শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশকে ভালোবেসে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশকে ভালোবেসে

বাংলাদেশে থেকে, এদেশকে ভালোবাসতে শিখতে হবে। জন্মের পর থেকেই সকলের কাছে এটাই এদেশের মানুষের প্রত্যাশা। জন্মলাভ করে, যে দেশ, যে মাটি, যে মানুষকে দেখেছি তারাই আমাদের সব। এই দেশের মাটির গন্ধের স্বাদ নিয়েই আমরা সবাই বড় হয়েছি। এদেশের মানুষ ধনী-দরিদ্র, গরীব-দুখী, সুস্থ-অসুস্থ, সবল-দুর্বল, পূর্ণাঙ্গ আর বিকলাঙ্গ সব মানুষই নারী পুরুষ নির্বিশেষে একত্রে মিলেই আমরা ১৯৫৪ সালে, ১৯৭০ সালে সিদ্ধান্ত নিয়ে এদেশের মানুষ সমস্ত দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে নিয়েছিল। সবাই মিলে রাজী হয়েছিলাম "কেউ আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না"। আমরা যখন দেশের মুক্তির জন্য "মরতে শিখেছি" সেই ব্রত নিয়েই মাত্র একজন মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর অবলম্বন করে পরম করুণাময়ের উপর নির্ভর করে ৭১ সালে জীবনপণ সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলাম। 

কি দেশ-কি বিদেশ, কি দূর-কি নিকট, এর কোন কিছুই চিন্তা করিনি। মাত্র একটা চিন্তা ছিল আমরা মা ও মাটিকে শত্রুমুক্ত করব-কোটি কোটি হাত শক্ত করে, সাড়ে সাত কোটি প্রাণ বাজি রেখে যে সম্মুখ সমরে অবতীর্ন হয়েছিলাম, তা আমাদের জন্য মুক্তি এনে দিয়েছিল। সে মুক্তির প্রথম সোপাণ ছিল-দেশকে দখলদার পাকিস্তানীদের ও তাদের বিদেশী অনুচর আমেরিকা- সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের অপদার্থ, অমানুষ ক্লিবদের উৎখাত করা। এদেরকে ঠিকই পরাজিত করেছিলাম, তাদের মূলোৎপাঠন করতে পেরেছিলাম। কিন্তু তাদের শিকড় উপড়ে ফেলতে যখন গেলাম, তখনই নীতি নৈতিকতা আর আইনের শাসনের বেড়াজালে আটকা পড়ে যেতে হলো আমাদের। যে বা যারা এটাকে শুধু কথার কথা বলে ছিল কেবল তারা নয়, যারা ভেবেছিল যে যদি বা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফিরে আসেন, পাকিস্তানী বন্দীদশা থেকে, তখনও তারাই বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু এদের প্রত্যাশাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, দিবানিশি এই সদ্য স্বাধীন দেশটাকে শক্ত অবস্থানে নিতে, বিশ্বের কাছে পরিচিত করতে, জনগণকে সাথে নিয়ে নিয়োজিত হলেন দেশ গোছাতে। 

১০ জানুয়ারি ৭২ সালে বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসার আগেই দেশবিরোধী বিশ্বাসঘাতকদের একটি অংশ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অনুপ্রবেশ ঘটালো। আমরা তাদের সে সময় নাম দিয়েছিলাম "১৬ ডিভিশন" অর্থাৎ ৭১ সালে যারা দেশের বিভিন্ন সেক্টরে যুদ্ধ করেছিল-সারা বিশ্বে যারা বাংলার মানুষের পক্ষাবলম্বন করে এই দেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় সহযোগীতা করেছিল, তাদের ঘাড়ের উপরে এসে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের বিকালে দলবদ্ধভাবে "জয় বাংলা স্লোগাণ" দিতে দিতে সেই মুক্তি পাগল মানুষের ভিড়ে এরা মিশে গেল। বাংলাদেশে "এই ১৬ ডিভিশনের" সেই থেকে শুরু হলো অনুপ্রবেশ। স্বার্থ উদ্ধারে তৎপর এই গোষ্ঠীর অনুপ্রবেশ আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে এভাবেই।   

দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার দীর্ঘ ২৫ দিন পর বাঙালি তার স্বপ্নপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ফিরে পেল। পাকিস্তানী কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে নেতা দেশের প্রিয় মানুষের কাছে এলেন। তার আগমণের অপেক্ষায় আমাদের উত্তেজনা প্রকাশ করার কোন ভাষা ছিলো না। কর্মীদের সাথে বঙ্গবন্ধু সারাজীবন একটি আন্তরিক সম্পর্ক রাখতেন, আমাদের সকল আবদার এবং অভিযোগ তিনি শুনতেন, দরদ দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতেন সর্বতোভাবে। আমরাই ছিলাম নেতার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ। সেই অধিকার তিনি আমাদের দিয়েছিলেন সারাজীবন। ১০ জানুয়ারী দেশে ফিরে এসে সেই রাতে বেগম মুজিবসহ পরিবারের সকলের কারারুদ্ধ থাকা ধানমন্ডির ৮নং বাড়িটিতে সহকর্মীদের বিদায় করে তিনি একান্তে বসেছিলেন তার প্রিয় কর্মীদের সাথে। আমরা তার পাকিস্তান কারাগারের অসহ্য জীবনের কিছু বিবরণ শুনলাম তার কাছ থেকে। তারপর আমাদের অনেক কথার মধ্যে যুদ্ধাপরাধী ও দালালদের কথা এলো। কথা এলো, যারা এসময়টা মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত থাকার নামে পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করেছিল বা পক্ষ নিয়েছিল সে প্রসঙ্গও। বঙ্গবন্ধু আমাদের কথা শুনলেন মনযোগ দিয়ে। আমাদের প্রবোধ দেওয়ার সুরেই তিনি দুটো মন্তব্য করলেন। প্রথমটি হলো যে "এখন তো আর পাকিস্তান নাই সুতরাং তারা আস্তে আস্তে দেশকে ভালোবাসতে শুরু করবে"। আর দ্বিতীয়টি হলো "তোমরা মরনপণ সংগ্রাম করে স্বাধীনতা এনেছো যারা ভুল করেছে তারা অনুতপ্ত হবে, দেশের জন্য শেষমেষ কাজ করবে, কারণ তারা তো পরাজিত ও সংখ্যায় কম"।            

৭৩ সালের মার্চ মাসে তিনি বাংলাদেশকে একটি নতুন সংবিধান দিলেন, সেই অনুসারেই একটি সাধারণ নির্বাচন হলো, নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে বিপুল ভোটে জয়ী করে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিলো। বঙ্গবন্ধুর গতিশীল ও বিপ্লবী নেতৃত্বে আমরা বিশ্ব দরবারে সংসদীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে সরকার গঠন করে একটি স্বাধীন দেশের পূর্ণ মর্যাদা পেলাম। আমরা যখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশকে উন্নত করার সার্বক্ষণিক কাজ করছি, যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশটাকে পুনর্গঠন ও উন্নত করার যারপরনাই সংগ্রামে লিপ্ত তখনই এলো সেই ভয়াভহ আগস্ট ৭৫ এর কালো রাত।
আমাদের মানুষের সকল আশা আকাঙ্খা ভুলুন্ঠিত হলো। পুরো দেশটাকে আবার ৭১ সালের বিধ্বস্ত অবস্থায় তারা ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। আরেকবার শুরু হলো ৭১এর ঘাতক দালাল ও তাদের অনুচরদের অত্যাচার ও নির্যাতন। হত্যা করা হলো লক্ষ, লক্ষ মুক্তিযোদ্ধাকে নির্বিচারে নৃশংসভাবে। শুরু হলো যুদ্ধাপরাধী এবং তাদের অনুগতদের পূনর্বাসনের, সরকারের প্রতিটি স্তরে। ৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করা, চাকুরীচ্যুত সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পূনর্বাসন করা হলো ও পদোন্নতি দেওয়া হলো এদেশে মোস্তাক ও জিয়ার স্বৈরাচারী শাসনামলে। নতুনভাবে সাজানো হলো প্রশাসনকে রাজাকার ও আলবদরদের নেতৃত্বে। দেশের প্রধানমন্ত্রী করা হলো ৭১ এর রাজাকার শাহ আজিজকে-উত্ত্বান হলো ধর্ম ব্যবসায়ী জামাত, নেজামী ইসলামীদের।

বাংলাদেশকে মুক্ত করতে পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আশীর্বাদকে সম্বল করে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননত্রেী শেখ হাসিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে তার অবস্থান প্রতিষ্ঠা করলেন। ১৯৮১ সালের এক অপরাহ্নে বৃষ্টি ভেজা বাংলাদেশে তিনি ফিরে এলেন। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার পরিজনের নৃশংস হত্যাকারীদের রক্তচক্ষু অগ্রাহ্য করে তাদের হাতে নিজের জীবন বিপন্ন হওয়ার সকল সম্ভাবনাকে বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা না করে। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বৃটেনের একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকার মতে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ জনসংবর্ধনায় পরিণত হয়েছিলো। ক্ষমতা দখলকারী শাসকগোষ্ঠী ও তাদের আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রকরা এই গণসংবর্ধণা দেখে প্রমাদ গুনতে শুরু করলো। অল্প কয়েকদিনে মধ্যেই আরেকটি সামরিক অভ্যুথানের মাধ্যমে বিশ্বাসঘাতক খুনী জিয়াকে সরিয়ে তারই আজ্ঞাবহ অনুচর বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের আরেক এজেন্ট তদানীন্তন সেনাবাহিনীর প্রধান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদকে নিহত জিয়ার স্থলাভিষিক্ত করে। রাজাকার আলবদরদের রাষ্ট্রক্ষমতার কতৃত্ব বহাল রইলো।                        
জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের উপর সেই থেকে আজ পর্যন্ত ২১ বার আঘাতের চেষ্টা চালায় খুনীরা, বিভিন্ন সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে। জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠণে সক্ষম হন। দেশে সংবিধানকে ৭৫ পরবর্তী সময় যে সব সংশোধন করা হয়েছিল, তা বাতিল করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে-বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ হত্যাকারীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসেন এবং পরবর্তীতে শাস্তি বিধানের ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হন। ১৯৭১ সালের পাকিস্তানী দালালদের কিছু কিছু লোকের শাস্তি বিধান করেন যে প্রক্রিয়া এখনও চলছে। যদিও বঙ্গবন্ধু, তার পরিবার পরিজন ও জাতীয় নেতাদের হত্যার সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলো ও ১৫ই আগস্ট, ৩রা নভেম্বরে জেল হত্যাকারীদের সহযোগীদের (হত্যাকাণ্ডের আগে এবং ঘৃণ্য হত্যার পরে) শাস্তি বিধানের কোন ব্যবস্থা আজও হয় নাই। হত্যাকারীদের অনুচরেরা আজও শাসনযন্ত্রসহ রাষ্ট্রযন্ত্রের সকল পর্যায়ে বিচরণ করছে ও রাষ্ট্রযন্ত্রকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ অবস্থার অবসান আনতে হলে আইনের শাসনকে সমুন্নত রেখে দেশবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতেই হবে। শেখ ফজলুল হক মণির ভাষায় আমাদের ৭৫ পূর্বকালের স্লোগান ছিলো "মোনায়েমের আমলা দিয়ে মুজিবের শাসন সুরক্ষা করা সম্ভব না"। আজও তাই স্বৈরাচারী শাসকদের চিন্তা চেতনা ও পাকিস্তানী ভাবধারার লোকদের অনুপ্রবেশকে বন্ধ না করে শেখ হাসিনার শাসনকে স্থায়ী করতে চেষ্টা করা যাবে, কিন্তু এরা সর্বদাই বাংলাদেশকে অকার্যকর করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবে। এটা স্মরণে রেখে, এদেরকে রাষ্ট্রযন্ত্র ও সমাজ নিয়ন্ত্রণের সকল কর্মকান্ড থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে। এদের রাজনৈতিক ও আদর্শিক ভাবশিষ্যরা বাংলাদেশকে গ্রহণ করেনি ভবিষ্যতেও করবেনা। আজও তাদের একটা প্রচেষ্টা বাংলাদেশকে অকার্যকর করা- হেনরি কিসিঞ্জারের "আন্তর্জাতিক বাস্কেট কেসকে" সফল করার জন্য এরা আজও লেগে আছে। এদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।   

এ কাজটি করার পথে যে অন্তরায় তা ২য় মহাযুদ্ধ শেষে বৃটেনকে ও মুখোমুখি হতে হয়েছে। জেমস জয়েস যে নিজেকে লর্ড হ-হ নাম দিয়ে নাৎসি জার্মানীর পক্ষাবলম্বন করে এলাইড ফোর্সের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা করতো ২য় মহাযুদ্ধের পুরো সময়টা, সেই জেমস জয়েসকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলানো হয়েছিলো যুদ্ধাপরাধী বিচারের মাধ্যমে। এছাড়া আরোও বহু ব্রিটিশ নাগরকিককে একই অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছেন। বাংলাদেশে জন্মেও এদেশের মানুষেকে নির্বিচারে হত্যায় পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছিল তাদের শাস্তি বিধান করা হয়েছে এখনও সেই শাস্তিবিধান প্রক্রিয়া দেশে চালু আছে। পাকিস্তানী দোসররা ও তাদের বংশধরদের তত্ত্বাবধানে আজ মূখোশের আড়ালে থেকে নতুন নতুন নাম দিয়ে কিছু ভুঁইফোড় সংগঠন প্রতিদিনই গজিয়ে উঠছে। এইসব সংগঠনের মাধ্যমে নতুন নতুন পদ পদবী সৃষ্টি করে লোভীদের একটা অভয়ারণ্যে পরিণত করে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে পরাভূত করার প্রচেষ্টা চলছে। রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক লেবাসে সংগঠন সৃষ্টি করে আমাদের স্বাধীনতার মূল্যবোধকে পদদলিত করার চেষ্টায় লিপ্ত এরা। দেশও দলকে এদের হাত থেকে মুক্ত করতে চাইলে ও দেশপ্রেমিক মানুষের হাতে দেশকে রেখে যেতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকেই এইসব পরগাছার মূলোৎপাটন করার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালের বৃটিশ সাংবাদিক মার্ক টালি অতিসম্প্রতি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতিকে "ছাই থেকে জন্ম নেওয়া ফিনিক্স পাখির মতো উড়ছে" বলে মন্তব্য করেছেন। এ সম্ভাবনা আজ বাস্তবায়নের পথে।  

লক্ষ, কোটি দেশপ্রেমিক মানুষের কঠোর পরিশ্রমের ফলে আজ দেশটি সর্বোতভাবে উন্নতির দিকে গিয়ে বিশ্ববাসীর বিস্ময়ে পরিণত হয়েছে। এই অবস্থান ধরে রাখতেই হবে। একে স্থায়ী করতেই হবে। এজন্য যারা দিবানিশি কাজ করছেন তাদেরকে, তাদের স্বপ্নকে বিফল হতে দেয়া যাবে না। এখন আর সংগঠনের কর্মী সংখ্যা বাড়িয়ে ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই। নতুন প্রজন্মের প্রকৃত দেশদরদী মানুষদের হাতে রাজনৈতিক সংগঠনকে রেখে যেতে হবে-যারা স্বার্থের দাস না হয়ে দেশের সেবক হিসেবে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে আত্মনিয়োগ করবে। তারাই হবে এদশের চালিকাশক্তি।  
গড়ে হরিবল সকলকে বিনা পরখে সংখ্যা বাড়ানোর জন্য দলে লোক জড়ো করলে, আগাছা ছাড়া আর কিছুই জোগাড় করা যাবে না এবং এরা দেশ ও জাতিকে বিদেশীে বেনিয়োদের মতোই লুট করে অভাবী করে রাখবে অনন্তকাল। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা "শশ্মান" হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার ব্রত নিয়ে যারা কাজ করবে তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি করে, আগাছাদের বিতাড়িত করে, দেশপ্রেমিকদের দিয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করলেই আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য একটি সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ রেখে যেতে পারবো। এই হোক আজকের দিনে আমাদের প্রত্যাশা।  

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর