শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫১, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

নিটশে’র 'দ্য গে সায়েন্স' এবং ইশ্বরের মৃত্যু তত্ত্ব

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
নিটশে’র 'দ্য গে সায়েন্স' এবং ইশ্বরের মৃত্যু তত্ত্ব

ইশ্বরের মৃত্যু সম্পর্কে জার্মান দার্শনিক ফ্রেডারিক নিটশে’র সংশয়বাদী তত্ত্ব উনিশ শতকে যে বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল এখনও সে বিতর্কের অবসান ঘটেনি। তাঁর এ ধারণার ভিত্তি হচ্ছে, মানুষ আলোকপ্রাপ্ত হয়ে ওঠার সঙ্গে ইশ্বরের অস্তিত্বের সম্ভাবনা নির্মূল হয়েছে বলে তিনি যে ধারণা পোষণ করেন তা ব্যক্ত করার উদ্দেশে তিনি বলেছেন ''ইশ্বর মৃত।'' তবে ''ইশ্বরের মৃত্যু'' তত্ত্বের প্রবল প্রবক্তারা নিটশের ধারণার সঙ্গে সামান্য ভিন্নমত পোষণ করে বলেছেন এক পর্যায়ে খ্রিস্টান ইশ্বরের অস্তিত্ব থাকলেও এখন তিনি আর নেই। নিটশের পুরো বক্তব্য হচ্ছে, ''ইশ্বর মৃত। ইশ্বর মৃতই আছেন এবং আমরাই তাঁকে হত্যা করেছি। আমরা যারা সকল খুনির মাঝেও খুনি, তাদের পক্ষে কীভাবে পরিতৃপ্ত থাকা সম্ভব? যিনি ছিলেন পবিত্রতম এবং পৃথিবীতে ছিলেন প্রচন্ড ক্ষমতাধর, আমরা আমাদের ছুরির আঘাতে তাঁকে হত্যা করেছি, এই রক্ত কে মুছবে? এমন কোন পানি আছে, যা দিয়ে আমরা আমাদের পরিচ্ছন্ন করবো? আমাদের শুধরানোর জন্য কোন উৎসব আছে, আমাদেরকে কোন পবিত্র খেলার উদ্ভাবন করতে হবে? এই কর্মের মহত্ব কি আমাদের জন্য অতি বিরাট নয়? আমরা কী আমাদেরকে ইশ্বরে পরিণত করার মতো উপযুক্ত করে তুলতে পারি না?''

ফ্রেডারিক নিটশের কথাগুলো ১৮৮২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ''দ্য গে সায়েন্স'' নামে তাঁর নিবন্ধ সংকলনে। গ্রন্থটির ইংরেজি নাম অনেককে চমকে দেবে যে এটি ''সমকামমূলক'' বিষয়ের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ-কেন্দ্রিক কোনো গ্রন্থ কিনা। জার্মান ভাষায় নিটশে'র গ্রন্থের নাম ''ডাই ফ্রহলিশে উইজেনশাফট'' (Die fröhliche Wissenschaft), যাকে ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয়েছে ''দ্য গে সায়েন্স'' হিসেবে এবং অনেকে এই গ্রন্থটির ব্যাখ্যামূলক নাম দিয়েছেন ''জ্ঞান ও উপলব্ধির আনন্দময় উদ্যোগ'' (The Joyful Pursuit of Knowledge and Understanding) অথবা ''আনন্দপূর্ণ জ্ঞান বা আনন্দপূর্ণ বিজ্ঞান''  (The Joyful Wisdom or The Joyous Science)।  ''গে'' শব্দটি যখন থেকে ব্যাপকভাবে পুরুষ ''সমকামী'' অর্থে ব্যবহার করা শুরু হয়েছে, তার আগে এই শব্দটি সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হতো। ইংরেজিতে ''গে'' (Gay) শব্দটির ব্যবহার অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিশেষণমূলক এবং অভিধানে যা আছে তা কোনোভাবেই ''সমকামী'' অর্থে প্রয়োগের সুযোগ নেই।  

ইংরেজি অভিধানে 'গে'র সমার্থবোধক শব্দগুলোর মধ্যে রয়েছে: Light-hearted বা হাসিখুশি, carefree  -  ভাবনাহীন, active - সক্রিয়, brisk - চটপটে, jaunty - ফূর্তিবাজ, peppy - উদ্যমী, energetic - প্রাণশক্তিসম্পন্ন, jazzy-জমকালো, perky - দাম্ভিক/আমুদে, pert  - ধৃষ্ট, vivacious - উচ্ছসিত, kinetic - গতিময়, zippy - প্রাণোচ্ছল, spirited -চেতনাদীপ্ত, pizazzy - তেজস্বী/আগ্রহী, ইত্যাদি। ইংরেজি বাক্য He is in a gay mood এর অর্থ দাঁড়ায় ''সে ফুরফুরে মেজাজে আছে,'' অথবা A bird's gay spring song এর অর্থ ''একটি পাখির বসন্তের সমধুর বসন্তের গান।'' 
১৯৬০ এর দশকে সমকামীরা নিজেদেরকে ''গে'' হিসেবে বর্ণনা করতে প্রাধান্য দেওয়ার পর থেকে ''গে'' শব্দটি ''সমকামী'' হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় এবং এখন সমগ্র বিশ্বে ''গে'' বলতে পুরুষ “সমকামী” ছাড়া আর কিছু বোঝায় না। ''গে'র অন্যান্য বিশেষণমূলক প্রয়োগ এখন আর নেই বললেই চলে। নারী সমকামীদের ক্ষেত্রে ''লেসবিয়ান'' শব্দটির প্রয়োগ হলেও কোনো কোনো প্রেক্ষাপটে তাদের ক্ষেত্রে ''গে'' শব্দের প্রয়োগ রয়েছে। অতএব নিটশের গ্রন্থের ইংরেজি নামকরণের সঙ্গে প্রচলিত অর্থে ব্যবহৃত ''গে'' শব্দের কোনো সম্পর্ক নেই।

ইতিহাস জুড়ে বিজ্ঞান ও দর্শনের সম্পর্ক অত্যন্ত জটিল ছিল। সত্যের সন্ধান দিতে দর্শন যেখানে ব্যর্থ হয়েছে, তখন মানুষ সত্য অনুসন্ধানে বিজ্ঞানের দ্বারস্থ হয়েছে। বর্তমানে যে কোনো দার্শনিকের কাছে স্পষ্ট যে বিজ্ঞান ও দর্শন দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের সত্যের সন্ধান করে। কিন্তু নিটশের সময়ে মানুষ জানতে চাইতো যে কোনটি তুলনামূলকভাবে অধিক সত্য। মানুষ এমন ভেবে ভুল করে যে বিজ্ঞানের সত্যানুসন্ধান অধিক প্রত্যক্ষ এবং এর ফলে দর্শন মানুষের সমর্থন ও মনোযোগ হারিয়ে ফেলছে। নিটশের সমালোচকদের বিশ্বাস বিজ্ঞানেই সকল উত্তর রয়েছে। নিটশের উচ্ছাস ও স্বস্থির অংশের মধ্যে বিজ্ঞানিরা সত্য খুঁজে পেয়েছেন, যা দর্শন পারেনি। বিজ্ঞান যেহেতু সত্যকে বিজ্ঞানের বিষয়ে পরিণত করেছে, সেজন্য নিটশের ''গে'' অথবা উচ্ছাস বা আনন্দ ব্যঙ্গার্থে ''অভিনন্দন'' হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এরপর থেকে সত্যের জন্য বিজ্ঞান আর কারও দ্বারস্থ হয়নি। বাস্তবে এখন দর্শন একই সত্য খুঁজতে বিজ্ঞানের মুখাপেক্ষী থাকে। সে বিচারে দর্শনকে কখনো বিজ্ঞান হিসেবে বিবেচনা করা উচিত নয় বলে আধুনিক বিজ্ঞানিদের অভিমত।

১৯৬৬ সালের ৮ এপ্রিল 'টাইম' ম্যাগাজিনের কভার স্টোরি ''ইশ্বর কি মৃত?'' প্রকাশিত হওয়ার সাড়ে সাত মাস আগে একই ম্যাগাজিনের ১৯৬৫ সালের ২২ অক্টোবর সংখ্যায় ''ধর্ম'' বিভাগে ''ধর্মতত্ত্ব : ইশ্বর মৃত আন্দোলন'' (Theology: The God Is Dead Movement) শিরোনামে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। নিবন্ধে ফরাসি অস্তিত্ববাদী দার্শনিক ও সাহিত্যিক জিন পল সাত্রের বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়: ''আমাদের স্বীকার করতে হবে যে ইশ্বরের মৃত্যু একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। আমাদের সময়েই, আমাদের ইতিহাসে, আমাদের অস্তিত্বে ইশ্বরের মৃত্যু ঘটেছে।'' তাঁর বক্তব্য অনেককে মর্মাহত করেছে, যা তিনি না হয়ে সাধারণ কোনো দার্শনিক বা স্বঘোষিত নাস্তিকের বক্তব্য হলে খ্রিস্ট জগতের পন্ডিতরা এতোটা ব্যথিত হতেন না। কিন্তু ইশ্বরের অস্তিত্বহীনতার বিতর্ক শেষ হয়নি। আমেরিকান প্রোটেস্টান্ট শিবিরে এখনো এ বিতর্ক বিদ্যমান এবং স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রচলিত ধারণাকে পুরনো ও অসার ধারণা বলেও যুক্তি দিতে দ্বিধা করে না। তারা বলেন, ''মানব ইতিহাসের সর্বক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ভূমিকা পালন করেন এমন একজন অপ্রতিদ্বন্দ্বী ইশ্বরের ধারণা পোষণ বা বিশ্বাস করা আদৌ সম্ভব নয় এবং তাঁকে ছাড়া খ্রিস্টবাদ টিকে থাকবে না, এ ধারণারও কোনো ভিত্তি নেই।''

পঞ্চাশের দশকে ইন্ডিয়ানার ওয়াবাশ কলেজে ধর্মতত্বে শিক্ষকতার সময় থমাস আলটিজার নতুন ধরনের “ইশ্বরহীন খ্রিস্টবাদকে এককভাবে আমেরিকান ধ্যানধারণা বলে বর্ণনা করেছেন। বিংশ শতাব্দীর ডেনিশ ধর্মতত্ত্ববিদ সোরেন কার্কেগার্দ ইশ্বরের মৃত্যুর ধারণা ব্যাপ্তি দান করতে গিয়ে বলেছেন যে, বর্তমানে সংগঠিত খ্রিস্টবাদ এক ধরনের মূর্তি পূজার বিকাশ ঘটিয়েছে এবং যিশুর বাণীকে অস্পষ্ট করে ফেলেছে। তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি বিরোধী শহীদ ডিয়েটিচ বনহোফারের পদাঙ্ক অনুসরণ করছে, যিনি তাঁর কারাকক্ষের প্রাচীরে লিখে গেছেন যে চার্চগুলোর উচিত বাইবেলের ধারণার ধর্মহীন ব্যাখ্যার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা। তিনি আরো লিখেছেন যে যুগের চাহিদা মেটাতে ধর্মনিরপেক্ষতার বিকাশ ঘটছে, যেখানে সূর্য এবং নক্ষত্র সম্পর্কিত ব্যাখ্যা প্রদান অথবা মানুষের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সমাধান খুঁজতে ইশ্বর আর আবশ্যকীয় কোনো অস্তিত্ব নয়। 
'টাইম' এর নিবন্ধে আরো বলা হয়েছে: ''ইশ্বরের মৃত্যু ঘোষণা এই নতুন প্রগতিশীল ধর্মতত্ত্বের নেতিবাচক সূচনা মাত্র। এই ধর্মতাত্ত্বিকরা ইশ্বরকে বাদ দিয়ে বিভিন্ন উপায়ে খ্রিস্টধর্মের অন্যান্য মতবাদকে পুন:সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা চালাচ্ছে' এবং আলটিজার ছাড়াও এ আন্দোলনের প্রবক্তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন: টেম্পল ইউনিভার্সিটির পল ভ্যান বুরেন, কোলগেট রচেস্টার ডিভাইনিটি স্কুলের উইলিয়াম হ্যামিলটন ও সাইরাক্যুজ ইউনিভার্সিটির গ্যাব্রিয়েল ভাহানিয়ান।'' নিবন্ধে আলটিজারের ইশ্বরহীনতার যুক্তি উল্লেখ করে বলা হয়েছে: ''মধ্যযুগে পবিত্রতার সঙ্গে জড়িত বিষয়গুলোর ওপর মানুষের আর আস্থা নেই। এখন মানুষ ইশ্বরকে মানুষের জীবনে ফিরিয়ে আনার পরিবর্তে খ্রিস্টানদের উচিত আধুনিক বিশ্বের ধর্মনিরপেক্ষকরণকে স্বাগত জানানো।''

আলটিজার তাঁর ''দ্য গসপেল অফ ক্রিশ্চিয়ান এথিজম'' গ্রন্থে বিশ্লেষণ করেছেন যে ইশ্বরের মৃত্যু অনিবার্যভাবে ধর্মান্ধতা থেকে মুক্তি। গ্যাব্রিয়েল ভাহানিয়ান আরো এক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, ''যে ইশ্বরকে মানুষ তার পরিচিত একজন বলে জানে, তাহলে সে ইশ্বর তার নিজের সংস্কৃতির মধ্যে আছে এবং সেটি মূলত একটি প্রতিমূর্তি। ধর্মতাত্ত্বিক বিবেচনায় ইশ্বর সম্পর্কিত কোনো ধারণা একটি অনুমান মাত্র। ইশ্বর সম্পর্কে ধারণা শুধু ইশ্বরেরই থাকতে পারে। ইশ্বর সম্পর্কে চার্চের বর্তমান ধারণা প্রাথমিক যুগের খ্রিস্টবাদ ও গ্রিক দর্শনের মধ্যে সংঘাত থেকে উৎসারিত। একটি মূর্তি ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির সঙ্গে এখন আর সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে পারে না এবং ইতোমধ্যে তা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। অতএব ইশ্বর মৃত এবং চার্চগুলো কাঠামোগত ও চিন্তাভাবনার দিক থেকে যথেষ্ট পরিমাণে ধর্মনিরপেক্ষ না হওয়া পর্যন্ত ইশ্বর মৃতই থাকবেন।''

অনেক ইশ্বর-মনস্ক প্রোটেস্টান্ট খ্রিস্টান চিন্তাবিদও ইশ্বরের মৃত্যুর আন্দোলনের যৌক্তিকতা স্বীকার করছেন। তারা ইশ্বর সম্পর্কিত প্রতীকি সকল শব্দ ব্যবহার পরিহার করেছেন। তারা বলছেন যে আসলে ইশ্বরের কোনো অস্তিত্ব নেই এবং যিশু প্রাপ্ত পুত্র ছাড়া কিছু নন। তবে অনেক ধর্মপ্রাণ প্রোটেস্টান্টের অভিযোগ হচ্ছে, ''ইশ্বরের মৃত্যুর ধারণা সৃষ্টিকারীরা খ্রিস্টধর্মকে শুধুমাত্র যিশু দ্বারা অনুপ্রাণিত এক ধরনের নৈতিক মানবতাবাদে পরিণত করেছে, যা বাইবেলের শিক্ষার সম্পূর্ণ বিরোধী।'' যারা এখনো ইশ্বরের সঙ্গে রয়েছেন, তারা নিটশের বক্তব্য থেকেই ইশ্বরের মৃত্যু নিয়ে সংশয়ের উত্তর দিতে পছন্দ করবেন। 
''ইশ্বর মারা গেছেন!'' : স্বাক্ষর : নিটশে। ''নিটশে মারা গেছেন!'' : স্বাক্ষর : ইশ্বর।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা