শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩১, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার অর্জন কোনো দিন মুছে ফেলা যাবে না

অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার অর্জন কোনো দিন মুছে ফেলা যাবে না

মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী, স্বাধীনতা বিরোধী এবং দেশ বিরোধী একটি অশুভ শক্তি ঘৃণ্য প্রতিহিংসার রাজনীতি ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন ও বিতর্কিত করে বাংলাদেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। জাতির পিতার কন্যাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার এমনকি সুযোগ পেলে তাঁর জীবন নাশেরও এক বিরামহীন পরিকল্পনা হয়তো তাদের রয়েছে।

জাতির পিতার পবিত্র রক্ত জননেত্রী শেখ হাসিনার ধমনীতে প্রবাহিত। ১৯৮১ সালে পিতার স্বপ্ন পূরণে দিগন্ত আলোকিত করে গর্বিত কন্যা - বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার আবির্ভাব। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হবে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত, অসম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও মানবিক বাংলাদেশ। জাতির পিতার এই স্বপ্ন পূরণে জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জীবন বাজি রেখে তিনি জনগণের কাছে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করে যাচ্ছেন।

পিতার স্বপ্ন পূরণের মহান দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ, অসীম সাহসী ও দৃঢ় মনোবলের অধিকারী শেখ হাসিনা একাই দেশটাকে টেনে একের পর এক উন্নয়নের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে যাচ্ছেন। বর্তমানে জননেত্রী শেখ হাসিনার রয়েছে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ বিশ্বাস করে দেশের স্বার্থ ও জনগণের স্বার্থই জননেত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র লক্ষ্য এবং এই লক্ষ্য পূরণে তিনি অবিচল ও অপ্রতিরুদ্ধ। মানুষ বিশ্বাস করে জাতির পিতার কন্যা অকুতোভয়, উদারচিত্ত ও মানবিক। তাই আজ তাঁর সততা ও নিষ্ঠা নিয়ে দেশের জন্যে তাঁর ত্যাগ নিয়ে কারো মনে কোন প্রশ্ন নেই। 

জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের যোগ্যতা নিয়ে এবং জনগণকে অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ গর্বিত। তারা মনে করে কোন অশুভ শক্তির বা স্বার্থনেশি মহলের ফন্দিবাজি, তাদের মিথ্যা অপবাদ বা ক্ষমতা দখলের আস্ফালন জননেত্রী শেখ হাসিনার কোনই ক্ষতি করতে পারবে না। বরং মানুষ তাদের পরান্নভোজী ফন্দিবাজ হিসাবেই চিহ্নিত করেছে। 

মিথ্যা অনুসন্ধানী রিপোর্টে কোন কাজ হবে না। জাতির পিতার কন্যার বিচরণ জনগণের হৃদয়ের গভীরে। তাঁকে থামিয়ে দেওয়ার কোন প্রচেষ্টাই সফল হবে না। ওদের তো একটাই ভয়-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যে ভাবে দেশটাকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন-তাঁর এই যাত্রা যদি অব্যাহত থাকে তা হলে তো বঙ্গবন্ধু কন্যা বিশ্বের কিংবদন্তি নেতা হবে-একটি বিস্ময়কর ইতিহাসের সৃষ্টি হবে। 

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অর্জন কোনদিন মুছে ফেলা যাবে না। স্বপ্নের মেট্রোরেল ও পদ্মা সেতু, ডিজিটাল বাংলাদেশ, অবিশ্বাস্য বিদ্যুৎ উৎপাদন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলী টানেল, ১০০টি অর্থনৈতিক জোন, পায়রা সমুদ্র বন্দর, সমুদ্র জয়, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, কমিউনিটি ক্লিনিক, নতুন স্থাপিত মেডিকেল কলেজ সমূহ, শেখ হাসিনা বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট, নিউরো সাইন্স ইনস্টিটিউট, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, শেখ আবু নাসের স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ল্যাবরেটরি মেডিসিন এন্ড রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা, চিটাগাং, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনায় মেডিকেল ইউনিভার্সিটি - এ ধরণের আরো অনেক অর্জন তো সর্বজন বিদিত হয়েছে। বাংলার মাটিতে মানুষের হৃদয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার অবস্থানকে চিরস্থায়ী করে ফেলেছে। 

বর্তমানে বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার বিশালতা, দেশকে নিয়ে তাঁর স্বপ্ন দেখা এবং আগামী দিনে দেশের জন্যে তাঁর মহাপরিকল্পনা বুঝা বা অনুধাবন করার ক্ষমতা তো ওদের কোনদিন হবে না। দেশ বিদেশে বাংলাদেশের কিছু মানুষ কেন জানি বর্তমান সরকারের করা বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখেও না দেখার ভান করছেন। তারা হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবে অথবা কিছুই না জেনে মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন। যেখানে অনেক বিদেশী রাষ্ট্রনায়করাও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যুগান্তকারী সাফল্যে বিস্মিত হয়ে স্বয়ং তাঁকেই প্রশ্ন করে - তাঁর সাফল্যের রহস্য জানতে চান। এই প্রশ্নের উত্তর তো বঙ্গবন্ধু কন্যা বরাবরই একটাই দেন - "আমি আমার দেশ ও দেশের মানুষকে ভালবাসি এবং দেশ ও দেশের মানুষের কল্যানে আমি নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি।"

ইতিমধ্যে দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি নিয়ে জনগণের মনে একটি চমৎকার অনুভূতি কাজ করছে। দেশে সকল স্তরের মানুষ মনে করে যে আগের বাংলাদেশ আর নেই। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অপ্রতিরুদ্ধ গতিতে অগ্রযাত্রার মহাসড়কে বাংলাদেশ - একটি অত্যন্ত শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জনকল্যাণমুখী পরিকল্পনার ফলে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার মত আরো বহু সাফল্য বাংলাদেশের রয়েছে। 

১। বাংলাদেশে এখন প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে শতভাগ ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ করা হয়।

২। দেশের ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ইতিমধ্যে জাতীয়করণ করা হয়েছে। 

৩। শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ফলে দেশের শতভাগ শিশুর শিক্ষা সুবিধা নিশ্চিত হয়েছে। 

৪। ইউনিয়ন পর্যায়ে নির্মিত ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে দেশের মানুষ ৩২ রকমের ঔষধ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাচ্ছে। 

৫। বর্তমান সরকারের গণমুখী স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ফলে দেশে মাতৃ মৃত্যু, শিশু মৃত্যু ও নবজাতকের মৃত্যু হার উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে। বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়ে বর্তমানে ৭২.৮ বছর হয়েছে। 

৬। বাংলাদেশে এখন ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতাদের ৮০% নারী, কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত স্বাস্থ্য কর্মীদের ৮০% নারী কর্মী এবং পোশাক শিল্পে সিংগভাগই নারী কর্মী। 

৭। দেশে নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের ব্যাপক উন্নয়নের জন্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। 

৮। বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়নে মানুষ এখন ডিজিটাল সেন্টার, ই-পেমেন্ট ও মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা পায়। বাংলাদেশের ১৩ কোটি মানুষ এখন মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ও প্রায় ১২ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। 

৯। ১৭ কোটি জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ। 

১০। স্বল্প সুদে অভিবাসন ঋণ সুবিধা দিয়ে বাংলাদেশ বিদেশে শ্রমিক প্রেরণ করে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। 

১১। জাতিসংঘ শান্তি মিশনে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ বিশ্বজুড়ে খ্যাতি ও সম্মান অর্জন করেছে। 

১২। বাংলাদেশে এখন সর্বত্র নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকে। পোশাক শিল্পের পাশাপাশি জাহাজ ও ঔষধ শিল্পে, আইটি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাত করণে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে অভূতপূর্ব সুনাম কুড়িয়েছে। 

১৩। হত দরিদ্র মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসাবে বাংলাদেশ সরকার বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ও দুঃস্থ মহিলা ভাতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা ও মাতৃত্বকালীন ভাতা চালু করেছে। 

১৪। জাতির পিতার জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রতিটি গৃহহীন মানুষকে গৃহ প্রদানের এক ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন। ইতিমধ্যে প্রায় এক লক্ষ্য পঁচিশ হাজার গৃহহীনকে গৃহ প্রদান করা হয়েছে।

এতসব অর্জনের পর বর্তমান বাংলাদেশের জনগণের মনে বঙ্গবন্ধু কন্যার আসন দেশ বিরোধী কোন অশুভ শক্তি এতটুকুও টলাতে পারবে না। এতে কারো মনে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই। আমাদের বঙ্গকন্যার আলো এখন দিগন্ত প্রসারিত। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও কূটনৈতিক দক্ষতার কোন বিকল্প নাই। মানুষ মনে করে ব্যক্তি শেখ হাসিনা সকল সমালোচনার উর্ধ্বে।

তাই দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে আস্থা ও বিশ্বাসের সাথে বলতে চাই - আপনারা যারা দেশের বিরুদ্ধে বিনা কারণে কুৎসা রটনায় ব্যস্ত এবং দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত - দয়া করে আপনাদের আজগুবি চিন্তা ও আষাঢ়ে গল্প বলা বন্ধ করুন। এসব করে বাংলাদেশের মানুষের মন বিষিয়ে তোলা যাবে না, বিশ্বাসও অর্জন করা যাবে না। বাংলাদেশের মানুষ এখন অনেক শান্তিতে আছে - তাদের অশান্তির বার্তা দিবেন না। এদেশের গরিব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে জাতির পিতার কন্যা বজ্রকঠিন সংকল্প আর দৃঢ় অঙ্গীকারে ছুটে চলেছেন দুনির্বার।

যারা সরকারের চরিত্র হননে ব্যস্ত সময় পার করছেন, গুজব ছড়িয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে ঘায়েল করতে সচেষ্ট তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই - শেখ হাসিনার প্রতি মুহূর্তের মূল্য অনেক বেশি। পারলে গঠনমূলক সমালোচনা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সাহায্য করুন আর না হয় দেশের স্বার্থে অনুগ্রহ করে চুপ থাকুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে কাজ করতে দিন - আপনাদের সন্তানদের জন্যে, আমাদের সবার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যে। একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মানে এখন জননেত্রী শেখ হাসিনাকেই আমাদের দরকার। তাঁর বিকল্প এই মুহূর্তে বাংলাদেশে নেই।

জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পদে পদে বাধাগ্রস্থ হয়েই পথ চলতে হয়েছে। বার বার মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সাফল্যে যারা মন থেকে খুশি হতে পারেন না - আপনাদের অভিপ্রায় স্পষ্ট। জাতির পিতার কন্যার জনপ্রিয়তার কাছে আপনাদের অস্তিত্ব সঙ্কট দেখা দিয়েছে। সময়ের পরিক্রমায় আপনাদের মনে হারিয়ে যাওয়ার ভয়।

"যে জীবন অপরের জন্যে না সেটি কোন জীবন না।" বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার জীবনটিও তো অনেক আগেই এদেশের মানুষের জন্যে বিলিয়ে দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সততা দিয়ে মানুষের বিশ্বাস অর্জন করেছেন, কঠোর শ্রম, চেষ্টা ও ত্যাগের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের সফল নেতা হয়েছেন। জেদ ও আত্মবিশ্বাসই তাঁর সফলতার মূল।

জাতির পিতার গর্বিত উত্তরাধিকার জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের প্রিয় জন্মভূমির সাথে কোনদিন প্রতারণা করবে না - দেশের মানুষ তা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে। দেশ বিরোধী অপশক্তির সমালোচনা যত বেশি হবে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কাজের সফলতা ততই বেড়ে যাবে - মানুষের হৃদয়ে তাঁর অবস্থান আরো বেশি গ্রথিত হবে। জাতির পিতার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের জন্যে শ্রেষ্ঠত্বের পরীক্ষায় সর্বদা উত্তীর্ণ হয়েছেন। মহান আল্লাহর উপর শেখ হাসিনার রয়েছে অগাধ বিশ্বাস। কাজেই তাঁর পথ রুদ্ধ করে সাধ্য কার?

তাই তো একজন বাঙালি হিসাবে আজ গর্বভরে বলতে চাই -

"মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক, আমি বঙ্গবন্ধুরই লোক, আমি শেখ হাসিনারই লোক, আর কিছু নয়। সে মোর প্রথম পরিচয়, এই হোক শেষ পরিচয়।"

লেখক: চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সাবেক মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে