শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৮, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

তুরস্কের আদলে চীনেও জিন্নার মূর্তি বসাবে পাকিস্তান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তুরস্কের আদলে চীনেও জিন্নার মূর্তি বসাবে পাকিস্তান

চীনে মহম্মদ আলি জিন্নার মূর্তি স্থাপন করবে পাকিস্তান। দু-দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭০ বছর উদযাপনের অঙ্গ হিসেবেই এই উদ্যোগ। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে জিন্নার মূর্তি স্থাপনের তৎপরতা। ভালো কথা। জাতির পিতার মূর্তি বসানো নিয়ে আপত্তি থাকার কথা নয়। পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকেই চীন তাদের বন্ধু। এমনকি, বাঙালিদের ওপর পাক-সেনারা গণহত্যা চালানোর সময়ও মদত চিয়েছে কমিউনিস্ট চীন। তাই চীনে উইঘুর মুসলিমদের ওপর কমিউনিস্ট সরকার গণহত্যা চালালেও মুসলিম দেশ হয়েও নীরব পাকিস্তান। পাকিস্তানের দ্বিচারিতা এবং বাংলাদেশের প্রতি তাদের বিদ্বেষ এখনও অব্যহত। একই অবস্থান তাদের বাংলাদেশি দোসরদের। নব্য রাজাকাররাও পাকিস্তানের মতোই আজও স্বাধীনতাবিরোধী কাজ করে চলেছে।

পাকিস্তানপন্থী নব্য রাজাকাররা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যের ওপর আঘাত হেনে দেশের স্বাধীনতার প্রতি অসম্মান করেছেন। কারণ জাতির পিতার ভাস্কর্যের সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসনের কোনও সম্পর্ক নেই। বিভিন্ন মুসলিম দেশেই রাষ্ট্রনায়কদের ভাস্কর্য রয়েছে। ঐতিহাসিক কারণেই তাদের অবদান দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে বানানো হয় ভাস্কর্য। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্মই হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের নেতৃত্বে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি তিনি। কোটি কোটি বাঙালি তাকে মুক্তিদাতা হিসেবে মনে করেন। বাঙালির আবেগের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে তার নাম। গোটা বাংলাদেশের মানুষ তার কাছে ঋণী। তাই বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে প্রতিটি প্রান্তরে সাধারণ মানুষই এগিয়ে আসছেন নিজেদের ঋণ পরিশোধে। বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগ ভুলবার নয়। পাকিস্তানি বর্বরতার হাত থেকে জাতিকে রক্ষা করেছেন তিনি। তাই তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে অনেকেই মেতে উঠেছিলেন ভাস্কর্য স্থাপনে।

কিন্তু ধর্মের জিগির তুলে পাকিস্তানপন্থী নব্য জামাতিরা জাতির পিতাকে অসম্মান করে দেশের স্বাধীনতাকেই কালিমালিপ্ত করতে চেয়েছে। ধর্মের সঙ্গে ভাস্কর্যের কোনও দ্বন্দ্ব নেই। পাকিস্তান-সহ বহু ইসলামিক দেশেই রয়েছে রাষ্ট্রনায়কদের মূর্তি। মহম্মদ আলি জিন্নার মূর্তি বহুকাল ধরেই পাকিস্তানে রয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে পাকিস্তানপন্থীরা ফের মাথাচাড়া দিতে চাইছে। এর পিছনে মদত রয়েছে পাকিস্তানের। বিএনপিও ভাস্কর্য নিয়ে ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়েছে। অথচ, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রথম হত্যাকারী, সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানেরও ভাস্কর্য রয়েছে চট্টগ্রামে। কাঁচের ঘরে বাস করে ঢিল মারতে নেই। এই কথা মাথায় না রেখে বঙ্গবন্ধুর মূর্তিতে আঘাত হেনে কূচক্রীরা বাংলাদেশের স্বাধনীতার ভীতকেই দুর্বল করতে চেয়েছিল। কিন্তু মুজিব কন্যা, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফলভাবেই সেই চক্রান্ত ভেস্তে দিতে সক্ষম হয়েছে।

সূত্রের খবর, পাকিস্তান সরকার ইতিমধ্যেই তুরস্কের আঙ্কারায় নিজেদের দূতাবাসের কাছে জিন্নার সুদৃশ্য মূর্তি বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চেয়েছে। কারণ আঙ্কারায় রয়েছে জিন্নার সুদৃশ্য বিশাল একটি মূর্তি। চীনের মাটিতে সেই ধরনেরই একটি মূর্তি স্থাপন করতে চায় ইসলামাবাদ। আঙ্কারার দূতাবাসের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে সেখানকার মূর্তির আয়তন থেকে শুরু করে কী ধরনের সামগ্রী ব্যবহৃত হয়েছে তার বিশদ বিবরণ। সঙ্গে মূর্তিটির বিভিন্ন ধরনের ছবিও চেয়ে পাঠানো হয়েছে। 

উল্লেখ্য, তুরস্কও মুসলিম দেশ। আর সেখানেও রয়েছে একাধিক মানুষের মূর্তি। খোদ জিন্নার মূর্তি তো রয়েছেই। এই নিয়ে মুসলিম দুনিয়ার কোনও আপত্তি নেই। আপত্তি থাকার কথাও নয়। কারণ ইসলাম ধর্মে হজরত মহম্মদের ছবি বা মূর্তি নিয়ে আপত্তির কথা বলা হলেও মানুষের ভাস্কর্য নিয়ে কোথাও কোনও  আপত্তি নেই। এমনকি, আরব আমিরাতেও একাধিক ভাস্কর্যের দেখা মেলে। ধর্মের নামে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের আপত্তি তোলা আসলে বাংলাদেশকে ফের অশান্তির দিকে ঠেলে দেওয়ারই চক্রান্ত। পাকিস্তানপন্থীরা মুক্তিযুদ্ধের পরাজয় আজও মেনে নিতে পারেনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হলেও তাদের শিক্ষা হয়নি। আজও পাকিস্তানের মন জয় করতে গিয়ে জাতির পিতাকে অসম্মান করার মতো অপরাধ তারা করার সাহস পাচ্ছে। অথচ, খোদ পাকিস্তানই তাদের জাতির পিতার নতুন করে মূর্তি বানাচ্ছে। পাকিস্তানের দ্বিচারিতা অবশ্য নতুন কিছু নয়।

পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় ১৯৫১ সালের মে মাসে। তারপর থেকেই উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব বাড়তে থাকে। ১৯৭১ সালে সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে পাক-সেনারা গণহত্যা চালায় চীনের অস্ত্র ব্যবহার করে। বাঙালি নিধন যজ্ঞে চীন পাকিস্তানকে সর্বতোভাবে সাহায্য করে। ভারত বারবার পাক-বর্বরতার বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেও চীন নিজেদের অবস্থান বদল করেনি। বরং ভারতকে চোখ রাঙাতেও শুরু করে। কিন্তু ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি চীনের সেই চোখ রাঙানিকে বিন্দুমাত্র গুরুত্ব দেননি। অগণিত মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগে স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। জাতির পিতা শেখ মুজিবুরকে সামনে রেখে বাঙালি সেদিন নিজেদের জাতিকে রক্ষার জন্য রণাঙ্গনে নিজেদের বীরত্ব দেখান। পাকিস্তানি সেনারা মহান মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর যৌথ প্রতিরোধের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বাঙালিকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দেন বঙ্গবন্ধু।

পাকিস্তানের বর্বরতার হাত থেকে বাঙালিকে মুক্তি দাতার নাম শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও চীন স্বীকৃতি দিতে চায়নি। বঙ্গবন্ধুর প্রতি চিরকাল অশ্রদ্ধা প্রকাশ করে এসেছে চীনা রাষ্ট্রনায়কেরা। বিশ্বের বহু দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিলেও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনেও আগ্রহ দেখায়নি চীন। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের ওপর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পরই পাকিস্তানের বন্ধু চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। নিজেদের দেশের লাভের কথা চিন্তা করে চীন এখন বন্ধু সাজার চেষ্টা করলেও বাংলাদেশের মানুষ জানেন মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবস্থানের কথা। চীন যে বঙ্গবন্ধুর প্রতি কখনওই শ্রদ্ধাশীল নয়, সেটাও বাঙালি মাত্রই জানেন। সেই চীনেই পাকিস্তান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭০ বছর পূর্তি পালন করতে চলেছে।

কমিউনিস্টশাসিত দেশটিতে চলছে উইঘুর মুসলিমদের ওপর বর্বরোচিত অত্যাচার। আমেরিকা-সহ বিশ্বের বহু অমুসলিম দেশ সেই বর্বরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব। কিন্তু মুসলিম দেশ হয়েও নীরব পাকিস্তান। আসলে চীন টাকা দিয়ে কিনে রেখেছে পাকিস্তানের বিবেককে।

পাকিস্তান চীনের মাটিতে তাদের জাতির পিতা জিন্নার মূর্তি বসাবে। এতে আপত্তির কিছুই নেই। যেকোনও দেশই তাদের রাষ্ট্রনায়কদের মূর্তি বসাতেই পারে। ধর্মের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। এমনকি, অ-ধর্মের সঙ্গেও মূর্তির কোনও যোগ নেই। চীন বা অন্যান্য কমিউনিস্ট রাষ্ট্রেও রয়েছে মূর্তির প্রচলন। জাতির পিতা সবদেশেই বিশেষ ভূমিকা রাখেন। সব দেশের মানুষই সম্মান করেন তাদের রাষ্ট্রনায়কের মূর্তিকে। কিন্তু বাংলাদেশের জাতির পিতার মূর্তি নিয়ে জামাত বা হেফাজতের আপত্তি নিয়ে কোনও যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায় না। পাকিস্তানের মূর্তি নিয়ে এদের কোনও আপত্তি নেই। তাদের দ্বিচারিতা স্পষ্ট। আসলে পাকিস্তানপন্থীরা বাংলাদেশে ভালো নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে চলেছে তাতে তাদের পাক-প্রেম বিঘ্নিত হচ্ছে। বাংলাদেশের মাটিতে বসবাস করলেও তাদের হৃদয় বন্দক রয়েছে পাকিস্তানের কাছে। তাই এখনও অখণ্ড পাকিস্তানের স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে সুখী নয় তারা। তাই বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে কালিমালিপ্ত করতেও কার্পণ্য করেনি নব্য রাজাকারের দল। পাকিস্তান জিন্নার মূর্তি বানালেও এদের ধর্মীয় ভাবাবেগকে আঘাত করে না। কিন্তু শেখ মুজিবুর হলেই তাদের আপত্তি! হাস্যকর ধর্মীয় ব্যাখ্যা।

আসলে নব্য রাজাকাররা আজও বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধী। বঙ্গবন্ধুর মূর্তিতে আঘাত আসলে কোনও ধর্মীয় আবেগের বহিঃপ্রকাশ নয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপরই আঘাত আনার কল্পবিলাস মাত্র। তাই কড়া হাতে দেশদ্রোহীদের দমন করাটাই রাষ্ট্রের মহান কাজ। ধর্মের মোড়কে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি আজও সক্রিয়। পাকিস্তানের দালালদের স্বাধনীতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও পবিত্র মুজিববর্ষে খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তি দেওয়াই বাঙালির কর্তব্য। মনে রাখতে হবে, মহান রাষ্ট্রনায়কদের ভাস্কর্যের সঙ্গে অন্য কোনও ধর্মের মিল বা অমিল খুঁজতে চাওয়াটাই মুর্খামি। কারণ প্রায় সব মুসলিম দেশেই রয়েছে দেশনায়কদের মূর্তি। অমুসলিম দেশও এর ব্যতিক্রম নয়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা