শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৭, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

কেমন হতে পারে আগামী দিনের বিএমএ?

ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
কেমন হতে পারে আগামী দিনের বিএমএ?

দেখতে দেখতে অনেক বেলা হলো। সামান্য একজন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেশে-বিদেশে কাজ করার অভিজ্ঞতাও কম হলো না। পেশা ও বাস্তবতার স্বার্থে অস্ট্রেলিয়ায় বসত গড়লেও একটা দিনের জন্যও বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকি নি। যখনি পৃথিবীর কোথাও ভালো কিছু দেখি, মনে হয় বাংলাদেশেও তো এরকম করা যেতো। তবে এরকম ভাবার আগে আমি বাংলাদেশের বাস্তবতাটাও বিবেচনায় রাখি। রাতারাতি বাংলাদেশের সবকিছু বদলে যাবে তা যেমন ভাবি না, তেমনি পরিবর্তনের যে সূচনা হয়েছে তাও যেন ঠিকঠাক গতি পায়।

কদিন আগে একটা কাজে অস্ট্রেলিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়েই আমার অকারণে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) কথা মনে পড়লো। ঢাকা মেডিকেলের ছাত্র থাকাকালীন আমরা মাঝেমধ্যে বিএমএতে যেতাম। তখন এরশাদের শাসনকাল, সে সময়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে বিএমএর খুব সাহসী এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। নব্বইয়ে গণঅভূত্থানের মুখে স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের মূলেও ছিল বিএমএর স্বাস্থ্যনীতি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন এবং শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলনের আত্মদান। নব্বইয়ের ২৭ নভেম্বর ডা. মিলনের মৃত্যুতে সারা দেশে প্রতিবাদের আগুন জ্বলে উঠেছিল। সেই আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছিল এরশাদের তখতে তাউস।

বিএমএ আমার খুব প্রিয় সংগঠন। এখনো দেশে গেলে বিএমএ ভবনে যাই। অনেক সন্ধ্যায় বসে সবার সাথে আড্ডা দেই, ঝালমুড়ি খাই। কিন্তু আশিনব্বই দশকের সেই বিএমএকে খুঁজে পাই না। ব্যক্তিজীবনে জেনেছি, স্মৃতিকে খুঁজতে যেতে নেই। কোন কিছুই নাকি আর আগের মতো হয় না। কিন্তু এটি একটি শীর্ষ পেশাজীবী সংগঠনের ক্ষেত্রে পুরোপুরি প্রযোজ্য হবার কথা না।

ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ভেতরে অনেক তফাৎ। যুগের দাবি মিটিয়েই প্রতিষ্ঠানকে চলতে হয়। আর তা যদি হয় বিএমএর মতো পেশাজীবী সংগঠন, তাহলে তো তাকে বিশ্বের চিকিৎসা পেশার অগ্রগতির সাথে তাল মিলিয়েই এগোতে হবে। এই দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে আমরা ভবিষ্যতে বিএমএর কাছে কেমন ভূমিকা প্রত্যাশা করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হওয়া জরুরি।

আশির দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রায় সকল চিকিৎসকই সরকারি চাকরিতে ছিলেন। বিএমএর সে সময়ের একুশ দফা বা অন্যান্য দাবিগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, অধিকাংশই সরকারি চাকরিরত চিকিৎসকদের পেশাগত স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ছিল। বর্তমানে দেশে কর্মরত চিকিৎসকদের সংখ্যা পচাঁত্তর হাজারের বেশি, যার অধিকাংশই বেসরকারি খাতে কর্মরত। বিএমএকে এখন আর কেবলমাত্র সরকারি চিকিৎসকদের দাবি দাওয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকলেই চলবে না।

বেসরকারি স্বাস্থ্যখাত ক্রমশ বিস্তৃত হলেও এখাতের প্রতি না সরকার, না বিএমএ, কারোই পর্যাপ্ত আগ্রহ দেখা যায় না। অথচ এই খাতের ভবিষ্যত সম্ভাবনাও কিন্তু প্রচুর। বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের বিভিন্ন প্রতিনিধিদের সাথে মিলে বিএমএ এক্ষেত্রে উদ্যোগী ভূমিকা নিতে পারে। সরকারকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করে বেসরকারি খাতকে কী করে আরও দায়বদ্ধ এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে আরও সম্পৃক্ত করতে পারে, সেটা নিয়ে বিএমএর ভাবা উচিত।

স্বাস্থ্য-চিকিৎসা সেবা একটি বিজ্ঞানভিত্তিক পেশা। আমাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অনেকের ব্যক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক মানের হলেও সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবায় বিশ্বের তুলনায় আমরা অনেক পিছিয়ে। এর জন্য সম্পদের সীমাবদ্ধতার পাশাপাশি নীতি নির্ধারণী বিষয়ে
আমাদের চিন্তা-ভাবনা অনেক পেছানো। স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক উন্নয়ন ছাড়া জনগণকে মানসম্মত সেবা প্রদান করা কঠিন। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু কাজ করলে তাতে না বাড়বে গণসন্তুষ্ঠি, না কমবে চিকিৎসকদের অসন্তোষ। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত পুনর্গঠনে বিএমএ এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। জনগণের চিকিৎসা সেবার মানোন্নত করতে কতকিছু যে করার আছে, বিএমএর উচিত তার কিছুটা অন্তত করা। একবার যদি সেই কাজগুলো শুরু হয়, তাহলে চারদিক থেকে আরও অনেক উদ্যোগী সংগঠন ও মানুষ তাদের পাশে এসে দাঁড়াবে বলে আমার বিশ্বাস।

এখনো স্বাস্থ্যখাতের যে কোন ইস্যুতে আমি অনেককেই বলতে শুনেছি, ‘বিএমএ কী করে?’। অথচ দেখা যায় যে, সে সব বিষয় সম্পূর্ণ সরকারের বা অন্য কারো এখতিয়ার। এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায়,   সাধারণ জনগণের কাছে বিএমএর গুরুত্ব এখনো অপরিসীম। বিএমএকে তার অবস্থানের গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। যদিও তারা বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান নয়, তবে জনগণ ও চিকিৎসকদের স্বার্থে তাদের কার্যকরী প্রভাবকের ভূমিকা রাখতে হবে। এটাই বিএমএর কাছে সময়ের দাবি।

বর্তমানে স্বাস্থ্যখাতে প্রশাসন ক্যাডারের আমলাদের পদায়নের ব্যাপারে বিএমএ খুব সোচ্চার। এই ইস্যুতে অনেকদিন পরে প্রকৌশলী-কৃষিবিদ-চিকিৎসকদের যৌথ সংগঠন প্রকৃচিও জেগে উঠেছে। অনেক চিকিৎসককেই আমি বলতে শুনেছি, ‘স্বাস্থ্যখাতে আমলাদের পদায়ন ঠেকাতে বিএমএ যতটা তৎপর, চিকিৎসকদের স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট অন্যান্য ইস্যুতে তারা এতটা সক্রিয় নয় কেন?’। আন্তক্যাডার বৈষম্য নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে কথা বলেন। অনেকেই প্রশাসন ক্যাডারের মত স্বাস্থ্যক্যাডারেও সুযোগ-সুবিধা চান। কিন্তু আমার মনে হয়, বিষয়টা এতো সরল নয়। চরিত্রগতভাবে স্বাস্থ্য ক্যাডার অন্যান্য ক্যাডারের চাইতে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন তাই সময় এসেছে নতুন করে ভাবার। হয় বিচার বিভাগের মত স্বতন্ত্র ক্যাডার হিসেবে, নতুবা ক্যাডার ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে দেশব্যাপী ‘ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস’ গড়ে তুলতে হবে।

স্বাস্থ্য প্রশাসন চালানোর জন্য নিজেদের ভেতর থেকেই স্বাস্থ্য-প্রশাসক তৈরি করতে হবে। একজন ব্যস্ত প্রফেসরকে হঠাৎ করে এনে স্বাস্থ্য পরিচালক বা মহাপরিচালক বানিয়ে দিলে যে ভালো ফল পাওয়া যায় না, এটা এতদিনে নিশ্চয়ই আমরা বুঝতে পারছি। এরকম আরও অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে হবে। বিএমএর উচিত হবে, এসব ব্যাপারে গুরুত্ব সহকারে ভাবা এবং নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে এসব বিষয়ে আলোচনার সূত্রপাত করা।

দীর্ঘদিন বিএমএর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বিএমএ তখনি সফল হয়েছে, যখনি সেখানে একটা টিম হিসেবে সবাই কাজ করেছে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনের মত একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ সভাপতি থাকা সত্বেও বিএমএতে টিমওয়ার্কটা অনুপস্থিত। অথচ যে কোন সংগঠনের সাফল্যের জন্য টিমওয়ার্ক খুব জরুরি। নিজস্ব কাজ না থাকলে খুব কম চিকিৎসককেই আজকাল বিএমএমুখী হতে দেখা যায়। বিএমএতে এখন দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও পেশার স্বার্থে গতানুগতিকতার বাইরে গিয়ে আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তা-ভাবনা করার মত লোকের খুব অভাব। দু'বছর আগে অক্টোবর মাসে গণভবনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে চিকিৎসকদের একটি বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

বিএমএর পক্ষ থেকে তখন বিভিন্ন দাবি-দাওয়া উপস্থাপিত হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনপূর্ব বিধানের প্রসঙ্গ তুলে বলেছিলেন, যদি পুনর্নির্বাচিত হন, তাহলে যেন দাবিগুলো পেশ করা হয়। আমি জানি না, সেদিনের পেশকৃত সেই দাবিগুলো নিয়ে পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে কি বিএমএ নেতৃবৃন্দের আর কোন আলোচনা হয়েছিল নাকি?

সবশেষে একটি কথা বলতে চাই। বিএমএ সর্বস্তরের চিকিৎসকদের জাতীয় সংগঠন। এটি কোন রাজনৈতিক দলের অঙ্গ সংগঠন নয়। চিকিৎসকদের রাজনৈতিক আদর্শ চর্চার জন্য স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদসহ (স্বাচিপ) অন্যান্য সংগঠন রয়েছে। গত বিএমএ নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন ডা. জালাল-ডা. দুলাল প্যানেলের ‘রাজনীতি যার যার বিএমএ সবার’স্লোগানটি খুব মনে ধরেছিল। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে বিএমএ তার সার্বজনীন গ্রহণযোগ্য অবস্থানটি বজায় রেখেই জনগণের স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসকদের পেশার স্বার্থ বজায় রাখবে। চিকিৎসকদের অভিভাবক সংগঠন হিসেবে বিএমএ বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে, ভবিষ্যতে বিএমএর কাছে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক: চেয়ারম্যান, ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি, রাইটস এন্ড রেস্পন্সিবিলিটিজ (এফডিএসআর)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর