শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৭, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

কেমন হতে পারে আগামী দিনের বিএমএ?

ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
কেমন হতে পারে আগামী দিনের বিএমএ?

দেখতে দেখতে অনেক বেলা হলো। সামান্য একজন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেশে-বিদেশে কাজ করার অভিজ্ঞতাও কম হলো না। পেশা ও বাস্তবতার স্বার্থে অস্ট্রেলিয়ায় বসত গড়লেও একটা দিনের জন্যও বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকি নি। যখনি পৃথিবীর কোথাও ভালো কিছু দেখি, মনে হয় বাংলাদেশেও তো এরকম করা যেতো। তবে এরকম ভাবার আগে আমি বাংলাদেশের বাস্তবতাটাও বিবেচনায় রাখি। রাতারাতি বাংলাদেশের সবকিছু বদলে যাবে তা যেমন ভাবি না, তেমনি পরিবর্তনের যে সূচনা হয়েছে তাও যেন ঠিকঠাক গতি পায়।

কদিন আগে একটা কাজে অস্ট্রেলিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়েই আমার অকারণে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) কথা মনে পড়লো। ঢাকা মেডিকেলের ছাত্র থাকাকালীন আমরা মাঝেমধ্যে বিএমএতে যেতাম। তখন এরশাদের শাসনকাল, সে সময়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে বিএমএর খুব সাহসী এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। নব্বইয়ে গণঅভূত্থানের মুখে স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের মূলেও ছিল বিএমএর স্বাস্থ্যনীতি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন এবং শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলনের আত্মদান। নব্বইয়ের ২৭ নভেম্বর ডা. মিলনের মৃত্যুতে সারা দেশে প্রতিবাদের আগুন জ্বলে উঠেছিল। সেই আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছিল এরশাদের তখতে তাউস।

বিএমএ আমার খুব প্রিয় সংগঠন। এখনো দেশে গেলে বিএমএ ভবনে যাই। অনেক সন্ধ্যায় বসে সবার সাথে আড্ডা দেই, ঝালমুড়ি খাই। কিন্তু আশিনব্বই দশকের সেই বিএমএকে খুঁজে পাই না। ব্যক্তিজীবনে জেনেছি, স্মৃতিকে খুঁজতে যেতে নেই। কোন কিছুই নাকি আর আগের মতো হয় না। কিন্তু এটি একটি শীর্ষ পেশাজীবী সংগঠনের ক্ষেত্রে পুরোপুরি প্রযোজ্য হবার কথা না।

ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ভেতরে অনেক তফাৎ। যুগের দাবি মিটিয়েই প্রতিষ্ঠানকে চলতে হয়। আর তা যদি হয় বিএমএর মতো পেশাজীবী সংগঠন, তাহলে তো তাকে বিশ্বের চিকিৎসা পেশার অগ্রগতির সাথে তাল মিলিয়েই এগোতে হবে। এই দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে আমরা ভবিষ্যতে বিএমএর কাছে কেমন ভূমিকা প্রত্যাশা করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হওয়া জরুরি।

আশির দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রায় সকল চিকিৎসকই সরকারি চাকরিতে ছিলেন। বিএমএর সে সময়ের একুশ দফা বা অন্যান্য দাবিগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, অধিকাংশই সরকারি চাকরিরত চিকিৎসকদের পেশাগত স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ছিল। বর্তমানে দেশে কর্মরত চিকিৎসকদের সংখ্যা পচাঁত্তর হাজারের বেশি, যার অধিকাংশই বেসরকারি খাতে কর্মরত। বিএমএকে এখন আর কেবলমাত্র সরকারি চিকিৎসকদের দাবি দাওয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকলেই চলবে না।

বেসরকারি স্বাস্থ্যখাত ক্রমশ বিস্তৃত হলেও এখাতের প্রতি না সরকার, না বিএমএ, কারোই পর্যাপ্ত আগ্রহ দেখা যায় না। অথচ এই খাতের ভবিষ্যত সম্ভাবনাও কিন্তু প্রচুর। বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের বিভিন্ন প্রতিনিধিদের সাথে মিলে বিএমএ এক্ষেত্রে উদ্যোগী ভূমিকা নিতে পারে। সরকারকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করে বেসরকারি খাতকে কী করে আরও দায়বদ্ধ এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে আরও সম্পৃক্ত করতে পারে, সেটা নিয়ে বিএমএর ভাবা উচিত।

স্বাস্থ্য-চিকিৎসা সেবা একটি বিজ্ঞানভিত্তিক পেশা। আমাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অনেকের ব্যক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক মানের হলেও সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবায় বিশ্বের তুলনায় আমরা অনেক পিছিয়ে। এর জন্য সম্পদের সীমাবদ্ধতার পাশাপাশি নীতি নির্ধারণী বিষয়ে
আমাদের চিন্তা-ভাবনা অনেক পেছানো। স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক উন্নয়ন ছাড়া জনগণকে মানসম্মত সেবা প্রদান করা কঠিন। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু কাজ করলে তাতে না বাড়বে গণসন্তুষ্ঠি, না কমবে চিকিৎসকদের অসন্তোষ। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত পুনর্গঠনে বিএমএ এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। জনগণের চিকিৎসা সেবার মানোন্নত করতে কতকিছু যে করার আছে, বিএমএর উচিত তার কিছুটা অন্তত করা। একবার যদি সেই কাজগুলো শুরু হয়, তাহলে চারদিক থেকে আরও অনেক উদ্যোগী সংগঠন ও মানুষ তাদের পাশে এসে দাঁড়াবে বলে আমার বিশ্বাস।

এখনো স্বাস্থ্যখাতের যে কোন ইস্যুতে আমি অনেককেই বলতে শুনেছি, ‘বিএমএ কী করে?’। অথচ দেখা যায় যে, সে সব বিষয় সম্পূর্ণ সরকারের বা অন্য কারো এখতিয়ার। এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায়,   সাধারণ জনগণের কাছে বিএমএর গুরুত্ব এখনো অপরিসীম। বিএমএকে তার অবস্থানের গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। যদিও তারা বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান নয়, তবে জনগণ ও চিকিৎসকদের স্বার্থে তাদের কার্যকরী প্রভাবকের ভূমিকা রাখতে হবে। এটাই বিএমএর কাছে সময়ের দাবি।

বর্তমানে স্বাস্থ্যখাতে প্রশাসন ক্যাডারের আমলাদের পদায়নের ব্যাপারে বিএমএ খুব সোচ্চার। এই ইস্যুতে অনেকদিন পরে প্রকৌশলী-কৃষিবিদ-চিকিৎসকদের যৌথ সংগঠন প্রকৃচিও জেগে উঠেছে। অনেক চিকিৎসককেই আমি বলতে শুনেছি, ‘স্বাস্থ্যখাতে আমলাদের পদায়ন ঠেকাতে বিএমএ যতটা তৎপর, চিকিৎসকদের স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট অন্যান্য ইস্যুতে তারা এতটা সক্রিয় নয় কেন?’। আন্তক্যাডার বৈষম্য নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে কথা বলেন। অনেকেই প্রশাসন ক্যাডারের মত স্বাস্থ্যক্যাডারেও সুযোগ-সুবিধা চান। কিন্তু আমার মনে হয়, বিষয়টা এতো সরল নয়। চরিত্রগতভাবে স্বাস্থ্য ক্যাডার অন্যান্য ক্যাডারের চাইতে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন তাই সময় এসেছে নতুন করে ভাবার। হয় বিচার বিভাগের মত স্বতন্ত্র ক্যাডার হিসেবে, নতুবা ক্যাডার ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে দেশব্যাপী ‘ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস’ গড়ে তুলতে হবে।

স্বাস্থ্য প্রশাসন চালানোর জন্য নিজেদের ভেতর থেকেই স্বাস্থ্য-প্রশাসক তৈরি করতে হবে। একজন ব্যস্ত প্রফেসরকে হঠাৎ করে এনে স্বাস্থ্য পরিচালক বা মহাপরিচালক বানিয়ে দিলে যে ভালো ফল পাওয়া যায় না, এটা এতদিনে নিশ্চয়ই আমরা বুঝতে পারছি। এরকম আরও অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে হবে। বিএমএর উচিত হবে, এসব ব্যাপারে গুরুত্ব সহকারে ভাবা এবং নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে এসব বিষয়ে আলোচনার সূত্রপাত করা।

দীর্ঘদিন বিএমএর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বিএমএ তখনি সফল হয়েছে, যখনি সেখানে একটা টিম হিসেবে সবাই কাজ করেছে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনের মত একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ সভাপতি থাকা সত্বেও বিএমএতে টিমওয়ার্কটা অনুপস্থিত। অথচ যে কোন সংগঠনের সাফল্যের জন্য টিমওয়ার্ক খুব জরুরি। নিজস্ব কাজ না থাকলে খুব কম চিকিৎসককেই আজকাল বিএমএমুখী হতে দেখা যায়। বিএমএতে এখন দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও পেশার স্বার্থে গতানুগতিকতার বাইরে গিয়ে আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তা-ভাবনা করার মত লোকের খুব অভাব। দু'বছর আগে অক্টোবর মাসে গণভবনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে চিকিৎসকদের একটি বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

বিএমএর পক্ষ থেকে তখন বিভিন্ন দাবি-দাওয়া উপস্থাপিত হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনপূর্ব বিধানের প্রসঙ্গ তুলে বলেছিলেন, যদি পুনর্নির্বাচিত হন, তাহলে যেন দাবিগুলো পেশ করা হয়। আমি জানি না, সেদিনের পেশকৃত সেই দাবিগুলো নিয়ে পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে কি বিএমএ নেতৃবৃন্দের আর কোন আলোচনা হয়েছিল নাকি?

সবশেষে একটি কথা বলতে চাই। বিএমএ সর্বস্তরের চিকিৎসকদের জাতীয় সংগঠন। এটি কোন রাজনৈতিক দলের অঙ্গ সংগঠন নয়। চিকিৎসকদের রাজনৈতিক আদর্শ চর্চার জন্য স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদসহ (স্বাচিপ) অন্যান্য সংগঠন রয়েছে। গত বিএমএ নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন ডা. জালাল-ডা. দুলাল প্যানেলের ‘রাজনীতি যার যার বিএমএ সবার’স্লোগানটি খুব মনে ধরেছিল। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে বিএমএ তার সার্বজনীন গ্রহণযোগ্য অবস্থানটি বজায় রেখেই জনগণের স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসকদের পেশার স্বার্থ বজায় রাখবে। চিকিৎসকদের অভিভাবক সংগঠন হিসেবে বিএমএ বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে, ভবিষ্যতে বিএমএর কাছে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক: চেয়ারম্যান, ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি, রাইটস এন্ড রেস্পন্সিবিলিটিজ (এফডিএসআর)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা