শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১২, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে `খন্দকার মোশতাক`

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে `খন্দকার মোশতাক`

সারাবাংলায় হয়তো অসংখ্য `খন্দকার মোশতাক` পাওয়া যাবে, কিন্তু সারা বিশ্ব খুঁজলেও আরেকজন `শেখ মুজিব` খুঁজে পাওয়া যাবে না। একজন ‘শেখ মুজিব` পৃথিবীতে বারবার আসে না, একবারই আসে। কিন্তু, মোশতাকরা পৃথিবীতে আজীবনই থাকে।

ফেসবুকে একটি লেখায় পড়লাম, বঙ্গবন্ধু একদিন স্বপ্নে দেখেছিলেন, তাঁর সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটি কোরবানী করার জন্য। বঙ্গবন্ধু হাসতে হাসতে বলেছিলেন- `আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষতো মোশতাক। কিন্তু, ওকে তো কোরবানী করতে পারবো না, আমার বউ ওকে ভাই ডাকে`।

বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে বেশি কেঁদেছিলেন একজন, তিনি `খন্দকার মোশতাক আহমেদ`। কবরে নেমে নিজের হাতে দাফন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার লাশ। তার কান্না থামাতে হয়েছিলো স্বয়ং বঙ্গবন্ধুকেই। বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালের বিয়ের `উকিল বাপ` ছিলেন এই মানুষটি। তিনি বঙ্গবন্ধুকে এতোটাই ভালোবাসতেন (!?) যে, তার মাথার উপরে বঙ্গবন্ধুর ছায়া, একথা বোঝানোর জন্য সোনা দিয়ে একটা বটবৃক্ষ তৈরি করে বঙ্গবন্ধুকে উপহার দিয়েছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পুত্র-কন্যাদের বলেছিলেন, যদি কখনো তার কিছু হয়ে যায়, মোশতাক কাকুর কাছে চলে যেতে। এতোটাই নির্ভরতা ছিলো তার উপরে, এতোখানি বিশ্বাস ছিলো তার প্রতি।

১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সাল, কালো রাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বাঙ্গালী জাতির পিতাকে অথচ খন্দকার মোশতাক ১৪ আগস্ট দিবাগত সন্ধ্যা রাতে বঙ্গবন্ধুকে নিজ হাতে হাঁসের মাংস রান্না করে খাইয়েছিলেন, যিনি ২ আগস্ট থেকেই জানতেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পুরো পরিকল্পনা।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে, হত্যাকারীরা খন্দকার মোশতাকের বাসায় যায়। গোসল সেরে নতুন পোশাক পরে, তিনি বঙ্গভবনে আসেন ক্ষমতা দখলের জন্য। ১৫ আগস্ট সকাল ১১:৪৫ মিনিটে নতুন সরকার প্রধান হিসেবে খন্দকার মোশতাক বেতারে ভাষণ দিলেন। তিনি আবেগ মন্থিত গলায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের `সূর্যসন্তান` আখ্যা দিলেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ তখনো নিথর পড়ে আছে ৩২ নম্বরের বাড়ির সিড়িতে। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেবার পর তিনি জিয়াউর রহমানের পরামর্শ মোতাবেক ১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার রহিত করার জন্য ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ` জারি করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান ‘জয় বাংলা’ পরিবর্তন করে, এর স্থলে `বাংলাদেশ জিন্দাবাদ` স্লোগান চালু করেন।

খন্দকার মোশতাকের প্রত্যক্ষ নির্দেশে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর চার ঘনিষ্ঠ সহচর জনাব তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মোঃ কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে।

আজ আমাদের চারপাশে মোশতাকের মত চরিত্রের লোকের অভাব নেই।

প্রতিনিয়ত মোশতাকদের জন্ম হচ্ছে।

১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর কালোরাতে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধু পরিবারের ৮ সদস্যসহ মোট ১৮ জন নিহত হন। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

খন্দকার মোশতাক, মাহবুব আলম চাষী ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিরা অতি সুকৌশলে ‘ক্ষমতা’র খুব কাছাকাছি থেকে পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৫ এর খুনীদের উত্তরসূরি এবং সুবিধাভোগীদের সমন্বয়ে গঠিত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের ছত্রচ্ছায়ায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিলো। সেদিনের হামলায় আইভি রহমানসহ ২৪ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী নিহত হয়েছিলেন। মহান আল্লাহর অপার করুণায় সেবারও শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচেছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে খুবই সুনামের সাথে দীর্ঘ ১৩ বছর সরকার পরিচালিত হচ্ছে। বিরোধীদল সরকারের বিরুদ্ধে কোন আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলেও স্বাধীনতাবিরোধী ও ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্রকারীরা হাত গুটিয়ে বসে নেই। গত ৩১ আগস্ট ২০২১, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধ শক্তি ও ১৫ আগস্টের খুনিদের দোসররা এখনও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে’। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন।

ওরা সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন পদ-পদবীসহ জাতীয় সংসদ সদস্য এবং আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির পদও দখল করে নিয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ৭১, ৭৫, ২০০৪ সালের ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ২০০৬ সালে ‘এক/এগারো’ ঘটিয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য সেসময়ের অনেক প্রভাবশালী(?) নেতা শেখ হাসিনার পাশে থেকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজস্ব লোকদের দলীয় পদ-পদবী দিয়েছিল। আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মী ও জনগণের চাপে এক-এগারো ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু ওদের পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনে পদ-পদবীপ্রাপ্ত তাদের লোকগুলো সংগঠনে বহাল রয়েছে। ওরা তাদের পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে সক্রিয় রয়েছে কিনা বা সরকারের সঙ্গে মিশে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন কিনা সেদিকেও সজাগ থাকা জরুরী।

৭৫ এর খন্দকার মোশতাকরা যেমনিভাবে সুকৌশলে বঙ্গবন্ধুর কাছের মানুষগুলো দূরে সরিয়ে দিয়েছিল, ঠিক তেমনিভাবে একালের মোশতাকরাও শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত লোকগুলোকে দুরে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মোশতাক, চাষী, তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিদের পাশাপাশি একালের মোশতাকরাও খুবই সক্রিয়। তারা বিএনপি জামাতের লোকগুলোকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে বসিয়ে দিয়ে ষড়যন্ত্রের জাল তৃণমূল পর্যায়ে পর্যন্ত বিস্তৃত করছে। পদ-পদবী পেতে, প্রয়োজনে ওরা অর্থ বিনিয়োগ করছে। পদপদবী পেতে অর্থ বিনিয়োগকারী এবং অর্থ বিনিয়োগে সহায়তাকারী নেতাদের চিহ্নিত করা জরুরী। এরাও বর্তমান কালের ‘মোশতাক’।

সম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র কেন্দ্রীয় নেতা বক্তৃতায় অর্থ বিনিয়োগের বিষয়টি আলোচনায় এনেছেন। তিনি আরও বলেছেন বিএনপি ঘরানার এক শিল্পপতির দুই ছেলে (বয়স ১৯ ও ২১ বছর) মহানগর আওয়ামীলীগের দুই থানা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই দুইজন কোনদিন কোথায়ও আওয়ামী লীগ বা অংগ-সহযোগী সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন না এবং বর্তমান সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের সাথে বেশ সখ্যতা বজায় রেখে বেশ ভালভাবেই ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন।

অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগাররা নিজেকে ‘বড় আওয়ামী লীগার‘ প্রমাণ করার জন্য বঙ্গবন্ধুর শাহাদত দিবসে বেশ জাঁকজমক করে শোক দিবসের কর্মসূচির আয়োজন করে। কার চেয়ে কার শোক বেশি, সেটা প্রমাণ করতে ওরা মরিয়া হয়ে ওঠে। ওদের বিবৃতি আর কলামে ভরে যায় সংবাদপত্রগুলো, স্ট্যাটাস শেয়ারে ছেয়ে যায় ফেসবুক। ঢাকা মহানগরসহ দেশের সকল সড়ক-অলিগলি ছেয়ে যায় বঙ্গবন্ধুর ছবির পাশে তাদের বড় বড় ছবি দেওয়া শোকের পোস্টারে। ব্যানারে তাদের হাসি হাসি অসৎ মুখগুলো বঙ্গবন্ধু মুজিবের ছবির পাশে খুবই বেমানান লাগে। তাদের চোখের জলে ভিজে যায় সদ্য কেনা মুজিব কোট, গলা জড়িয়ে আসে কথা বলতে বলতে, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিকতার লেশমাত্র নেই, কারণ তারা মনের গভীরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে না। বিএনপি-জামাত থেকে আসা ‘হাইব্রিড আওয়ামী লীগ’ নেতাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমরা ভীত হই। মোশতাকের চরিত্র চোখে ভাসে।

শোকদিবস এর কর্মসূচী পালনে কিছুসংখ্যক লোকের অর্থ সংগ্রহের ধরন দেখে, এটা তাদের অর্থ উপার্জনের উপায় বলে মনে হয়। এতে বঙ্গবন্ধুর আত্মা কষ্ট পায়। আমাদের শুধু মনে হয়, একজন মানুষ, যিনি তার পুরোটা যৌবন কাটিয়েছেন কারাগারে, জীবনের অনিশ্চয়তায়, শুধুমাত্র বাংলার গণমানুষের মুক্তির জন্য, তাদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশের জন্য, তাদের দুইবেলা অন্নের নিশ্চয়তার জন্য, তাদের গণতন্ত্রের আস্বাদ দেবার জন্য  নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন– সেই মহাননেতার শাহাদত দিবসে কালো ব্যাজ পড়ে, মাইক টানিয়ে, টেবিল চাপড়ে গলা ফাটিয়ে বক্তৃতা দিয়ে, বিরিয়ানীর গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে এই আনন্দোৎসবের মত শোক পালন করা দেখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রকৃত নেতাকর্মীরা কষ্ট পায়, নীরবে চোখের পানি মুছে।

৭৫ এর ১৫ আগস্ট, ২০০৪ এর ২১ আগস্ট ও এক-এগারো, সকল ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার উদ্দেশ্য একই, বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করা। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায় মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য, পরবর্তীতে মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি হাজার বছরে একজনই জন্মায়। কিন্তু ইতর প্রাণী পথ-কুকুরের মতো মোশতাকদের বংশবৃদ্ধি ঘটে। বারবার জন্মায় মোশতাকের দল, নানা সময়ে, নানা চরিত্রে। অথচ একজন `শেখ মুজিব` আসে না।

ইদানীং কালে নিবেদিত প্রাণ মুজিব সৈনিক সৃষ্টির হার তুলনামূলকভাবে খুবই কম। আমাদের চারপাশে শুধু `মোশতাক` দেখি, শত শত মোশতাক, হাজার হাজার মোশতাক, লক্ষ লক্ষ মোশতাক। ১৫ আগস্টের মোশতাক, ২১ আগস্টের মোশতাক, এক-এগারো’র মোশতাক। এই সকল মোশতাকরা ও তাদের উত্তরসূরিরা হায়েনার মত চারিদিক ঘিরে আছে। আরেকটি ১৫ আগস্ট বা ২১ আগস্ট ঘটানোর পায়তারা করছে। জনমানুষ আতংকিত।

এখনই উত্তম সময়, প্রকৃত মুজিব সৈনিকেরা সংগঠিত হয়ে, শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে, সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করে, গড়ে তুলতে হবে উন্নত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশ তৈরি করতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ও নির্ঘুম অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা, যে বাংলাদেশের `স্বপ্নদ্রষ্টা` ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

একি লজ্জা বাফুফের!
একি লজ্জা বাফুফের!

মাঠে ময়দানে

সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে
ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ
বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন
জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন

পেছনের পৃষ্ঠা