শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

৫ ডলারে হইচই, ১০ ডলারে চুপ!

হাসান ইবনে হামিদ :
অনলাইন ভার্সন
৫ ডলারে হইচই, ১০ ডলারে চুপ!

এক,

করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাকাল দক্ষিণ এশিয়া। গত বছরের শুরুতে যখন উহানে এর ব্যাপকতা ছড়িয়ে পড়ে, ইউরোপ আমেরিকাকে বিপর্যস্ত করে করোনা যখন দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবেশ করে তখন কিন্তু মহামারী আতংকে ভুগেছিলো এই অঞ্চলের মানুষ! কিন্তু ইমুইনিটি স্ট্রং এবং শক্তিশালী ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব খুব একটা না পড়ার কারণে ভারত-বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার মানুষকে ইউরোপ আমেরিকার ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করতে হয়নি। এভাবে আতংক আর বিষাদের মধ্য দিয়ে গত বছর অতিবাহিত হলেও শেষদিকে টিকা আবিস্কারের সুসংবাদ মানুষকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেয়। একটি নয় বরং একাধিক কার্যকরী টিকা আবিস্কারের সংবাদে মানুষও কিছুটা উচ্ছ্বসিত ছিলো। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তড়িৎ গতিতে ফাইজার, মডার্না ও অক্সফোর্ডের করোনা টিকার জরুরি ব্যবহারে অনুমোদন দিয়েছিলো। তারপর দ্রুততার সাথেই বিশ্বের প্রভাবশালী এবং টিকা আবিস্কৃত রাষ্ট্রসমূহের নাগরিকেরা সেই টিকা কর্মসূচিতে অংশ নিতে শুরু করে। তবে বাংলাদেশের মানুষ টিকা পাওয়ার বিষয়টা নিয়ে অনেকটা অনিশ্চিত ছিলো, আদৌ টিকা পাবে কিনা তা নিয়েও ছিলো নানা জল্পনা। সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশে শুরু হলো টিকা কার্যক্রম। কিন্তু হঠাৎ করেই এ বছরের মার্চে ভারতে ব্যাপক হারে করোনা রোগী ও মৃতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় এই টিকা সরবরাহ ভারতের পক্ষ থেকে বন্ধ করে দেয়া হয়। বাংলাদেশ সরকার দ্রুততার সাথেই বিকল্প ব্যবস্থায় টিকা পেতে চীন, রাশিয়া ও আমেরিকার সাথে যোগাযোগ করে এবং উপরোক্ত তিন দেশ থেকেই বাংলাদেশ ইতিবাচক সাড়া পায়। বর্তমানে ফাইজার, সিনোফার্ম ও আমেরিকা থেকে অক্সফোর্ডের টিকা আমদানি কার্যক্রম শুরুও হয়েছে। গণমাধ্যম মারফতে জানা গেছে চীনের টিকার প্রতি ডোজ দাম পরবে ১০ ডলার করে। 

দুই, 
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি বিশ্বের ৫৪তম দেশ হিসেবে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু টিকা কার্যক্রমের শুরু থেকেই নানামুখী অপপ্রচারের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সরকারকে যেতে হয়েছে। অক্সফোর্ডের টিকা যেখানে সোনার হরিণ সেখানে বাংলাদেশ সরকার উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রথমদিকের দেশ হিসেবে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম শুরু করলেও ভারতকে জড়িয়ে নানা প্রোপাগান্ডা শুনতে হয়েছে। শুরুতে বলা হলো এই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ বিনা কারণে ভারতের কাছ থেকে বেশি দামে কিনছে। এরপর বলা হলো, ভ্যাকসিন কিনলেও ভ্যাকসিন দেবেই না বাংলাদেশকে ভারত। কিন্তু যখনই দেখা গেল নির্দিষ্ট কম দামে সঠিক সময়েই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ পাচ্ছে এবং বন্ধুরাষ্ট্র ভারত উল্টো উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দিচ্ছে, তখন অপপ্রচারকারীরা বলতে শুরু করলো এটা ভারতের তৈরি নিম্নমানের অপরীক্ষিত ভ্যাকসিন! এই ভ্যাকসিন প্রয়োগে ভারতেই অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাই এই ভ্যাকসিন নিলে নিশ্চিত শরীর খারাপের দিকে যাবে! মূল কথা, যেহেতু ভারতের কাছ থেকে এই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ নিচ্ছে তাই সোশ্যাল মিডিয়ায়তে একদল উঠেপড়ে লেগেছে এই ভ্যাকসিনকে বিতর্কিত করতে, পুরো ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকে বিতর্কিত করতে। আমি বরাবরই বলছি, ভারত-বাংলাদেশ যেকোন চুক্তি করুক একদল প্রোপাগান্ডা চালাবেই। আর ভ্যাকসিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বাংলাদেশ আনবে ভারত থেকে কিন্তু সেটা বিতর্ক ছাড়াই চুপিসারে চলে আসবে তা হতেই পারে না! সাম্প্রতিক সময়ে ভ্যাকসিন নিয়ে নানামুখী অপপ্রচার বা ভারত-বাংলাদেশ এর যেকোন দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে সার্বিক যে অপপ্রচার হয় সে অভিজ্ঞতা থেকে এটা প্রত্যাশিতই ছিলো! আর তাই করোনা ভ্যাকসিনের শুরু থেকেই নানামুখী গুজব চলমান ছিলো, যা শুনে মানুষ অনেকটা বিভ্রান্তও হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে মানুষ বুঝতে পেরেছে এবং টিকা কার্যক্রমে অংশও নিয়েছে। কেবলমাত্র ভারতের সাথে ভ্যাকসিন চুক্তির কারণেই যে এতো প্রোপাগান্ডা হয়েছে তার আরও কিছু উদাহরণ আমি আপনাদের সামনে আজকে তুলে ধরছি। বেশকিছু প্রশ্নের উত্তর মিলিয়ে নিলেই বুঝতে পারবেন অযথা ভারতবিরোধীতা করার মাধ্যমে কি উপায়ে বাংলাদেশের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকে বিতর্কিত করতে চেয়েছে একদল।

তিন, 
গত ১৩ জুন চীনের ৬ লাখ টিকা বাংলাদেশে এসেছে। এই টিকার মূল্য নিয়ে অনেক জলঘোলাও হয়েছে। সবশেষে গণমাধ্যমের সহায়তায় আমরা জানতে পেরেছি প্রতিডোজ টিকা বাংলাদেশ চীনের কাছ থেকে কিনছে ১০ ডলার করে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই কিছুদিন আগে যখন ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে বাংলাদেশ সরকার মাত্র ৫ ডলারে টিকা কিনেছিলো তখন কিন্তু একদল হৈচৈ ফেলে দিয়েছিলো। সোশ্যাল মিডিয়ায় ও গণমাধ্যমে তারা বলে বেড়াচ্ছিলো, এতো চড়া দামে কেনো টিকা কিনছে সরকার, কেনো ভারতকে টাকা দিয়ে দিচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি! এমনকি তারা এটাও বলেছে, এই টিকা ইউরোপ-আমেরিকার চাইতেও অনেক বেশি দামে কিনছে সরকার। অথচ পরে দেখা গেলো ইউরোপ আমেরিকার থেকে মাত্র এক ডলার বেশি দামে তা কিনেছে সরকার আবার এই এক ডলার বেশি লাগার পেছনেও কারণ রয়েছে আর তা হলো সেই দেশের সরকার এই ভ্যাকসিনেশনে আলাদা বিনিয়োগ করেছে, তাছাড়া তাদের দেশে ট্রায়াল হওয়াতে নিয়ম অনুযায়ী তারা কিছুটা কমে টিকা পেয়েছে। অথচ দেখুন, আজ যখন চীনের সিনোফার্মার টিকা কিনতে ১০ ডলার খরচ হচ্ছে তখন কিন্তু সেই হইচই করা গোষ্ঠীর অস্তিত্ব আমরা খুঁজে পাচ্ছি না! অথচ তখন সেই ৫ ডলারের জন্য তাদের আহাজারিতে মনে হচ্ছিলো দেশের সকল স্বার্থ বুঝি সরকার জলাঞ্জলি দিয়ে দিয়েছে! এখানে দিনের আলোর মতো একটা কথা স্পষ্ট যে, শুধুমাত্র ভারতবিরোধীতা থেকেই তখন ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকে একদল মানুষ বিতর্কিত করতে চেয়েছে, দেশের জন্য মায়াকান্না করেছে! অথচ আজ যখন এতো বেশি দামে চীনের টিকা কেনা হচ্ছে তখন সেই প্রোপাগান্ডাকারীরাদের অস্তিত্ব আমরা খুঁজে পাচ্ছি না, কেন পাচ্ছি না? এই কেন-এর উত্তরেই লুকায়িত আছে অকারণে ভারতবিরোধী রাজনীতি! 

চার, 
বাংলাদেশ ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের থেকে যে টিকা কিনেছিলো তা হলো অক্সফোর্ড-অস্ট্রেজেনিকার টিকা। যে টিকা গতবছরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিয়েছিলো ব্যবহারের। অথচ এই পরীক্ষিত, অনুমোদিত টিকা কেবল ভারত থেকে আনার কারণে ভারতবিরোধী চক্র এই টিকাকে ভারতের নিম্নমানের টিকা হিসেবে অভিহিত করেছিলো। আর আজ যখন সিনোফার্মার টিকা আসছে যে টিকা কেনা মাত্র গত মাসেই (৭ মে, ২০২১) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমতি পেল, সেই টিকা নিয়ে কেউ কোন অপপ্রচার কিন্তু করছে না। বা কেউই চীনের এই টিকাকে বিতর্কিত করতে সোশ্যাল মিডিয়া উঠেপড়ে লাগেনি! গোটা বিশ্বে পরীক্ষিত এবং সর্বজনস্বীকৃত অক্সোফোর্ডের টিকাকে যে গোষ্ঠী নিম্নমানের টিকা বলে অপপ্রচার চালায় তারা আজ কেবল গতমাসে জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দেয়া টিকা নিয়ে কেনো সন্দীহান নয়! এই প্রশ্নগুলো আজ উত্থাপন করছি কেবল আপনাদেরকে হৃদয়াঙ্গম করানোর জন্য, আপনাদের ভাবনার বিস্তার ঘটানোর জন্য। কেননা বাংলাদেশ ভারতের যেকোন চুক্তি বা সম্পর্ককে একদল বিতর্কিত করতে গিয়ে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকেই যে বিতর্কিত করতে চেয়েছিলো তা জানা বা বুঝার সময় এখন এসেছে। শুধুমাত্র ভারতবিরোধীতা করতে গিয়ে তারা যে দেশ ও জাতির বড় ক্ষতি করতে চেয়েছিলো সেব্যাপারে সবাইকে জানতে হবে। এই অপশক্তি যে দেশ ও জাতির শত্রু সেব্যাপারে আমাদের জানা এবং তাদের বিরুদ্ধে সজাগ দৃষ্টি রাখার সময় এসেছে।

পাঁচ, 
এখন আরেক নতুন প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে এই বলে যে, ভারত সরকার শুরুতে আমাদের টিকা দিলেও এখন আর দেবে না! অথচ এই গোষ্ঠীই কিন্তু প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে কেনার ঘোষণা দিলে বলেছিলো, এক ডোজ টিকাও বাংলাদেশকে ভারত দেবে না! যখন উপহারসহ ৭০ লাখ পেয়ে গেলো তারপর আর কিছুই বলার ছিলো না তাদের। তবে হ্যাঁ, এখন আবার কিছুদিন তারা এই অপপ্রচারটা চালাবে যে, ভারত টিকা দেবে না। কারণ ভারত সরকার সম্প্রতি নিজ দেশের বাইরে অন্যান্য সকল দেশে আপাতত করোনা টিকার সরবরাহ বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু কোন পরিস্থিতিতে আপাতত ভারত সরকার বাইরের সকল দেশে টিকা সরবরাহ বন্ধ রেখেছে তা আমাদের জানতে হবে। জানতে হবে ভারতের বর্তমান অবস্থা কি। আজ গোটা ভারত যেনো এক মৃত্যুপুরী! ভারতের পবিত্রতম নদী গঙ্গায় যেন গত কিছুদিন ধরে লাশ উপচে পড়ছে। শত শত লাশ গঙ্গার স্রোতে ভেসে এসেছে, নদী তীরে যেমন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে মৃতদেহ তেমনি তীর সংলগ্ন বালিতে চাপা দেয়া অবস্থায়ও পাওয়া যাচ্ছে মানুষের নিথর দেহ! দিনরাত চব্বিশ ঘণ্টা জ্বলতে থাকা চিতাগুলো এবং শ্মশানগুলোতে জায়গার অভাব- দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও প্রিয়জনকে শেষকৃত্য করতে বেগ পেতে হচ্ছে ভারতবাসীর। করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের ছোবলে বিপর্যস্ত ভারতের এই চিত্র এখন গোটা দক্ষিণ এশিয়ার এক বড় দুঃসংবাদ। দেশটিতে ভেঙে গেছে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। ভারতে এ পর্যন্ত প্রায় দুই কোটি ৮০ লাখ মানুষের সংক্রমণ ধরা পড়েছে এবং মারা গেছে প্রায় তিন লাখ ২৬ হাজার মানুষ। ভারতের এই দুঃসময়ে প্রায় ৪০টি দেশ ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে। বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে তার পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশও। যে ভারত টিকা কার্যক্রমে আমাদের সবার আগে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে সেই ভারত এখন আক্রান্ত। আর সেকারণেই ভারত এখন এই লাশের মিছিল ঠেকাতে আগে নিজেদের ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে চাইছে। তারা নিজেদের চাহিদা আগে এখন মিটাতে চাইছে। তাছাড়া সেরাম ইনস্টিটিউট কাঁচামালের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল। টিকার কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারত চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন করতে পারছে না। ফলে চুক্তি অনুযায়ী টিকা রপ্তানির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ বা যেকোন দেশের উচিত এই মহামারী থেকে ভারতকে বাঁচতে সম্পূর্ণ সহায়তা করা। বাংলাদেশের নিজ থেকেই উচিত টিকা কার্যক্রমে ভারতকে সহায়তা করতে নিজেদের বিকল্প ব্যবস্থার দিকে হাত বাড়ানো। কারণ এটা সত্য যে, আমরা এখনো ভারতের মতো বাজে অবস্থায় যাইনি। আর বাংলাদেশ সেটাই করেছে, বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীন থেকে টিকা নিচ্ছে। তাই ভারতের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি না জেনে যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে তাদের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। 

ছয়,
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এক অদ্ভূত রাজনৈতিক সমীকরণের ওপর দাঁড়িয়ে। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নীতির উপর ভিত্তি করে এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নানা সময়ে আমরা পরিবর্তন হতে দেখেছি। এরকম এক অদ্ভুত গোলকধাঁধাতেই কাটছে এ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, যাচ্ছে দিন। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যখনই এক সুনির্দিষ্ট মাত্রা নিতে শুরু করে তখনই সর্বত্র ‘গেল গেল’ রব উঠে! দু’দেশের প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গের কোন সফর বা চুক্তি সম্পাদনের মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমে এক শ্রেণির মানুষের অপপ্রচার শুরু হয়ে যায়। এবার করোনা ভ্যাকসিন কার্যক্রমের বেলাতেও ঠিক তাই ঘটেছে। আর সেকারণেই আমরা দেখতে পাই, টিকা কেনার ক্ষেত্রে এই ভারতবিরোধী অংশের ৫ ডলারে সমস্যা হলেও ১০ ডলারে সমস্যা হচ্ছে না! সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমে ৫ ডলার নিয়ে হইচই, চিৎকার-চেঁচামেচি করলেও ১০ ডলারের ক্ষেত্রে তারা একেবারেই শান্ত, মনে হচ্ছে তারা বুঝি গর্তে ঢুকেছে, শীতনিদ্রায় আছে!

লেখক : রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর