শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:০৮, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বারে বারে ট্রাম্প তুমি খেয়ে যাও ধান

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
বারে বারে ট্রাম্প তুমি খেয়ে যাও ধান

১৩ ফেব্রুয়ারি সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচার সমাপ্ত হল। যথেষ্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করা গেল না। সংবিধান অনুযায়ী ইমপিচমেন্টের জন্য প্রয়োজন ছিল কমপক্ষে ৬৭টি ভোট। পার্টি লাইনের ভোটে সব ডেমোক্র্যাটদের পঞ্চাশ এবং রিপাবলিকানদের সাতটি মিলে সর্বমোট সাতান্ন ভোট ছিল ইমপিচমেন্টের পক্ষে আর বাকী রিপাবলিকান তেতাল্লিশ ভোট বিপক্ষে। দলীয় ভিত্তিতে বর্তমানে তীব্রভাবে বিভক্ত যুক্তরাষ্ট্রে এমনি ঘটবে এটা আগেই আঁচ করা যাচ্ছিল। অতীতে এর নিদর্শন রয়েছে। 

১৭৯৮ সালে সিনেটর উইলিয়াম ব্লাআউন্ট (William Blount) সিনেট থেকে বরখাস্ত হওয়ার পরও সিনেটে তার বিচার হয়েছিল। কিন্তু সে দোষী সাব্যস্ত হয়নি। তার দলের সিনেটররা নিরপেক্ষতা জলাঞ্জলি দিয়ে তার পক্ষে ভোট দিয়েছিল। অতীতে ঠিক এমনি আরেকবার ঘটেছিল ১৮৭৬ সালে যুদ্ধ মন্ত্রী উইলিয়াম বেলন্যাপ (William Belknap) এর ব্যাপারে।  ইমপিচমেন্ট বিচারের আগেই সে পদত্যাগ করেছিল। তথাপি তার ইমপিচমেন্ট বিচার সম্পন্ন হয়েছিল। কিন্তু ব্লাআউন্টের মতই তার সাজা হয়নি পার্টি লাইন ভোটে।

প্রেসিডেন্ট এ্যানড্রু জনসন (Andrew Johnson)  হল যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট যাকে ইমপিচ করা হয়েছিল ১৮৬৮ সালে। কিন্তু সিনেটের বিচারে তার শাস্তি হয়নি। সাম্প্রতিক ১৯৯৯ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি সিনেটে ইমপিচমেন্টের বিচার হয়েছিল প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের। তখনও সাজা হয়নি। ট্রাম্পের ব্যাপারে দুই বার একই ঘটনা ঘটল। ইমপিচমেন্ট জন্য রয়েছে দুটো পদক্ষেপ। 

প্রথমটি হল কংগ্রেসের নিম্ন কক্ষে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পাশ করতে হবে ইমপিচমেন্ট আর্টিক্যাল। দ্বিতীয় পদক্ষেপে সিনেটে হবে ইমপিচমেন্ট আর্টিক্যাল অথবা নির্দিষ্ট অপরাধের জন্য বিচার। এ বিচারে নিম্ন কক্ষের পক্ষ থেকে বাছাই করা কংগ্রেস সদস্যরা প্রসিকিউটর হিসেবে সিনেটে অভিযোগ উত্থাপন করবে আর তার সমর্থনে সাক্ষী ও যুক্তি প্রয়োগ করবে। দুই তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৬৭ জন সিনেটর অভিযোগের পক্ষে ভোটদান করলেই প্রেসিডেন্টের অথবা উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের অপরাধ প্রমাণিত হবে এবং অপসারণ ধার্য হয়ে যাবে। এর পর সিনেট ইচ্ছে করলে দোষী (convicted) প্রেসিডেন্ট অথবা উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদেরকে শুধু অপসারণ নয়, তার চেয়ে অধিক শাস্তি প্রদান করতে পারে। এই পর্যায়ে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্থাৎ ৫১ ভোটে দোষীকে চিরতরে অযোগ্য করা যাবে যে কোন সরকারি পদ, সম্মান, ট্রাস্ট অথবা লাভজনক প্রতিষ্ঠানের পদ থেকে। ৫১ ভোটের দ্বিতীয় ধাপ প্রয়োগের জন্য বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত হল ৬৭ ভোট অর্জনের মাধ্যমে অভিযুক্তকে প্রথমে দোষী সাব্যস্ত করা। ১৩ ফেব্রুয়ারি সিনেটের ইমপিচমেন্ট বিচারে ট্রাম্পের অপরাধ প্রমাণিত হয়নি অতএব তাকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট গ্রহন করা গেল না।

যুক্তরাষ্টের ইমপিচমেন্টের ইতিহাসে আমরা একটা প্যাটার্ন অতি সহজেই লক্ষ্য করতে পারি। দলীয় আনুগত্যের কারণে কংগ্রেসের নিম্ন কক্ষে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সহজেই ইমপিচ করা যাবে। দুই তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৬৭ জন সিনেটর পদে কোন দলের বিজয় প্রায় অসম্ভব। তাই অপরাধের সরাসরি প্রমাণ থাকলেও সিনেটে শাস্তি দেওয়া মোটামুটি অসম্ভব। অতএব মোদ্দা কথায় এটা বিচারের নামে প্রহসন ছাড়া অন্য কিছু নয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর লক্ষ কোটি মানুষ টেলিভিশনের পর্দায় ৬ জানুয়ারির ঘটনা দেখেছে ঠিক যখন এই ভয়ংকর ব্যর্থ অভ্যুত্থান ঘটছিল। এই ঘটনার আগের দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে অনেকেই পর্যবেক্ষণ করছিল ট্রাম্পের উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ। নির্বাচনে জয়ী না হলেও সে যেন জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে একনায়কত্ত্ব কায়েম করতে পারে সেজন্য অনবরত মিথ্যাচার করে যাচ্ছিল। নির্বাচনী বোর্ড, স্টেট পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সুপ্রিম কোর্ট সহ বিভিন্ন স্তরের আদালত, বিচার বিভাগ এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গুলর উপর অন্যায় দাবি ও জোড় পূর্বক বাইডেনের লক্ষ লক্ষ ভোট বাতিল করার চেষ্টা চালিয়েছিল। মিথ্যা প্রচার ও সরাসরি প্ররোচনার মাধ্যমে বর্ণবাদী শ্বেতাঙ্গ দুর্বৃত্তদের ট্রাম্প লেলিয়ে দিয়েছিল সন্ত্রাসী আক্রমণে।

সিনেটের পার্টি লাইন ভোটে ট্রাম্প পার পেয়ে গেল। তার অর্থ হল প্রেসিডেন্ট হিসেবে গুরুতর অপরাধ করলে তার দায় দায়িত্ব থাকছে না। ভবিষ্যতে কোন প্রেসিডেন্ট যদি জোর পূর্বক ক্ষমতা দীর্ঘ স্থায়ী করতে চায়, তবে তার পথ উন্মুক্ত হয়ে গেল। যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যতের জন্য এটা একটি অশনি সংকেত। এখন প্রশ্ন হল ট্রাম্পের এই অপরাধের দায় দায়িত্বের শাস্তি স্বরূপ অন্য কোন বিধান অথবা উপায় রয়েছে কিনা। মনে হয় তিনটি পথ খোলা রয়েছে। (১) কংগ্রেসে বস্তুগত ফলাফল বিহীন সেন্সর (censure), অন্য কথায় নিন্দা প্রস্তাব। সাধারণ সংখ্যা গরিষ্ঠতায় কংগ্রেসের দুই কক্ষে অথবা আলাদাভাবে যে কোন কক্ষে এটা পাশ করা যেতে পারে। এর কোন বস্তুগত দন্ড অথবা ফলাফল (material consequences) নেই। রয়েছে শুধু জন সমক্ষে প্রকাশ্য অপমান। ইংরেজিতে বলা হয় পাবলিক শেইমিং (public shaming)। তাই এ ধরণের সাজা ট্রাম্পের জন্য হবে নামকা ওয়াস্তের সাজা যার কোন দাঁত নেই। 

অতীতে ভারত উপমহাদেশে সামাজিক ভাবে প্রচলিত ছিল পাবলিক শেইমিং। বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে শালিস বিচারে পাবলিক শেইমিং আছে বলে শোনা যায়। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির একজন প্রতিনিধি হিসেবে ১৯৮৬ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনে গিয়েছিলাম। সাংহাই শহরে আমাদের হোটেলের সামনে একটি বিলবোর্ডের প্রতি আমার দৃষ্টি পড়েছিল। পোস্টারে মনে হল একই পরিবারের ছবি। একটু অদ্ভুত ধরণের। চীনা ভাষা বুঝতে পারিনি। গাইডের কাছে জানতে চেয়েছি। সে গম্ভীর কণ্ঠে বলল মাঝখানের করুণ ছবিটি একটি চোরের। চারপাশে আত্মীয় স্বজনদের ছবি। ওটা ছিল নিদারুণ নির্দয় পাবলিক শেইমিং। এটা যুক্তরাষ্ট্রে প্রযোজ্য নয়। যদি হত। পাঠক ভেবে দেখুন, মাঝখানে পরচুলা এবং কমলা রঙের ট্যান বিহীন ট্রাম্প আর চারিদিকে ট্রাম্প জুনিয়র, এরিক, ইভাংকা, মেলানিয়া, জ্যারেড, রুডি জুলিয়ানী এবং স্টর্মি ড্যানিয়েল। 

অনর্গল মিথ্যায় অভ্যস্ত ট্রাম্পের লজ্জা শরম আছে বলে মনে হয় না। চৈনিক ওষধিও নির্ঘাত ফেল মারত বলে মনে হয়। (২) অতএব চলুন দেখা যাক দ্বিতীয় বিকল্প। সংবিধানের চতু্র্দশ সংশোধনীর ৩য় বিভাগ অনুযায়ী সেন্সর। যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধের পর রাষ্ট্র্রদ্রোহী এবং পরাজিত কনফেডারেট নেতৃবৃন্দ যাতে কোন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে বহাল হতে না পারে তার নিশ্চয়তা দিয়েছিল উপরোক্ত ধারা। ঐ যুগের পর এই ধারাটি কদাচিৎ আলোচিত হয়েছে। এই ধারা অনুযায়ী কংগ্রেসের উভয় কক্ষে আলাদাভাবে সাধারণ সংখ্যা গরিষ্ঠতায় সেন্সর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যাবে। এর ফলে ট্রাম্পকে ভবিষ্যতে নির্বাচনে অংশগ্রহণে অথবা সরকারি পদে যোগদানে অযোগ্য করা যাবে। ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর টিম কেইন (Tim Kaine) এবং রিপাবলিকান সুজান কলিন্স (Susan Collins) এবিষয়ে উদ্যোগ নিচ্ছে। (৩) তৃতীয় বিকল্প হল ক্রিমিনাল ইনডাইটমেন্ট। ইমিউনিটি অথবা রেহাই থাকার জন্য প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন সময়ে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কোন ক্রিমিনাল অভিযোগ দেওয়া যায়নি। যে মুহূর্তে সে প্রেসিডেন্ট পদে বহাল নেই, তারপর থেকেই অতীতের কৃত অপরাধের বিচারের অভিযোগ গঠন করা যায়। ঘটনা ঘটার পাঁচ বছরের মধ্যে বিচার শুরু করতে হবে। এটাকে বলা হয় স্ট্যাটিউট অব লিমিটেশন (Statute of Limitation)। 

৯ ফেব্রুয়ারির এক প্রবন্ধে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের জুডিসিয়ারী কমিটির প্রাক্তন কৌঁসুলি (Counsel) মাইকেল কনওয়ে (Michael Conway) মতামত দিয়েছে, সিনেটের বিচারে ট্রাম্পের সাজা হয়নি অতএব তার বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল বিচারের ব্যবস্থা করা যাবে। সিনেটের রিপাবলিকান নেতা মিচ মেকনাল ১৩ ফেব্রুয়ারি সিনেটের বক্তৃতায় ক্রিমিনাল বিচারের ইঙ্গিত দিয়েছে। ট্রাম্প বিরোধী কৌঁসুলিরা এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিচ্ছে।এছাড়াও নিউ ইয়র্ক, জর্জিয়াসহ অন্যান্য স্টেটে মামলা টুকে দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

১৭ ফেব্রুয়ারি এনবিসি (NBC) নিউজের চার এ্যাডামস (Char Adams) প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মিসিসিপি থেকে নির্বাচিত কংগ্রেস সদস্য বেনি টমসন (Benni Thompson) এবং এনএএসিপি (NAACP) যৌথভাবে একটি দেওয়ানী মকদ্দমা দিচ্ছে ১৮৭১ সালে গৃহীত কু ক্লাক্স ক্ল্যান এ্যাক্ট অনুযায়ী। এই মকদ্দমায় আসামি হচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্প, রুডি জুলিয়ানী, বর্ণবিদ্বেষী শ্বেতাঙ্গ সংগঠন প্রাউড বয়েজ (Proud Boys) এবং ওথ কিপারস্ (Oath Keepers)। যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধের পর পুনর্গঠনের সময়কালে ঘৃণা কারবারি বর্ণবাদী সংগঠনগুলকে শক্তি প্রয়োগ, ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি দ্বারা নেতৃস্থানীয় কর্মকর্তাদের সরকারি কাজ সম্পাদনে বাধা সৃষ্টির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আইন। এই আইন এখনও বহাল রয়েছে। কংগ্রেস সদস্য বেনি টমসনের মকদ্দমাটি খুবই জোড়াল। ভীতি প্রদর্শন, হুমকি ও হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে টমসনের ৬ জানুয়ারির ভোট গণনা কাজে অভ্যুত্থানকারীরা জোরপূর্বক বাধার সৃষ্টি করেছিল। ট্রাম্প ও জুলিয়ানী ইন্ধন, উসকানি এবং নেতৃত্ব দিয়েছিল। দুষ্কৃতিকারীদের মধ্যে যারা ধড়া পড়েছে তাদের অনেকেই রাজসাক্ষী হতে চাচ্ছে। আরও অনেক মামলা দায়ের করা হবে।  মনে হচ্ছে এবার ট্রাম্প ধরা খেয়ে যাচ্ছে। টেফলন ট্রাম্প সব সময় পিছলে যায়। এবার মনে হয় ডেমোক্র্যাট এবং এস্টাবলিস্টমেন্ট রিপাবলিকানরা মনের আনন্দে বাংলা ভাষায় কবিতা আবৃত্তি করবে বিশ্ব মাতৃভাষার মাসে! 'বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান, এবার ঘুঘু তোমার কাটব দুই কান'।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা