শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, বুধবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২১

'বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার' প্রস্তাবনা

এস. এম জাহাঙ্গীর আলাম সরকার পিপিএম
অনলাইন ভার্সন
'বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার' প্রস্তাবনা

'যতকাল রবে পদ্মা যমুনা/ গৌরী মেঘনা বহমান,ততকাল রবে কীর্তি তোমার,/শেখ মুজিবুর রহমান!/দিকে দিকে আজ অশ্রুগঙ্গা/ রক্তগঙ্গা বহমান/ তবু নাই ভয়, হবে হবে জয়, জয় মুজিবুর রহমান। কবি অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁর 'ধান শালি চিঁড়ে' ছড়াগ্রন্থে 'বঙ্গবন্ধু' ছড়াটি লেখেন মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে। কবি মনের গভীর অন্তর্দৃষ্টি অশ্রুগঙ্গা, রক্তগঙ্গার মাঝেও সত্যিই জয় দেখতে পেয়েছিলেন, জয় মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের জন্ম দিয়েই জয়ের মালা পরলেন শেখ মুজিবুর রহমান।

নদীমাতৃক বহমানতায় বাংলাদেশ জন্মলগ্নে প্রাণপ্রাচুর্যে ভরা ছিল। কবিদৃষ্টির সীমানা ভাবনায় নদীর এ প্রবাহমান চিত্র ধরা দিয়েছিল অফুরন্ত, অশেষ ও অসীমরূপে। তাই তিনি বাংলাদেশ জন্মের এ মহানায়ককে এমন আশীর্বাদের শব্দশৈলী ব্যবহার করে অনন্তকাল বাঁচিয়ে রাখতে চেয়েছেন। মনে মনে, প্রাণে প্রাণে, চেতনায় বাঁচিয়ে  রাখার এই অমোঘ বাণী বাঙালির প্রাণসত্তায় যতদিন অনুরণিত হবে, এ ভাষা-ভাষীর মানুষ যতদিন শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতির চর্চা করবে, ততোদিন তাঁর কীর্তিতে  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বোচ্চ সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকবেন লাল-সবুজের এ পূণ্যভূমিতে। ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে রাজনীতি করে জেল-জুলুম, অত্যাচার- নির্যাতন সয়ে বাংলাদেশের জন্মদাতা হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশি-বিদেশি অনেক সুনাম, সম্মান, খ্যাতি অর্জন করে নানাবিধ পুরস্কার ও উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। দেশীয় বঙ্গবন্ধু কিংবা আন্তর্জাতিক জুলিও কুরি উপাধি তা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়। স্থপতি বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা হিসাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের জাতির পিতার চেয়ে অনেক বেশি বরেণ্য এ কারণে যে, অন্যান্য অনেক দেশের জাতির পিতা সেদেশের সৌভাগ্য আনয়নে অনন্য ভূমিকা পালন করলেও তাঁদের সৌভাগ্য হয়নি বঙ্গবন্ধুর মতো মুক্তিযুদ্ধ করে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্ম দেয়া। বিশেষত্বের বিচারে ঠিক এ ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তুলনামূলক চিত্রে, বিশ্বের অন্যান্য যে কোন দেশের জাতির পিতার চেয়ে অনন্য ও অবিসংবাদিত নেতা। বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের সৌভাগ্য আমরা এমন একজন অসাম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনার ধারক বাহক, অসীম প্রাণশক্তিতে ভরা আত্মবিশ্বাসী বাঙালি জাতির মুক্তির মহানায়ককে পেয়েছিলাম, গরীব-দুখী, মেহনতী মানুষের মুক্তির কাণ্ডারী হিসেবে। যাঁর তুলনা তিনি নিজেই, অবিকল্প বিশ্বনেতা। বিশ্বে প্রচলিত কোন সর্বোচ্চ পদবী ও পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করলেও তাঁকে প্রকাশে সে সম্মান উপযুক্ত বিচারে যথার্থতা কিংবা পরিপূর্ণতা পাবে না, একথা কোন ভাবনা চিন্তা ছাড়াই বলা যায়।

ইতিহাসের জঘন্যতম বর্বরতা প্রদর্শন করেছিল পাকিস্তানি সামরিক জান্তারা ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে। মা-মাটি-মানুষ কোন কিছুকে তোয়াক্কা না করে জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে বাংলাদেশকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছিল। দম্ভ করে ঘোষণা করেছিল বাংলার মাটি চায়, মানুষ চায় না তারা। নিকৃষ্টতম বিকৃত লোলুপতা দেখিয়ে তারা পৃথিবীর যেকোন নিন্দিত ইতিহাসকেও হার মানিয়েছে।

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলার সাড়ে সাত কোটি মানুষের দায়িত্ব নিয়ে সেদিন স্বাধীনতার স্বপ্নে উজ্জীবিত করে সুনির্দিষ্ট দিক-নির্দেশনা প্রদান করে বাংলার মানুষকে প্রস্তুত না করলে বাংলাদেশের জন্ম সম্ভব ছিল না। একটি বিশেষ শ্রেণীগোষ্ঠীর কিছু মানুষ ছাড়া বাংলার ছাত্রজনতা থেকে শুরু করে নারী-পুরুষ, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষ বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ডাকে সাড়া দিয়ে একাত্ম হয়ে মাত্র নয় মাসে যার যা ছিল তাই নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে এ মাতৃভূমিকে  স্বাধীন করেছিল। সবদিক বিবেচনায় এত উঁচুমানের নেতৃত্বগুণ বঙ্গবন্ধু ব্যতীত বিশ্বের আর কোন নেতার কর্ম বিশ্লেষণে পাওয়া যায় না। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষের দায়িত্ব নিয়ে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়ে মাত্র সাড়ে তিন বছরের রাষ্ট্রপরিচালনায় যেসকল দিকনির্দেশনা দিয়ে রাষ্ট্রকাঠামো কে দাঁড় করিয়েছিলেন তার নজির বিশ্বে খুবই বিরল। এত অল্প সময়ের মধ্যে পরিপূর্ণ একটি লিখিত সংবিধান প্রণয়ন করে সে সময়ই তিনি বিশ্ব নেতৃত্বকে নতুন করে তাঁর উচ্চতা সম্পর্কে ভাবতে শিখিয়েছিলেন তিনি বঙ্গবন্ধু। শুধু তাই নয়, যুদ্ধোত্তর মিত্রশক্তিকে বন্ধুত্বের সম্পর্ক দিয়ে এত স্বল্পতম সময়ের মধ্যে স্বদেশে হাসিমাখা প্রত্যাবর্তনের যে ঘটনা বঙ্গবন্ধু বিশ্ববাসীকে দেখিয়েছিলেন তা কোন যুদ্ধেরই সমাপ্তি উত্তর এত স্বল্পতম সময়ে আর কোন নেতৃত্ব তার মিত্রশক্তির এমন সহজ সুন্দর প্রত্যাবর্তন দেখাতে পারেনি। ঈর্ষাকাতর বিশ্বের ষড়যন্ত্র আর পথভ্রষ্ট কিছু কুচক্রী মহলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু, তাঁর পরিবার ও কিছু নিকট আত্মীয় স্বজনকে হত্যার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দর্শন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে বাংলার মাটি থেকে চিরতরে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়। সেই চেষ্টার সক্রিয় প্রভাব পরবর্তীতে বেশকিছু সরকারকে নির্লজ্জভাবে বহন ও বিকশিত করতে দেখা গেছে।

সৌভাগ্যবান বাংলার মানুষ, তাই দীর্ঘ দুঃখ কষ্টের মাঝে নতুন করে মুক্তির দিশারী হয়ে বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনা বাবার স্বপ্ন পূরণে বাংলার মাটিতে পা রেখে নানা চড়াই-উতরাই এর মধ্য দিয়ে জীবন বাজি রেখে বাংলার গরীব-দুখী-মেহনতী মানুষের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। শুরু থেকেই শুরু করতে হয়েছে তাকে। নানারকম অসঙ্গতির অতলে ডুবে যাওয়া বাংলাদেশকে টেনে তুলে দূরদর্শী ও বুদ্ধিমত্তার সমন্বয় ঘটিয়ে অনুন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করেছেন। এ যাত্রা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালের পূর্বেই বিশ্বের উন্নত দেশের তালিকায় স্বগর্বে মাথা উঁচু করে পরবর্তী পথ পরিক্রমায় চলতে থাকবে বাংলাদেশ। তাঁর চলার পথও মসৃণ ছিল না কোনদিন, জীবনকে বাজি রেখে বারবার মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে তিনি এ পর্যন্ত আসতে পেরেছেন।

৭৫ পরবর্তী সময় থেকে এরশাদ সরকারের স্বৈরশাসন পর্যন্ত মূলতঃ দেশটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দ্বারা পরিচালিত হচ্ছিল না। ৯০'র স্বৈরশাসন অবমুক্ত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে আন্দোলনে অন্তর্ভুক্ত করে স্বৈরশাসনের অবসান করেন। বাংলার মানুষের ভাগ্যাকাশে নতুন করে গণতন্ত্রের স্বপ্নযাত্রা শুরু হয়। কিন্তু দীর্ঘদিনের অরাজনৈতিক চর্চার রেশ এবং ষড়যন্ত্রকারীদের দৌরাত্ম্যের প্রকাশই ঘটে নির্বাচনে। তিনি বিরোধী দলীয় নেত্রী হিসাবে মাঠের রাজনীতি করে জনমানুষের আস্থা ও ভালবাসা অর্জন করে ১৯৯৬ সালে তিনি এবং তাঁর দল রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হোন।

যুগ যুগ ধরে চলে আসা পাহাড়ের বিশৃংখলা পাহাড়ি ও বাঙালির জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছিল। এত দীর্ঘ সময়ের অশান্ত পরিস্থিতিকে শান্তি চুক্তির মাধ্যমে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা সত্যিই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কারিশম্যাটিক নেতৃত্বের সফলতা আমাদেরকে মুগ্ধ করেছে। সেই সাথে বিস্মিত হয়েছে অনেক বিশ্বনেতাও। কুচক্রীদের তৈরি কালো আইন ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে বাতিল করে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বাংলার মাটিতে বিচার করার সক্ষমতা বাংলার মানুষসহ বিশ্ববাসীর দ্বিধাকে অমূলক প্রমাণ করেছেন তিনি। নেতৃত্বের এমন গুণাবলী সাহস ও শক্তিমত্তার আইন সিদ্ধ প্রয়োগ জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অনন্য উচ্চতায় আসীন করেছে। সারা বিশ্বের অনেক বাঘা বাঘা রাষ্ট্রের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে মানবতাবিরোধী অপরাধিদের আইনগতভাবে বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর চেতনায় লালিত বাংলার মানুষকে নিরাপদ করে তিনি যে অসাধ্য সাধন করেছেন, তা বিশ্বের অনেক দেশের পক্ষেই এমন নজির করা সম্ভব হয়নি। এমন কাজটি বাস্তবে তিনি করতে পারবেন বলে, বাস্তবে তা করে দেখানোর পূর্ব পর্যন্ত, অনেকেই তা সম্ভব না বলেই দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করতেন। সেই ধারণাটিও দেশে কিংবা বিদেশে কিছু কিছু মানুষের মধ্যে অমূলক এবং ভ্রান্ত ধারণা ছিল তা তিনি প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
জন্মলগ্ন থেকে পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে অমীমাংসিত ছিটমহলের শান্তিপূর্ণ সমাধান করে কূটনৈতিক সফলতার চূড়ান্ত স্বাক্ষর রেখেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আরেকটি বড় সফলতার নজির দেখিয়েছেন আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সাথে অমীমাংসিত বিবাদমান সমুদ্রসীমার চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চায় অংশীদারিত্বের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করে বিস্ময়কর চমক লাগিয়েছেন বিশ্ববাসীকে। জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে থাকা এবং অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল অনেক দেশই যা এখনো করতে সক্ষম হননি। অমূলক অভিযোগের প্রতিবাদ করে বিশ্বব্যাংক এবং দাতা দেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিজ অর্থায়নে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কনস্ট্রাকশন কাজের সক্ষমতা প্রমাণ করে  স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণ করলেন। এত বড় চ্যালেঞ্জের বিপরীতে নিজেকে সঠিক প্রমাণ করা এবং উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে তা বাস্তবে উপস্থাপন করে বিশ্ববাসীকে ভুল প্রমাণিত করার সৎ ও সাহসী নেতৃত্ব বর্তমান বিশ্বে সত্যিই বিরল।

অর্থনৈতিক প্রজ্ঞার নতুন পরিচয় দিলেন করোনাকালীন সময়ে যখন বিশ্ব তার স্বাভাবিক গতি ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার মেধা, নেতৃত্বগুণ ও প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছেন। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নতুন মাত্রা যোগ করে প্রতিবেশী ভারত পাকিস্তানকেই শুধু পেছনে ফেলেননি বরং বিশ্বের উন্নত যে কয়টি দেশ তার চলমান প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছে তাদের সাথে তুলনা করলেও আমাদের প্রবৃদ্ধির অগ্রযাত্রা অতুলনীয়। মহামারীকালীন টিকে থাকার যুদ্ধেও আমরা উন্নত বিশ্বের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। এহেন প্রতিকূলতার মধ্যেও অস্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব সারা বিশ্বের প্রশংসা কুড়িয়েছে।

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অং সাং সুচি মানবতা লঙ্ঘন করে অমানবিক হয়ে উঠলে তার দেশের প্রায় এগারো লক্ষ মানুষ অন্যায় অত্যাচারের শিকার হয়ে জীবন বাঁচানোর তাগিদে দেশ ছাড়তে বাধ্য হলে, সারা বিশ্ব মানবতা যখন হাত গুটিয়ে নিয়ে নিঃস্বতার পরিচয় দিয়েছে ঠিক সে মুহুর্তে বিশ্বমানবতার মূর্ত প্রতীক হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, দেশের নানা সংকট ও সীমাবদ্ধতাকে উপেক্ষা করেও এত বড় সংখ্যক বাস্তুহারা মানুষকে আশ্রয় দিয়ে, খাদ্য দিয়ে মানবতাকেই বাঁচিয়ে রেখেছেন নিঃসন্দেহে। নয়তো সেদিন বিপন্ন মানবতা আরো বেশি নিগৃহীত হয়ে, নিরন্নের হাহাকারে মিশে, নির্বাক চিত্তে তাকিয়ে থেকে এত বিপুল সংখ্যক মানুষের মৃত্যুকে অবলোকন করে নিজের মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে হত। সেদিন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা মানবতার মা হয়ে ছিন্নমূল মানুষদেরকে নিজ আঁচলের ছায়াতলে জায়গা দিয়ে, নিরন্নের মুখে অন্ন দিয়ে, বিপন্ন মানবতাকেই রক্ষা করেছিলেন। আজও পর্যন্ত চূড়ান্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে, দ্বিপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কূটনৈতিক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। যেনতেনভাবে নয়, যেন নিরাপদ আশ্রয়ে তাদের দেশে তারা ফিরে যেতে পারে সে লক্ষ্যে মায়ানমার এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রত্যয় অর্জনে আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন।

বিশ্ব পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাস্তবসম্মত দিকনির্দেশনা প্রদান করে তা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে যেসকল বাস্তবিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন এবং বিশ্বজনমতকে এ লক্ষ্য অর্জনে যতটুকু একত্রিত করতে পেরেছেন, তা ইতোমধ্যেই বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে। মাতৃভাষা বাংলাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য করে তুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনবদ্য ঐতিহাসিক নজির স্থাপন করেছেন। বাঙালির মুক্তির ম্যাগনাকার্টা হিসেবে পরিচিত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণ, বাঙালির মুক্তি ও অন্যান্য গুরুত্ব বিবেচনায় পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়।

আভ্যন্তরীণ দেশীয় উন্নয়ন প্রচেষ্টায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সম্পূর্ণ সফল ও অতুলনীয় ঈর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব। জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের সমস্ত সূচক আজ অগ্রগামী, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, বঙ্গবন্ধু সেতু, পদ্মা সেতুর সফল নির্মাণ, পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, মেট্রোরেল নির্মাণ, আধুনিক নৌ জাহাজ নির্মাণ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ, দেশে বিদ্যমান নদ-নদীসমূহের পুনঃসংযোগ স্থাপনের মধ্য দিয়ে নদীমাতৃক বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধনের চেষ্টা ও সেই সাথে ৬৮ হাজার গ্রাম বাংলায় শহুরে সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে গ্রামীণ জীবনযাত্রায় নতুন করে আধুনিক মাত্রা সংযোজন প্রক্রিয়া, গৃহহীন কোন মানুষ থাকবে না মর্মে গৃহদান কর্মসূচির বাস্তবায়ন, কোটি শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই বিতরণ, স্নাতক পর্যায় পর্যন্ত অবৈতনিক নারী শিক্ষা ব্যবস্থার প্রবর্তন, বৃত্তিমূলক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করণ, গরীব দুঃখী দুস্থ ও বয়স্কদের ভাতা প্রদান, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উপযুক্ত ভাতা প্রদান ইত্যাদি মানবিক  কর্মসূচি গ্রহণ এবং ইতোমধ্যেই শতভাগ বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করে দেশকে উন্নয়নের যে ঈর্ষণীয় পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন, তা সময়, সীমিত সম্পদ ও সামর্থের বিবেচনায় সত্যিই বিস্ময়কর এবং বিশ্বের যে কোন দেশের তুলনায় তা অনেক বেশি সন্তুষ্টিদায়ক ও সম্মানজনক।

বাংলার ভাগ্যাকাশের সূর্য এবং শুকতারার আলোচনায় যে দুজন অধিমানবের কীর্তি অবতারণার চেষ্টা করেছি, তার একজন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যাঁর হাতে জন্ম নিয়েছে বাংলাদেশ। যিনি বাংলাদেশের স্থপতি। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে মানুষের অন্তরে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিয়ে বেঁচে আছেন। আরেকজন তাঁরই সুযোগ্য তনয়া বাংলার ভাগ্যাকাশের উজ্জ্বল শুকতারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আধুনিক বাংলার রূপকার হিসেবে বাংলার মানুষের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছেন ইতোমধ্যেই। দুইজনই তাদের কীর্তিতে অমর।

আমার বিবেচনায় পৃথিবীর জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত যেসকল পুরস্কার সর্বাধিক মর্যাদা লাভ করেছে তা প্রদান করেও এ দুজন মানুষের কীর্তিতে অর্জিত সম্মান ও মর্যাদার আসনকে কোন বিচারেই স্পর্শ করা সম্ভব নয়। তাই আমার প্রস্তাবনায় এ দুজনকে ঘিরে বিশ্বে প্রচলিত কোনো পুরস্কার গ্রহণের বিষয়টি মূখ্য নয় মোটেও বরং চির অমরত্বের সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদাকে বিবেচনায় নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে স্কলারদেরকে নিয়ে একটি টিম গঠনের মধ্য দিয়ে অন্তত বছরব্যাপী গবেষণা করে ক্লাসিক বঙ্গবন্ধুকে এবং বঙ্গবন্ধু দর্শনের নন্দনতত্ত্বকে উপস্থাপন করে বিচার বিশ্লেষণ অন্তে শ্রেষ্ঠত্ব নিরূপণ করে 'বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার' প্রবর্তন করা আবশ্যক। যা আর্থিক মূল্য, সম্মান ও মর্যাদার বিচারে বর্তমান বিশ্বে প্রচলিত সর্বোচ্চ সম্মানিত পুরস্কার এর চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান হবে এবং অধিক গুরুত্ব বহন করবে। আমি বোধ করি বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে বিশ্বসেরা পুরস্কার দেবার যোগ্যতা আমাদের রয়েছে। জাতির পিতার শততম জন্মবার্ষিকীতে এমন একটি গবেষণালব্ধ পুরস্কারের প্রবর্তন করা গেলে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকীতে সেটি হতে পারত সেরা নিবেদন। তহবিল সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে বাঙালির উদার মন-মানসিকতাই যথেষ্ট বলে মনে করি। অবশ্যই তা বিতর্কিত কিংবা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের চিন্তা চেতনা সম্পন্ন কোন অনুদান প্রদানকারীর প্রণোদনা গ্রহণযোগ্য নয়। অন্যায় এবং অনৈতিকভাবে অর্থ উপার্জনকারীর কোন অনুদান গ্রহণযোগ্য নয়। দেশ এবং দেশের বাইরে বঙ্গবন্ধুকে যারা হৃদয়ে ধারণ করে তাদের অনুদান গ্রহণযোগ্য হতে পারে। নৈতিক আদর্শে পরিচালিত কোন দেশি বিদেশি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের স্বেচ্ছায় প্রদত্ত অর্থ গ্রহণ করা যেতে পারে। সেন্ট মার্টিনকে আধুনিক পর্যটন সুবিধা প্রদানের মধ্যে দিয়ে বৈধভাবে অর্জিত অর্থ এ তহবিলের অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রের বৈধ আয় থেকেও একটি অংশ এ তহবিলের অন্তর্ভুক্তি করা যেতে পারে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য সংস্থার স্কলারদের সমন্বয়ে এবং দুই একজন বাংলাদেশি উপযুক্ত প্রতিনিধিকে উক্ত কমিটিতে অন্তর্ভুক্তি করে বিশ্বমানের একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে, যারা তিন কিংবা পাঁচ বছর অন্তর অন্তর নীতিমালা অনুসরণপূর্বক সারা বিশ্বের সমস্ত কর্নার থেকে সৃষ্টিশীল সেরা মানুষকে বিবেচনায় নিয়ে, যথাযোগ্য যাচাই-বাছাই ও চুলচেরা বিশ্লেষণ করে, যেকোনো ধরনের বিতর্কের ঊর্ধ্বে থেকে বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মানজনক ও মূল্যবান 'বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার' এ চুড়ান্তভাবে ভূষিত করবেন বিশ্বসেরা পাঁচ থেকে দশ জনকে। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই সূর্য, নক্ষত্রমণ্ডল আলো বিচ্ছুরিত করায় প্রকৃতির নিয়মে একদিন তাদের আলো নিভে যাবে কিন্তু দিন যতই যেতে থাকবে, বঙ্গবন্ধু পুরস্কারে ভূষিত আলোকিত মানুষের সংখ্যা ও তাদের কর্মের প্রভাব পৃথিবীতে ততটাই বেড়ে যাবে। আর এ প্রক্রিয়ায় আলোকিত মানুষের সংখ্যা যত বাড়বে তাদের কর্মবিচ্ছুরিত আলোকজ্যোতি 'বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার' র  মর্যাদা, সম্মান ও শ্রীবৃদ্ধির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকেও ততই বেশি আলোকিত করতে থাকবেন এবং বাংলার মানুষের অন্তর থেকে শুরু করে সীমানা পেরিয়ে সারা বিশ্ব মানবের অন্তরকে আলোকিত করবে এ পুরস্কারটি। এ আলোর বিস্তার অনন্ত কাল পর্যন্ত বিস্তারিত হতে থাকবে। বিশ্বের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব মানুষের অন্তরে বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকবেন চিরকাল। সেই সাথে নিজস্ব কীর্তি ও 'বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার' প্রবর্তন এর মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা বাংলার ভাগ্যাকাশের শুকতারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাও অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন বাংলার মানুষসহ পৃথিবীর সকল মানুষের অন্তরে অন্তরে। প্রস্তাবনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ২০২১ সালের মধ্যে এমন একটি পুরস্কার প্রবর্তন করা গেলে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আধুনিক বাংলার রূপকার বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনা মানুষের মনে মনে, প্রাণে প্রাণে, সর্বোচ্চ সম্মান-শ্রদ্ধা ও মর্যাদা নিয়ে পৃথিবীর অস্তিত্ব যতদিন থাকবে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিয়ে বেঁচে থাকবেন অন্তত ততদিন- হয়তো তারও পরে।

লেখক: পুলিশ সুপার ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর