শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১

আফগান যুদ্ধ কি ব্যর্থ? মার্কিন যুদ্ধবাণিজ্য সে কথা বলে না!

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
আফগান যুদ্ধ কি ব্যর্থ? মার্কিন যুদ্ধবাণিজ্য সে কথা বলে না!

আফগান যুদ্ধে মার্কিনীদের পরাজয় ও ব্যর্থতার কথা শোনার পর থেকে আমার প্রায়ই মান্নাদে’র বিখ্যাত একটা গানের লাইন বার বার মনে পড়ছে। ‘তুমি অনেক যত্ন করে আমায় দুঃখ দিতে চেয়েছ, দিতে পারোনি, যদি বলি আমি কি হেরেছি, তুমিও কি একটুও হারোনি?’ বিখ্যাত মার্কিন সাংবাদিক ও লেখক জন সোয়ার্জ তার এক কলামে মন্তব্য করেছেন, আফগান যুদ্ধে কি আমেরিকা পরাজিত হয়েছে? তাদের কোন অর্জন নেই? তিনি বলেছেন, মার্কিন রাজনীতির হিসেবে যাই থাকুক অন্তত আমেরিকার সর্ববৃহত পাঁচটি প্রতিরক্ষা ঠিকাদার কোম্পানী ও তাদের অংশীদারদের ক্ষেত্রে সে কথা বলা যাবে না। কারণ, যুদ্ধ থেকে তারা তাদের মুনাফা ধাবারাহিকভাবে ধরে রেখেছেন।  

১৮ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ নিতে যখন সামরিক শক্তি ব্যবহারের অনুমোদন করেন তখন আমেরিকার শীর্ষ ৫টি প্রতিরক্ষা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছিল ১০ হাজার মার্কিন ডলার, তাদের সেই শেয়ারের দাম এখন ৯৭ হাজার ২৯৫ মার্কিন ডলার। তারমানে সেই ১০ হাজার ডলার ২০ বছরে ১০ গুন বেড়ে এখন ১ লাখ ডলারে পরিণত হয়েছে। গড়ে বাৎসরিক ৫ শতাংশ করে মুনাফা অর্জন করেছেন। তাদের অন্যান্যসহ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে আরো। এ আয় অনেক বেশী না হলেও- তাদের কোনভাবেই ক্ষতি হয়নি, বরং তাদের এ বিনিয়োগের উপর ধারাবাহিক দীর্ঘস্থায়ী রিটার্ন পেয়েছেন। আর কথিত এ পরাজয়ে তাদের শেয়ারের কোন দরপতন ঘটেনি। সেটা না হলে কিভাবে বলি তাদের শুধু ক্ষতিই হয়েছে? তারমানে আফগানিস্তানে মার্কিন যুদ্ধ বাণিজ্যে যে বিনিয়োগ করেছিল সে মুনাফা ঠিকাদার কোম্পানীগুলো তুলে এনেছেন। বৃহৎ মার্কিন প্রতিরক্ষা ঠিকাদার কোম্পানীগুলো হচ্ছে, বোয়িং, রেথিয়ন, লকহিড মার্টিন, নর্থ্রপ গ্রুমম্যান ও জেনারেল ডায়নামিক্স। আর এ সব প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে আছেন অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা। যাদের কাজ যুদ্ধে বিভিন্ন ধরণের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহে সাহায্য করা।  

আফগান যুদ্ধের খরচ নিয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াটসন ইন্সটিটিউট সম্প্রতি এক তথ্য প্রকাশ করেন। তাতে দেখা যায় এ যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের খরচ হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ কোটি ৯০ লাখ কোটি টাকা। ওয়াটসন ইন্সটিটিউটের ‘কস্ট অব ওয়ার’ প্রকল্পের প্রতিবেদনে বলা হয়, মোট খরচের প্রায় ১ লাখ কোটি ডলার মানে ৮৪ লাখ কোটি টাকা সরাসরি যুদ্ধ বাবদ খরচ হয়। আর এই যুদ্ধের অর্থ যোগানে যে ঋণ নেয়া হয় তার সুদ বাবদ খরচ হয় ৫৩ হাজার কোটি ডলার, মানে ৪ লাখ ৪৯ হাজার কোটি টাকা। আফগান সামরিক বাহিনীতে কর্মরত তিন লাখ সদস্যের প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র ক্রয় বাবদ ২ দশকে খরচ হয়েছে ৮ হাজার ৮০৮ কোটি ডলার, মানে ৭ লাখ ৪৯ হাজার কোটি টাকা। 

এই বিপুর পরিমান অর্থের সংস্থান করাও হয়ে উঠছিল মার্কিনীদের জন্য কঠিন, উপরন্ত আফগানের রাজনৈতিক ভবিষ্যতও ছিল অনিশ্চিত। আর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া নানা প্রজেক্ট-প্রকল্পের মাধ্যমে শতগুন মুনাফা করবেন সে নকসাও কাজে লাগছে না। তখন চাল থাকে কত কম ক্ষতির মধ্যে দিয়ে সেখান থেকে বেড়িয়ে আসা যায়। সে লক্ষ্যেই চলতে থাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তালেবানের সাথে মার্কিনীদের একটা শান্তিপূর্ণ বোঝাপড়ার দরবার। 

দীর্ঘ আফগান আগ্রাসনের পর ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে দোহায় এক শান্তিচুক্তির মাধ্যমে সেখান থেকে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারে সম্মত হয় যুক্তরাষ্ট্র। এর বিপরীতে আফগানিস্তানে কথিত শান্তি প্রতিষ্ঠা, মার্কিন বাণিজ্য ও স্বার্থ সংরক্ষনে সম্মত হয় তালেবান। তার অংশ হিসেবে এ বছর জানুয়ারিতে আফগান বিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত সালমাই খালিলজাদ এক ঝটিকা সফরে কাতারের দোহায় থাকা তালেবান নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠক করেন। একে আফগানিস্তানের শান্তি আলোচনার কথা বলা হলেও তা ছিল এক ধরণের বাণিজ্যিক বোঝাপড়া। এ বেঠকের কিছুদিন পর তালেবান মুখপাত্র শাহীন সুহেল এক বিবৃতিতে জানান, তারা প্রস্তাবিত ট্রান্সন্যাশনাল গ্যাস পাইপলাইন প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। ১০ বিলিয়ন ডলার ব্যায়ে প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ নির্মাণ এই প্রকল্প একটি আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী কনসোর্টিয়ামের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। যে কনসোর্টিয়ামের ৫৪ ভাগ শেয়ারের মালিক মার্কিন কোম্পানি ইউনিকল। শুরুতে এই প্রকল্প নিয়ে বিভিন্ন দেশের মধ্যে টানাপোড়েন চললেও এখন তা অনেকটাই মিটে গেছে বলে মনে করা হয়। 

এ সব হিসেবের পর এক কথায় এ সিদ্ধান্তে আসা কঠিন যে, মার্কিন সৈন্য আফগান ত্যাগের পর তালেবানের তৎক্ষনিক ক্ষমতা দখল মানে- এ যুদ্ধে মার্কিনীরা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে! এক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সামরিক বিশ্লেষকের এক অংশ মনে করেন- এ যুদ্ধ মার্কিনের একটা অসাধারণ সাফল্য হতে পারে। 

এভাবেই যুক্তরাষ্ট্র’ দেশে দেশে সামরিক ও বেসমারিক সাহায্য-সহযোগিতা, শান্তি, গণতন্ত্র, মানবতা ও উন্নয়নের নামে মুনাফাটাকেই প্রধান বিষয় হিসেবে দেখেন। ইরাক, লিবিয়া কোথাও এর ব্যতিক্রম নেই। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মার্কিন স্বার্থের ছোট-বড় যুদ্ধের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে বড় অস্ত্র কারখানার মালিক ও প্রতিরক্ষা ঠিকাদার কোম্পানীগুলোর সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্কের কথা জানা যায়। এবং যুদ্ধ হচ্ছে মার্কিন অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় ও ক্ষেত্র।

লেখক: গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সর্বশেষ খবর
ছাত্রশিবির ক্ষমতার রাজনীতি করে না: শাবিপ্রবি সভাপতি
ছাত্রশিবির ক্ষমতার রাজনীতি করে না: শাবিপ্রবি সভাপতি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
মোংলায় হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'সন্ত্রাসমুক্ত নিরাপদ ঠাকুরগাঁও গড়তে তরুণদের অগ্রণী ভূমিকা প্রয়োজন'
'সন্ত্রাসমুক্ত নিরাপদ ঠাকুরগাঁও গড়তে তরুণদের অগ্রণী ভূমিকা প্রয়োজন'

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের শিকার পরিবারের স্বজনদের কান্না বন্ধে ব্যর্থ সরকার : মির্জা ফখরুল
গুম-খুনের শিকার পরিবারের স্বজনদের কান্না বন্ধে ব্যর্থ সরকার : মির্জা ফখরুল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কালকিনিতে নিখোঁজের ৭০ দিনেও মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাছিমার খোঁজ মেলেনি
কালকিনিতে নিখোঁজের ৭০ দিনেও মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাছিমার খোঁজ মেলেনি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটা বা জিম নয়, ঘুমের জন্য সবচেয়ে কার্যকর যে ব্যায়াম
হাঁটা বা জিম নয়, ঘুমের জন্য সবচেয়ে কার্যকর যে ব্যায়াম

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগড়ে মা-ছেলেকে হত্যা, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দাফন
রামগড়ে মা-ছেলেকে হত্যা, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দাফন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষককে রাজকীয় বিদায়
কুড়িগ্রামে ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষককে রাজকীয় বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে লেগুনার ধাক্কা, নারী শ্রমিক নিহত
শ্রীপুরে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে লেগুনার ধাক্কা, নারী শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টারে আগুন জ্বালালেন শাকিব খান, আসছে ‘প্রিন্স’
পোস্টারে আগুন জ্বালালেন শাকিব খান, আসছে ‘প্রিন্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সদরপুরে আদালতের আদেশ অমান্য করে মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ
সদরপুরে আদালতের আদেশ অমান্য করে মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধী শিশুকে হুইল চেয়ার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধী শিশুকে হুইল চেয়ার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সৌরজগতে রহস্যময় বস্তু ৩আই অ্যাটলাস নিয়ে ধন্দে বিজ্ঞানীরা
সৌরজগতে রহস্যময় বস্তু ৩আই অ্যাটলাস নিয়ে ধন্দে বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় শিশুদের পরিচ্ছন্নতা খেলা
তেঁতুলিয়ায় শিশুদের পরিচ্ছন্নতা খেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি
পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা
প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নৌবাহিনীর মহড়ায় দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা
ইরানের নৌবাহিনীর মহড়ায় দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?
চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা