শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বব্যাপী করোনার ভয়াবহতা বিশ্বযুদ্ধের মতো, মানুষের সাবধানতাই বড় রক্ষাকবচ

ড. সেলিম মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বব্যাপী করোনার ভয়াবহতা বিশ্বযুদ্ধের মতো, মানুষের সাবধানতাই বড় রক্ষাকবচ

বৈশ্বিক মহামারী করোনার দ্বিতীয় বছরে বাংলাদেশে আঘাত হেনেছে এই ভাইরাসের সবচেয়ে ভয়ংকর রূপ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। বঙ্গবন্ধু কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এযাবৎ দুই দফায় করোনার দুইটি ঢেউ বাংলাদেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছে। সাম্প্রতিক কালে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের কারণে দেশে সংক্রমণের হার দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। এই প্রাণঘাতী ভাইরাসের হাত থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার যা যা করণীয় তার সবটুকুই করেছে এবং করছে। সরকারের কার্যকরী উদ্যোগ ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে ভেক্সিন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ভ্যাকসিন রপ্তানিকারি দেশের আভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে তারা ভ্যাকসিন রপ্তানি স্থগিত করলেও জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও কার্যকরী কূটনীতির কারণে অন্যান্য দেশ থেকে অল্প সময়ের মধ্যে দেশে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভ্যাকসিন আসতে শুরু করেছে। ভ্যাকসিন কার্যক্রম আবার পূর্ণোদ্যমে শুরু হয়েছে। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে দেশের সকল মানুষকে দেয়ার মত পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন পর্যায়ক্রমে চলে আসবে। সরকার কর্তৃক দেশে আমদানিকৃত ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে। পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন আনার জন্য যা যা করনীয় তার প্রত্যেকটাই সরকার করছে। দেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিন দেয়া হলে করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে আসবে। ডেল্টা ভ্যারিয়ান্টের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সরকার ইতোমধ্যে কঠোর লকডাউন কার্যকর করেছে। মূলত এদেশের সকল নাগরিকের জীবন রক্ষার জন্য এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। 

শুরু থেকে নানা সরকারি কর্তৃপক্ষ দেশের সকল মানুষকে করোনা থেকে রক্ষা পাওয়ার লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য বার বার আহ্বান জানাচ্ছিল। ঢাকার বাইরে দেশের এক বিপুল জনগোষ্ঠী এই সচেতনতামূলক প্রচারণায় একেবারেই কর্ণপাত করেনি। বরং তারা কোভিড-১৯ কে উচ্চবিত্ত বা স্বচ্ছল মানুষদের রোগ বলে বিশ্বাস করেছে। এই জনগোষ্ঠীর এক বড়ো অংশ বলে আসছে, 'গরিবের করোনা হয় না’, ‘গ্রামে তথা ঢাকার বাইরে করোনা নেই’, ইত্যাদি। জনসংখ্যার এই অংশটি বার বার করোনার বিষয়ে নির্লিপ্ত থেকেছে। তারা টীকা নিতে আগ্রহী ছিল না। সারা দেশে ব্যাপক প্রচারণা সত্ত্বেও দেশের মফস্বল ও গ্রামাঞ্চলে মানুষ একদিকে মাস্ক ব্যবহারসহ করোনা থেকে মুক্ত থাকার জন্য কোন রকমের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেনি। ফলে দেশে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট আক্রমণের পর মফস্সল ও গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়েছে। করোনার এই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের পরও এখনও ঢাকার বাইরে মানুষ করোনা নিয়ে উদাসীন রয়েছে। একটা কথা আমাদের মনে রাখতে হবে, মানুষ সচেতন ও সাবধান না হলে পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের পক্ষেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব নয়। দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা রক্ষার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরণের পদক্ষেপ ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছে। মানুষের সচেতনতা ও সাবধানতাই এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি জরুরী। 

যেকোনো মহামারীর একটা বৈশিষ্ট হচ্ছে, অধিক সংখ্যক মানুষ একসাথে আক্রান্ত হলে যেকোনো রাষ্ট্রের হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। উন্নত রাষ্ট্রেগুলোতেও গত এক বছরে আমরা এটি দেখেছি। তাই দেশের মানুষ সতর্কতার সাথে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে একদিকে যেমন করোনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবে, অন্যদিকে অধিক সংক্রমনের হার কমিয়ে দেশকে যেকোনো বিপর্যয়কর পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে। এই মুহূর্তে আমাদের প্রয়োজন একটিই - সেটি হলো মানুষের সহযোগিতা। আপনারা কিছু দিন একটু কষ্ট করুন। আপনারা ঘরে থাকুন, যাদের জরুরী প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হতে হচ্ছে, তারা মাস্ক ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না। আমরা জানি, মানুষের অনেক কষ্ট হচ্ছে। অনেকেরই রোজগারের পথ সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হচ্ছে। এই সময়ের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আপনাদের পাশে রয়েছেন। তিনি বেঁচে থাকতে দেশের একটি মানুষও না খেয়ে মরবেন না। সেই ধরণের ব্যবস্থাপনা ও সক্ষমতা বঙ্গবন্ধু কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সরকারের রয়েছে। তিনি সেই কাজটিই সর্বোচ্চ আন্তরিকতা, পারদর্শিতা, সাহস, সততা ও মমত্ববোধ নিয়ে করে যাচ্ছেন। 

মাত্র এক বছরের একটু বেশি সময়ের মধ্যে করোনা মহামারিতে পৃথিবীতে চার মিলিয়ন অর্থাৎ ৪০ লাখ মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামরিক দিক থেকে পৃথিবীর মহাপরাক্রমশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রে মারা গেছে সাড়ে ছয় লাখ মানুষ। ব্রাজিলে সাড়ে পাঁচ লাখ, মেক্সিকোতে প্রায় আড়াই লাখ, পেরুতে প্রায় দুই লাখ, রাশিয়ায় প্রায় দেড় লাখ, যুক্তরাজ্যে প্রায় দেড় লাখ, ইতালিতে প্রায় দেড় লাখ, ফ্রান্সে এক লাখের বেশি, স্পেনে প্রায় এক লাখ মানুষ ইতোমধ্যে করোনা মহামারিতে মারা গেছে। এই সময়ে প্রতিবেশী দেশ ভারতে মারা গেছে চার লাখ মানুষ। পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশগুলো তাদের লাখ লাখ নাগরিককে হারিয়েছে মাত্র একবছর সময়ের মধ্যে, এই করোনার ভয়াল ছোবলে। করোনার সেই ভ্যারিয়ান্ট (আলফা ভ্যারিয়ান্ট) একই সময়ে বাংলাদেশেও আঘাত হেনেছিল। কয়েকটি ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে ঘন বসতিপূর্ণ দেশ হিসেবে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বিবেচনায় বাংলাদেশই সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ। কারণ আমাদের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি স্কোয়ার কিলো মিটারে ১২৪০ জন, যেখানে বিশ্বের জনসংখার ঘনত্বের গড় ৮৫ জন, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জনসংখ্যার ঘনত্বের গড় ৬৭ জন এবং দক্ষিণ এশিয়ায় জনসংখ্যার ঘনত্বের গড় ৩৮০ জন। উপরে উল্লিখিত দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও করোনা মহামারীতে মহা বিপর্যয় হতে পারতো। জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে ঐ সকল দেশের তুলনায় বাংলাদেশে সেই সম্ভাবনা আরও বেশি ছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দক্ষতা, আন্তরিকতা, নানামুখী বাস্তবিক পদক্ষেপ ও সাহসী সিদ্ধান্তের কারণে এবং সর্বোপুরি আল্লাহর অশেষ রহমতের কারণে করোনা মহামারী বাংলাদেশে এযাবৎ উল্লেখযোগ্য কোন বিপর্যয় ঘটাতে পারেনি। এই পর্যন্ত করোনা মহামারীতে বাংলাদেশে মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ হাজার। প্রতিটি মৃত্যুই বেদনার, কষ্টের। তবে সংক্রমণের তুলনায় মৃত্যুর হার এখনও স্থিতিশীল রয়েছে (১.৫%) 

আমাদের একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না, পৃথিবীর উপর করোনার এই আঘাত পৃথিবীতে ইতোমধ্যে সংঘটিত হওয়া দুটি বিশ্বযুদ্ধের মতোই। বিশ্বব্যাপি মানুষের প্রাণহানির ঘটনা, মানুষের কষ্ট, আর্থিক, অর্থনৈতিক এবং অন্যান্য ক্ষতি বিবেচনায় এটিকে আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ হিসেবেই চিহ্নিত করা উচিত। আমাদের চিন্তা ও মননে বিষয়টিকে সেভাবেই নিতে হবে। আমরা কিছু দিন ধৈর্য ধারণ করলে, কিছু দিন কষ্ট করলে একটা বড় ধরণের বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারি। আমাদের কিছুদিনের কষ্টের মাধ্যমে আমরা বিপুল সংখ্যক মানুষের জীবন রক্ষা করতে পারি। অথচ এই পৃথিবীর মানুষ বিভিন্ন যুদ্ধসহ নানা সংকটে বছরের পর বছর অনেক কষ্ট করেছে। অনেক অত্যাচার, নির্যাতন সহ্য করেছে। মাসের পর মাস অনাহার, অর্ধাহারে জীবন কাটিয়েছে। যুদ্ধ কিংবা মানবাধিকার লংঘনের কারণে উদ্বাস্তু হয়েছে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে গণহত্যারও শিকার হয়েছে। নিজেদের জীবন বাঁচানোর জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বার্থে সেই মানুষ যুদ্ধে অংশ নিয়েছে। নিজেদের উপর চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে।  

এই করোনার আক্রমণ থেকে নিজে, নিজের পরিবার ও দেশের জনগণকে বাঁচানোর জন্য আমরা কিছুদিন কষ্ট করতে পারি না? একটু ধৈর্য ধারণ করতে পারি না? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মোট ২১৯৪ দিন অর্থাৎ ছয় বছর ধরে চলেছিল। গণহত্যা, বোমা হামলা, যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে খাদ্য সংকট ও রোগাক্রান্ত হয়ে মোট ৭৫ মিলিয়ন অর্থাৎ সাড়ে সাত কোটি মানুষ মারা গিয়েছিলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলেছিল চার বছরের বেশি সময় ধরে। এই যুদ্ধে দুই কোটি পঁচিশ লাখ মানুষ সরাসরি যুদ্ধের কারণে মারা গিয়েছিলো। এই যুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যা উদ্ভুত মহামারী স্প্যানিশ ফ্লু'র তিনটি ওয়েভে প্রায় ১০ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিলো, যাদের মধ্যে ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে ছিল প্রায় অর্ধেক মানুষ। এই স্প্যানিশ ফ্লু'তে শুধু ভারতেই প্রায় দেড় কোটি মানুষ মারা গিয়েছিলো। এই ফ্লু'তে যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে পাঁচ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা একটি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধের আগে এক দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের নেতৃত্ব তিনি দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লাখ মানুষ দেশের জন্য জীবন দিয়েছে। কয়েক লক্ষ নারীসহ অসংখ্য মানুষ নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এক কোটি মানুষ জীবন রক্ষার্থে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। জাতির পিতার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করে আমরা বাংলাদেশ রাষ্ট্র পেয়েছি। তাঁরই কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক উন্নয়নের যুদ্ধে জয়ী হয়ে বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা করে নিয়েছে। আজ করোনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। দেশের মানুষের সহযোগিতা ছাড়া রাষ্ট্রের পক্ষে এই যুদ্ধে জয়লাভ করা সম্ভব নয় - পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের পক্ষেই এটি সম্ভব নয়। করোনা সম্পর্কিত জনগণের সতর্কতা, সাবধানতা এবং এবিষয়ে সরকারের নির্দেশ মেনে চলাই এই মুহূর্তে রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় সহযোগিতা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই যুদ্ধে আমরা জয়লাভ করবই ইনশাল্লাহ। 

লেখক: তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
জি-৭ সম্মেলনে কানাডার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিলেন সৌদি যুবরাজ
জি-৭ সম্মেলনে কানাডার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিলেন সৌদি যুবরাজ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮

২৬ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অপহৃত বালু ব্যবসায়ী উদ্ধার
সাতকানিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অপহৃত বালু ব্যবসায়ী উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বীরগঞ্জে প্রাণের টানে সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
বীরগঞ্জে প্রাণের টানে সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনোয়ারায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
আনোয়ারায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে র‌্যাবের জালে ৪, পাওয়া গেল যা
সিলেটে র‌্যাবের জালে ৪, পাওয়া গেল যা

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত
আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্গত এলাকায় খাদ্যসংকট নিরসনে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
দুর্গত এলাকায় খাদ্যসংকট নিরসনে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
ফেনীতে ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিংস অ্যারেনায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল, আসছে না ভারত
কিংস অ্যারেনায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল, আসছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খানসামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
খানসামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যৌথবাহিনীর হাতে আটক বিএনপির দুই নেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজির অভিযোগে যৌথবাহিনীর হাতে আটক বিএনপির দুই নেতার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের মধ্যে র‌্যাঙ্কিংয়ে সর্বোচ্চ অবস্থানে বাংলাদেশ
৬ বছরের মধ্যে র‌্যাঙ্কিংয়ে সর্বোচ্চ অবস্থানে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজহারুল ইসলামকে রংপুর-২ আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
আজহারুল ইসলামকে রংপুর-২ আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবল খেলা নিয়ে বেলাবোতে সংঘর্ষে নিহত ১, পুলিশসহ আহত ২০
ফুটবল খেলা নিয়ে বেলাবোতে সংঘর্ষে নিহত ১, পুলিশসহ আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে মাতামুহুরী নদীতে মিলল পর্যটকের মরদেহ, নিখোঁজ ২
বান্দরবানে মাতামুহুরী নদীতে মিলল পর্যটকের মরদেহ, নিখোঁজ ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে: রুহিন হোসেন প্রিন্স
ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে: রুহিন হোসেন প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৭.৩ ডিগ্রি
রাজশাহীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৭.৩ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা