শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৪, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১

আমেরিকায় কার্ল মার্কসের ভূত

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকায় কার্ল মার্কসের ভূত

ঊনবিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠতম চিন্তাবিদদের একজন হলেন কার্ল মার্কস। তাঁর মৃত্যু হয়েছে প্রায় এক শত আটত্রিশ বছর আগে ১৮৮৩ সালের ১৪ মার্চ। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধ এবং পুরো বিংশ শতাব্দী জুড়ে তাঁর চিন্তাধারা পৃথিবীর রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, সাহিত্য, সংস্কৃতি, দর্শন, ধর্ম, এমনকি পপ কালচার সহ জ্ঞান, বিজ্ঞান, বিধান অথবা পদ্ধতির এমন কোন শাখা নেই যেখানে আলোড়ন সৃষ্টি করে নাই। একবিংশ শতাব্দীতে তাঁর প্রভাব ক্ষীণ হয়ে আসছে। মার্কস ইহলোক ত্যাগ করেছেন কিন্তু তাঁর প্রেত এখনও হানা দিয়ে বেড়াচ্ছে বিশ্বময়। গেল শতাব্দীর শেষার্ধের বিখ্যাত ফরাসী দার্শনিক জ্যাক ডেরিডা (Jacques Derrida) তাঁর পুস্তক Spectres of Marx যুক্তি দেখিয়েছেন যে সাম্যবাদের পতন হয়েছে কিন্তু পুঁজিবাদ এবং উদারনৈতিক গণতন্ত্র সমাধান করতে পারেনি দারিদ্র, অনাহার, স্বাস্থ্য সেবা, সম্পদ ও উপার্জনের পর্বত সম পার্থক্য, অভিশংসন সমস্যা এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ। তাই মার্কসের প্রেত এখনও হানা দিয়ে বেড়াচ্ছে। কেননা তিনি পৃথিবীর মানুষের বিরাজমান সমস্যার উপস্থাপন এবং সমাধানের অন্ততঃ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পৃথিবীর সমস্যা নিদারুণ জটিল এবং স্থান কালের আবর্তে ক্রম পরিবর্তনশীল। 

অপরিসীম ধন সম্পদে পরিপূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রেও উপরোক্ত সমস্যা গুলো নিদারুণভাবে বিরাজিত। এখানে মার্কসের প্রেতের দৌরাত্ম্য সম্পর্কে আমার ধারণা নেই। কিন্তু এই কায়াহীন প্রেতের ভয় দেখিয়ে রিপাবলিকান এবং দক্ষিণ পন্থী রাজনৈতিক এবং ধর্ম ব্যবসায়ীদের রমরমা বাণিজ্য চোখে পড়ার মত। ক্যাপিটল হিলে ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানে মারদাঙ্গা মনোবাসনা ছিল বামপন্থী এবং তথাকথিত "রেডিক্যাল সমাজতন্ত্রে" বিশ্বাসী ডেমোক্র্যাটদের ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে দেওয়া। অনেক বছর ধরে আমেরিকার বহুল জনপ্রিয় এক ক্যাবল টিভি, কতিপয় রেডিও টক শো, উগ্র ডানপন্থী রক্ষণশীল রিপাবলিকানদের লাগামহীন প্ররোচনা এবং গত চার বছরে ট্রাম্পের মিথ্যাভাষণ ও টুইটার ট্যানট্রামে প্রচুর আমেরিকানদের মগজ ধৌলাই হয়েছে। সমাজতন্ত্র নামক মামদো ভূতের অলীক ভয় দেখিয়ে কায়েমি স্বার্থবাদীরা আমেরিকার আসল সমস্যাগুল ধামাচাঁপা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

অর্ধেকেরও বেশি আমেরিকানদের বদ্ধমূল ধারণা যে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবেই। তাদের মতে এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হল নিকটবর্তী কিউবা। এদেশের মাথা প্রতি জিডিপি হল $৮৮২২। যুক্তরাষ্ট্রের হল $৬৩০৫১। কিউবায় শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা বিনা খরচে পাওয়া যায়। প্রায় সকলের বাসস্থান রয়েছে। চাকুরী ও অবসর ভাতার ব্যবস্থা আছে। যুক্তরাষ্টে এগুলো নেই। যুক্তরাষ্ট্রে মোটামুটি মুক্ত অর্থনীতি। কিউবায় উৎপাদনের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান সরকারের মালিকানায় এবং সমাজতান্ত্রিক এক দলীয় একনায়ক তন্ত্র থাকার জন্য ব্যক্তি, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা নেই। এই সব কারণে কিউবানরা নিজ দেশ ছেড়ে আমেরিকায় পালিয়ে আসে। ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রগতিশীল বামপন্থীদের নেতা বার্নি স্যানডার্স এবং আলেকজান্দ্রা ওকাজিয়ো করটেজ - এওসির মুখে সমাজতন্ত্রের কথা শুনলে কিউবানদের গায়ে জ্বর আসে। আর তাছাড়া ঐতিহ্য গত ভাবেই সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে পলাতক কিউবান আমেরিকানরা রক্ষণশীল এবং রিপাবলিকান দলের সমর্থক। এদের বিপুল অংশ দক্ষিণ ফ্লোরিডায় বাস করছে। এদের একচেটিয়া ভোটে রিপাবলিকানরা ফ্লোরিডায় বিজয় লাভে এগিয়ে থাকে। এবারেও ২০২০ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্প ফ্লোরিডায় বিজয়ী হয়েছেন। কিউবান আমেরিকানরা কার্ল মার্কসের ভূতগ্রস্ত ডেমোক্র্যাটদের অলীক ভয়ে দলে দলে ভোট দিয়েছিল ট্রাম্পকে। ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানে বিপুল সংখ্যায় অশংগ্রহনকারী বর্ণবাদী অস্ত্রধারী সংগঠন প্রাউড বয়েজের (Proud Boys) নেতা কিউবান আমেরিকান এনরিকে টেরিওকে (Enrique Tarrio) বিচারের কাঠগড়ায় হাজির করার কাজ শুরু হয়েছে। অপরাধী হিসেবে জেলের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

অধিকাংশ আমেরিকানদের কাছে সমাজতন্ত্রের জঘন্য ব্যর্থতার জ্বলন্ত প্রমাণ ভেনিজুয়েলা। উদ্দেশ্য প্রণোদিত প্রচারণায় সক্রিয়করণকারীরা (enablers) সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরে ভেনিজুয়েলার নাম। খনিজ তেল সমৃদ্ধ এক কালের ধনী দেশ ভেনিজুয়েলার বর্তমান আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। দক্ষিণপন্থীদের মত অনুযায়ী এর জন্য দায়ী সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থার অসফলতার সাথে রয়েছে সর্বব্যাপী দুর্নীতি এবং অন্যান্য কারণ। একটি প্রধান কারণ হল যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের দ্বারা আরোপিত অর্থনৈতিক এবং বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা। 

ভেনিজুয়েলার উৎপাদনের দুই তৃতীয়াংশ রয়েছে বেসরকারি মালিকানায়। এখানকার অর্থনীতি মিশ্র পুঁজিবাদী। কিন্তু শাসক দলের নামে লাগান রয়েছে 'সমাজতন্ত্র' শব্দটি। দুর্নীতি আর নির্বাচন কারচুপিসহ রয়েছে বদনাম। যুক্তরাষ্ট্রের প্রচার মাধ্যমে ভেনিজুয়েলা একটি ব্যর্থ শত্রু রাষ্ট্র। ঐ দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্টে আশ্রয়প্রাপ্ত ভেনিজুয়েলান আমেরিকানরাও দক্ষিণপন্থী রিপাবলিকান। সবচেয়ে কৌতুকপ্রদ বিষয় হল ৩ নভেম্বরে ঘটিত ইতিহাসের অন্যতম কারচুপিহীন নির্বাচনের ভোট বানচাল করার জন্য ট্রাম্প কর্তৃক দায়ের করা মামলায় তার কৌঁসুলীর জেরা। ট্রাম্পের এটর্নি মিসেস সিডনি পাওয়েল (Sydney Powell) এর বক্তব্য অনুযায়ী সমাজতন্ত্রী হুগো শ্যাভেজের নেতৃত্বে এবং আর্থিক সহায়তায় ভোট গণনাকারী ডোমিনিয়ন (Dominion) কোম্পানির মেশিন ট্রাম্পের ভোটগুল মুছে দিয়েছে (delete)। তাই ট্রাম্প নির্বাচনে হেরেছেন। ডেমোক্র্যাটরা সমাজতন্ত্রী হুগো শ্যাভেজের সাথে যোগসাযোগ করে এই জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েছে। হাস্যকর বিষয় হল হুগো শ্যাভেজ ইন্তেকাল করেছেন ২০১৩ সালের ৫ মার্চ। এই ধরনের আজগুবি বানোয়াট তথ্যে জমজমাট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওয়েভ পেইজের পাতাগুল।

ভেনিজুয়েলা ও কিউবার নাম উচ্চারিত হলেই মূলত: স্বল্প শিক্ষিত আমেরিকানদের হৃদকম্পন শুরু হয় সমাজতন্ত্র নামের এক মামদো ভূতের ভয়ে। অথচ কদাচিৎ শোনা যায় সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ের কথা। জনপ্রতি উপার্জন এবং জিডিপি (GDP)র মাপকাঠিতে এরা পৃথিবীর ধনী দেশগুলোর অন্যতম। এদের সকলের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোর ভিত্তি হল গণতন্ত্র এবং উদারনৈতিক সমাজতন্ত্র। কানাডা ও ইউরোপের ধনী দেশগুলকে বলা যায় কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র (welfare state)। সমাজতান্ত্রিক দেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীন অর্থনৈতিক কাঠামোতে পুঁজিবাদের কিঞ্চিত সুস্বাদু মসলা মিশিয়ে অচিরেই যুক্তরাষ্ট্রকে পিছে ফেলে দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশে পর্যবসিত হবে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। সমাজতন্ত্রের সাথে কিঞ্চিত ধনতন্ত্রের ককটেল যে অর্থনৈতিক অগ্রগতির অন্তরায় নয় এমন বিশ্লেষণ সাধারণ আলোচনায় কদাচিৎ শোনা যায়। বস্তুত ভীষণ জটিল অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের এক তরফা সমাধানের কোন ধন্বন্তরি ঔষধ অথবা তাবিজ কবজ আছে বলে মনে হয় না। কার্ল মার্কসের ভূত আমেরিকা সহজে ছাড়বে বলে মনে হচ্ছে না।

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য: ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা