শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫০, সোমবার, ১২ জুলাই, ২০২১

ঢাকা থেকে কলকাতা মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টায়!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা থেকে কলকাতা মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টায়!

সুকুমার রায়ের ‘হযবরল’ গল্পে কাকটি যে হিসাব দিয়েছিল তাতে মাত্র দেড় ঘণ্টায় কলকাতা থেকে তিব্বত পৌঁছে যাওয়া যায়। ‘কলকাতা, রানাঘাট, ডায়মন্ড হারবার, তিব্বত। ব্যাস!’ সে তো গল্পের হিসেব। কতকটা তেমনটাই ঘটতে চলেছে। এবার ঢাকা থেকে আসা যাবে কলকাতা, সময় লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা। শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও এটাই হতে চলেছে। এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে আর মাত্র বছর তিনেক। পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্প চালুর পর ঢাকা-কলকাতার যোগাযোগে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটবে। এখন যেখানে ১০ ঘণ্টা সময় লাগে তিন বছর পর সেখানে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টায় ঢাকা থেকে কলকাতায় পৌঁছানো যাবে। ‘সিটি অফ জয়’ খ্যাত কলকাতা শহরটি বাংলাদেশিদের কাছে ব্যাপক পরিচিত এবং শুধুমাত্র ঈদ শপিং করতে প্রতিবছর দেড় থেকে দুই লাখ বাংলাদেশির আগমন ঘটে কলকাতা শহরে। এছাড়াও রয়েছে চিকিৎসা ও ভ্রমণের উদ্দেশ্যে এই শহরে যাওয়া। সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের ক্ষেত্রে এই কলকাতা উপমহাদেশের সংস্কৃতি মনা মানুষদের এক তীর্থস্থান। বিশেষ করে বাঙালি সংস্কৃতির এক আধার এই সিটি অফ জয়। তাই দশ ঘণ্টার ভ্রমণের পরিবর্তে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টায় কলকাতা যাবার সংবাদটি এই অঞ্চলের মানুষের জন্য এক আলাদা আনন্দবার্তা নিয়ে এসেছে। 

বর্তমানে মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢাকা থেকে সরাসরি কলকাতায় যাওয়া যায়। কলকাতা স্টেশন থেকে নদীয়া হয়ে গেদে এবং গেদে হয়ে বাংলাদেশের সীমান্ত স্টেশন দর্শনা পার হয়ে ঢাকায় অবস্থিত ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে পৌঁছায় মৈত্রী এক্সপ্রেস। এ রুটে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার রেলপথ পাড়ি দিতে হয় যাতে সময় লাগে প্রায় দশ ঘণ্টা। ২০২৪ সালের মধ্যে পদ্মা সেতুর রেলের নির্মাণকাজ শেষ হতে যাচ্ছে আর তখন কলকাতা স্টেশন থেকে বনগাঁ জংশন হয়ে হরিদাসপুর সীমান্ত দিয়ে বেনাপোল হয়ে যশোর, নড়াইল, ফরিদপুরের ভাঙ্গা হয়ে ঢাকা পৌঁছাতে পারবে ট্রেনটি। এ রুটের দূরত্ব দাঁড়াবে প্রায় ২৫১ কিলোমিটার। যা পার করতে মৈত্রী এক্সপ্রেসের গতিতে সাড়ে তিন ঘণ্টার বেশি সময় লাগার কথা নয়। 

অপরদিকে সড়ক পথে ঢাকা-কলকাতা যেতে প্রায় সারাদিন লেগে যায়। দূরত্ব তো আছেই, সঙ্গে পদ্মাতীরে ফেরির জন্য দীর্ঘ লাইনের অপেক্ষা। সেই দৃশ্যপট পাল্টে যাচ্ছে। পদ্মা নদীর ওপর তৈরি হচ্ছে বহুকাঙ্ক্ষি সেতু। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগামী জুনে চালু হচ্ছে এ সেতু। তবে সেতুর ওপর দিয়ে পুরোপুরি রেলসংযোগ পেতে ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে।  রেলসেতু ও রেলপথ নির্মাণের পর ঢাকা-কলকাতা যোগাযোগে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটবে। সড়কপথে যেমন দূরত্ব কমে আসবে এবং সময় বাঁচবে তেমনি দশ ঘণ্টার পথ রেলে যাওয়া যাবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টায় অর্থাৎ এটি চালু হলে ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার সময় দুই-তৃতীয়াংশ কমে আসবে। এছাড়া রেলপথে কলকাতা থেকে আগরতলা যেতে সময় লাগে ৩০ ঘণ্টা। সেই সময়ও কমে আসতে পারে ছয় ঘণ্টায়। পদ্মা সেতু নির্মাণ হলে এ রুটেও রেল পরিষেবা চালু হবে। 

ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে চলাচলকারী মৈত্রী এক্সপ্রেসের যাত্রীদের সীমান্তে ইমিগ্রেশন আর কাস্টমস চেকিং এর ক্ষেত্রে আগেই অনেক সুবিধা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৭ সালের পূর্বে ভারতে গেদে স্টেশন এবং বাংলাদেশে দর্শনা স্টেশনে যাত্রীদের ট্রেন থেকে নেমে পাসপোর্ট-ভিসা পরীক্ষা করাতে হতো। সেখানে কাস্টমস চেকিংও হত। এর ফলে যাত্রীদের যেমন ভুগান্তি পোহাতে হতো ঠিক তেমনি প্রায় তিন ঘণ্টা সময় বেশি লাগতো। ২০১৭ সাল থেকে  সেই নিয়ম তুলে দেওয়া হয়েছে। এখন ট্রেনে ওঠার আগেই ওইসব পরীক্ষা হয়ে যায়। সীমান্তে যাত্রীদের আর নামতে হয়না, সময়টাও বেঁচে যায়। 

যাত্রা শুরুর আগেই কলকাতা এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে ট্রেনে ওঠার সময়েই পাসপোর্ট-ভিসা পরীক্ষার কাজ সেরে ফেলা হবে। বর্তমানে ঢাকা-কলকাতা ট্রেনে যাতায়াত করতে প্রায় এগারো ঘণ্টা সময় লাগে। নতুন নিয়ম চালু হলে সময় লাগবে প্রায় আট ঘণ্টা।

সাম্প্রতিক সময়ে ভারত-বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে। দুই দেশ খুব গুরুত্বের সাথে কানেক্টিভিটির জায়গাকে সমৃদ্ধ করছে। শুধু পদ্মাসেতুর এ রেল প্রকল্প নয় কিছুদিন আগে আমরা দেখেছি ফেনী নদীর উপরেও মৈত্রী সেতু স্থাপনের মাধ্যমে এক নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ভারত-বাংলাদেশ। এই মৈত্রী সেতুকে দক্ষিণ এশিয়ার নতুন বাণিজ্য করিডোর হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এই সেতু একইসাথে আন্তঃ বাণিজ্যের যেমন সম্প্রসারণ ঘটাচ্ছে তেমনি দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে এক বিশাল প্রভাব ফেলছে। ভারত যেমন এই সেতু ব্যবহার করে ত্রিপুরা অঞ্চলকে বাংলাদেশ ও উত্তর-পূর্ব ভারতের মধ্যে বাণিজ্য বিস্তার ঘটাবে তেমনি বাংলাদেশও নেপাল, ভুটান, ভারত ও মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য করিডোর হিসেবে ভারতের মাটি ব্যবহার করবে। তাছাড়া ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলে বাংলাদেশের সেতুপথে প্রবেশাধিকার পাওয়া মানে হচ্ছে, আমরা একটা ‘বার্গেনিং পাওয়ার’ তৈরি করতে পারবো। যেমনটা আমরা নেপালের সাথে একটা তৈরি করছি। 

এছাড়া ভারতে উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলোতে বাংলাদেশের পণ্যের একটা বিশাল মার্কেট আছে। ফলে বাংলাদেশ থেকে পণ্য সেই রাজ্যগুলোতে অবাধে যেতে পারবে। অন্যদিকে ত্রিপুরার সাথে বাংলাদেশ যুক্ত হলেও পাশাপাশি মেঘালয়-মণিপুরসহ যে রাজ্যগুলো রয়েছে, সেগুলোর যেহেতু মিয়ানমারের সাথেও সংযোগ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে, সেক্ষেত্রে সড়কপথে বাংলাদেশেরও মিয়ানমারের সংযোগ স্থাপন হবে যা ব্যবসা বাণিজ্য সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে মাইলফলক ভূমিকা রাখতে পারে। আবার চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি যেহেতু আগেই দেয়া আছে সেক্ষেত্রে বন্দরের বিভিন্ন সেবা নেয়ার জন্য শুল্ক আদায় করে বাংলাদেশ লাভবান হবে। এছাড়া অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যবহারের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ শুল্ক নিতে পারবে। তাছাড়া সম্প্রতি ভারত সরকার বাংলাদেশকে সার রপ্তানিতে ভারতের ভূমি ব্যবহার করে নেপালে পাঠানোর ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে। মিয়ানমার, ভারত, থাইল্যান্ড সংযোগ সড়কে বাংলাদেশ চতুর্থ দেশ হিসেবে নিজেদের নাম লেখাতে চাইছে। বিদ্যুৎ খাতে সক্ষমতা বাড়ার কারণে বিদ্যুৎ রপ্তানীতেও মনযোগি বাংলাদেশ। একারণেই নেপালে বিদ্যুৎ রপ্তানীর জন্য আলাদা ট্রানজিট সুবিধা চাইছে যা হয়তো অতি শীঘ্রই পাবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ অনেক আগেই ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দিয়েছে। এই ট্রানজিটের ফলে লাভবান হচ্ছে দু দেশই। তাই ফেনী সংযোগ এক নতুন পথের সন্ধান দিচ্ছে দুই দেশকে যা বাণিজ্য সম্প্রসারণ থেকে শুরু করে মানুষের চলাচলের সুবিধা করে দিচ্ছে, সার্বিক অর্থনীতিতে অবদান রাখছে।

সাম্প্রতিক সময়ে ট্রানজিটের উপর বাংলাদেশ সরকারও জোর দিয়েছে। কেননা ভৌগোলিক অবস্থানের পাশাপাশি প্রবৃদ্ধির গতিপথ বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত আকর্ষণীয় প্রতিবেশী করে তুলেছে। বৈশ্বিক টেক্সটাইল শিল্পের অন্যতম নেতা হিসেবে বাংলাদেশ একটি স্বতন্ত্র পথ তৈরি করেছি। বাংলাদেশ দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে কানেক্টিভিটির কেন্দ্র হিসেবে এর অবস্থানগত সুবিধা সর্বাধিক করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ। আর সেকারণেই যোগাযোগের ক্ষেত্রে বেশ কিছু আলাদা পদক্ষেপ নিচ্ছে দুই দেশ। ঢাকা-কলকাতা মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টায় যাবার এই পথ কানেক্টিভিটির আরেক উজ্জ্বল উদাহরণ। তবে দক্ষিণ এশিয়ায় ট্রানজিটের সুবিধের প্রশ্নে শুরুতেই চলে আসে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের ঘটনা। এ কারণেই এ অঞ্চলে ট্রানজিট নিয়ে অজানা একটা বিরুপ ধারণা জনগণের মাঝে রয়েছে। এসব ধারণাকে বদলে নতুন আঙ্গিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ। কেননা দুই দেশই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে, সীমান্ত সন্ত্রাসকে বন্ধের উদ্যোগে নানামুখী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে। বিগত বছরে ভারত-বাংলাদেশ যে কূটনৈতিক দক্ষতায় অমীমাংসিত বিষয়গুলোকে মীমাংসা করেছে, সামনের দিনেও এর ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন থাকবে বলে সকলের বিশ্বাস। 

মূলত চিকিৎসার কারণে বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ কলকাতা যান। এছাড়াও ঈদ শপিং, ভ্রমণসহ আরও নানা কারণেই যেতে হয় বাংলাদেশিরা যান কলকাতাতে। ঢাকা থেকে কলকাতা বাস থাকলেও, বেশিরভাগ মানুষের পছন্দ রেলপথ। কারণ, সড়কপথে যেতে প্রায় সারাদিন লেগে যায়। সঙ্গে থাকে পদ্মাতীরে ফেরির জন্য দীর্ঘ লাইনের অপেক্ষা। এবার সেই অপেক্ষা দূর করে দিচ্ছে পদ্মা সেতু। রেল যোগাযোগের এই সময় কমিয়ে আনাটা দু’দেশের জন্য একটি নতুন বাণিজ্য লাইফলাইন হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এতে কানেক্টিভিটি শুধু বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্ধুত্বই জোরদার করছে না, ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বড় সুযোগ সৃষ্টি করছে। পুরো অঞ্চলকে বৃহৎ বাণিজ্য করিডর হিসেবে রূপ দিচ্ছে। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সর্বশেষ খবর
উগান্ডা ও হন্ডুরাসে অভিবাসী পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র
উগান্ডা ও হন্ডুরাসে অভিবাসী পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা পঞ্চম ওয়ানডে সিরিজ জয়ে চোখ প্রোটিয়াদের
টানা পঞ্চম ওয়ানডে সিরিজ জয়ে চোখ প্রোটিয়াদের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ
ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রিটেনে আশ্রয়ের জন্য আবেদনের রেকর্ড
ব্রিটেনে আশ্রয়ের জন্য আবেদনের রেকর্ড

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন
জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা