শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫২, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

মানুষের ভালোবাসাটা এভাবেই ভালো থাক চিরকাল

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী:
অনলাইন ভার্সন
মানুষের ভালোবাসাটা এভাবেই ভালো থাক চিরকাল

পৃথিবীতে সবাই ভালোবাসার মূল্য দিতে পারে না। কারণ ভালোবাসার মূল্য দিতে হলে একটা ভালো মন থাকতে হয়। যে মনটা স্বচ্ছ স্ফটিকের মতো হতে হয়। স্বার্থরা যখন ভালো মনকে আক্রমণ করে তখন সে ভালো মনের  স্বার্থদের সাথে জীবনবাজি রেখে লড়াই করার মতো শক্তি অর্জন করতে হয়। মানুষের তো মন থাকে। মানুষের স্বার্থও থাকে। 

তবে স্বার্থপরতা মানুষের অস্তিত্বের একটা অংশ। কোথাও কম কোথাও বেশি। এটা কি শূন্যে নামিয়ে আনা সম্ভব। মনস্তত্বের গবেষণা এটা নিয়ে ভাবতে পারে তবে সেটার সংখ্যাগত মান পরিমান করা হয়তো কঠিন। মনের ভালো মন্দ থাকলেও স্বার্থের ভালো নেই,  মন্দ আছে। যদিও ব্যাপক অর্থে বিবেচনা করলে স্বার্থেরও হয়তো ভালো একটা দিক কোনো না কোনো জায়গায় থাকে। যেমন একটা নতুন আবিষ্কারের পর বিজ্ঞানীরা বিনীতভাবে বলেন মানুষের কল্যাণের স্বার্থে আমাদের এই নতুন আবিষ্কার। তাহলে স্বার্থটা যখন নিজের না হয়ে অন্যের ভালোর জন্য হয় তখন সেটা স্বার্থ না হয়ে  ভালোবাসা হয়ে যায়। কি অদ্ভুত রূপান্তর। ভাবতেও শরীর শিহরিত হয়ে যায়। অন্যের স্বার্থে যদি কেউ ত্যাগ করে তবে তা ভালোবাসা, নিজের স্বার্থে কেউ যদি ভোগ করে  তবে তা স্বার্থপরতা। রক্তের সম্পর্কের বাইরেও ভালোবাসা বাসা বাধে। অচিনপুরের অদেখা একটা মানুষের প্রতিও ভালোবাসা তৈরী হতে পারে। আবার যোজন যোজন দূরের দুই ভুবনের দুই বাসিন্দার মধ্যেও ভালোবাসা গড়ে উঠতে পারে। সেই মানুষটা যখন কাছে আসে তখন একটা ভালোবাসার টান মনকে আকুলি বিকুলি করে। সবটাই হয়তো কল্পনা, তারপরও মনে হয় কল্পনাটা স্বপ্নের ঘুম ভাঙিয়ে বাস্তবতাকে টেনে হেঁচড়ে এনেছে ভালোবাসার কাঙাল মানুষটার কাছে। প্রাণের আকুলতা ও মনের ব্যাকুলতা দিয়ে যে মানুষটাকে মানুষ ভালোবাসে তার কাল্পনিক কিংবা বাস্তব উপস্থিতি মানুষের হৃদয়ের শূন্যতাকে  অপার আনন্দের ঝিকিমিকি আলোয় ভরিয়ে দেয়। চোখের পলকেই ভালোবাসার প্রার্থনায় বসে থাকা মানুষটার অসম্পূর্ণ সত্ত্বাকে ভালোবাসার আকাঙ্খিত মানুষটা  সঙ্গ দিয়ে  করে তোলে পরিপূর্ণ।  এ মানুষটিকেই প্লেটোর দর্শন নাম দিয়েছে  সোলমেট। 

সোলমেটের সান্নিধ্য কেন মানুষের  হৃদয়কে উদ্বেলিত করে তোলে। বিন্দু বিন্দু জলকণা আগুনের তীব্র দহনে যেমন বুদ্ বুদ্ করে উঠে তেমনি তা মানুষের মনে শ্রাবনের বৃষ্টি হয়ে পরিপূর্ণতার অনুভূতি জাগ্রত করে। সোলমেটকে মানুষ  কেন বেটার হাফ হিসেবে পেতে আগ্রহী হয়? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর দর্শনতত্ত্বের ভিত্তিতে দিয়েছেন  গ্রিক দার্শনিক প্লেটো।  এই সোলমেটকে খুঁজতে গিয়ে প্লেটো  বলেছেন আরো বিচক্ষণতার সাথে আমাদের ভালোবাসতে হবে। প্লেটো মানবিক  সম্পর্কগুলোকে তাত্ত্বিকভাবে বিচার করার চেষ্টা করেছে। তার সিম্পোজিয়াম বইটিতে  ভালোবাসা আসলে কি  সেটা তিনি বুঝানোর চেষ্টা করেছেন। একটি গল্পকে উপজীব্য করে তিনি এটির  ব্যাখ্যা দিয়েছেন। প্লেটো মানবিক সম্পর্কগুলোকে তাত্ত্বিকভাবে বিচার করার চেষ্টা করেছে | তার সিম্পোজিয়াম বইটিতে ভালোবাসা আসলে কি সেটা তিনি বুঝানোর চেষ্টা করেছেন। একটি গল্পকে উপজীব্য করে তিনি এটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এখানে সুদর্শন কবি আগাথনের একটি নৈশভোজের দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। মূলত আগাথন এই ভোজে বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন খাওয়া, পান করা ও ভালোবাসা সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার জন্য। মূলত আগাথন এই ভোজে বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন খাওয়া, পান করা ও ভালোবাসা সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার জন্য। 

ভালোবাসা কি সে বিষয়ে একেকজনের দৃষ্টিভঙ্গি একেকরকম ছিল। সেখানে প্লেটোর শিক্ষক সক্রেটিসের ভালোবাসা সংক্রান্ত দর্শন তত্ত্বটি অন্যদের চিন্তাধারা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। সক্রেটিস ভালোবাসা সমন্ধে যা বলতে চেয়েছেন তা হলো একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে তখনই ভালোবাসে যখন সে মানুষটির মধ্যে ভালো কিছু গুণাবলী লক্ষ্য করে যা তার মধ্যে অনুপস্থিত থাকে। ভালোবাসার অন্তর্নিহিত সত্যটি  হচ্ছে সেই  মানুষটির সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে যে মানুষটি তাকে ভালোবাসে সে  কিছুটা তার মতো হয়ে উঠতে পারে। সে মানুষটির গুণাবলী ভালোবাসার জড়তায় আক্রান্ত অপূর্ণ মানুষটির বিকাশের সম্ভাবনাকে বাস্তবে পরিণত করে। অন্যদিকে প্লেটো ভালোবাসাকে একধরণের শিক্ষা বলেছেন। মানুষ তখনই আরেকটি মানুষকে ভালোবাসতে পারে যখন সে তার দ্বারা নিজের ঘাটতিগুলো পুষিয়ে উঠে চায় এবং ক্রমান্বয়ে নিজের বিকাশকে নিশ্চিত করতে আগ্রহী হয়। ভালোবাসা হওয়া দরকার দুটি মানুষের  একে অন্যকে সহযোগিতা করার মাধ্যমে একসাথে বেড়ে উঠার প্রচেষ্টা। এর অর্থ হচ্ছে মানুষকে এমন কোনো মানুষের কাছাকাছি আসতে হবে যে কিনা তার বিবর্তন  বা পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন অনুপস্থিত অংশটিকে ধারণ করে। যেমন একজন মানুষের নতুন ধারণা তৈরির সক্ষমতা আছে কিন্তু সেটি আরেকজন মানুষের মধ্যে নেই। যে মানুষটির নতুন ধারণা তৈরির গুণাবলী নেই সে মানুষটি যে মানুষটির এই গুণাবলী আছে  তাকে ভালোবেসে বা তার সান্নিধ্যে এসে এই গুণাবলীটি অর্জনের চেষ্টা করবে। আবার যে মানুষটির জীবনবোধ নেই, সে মানুষটি যে মানুষটির জীবনবোধ আছে তাকে ভালোবেসে তার জীবনবোধের ঘাটতি পূরণের প্রচেষ্টা চালাবে। এমন অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। তবে সব মানুষ সব বিষয়ে পূর্ণতা অর্জন করতে পারেনা। এই সীমাবদ্ধতার জায়গাটিতে এসে মানুষ তার প্রয়োজনের পরস্পর পরস্পরকে ভালোবেসে ও সাহচর্যে এসে নিজেদের মধ্যকার অনুপস্থিত গুণাবলীকে অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে পরস্পরের উন্নতি সাধনে ভূমিকা রাখবে। প্লেটো সম্পর্কে জড়ানোর ক্ষেত্রে সহনশীল হবার কথা বলেছেন। যেখানে অহংকার ও আগ্রাসী মনোভাব পরিত্যাগ করাকে উপযুক্ত উপাদান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। কোনো মানুষই সম্পূর্ণ নয়। যে মানুষটাকে মানুষ ভালোবাসবে তার কাছ থেকে শেখার মতো একটা সৃজনশীল মন থাকতে হবে। সেটা থাকলে  মানুষ তার অপূর্ণতাকে পূরণ করতে সক্ষম হবে। 

মানুষ ভালোবাসার মানুষটির কাছ থেকে শিখতে শিখতে একদিন তার সেরা সংস্করণে পরিণত হবে। এটি সহজে অর্জিত হবেনা বরং ভালোবাসার মানুষটির সাথে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়ে তা অর্জন করতে হবে। এ যাত্রাপথ খুব জটিল ও বিপদসংকুল। তবে তা অসাধ্য নয়। মানুষ মানুষকে ভালোবাসবে মানুষের প্রয়োজনে।  মানুষ মানুষকে ভালোবাসবে মানুষের নিজের  প্রয়োজনে।  সক্রেটিস ও প্লেটোর ভালোবাসার দর্শনেও তাই স্বার্থের পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়। তবে সে স্বার্থের ভিতরে নিঃস্বার্থ শক্তি  হচ্ছে ভালোবাসার উদার মানুষটি। যে জানেনা তাকে যে ভালোবেসেছে সে ভালোবাসার অন্তরালে তার কোনো কোনো ভালো গুনকে চুরি করে নিচ্ছে। মানুষ যদি মানুষকে ভালোবেসে তার কাছ থেকে শিখতে পারে তবে তা দোষের কিছু নয়। বরং তা অনেক মহত্বের। তবে অসম্পূর্ণ মানুষটি যখন সব শিখে গিয়ে সম্পূর্ণ হয়ে উঠে তখন যদি সে ভালোবাসার মানুষটিকে আঘাত দেয় তখন সে ভালোবাসার আর মূল্য থাকেনা। ভালোবাসায় কৃতজ্ঞতা থাকতে হয়। ভালোবাসায় প্রতিদান থাকতে হয়। কাটার সাথে ফুল থাকতে হয়। ফুলের সাথে ফুলের সুগন্ধ থাকতে হয়। 

ভালোবাসাকে ঘাতকেরা যতবার আঘাত করে ভালোবাসা তত মৃত্যুঞ্জয়ী হয়ে উঠে। প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে। যেমন অসহায় হয় সময়। যেমন অসহায় হয় প্রকৃতি। যেমন অসহায় হয় মানুষ। তবুও দর্শন, মনস্তত্ব, বিজ্ঞান, অর্থনীতি সব পরীক্ষায় জিততে জিততে ভালোবাসা শক্ত শেকড়ের উপর মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়াক। মা আর প্রেয়সীর বাস্তবতার টানাপোড়েন ভালোবাসার শক্তির  কাছে পরাভূত হোক। ভোগবাদী চরিত্র ভালোবাসার শক্তিতে ত্যাগের কাছে আত্মসমর্পণ করুক। সূর্যের আলো ভালোবাসার শক্তিতে নেমে আসুক পৃথিবীতে। মাটির গন্ধে সে সূর্যের আলো  মোহিত হয়ে মানুষের অন্তরে ঢেলে দিক অলৌকিক চিন্তার আনন্দ। যে চিন্তার আনন্দ ভালোবাসা হয়ে মানুষকে আবার মানুষ করে তুলবে। নগরের ইট পাথর ভেঙে গড়ে তুলবে  ভালোবাসার এক মাটির পৃথিবী। যার জন্ম আছে মৃত্যু নেই। মানুষের ভালোবাসাটা এভাবেই ভালো থাক চিরকাল।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা