শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১

বাংলাদেশে যেভাবে ইসলামপন্থীদের উত্থান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে যেভাবে ইসলামপন্থীদের উত্থান

গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশ সফরে আসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার এই সফরের বিরোধিতা করে আন্দোলন গড়ে তোলে ইসলামপন্থীরা। এসময় তাদের তাণ্ডবে ১৩ জনের মৃত্যু হয়।

এই ইসলামপন্থীরা বর্তমানে হেফাজত নামে পরিচিত। এটি একটি জনপ্রিয় গোষ্ঠী। এদের রয়েছে বহুসংখ্যক অনুসারী। যদিও কৌশলগত কারণে তারা রাজনৈতিক দল হিসেবে নিজেদের ঘোষণা দেয়নি।

তবে এই গোষ্ঠীর প্রভাব এখন দেশের সর্বত্র বিস্তৃত। তারা এখন বাংলাদেশের সংস্কৃতি এবং বাংলা ভাষার দ্বারা প্রভাবিত ইসলামের অপেক্ষাকৃত মধ্যপন্থী গোষ্ঠীকেই হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে।

বাংলাদেশে হেফাজত জনপ্রিয় হয়ে ওঠার আগেও এদেশের ভাষা ও সংস্কৃতি জাতীয় পরিচয়ের মূল কেন্দ্রেই ছিল।  বেশিরভাগ মানুষ ধর্মভীরু হিসেবেই পরিচিত ছিল। অন্যভাবে বললে, এই দেশ ছিল ‘বিশ্বাস ধর্ম’ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ ছিল। বাংলাদেশে “ধর্মনিরপেক্ষতা” ধর্মের অনুপস্থিতিকে বোঝায়নি, বরং এর দ্বারা রাষ্ট্রকে ধর্মের প্রতি নিরপেক্ষ হতে হবে বলে বোঝায়।

এই দলটি প্রধান ইসলামী রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর বিরোধী দল হিসেবে দেখা গেলেও মূলত তারা একই মতাদর্শের। বর্তমানে তারা শিক্ষা ও ব্যাংকিংসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরে প্রবেশ করছে।

বাংলাদেশে সম্প্রতি সন্ত্রাসী হামলা বেড়েছে। বিশেষ করে বিদেশি, বিভিন্ন অধিকারকার্মী ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর।

এখন আর এসব হামলায় আগের মতো দরিদ্রদের ব্যবহার করা হয় না। এই ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে সুবিধাভোগী ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিভিন্ন সংবাদ ইঙ্গিত দেয় যে তাদেরকে একটি মতাদর্শে অনুপ্রাণিত করা হয়েছে যে ইসলাম ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের দ্বারা হামলার শিকার। সুতরাং এটিকে রক্ষা করতে হবে। 

পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘ যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর যে দেশ ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সে দেশের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

তবে ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ধারাবাহিকভাবে এই দেশ কখনও সামরিক শাসক আবার কখনও প্রক্সি সামরিক আসনের দ্বারা শাসিত হয়েছে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে। এই সময়ে রক্ষণশীল ইসলামি মতাদর্শ বাংলাদেশের রাজনীতি ও সমাজে কেন্দ্রীয় ভূমিকায় চলে আসে।

জেনারেল জিয়াউর রহমান ও জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ইসলামপন্থীদের মূলধারার রাজনীতিতে নিয়ে আসেন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ সংবিধানের দুটি স্তম্ভ ‘সমাজতন্ত্র’ এবং ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ কে বিলুপ্ত করে দেন।

যাইহোক, তখনও এটি ঘরোয়া রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ ছিল। বিশ্বব্যাপী ইসলামের যে পরিবর্তন তার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিল না, বিশেষ করে ১৯৮০ এর দশক। কিন্তু তৎপরর্ব্তী সময়ে আফগানিস্তান সংঘাত সন্ত্রাসবাদের দিকে নিয়ে যায়, যা শেষ পর্যন্ত ৯/১১-এর মতো সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটায়।

মূলত পরিবর্তন ঘটে তখন যখন আফগানিস্তানে পশ্চিমাদের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত রাশিয়াবিরোধী যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশিরা যখন ফিরে আসে। তারা এখানে আসার পর তাদের মতাদর্শগুলো প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে।

১৯৯৯ থেকে ২০০৫ সাল, এই সময়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র বাংলাদেশে ইসলামি সন্ত্রাসবাদের উত্থান ঘটে। জামায়াতে ইসলামি সহায়তায় ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার আমলেই এটি বিস্তৃতি লাভ করে। ২০০১-২০০৬ শাসনামলে খালেদা সরকারে জামায়াতের ১৮ জন এমপি ছিল। এর মধ্যে কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীও ছিলেন।

এই ধারা ২০০৮ সাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। তবে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে এর তীব্রতা কিছুটা কম ছিল।

এই সময়কালে জামায়াত-উল-মুজহীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং হরকাত-উল-জিহাদ-আল-ইসলামী (এইচইউজি) -এর উত্থান ঘটে বাংলাদেশে। ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং রাজনৈতিক বিরোধীরা টার্গেটে পরিণত হয়।

খালেদা জিয়া সরকার তাদের অস্তিত্ব অস্বীকার করেছিল যতক্ষণ না মিডিয়া এবং দেশ-বিদেশে এ নিয়ে হইচই শুরু হয়। মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার হুমকিও দিয়েছিল। তখন ওইসব সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কয়েকজনকে ধরে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং ফাঁসি দেওয়া হয়।

এই ধারার পরিবর্তন শুরু হয় ২০০৮ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর। তার সরকার আবার ১৯৭৫ সালের পূর্বে বিদ্যমান সংবিধানের আইন ও বিধান পুনর্বহালের দিকে নজর দেয়। ফলস্বরূপ সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা পুনর্বহাল করা হয়। কিন্তু ইসলামিক রিপাবলিক ধারা থেকেই যায়।

ইসলামপন্থীরা নির্বাচনে জিততে পারে না। তবে তারা সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এবং শিক্ষার ক্ষেত্রে ‘ইসলামিক’ ব্যাংকের একটি চেইন চালানোর পাশাপাশি যথেষ্ট এই ক্ষেত্রে যথেষ্ট শক্তি প্রয়োগ করে।

গত দশকে ইসলামপন্থীরা ধর্মনিরপেক্ষতার বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন গড়ে তোলার শক্তি অর্জন করে।

কিন্তু ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে যখন একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিচার হয় এবং তাদেরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে একজনকে অপেক্ষাকৃত লঘু শাস্তি দেওয়ায় শাহবাগে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে ওঠে, যা ‘গণজাগরণ মঞ্চ’ নামে পরিচিতি পায়। এই আন্দোলন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর কাড়ে।

তখন এই আন্দোলনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলতে গিয়ে সংগঠিত হয় হেফাজতে ইসলাম। গড়ে তোলে দুর্বার আন্দোলন। এমনকি ৫ লাখের মতো অনুসারী একত্রিত হয়ে রাজধানী ঢাকার সব রাস্তাঘাট বন্ধ করে দেয়। 

তখন হেফাজত ১৩ দফা দাবি পেশ করে। এর মধ্যে ছিল ব্লাসফেমি জন্য তারা মৃত্যুদণ্ডের বিধান দাবি করে।  শুধু তা-ই নয়, বাংলাদেশের শিক্ষানীতিতে ধর্মীয় অধ্যয়নের চেয়ে বিজ্ঞান এবং গণিতের মতো “ধর্মনিরপেক্ষ” বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে, তাই এই শিক্ষানীতিরও পরিবর্তন দাবি করেন তারা। সেই সঙ্গে ইসলামি শিক্ষা বাধ্যতামূলক দাবি করেন তারা।

ইসলামপন্থীদের তুষ্ট করতে সরকার কিছু দাবি পূরণে সম্মত হয়। এরই অংশ হিসেবে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও অবমাননার দায়ে আইসিটি অ্যাক্টের অধীনে ৮ জন ব্লগারকে গ্রেফতার করে সরকার।

হেফাজত তাদের সব দাবি আদায়ে সক্ষম না হলেও শিক্ষানীতি অনেকটাই ইসলামি ঘরানার করতে সক্ষম হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, এভাবে বাংলাদেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার মতাদর্শ থেকে অনেকটাই বিচ্যুত করতে সক্ষম হয়েছে।

এর বাইরে বাংলাদেশে আরও একটি শক্তিশালী গোষ্ঠী রয়েছে, যারা বক্তবা হিসেবে খ্যাত। তারা বক্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশকে প্রকৃত ইসলামের আদলে গড়ে তুলতে চায়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা