শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৪, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১

আমেরিকায় কার্ল মার্কসের ভূত

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকায় কার্ল মার্কসের ভূত

ঊনবিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠতম চিন্তাবিদদের একজন হলেন কার্ল মার্কস। তাঁর মৃত্যু হয়েছে প্রায় এক শত আটত্রিশ বছর আগে ১৮৮৩ সালের ১৪ মার্চ। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধ এবং পুরো বিংশ শতাব্দী জুড়ে তাঁর চিন্তাধারা পৃথিবীর রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, সাহিত্য, সংস্কৃতি, দর্শন, ধর্ম, এমনকি পপ কালচার সহ জ্ঞান, বিজ্ঞান, বিধান অথবা পদ্ধতির এমন কোন শাখা নেই যেখানে আলোড়ন সৃষ্টি করে নাই। একবিংশ শতাব্দীতে তাঁর প্রভাব ক্ষীণ হয়ে আসছে। মার্কস ইহলোক ত্যাগ করেছেন কিন্তু তাঁর প্রেত এখনও হানা দিয়ে বেড়াচ্ছে বিশ্বময়। গেল শতাব্দীর শেষার্ধের বিখ্যাত ফরাসী দার্শনিক জ্যাক ডেরিডা (Jacques Derrida) তাঁর পুস্তক Spectres of Marx যুক্তি দেখিয়েছেন যে সাম্যবাদের পতন হয়েছে কিন্তু পুঁজিবাদ এবং উদারনৈতিক গণতন্ত্র সমাধান করতে পারেনি দারিদ্র, অনাহার, স্বাস্থ্য সেবা, সম্পদ ও উপার্জনের পর্বত সম পার্থক্য, অভিশংসন সমস্যা এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ। তাই মার্কসের প্রেত এখনও হানা দিয়ে বেড়াচ্ছে। কেননা তিনি পৃথিবীর মানুষের বিরাজমান সমস্যার উপস্থাপন এবং সমাধানের অন্ততঃ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পৃথিবীর সমস্যা নিদারুণ জটিল এবং স্থান কালের আবর্তে ক্রম পরিবর্তনশীল। 

অপরিসীম ধন সম্পদে পরিপূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রেও উপরোক্ত সমস্যা গুলো নিদারুণভাবে বিরাজিত। এখানে মার্কসের প্রেতের দৌরাত্ম্য সম্পর্কে আমার ধারণা নেই। কিন্তু এই কায়াহীন প্রেতের ভয় দেখিয়ে রিপাবলিকান এবং দক্ষিণ পন্থী রাজনৈতিক এবং ধর্ম ব্যবসায়ীদের রমরমা বাণিজ্য চোখে পড়ার মত। ক্যাপিটল হিলে ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানে মারদাঙ্গা মনোবাসনা ছিল বামপন্থী এবং তথাকথিত "রেডিক্যাল সমাজতন্ত্রে" বিশ্বাসী ডেমোক্র্যাটদের ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে দেওয়া। অনেক বছর ধরে আমেরিকার বহুল জনপ্রিয় এক ক্যাবল টিভি, কতিপয় রেডিও টক শো, উগ্র ডানপন্থী রক্ষণশীল রিপাবলিকানদের লাগামহীন প্ররোচনা এবং গত চার বছরে ট্রাম্পের মিথ্যাভাষণ ও টুইটার ট্যানট্রামে প্রচুর আমেরিকানদের মগজ ধৌলাই হয়েছে। সমাজতন্ত্র নামক মামদো ভূতের অলীক ভয় দেখিয়ে কায়েমি স্বার্থবাদীরা আমেরিকার আসল সমস্যাগুল ধামাচাঁপা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

অর্ধেকেরও বেশি আমেরিকানদের বদ্ধমূল ধারণা যে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবেই। তাদের মতে এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হল নিকটবর্তী কিউবা। এদেশের মাথা প্রতি জিডিপি হল $৮৮২২। যুক্তরাষ্ট্রের হল $৬৩০৫১। কিউবায় শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা বিনা খরচে পাওয়া যায়। প্রায় সকলের বাসস্থান রয়েছে। চাকুরী ও অবসর ভাতার ব্যবস্থা আছে। যুক্তরাষ্টে এগুলো নেই। যুক্তরাষ্ট্রে মোটামুটি মুক্ত অর্থনীতি। কিউবায় উৎপাদনের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান সরকারের মালিকানায় এবং সমাজতান্ত্রিক এক দলীয় একনায়ক তন্ত্র থাকার জন্য ব্যক্তি, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা নেই। এই সব কারণে কিউবানরা নিজ দেশ ছেড়ে আমেরিকায় পালিয়ে আসে। ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রগতিশীল বামপন্থীদের নেতা বার্নি স্যানডার্স এবং আলেকজান্দ্রা ওকাজিয়ো করটেজ - এওসির মুখে সমাজতন্ত্রের কথা শুনলে কিউবানদের গায়ে জ্বর আসে। আর তাছাড়া ঐতিহ্য গত ভাবেই সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে পলাতক কিউবান আমেরিকানরা রক্ষণশীল এবং রিপাবলিকান দলের সমর্থক। এদের বিপুল অংশ দক্ষিণ ফ্লোরিডায় বাস করছে। এদের একচেটিয়া ভোটে রিপাবলিকানরা ফ্লোরিডায় বিজয় লাভে এগিয়ে থাকে। এবারেও ২০২০ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্প ফ্লোরিডায় বিজয়ী হয়েছেন। কিউবান আমেরিকানরা কার্ল মার্কসের ভূতগ্রস্ত ডেমোক্র্যাটদের অলীক ভয়ে দলে দলে ভোট দিয়েছিল ট্রাম্পকে। ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানে বিপুল সংখ্যায় অশংগ্রহনকারী বর্ণবাদী অস্ত্রধারী সংগঠন প্রাউড বয়েজের (Proud Boys) নেতা কিউবান আমেরিকান এনরিকে টেরিওকে (Enrique Tarrio) বিচারের কাঠগড়ায় হাজির করার কাজ শুরু হয়েছে। অপরাধী হিসেবে জেলের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

অধিকাংশ আমেরিকানদের কাছে সমাজতন্ত্রের জঘন্য ব্যর্থতার জ্বলন্ত প্রমাণ ভেনিজুয়েলা। উদ্দেশ্য প্রণোদিত প্রচারণায় সক্রিয়করণকারীরা (enablers) সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরে ভেনিজুয়েলার নাম। খনিজ তেল সমৃদ্ধ এক কালের ধনী দেশ ভেনিজুয়েলার বর্তমান আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। দক্ষিণপন্থীদের মত অনুযায়ী এর জন্য দায়ী সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থার অসফলতার সাথে রয়েছে সর্বব্যাপী দুর্নীতি এবং অন্যান্য কারণ। একটি প্রধান কারণ হল যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের দ্বারা আরোপিত অর্থনৈতিক এবং বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা। 

ভেনিজুয়েলার উৎপাদনের দুই তৃতীয়াংশ রয়েছে বেসরকারি মালিকানায়। এখানকার অর্থনীতি মিশ্র পুঁজিবাদী। কিন্তু শাসক দলের নামে লাগান রয়েছে 'সমাজতন্ত্র' শব্দটি। দুর্নীতি আর নির্বাচন কারচুপিসহ রয়েছে বদনাম। যুক্তরাষ্ট্রের প্রচার মাধ্যমে ভেনিজুয়েলা একটি ব্যর্থ শত্রু রাষ্ট্র। ঐ দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্টে আশ্রয়প্রাপ্ত ভেনিজুয়েলান আমেরিকানরাও দক্ষিণপন্থী রিপাবলিকান। সবচেয়ে কৌতুকপ্রদ বিষয় হল ৩ নভেম্বরে ঘটিত ইতিহাসের অন্যতম কারচুপিহীন নির্বাচনের ভোট বানচাল করার জন্য ট্রাম্প কর্তৃক দায়ের করা মামলায় তার কৌঁসুলীর জেরা। ট্রাম্পের এটর্নি মিসেস সিডনি পাওয়েল (Sydney Powell) এর বক্তব্য অনুযায়ী সমাজতন্ত্রী হুগো শ্যাভেজের নেতৃত্বে এবং আর্থিক সহায়তায় ভোট গণনাকারী ডোমিনিয়ন (Dominion) কোম্পানির মেশিন ট্রাম্পের ভোটগুল মুছে দিয়েছে (delete)। তাই ট্রাম্প নির্বাচনে হেরেছেন। ডেমোক্র্যাটরা সমাজতন্ত্রী হুগো শ্যাভেজের সাথে যোগসাযোগ করে এই জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েছে। হাস্যকর বিষয় হল হুগো শ্যাভেজ ইন্তেকাল করেছেন ২০১৩ সালের ৫ মার্চ। এই ধরনের আজগুবি বানোয়াট তথ্যে জমজমাট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওয়েভ পেইজের পাতাগুল।

ভেনিজুয়েলা ও কিউবার নাম উচ্চারিত হলেই মূলত: স্বল্প শিক্ষিত আমেরিকানদের হৃদকম্পন শুরু হয় সমাজতন্ত্র নামের এক মামদো ভূতের ভয়ে। অথচ কদাচিৎ শোনা যায় সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ের কথা। জনপ্রতি উপার্জন এবং জিডিপি (GDP)র মাপকাঠিতে এরা পৃথিবীর ধনী দেশগুলোর অন্যতম। এদের সকলের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোর ভিত্তি হল গণতন্ত্র এবং উদারনৈতিক সমাজতন্ত্র। কানাডা ও ইউরোপের ধনী দেশগুলকে বলা যায় কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র (welfare state)। সমাজতান্ত্রিক দেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীন অর্থনৈতিক কাঠামোতে পুঁজিবাদের কিঞ্চিত সুস্বাদু মসলা মিশিয়ে অচিরেই যুক্তরাষ্ট্রকে পিছে ফেলে দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশে পর্যবসিত হবে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। সমাজতন্ত্রের সাথে কিঞ্চিত ধনতন্ত্রের ককটেল যে অর্থনৈতিক অগ্রগতির অন্তরায় নয় এমন বিশ্লেষণ সাধারণ আলোচনায় কদাচিৎ শোনা যায়। বস্তুত ভীষণ জটিল অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের এক তরফা সমাধানের কোন ধন্বন্তরি ঔষধ অথবা তাবিজ কবজ আছে বলে মনে হয় না। কার্ল মার্কসের ভূত আমেরিকা সহজে ছাড়বে বলে মনে হচ্ছে না।

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য: ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা