শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৮, সোমবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কেন থামছে না ‘সেক্সটরশন’?

মনিরা নাজমী জাহান
অনলাইন ভার্সন
কেন থামছে না ‘সেক্সটরশন’?

সেক্সটরশন ভয়াবহতা নিয়ে জানার আগে আমাদের সর্বপ্রথম যে বিষয়টি জানা প্রয়োজন তা হচ্ছে সেক্সটরশন বলতে আসলে কী বুঝায়? সেক্সটরশন বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা না থাকলে এর ভয়াবহতা নিরুপণ করা সম্ভব না। আসুন আমরা আলোকপাত করার চেষ্টা করি ‘সেক্সটরশন’ বলতে আসলে কী বুঝায়?

একটি সময় পর্যন্ত ‘সেক্সটরশন’ বলতে বুঝানো হতো কোনো সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে যৌন লিপ্সা চরিতার্থ করাকে। কোনো উচ্চপদস্থ বা প্রভাবশালী কেউ যদি তার নিম্নপদস্থ বা তার কাছে সাহায্যপ্রার্থী কাউকে বিশেষ কোনো সুবিধা বা সাহায্য করার বিনিময়ে তার যৌন লিপ্সা চরিতার্থ করতো তাকে ‘সেক্সটরশন’ বুঝানো হতো।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ২০১৯ সালের জুলাই মাসে নরওয়ের সাবেক মন্ত্রী Svein Ludvigsen সেক্সটরশনের দায়ে ৫ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন। একই অপরাধে কানাডায় দণ্ডিত হন কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন আদালতের বিচারক Stevan Ellis।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে অপরাধের ব্যাপকতার বিষয়টি মাথায় রেখে এই ‘সেক্সটরশন’ নামক অপরাধের সংজ্ঞার ব্যাপকতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সেক্সটরশন নামক ভয়াবহ মরণ ফাঁদটি সাইবার ক্রাইমের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এই ব্যবহার হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে বর্তমানে ‘সেক্সটরশনে’র  হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহত হচ্ছে যৌনতার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছবি এবং ভিডিও। এমনকি এই অপরাধের উদ্দেশ্যেও এসেছে ব্যাপকতা।

আগে যেখানে শুধু যৌন লিপ্সা চরিতার্থ করার জন্য এই অপরাধ করা হতো, কিন্তু বর্তমানে যৌন লিপ্সা চরিতার্থ করা ছাড়াও যোগ হয়েছে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে ভিকটিমের কাছ থেকে অর্থ আদায় এবং ছবি বা ভিডিও দেখিয়ে ভিকটিমের ওপর মানসিক চাপ প্রয়োগ করে  নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা। বিভিন্ন ধরনের সামাজিক মাধ্যমের সহজলভ্যতার কারণে এই ধরনের সাইবার ক্রাইম খুব সহজেই সংগঠিত হচ্ছে। তবে সবচেয়ে ভয়াবহ দিক হচ্ছে বর্তমানে এই অপরাধ এক দেশে বসে সংগঠিত করে আরেক দেশের জনগণকে ভিকটিম করা হচ্ছে।

তথ্য প্রযুক্তির এই উৎকর্ষ সাধনের যুগে মানুষের জীবনের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ছোঁয়া মানুষের জীবনকে সহজতর করেনি। তবে এই উৎকর্ষতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু ও দুষ্টু চক্র এই প্রযুক্তির উৎকর্ষতা ব্যবহার করছে অসাধু উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য। দুষ্টচক্র দ্বারা কৃত এমনই এক মরণ ফাঁদের নাম ‘সেক্সটরশন’। এই ভয়াবহ মরণ ফাঁদের কবলে পড়ে পৃথিবীর বহু মানুষের জীবনে নেমে এসেছে চরম বিপর্যয়। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়।

ইন্টেলিজেন্স কোম্পানি সেনসিটির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে এক লাখের বেশি নারীর ছবি সংগ্রহ করে সেগুলো দিয়ে ভুয়া নগ্ন ছবি তৈরি করা হচ্ছে এবং অনলাইনে তা শেয়ার করা হচ্ছে। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ব্যবহার করে এসব ছবি থেকে নারী দেহের পোশাক সরিয়ে ফেলা হচ্ছে এবং মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামের মাধ্যমে নগ্ন ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসব বিবস্ত্র নারীর অধিকাংশই অল্পবয়সী।

কিন্তু যারা এসব করছে তাদের বেশিরভাগ একে শুধুমাত্র ‘বিনোদন’ হিসেবে বর্ণনা করে থাকে। বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী পরিষদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর গড়ে ১১ জন নারী সাইবার ক্রাইমের কারণে আত্মহত্যা করেন। দুঃখজনক হলেও সত্য, অনেক ক্ষেত্রে একজন নারী সাইবার সেক্সটরশনের শিকার হন তার খুব কাছের ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারও দ্বারা।

তবে এখানে আরেকটি উল্লেখ করার মতো বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশে যারা সাইবার সেক্সটরশনের ভিকটিম হয় তারা শুধু ব্ল্যাক মেইলিং বা পূর্ব শত্রুতার কারণে হয় না। একটা বড় অংশ স্ক্যামিং-এর শিকার হয়। এই স্ক্যামিংটা হয় মূলত ফিশিং লিংকের মাধ্যমে! ভিকটিমের বয়স বেশিরভাগ ক্ষেত্রে থাকে ১৬-২৫ বছরের মধ্যে এবং তারা জানেই না কীভাবে আইডি হ্যাক হলো।

তবে এই কথাও সত্যি যে বাংলাদেশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন বিভাগ এবং  সিআইডি’র সাইবার পুলিশ সেন্টারসহ আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনী সেক্সটরশনসহ অন্যান্য সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান পরিচালনা করছে। সম্প্রতি সাইবার জগতে সংঘটিত নারীর প্রতি হয়রানিমূলক অপরাধের অভিযোগ গ্রহণ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও আইনি সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন (Police cyber support for women) নামে ফেসবুক পেজ, ইমেইল আইডি ও হটলাইন নম্বর চালু করেছে পুলিশ সদর দফতর।

যেসব নারী সাইবার বুলিং, আইডি হ্যাক, স্পর্শকাতর তথ্য-ছবি-ভিডিও প্রকাশ, সাইবার স্পেসে যৌন হয়রানি ইত্যাদি অপরাধের শিকার হচ্ছেন, তারা এখানে অভিযোগ জানাতে পারবেন। সম্পূর্ণ নিরাপত্তার সঙ্গে ভিকটিমের তথ্য গোপন রেখে প্রয়োজনীয় সেবা ও আইনি সহায়তা দেবে পুলিশ সদর দফতর। তবে এই সাপোর্ট সেন্টারের উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে এই সাপোর্ট সেন্টারে যারা সেবা দেবেন, তদন্ত করবেন, তারা সবাই পুলিশের নারী সদস্য। যেখানে ভিকটিমরা নির্দ্বিধায় তাদের সমস্যাগুলো বলতে পারবেন।

স্বাভাবতই প্রশ্ন জাগে এত উদ্যোগের পর কেন থামানো যাচ্ছে না সেক্সটরশন? এর পেছনে রয়েছে বহুমাত্রিক কারণ। এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে প্রথম একটি বিষয়ের দিকে আমাদের নজর দিতে হবে সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনের দিকে। যেখানে উল্লেখ করা হয় যে দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন হলেও সাইবার হয়রানির শিকার হয়েও দেশের আক্রান্তদের ৮০.৬ শতাংশ আইনের আশ্রয় নেন না।

সেই একই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে আশ্রয় না নেওয়ার কারণ। অভিযোগ কেন করেন না- এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগীদের ২৩ শতাংশই বিষয়টি ‘গোপন রাখতে’ চেপে যান বলে জানান। ২২ দশমিক ৭ শতাংশই জানেন না কিভাবে আইনি সহায়তা নেওয়া যায়। আর ১৯ দশমিক ৩ শতাংশ আইনি ব্যবস্থা নিয়ে উল্টো হয়রানির আশঙ্কায় ভোগেন। এছাড়াও অভিযোগ করেও লাভ হবে না বলে মনে করেন ১৬ শতাংশ।

ওই একই প্রতিবেদনের জরিপে দেখা গেছে, ১৩ দশমিক ৩ শতাংশ সামাজিক ভাবমর্যাদা ক্ষুণ্ণের ভয়ে এবং ৩ দশমিক ৯ শতাংশ ভুক্তভোগী অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে আইনের আশ্রয় নেন না। অন্যদিকে সাইবার অপরাধের প্রতিকার বিষয়ক আইন সম্পর্কে জানেন না ৬৩ শতাংশ ভুক্তভোগী।

এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় যে প্রতিকার বিষয়ক আইন সম্পর্কে জানেন না ৬৩ শতাংশ ভুক্তভোগী। তার মানে বিশাল একটি অংশ প্রতিকার বিষয়ক আইন সম্পর্কে অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছেন, যার ফলে তারা অপরাধের স্বীকার হলেও কি করা উচিৎ তা বুঝতে পারছে না। এই জন্য প্রয়োজন সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা। এই সচেতনতামূলক কার্যক্রম ২টি ভাবে বিভক্ত হতে হবে।

একটি ভাগে সচেতনতামূলক কার্যক্রমে থাকবে ইন্টারনেট ব্যবহার নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাখার জন্য কি করতে হবে সেই বিষয়টি নিয়ে। আরেকটি ভাগে থাকতে হবে কেউ আক্রান্ত হলে বা ভিকটিম হলে তার করণীয় সম্পর্কে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই পুরো সচেতনতামূলক কার্যক্রমটি হতে হবে সাধারণ মানুষের বোধগম্য ভাষায়। এই জন্য প্রয়োজনে বিশেষ কোনো মাস বা সপ্তাহকে সচেতনতামূলক মাস বা সপ্তাহ ঘোষণা দেওয়া যেতে পারে।

সেক্সটরশন নিয়ন্ত্রণে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে তৈরিকৃত আইন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা। সাইবার সেক্সটরশনের ক্ষেত্রে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে পেনাল কোড, ১৮৬০ প্রভৃতি আইন রয়েছে বটে কিন্তু যেহেতু অপরাধটা প্রযুক্তি নির্ভর এবং প্রযুক্তির উৎকর্ষতা সাধনের সাথে সাথে অপরাধের ধরনেও আসছে পরিবর্তন, তাই এই ধরনের অপরাধ মোকাবিলার আইনেও আসতে হবে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন।

প্রতিবেশী দেশ ভারতের সাইবার অপরাধ মোকাবিলায় প্রণীত আইনের দিকে লক্ষ করলেই আমরা দেখবো আমাদের আইনটির আরও কত যুগোপযোগী এবং পরিবর্তন করা দরকার। সাইবার অপরাধের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনালের সংখ্যা এই মুহূর্তে একটি। যার কারণে সারা দেশের মামলা একটি ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ফলশ্রুতিতে বিচার পাবার ক্ষেত্রে  দীর্ঘসূত্রিতা সৃষ্টির আশঙ্কা তৈরি হয়। অবশ্যই বিভাগীয় পর্যায়ে দ্রুত সাইবার ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করে সেখানে যোগ্য প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সাইবার থানা স্থাপন। যেখানে ভুক্তভোগীরা সরাসরি মামলা করতে পারবে। সেই থানাতে সাইবার অপরাধের ওপর প্রশিক্ষিত যথেষ্ট জনবল থাকতে হবে যাতে তারা যেকোনো ধরনের সাইবার অপরাধের সমাধান দিতে পারেন।

ইন্টারনেটের নিজস্ব কোনো পরিসীমা নেই। তাই চাইলেই এক দেশে বসে আরেক দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অপরাধ করা সম্ভব। সম্প্রতি আমরা এমনটি লক্ষ করেছি সেক্সটরশনের ক্ষেত্রেও। অপরাধী এক দেশে বসে আরেক দেশের নাগরিককে ভিকটিম বানাচ্ছে। তাই সেক্সটরশনের মতো বাউন্ডারিলেস একটি ক্রাইম মোকাবিলায় যেমন চাই জনসচেতনতা ঠিক তেমনি চাই মোকাবিলার জন্য চাই যুগোপযোগী আইন এবং প্রশিক্ষিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সমন্বিত প্রচেষ্টা ছাড়া এই অপরাধ নির্মূল সম্ভব নয়।

লেখক : শিক্ষক, আইন বিভাগ, ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা