শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশকে ভালোবেসে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশকে ভালোবেসে

বাংলাদেশে থেকে, এদেশকে ভালোবাসতে শিখতে হবে। জন্মের পর থেকেই সকলের কাছে এটাই এদেশের মানুষের প্রত্যাশা। জন্মলাভ করে, যে দেশ, যে মাটি, যে মানুষকে দেখেছি তারাই আমাদের সব। এই দেশের মাটির গন্ধের স্বাদ নিয়েই আমরা সবাই বড় হয়েছি। এদেশের মানুষ ধনী-দরিদ্র, গরীব-দুখী, সুস্থ-অসুস্থ, সবল-দুর্বল, পূর্ণাঙ্গ আর বিকলাঙ্গ সব মানুষই নারী পুরুষ নির্বিশেষে একত্রে মিলেই আমরা ১৯৫৪ সালে, ১৯৭০ সালে সিদ্ধান্ত নিয়ে এদেশের মানুষ সমস্ত দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে নিয়েছিল। সবাই মিলে রাজী হয়েছিলাম "কেউ আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না"। আমরা যখন দেশের মুক্তির জন্য "মরতে শিখেছি" সেই ব্রত নিয়েই মাত্র একজন মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর অবলম্বন করে পরম করুণাময়ের উপর নির্ভর করে ৭১ সালে জীবনপণ সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলাম। 

কি দেশ-কি বিদেশ, কি দূর-কি নিকট, এর কোন কিছুই চিন্তা করিনি। মাত্র একটা চিন্তা ছিল আমরা মা ও মাটিকে শত্রুমুক্ত করব-কোটি কোটি হাত শক্ত করে, সাড়ে সাত কোটি প্রাণ বাজি রেখে যে সম্মুখ সমরে অবতীর্ন হয়েছিলাম, তা আমাদের জন্য মুক্তি এনে দিয়েছিল। সে মুক্তির প্রথম সোপাণ ছিল-দেশকে দখলদার পাকিস্তানীদের ও তাদের বিদেশী অনুচর আমেরিকা- সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের অপদার্থ, অমানুষ ক্লিবদের উৎখাত করা। এদেরকে ঠিকই পরাজিত করেছিলাম, তাদের মূলোৎপাঠন করতে পেরেছিলাম। কিন্তু তাদের শিকড় উপড়ে ফেলতে যখন গেলাম, তখনই নীতি নৈতিকতা আর আইনের শাসনের বেড়াজালে আটকা পড়ে যেতে হলো আমাদের। যে বা যারা এটাকে শুধু কথার কথা বলে ছিল কেবল তারা নয়, যারা ভেবেছিল যে যদি বা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফিরে আসেন, পাকিস্তানী বন্দীদশা থেকে, তখনও তারাই বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু এদের প্রত্যাশাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, দিবানিশি এই সদ্য স্বাধীন দেশটাকে শক্ত অবস্থানে নিতে, বিশ্বের কাছে পরিচিত করতে, জনগণকে সাথে নিয়ে নিয়োজিত হলেন দেশ গোছাতে। 

১০ জানুয়ারি ৭২ সালে বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসার আগেই দেশবিরোধী বিশ্বাসঘাতকদের একটি অংশ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অনুপ্রবেশ ঘটালো। আমরা তাদের সে সময় নাম দিয়েছিলাম "১৬ ডিভিশন" অর্থাৎ ৭১ সালে যারা দেশের বিভিন্ন সেক্টরে যুদ্ধ করেছিল-সারা বিশ্বে যারা বাংলার মানুষের পক্ষাবলম্বন করে এই দেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় সহযোগীতা করেছিল, তাদের ঘাড়ের উপরে এসে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের বিকালে দলবদ্ধভাবে "জয় বাংলা স্লোগাণ" দিতে দিতে সেই মুক্তি পাগল মানুষের ভিড়ে এরা মিশে গেল। বাংলাদেশে "এই ১৬ ডিভিশনের" সেই থেকে শুরু হলো অনুপ্রবেশ। স্বার্থ উদ্ধারে তৎপর এই গোষ্ঠীর অনুপ্রবেশ আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে এভাবেই।   

দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার দীর্ঘ ২৫ দিন পর বাঙালি তার স্বপ্নপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ফিরে পেল। পাকিস্তানী কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে নেতা দেশের প্রিয় মানুষের কাছে এলেন। তার আগমণের অপেক্ষায় আমাদের উত্তেজনা প্রকাশ করার কোন ভাষা ছিলো না। কর্মীদের সাথে বঙ্গবন্ধু সারাজীবন একটি আন্তরিক সম্পর্ক রাখতেন, আমাদের সকল আবদার এবং অভিযোগ তিনি শুনতেন, দরদ দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতেন সর্বতোভাবে। আমরাই ছিলাম নেতার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ। সেই অধিকার তিনি আমাদের দিয়েছিলেন সারাজীবন। ১০ জানুয়ারী দেশে ফিরে এসে সেই রাতে বেগম মুজিবসহ পরিবারের সকলের কারারুদ্ধ থাকা ধানমন্ডির ৮নং বাড়িটিতে সহকর্মীদের বিদায় করে তিনি একান্তে বসেছিলেন তার প্রিয় কর্মীদের সাথে। আমরা তার পাকিস্তান কারাগারের অসহ্য জীবনের কিছু বিবরণ শুনলাম তার কাছ থেকে। তারপর আমাদের অনেক কথার মধ্যে যুদ্ধাপরাধী ও দালালদের কথা এলো। কথা এলো, যারা এসময়টা মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত থাকার নামে পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করেছিল বা পক্ষ নিয়েছিল সে প্রসঙ্গও। বঙ্গবন্ধু আমাদের কথা শুনলেন মনযোগ দিয়ে। আমাদের প্রবোধ দেওয়ার সুরেই তিনি দুটো মন্তব্য করলেন। প্রথমটি হলো যে "এখন তো আর পাকিস্তান নাই সুতরাং তারা আস্তে আস্তে দেশকে ভালোবাসতে শুরু করবে"। আর দ্বিতীয়টি হলো "তোমরা মরনপণ সংগ্রাম করে স্বাধীনতা এনেছো যারা ভুল করেছে তারা অনুতপ্ত হবে, দেশের জন্য শেষমেষ কাজ করবে, কারণ তারা তো পরাজিত ও সংখ্যায় কম"।            

৭৩ সালের মার্চ মাসে তিনি বাংলাদেশকে একটি নতুন সংবিধান দিলেন, সেই অনুসারেই একটি সাধারণ নির্বাচন হলো, নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে বিপুল ভোটে জয়ী করে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিলো। বঙ্গবন্ধুর গতিশীল ও বিপ্লবী নেতৃত্বে আমরা বিশ্ব দরবারে সংসদীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে সরকার গঠন করে একটি স্বাধীন দেশের পূর্ণ মর্যাদা পেলাম। আমরা যখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশকে উন্নত করার সার্বক্ষণিক কাজ করছি, যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশটাকে পুনর্গঠন ও উন্নত করার যারপরনাই সংগ্রামে লিপ্ত তখনই এলো সেই ভয়াভহ আগস্ট ৭৫ এর কালো রাত।
আমাদের মানুষের সকল আশা আকাঙ্খা ভুলুন্ঠিত হলো। পুরো দেশটাকে আবার ৭১ সালের বিধ্বস্ত অবস্থায় তারা ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। আরেকবার শুরু হলো ৭১এর ঘাতক দালাল ও তাদের অনুচরদের অত্যাচার ও নির্যাতন। হত্যা করা হলো লক্ষ, লক্ষ মুক্তিযোদ্ধাকে নির্বিচারে নৃশংসভাবে। শুরু হলো যুদ্ধাপরাধী এবং তাদের অনুগতদের পূনর্বাসনের, সরকারের প্রতিটি স্তরে। ৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করা, চাকুরীচ্যুত সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পূনর্বাসন করা হলো ও পদোন্নতি দেওয়া হলো এদেশে মোস্তাক ও জিয়ার স্বৈরাচারী শাসনামলে। নতুনভাবে সাজানো হলো প্রশাসনকে রাজাকার ও আলবদরদের নেতৃত্বে। দেশের প্রধানমন্ত্রী করা হলো ৭১ এর রাজাকার শাহ আজিজকে-উত্ত্বান হলো ধর্ম ব্যবসায়ী জামাত, নেজামী ইসলামীদের।

বাংলাদেশকে মুক্ত করতে পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আশীর্বাদকে সম্বল করে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননত্রেী শেখ হাসিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে তার অবস্থান প্রতিষ্ঠা করলেন। ১৯৮১ সালের এক অপরাহ্নে বৃষ্টি ভেজা বাংলাদেশে তিনি ফিরে এলেন। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার পরিজনের নৃশংস হত্যাকারীদের রক্তচক্ষু অগ্রাহ্য করে তাদের হাতে নিজের জীবন বিপন্ন হওয়ার সকল সম্ভাবনাকে বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা না করে। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বৃটেনের একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকার মতে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ জনসংবর্ধনায় পরিণত হয়েছিলো। ক্ষমতা দখলকারী শাসকগোষ্ঠী ও তাদের আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রকরা এই গণসংবর্ধণা দেখে প্রমাদ গুনতে শুরু করলো। অল্প কয়েকদিনে মধ্যেই আরেকটি সামরিক অভ্যুথানের মাধ্যমে বিশ্বাসঘাতক খুনী জিয়াকে সরিয়ে তারই আজ্ঞাবহ অনুচর বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের আরেক এজেন্ট তদানীন্তন সেনাবাহিনীর প্রধান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদকে নিহত জিয়ার স্থলাভিষিক্ত করে। রাজাকার আলবদরদের রাষ্ট্রক্ষমতার কতৃত্ব বহাল রইলো।                        
জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের উপর সেই থেকে আজ পর্যন্ত ২১ বার আঘাতের চেষ্টা চালায় খুনীরা, বিভিন্ন সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে। জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠণে সক্ষম হন। দেশে সংবিধানকে ৭৫ পরবর্তী সময় যে সব সংশোধন করা হয়েছিল, তা বাতিল করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে-বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ হত্যাকারীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসেন এবং পরবর্তীতে শাস্তি বিধানের ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হন। ১৯৭১ সালের পাকিস্তানী দালালদের কিছু কিছু লোকের শাস্তি বিধান করেন যে প্রক্রিয়া এখনও চলছে। যদিও বঙ্গবন্ধু, তার পরিবার পরিজন ও জাতীয় নেতাদের হত্যার সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলো ও ১৫ই আগস্ট, ৩রা নভেম্বরে জেল হত্যাকারীদের সহযোগীদের (হত্যাকাণ্ডের আগে এবং ঘৃণ্য হত্যার পরে) শাস্তি বিধানের কোন ব্যবস্থা আজও হয় নাই। হত্যাকারীদের অনুচরেরা আজও শাসনযন্ত্রসহ রাষ্ট্রযন্ত্রের সকল পর্যায়ে বিচরণ করছে ও রাষ্ট্রযন্ত্রকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ অবস্থার অবসান আনতে হলে আইনের শাসনকে সমুন্নত রেখে দেশবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতেই হবে। শেখ ফজলুল হক মণির ভাষায় আমাদের ৭৫ পূর্বকালের স্লোগান ছিলো "মোনায়েমের আমলা দিয়ে মুজিবের শাসন সুরক্ষা করা সম্ভব না"। আজও তাই স্বৈরাচারী শাসকদের চিন্তা চেতনা ও পাকিস্তানী ভাবধারার লোকদের অনুপ্রবেশকে বন্ধ না করে শেখ হাসিনার শাসনকে স্থায়ী করতে চেষ্টা করা যাবে, কিন্তু এরা সর্বদাই বাংলাদেশকে অকার্যকর করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবে। এটা স্মরণে রেখে, এদেরকে রাষ্ট্রযন্ত্র ও সমাজ নিয়ন্ত্রণের সকল কর্মকান্ড থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে। এদের রাজনৈতিক ও আদর্শিক ভাবশিষ্যরা বাংলাদেশকে গ্রহণ করেনি ভবিষ্যতেও করবেনা। আজও তাদের একটা প্রচেষ্টা বাংলাদেশকে অকার্যকর করা- হেনরি কিসিঞ্জারের "আন্তর্জাতিক বাস্কেট কেসকে" সফল করার জন্য এরা আজও লেগে আছে। এদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।   

এ কাজটি করার পথে যে অন্তরায় তা ২য় মহাযুদ্ধ শেষে বৃটেনকে ও মুখোমুখি হতে হয়েছে। জেমস জয়েস যে নিজেকে লর্ড হ-হ নাম দিয়ে নাৎসি জার্মানীর পক্ষাবলম্বন করে এলাইড ফোর্সের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা করতো ২য় মহাযুদ্ধের পুরো সময়টা, সেই জেমস জয়েসকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলানো হয়েছিলো যুদ্ধাপরাধী বিচারের মাধ্যমে। এছাড়া আরোও বহু ব্রিটিশ নাগরকিককে একই অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছেন। বাংলাদেশে জন্মেও এদেশের মানুষেকে নির্বিচারে হত্যায় পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছিল তাদের শাস্তি বিধান করা হয়েছে এখনও সেই শাস্তিবিধান প্রক্রিয়া দেশে চালু আছে। পাকিস্তানী দোসররা ও তাদের বংশধরদের তত্ত্বাবধানে আজ মূখোশের আড়ালে থেকে নতুন নতুন নাম দিয়ে কিছু ভুঁইফোড় সংগঠন প্রতিদিনই গজিয়ে উঠছে। এইসব সংগঠনের মাধ্যমে নতুন নতুন পদ পদবী সৃষ্টি করে লোভীদের একটা অভয়ারণ্যে পরিণত করে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে পরাভূত করার প্রচেষ্টা চলছে। রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক লেবাসে সংগঠন সৃষ্টি করে আমাদের স্বাধীনতার মূল্যবোধকে পদদলিত করার চেষ্টায় লিপ্ত এরা। দেশও দলকে এদের হাত থেকে মুক্ত করতে চাইলে ও দেশপ্রেমিক মানুষের হাতে দেশকে রেখে যেতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকেই এইসব পরগাছার মূলোৎপাটন করার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালের বৃটিশ সাংবাদিক মার্ক টালি অতিসম্প্রতি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতিকে "ছাই থেকে জন্ম নেওয়া ফিনিক্স পাখির মতো উড়ছে" বলে মন্তব্য করেছেন। এ সম্ভাবনা আজ বাস্তবায়নের পথে।  

লক্ষ, কোটি দেশপ্রেমিক মানুষের কঠোর পরিশ্রমের ফলে আজ দেশটি সর্বোতভাবে উন্নতির দিকে গিয়ে বিশ্ববাসীর বিস্ময়ে পরিণত হয়েছে। এই অবস্থান ধরে রাখতেই হবে। একে স্থায়ী করতেই হবে। এজন্য যারা দিবানিশি কাজ করছেন তাদেরকে, তাদের স্বপ্নকে বিফল হতে দেয়া যাবে না। এখন আর সংগঠনের কর্মী সংখ্যা বাড়িয়ে ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই। নতুন প্রজন্মের প্রকৃত দেশদরদী মানুষদের হাতে রাজনৈতিক সংগঠনকে রেখে যেতে হবে-যারা স্বার্থের দাস না হয়ে দেশের সেবক হিসেবে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে আত্মনিয়োগ করবে। তারাই হবে এদশের চালিকাশক্তি।  
গড়ে হরিবল সকলকে বিনা পরখে সংখ্যা বাড়ানোর জন্য দলে লোক জড়ো করলে, আগাছা ছাড়া আর কিছুই জোগাড় করা যাবে না এবং এরা দেশ ও জাতিকে বিদেশীে বেনিয়োদের মতোই লুট করে অভাবী করে রাখবে অনন্তকাল। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা "শশ্মান" হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার ব্রত নিয়ে যারা কাজ করবে তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি করে, আগাছাদের বিতাড়িত করে, দেশপ্রেমিকদের দিয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করলেই আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য একটি সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ রেখে যেতে পারবো। এই হোক আজকের দিনে আমাদের প্রত্যাশা।  

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা