শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

‘অক্সিজেন এক্সপ্রেস’ ও করোনাকালীন বন্ধুতা

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
‘অক্সিজেন এক্সপ্রেস’ ও করোনাকালীন বন্ধুতা

২০২১ সালের মার্চ মাসের মধ্যভাগ, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ বড়সড় একটা ধাক্কা দেয়ার পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে ভারতে হানা দেয়! কল্পনাতীতভাবে দ্রুত গতিতে তা পুরো ভারতে ছড়িয়ে পরে। আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা দ্রুত গতিতে বাড়তে থাকে। করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যুর প্রতিদিনের হিসেব বুঝি পরের দিনকে টপকে যাবার এক ভয়ানক খেলায় মেতে উঠে। দেশটিতে এপ্রিল এবং মে মাসে আক্রান্ত ও মৃতের হার সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় চার লাখ অতিক্রম করে এবং মৃত্যুর সংখ্যাটাও দৈনিক ৪ হাজারের উপরে চলে যায়। মে মাসের শুরুর দিকে ভয়াবহতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে যে শ্মশান ঘাটেগুলোতে শবদাহ করে পেরে উঠছিলেন না স্বজনরা। চারদিকে মানুষের হাহাকার আর আর্তনাদে ভারি হয়ে উঠেছিলো ভারত। করোনার ওই ধাক্কার মধ্যে ভারতের স্বাস্থ্য খাতের দুর্বলতার দিকগুলো নিয়ে অনেকেই তখন কথা বলতে শুরু করে এবং  হাসপাতালের শয্যা ও অক্সিজেনের জন্য হাজারো মানুষের হাহাকার বিশ্বের নজর কাড়ে। এ সময় ভারতে এক দিনে শনাক্ত করোনা রোগীর সংখ্যা বিশ্বের কোনো দেশে এক দিনে সর্বোচ্চ শনাক্তের রেকর্ড গড়ে। প্রতিদিন মৃত্যুও হয় তিন-চার হাজার মানুষের। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের পাশে এসে দাঁড়ায় গোটা বিশ্ব। বাংলাদেশে যে পরিমাণ অক্সিজেন রপ্তানি করতো ভারত তখন স্বাভাবিকভাবেই সেই রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশ সরকারও তার সামর্থ্যের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে ভারতের পাশে দাঁড়ায়। মে মাসের শুরুতে ১০ হাজার ভায়াল অ্যান্টিভাইরাল ইনজেকশন, ওরাল অ্যান্টিভায়াল, ৩০ হাজার পিপিই কিট, সাত হাজার জিংক, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘সি’ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় ট্যাবলেট ভারতকে পাঠানো হয়। অবনতিশীল কোভিড পরিস্থিতি মোকাবেলায় তা ছিলো পারস্পরিক বন্ধুত্বের স্মারক। ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তন ঘটে এবং ভারত এখন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছে। কোভিড পরিস্থিতিও স্বাভাবিক হয়েছে। আর তাই অক্সিজেন রপ্তানি পুনরায় শুরু করেছে ভারত। 

ভারতের পরিস্থিতি যখন কিছুটা ভালোর দিকে যাচ্ছে তখন আবার বাংলাদেশের পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছিলো। তখন খুব দ্রুতই ভারত সরকার ‘অক্সিজেন এক্সপ্রেস’ ট্রেনের মাধ্যমে তরল অক্সিজেন সরবরাহের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। করোনা পরস্থিতি মোকাবেলায় এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের মানুষের জন্য এক দারুণ সুখবর। ভারতের করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হবার পর গত ২৪ জুলাই ভারত থেকে আমদানি করা ২০০ মেট্রিকটন তরল অক্সিজেন নিয়ে বেনাপোল বন্দরে পৌঁছায় ‘অক্সিজেন এক্সপ্রেস'৷এটি ছিলো অক্সিজেন এক্সপ্রেসের দ্বিতীয় চালান। এর তিনদিন পর ২৮ জুলাই ভারতীয় রেলওয়ের 'অক্সিজেন এক্সপ্রেস' আরো ২০০ মেট্রিক টন তরল মেডিকেল অক্সিজেন নিয়ে সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছে বাংলাদেশে এসেছে। ভারত অক্সিজেন পরিবহনে ২০২১ সালের ২৪ এপ্রিল ‘অক্সিজেন এক্সপ্রেস’ নামে এই বিশেষ ট্রেন পরিসেবা চালু করে। ভারতে মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে অক্সিজেন সংকট দেখা দিলে সেখান থেকে অক্সিজেন রপ্তানি বন্ধ ছিল। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে ৫ জুলাই আবার অক্সিজেন পাঠানো শুরু করে। এই জুলাই মাসে বাংলাদেশের অক্সিজেনের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ছিলো। সেই সময়টিতে বন্ধুরাষ্ট্র ভারত আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে যেমন করে করোনাকালীন সময়টাতে সর্বক্ষণ দুই দেশ একে অপরের পাশে রয়েছে। 

এখানেই শেষ না, গত ১৭ আগস্ট ২০২১ ভারত সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে হাই কমিশনার শ্রী বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভারতে তৈরি ৩১টি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স ও প্রায় ২০ টন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রী বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তর করেন। ২০২১ সালের মার্চ মাসে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকালে বাংলাদেশ সরকারকে ১০৯ টি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স উপহার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণের অংশ হিসেবে প্রথম চালানের অ্যাম্বুলেন্সসমূহ হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকি অ্যাম্বুলেন্সগুলিও শীঘ্রই পাঠানো হবে। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এই এম্বুলেন্সের পাশপাশি আরো বেশ কিছু চিকিৎসা সামগ্রীও ভারত সরকার দিয়েছে। প্রদত্ত চিকিৎসা সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে অক্সিজেন ন্যাজাল ক্যানুলা, অক্সিজেন ফেস মাস্ক, অক্সিজেন ফ্লো মিটার, নন-রিব্রিদার মাস্ক, পালস অক্সিমিটার ডিভাইস, হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা, ১০ লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন তরল মেডিকেল অক্সিজেন সিলিন্ডার, ৪৫ লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এলএমও সিলিন্ডার, অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর এবং ইনফ্রা থার্মোমিটার। এই অ্যাম্বুলেন্সগুলি চলমান কোভিড মহামারী মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের ব্যাপক প্রচেষ্টায় সহায়তা করার উদ্দেশ্যে প্রদান করা হয়েছে। এমনকি মহামারীর পরেও, অ্যাম্বুলেন্সগুলি জনস্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নয়নে বাংলাদেশের চলমান এবং দৃঢ় প্রচেষ্টায় সহায়ক হবে। এই উপহার বাংলাদেশের জনগণের সাথে অনন্য এবং বিশেষ বন্ধুত্বের প্রতি ভারতের অবিচল এবং দীর্ঘমেয়াদী অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে।

মহামারিকালীন সময়ে এক ভিন্ন মৈত্রী স্থাপিত হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ এর মাঝে। 'আঁধার ঘুচুক, পরশ থাকুক হৃদয় ভরা' এই স্লোগানকে ধারণ করে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ভারতের সহযোগিতা আসে বাংলাদেশে। করোনা মোকবেলায় এক নতুন মৈত্রীতার শুরু করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শুরুতেই ৩০ হাজার সার্জিক্যাল মাস্ক এবং ১৫ হাজার হেড-কভার সমন্বিত জরুরি চিকিৎসা সহায়তা পাঠানো হয়। এছাড়াও করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে ডাক্তার, নার্সদের আলাদা প্রশিক্ষণ চালু করেছে ভারত সরকার যেখানে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিতদের আলাদা প্রশিক্ষণও তারা দিচ্ছেন। এখানেই থেমে নেই দুই দেশের বন্ধুতা, টিকা আবিস্কারের পর খুব দ্রুততার সাথে সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে অক্সফোর্ড অস্ট্রেজেনেকার টিকা পায় বাংলাদেশ। এবং উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে একই সময়ে টিকাকরণ প্রক্রিয়া চালু করে কেবল ভারত সরকারের জন্যই। টিকা যখন সোনার হরিণ তখন ভারত সরকার ৩৩ লাখ ডোজ টিকা উপহার দেয় বাংলাদেশকে যা বন্ধুত্বের এক অপার নিদর্শন। এখনো দুই দেশের মাঝে করোনাকালীন সহায়তা চলমান রয়েছে। 

দক্ষিণ এশিয়ায় করোনা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ভারত। আর এক্ষেত্রে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দিয়েছে তারা। বাংলাদেশের যে কোনও জরুরী পরিস্থিতিতে ভারত সর্বপ্রথমে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এসেছে কারণ বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্ব কৌশলগত সম্পর্কের ঊর্ধ্বে। আর তার শুরু বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকেই। তাই জনস্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোনও জরুরী পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকার এবং জনগণের নিজস্ব প্রচেষ্টায় যথাসাধ্য সমর্থন ভারত যে অব্যাহত রাখবে তা অনুমেয়ই ছিলো। আমরা চাই, এই সমর্থন হোক টেকসই, জনকেন্দ্রিক এবং বন্ধুদেশের সর্বোত্তম স্বার্থে। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের

পূর্ব-পশ্চিম