন্ধ লাগে তখন মানুষ সেই বারান্দাতে গিয়ে শ্বাস ফেলে। এই আকাশ এই বারান্দা খুব নিজের। এখানে অন্য কারো বিচরণ নেই। কেউ যদি ভুল করে ঢুকে পড়ে সেটা একান্তই তার সমস্যা।
বারান্দা ভালো থাকুক
আকাশ ভালো থাকুক ...

মনের দাবির চেয়ে বড় কোন দাবি পৃথিবীতে নেই। মনের বিনিময় তো শুধু মনের সাথেই হয়। অধিকাংশ মানুষই জীবনভর হাতড়িয়ে মরে। পাওয়া টা আর হয়ে ওঠে না। বড় কোন আবেগ, প্রেম কিংবা সহমর্মিতা হৃদয়ে শুধু রক্তই ঝরায়। গন্তব্যহীন, ঠিকানাহীন, দায়বদ্ধতাহীন কোন বিনিময়কে আমি সম্পর্ক বলতে নারাজ। হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব। এটা ছাড়া শুধুই যন্ত্রণা, শুধুই অপমান।

বেলাশেষে ফিরে এসে পাইনি তোমায় ...
কথাটা সবসময় সত্যি নয়। যে থাকার সে থেকেই যায়। এক পৃথিবী দূরে থেকেও সাথে থাকা যায়। সাথে থাকা মানে একছাদের নিচে থাকা নয়। তারে দেখি না নয়নে, তবু সে থাকে পরাণে। বাকি সব শুধুই লৌকিকতা!

যার কাছে আপনার আকাশ সমান প্রত্যাশা থাকবে; তার কাছ থেকে যন্ত্রণা ছাড়া কিছুই পাবেন না। কিন্তু এমন কেউ আপনার পাশে দাঁড়িয়ে যাবে; যার কাছে আপনি কখনোই কোন দাবি রাখেননি। বড্ড অদ্ভুত এই সমীকরণ! ফোনের ওপাশে কারো একটা হ্যালো শোনার জন্য আপনার কলিজা ফেটে যাবে। ফোন হাতে নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকবেন। মুখস্থ নাম্বার চেপে ডায়াল করে রিং হওয়ার আগেই কেটে দেবেন। এটাই হলো অপ্রেম অথবা মন্দবাসার গল্প। যার শেষটায় থাকে পাঁজর ভাঙা ব্যথা।

রবি বাবুর পূজা পর্বের গানগুলো আমার সবচেয়ে প্রিয়। সব প্রেম তো আসলে ঈশ্বরে যেয়েই শেষ হয়। সবদেশে, সবকালে প্রেমের ধরণ একই। প্রেম মানেই তো সমর্পণ। প্রেম মানেই ঈশ্বরজ্ঞানে প্রার্থনা। চাওয়ার তীব্রতা যখন বেশি থাকে, তখন হাহাকার থাকে। পাওয়ার পর সেটার আবেদন হারাতে থাকে।

শুধু চুপচাপ পাশে বসে থেকেও বুঝিয়ে দেওয়া যায়, ‘আমি আছি’। মন চাইলেই কথা বলা যায় তার সাথে, ডাকলেই দেখা হওয়া সম্ভব। এমনকি ইচ্ছে হলে দূরে কোথাও চলে যাওয়া যায়। 
সময়, সুযোগ এবং ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও এগুলোর কোনটাই যখন আপনি করবেন না, তখন বুঝবেন আপনি বড় হয়ে গেছেন।

জীবনে টানাপোড়ন থাকবে, না পাওয়া থাকবে, পাঁজর ভাঙ্গা হাহাকার থাকবে। সবকিছু ছাপিয়ে ছোট ছোট প্রাপ্তি গুলোর মাঝে যে আনন্দ লুকিয়ে থাকে সেটাকে আস্বাদন করতে পারার নামই সুখ। সারা দুনিয়া আঙ্গুল তুললেও লাগে না। কিন্তু যাকে ‘টেকেন ফর গ্রান্টেড’ ধরে নেওয়া হয়; তার ছুঁড়ে দেওয়া প্রশ্ন রক্তাক্ত করে। যে মানুষটা গোটা পৃথিবীর সমান দামী আপনার কাছে; তার জীবনের কোথাও হয়তো আপনি নেই ! কি নির্মম তাই না?  আর এই  গল্পের সবচেয়ে কঠিন সত্য হলো, এ ব্যথার কোন নালিশ নেই।

প্রতিটা মানুষেরই কোন না কোন ‘না পাওয়া’ থাকে। এই না পাওয়াটা খুব আপন আর নিজের। অনেকটা তুলে রাখা শাড়ি বা জামা কাপড়ের মতন। মাঝে মাঝে বের করে ভাঁজ ভেঙে নেড়েচেড়ে দেখতে ভালো লাগে। পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন, হৃদয়হীন বা বাস্তববাদী মানুষটাও কখনো কখনো নিজের সেই একান্ত শূন্যতার হাহাকারে ক্ষণিকের জন্য হলেও থমকে দাঁড়ায়। যুদ্ধটা আসলে নিজের সাথেই। অন্যরা স্রেফ দর্শক !

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম