শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৮, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

তুরস্কের আদলে চীনেও জিন্নার মূর্তি বসাবে পাকিস্তান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তুরস্কের আদলে চীনেও জিন্নার মূর্তি বসাবে পাকিস্তান

চীনে মহম্মদ আলি জিন্নার মূর্তি স্থাপন করবে পাকিস্তান। দু-দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭০ বছর উদযাপনের অঙ্গ হিসেবেই এই উদ্যোগ। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে জিন্নার মূর্তি স্থাপনের তৎপরতা। ভালো কথা। জাতির পিতার মূর্তি বসানো নিয়ে আপত্তি থাকার কথা নয়। পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকেই চীন তাদের বন্ধু। এমনকি, বাঙালিদের ওপর পাক-সেনারা গণহত্যা চালানোর সময়ও মদত চিয়েছে কমিউনিস্ট চীন। তাই চীনে উইঘুর মুসলিমদের ওপর কমিউনিস্ট সরকার গণহত্যা চালালেও মুসলিম দেশ হয়েও নীরব পাকিস্তান। পাকিস্তানের দ্বিচারিতা এবং বাংলাদেশের প্রতি তাদের বিদ্বেষ এখনও অব্যহত। একই অবস্থান তাদের বাংলাদেশি দোসরদের। নব্য রাজাকাররাও পাকিস্তানের মতোই আজও স্বাধীনতাবিরোধী কাজ করে চলেছে।

পাকিস্তানপন্থী নব্য রাজাকাররা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যের ওপর আঘাত হেনে দেশের স্বাধীনতার প্রতি অসম্মান করেছেন। কারণ জাতির পিতার ভাস্কর্যের সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসনের কোনও সম্পর্ক নেই। বিভিন্ন মুসলিম দেশেই রাষ্ট্রনায়কদের ভাস্কর্য রয়েছে। ঐতিহাসিক কারণেই তাদের অবদান দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে বানানো হয় ভাস্কর্য। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্মই হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের নেতৃত্বে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি তিনি। কোটি কোটি বাঙালি তাকে মুক্তিদাতা হিসেবে মনে করেন। বাঙালির আবেগের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে তার নাম। গোটা বাংলাদেশের মানুষ তার কাছে ঋণী। তাই বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে প্রতিটি প্রান্তরে সাধারণ মানুষই এগিয়ে আসছেন নিজেদের ঋণ পরিশোধে। বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগ ভুলবার নয়। পাকিস্তানি বর্বরতার হাত থেকে জাতিকে রক্ষা করেছেন তিনি। তাই তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে অনেকেই মেতে উঠেছিলেন ভাস্কর্য স্থাপনে।

কিন্তু ধর্মের জিগির তুলে পাকিস্তানপন্থী নব্য জামাতিরা জাতির পিতাকে অসম্মান করে দেশের স্বাধীনতাকেই কালিমালিপ্ত করতে চেয়েছে। ধর্মের সঙ্গে ভাস্কর্যের কোনও দ্বন্দ্ব নেই। পাকিস্তান-সহ বহু ইসলামিক দেশেই রয়েছে রাষ্ট্রনায়কদের মূর্তি। মহম্মদ আলি জিন্নার মূর্তি বহুকাল ধরেই পাকিস্তানে রয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে পাকিস্তানপন্থীরা ফের মাথাচাড়া দিতে চাইছে। এর পিছনে মদত রয়েছে পাকিস্তানের। বিএনপিও ভাস্কর্য নিয়ে ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়েছে। অথচ, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রথম হত্যাকারী, সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানেরও ভাস্কর্য রয়েছে চট্টগ্রামে। কাঁচের ঘরে বাস করে ঢিল মারতে নেই। এই কথা মাথায় না রেখে বঙ্গবন্ধুর মূর্তিতে আঘাত হেনে কূচক্রীরা বাংলাদেশের স্বাধনীতার ভীতকেই দুর্বল করতে চেয়েছিল। কিন্তু মুজিব কন্যা, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফলভাবেই সেই চক্রান্ত ভেস্তে দিতে সক্ষম হয়েছে।

সূত্রের খবর, পাকিস্তান সরকার ইতিমধ্যেই তুরস্কের আঙ্কারায় নিজেদের দূতাবাসের কাছে জিন্নার সুদৃশ্য মূর্তি বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চেয়েছে। কারণ আঙ্কারায় রয়েছে জিন্নার সুদৃশ্য বিশাল একটি মূর্তি। চীনের মাটিতে সেই ধরনেরই একটি মূর্তি স্থাপন করতে চায় ইসলামাবাদ। আঙ্কারার দূতাবাসের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে সেখানকার মূর্তির আয়তন থেকে শুরু করে কী ধরনের সামগ্রী ব্যবহৃত হয়েছে তার বিশদ বিবরণ। সঙ্গে মূর্তিটির বিভিন্ন ধরনের ছবিও চেয়ে পাঠানো হয়েছে। 

উল্লেখ্য, তুরস্কও মুসলিম দেশ। আর সেখানেও রয়েছে একাধিক মানুষের মূর্তি। খোদ জিন্নার মূর্তি তো রয়েছেই। এই নিয়ে মুসলিম দুনিয়ার কোনও আপত্তি নেই। আপত্তি থাকার কথাও নয়। কারণ ইসলাম ধর্মে হজরত মহম্মদের ছবি বা মূর্তি নিয়ে আপত্তির কথা বলা হলেও মানুষের ভাস্কর্য নিয়ে কোথাও কোনও  আপত্তি নেই। এমনকি, আরব আমিরাতেও একাধিক ভাস্কর্যের দেখা মেলে। ধর্মের নামে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের আপত্তি তোলা আসলে বাংলাদেশকে ফের অশান্তির দিকে ঠেলে দেওয়ারই চক্রান্ত। পাকিস্তানপন্থীরা মুক্তিযুদ্ধের পরাজয় আজও মেনে নিতে পারেনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হলেও তাদের শিক্ষা হয়নি। আজও পাকিস্তানের মন জয় করতে গিয়ে জাতির পিতাকে অসম্মান করার মতো অপরাধ তারা করার সাহস পাচ্ছে। অথচ, খোদ পাকিস্তানই তাদের জাতির পিতার নতুন করে মূর্তি বানাচ্ছে। পাকিস্তানের দ্বিচারিতা অবশ্য নতুন কিছু নয়।

পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় ১৯৫১ সালের মে মাসে। তারপর থেকেই উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব বাড়তে থাকে। ১৯৭১ সালে সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে পাক-সেনারা গণহত্যা চালায় চীনের অস্ত্র ব্যবহার করে। বাঙালি নিধন যজ্ঞে চীন পাকিস্তানকে সর্বতোভাবে সাহায্য করে। ভারত বারবার পাক-বর্বরতার বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেও চীন নিজেদের অবস্থান বদল করেনি। বরং ভারতকে চোখ রাঙাতেও শুরু করে। কিন্তু ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি চীনের সেই চোখ রাঙানিকে বিন্দুমাত্র গুরুত্ব দেননি। অগণিত মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগে স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। জাতির পিতা শেখ মুজিবুরকে সামনে রেখে বাঙালি সেদিন নিজেদের জাতিকে রক্ষার জন্য রণাঙ্গনে নিজেদের বীরত্ব দেখান। পাকিস্তানি সেনারা মহান মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর যৌথ প্রতিরোধের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বাঙালিকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দেন বঙ্গবন্ধু।

পাকিস্তানের বর্বরতার হাত থেকে বাঙালিকে মুক্তি দাতার নাম শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও চীন স্বীকৃতি দিতে চায়নি। বঙ্গবন্ধুর প্রতি চিরকাল অশ্রদ্ধা প্রকাশ করে এসেছে চীনা রাষ্ট্রনায়কেরা। বিশ্বের বহু দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিলেও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনেও আগ্রহ দেখায়নি চীন। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের ওপর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পরই পাকিস্তানের বন্ধু চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। নিজেদের দেশের লাভের কথা চিন্তা করে চীন এখন বন্ধু সাজার চেষ্টা করলেও বাংলাদেশের মানুষ জানেন মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবস্থানের কথা। চীন যে বঙ্গবন্ধুর প্রতি কখনওই শ্রদ্ধাশীল নয়, সেটাও বাঙালি মাত্রই জানেন। সেই চীনেই পাকিস্তান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭০ বছর পূর্তি পালন করতে চলেছে।

কমিউনিস্টশাসিত দেশটিতে চলছে উইঘুর মুসলিমদের ওপর বর্বরোচিত অত্যাচার। আমেরিকা-সহ বিশ্বের বহু অমুসলিম দেশ সেই বর্বরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব। কিন্তু মুসলিম দেশ হয়েও নীরব পাকিস্তান। আসলে চীন টাকা দিয়ে কিনে রেখেছে পাকিস্তানের বিবেককে।

পাকিস্তান চীনের মাটিতে তাদের জাতির পিতা জিন্নার মূর্তি বসাবে। এতে আপত্তির কিছুই নেই। যেকোনও দেশই তাদের রাষ্ট্রনায়কদের মূর্তি বসাতেই পারে। ধর্মের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। এমনকি, অ-ধর্মের সঙ্গেও মূর্তির কোনও যোগ নেই। চীন বা অন্যান্য কমিউনিস্ট রাষ্ট্রেও রয়েছে মূর্তির প্রচলন। জাতির পিতা সবদেশেই বিশেষ ভূমিকা রাখেন। সব দেশের মানুষই সম্মান করেন তাদের রাষ্ট্রনায়কের মূর্তিকে। কিন্তু বাংলাদেশের জাতির পিতার মূর্তি নিয়ে জামাত বা হেফাজতের আপত্তি নিয়ে কোনও যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায় না। পাকিস্তানের মূর্তি নিয়ে এদের কোনও আপত্তি নেই। তাদের দ্বিচারিতা স্পষ্ট। আসলে পাকিস্তানপন্থীরা বাংলাদেশে ভালো নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে চলেছে তাতে তাদের পাক-প্রেম বিঘ্নিত হচ্ছে। বাংলাদেশের মাটিতে বসবাস করলেও তাদের হৃদয় বন্দক রয়েছে পাকিস্তানের কাছে। তাই এখনও অখণ্ড পাকিস্তানের স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে সুখী নয় তারা। তাই বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে কালিমালিপ্ত করতেও কার্পণ্য করেনি নব্য রাজাকারের দল। পাকিস্তান জিন্নার মূর্তি বানালেও এদের ধর্মীয় ভাবাবেগকে আঘাত করে না। কিন্তু শেখ মুজিবুর হলেই তাদের আপত্তি! হাস্যকর ধর্মীয় ব্যাখ্যা।

আসলে নব্য রাজাকাররা আজও বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধী। বঙ্গবন্ধুর মূর্তিতে আঘাত আসলে কোনও ধর্মীয় আবেগের বহিঃপ্রকাশ নয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপরই আঘাত আনার কল্পবিলাস মাত্র। তাই কড়া হাতে দেশদ্রোহীদের দমন করাটাই রাষ্ট্রের মহান কাজ। ধর্মের মোড়কে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি আজও সক্রিয়। পাকিস্তানের দালালদের স্বাধনীতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও পবিত্র মুজিববর্ষে খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তি দেওয়াই বাঙালির কর্তব্য। মনে রাখতে হবে, মহান রাষ্ট্রনায়কদের ভাস্কর্যের সঙ্গে অন্য কোনও ধর্মের মিল বা অমিল খুঁজতে চাওয়াটাই মুর্খামি। কারণ প্রায় সব মুসলিম দেশেই রয়েছে দেশনায়কদের মূর্তি। অমুসলিম দেশও এর ব্যতিক্রম নয়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা